এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • Bratya Raisu | 180.234.17.135 | ১৯ মে ২০১১ ২২:৫৪474716
  • ভাই রবীন্দ্রনাথ তাঁর চিত্রাঙ্গদা নৃত্যনাট্যে এই জোড়াতালি গানটি লিখেছিলেন।

    সন্ত্রাসের বিহ্বলতা নিজেরে অপমান।

    সঙ্কটের কল্পনাতে হোয়ো না ম্রিয়মাণ– আ ! আহা !

    মুক্ত করো ভয়,

    আপনা-মাঝে শক্তি ধরো, নিজেরে করো জয়– আ ! আহা !

    দুর্বলেরে রক্ষা করো, দুর্জনেরে হানো,

    নিজেরে দীন নি:সহায় যেন কভু না জানো।

    মুক্ত করো ভয়,

    নিজের ’পরে করিতে ভর না রেখো সংশয়– আ ! আহা !

    ধর্ম যবে শঙ্খরবে করিবে আহ্বান

    নীরব হয়ে নম্র হয়ে পণ করিয়ো প্রাণ।

    মুক্ত করো ভয়,

    দুরূহ কাজে নিজেরই দিয়ো কঠিন পরিচয়– আ ! আহা !

    আহা কী দুর্বল এই গান! গানের বাণী অনুসরিলে এর লেখকরেও রক্ষাকল্পে আগাইয়া যাইতে ইচ্ছা হয়। কিন্তু তিনি অলরেডি অ-ভবলীলায়িত।

    রবীন্দ্রনাথের আমলে বানান নিয়া শুচিতা প্রায় সকলেরই আছিল। শুচিবাইগ্রস্ত ব্রাহ্মণদের প্রভাব মেবি! তাই তাঁরও বানান সঠিক রাখার কসর্ৎ অত্যন্ত দেখা যায়। কিন্তু তুলনীয় ভাবে লক্ষণীয় তাঁর চিন্তার গোজামিল। ভাইবা দেখা দরকার পুরা বাংলা তাল্লুকই এই রকম কাছা-আলগা আছিল কিনা। লালনে, পরমহংসে ভিন্নতা থাকা বাঞ্ছনীয়, কারণ অ-হীনম্মন্যতা। কিন্তু ছোট আত্মার বাঙালীরা গোঁজামিল আর পরিশুদ্ধতায় এখনও অগ্রসরমান।

    যা নিয়া বলতেছিলাম। এই গানে রবীন্দ্রনাথ কী করতেছেন? " আপনা-মাঝে শক্তি ধরো" বলতেছেন। কে শক্তি ধরবে? যে দুর্বল, যার শক্তি নাই বইলা প্রতীয়মান হয়, নাকি? তো সেই দুর্বলরেই আবার রবি আহবানিছেন, "দুর্বলেরে রক্ষা করো"; কী ঘটতেছে তাইলে? দুর্বলরে বলতেছেন, তারে রক্ষা করার লোক আছে। যদি দুর্বলরে অন্যে রক্ষা করবে তাইলে সেই দুর্বলরেই "আপনা-মাঝে শক্তি ধরো, নিজেরে করো জয়" বলার কারণ কী? যিনি দুর্বলরে রক্ষা করতে বলতেছেন, তিনিই, সেই দুর্বলরেই, আবার আপনা মাঝে শক্তি ধরতে বলতেছেন--মানে কিছু দুর্বল আপনা মাঝে শক্তি ধইরা অন্য দুর্বলদের রক্ষা করবে। বাস্তবে এমন হয় অবশ্য। কিন্তু প্রেরণা মূলক গানে সব দুর্বলরেই শক্তি ধরতে দিতে আপত্তি কেন! কিছু দুর্বলরে কেন শক্তিমানদের অপেক্ষায় ওয়েটিং লিস্টে হোয়াইয়া রাখা। নাকি গান লিখতে হইব, তাই লিখছিলেন?

    অর্থাৎ রাজ্যের দায়িত্ব তিনি নিয়া নিছিলেন। এরে বলে জমিদারি চিন্তা। জমিদারের চিন্তা জমিদারি মূলকই হবে!

    ঢাকা, জুন ১৯, ২০১০
  • Bratya Raisu | 180.234.17.135 | ১৯ মে ২০১১ ২২:৫৮474727
  • facebooklink:http://on.fb.me/j2EquU
  • siki | 80.239.243.186 | ১৯ মে ২০১১ ২৩:০৯474738
  • এই মালগুলো কোত্থেকে জোটে?
  • Suvajit | 59.177.193.66 | ১৯ মে ২০১১ ২৩:৩৮474749
  • এদ্দিন জানতাম 'সঙ্কোচের বিহ্বলতা' এখেনে দেখছি 'সন্ত্রাসের বিহ্বলতা'।
    পরিবত্তন? মানেটাই তো গেছে বদলে।
    অবিশ্যি এই রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে 'সন্ত্রাসের বিহ্বলতা নিজেরে অপমান' গোছের কথাও কেউ কেউ বলতে পারে হয়ত।
  • partha | 155.41.248.48 | ২০ মে ২০১১ ০০:২৫474760
  • ১৯৩১ সালে জাপানী জুজুৎসু শিক্ষক টাকাগাকি শান্তিনিকেতনে আসেন। তাঁর কোচিং-এ বাঙালী মেয়েদের জুজুৎসু শেখানো নিয়ে অনেকেই আপত্তি তোলেন। রবিন্দ্রনাথ তখন মূলত মেয়েদের উদ্দেশ্যে এই গানটি লেখেন। মূল গানটিতে সংকোচ কথাটি ছিল, পরবর্তীকালে চিত্রাঙ্গদায় সন্ত্রাস কথাটি ব্যবহার করা হয়। context বিহীন রবীন্দ্রসনহগীত আলোচনা যে কি ভনক হতে পারে, Bratya-এর পোস্টটি দেখলে মালুম হয়।
  • a | 208.240.243.170 | ২০ মে ২০১১ ০১:১৬474766
  • আকাদা, তুমি যেখান থেকে জুটেছো, সেখান থেকেই
  • omnath | 117.194.194.120 | ২০ মে ২০১১ ০১:৩৮474767
  • অয়ন,
    এখানে আবার আকা কোথায়?

    ব্রাত্যর পুরো অ্যানালিসিসটা একটা গোঁজামিলে আটকে আছে, "কে শক্তি ধরবে? যে দুর্বল, যার শক্তি নাই বলে প্রতীয়মান হয় ..." এই খুঁটিটা সরিয়ে নিলেই পুরো সারকাজমটা মাঠে মারা যায় বা গুঁড়িয়ে চুরমার হয়, ইত্যাদি। মানে যেটা এখন হল।

  • pi | 72.83.97.171 | ২০ মে ২০১১ ০৪:৩৭474717
  • পার্থদার বলা কনটেক্সটে পড়লে কোন জোড়াতালি লাগেনা।
    ঐ কনটেক্সটের বাইরে পড়লেও লাগেনা। রক্ষা করা মানে, দুর্বলকে আত্মশক্তি ধারণ করতে শেখানো,অর্থাৎ তাকেও সবল হবার শিক্ষা দেওয়া, এরকমটা ভাবলেই লাগেনা।

    না:, জমিদারি চিন্তা কিছু খুঁজে পাইলাম না।
  • Bratya Raisu | 180.234.88.165 | ২০ মে ২০১১ ০৭:৪৯474718
  • যেখানে মিলানোটাই লক্ষ্য সেইখানে গোঁজামিল দরকারী উপাদান। আপনি দুর্বলরে বলবেন, রে দুর্বল, তুমি শক্তি ধরো। তারপরে যে শক্তিমান তারে গিয়া বলবেন ঐ যে অই দুর্বলটা--অইটারে রক্ষা করো!

    তখন রবীন্দ্র-প্রভাবিত শক্তিমান রবীন্দ্র-নির্দেশিত দুর্বলরে রক্ষা করতে আসবে। কিন্তু তাতে লাভ হবে না, কারণ রবীন্দ্র-প্রভাবিত দুর্বল তো অন্যের দ্বারা রক্ষা পাইতে চায় না, সে আপনা মাঝে শক্তি ধরতে চেষ্টা করতেছে। তখন দুর্বলরে রক্ষাকল্পী রবীন্দ্র সবল পুনরায় গাইবে, "সন্ত্রাসের বিহ্বলতা নিজেরে অপমান.../ আ ! আহা!"
  • pi | 72.83.97.171 | ২০ মে ২০১১ ০৭:৫১474719
  • রক্ষা করা মানে, দুর্বলকে আত্মশক্তি ধারণ করতে শেখানো,অর্থাৎ তাকেও সবল হবার শিক্ষা দেওয়া হলে ? তখন লাভ ক্ষতির কথাই তো আসছে না !
  • Bratya Raisu | 180.234.88.165 | ২০ মে ২০১১ ০৭:৫৯474720
  • ”দুর্বলেরে রক্ষা করো, দুর্জনেরে হানো”

    দুর্বলেরে রক্ষা করো মানে নিজেরে রক্ষা করো--হা: হা:। মাইনা নেওন যায় বোধহয়! রবীন্দ্রনাথ ”দুর্বলেরে রক্ষা করো” বলতে অন্য দুর্বলরে রক্ষা করতে বলেন নাই। আপনা মাঝে শক্তি ধারণ করছে যেই শক্তিমান তারে নিজেরে রক্ষা করতে বলছেন।
  • pi | 72.83.97.171 | ২০ মে ২০১১ ০৮:০১474721
  • এই বুঝলেন ! :)
  • Bratya Raisu | 180.234.88.165 | ২০ মে ২০১১ ০৮:০৮474722
  • ”context বিহীন রবীন্দ্রসনহগীত আলোচনা যে কি ভনক হতে পারে, Bratya -এর পোস্টটি দেখলে মালুম হয়।” - partha

    রবীন্দ্রসঙ্গীত গাইবার কালে প্রতিটি গানে যদি কনটেক্সট জুড়তে হয় তবে তারে ধর্মসঙ্গীত ঠাওরাইতে হয়। যদি কনটেক্সট ছাড়াই রবিগীতি গাওয়া যাবে তবে কনটেক্সট ব্যতিরেকেই সমালোচনাও করা যাবে। ‘সঙ্কোচ’ আর ’সন্ত্রাস’ এখানে আপত্তির জায়গা না যে কোন কনটেক্সটে গাওয়া হইছিল তা নিয়া ভূমিকা পাইরা নিতে হবে। এইখানে আপত্তির বিষয় রবীন্দ্রনাথের এই গানে কাদেরকে উদ্দেশ করা হচ্ছে। তা দেখতে পাইতেছি দুর্বলরে বাণী দিছেন ঠাকুর মশায়। কী বাণী? যে ব্যায়াম করো, মানে অনুশীলনের মাধ্যমে নিজের মধ্যে শক্তি ধরো। দুর্বল হইয়া থাইকো না। সবল হওয়ার পরে কী করতে হবে? সবল হইছো, এখন যাও, দুর্বলগো রক্ষা করো গা! হা: হা:। তো যারা অলরেডি সবল তাদেরকে বললেই তো হয় যাও, দুর্বলগো রক্ষা করো গা!

    যদি দুর্বলরে রক্ষা করাই প্রকল্প হয়, দুর্বলরে শক্তি ধরতে বলাটা রক্ষা করার ব্যাপারটারে কাইটা দেয়। আর যদি দুর্বলরে আত্মশক্তি ধরতেই বলা হইল তাইলে আর অন্য দুর্বলরে রক্ষা করার আহ্বান রবিবাবুর গীতির বাচালতা বা স্মৃতিবিভ্রম। আপনাকে ধন্যবাদ আলোচনা আগায় নিছেন বইলা।
  • Anamitra Roy | 117.194.2.171 | ২০ মে ২০১১ ০৮:১৩474723
  • Circustic Sarcasm :-D
  • Bratya Raisu | 180.234.88.165 | ২০ মে ২০১১ ০৮:১৮474724
  • ”CircusticSarcasm”--এইটা হইল গালি। প্রসঙ্গে না ঢুইকা প্রসঙ্গের মূল্যায়ন। গালির জন্য ধন্যবাদ।
  • Anamitra Roy | 117.194.2.171 | ২০ মে ২০১১ ০৮:২৪474725
  • alpo kothay kam hoile beshi kotha kaon er dorkar da je bujhi na mia. Dehen, apni kemon dhoirte parsen amar matlob khaan. Ei da kintu apne moshoi thik e dhorsen. Ei da ontoto Kobiguru case koren nai :-D

    Apnareo dhonyobaad ebong Swagotam :D

  • siki | 122.162.75.227 | ২০ মে ২০১১ ০৯:৩৯474726
  • অয়ন, আকা নয়, ওটা আমি ছিলাম। ফ্র্যাঙ্কলি, এই ব্রাত্য রাইসু মালটার লেখা পড়ে থেকে আমার ঝাঁট জ্বলছে।
  • siki | 122.162.75.227 | ২০ মে ২০১১ ১০:১৪474728
  • শুভজিৎ,

    সন্ত্রাসের বিহ্বলতা -- চিত্রাঙ্গদা ভার্সন।

    এমনি ভার্সনটা সঙ্কোচের বিহ্বলতা।

    এর ওপরে একটা সুন্দর প্যারডি আছে। সেটা নিয়ে খানিক আলোচনা হোক?
  • Kulada Roy | 74.72.54.134 | ২০ মে ২০১১ ১০:৫৬474729
  • ব্রাত্য রাইসুর উপস্থিতি আমোদজনক। ব্রাত্য ঘটিত আমেজ এলে মেরা নাম জোকার গানটির কথা মনে পড়ে--জিনা এহি, মরণা এহি......ভূউম। তিনি রবীন্দ্রনাথের চেয়েও শক্তিশালী কোবতে লেখেন বলে অনেক বায়ুসেবী শিবাদল মনে করেন। তার কবিতায় রবীন্দ্রনাথের মত বাচালতা নাই। পড়িল বোঝা যাইবে এই কবি কোনো অর্থেই জমিদার নয়। জমিদারবাড়ির হুকোবরদার। সুতরাং মেয়েদের মারামারী শেখাতে যদি কোবতে ছাড়া উপায় নাই থাকে--তাইলে রবীমশাইয়ের দুর্বল কবিতা সংকোচের এই বিহ্বলতা বাদ দিয়ে ব্রাত্য রাইসুর দোররা কবিটিকে নেওয়া যাইতে পারে। রণ সঙ্গীত এবং ঘণ সঙ্গীত হিসাবে ইহা অতুলীয়। শুনিলে মরা মামুষও ফাল দে পড়িয়া গাল পাড়িতে থাকিবে। সেটা যে কার উদ্দেশ্যে সেটা বলা যাবে না।
    তাই রবিবাবুর গোজামিল মার্কা কোবতে বাদ দিয়া আমরা ব্রাত্য রাইসুর সোজামিল মার্কা কবিতা নিয়ে আলাপই আমোদীয় হইবে। আপনাদের অনুমোদন নিয়ে শুরু হোক--দোররা কাউয়া কোবতোলোচনা।অপারলে একটু দম লইয়া লৈয়েন ভাইসগোল।

    সৌম্য দাশগুপ্ত নামে একজন কবি কাম চতুর্বর্গীয় মিহি সম্পাদক। পত্রিকার নাম অগ্রবীজ। বীজ হইতে যে উদ্ভিদ জন্মে না। ডাল কাটিয়া কায়দা করে চিন্তার সেই উদ্ভিদ জন্মানোর কোসেস করতে হয়। এটা খোদার পরে খোদকারী আর কি। সৌম্যমশাই দুই বাংলার মৌলিক চিন্তকদের ছাই দিয়ে ধরে এনে অগ্রবীজে প্রদর্শনী করার একটা ব্যবস্থা করেছিলেন। মুশকিল হল-সেই ছাই হল আবার গঞ্জিকা পাতার হতে তৈরি ছাই। এই বিশেষ ছাই পাওয়া গেল? পাওয়া গেল মৌলিক চিন্তাবিদেদরই হাতে, গালে, কানে, পকেটে, পুরিয়া করে রাখা।অসুতরাং মৌলিক চিন্তক হিসাবে সৌম্য দাশগুপ্ত তার অতি ঘনিষ।অট ব্রাত্য রাইসুকে হায়ার করেছিল। বন্ধু হিসাবে ব্রাত্য রাইসুকে আর এত ভাল করে চিনতে পারবে? হরিহর আত্মা বলে লোকে জানে। সুতরাং সেই হইতে নোয়াখালির মাদ্রাসাপাঠ রাইসুল ইসলাম তালুকদার ঢাকাঢ এসেফুক ফুক করতে করতে ব্রাত্য রাইসু হয়ে গেল। তিনি একটা বিখ্যাত কিবতা লিখেছিলেন। আমার বিশিষ্ট তাঙ্কিÄক কবি সুব্রত অগাস্টিন গোমেজ নিজ হাতে একটা সার্টিফিকেট দিয়েছিলেন যে, ব্রাত্য কবি হিসাবে সব সময়ই এত মৌলিক যে তাহার চেয় আর মৌলিক দশায় যাওয়া অসম্ভব। এ মৌলিকতা পৃথিবীতে পাওয়া যাবে না--পাওয়া সুরলোকে। কারণ সেখানে নিয়ত সুরাসুরে সরা বিতরণ করে মাগনা। সেই সুরাপানান্তে ব্রাত্য রাইসু যে অতি মৌলিক এবং শক্তিশালী কবিতা লিখেছিলেন-তা পাঠকদের পাতে পেশ করা হল--

    দোরা কাউয়া পেয়ারা গাছে/ ব্রাত্য রাইসু
    ----------------------------
    দোরা কাউয়া পেয়ারা গাছে কা কা করে রে
    দোরা কাউয়া পেয়ারা গাছে হি: হি: কী কী করে রে
    পাতা ঝরে পাতা ঝরে পেয়ারার পাতা ঝরে রে
    দোরা কাউয়া পেয়ারা গাছে কু কু করে রে
    দোরা কাউয়া পাতি কাকের গোয়া মারে রে
    পেয়ারা গাছে পাতি কাকের গোয়া মারে রে

    ওরে আমার দোরা কাউয়া, দোরা কাউয়া রে,
    পেয়ারা গাছে পেয়ারা গাছের পাতা ঝরে রে

    ওরে আমার ঝরা পাতা, পাতাঝরা রে ।অ।

    এই কবিতা বিষয়ে কিছু জ্ঞানীদুর্জন কিছু মন্তব্য করিছলেন--পেশ করা হল :মন্তব্যকারী সুমন কেহেরমান
    -------------------------------------------------------------
    আমি জারি করছি দোররা কাউয়া পৃথিমীর শেষ্ঠ শেষ্ঠতম কবিতা। যে ইহা মানবেন না, না মানেন। ইহাতে কেহেরমানের কিছুই যায় আসে না। আমাদের পোষা জ্ঞানী খপি সুভ্রত কুমার অগাসি্‌ঠন গুমেজ বলেছেন, ইহার তুল্য অন্য কেহ কোনো কবিতা দেখাইতে পারিবে না। ইহা এক নম্বর। এক নম্বর। অবশ্যই এক নম্বর।
    এই কবিতাটি আসলে রচিত হয়েছিল পাঁচ হাজার বছর আগে। শেহেরজাদীর জন্মেরও বহু আগে। বাদশাহ নামদার শেহেরজাদীর অতি কামুক গল্প শুনে যখন তার মাল আপনি আপনি বের হয়ে যেত, তখন শেহেরজাদী কাপড় খুলে নাঙ্গা হয়ে এই কবিতাটি বাদশাহের কানে কানে বলত। কারণ শেহেরজাদী নিজেও গল্পের প্রভাবে ভীষণ গরম। ইহা ঠাণ্ডা করার নিমিত্তে এই দোররা কাউয়া কবিতা বললেই বাদশাহ নামদার আবার কামদার হয়ে উঠতেন। এবং পুনরায় তিনি শেহেরজাদীকে ঠান্ডা করতে সক্ষম হতেন। আরব্য রজনীতে ইহা লেখা আছে।
    পরীস্থানেও এই কবিতাটি হেরেমখানায় সোনা দিয়া খাটের সামনের দেওয়া বাঁধানো থাকত। আপনার জানেন কিনা, মিশর দেশীয় খি্‌লওফেট্রা নাম্মী এক কালো সেক্সী রমণী এই কবিতাটি তার নগ্ন স্তনে আঠা দিয়া লাগিয়ে রাখতেন, যা তার মৃত্যুর পরে তার লাশের সাথে কবরস্থ করা হয়েছিল। এইটাই ছিল খি্‌লওফেট্রার অন্তিম ইচ্ছা। ব্রাত্য রাইসু নওগাঁর কিএকটা খেয়ে যাদুর কাপেট পেয়ে গেছিলেন। সেই যাদুর কারপেটে করে ভ্রমণকালে মিশর দেশে গিয়েছিলেন। তখন খি্‌লওফেট্রার কবর খুড়িয়া কবিতাখানা বের করে নিজের নামে প্রকাশ করেছেন। জাতির এক মহা উপকার হিসাবে কাজ করেছে। আপনাদের আমি আরও জানাই, বর্তমানে যেসব দেশে ভায়াগ্রা নিষিদ্ধ, সেইসব দেশে ভায়াগ্রার বদলে এই কবিতাটি ডাক্তাররা প্রেসক্রিপশন করছেন। আমাদের পোষা জ্ঞানী খপি সুভ্রত কুমার অগাসি্‌ঠন গুমেজ এই সকল সত্য ঘটনা জানেন। জানেন বলেই তিনি জারি করেছেন, পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ শেষ্ঠতম কবিতা- দোররা কাউয়া। অন্য কোনোটা নহে। পরিস্কার বিষয়টা?
    অবিশ্বাসীরা কবিতা পড়া ছেড়ে দিন। কী, আর করবেন। আপনাদের কাব্য রুচি নাই। কিছুদিন চটি পড়ুন। তাহলে রুচি ফিরে পাবেন।
    আরো কিছু মন্তব্য--
    সোহেল হাসান গালিবের নোট-
    অস্তিত্বসংকটসংক্ষুব্ধ কবির পাশে দাঁড়াই আসুন

    কিছুদিন হলো কবিতাকথা গুগলগ্রুপে কবিতা নিয়ে কথা বলতে গিয়ে আমি ও তারিক টুকু পূর্বসূরিদের কাব্যকৃতির একটা খোলামেলা আলোচনা শুরু করেছিলাম। কোনো আড়াল না রেখে। স্বভাবতই প্রকাশ পাচ্ছিলো ব্যক্তিগত পছন্দ-অপছন্দ। এ আলোচনায় তারপর যুক্ত হয়েছেন আরও কয়েকজন। এবং কথার সূত্র ধরে পরিবেশের আনুকূল্য অনুভব করে কেউ কেউ ক্ষোভ প্রকাশও করেছেন।
    পাকেচক্রে এইখানে সমালোচিত হয়েছেন :. সুব্রত অগাস্টিন গোমেজ, ২. কামরুজ্জামান কামু, ৩. ব্রাত্য রাইসু, ৪. সুমন রহমান ৫. শামসুর রাহমান, ৬. আল মাহমুদ, ৭. মোহাম্মদ রফিক।

    সুমন রহমান যেমন ব্যক্তিগতভাবে, আজিজ সুপার মার্কেটে, আমাকে জানিয়েছেন সুব্রতর কবিতা হয় না, বরং তার গল্প ভালো, আমি তেমনটা করি নি। আমি সুব্রতর কবিতাকে কীভাবে দেখি তা কবিতাকথায় সরাসরি লিখে জানিয়েছি। তখন সুমন ভাই আলোচনায় আসেন নি, তিনি এসেছেন শামসুর রাহমান, আল মাহমুদ প্রসঙ্গে কথা বলতে। কিন্তু আমি তো চেয়েছিলাম প্রায়-সামসময়িকদের নিয়ে আমরা ব্যক্তিসম্পর্ক ভুলে গিয়ে মনের কথা বলি।

    এ থেকে আক্রান্তদের কারো কারো এ ধারণা তৈরি হলো, আমরা মোড়লিপনা করছি। এবং যেহেতু কালবিচারে আমরা শূন্যদশকে অবস্থান করি, সেহেতু এ বনও হাজির করা হলো, গালিব ও টুকু শূন্যের ইজারা নিয়েছে। নিজেদের পছন্দ অপছন্দ থেকেই আমরা কথা বলেছি এবং বলার পর কেউ যখন জানতে চেয়েছেন, কেন তাকে একথা বলা হলো, তার ব্যাখ্যা হিশেবে যা আমরা ধারণ করি, তাই জানিয়েছি। তারিক টুকু সুব্রতদার দুটি বই নিয়ে কথা বলার পর, আমি কবিতাকথা গ্রুপে সুব্রতদার চিঠি পড়ে এ সংক্রান্ত নিজের ব্যাখ্যা হাজির করেছি। এক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে, সুব্রত অগাস্টিন গোমেজ যখন প্রথম পাখি বলে নামের এক ফেসবুকিয়ান-এর কাছে আক্রান্ত হন, তখন সেখানে রাইসুদা যেমন প্রতিবাদ করেছিলেন, টুকুও করেছিলেন। আমি তখন ফেসবুকে পাখি বলে বা গোমেজের বন্ধু নই বলে বিষয়টি জানতাম না। কোনো অগ্রজের সাথেই আমরা এমন কোনো ব্যবহার করি নি যা শ্লীলতাকে অতিক্রম করে কিংবা তাকে ব্যক্তিগতভাবে আক্রান্ত করে। ভাস্কর আবেদিনের কথা আলাদা। বাকযুদ্ধে শিষ্টাচারের মাত্রা নিরূপণে মেধার ঘাটতি থাকতে পারে তার। সেক্ষেত্রে আত্মসংবরণে অনুদারতা সম্ভব আমারও।

    ব্রাত্য রাইসুকে যতদিন ধরে দেখি আসছি, তাকে জানি তর্কপ্রিয়, প্রশ্নপ্রবণ ও যুক্তিজ্যান্ত মানুষ হিশেবে। স্রোতের বিপরীতে একা দাঁড়াবার ও চিন্তা জাগাবার শক্তি তার আছে। সেটা যত ভ্রমাত্মকই হোক না কেন। প্রিয় রাইসু ভাই, আপনি যে ফেসবুকস্থ "আলজিভের প্রকটন" লেখাটিতে গালিব ও টুকুকে প্রকারান্তরে শূন্যের ইজারাদার বললেন, তার যুক্তি কী? আর সুব্রতদাকে কাঙালভাবে এসব কী বললেন :

    "তুমি তারিক টুকু এবং সোহেল হাসান গালিবের একটা কবিতা দেখাও যেই কবিতা আমার এই 'গোয়া মারা' কবিতার চাইতে কোনো দিক দিয়া ভালো।...সত্য সত্য বলো তো এই 'দোরা কাউয়া পেয়ারা গাছে'র কাছাকাছি আইতে পারে এমন কবিতা ওনারা দুইজনের কেউ লেখছেন?"

    সুব্রতদা যা বলার তা তো তারিক টুকুকে লেখা চিঠিতে বলেই দিয়েছেন। আর কী শুনতে চান আপনি, রাইসুদা! আপনার কবিতা কেউ কেউ নিতে পারে না, সেটা দোষের নয় বোধহয়। তার জন্যে কϾট্রবিউশন নিয়ে কম্পেয়ার করতে হবে? উচিৎ কি তব ভ্রাত, অনুজেরে আপনি টানিয়া লও নিকুম্ভিলা যজ্ঞাগারে!

    আমি বরং এই ফোরামের বন্ধুদের সামনে কবিতাটা উপস্থাপন করছি, আসুন না আমরা কবিতা ধরে কথা বলি। আশা করছি এ ফোরামের সভ্যগণ নীরব থাকবেন না। কারণ এ কবিতাটিকে রাইসু ভাই কেন মরণকামড় দিয়ে ধরে আছেন তা যেমন বুঝছি না, একই সঙ্গে এ কবিতাটি সত্যি সত্যি কাদের মন ছুঁলো, তাও জানতে পারছি না।

    দোরা কাউয়া পেয়ারা গাছে

    দোরা কাউয়া পেয়ারা গাছে কা কা করে রে
    দোরা কাউয়া পেয়ারা গাছে হি: হি: কী কী করে রে
    পাতা ঝরে পাতা ঝরে পেয়ারার পাতা ঝরে রে
    দোরা কাউয়া পেয়ারা গাছে কু কু করে রে
    দোরা কাউয়া পাতি কাকের গোয়া মারে রে
    পেয়ারা গাছে পাতি কাকের গোয়া মারে রে

    ওরে আমার দোরা কাউয়া, দোরা কাউয়া রে,
    পেয়ারা গাছে পেয়ারা গাছের পাতা ঝরে রে

    ওরে আমার ঝরা পাতা, পাতাঝরা রে ।অ।

    মূল নোটটি পড়তে খি্‌লখ করুন-
    ClickThisLink

    Written19hoursago·Comment·LikeUnlike·ReportNote
    You, JahirAhmed, TariqueTukuandMaqsudAlamlikethis.
    JahirAhmed, TariqueTukuandMaqsudAlamlikethis.
    TariqueTuku
    TariqueTukuat3:44pmApril23
    "তুমি তারিক টুকু এবং সোহেল হাসান গালিবের একটা কবিতা দেখাও যেই কবিতা আমার এই 'গোয়া মারা' কবিতার চাইতে কোনো দিক দিয়া ভালো।...সত্য সত্য বলো তো এই 'দোরা কাউয়া পেয়ারা গাছে'র কাছাকাছি আইতে পারে এমন কবিতা ওনারা দুইজনের কেউ লেখছেন?"

    বহুদিন মনে থাকবে এই আকুতি।
    JahirAhmed
    JahirAhmedat4:17pmApril23
    ব্রাত্য রাইসু আজিজ মাক্কেটে আ: আ: করে রে
    সুমন রহমান এঞ্জিও-তে ও: ও: করে রে
    কোবতে লেখে রে, কোবতে চাটে রে...
    সাজ্জাদ শরিপ আলু অফিসে ম্যাও ম্যাও করে রে
    ব্রাত্য রাইসু সাজ্জাদ শরিপের পা চাটে রে...ReadMore
    সুমন রহমান ব্রাত্য রাইসুর কলম চুশে রে

    ওরে সুমন রহমান রে, ওরে সাজ্জাদ শরিপ রে
    ওরে ব্রাত্য রাইসু রে, সবাই ফেসবুকে রে

    তারা সবাই কোবতে লেখে রে, কোবতে চাটে রে
    কলম চুষেরে, তেল মারে রে, আঙুল দেয় রে...

    ওরে ওরে তারা উত্তুরাদিক রে...
    IftekharIshaque
    IftekharIshaqueat5:29pmApril23
    লেখা খুব ছোটো দেখতে পাচ্ছি। তাই পড়তেও অসুবিধা হলো। রাইসু এবং তার বন্ধু সুমন রহমানের বিষয়ে আমার কিছু বলার আছে বলে লিখছি। রাইসুকে চিনি নববই এর মাঝামাঝি থেকে। তখন তার বগলে নানা নতুন নতুন বই শোভা পেত(এখন যেমনটা করেন শামীম রেজা) এবং খুব উদ্ধত থাকতেন উনি। বাংলা কবিতায় তার সমান কীর্তি আর কারও নেই বলে প্রকাশ্যই বলতেন। তার সাথে যারা চলতো তারা তাকে বেশ অসম...ReadMoreমানই করতো ভেতরে ভেতরে। সাহিত্যের গ্রুপ যেটা বুঝায় এদেশে সেটা সবচেয়ে সফলভাবে করেছেন রাইসু, নিজেদের কিছু অনুগত বাহীনি তৈরী করে যেমন সাইমন জাকারিয়া, যেমন অবনি অনার্য বা ইমরুল হাসান। কোনো একজন পাঠকের কাছেও এই তিনজনের বিশেষ কোনো গুরুত্ব আজ পর্যন্ত দেখলাম না।
    IftekharIshaque
    IftekharIshaqueat5:30pmApril23
    সুমন রহমান প্রসঙ্গ ভিন্ন। সুমন রহমানের বই ঝিঝিট নিয়ে তার আশা ছিল অনেক। একারণে তিনি বিভিন্ন লাইনঘাট করে সাজ্জাদ শরিফ পর্যন্ত পৌছান, সাজ্জাদ নাকি নিজে বলেছিলেন তিনি বইটির রিভিউ করবেন। এই কথা সুমন এখণো তার বন্ধুদের কাছে বলে বেড়ান। সাজ্জাদ বইটির রিভিউ নিজে না করায় সুমন যোগ দেন সাজ্জাদ বিরোধীদর সাথে।

    আজিজ মাকের্টের কোনায় দাড়িয়ে গাজা খাওয়া এদের কাজ। এ...ReadMoreখানে আপনি পাবেন, কাজল, রিফাত,কফিল আহমেদ এবং সুমন রহমানদের। সাজ্জাদ বিরোধীদের গ্রুপে যোগ দিলেও সুমন সমান্তরালভাবে সাজ্জাদের সাথে একটা নিবিড় সম্পর্ক রেখে চলেন এখোনো।অকথিত আছে, সাজ্জাদ শরিফকে তার বন্দুদের সম্পর্কে বিষিয়ে তোলেন সুমন রহমান। এমনকী ২০০৬ এ সুব্রত এবং মাসুদ খানের বই বাদ দেয়ার পিছনেও বেশ হাত ছিল তার।

    আপাতত এই থাক, ইলেকট্রিসিটি চলে গেছে, ল্যাপটপ এখনি বন্ধ হয়ে যাবে।অপরে আরও লেখা যাবে
    TanvirMahmud
    TanvirMahmudat8:19pmApril23
    কেউ যখন বলেন আর কোন সাহিত্যকির্তী আছে কিনা তার কোন একটি বিশেষ লেখার কাছাকাছি আসতে পারে, আমার কাছে তখন ঐ দাবিকে সঠিকই মনে হয়। এই দাবিতে এক শিশুসুলভ জেদের প্রকাশ আছে। আর আসল কথা হল, ঐ কবিতার কাছাকাছি অন্য কবিতা কেনইবা দাঁড়াতে যাবে? ঐ কবিতাটি কি কোন স্ট্যান্ডার্ড যার কাছে অন্য কবিতাকে পৌঁছাতে হবে? কেন কাউকে ওনার মাণ-BSTI পাশ করতে হবে? স্বাতন্‌ত্‌র্‌য কি ওনার ভেতর দিয়ে তৈরী হয়? আরো অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ বোধ করি আছে আমাদের।

    সব কবির স্বাশ্য ও সৌন্দর্য কামনা করছি।

    তানভীর।
    ShaikhMuhammadAllayear
    ShaikhMuhammadAllayearat1:16amApril24
    কবিতা লিখি বলে আমি আলোচ্য কবিতার কবি কে একজন কবিতা কর্মী হিসেবে বলতে পারিনা যে এটা একটা কবিতা না। কারন কবিতা একজন কবির নিজস্ব ষ্টাইল বহন করে। বরং কবি কে যুক্তি খন্ডানোর জন্য দাবী জানাতে পারি তাতে তার ষ্টাইল সম্পর্কে আমরা ওয়াকিবহাল হতে পারি।

    আর পাঠক হিসেবে আমি এই কবিতাকে খারিজ করবো। আমার কাছে এটা কোন কবিতাই মনে হয়নাই। এই কবিতায় প্রতিটি লাইনের শেষে ...ReadMore"এ" ধ্বনিতে কতগুলো বিদঘুটে শব্দ উচ্চারনের সমাবেশ ঘটানোর চেষ্টা করা হইছে মাত্র।

    কবিতায় অনেক সময় অনেক খিস্তি এসে হাজির হতে পারে, যদি সেটা দাবী রাখে আসার। কিন্তু সেই আসাটাকে আমি তখনি মেনে নেবো যখন তার টিউন টা ভালো লাগবে। আমার কাছে এই খানে "গোয়া মারে রে গোয়া মারে রে" এই ব্যাপার কে খিস্তি ছারা আর কিছু মনে হইলোনা।
    MukteMandal
    MukteMandalat2:35amApril24
    "দোরা কাউয়া পেয়ারা গাছে" কবিতাখান আমার ভাল লাগে নাই।
    MukteMandal
    MukteMandalat2:45amApril24
    এতদিনে কবিতা পড়ে যে অভজ্ঞতা জমা হইছে, ভাল লাগার যে উপাদানগুলা নিজের ভেতর সক্রিয়, উক্ত কবিতার ভেতর সেই ভাল লাগার কোন উপাদানই নাই।
    MukteMandal
    MukteMandalat2:47amApril24
    #যে অভিজ্ঞতা - পড়তে হবে।
    MukteMandal
    MukteMandalat3:01amApril24
    "তোমার বা আমার মত বড় কবির পাঠক হইতে পারাই ওনাদের জন্য যথেষ্ট। আর এঁদের লেখাও এক সময় নিশ্চয়ই আমি পইড়া উঠতে পারব"
    রাইসু ভাই, আপনে এইখানে বড় কবি মানে কী বয়সে বড় বুঝাইছেন? নাকি কবি হিসেবে বড় বুঝাইছেন?
    MaqsudAlam
    MaqsudAlamat4:30amApril24
    কবিতাটা আমার ভালো লাগছে বলতে পারছি না, তবে "ভাল্লাগছে" পর্যন্ত বলা যায়।
    MuzibMehdy
    MuzibMehdyat4:46amApril24
    জীবনানন্দ প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে সেদিন ভূমেন্দ্র গুহ তাঁর বেঙ্গল ফাউন্ডেশনে দেয়া বক্তৃতায় বলেন যে, কবিরা এক ধরনের মানসিক রোগে ভোগেন। রোগের নামটা মনে রাখতে পারি নি। এই রোগ নিজেকে অনেক বড়ো কিছু একটা ভাবতে সহায্য করে। কারোর কারোর রোগের মাত্রাটা বেশি থাকে, রাইসুরও একটু বেশি আছে।

    আর 'দোরা কাউয়া পেয়ারা গাছে' লেখাটা একটা ট্‌র্‌যাশ মাত্র।
    MaqsudAlam
    MaqsudAlamat5:02amApril24
    ClickThisLink
    PapreeRahman
    PapreeRahmanat6:58amApril24
    Anauthor’spersonallifeshouldn’tbediscussed.
    He/Shemightbeadrunkardoradrug-addictinhis/herpersonallife;that’snoneofourconcern.
    Wearesupposedtocareabouthis/herwriting&nothis/herprivatelife.
    WhyBratyaRaisushoweduptoomuchself-satisfactionaboutthispoemonlyhecanexplainbetter.
    He’sbeentaggedhere....ReadMore
    So, wecanwait&see.
    Expectantlyhe’llmakethingsclearer.
    AlifDewan
    AlifDewanat9:51amApril24
    বাথ্য রায়চু "গুয়ামারা" কভিথাকানা লই এত গর্ভিত কেনু? সে পিতিভিকে একঠি "গুয়ামারা" উপুহাড় দিয়াচে, কিন্থুক পিতিভি তাহাকে দুই দিন বাদে বাদেই বিপুল্ল পড়িমানে গুয়ামারা দিয়া ছলিতেছে। তাহার "গুয়ামারা" হইথে উত্থম গুয়ামারা কুঝিথে গেলে কাহারটা পেলি কাহারটা বাছিভ, বুজিথে নারি।

    বাথ্য রায়চুর কবিথা বিশয়খ গুড়াক্রিমি হইয়াচে। তাহাক ওশুদ পধান করা পয়ুজন।
    Writtenaboutaweekago·Comment·LikeUnlike
    You, JahirAhmed, AlifDewanand শরীফ খিয়াম আহমেদ ঈয়ন likethis.
    JahirAhmed, AlifDewanand শরীফ খিয়াম আহমেদ ঈয়ন likethis.
    শরীফ খিয়াম আহমেদ ঈয়ন
    শরীফ খিয়াম আহমেদ ঈয়ন at11:28amApril24
    nicework কেহেরমান'vai...
    সুমন কেহেরমান
    সুমন কেহেরমান at11:37amApril24
    ইহা ১০০% খাটি মাল। কোনো ভেজাল নাই। কেহেরমান গাজা খাইতে পারে, কিন্তু কোনো ভেজাল বলে না।
    শরীফ খিয়াম আহমেদ ঈয়ন
    শরীফ খিয়াম আহমেদ ঈয়ন at11:39amApril24
    hahaha...
    otiuttom...otiuttom...কোনো ভেজাল নাই dada...
    MuzibMehdy
    MuzibMehdyat11:39amApril24
    সঠিক তথ্য হলো, সুব্রত অগাস্টিন গোমেজ এই লেখারে কোনোকালেই খুব ভালো কবিতা বলেন নি, বলেছেন ব্রাত্য রাইসু নিজে। সুমন রহমানও এই কবিতারে ভালো বলেন নি, বলেছেন সুমন কেহেরমান।

    'দোরা কাউয়া পেয়ারা গাছে' একটা ট্‌র্‌যাশ।
    সুমন কেহেরমান
    সুমন কেহেরমান at12:02pmApril24
    MuzibMehdy...ReadMore@ "তুমি তারিক টুকু এবং সোহেল হাসান গালিবের একটা কবিতা দেখাও যেই কবিতা আমার এই 'গোয়া মারা' কবিতার চাইতে কোনো দিক দিয়া ভালো।...সত্য সত্য বলো তো এই 'দোরা কাউয়া পেয়ারা গাছে'র কাছাকাছি আইতে পারে এমন কবিতা ওনারা দুইজনের কেউ লেখছেন?"
    এইটা কাহার লেখা? সুব্রত অগাস্টিন গোমেজ নামে ঢাকা ইউনির ইংরেজির মেধাবী ছাতেও লেখা এই চিঠি। নোটটি ঠিক করে পড়েন। কেহেরমান কখনো ভেজাল কিছু বলে না। ১০০% খাটি। আপনার চটি সাহিত্যে কিঞ্চিত ঘাটতি আছে। চিন্তা নাই। দোররা কাউয়া কবির লগে যোগাযোগ করুন। তিনি সাপ্লাই দেবেন। তার স্টক ভাল। আর রাতে বিছানায় যাওয়ার আগে অবশ্যই দোররা কবিতাখানা তিনবার (3times) পাঠ করতে ভুলবেন না। খুব খেয়াল কহরা। হুম।
    AlifDewan
    AlifDewanat12:46pmApril24
    বাথিজা তুই পরিশ্‌গাঁড় করি বল্ল। এই কভিথাই বাথ্য রায়চু কি দোরা কাউয়া আর ছজ্জাদ শড়িপ কি পাথি কাউয়া? নাকি উল্‌ঠা বলিলাম?
    KaloKaliDas
    KaloKaliDasat1:12pmApril24
    ভ্রাতাগণ,এতসব শারীর বৃত্তিয় জিনিস-পত্রের আমদানি কি না করিলেই নয়?
    স্ল্যাং না বলিয়াও তো অনেক মন্দকে বলা যায়, ভ্রাতা।অনাকি যায় না?
    অধিক অরুচিকর কিছু বেশিদিন কেহই খাইবে বলিয়া বোধ হয়না।
    যেমন মহাকবি/পাতিকবিদের কিছুই এখন কেহ তেমন আর খাইতেছে না।
    KaloKaliDas
    KaloKaliDasat1:26pmApril24

    মহাকবি আর পাতিকবি এইবার পলে পলে অনুধাবন করিতেছে ঠ্যালার নাম বাবাজি কাহাকে বলে?
    যাহারা দিবসের পর দিবস নিজেদের কবরের মাটি নিজেরাই খুঁড়িয়াছে!
    'খোমা খাতা' সাজ্জাদ শরিফের গংদের সাহিত্য পাতা নহে যে যাহা খুশি তাহা কুকর্ম করিয়া পার পাইয়া যাইবে।
    দিবস বদলাইয়া গিয়াছে। আমজনতা প্রতিবাদের ভাষা দখল নিয়াছে।...ReadMore
    আসিতেছে শুভদিন। বাংলা সাহিত্যে 'গণতন্ত্র' প্রতিষ্ঠিত হইল বলিয়া।
    আসুন আমরা একযোগে 'স্ব ঘোষিত রাজা-উজিরদের' উৎখাত করি।

    দড়ি ধরে মার টান

    রাজা হবে খানখান...
    MuzibMehdy
    MuzibMehdyat1:39pmApril24
    কেহেরমান আজ নিশ্চিত গাঁজা খাইছেন, কিন্তু আমি তো জানতাম আপনি গাঁজা খান না।

    এইখানে রাইসুরে ট্যাগ করেন, উনিই এসে বলবেন যে ঐ কথা রাইসুর নিজের, সুব্রতদার না।
    সুমন কেহেরমান
    সুমন কেহেরমান at1:45pmApril24
    গাঁজা ভাল জিনিস। মাঝে মাঝে খাইবেন। মাথা সাফ হবে। মাথা সাফ তো দিল সাফ হবে। দিল তো পাগল হ্যায়। খুব খেয়াল কইরা। হুম।
    সুমন কেহেরমান
    সুমন কেহেরমান at2:11pmApril24
    ব্রাত্য আর সুব্রতর মধ্যে কোনো পার্থক্য আছে? ওরাতো জানি-দোস্ত। ব্রাত্য যদি বলে ঐটা শিল্পা শেঠি না, ঐটা ম্যাডোনা। আর তক্‌খুনি সুব্রত বলে, তুই ঠিকই কইছস। ঐটা অর্জিনাল ম্যাডোনা। তাইলে ব্রাত্য বা সুব্রত এই দুজনের মধ্যে কে বলল, সেইটা দিয়া কি কাম। কি কইসে, সেইটাই আসল। হুম।
    JahirAhmed
    JahirAhmedat10:08pmApril24
    hahaha
  • siki | 122.162.75.227 | ২০ মে ২০১১ ১১:০২474730
  • আমার আবার ঐ বুড়োর আরেকটা স্ফুলিঙ্গ মনে পড়ে।

    বোলতা কহিল, এ যে ক্ষুদ্র মৌচাক,
    এরি লাগি মধুকর করে এত জাঁক?
    মধুকর কহে তারে, তুমি এসো ভাই
    আরো ক্ষুদ্র মৌচাক রচো, দেখে যাই।
  • dukhe | 122.160.114.85 | ২০ মে ২০১১ ১১:২১474731
  • আমার অবিশ্যি মনে হল না দুর্বলের আত্মশক্তি জাগিয়ে তোলার কথা বলেছেন । কিন্তু তাতে এত অপাংক্তেয় হবারও কিছু দেখলাম না । সবাই সমশক্তিধর হয়ে নিজেকে রক্ষা করতে পারবে - এটা এই গানে অ্যাসিউম করা হয়নি ।
    তুমি নিজের শক্তিতে দাঁড়াও, যে দাঁড়াতে পারছে না, তাকে রক্ষা কর । তার মানে এই নয় সে কোনদিন দাঁড়াবে না । তাকে দাঁড় করানোটা লং টার্ম প্রসেস । শর্ট টার্মে রক্ষা কর ।
    এতে গানটা এট্টু প্‌র্‌যাক্টিকাল হয়েছে । দোষ কী ?
  • ranjan roy | 122.168.229.168 | ২০ মে ২০১১ ১১:২৩474732
  • মা! মাগো, কেন যে এত সব কথা!!!!
  • kallol | 220.226.209.2 | ২০ মে ২০১১ ১১:৪৮474733
  • আহা এতো উতলা হও কেন?
    নির্মল আনন্দের টই ভেবে পড়ো, তাহলেই ক্লেশ নাই। পকাবু-স্থিকাবু তো গেছে গিয়া। জীবনে তো কিছু চাই, না কি!
  • ranjan roy | 122.168.229.168 | ২০ মে ২০১১ ১১:৪৯474734
  • রাইসু ভাইয়ের লগে এই বুড়া রায় ভাই( নক্ষত্র রায়ের কেহ নহে) একটু কাউয়া-কাউয়ি কইরবার ইচ্ছা ধরে। কারণ, পাঁচ ঘন্টা পরে বিজলী আইছে( কুন দেবী নয়), পাংখা ঘুরতাছে। গিন্নি সাতদিনের লেইগ্যা বাপের বাড়ি-- ফলে অসীম অবসর, মনে অফুরন্ত পুলক।

    ভাইজান, আইপিএল দ্যাহেন। তাইলে গানটা বুঝতে পারবেন।
    ""সংকোচের বিহ্বলতায়''-- কনটেক্‌স্‌ট হইল আপনে টস হারছেন আর ফিল্ডিং করার ইচ্ছা মনেই রইয়া গেল। কারণ, বিপক্ষের ""দোরা কাউয়া'' ক্যাপ্টেন বাউন্সি ঘাসে ঢাকা পিচে দুইটা অস্ট্রেলিয়ান পেস বোলার দিয়া আপনাগো পাতিকাউয়ার হাল করবো।
    আর "" সন্ত্রাসের বিহ্বলতায়''--- যখন প্রথম চাইর ওভারে আপনাগো দুইটা উইকেট মাত্র পনের রানে গ্যাসে গিয়া। আপনে নামছেন। হালায় ""দোরা কাউয়া"" বোলার তিনট বাউন্সার দিছে কাঁধের উপর, মাথার উপর। হালার আম্পায়ার আরেক পাতি কাউয়ার ভাতার, অন্যদিকে তাকাইয়া রইছে। না নো-বল, না ওয়াইড। আপনে নন-স্ট্রাইকাররে কইবেন-- হয়োনা ম্রিয়মাণ!
    "দুর্বলেরে রক্ষা কর''-- সাত উইকেট গেছে গিয়া। একদিকে আপনে, অন্যদিকে আপনার এক্টা আউয়াখানা প্যাট ব্যাক্কল বোলার। খালি বাউন্ডারি মারতে চায়।
    ( আপনে মনে মনে প্রাক্তন মন্ত্রী রেজ্জাক মোল্লা সাহেবের মত কইতাছেন-- হেলে ধরতে পারে না, কেউটে ধরতে যায়!)
    এখন আপনি ওরে কভার করবেন খালি দুই-চাইর-ছয় মাইরবেন আর ওভারের শেষ বলে ব্যাটে-বলে না হইলেও দৌড় লাগাইবেন।
    "" ধর্মযবে শঙ্খরবে'' ইত্যাদি।
    আপনে ভালো খেলতে আছেন। অর্ধশতরান হওয়ার সম্ভাবনা।
    ডাগ-আউট থেইক্যা কোচের স্লিপ আইলো -- রান রেট বাড়াও, তুইল্যা তুইল্যা মারো। বল বেশি নাই। হাতে মেলা উইকেট।
    আপনে তখন দলের স্বার্থে নিজের রাষ্ট্রীয় একাদশে সিলেকশন হওয়ার সম্ভাবনার গলায় আড়াই-পোঁচ লাগাইয়া শহীদ হইয়া প্যাভেলিয়নে ফিরিয়া গেলেন।

    এইবার কন দেখি কত্তা, উপরোক্ত রবীন্দ্রকবিতা/গীতির এই পোস্ট মডার্ন আইপিএল পাঠে কি ভুল?
    আশা আছে, আপনার সার্টিফিকেটে আমার এই টীকা আগামী বছর ঢাকা বাংলা অ্যাকাডেমির পাঠ্যবইয়ে স্থান পাইবো। রায়সু ভাইয়ের বদান্যতায় একদা ময়মনসিংবাসী পরিবারের বৃদ্ধ রায় কিছু টাকাপহা পাইবে।
    ''রায়কে রায়সু না দেখিলে কে দেখিবে!""
  • Somnath | 117.194.193.141 | ২০ মে ২০১১ ১২:১৬474735
  • আরো একটা আছে, "হাউই কহিল ...' ইত্যাদি।

    আবার বলি,
    ব্রাত্য পুরো আলোচনাটা একটাই পয়েন্টে করে যাচ্ছেন, কবিতাটা "দুর্বল' কে উদ্দেশ্য করে লেখা। অ্যাজ ইফ জগতে "দুর্বল' আর "শক্তিমান' ছাড়া আর কোনো সেট অফ মানুষ নাই। কিংবা কোনো পোটেনশিয়ালি শক্তিমান, যে তাৎক্ষনিক বিহ্বলতায় ম্রিয়মাণ তাকেও অ্যাড্রেস করা, অ্যাজ ইফ, কবিতাটির পক্ষে সম্ভব নয়।

    যুক্তিজালের এইজায়গাটা দাঁড়াচ্ছে না। অবশ্য যদি লেখালেখির মাধ্যমে এটা প্রমাণ করতে চান, যাঁরা নিতান্ত রবীন্দ্রগোঁজামিলসন্ধানীমাত্র, তারা কতদূর myopic তাহলে স্বাগত।

    কনটেক্সট প্রসঙ্গে, চিত্রাঙ্গদা থেকে কোট করলে, তার ব্যাকগ্রাউন্ড, অর্থাৎ যখন অর্জুনের সামনে দিয়ে গ্রামবাসীরা দস্যুদলের মোকাবিলা করতে যেতে যেতে এই গানটা কোরাসে গাইছে, সেটুকু বললেও বোঝা যায় এটা কাকে উদ্দেশ্য করে হতে পারে। নেহাৎ দুর্বলকে উদ্দেশ্য করে রবীন্দ্রনাথের বাণী যে এটা নয়, সে কি বোঝা যাচ্ছে? আর, এই গানটা কনটেকস্টবিহীন গাওয়া যায় না অন্য রবীন্দ্রসঙ্গীতের মত। এটা একটা নৃত্যনাট্যের গান। একটা নাটকের অংশবিশেষ। কিছু চরিত্রের মুখের সংলাপের কাজ করছে, যার আগে পরের ঘটনা পরম্পরার কিছু প্রভাব গানটায় থাকছে।

    তবে আলাদাভাবে কবিতা হিসেবে উল্লেখ করাই যায় ("সঙ্কোচের' লিখলে যেমন হত)। কিন্তু সেক্ষেত্রে পার্থ যেমন বললেন, কবিতাটি কেন রচনা করা হয়েছিল জানলে কার উদ্দেশ্যে বলা বোঝা যায়।

    উপরের দুটো প্যারাগ্রাফ লেখার পরও এটা মেনে নেওয়া যায়, যে, পরিপ্রেক্ষিত যাই হোক, লেখা হয়ে যাওয়ার পরে কবিতাটি তার রচনাকালের ইতিহাসের গন্ধ গা থেকে ঝেড়ে ফেলে স্বয়ংসম্পূর্ণ রচনা হিসেবেই পাঠকের দরবারে হাজির। কিন্তু সেটার অর্থ নিয়ে কাঁটাছেঁড়া করতে গেলে আর একটু বেশি ভাবা প্র্যাকটিস করতে হবে, এই আর কি। আমার ব্যক্তিগতভাবে সবচেয়ে আপত্তিকর লাগে "... যেন কভু না জানো" বাক্যবন্ধটুকু। অসহ্য।

    যাই হোক, কুলদা-বাবু এই বাজারে ব্রাত্য-র কিছু ব্যাকগ্রাউন্ড দিলেন, যা থেকে তার সম্বন্ধে কিছু পূর্ব ধারণা করে নিয়ে ফারদার কথা বলা বা না-বলা যায়। সেটা এই কনটেক্সটে না দিলেও চলত মনে হয়।
  • lcm | 69.236.162.248 | ২০ মে ২০১১ ১২:২৬474736
  • কবি যদি দুর্বলকে বলেন শক্তি ধরো, আর, শক্তিমানকে বলেন দুর্বলকে একটু দ্যাখো - তাতে তো ভালোই। দুদিক থেকেই বেশ ব্যালান্স্‌ড অ্যাপ্রোচ - প্রবলেম/গোঁজামিল-টা কোথায়?
  • Bratya Raisu | 180.234.99.139 | ২০ মে ২০১১ ১২:৫৭474737
  • হা: হা: কুলদাবাবু, প্রচারণার কাজটুকু নেওয়ায় প্রভূত উপকার হইল। আমি ভাবছিলাম এই কবিতা কি আর কলকাতাসমাজে সম্প্রচার সম্ভব! তা যে সম্ভব তা আপনি দেখিয়ে দিলেন। আমি ঠাকুর বিষয়ে অন্য কবিতাখানিও না হয় আপ করলুম।
  • Bratya Raisu | 180.234.99.139 | ২০ মে ২০১১ ১৩:১৪474739
  • ”ব্রাত্য পুরো আলোচনাটা একটাই পয়েন্টে করে যাচ্ছেন, কবিতাটা "দুর্বল' কে উদ্দেশ্য করে লেখা। অ্যাজ ইফ জগতে "দুর্বল' আর "শক্তিমান' ছাড়া আর কোনো সেট অফ মানুষ নাই। কিংবা কোনো পোটেনশিয়ালি শক্তিমান, যে তাৎক্ষনিক বিহ্বলতায় ম্রিয়মাণ তাকেও অ্যাড্রেস করা, অ্যাজ ইফ, কবিতাটির পক্ষে সম্ভব নয়।”/Somnath

    আমি সোমনাথ-বাবুর পরামর্শে কেবল একটা মাত্র পয়েন্টে না থাইকা বরং “আপনা মাঝে শক্তি ধরো”তে সম্প্রসারিত হই। ”আপনা মাঝে শক্তি ধরা””অন্যরে রক্ষা করো” ঠাকুর-বাবুর এই কবিতায় পরস্পরবিরোধী অবস্থানে থাকে। তা যখন কবি দেখতে পান না তখন তা গোঁজামিল। বা কুলদাবাবুর ভাষায় সোজামিলও বলতে পারেন।
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। দ্বিধা না করে মতামত দিন