এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • টিন টক

    M
    অন্যান্য | ২০ ডিসেম্বর ২০১০ | ২৮৮৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Abhyu | 138.192.7.51 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ০৫:৩১466352
  • name: Byaang mail: country:

    IP Address : 116.200.14.63 (*) Date:12 Feb 2016 -- 12:11 PM

    নাঃ মামাদের ভাগ্নেটি ঘোষণা করেছেন , তিনি কখনো কোনো "লাভ-রিলেশন"য়ে জড়াবেন না। এক নম্বর কারণ ঃ খুব টাকা আর সময় লাগে। দুই নম্বর কারণ ঃ মেয়েদের ইচ্ছেয় চলতে হয়। আর সেই ইচ্ছেগুলো খুবই খারাপ ইচ্ছে। যেমন আসন্ন ভ্যালেন্টাইন দিবসে ভারগিসের ইচ্ছে ছিল নিজের সদ্য গজানো গোঁফ দেখিয়ে নিজেকে আঠেরো বছুরে দাবী করে ডেডপুল নামের একটি সিনেমা দেখতে যাওয়ার। কিন্তু গার্লফ্রেন্ডটি নাকি কিঞ্চিৎ দুর্বলহৃদয়, তাই সে আপত্তি জানিয়েছে এবং ভারগিসকে বলে দিয়েছে যে ভারগিস যদি এই সম্পর্ক নিয়ে সিরিয়াস তাহলে ভারগিসকে তার সঙ্গে "সনম রে" দেখতে যেতে হবে।

    name: Byaang mail: country:

    IP Address : 132.171.93.170 (*) Date:12 Feb 2016 -- 12:39 PM

    মনে হয় ফলো করে। কারণ আমাকে খুবই উত্তেজিত হয়ে কিসব আপডেট দিতে এসেছিল। আর তা বাদে আজকাল নতুন নাটক শুরু হয়েছে। ইস্কুল থেকে ফিরে বন্ধুদের সাথে খেলতে যায় এবং ফিরে এসে স্নান করে ঘুম লাগায়। ঘুমোনোর আগে ট্যাবলেটে রাত ১০ঃ৫৫ য়ে অ্যালার্ম দেয়। ঘুম থেকে উঠে রাত এগারোটা থেকে বারোটা ফ্ল্যাশ, অ্যারো, লেজেন্ডস অফ টুমরো আরো কি কি সব সিরিজ দেখে আবার ঘুমিয়ে পড়ে।
  • Abhyu | 138.192.7.51 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ০৫:৩২466353
  • name: Byaang mail: country:

    IP Address : 116.197.207.48 (*) Date:12 Feb 2016 -- 10:58 AM

    ভ্যালেন্টাইন দিবসের প্রাক্কালে জেথরো উবাচ ঃ "লাভ ইজ ননসেন্স" , "লাভ ইজ নট দ্যাট ইজি টু আন্ডারস্ট্যান্ড" , "লাভ ইজ আনডিফাইনেবল"

    টীন টকে বিস্তারিত খবর আসিতেছে।

    -------------------
    সেই বিস্তারিত খবর কই?
  • Byaang | 132.172.208.127 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ০৯:৫৮466354
  • খবর বিশেষ ভালো না। জানুয়ারি মাসে যে টার্মিনাল পরীক্ষা হয়েছিল, গত দুই সপ্তাহ ধরে তার খাতা ফেরত দেওয়া হচ্ছে। খাতা ফেরত পাওয়ার পরে ইস্কুলে এবং বাড়িতে, দুই জায়গাতেই হেনস্থার চরম হচ্ছে। দশটা সাবজেক্টের পরীক্ষা হয়েছিল, একসাথে সব কটা খাতা দিলে তার পরের তিনচারদিন ধরে সবাইকে হ্যান্ডল করাটা একটু শক্ত হলেও এক সপ্তাহের মধ্যেই অপমানিত হওয়া-টওয়ার পুরো ব্যাপারটা মিটে যায়। কিন্তু এবছর সব কিছু অন্য রকম। দুই সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে এক-দুইদিন অন্তর অন্তর একটি দুটি করে পরীক্ষার খাতা ফেরত দেওয়া হচ্ছে। ফলে হেনস্থা পিরিয়ডটি চলতেই থাকছে। থামছে আর না কিছুতেই। যারা কম নম্বর দিচ্ছেন, তারাই আবার ক্লাসে এসে জিজ্ঞেস করছেন "কী করে এত কম নম্বর পেলে?' শুধু এইটুকু জিজ্ঞেস করেই থামছেন না, মুখটা গম্ভীর করে বলছেন "আর দুটি মাস! কেমন? এই ক্লাস সেভেন শেষ হতে চলল। এরপর ক্লাস এইট। ক্লাস সেভেনে যতজন ছিল, এইটে কিন্তু ততজন থাকবে না। একে অপরকে যা বিদায়বাণী জানানোর জানিয়ে নাও। হুঁ হুঁ বাবা! ক্লাস এইটের ঘরগুলো ছোট ছোট, এতজন ধরবেই না। সবাইকে তো আর ফিট করানো সম্ভব নয়।" কেউ কেউ আবার কম নম্বর পাওয়ার জন্য শাস্তিও দিয়ে দিচ্ছেন। যারা যারা কম নম্বর পেয়েছে, তাদেরকে সিঁড়ির ধাপে ধাপে দাঁড় করিয়ে দেওয়া হচ্ছে। যাতে মিডল স্কুলশুদ্ধু সব্বাই জেনে নিতে পারে কারা কারা কম নম্বর পেয়েছে। কাউকে কাউকে আবার খাতা সমেত ভাইসপ্রিন্সিপালের ঘরে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে। ভাইসপ্রিন্সিপাল সেই খাতা দেখে খুব বড় করে হাঁ করে থাকছেন, তারপর বাবামার সঙ্গে দেখা করতে চান বলে ডায়রিতে লিখে দিচ্ছেন। তা এসমস্ত কিছুই যা ঘটছে, স্কুলের মধ্যেই ঘটছে।

    বাড়িতে আরো যা যা ঘটছে, তাও ভালো কিছু নয়। সবার বাড়ির লোকেরই ভালোমতন অন্যের ব্যাগ, খাতাবই এসব ঘাঁটার অভ্যেস আছে। তবুও যেসব (এক-দুইজন) মাবাবার এরকম বদভ্যেস নাই, তাদেরকেও ফোন-হোয়াটসঅ্যাপ ইত্যাদির মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হচ্ছে, আজ অমুক সাবজেক্টের খাতা দেওয়া হয়েছে। তারপর আর দুর্গতির সীমা থাকছে না। অত্যন্ত অপমানজনক সব মন্তব্য দিনরাত শুনতে হচ্ছে। কারুর কারুর আবার জীবন থেকে কিছু কিছু অত্যন্ত প্রয়োজনীয় জিনিস ছেঁটে দেওয়া হচ্ছে, "এই নম্বরে আর এত বিলাসিতা সাজে না" বলে। ওমরের প্লেস্টেশনটা ওমরের সামনেই ওমরের পিসতুতো ভাইকে দিয়ে দেওয়া হয়েছে। আরুলকে আর ক্যান্টিনে খাওয়ার টাকা দেওয়া হচ্ছে না, রোজ লাঞ্চ ব্রেকের পরে আরুল লাঞ্চ বক্স ভর্তি কার্ড রাইস ট্র্যাশবিনের উপর উপুড় করে দিচ্ছে। নভনীতকে পাবলিক বাসে যাতায়াত করতে হচ্ছে। কনাপ্পার কেসটা আরো খারাপ। ওদের বাড়ির টিভির লাইনটাই কাটিয়ে দেওয়া হয়েছে। সামনেই রয়াল রাম্বল ছিল, বেচারা আর দেখতে পাবে না। আর কুলদীপের অমন ভালো মার্ভেল কমিকসের কালেকশনটা কুলদীপের মা ফেলে দিয়েছে। কুলদীপ অনেকবার অনুরোধ করেছিল, ফেলে না দিয়ে কুলদীপেরই কোনো বন্ধুকে দিয়ে দিতে কিন্তু কুলদীপের মা বলেছে , এই রাবিশ যে পড়বে, তারই জীবন নষ্ট হয়ে যাবে। আর কুলদীপের মা কারুর জীবন নষ্ট হতে দিতে পারবে না।

    ঘরে বাইরে এত হেনস্থা এত অপমানের পর ,এরকম অবস্থায় বন্ধুরাই বন্ধুদের সহায়। আর একে অপরের নামে কেউ নালিশটালিশ করছে না। এই তো সেদিন জোনাথন আর বিক্রম মারামারি করতে করতে মৈত্রেয়র ডেস্কের সামনে এসে মৈত্রেয়র উপর চিত হয়ে পড়তে যাচ্ছিল, মৈত্রেয়ও তখন একদম সুপারম্যানের মত এক হাত দিয়ে ঠেলে ওদেরকে ঠেকিয়ে ধরে রাখল আর ওরা দুজনও প্রায় ৪৫ডিগ্রিতে বডি বেঁকিয়ে রেখে মৈত্রেয়র হাতের উপর ভর রেখে মারামারি করে যেতে লাগল। কই কেউ তো নালিশ করল না। অথচ এই ঘটনাটাই আর কয়েক মাস আগে ঘটলে কেউ না কেউ ঠিক টিচারসরুমে গিয়ে কোনো না কোনো টিচারকে ডেকে এনে এই মারামারির দৃশ্যটা ঠিক দেখিয়ে দিত। কিন্তু এখন সময় খারাপ। বাড়িতে বা ইস্কুলে কোনো জায়গাতেই বড়দের দেখে মনে হচ্ছে না, তাঁরা কখনো স্নেহ, দয়া, করুণা, মায়ামমতা ইত্যাদি শব্দগুলো শুনেছেন বলে। তাই বন্ধুদের উপর ভরসা না রেখে উপায় নেয়।

    এরই মধ্যে একদিন জেথরো ক্লাসে এসে কেভিনকে বলল "ব্রো, আই নীড ইয়োর হেল্প।" তারপর কেভিন আর জেথরো সিক্রেটলি নিজেদের মধ্যে কিসব ডিসকাস করল। তারপর দেখা গেল জেথরো একটা কাগজে কিছু লিখছে আর কেভিন বলে যাচ্ছে "হরিবল" "টেরিবলি হরিবল" "হরিবলি ইনসেন" এইসব। সার্থক গিয়ে জেনে এসে বাকিদের বলল যে জেথরো আর ওর গার্লফ্রেন্ডের মধ্যে ঝামেলা হয়েছে। তাই জেথরো এখন একটা হেটলেটার লিখছে ওর গার্লফ্রেন্দকে দেবে বলে, আর কেভিনকে বলেছে চিঠি লিখতে হেল্প করতে। এদিকে কেভিনেরও ওর কাজিনের উপর (মনে রাখুন, জেথরোর গার্লফ্রেন্ড হল গিয়ে আমাদের কেভিনের কাজিন) রিভেঞ্জ নেওয়ার ছিল, তাই কেভিন ওর সমস্ত রাগ ঐ হেটলেটারের মধ্যে উগরে দিচ্ছে। চিঠি লেখা শেষ হলে জেথরো কেভিনকেই দায়িত্ব দেয় ঐ চিঠি যথা জায়্গায় পৌঁছে দেওয়ার। পরদিন কেভিন একমুখ হাসি নিয়ে ক্লাসে এসে বলে "শী ক্রায়েড অ্যাণ্ড ক্রায়েড।" জেথরো একটু গম্ভীর হয়ে যায়।

    কেউ কাঁদছে শুনলেই রাহুলের খুব খারাপ লাগে। রাহুল খুবই বিরক্ত হয়ে জেথরোকে জিজ্ঞেস করে "হোয়াই ইউ হ্যাড টু সেন্ড দ্যাট অফুল লেটার?"
    জেথরো উত্তরে বলে "তুই এসব বুঝবি না রে মাথামোটা। লাভ ইজ কমপ্লেক্স। তোর কম্মো নয় তা বুঝে ওঠা।"

    এমন সময়ে সেকেন্ড ল্যাঙ্গুয়েজ ফ্রেঞ্চ যাদের , তাদের খাতা বেরোয়। সব্বার মুখ ছাইয়ের মত সাদা হয়ে যায়। জানা যায় ক্লাসে মোটে কুড়ি জন ফ্রেঞ্চে পাশ করেছে। আর যারা ফেল করেছে, তাদের নম্বরগুলো-ও খুবই , মানে কী আর বলব! ফ্রেঞ্চ টিচার বলে দেন যারা যারা ফেল করেছে, তাদের মাবাবাদের পরের দিন ইস্কুলে এসে দেখা করতে হবে। নাঃ আজ আর জেথরো বাড়ি ফিরবে না। ফ্রেঞ্চে পনেরো পাওয়ার পর আর মাবাবাকে বলা যায় না যে কাল স্কুলে যেতে হবে। কেভিনের নম্বরও খুব একটা ভালো না। মোহিত একটু উঁকি দিয়ে জানায়, কেভিন খুব সম্ভবত সিঙ্গল ডিজিটে নম্বর পেয়েছে, তাই মুখ বন্ধ করে বসে আছে, কিছুতেই নিজের নম্বর অন্যদের বলছে না। মোহিত কিনা খুব ভালো নম্বর পেয়ে পাশ করেছে, তাই ওর এত লম্ফঝম্প। সাধে ওকে সবাই নার্ড বলে!

    এমন সময়ে মৈত্রেয়বাবুর মনে পড়ে যায় মাতৃবাক্য, "অন্যকে কষ্ট দিলে নিজের কখনও ভালো হয় না।" মা সেদিন নিজের কোন একটা বন্ধুর সঙ্গে ফোনে কথা বলতে বলতে এই কথাটা বলছিল। মৈত্রেয়বাবু একটু ঝাঁকুনি খান। ঐ যে জেথরো আর কেভিন মিলে কাঁদিয়েছিল, তাই ওরা লোয়েস্ট আর সেকেন্ড লোয়েস্ট মার্কস পেয়েছে। ছুটির পরে বাড়ি যাবে না বলে জেথরো যখন করিডোরে গিয়ে দাঁড়িয়েছিল, তখন কয়েকজন বন্ধু মিলে জেথরোকে একটু সাহস দিতে যায়। তাদের মধ্যে মৈত্রেয়বাবুও ছিলেন। প্রিয়থম যেই না জেথরোকে বলে "পরের পরীক্ষায় ভালো নম্বর পাবি, আজ থেকে ভালো করে পড়। ভালোই করেছিস, হেটলেটার পাঠিয়েছিস, গার্লফ্রেন্ডের জন্য আর সময় নষ্ট হবে না।"
    জেথরোবাবু সবাইকে চমকে দিয়ে বলে ওঠেন, "দো আই হেট হার, বাট আই থিন্ক আই স্টিল লাভ হার।"
    মৈত্রেয়বাবু খুবই অবাক হয়ে বলেন " হোয়াট ননসেন্স? হাও ক্যান ইউ লাভ সামওয়ান হোয়েন ইউ আর সেয়িং ইউ হেট দ্যাট পার্সন?"
    জেথরোবাবু বলেন, "লাভ ইজ ননসেন্স।"
    মৈত্রেয়বাবু বলেন "তোর কথার কোনো মানে বুঝছি না।"
    জেথরোবাবু বলেন, "লাভ ইজ নট দ্যাট ইজি টু আন্ডারস্ট্যান্ড।"
    মৈত্রেয়বাবু এবং প্রিয়থমবাবু এবার বিরক্ত হয়ে বলেন "দেন হোয়াট ইজ লাভ?"
    আজ পর্যন্ত তাবড় তাবড় সব প্রেমিক-প্রেমিকা, ডাক্তার-বদ্যি, বিজ্ঞানী, দার্শনিক, পন্ডিতেরা যে প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেন নি, ক্লাস সেভেনের জেথরোবাবু এক লাইনেই তার উত্তর দিয়ে দেন, "লাভ ইজ আনডিফাইনেবল।"
  • dd | 116.51.24.223 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১০:১৫466355
  • হাঃ হাঃ হাঃ

    হোঃ হোঃ হোঃ।

    ভেলেনটাইন ডে'তে গিন্নীকে পড়ে শোনালাম আর ভুঁড়ি কাঁপিয়ে হাসলাম। মৈত্রেউ বাবুর ছেলেবলাটা তো দারুন ইন্টের্স্টিং হয়ে উঠছে।
  • | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১০:২৩466356
  • হা হা হা হা হাহা ওঃ ক্কি মজার!
    ব্যাংকে রীতিমত থ্রেটের মধ্যে রেখে এইসব আপডেট লেখানো হোক।
  • Abhyu | 138.192.7.51 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১০:৪০466357
  • হা হা হা! অসাম ভাগনা আমার। আর তেমনি তার মায়ের লেখা।
  • S | 117.151.152.210 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১১:৪৮466358
  • এইটা ধারাবাহিক হওয়া উচিত।
  • T | 190.255.250.56 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১২:৪১466359
  • হা হা হা হা, টু গুড, টু গুড।
  • Paramita | 109.72.224.255 | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ০৪:৪৩466360
  • এই জমানার ডোডো তাতাই পড়ছি মনে হোলো। তাতাই নেই, কিন্তু ডোডো একাই একশো। চালিয়ে যাও। প্রিটিন টকে আমারো আজকাল জীবন টকঝাল।
  • Atoz | 161.141.84.176 | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ০৫:১৪466362
  • অপূর্ব!!!!!
    ঃ-) ঃ-) ঃ-)
  • Tim | 78.63.145.192 | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ০৬:২৮466363
  • এটা যাতা ভালো হয়েছে। আপডেট যেন না থামে ঃ-)))
  • ranjan roy | 24.99.106.201 | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ০৬:৫০466364
  • যা তা বলে যা তা? সারাবছর আপডেট চাই।
  • kiki | 113.192.119.253 | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ২১:০৫466365
  • যা তা।

    আজ আরেক ধেড়ে টিনের ইলেভেনের অ্যানুয়াল শুরু হয়েছে। তিনি গলদঘর্ম হয়ে বাড়ি ঢুকলেন। বাড়িতে এক পিসি এসেছে। ছেলে ঢুকতেই মিষ্টি করে , পরীক্ষা কেমন হলো বাবা? তার উত্তরঃ " ভালো , সব সময় ই ভালো হয়। তবে টিচার যেমন মুডে থাকবে তেমন নাম্বার দেবে। ওতে আমার কোন হাত নেই", অত্যন্ত ক্যাজুয়ালী বলে, দুড়ুম করে ব্যাগ ফেলে কানে তুলো গুঁজে মোজা টোজা সমেত খাটে লাফ, মোবাইল টেনে নেওয়া , হেড ফোন কানে গোঁজা এবং ক্ল্যাশ অফ ...................... :XXX
  • de | 24.96.61.6 | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ২১:১৩466366
  • ঃ)))
  • Du | 183.74.33.140 | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ২২:০৭466367
  • মৈত্রেয়বাবুর ছেলেবেলা ---জাস্ট কোন কথা হবে না --বাবারে ঃ)))))
  • PM | 116.76.179.97 | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৪:০৭466368
  • ব্যাং-এর লেখার হাত---- কথা হবে না। কিন্তু ভীষন আন্ডার ইউটিলাইস্ড।

    কিন্তু মৈত্রেয় বাবুর গোপন কথা এভাবে ফাঁস করা কি উচিত হচ্ছে ? ঃ) । বেচারা বড় হয়ে দেখবে মামা, কাকা, মাসিরা সব গোপন তথ্য জানে ঃ) আর সিরিয়াস কথা বলতে গেলেও আগে এক চোট হেসে নিচ্ছে। ঃ)

    আমি ওর জায়গার থাকলে মোটেই খুশী হতুম না ঃ)
  • Lama | 213.132.214.84 | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৫:৫৩466369
  • আজকের জুবো সম্পোদায় রকস
  • Kaju | 131.242.160.210 | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৬:৪৮466370
  • সত্যি পেস্টিজে গ্যামাস্কিন দিতে এইসব পইক্ষা পশুনো কেন যে থাকে ছুতোব্যালা জুড়ে ! কবি শিলাৎ বলেচেন "জীবনটাকে নম্বোরে কেন মাপচিস"। বুঝলে ভাগ্নেরা, তোমাদের মায়েদের ওই গানটি শুনে নিতে বোলো। সিঙ্গুল ডিজিট হোক কি ডবোল ডিজিট, এইসব ফেরেঞ্চ সেকেন্ড ল্যাঙ্গুয়েজ টুয়েজ কিসুই রবে না, শুধু রবে ফেরেঞ্চ কিসি। বসন্তবালকেরা এত দুক্ষু পাচ্চে বলেই না এই এত পচা গরুমওলা বসন্তের দশা। তা কে কারে বোঝাবে !
  • Kaju | 131.242.160.210 | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৬:৪৯466371
  • আরে শিলাৎ আবার কে, শিলাজিৎ।
  • sinfaut | 74.233.173.203 | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৭:০৮466373
  • হ্যা হ্যা হ্যা লাভ ইজ আনডিফাইনেবল।
  • Atoz | 161.141.84.176 | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ০২:৫০466374
  • এই টই পড়লেই মন ফুরফুরা হয়ে যাচ্ছে। ঃ-)
  • sosen | 177.96.88.102 | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ০৩:৩০466375
  • হেহেহেহে
  • শিবাংশু | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৪:০০466376
  • দারুণ.....
  • achintyarup | 37.63.150.235 | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৬:২৭466377
  • ভারি মিষ্টি
  • Abhyu | 138.192.7.51 | ০৭ মার্চ ২০১৬ ০৯:৫৫466378
  • name: Byaang mail: country:

    IP Address : 132.172.68.147 (*) Date:07 Mar 2016 -- 09:50 AM

    টীন টকের আপডেট হল , উল্টোদিকের দরজার বিক্রমবাবুর গত শনিবার তেরো পূর্ণ হল, বিক্রমবাবুর মা সেই উপলক্ষ্যে একটি সারপ্রাইজ পার্টি রাখার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু লোডশেডিং হয়ে মাইক্রোওয়েভ বন্ধ থাকায় কেক অর্ধেক তৈরি হয়ে থেমে যাওয়ায় পার্টি শুরু করতে পারছিলেন না। বুদ্ধি করে অভিনববাবুর বাড়িতে বিক্রমবাবুকে খেলতে পাঠিয়ে দেওয়া হয় এবং মৈত্রেয়বাবুকে পাহারায় রাখা হয় যে বিক্রমবাবু হঠাৎ ফিরে এসে যেন বাড়িতে ঢুকে না পড়েন। কিন্তু সন্ধ্যে সাড়ে ছটার পরেও যখন পাওয়ার এল না, তখন মৈত্রেয়বাবুকেও আর আটকনো গেল না, বিক্রমবাবু ফিরে আসা মাত্রই মৈত্রেয়বাবু এক লাফে বিক্রমবাবুকে নিয়ে তাদের বাড়িতে ঢুকে যান। কিছুক্ষণ বাদে কাদামাখা ফুটবল নিয়ে হরষিতবাবু ঢুকে পড়েন এবং স্নান করে ফিটফাট হয়ে আসেন অভিনববাবু। রাত দশটার সময়ে আমরা সবাই আধ কাঁচা কেকের টুকরো খাই।

    বলতে ভুলে গেছিলাম বিক্রমবাবুর অনুরোধে বিক্রমবাবুকে এখন "টীনেজার" বলে ডাকা হচ্ছে। মানে এই ধরণের কথাবার্তা শোনা যাচ্ছে "হেই টীনেজার, কামিং ফর ফুটবল?" , "মিস্টার টীনেজার, হোয়েন আর ইউ রিটার্নিং মাই আর্টেমিস ফাউল'স সেভেনথ ভলিউম?"

    শুধুমাত্র মৈত্রেয়বাবুর মা ছাড় পেয়েছেন জনান্তিকে বিক্রমবাবুকে "বেবি" বলে ডাকার। কিন্তু ভুলেও ফুটবল মাঠের ধারেকাছে সে পাপকথা উচ্চারণ করা যাবে না। গোলপোস্টেরও কান আছে।
  • Abhyu | 81.12.146.97 | ০৯ এপ্রিল ২০১৬ ০৭:৪৩466379
  • name: Abhyu mail: country:

    IP Address : 81.12.146.97 (*) Date:08 Apr 2016 -- 08:47 AM

    ব্যাঙাচি বুনুর সাথে লিভ ইন করতে চেয়েছে বলে ব্যাঙদি এতো মর্মাহত যে পোস্ট করতে পারছে না। অগত্যা আমিই আপনাদের জানাই যে কাল ব্যাঙাচি বলেছে "আর দশ দিন বাদে আমি officially teenager হয়ে যাবো, তাতেও আমি তোমাদের থেকে একটুও respect পাচ্ছি না। ঠিক আছে, আর 5 years পরে আমি যখন officially adult হয়ে যাবো, তখন আর একদিনও তোমাদের সাথে থাকবো না।"
    যখন জিগ্গেশ করা হল, "তখন কার সাথে থাকবি?"
    উত্তর এলো, "একা থাকবো। আর যদি কারুর সাথে থাকতেই হয়, তাহলে 'আমি নেই' এর মতো কোনো adultএর সাথে থাকবো, বা 'আমি নেই' এর সাথেই থাকবো। ওর lifeটা আমার খুব ভালো লাগে। ওর মত একটা life নেবো।"

    এই হল ব্যাপার

    name: কিন্তু mail: country:

    IP Address : 181.51.65.218 (*) Date:08 Apr 2016 -- 10:49 AM

    ব্যাঙাচি কি বুনুর নাক ডাকার ডেসিবেল ভ্যালুটা জানে?
  • de | 24.97.52.247 | ০৯ এপ্রিল ২০১৬ ০৯:৪৭466380
  • আমি নেই য়ের লাইফ আমার বাড়ির টিনেরও খুব পছন্দ - ফেবু খুল্লেই সে আমি নেইয়ের পেজে যাবার জন্য জোরাজুরি করে ঃ) - গত দু বছর আগে - যখন সে চোদ্দ বছুরে ছিলো, তখন থেকেই সে "আমি নেই" হবার ইচ্ছে প্রকাশ করে আসছে!
  • Abhyu | 106.32.191.184 | ৩০ এপ্রিল ২০১৬ ০৫:৩২466381
  • name: Byaang mail: country:

    IP Address : 113.2.135.20 (*) Date:30 Apr 2016 -- 05:27 AM

    ঐ ফোনটার মধ্যে সিরি নামের কেউ থাকে। তাকে অহোরাত্র এমন সব প্রশ্ন জিজ্ঞেস করা চলছে যে সেই সব প্রশ্ন শুনে সিরির কী হয় জানি না, কিন্তু আমি কিছুক্ষণের জন্য বাকশক্তিরহিত এমনকি চলৎশক্তিরহিত হয়ে যাই। বিভীষণও বলল যে বিভীষণ কয়েকদিন আগে একটু শাষন করতে গেছিল, নিতান্তই রুটিন শাসন, এই যেমন "দিনে পনেরো ঘন্টা কেউ এক্সবক্স খেলে? কিছুক্ষণ অন্তত টিভির স্ক্রীনের দিকে না তাকিয়ে অন্য কিছুর দিকে তাকা, কিছু কর, কিছু বল?"
    অম্নি নাকি কিছুক্ষণ স্থির দৃষ্টিতে বিভীষণের দিকে তাকিয়ে ফোন তুলে নিয়ে বিভীষণকে শুনিয়ে শুনিয়ে সিরিকে জিগিয়েছে "সিরি, হোয়াট শুড আই ডু টু সেন্ড মাই ফাদার আউট অফ মাই রুম?"
    বিভীষণ নাকি ভয়ের চোটে আর সিরির উত্তর শোনার জন্য দাঁড়ায় নি। কী শুনতে কী শুনে ফেলবে!

    name: Byaang mail: country:

    IP Address : 113.2.135.20 (*) Date:30 Apr 2016 -- 05:10 AM

    কালকে আমি নিজের চোখে দেখলাম ও নিজের কানে শুনলাম - ব্যাঙাচি আইফোনকে জিজ্ঞেস করছে, "সিরি হাও ক্যান আই ইরিটেট মাই মাদার?"
    উত্তরে আইফোনের ভিতর থেকে পুরুষগলায় কে যেন একটা "ইন্টারেস্টিং কোশ্চেন।" বলে থেমে গেল।

    আমি হাঁ করে ঘটনাটা দেখছিলাম, তখন ব্যাঙাচি আমার স্তম্ভিত চেহারা দেখে হে হে করে হাসতে হাসতে বলল, "কী হল? খুব রাগ হচ্ছে নিশ্চয়ই? হ্যা হ্যা হ্যা হ্যা"
  • Abhyu | 106.32.178.171 | ০৭ মে ২০১৬ ০৯:৫৪466382
  • name: byaang mail: country:

    IP Address : 113.2.135.79 (*) Date:07 May 2016 -- 09:47 AM

    আপনারা ঐ মাবাবার টইয়ে এখন থেকেই আমার নাম তুলে দিন।
    আমার তেরো বছরের ছেলে গতকাল রাত্রিবেলায় আমার ফোন কেড়ে নিয়ে সুইচ অফ করে কোথায় একটা লুকিয়ে দিয়েছে খুঁজে পাচ্ছি না।

    আসলে কাল বিকেল থেকে তার যেসব বন্ধুদের দাদা-দিদিরা ক্লাস টেন আর ক্লাস টুয়েলভের পরীক্ষা দিয়েছিল তাদের রেজাল্ট আসতে শুরু করল হোয়াটস্যাপে, আমার যেসব বন্ধুদের ছেলেমেয়েরা ঐ একই পরীক্ষাগুলো দিয়েছিল তাদেরও রেজাল্ট আসতে শুরু করল। কোনো একজনকেও ৯২% এর কম পেতে দেখি নি এখনও অব্দি। সে কথা বলতেই উনি আমাকে দাবড়ানি দিয়ে বললেন,
    "শুনে রাখো, আমার জন্য ৮০%ই অনেক, সেটাও পাব কিনা সন্দেহ আছে! নিজের এক্সপেক্টেশন লেভেল কমিয়ে আনো, বলে দিলাম।"

    খানিক বাদে উনি যে বয়েজ স্কুলে পড়েন, তাদেরই গার্লস স্কুলের রেজাল্ট এল আমার ফোনে, সেটা দেখানো মাত্র খচে গিয়ে আমার ফোন কেড়ে নিলে গো!
  • Byaang | 132.172.16.152 | ১৪ জুন ২০১৬ ০৮:২২466384
  • নতুন শিক্ষাবর্ষ, নতুন ক্লাস, কিন্তু বেশিরভাগ চরিত্রগুলো সেই একই আর তাদের স্বভাবগুলোও। তবু কি নতুন কিছু ঘটে না?

    গতকাল সন্ধ্যেবেলা ঝমঝমে বৃষ্টির মধ্যে খেলতে যাওয়া নিয়ে খুব এক পশলা হয়ে গেল টীনেজার এবং তার মায়ের মধ্যে। র‌্যাশনাল নাম্বার এবং ইর‌্যাশনাল নাম্বারদের মাঝপথে বসিয়ে রেখে টেবিল টেনিস খেলতে যাওয়াটা টীনেজারের মা একেবারেই সহজে মেনে নিতে পারেন নি। তিনি রাত আটটায় খেলে বাড়ি ফিরে দেখেন মা রাগ রাগ মুখে এঘর ও ঘর করছে কিন্তু একবারও পড়তে বসতে বলছে না। টীনেজারের দিকে তাকাচ্ছে না অব্দি। টীনেজার স্নান করে বেরিয়ে দেখল তার মা গলা অব্দি কাঁথামুড়ি দিয়ে শুয়ে আছে। টীনেজারের বাথরুম থেকে বেরোনোর আওয়াজ পেয়ে মা নিজের চোখদুটো চেপে বন্ধ করে দিল। এরকম আচরণে কার না বিরক্ত লাগে! টীনেজারকে বাধ্য হয়েই স্বগতোক্তি করতে হল "আমি একটু খেলতে গেলে অ্যাত্তো প্রবলেম হয়!" নাঃ এবারেও কোনো উত্তর এল না, বাইরে খেলতে গেলে স্ক্রীন টাইমে কাটছাঁট করতে হবে বলে কেউ চেঁচিয়ে উঠল না। এমনকি কেউ রাতের খাবার খেতেও বলল না। রান্নাঘরে গিয়ে রাতের খাবারের কোনো চিহ্নই খুঁজে পাওয়া গেল না।

    নাঃ টীনেজার আর কোনোরকম চেষ্টাই করবে না পরিবেশ স্বাভাবিক করার। কেউ শুয়ে থাকলে থাকুক, টীনেজারের কী? টীনেজার নির্লিপ্ত মুখে স্কুলের হোমওয়ার্ক করতে বসল। এই সময়ে বাবা থাকলে ভালো হত, কিন্তু বাবা কোথায় একটা মিটিংয়ে চলে গেছে, কখন ফিরবে জানা নেই। রাত সাড়ে দশটা নাগাদ শোওয়ার ঘর থেকে মায়ের হাসির আওয়াজ পাওয়া গেল হঠাৎ। (যারা শিশুটক ৩ পড়েছেন তারা এই হাসির কারণটা বুঝবেন।)

    টীনেজার ভাবলেন - একবার হেসেছে যখন এটাই চান্স, মিস হতে দেওয়া যায় না। এক লাফে শোওয়ার ঘরে গিয়ে বললেন "তুমি কি দাদাগিরি দেখতে চাও? টিভি খুলে দেব? আমার কিছু নয়। তুমিই কাল দাদাগিরির প্রোমো দেখতে দেখতে হাসছিলে, তাই ভাবলাম তোমার হয়তো দেখার ইচ্ছে!"
    এমন ঠ্যাঁটা মা, এত নাইস একটা জেস্চারের উত্তরে বলে বসল "হ্যাঁ হ্যাঁ জানা আছে। ফুটবল ম্যাচের টাইম এগিয়ে আসছে আর টেনশন হচ্ছে তো যে আজকে টিভি খোলা যাবে কিনা? তাই জন্যই তো মাকে দাদাগিরি দেখানোর এত ইচ্ছে? নিজেকে যতটা চালাক ভাবিস, অতটা এখনও হোস নি।"

    নাঃ এই মায়ের সাথে এর থেকে বেশি রিস্ক নেওয়া যায় না। এক লাফে টিভিটা চালিয়ে দিয়ে "তোমার দেখার ইচ্ছে ছিল তাই টিভি চালিয়ে দিলাম" বলে রিমোটটা হাতে নিয়ে খাওয়ার টেবিলে আবার হোমওয়ার্ক করতে বসা গেল। রিমোটটা মায়ের হাতে দিয়ে দরকার নেই। বলা যায় না কখন আবার রেগে উঠে টিভি বন্ধ করে দেয়। তখন আবার বারোটার সময়েও টিভি খোলা যাবে না।

    সৌরভ গাঙ্গুলির আওয়াজ পেয়ে এবার মা নিজেই উঠে এসে টিভির সামনে বসে। কোথায় একটা ফোন করে খাবার অর্ডার করে দেয়। যাক বাবা, মনে হচ্ছে আজ ম্যাচটা দেখা যাবে! আরেকটু খুশি করে দেওয়া যাক।
    "তোমাকে একটা কথা বলতে ভুলে গেছিলাম। জেথরো সামার ভেকেশনে সব ঠিক করে নিয়েছে। ওর আর ওর গার্লফ্রেন্ডের মধ্যে এখন আর কোনো ঝামেলা নেই। এগেন দে আর টুগেদার।"

    মা মনে মনে ভাবে "কেমন শয়তান ছেলে রে বাবা! ঠিক বুঝে নিয়েছে প্রেমের গল্পে আমার মন ভালো হয়ে যায়!"
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আদরবাসামূলক মতামত দিন