এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • মজার মজার পদ্য

    pi
    অন্যান্য | ১০ আগস্ট ২০১১ | ৩০৩০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • pi | 128.231.22.133 | ১০ আগস্ট ২০১১ ০৭:৪৭481912
  • name:PritamBasumail:[email protected]country:

    IPAddress:67.252.23.87Date:10Aug2011 -- 07:39AM

    মজার মজার পদ্য

    চল চল মেতে উঠি পদ্যের ছন্দে
    ঘুণপোকা হয়ে ঢুকি শব্দের রন্ধ্রে
    ছন্দের নেশা করি সক্কাল সন্ধে
    মন খুলে হেসে যাই দিন ভালোমন্দে
    সরল পদ্য লিখি রাখব না ধন্ধে
    সকলকে টেনে আনি ছন্দের গন্ধে ।অ।

    ছন্দ আর অন্ত্যমিল এর হাত ধরে চলুন দু-কদম চলা যাক । লেখা যাক কিছু মজার পদ্য। মানুষকে কাঁদানো কোনও কৃতিত্বের কাজ নয়। হাসানো কঠিণ। সবাই মিলে হাসা যাক " মজার মজার পদ্য" পড়ে । আমি শুরু করছি --

    নাগরা

    করবে বিয়ে ছুতোর,
    পয়সা নেই জুতোর ।
    বলে, বাজার গরম -
    বানিয়ে নেব খড়ম।
    বর আসবে খড়মে ?
    কনে লজ্জা শরমে -
    দিল দ্রুত বাগড়া,
    চই জুতো নাগরা ।
    না সাধ্যে কুলোয় -
    বিয়ে যাক চুলোয় ।
    ঘাবড়ে বলে ছুতোরে,
    বাপরে একি গুঁতোরে ।
    নাগরা চাই দু-পায়
    ছুতোর ভাবে উপায়!
    নাগরা ছিল জাদুর,
    ম্যাজিশিয়ন দাদুর।
    ছু-মন্তর জাদুকা
    কিন্তু ছোট পাদুকা,
    আবির্ভাব ফোস্কার
    বলো এবার দোষ কার!
    বর এলো খুঁড়িয়ে,
    ব্যান্ডেজে পা মুড়িয়ে,
    ছাদনাতলায় বসতে,
    নাগরা দুটি হস্তে ।অ।
  • r2h | 68.46.95.10 | ১০ আগস্ট ২০১১ ০৮:২৪481923
  • আমি মজার পদ্য লিখিনা। আমি লিখি সিরিয়াস একাডেমিক জীবনযন্ত্রনা, সমাজচেতনা, ভূমার প্রভাব, নাট্যকাব্য, কাব্যনাট্য এইসব।

    হাতের নাগরা মাথার পাগড়ি
    বাঁচে কি বাঁচেনা বাজার মন্দা
    জুগাড়ু গ্যাটিসে এমন চাগরী
    যদি চলে যায় বেবাক সন্ধ্যা
    বিহঙ্গ তার রসের নাগড়ি
    করে যদি বলে এখনি বন্ধ
    করিতেছি পাখা আধোখানা বোকা
    পথ মেপে চল পীড়ের বান্দা
    বুঝে নাও আজি নিজের ধান্দা
    হাহা পড়ে যাবে আছাড়ি পিছাড়ি
    ভেসে যাবে হৃদি, পলি বা দ্বিচারী
    কবি ভেসে যাবে বেলঘরিয়াতে
    টালি বা টালার পুতিঘ্রাণ জলে
    যেদিকে পানসি এ বাজারে চলে
    ডিহি ভুরশুটে, বেলেঘাটা খালে
    বিহঙ্গ যদি অনুরূপ বলে
    হাতের নাগরা মাথার পাগড়ি
    ভেসে যায় যদি, আহারে, বিফলে?
  • kumu | 122.160.159.184 | ১০ আগস্ট ২০১১ ১১:৪৬481934
  • প্রীতমবাবু,হুতোবাবু,খুব চমৎকার লাগল।
    ভাটেও বেশ মজার মজার পদ্য লেখা হয়,কিন্তু সেগুলো হারিয়ে যায়।
  • Pritam Basu | 67.252.23.87 | ১১ আগস্ট ২০১১ ০৮:০৭481945
  • ছন্দ আর অন্ত্যমিলের হাত ধরতে গিয়ে কতবার যে আমার পা হড়কায় তার ইয়ত্তা নেই। মিল আবার রোজ আসেনা। এলে বেশিক্ষণ থাকেও না সাথে। তাই কিছু বিদঘুটে কবির কাছ থেকে জানলাম মিল ধরার কায়দা -----

    মিল ধরা

    বিদঘুটে কবিগণ ঘুটঘুটে আঁধারে
    কবিতার মিল খোঁজে রাতে বনে-বাদাড়ে ।
    হ্যরিকেন হাতে নিয়ে ঝোপে মাথা ঢুকিয়ে -
    খুঁজে দেখে মিলগুলো আছে কোথা লুকিয়ে ।
    মিল থাকে ঝিঁঝিঁডাকে, টুপটাপ শিশিরে,
    কান পেতে খুঁজে যায় সদা দিবা-নিশিরে ।
    মিল থাকে শব্দেতে, মিল থাকে ছন্দে,
    বিদঘুটে কবি জানে মিল থাকে গন্ধে ।
    সোজামিল গোঁজামিল মিলেমিশে বর্ণে -
    জড়াজড়ি করে থাকে খাদ যেন স্বর্ণে ।
    তালগাছে মিল থাকে তালমিল পাকিয়ে,
    চট করে ধরে ফেলা এত সোজা নাকি হে!
    মিল থাকে মগডালে আবডালে আড়লে,
    মোয়া নাকি এসে যাবে হাতখানি বাড়ালে!
    মন মাতে জিভে আর দন্তে মিল চেখে
    তাই কবি খুঁজে চলে অন্তে মিলছে কে
    মস্তকে মিল কভু থাকে নাকো বন্দী,
    বিদঘুটে কবি জানে মিলেদের ফন্দি ।
    তাই হাতে খুলে রেখে কবিতার খাতা সে
    বিদঘুটে কবি ভোরে মিল শোঁকে বাতাসে ।
    মিল পেলে চটপট লিখে নেয় পদ্য ,
    বিদঘুটে কবিদের লেখা অনবদ্য ।।
  • Nina | 68.45.76.170 | ১১ আগস্ট ২০১১ ০৮:১৩481956
  • অনবদ্য :-))
  • byaang | 122.178.197.246 | ১১ আগস্ট ২০১১ ১০:৩৪481967
  • বা:, খুব ভালো লাগলো। আরো হোক।
  • Pritam Basu | 67.252.23.87 | ১২ আগস্ট ২০১১ ০৭:৪৪481978
  • অন্ত্যমিলে তিন বা চার অক্ষরের শব্দ থাকলে শুনতে বেশ লাগে। একটা তিন অক্ষরের বা চার অক্ষরের শব্দকে ভেঙ্গে তিন = দুই + এক, কিংবা চার = দুই+দুই করা যায় । যেমন, কবি সুনির্মল বসুর দুটো লাইন,

    মাঝে মাঝে ঝোপেঝাড়ে জ্বলে জোনাকি,
    আলোর খবর শুধু আনে ও নাকি ?

    জোনাকি (৩) = ও (১) + নাকি (২)

    আচ্ছা একটা মজার পদ্য লেখা যাক তিন কিংবা চার অক্ষরের শব্দের মিল দিয়ে।

    স্বদেশ

    চ্যাং-লি প্যাং-লি যমজ দু-ভাই,
    চ্যাং থাকে সাংহাই প্যাং-লি দুবাই।
    চ্যাং ভারি সাধাসিধা ব্যবসা ব্যাঙের,
    প্যাঁচালো বুদ্ধি যত মাথাতে প্যাং এর।
    মাঝরাতে টেলিফোনে প্যাং বলে চ্যাং কে -
    ব্যাঙ ব্যবসাতে কভু টাকা জমে ব্যাঙ্কে ?
    আরবেতে চলে আয় ব্যবসাটি গুটিয়ে,
    তেল ব্যবসাতে হবে মুনাফাটি চুটিয়ে ।
    চিনাদের ইমেজটা সাপে ব্যাঙে ডোবালে,
    ব্যাঙের চরণ ছেড়ে নজর দে গ্লোবালে।
    চ্যাং বলে ঘুমচোখে ও ভাই প্যাং গো -
    পৈতৃক ব্যবসাকে করিসনে ব্যাঙ্গ ।
    ছেড়েছুড়ে স্বদেশের ব্যবসা ভেকের,
    ধরব আরবে গিয়ে চরণ শেখের ?
    সুখ নিদ্রায় আছি কেন যে ভ্যাংচাস!
    আরবে যাব না কভু ত্যাজিয়া ব্যাং চাষ।
    নিজমাটি, নিজভাষা - এযে কত সুখ রে
    টাকা নিয়ে বেঁচে থাকা পরদেশে কুঁকড়ে?
    লোভ নেই পেট্রো ডলারে ও দিনারে
    স্বদেশেই সুখী আমি সাধাসিধা চিনা রে ।।
  • Kaju | 59.93.165.206 | ১২ আগস্ট ২০১১ ১১:৩৮481985
  • এটা পড়ে ব্যাঙদি দারুণ খুশী হবে।
  • byaang | 122.178.249.57 | ১২ আগস্ট ২০১১ ১১:৪৩481986
  • হবে আবার কী! হয়েই তো আছে। এইটে দারুণ হয়েছে। আরো চাই, আরো চাই। প্রীতম কোথায় গেলেন?
  • Netai | 121.241.98.225 | ১২ আগস্ট ২০১১ ১৮:১৪481913
  • অতি উত্তম
  • Netai | 121.241.98.225 | ১২ আগস্ট ২০১১ ১৮:১৭481914
  • ইতি অধম

    (পরপর দুটো পোষ্ট মিলিয়ে।
    ছড়া হল হুলিয়ে।)
  • Pritam Basu | 67.252.23.87 | ১৩ আগস্ট ২০১১ ০৪:১৪481915
  • মুখবন্ধে লিখেছিলাম : "ঘুণপোকা হয়ে ঢুকি শব্দের রন্ধ্রে"

    ঘুণপোকা হয়ে শব্দের বন্ধ দরজা একবার চিচিং - ফাঁক করে ভিতরে ঢুকতে পারলে মিল ব্যাপারটাকে আয়ত্ত করা সোজা হত । কিন্তু কি আর করা, সকলের তো আর ফ্রান্‌জ কাফকার মত "মেটামরফোসিস" হয় না। তবে, অনেকেই ঘুণপোকা না হয়েও অনায়াসে অক্ষর নিয়ে খেলেন। সুনির্মল বসুর সেই বিখ্যাত মিল

    রামছাগলে /গামছা খোলে । কবি শব্দের ভিতরে ঢুকে শব্দকে ভেঙ্গে মিল দিয়েছেন -

    রাম -ছা- গোলে /গাম-ছা-খোলে

    একেবারে খাপে খাপে মিলিয়ে দিয়েছেন।

    আজকের পদ্য ঘুণপোকা -- অবশ্য মানে টা যে অর্থে এতক্ষণ ব্যবহার করলাম সে অর্থে নয়।

    ঘুণপোকা

    নর এল করজোড়ে দেবতার পাড়াতে,
    চল প্রভু ধরাধামে ঘুণপোকা তাড়াতে।
    শুনিয়াই দেবগণ জ্বলে তেলে বেগুনে
    ফারাকটা বোঝ না হে চ্যালাকাঠে-সেগুনে?
    দেব যাবে কীটনাশে এযে ঘোর কলি হে!
    ছোট কাজে ডেকোনাকো কতবার বলি হে
    অবতার সদা যায় অসুরের ধ্বংসে
    এই তো সেদিন গিয়ে মেরে এলো কংসে
    ঘুণপোকা মারবার বিষ পাবি দোকানেই
    লাগা কাঠে দেখবি যে একেবারে পোকা নেই।

    নর কহে এই ঘুণ বিষে হার না মানে
    মশা মারিবারে তাই দরকার কামানে
    অবতার এসেছিল সেই কোন দ্বাপরে
    কলিযুগে এসে দেখ পড়েছি কি ফাঁপরে
    বিষে কাজ দেবে যদি ঘুণ থাকে কাষ্ঠে
    থিকথিকে ঘুণপোকা ঘুণে ধরা রাষ্ট্রে
    ঘুণে খাওয়া সমাজে পারিনাকো লড়তে
    অবতার তাড়াতাড়ি পাঠাও না মর্ত্যে।।
  • lk | 122.175.13.59 | ১৩ আগস্ট ২০১১ ২৩:০১481916
  • অসাধারন।অনেকদিন এতো ভালো ছড়া পড়িনি।
  • Pritam Basu | 67.252.23.87 | ১৪ আগস্ট ২০১১ ০২:৫০481917
  • ধন্যবাদ।

    কোনো বিষয়ে তার গ্রামার বা ব্যাকরণ টা শিখে ফেললে বিষয়টা বোঝা খুব সহজ হয়ে যায়। যেমন, পাবলো পিকাসোর ছবি বুঝতে গেলে কিউবিজম সম্বন্ধে পড়াশোনা করে নিলে, বা সালভাদোর দালি বুঝতে গেলে সুররিয়্যালিজম সম্বন্ধে জেনে রাখলে অনেক শুবিধা হয়। ছড়াতেও এর ব্যতিক্রম নেই। ছড়ার দুটো মূখ্য বিষয় হল ছন্দ আর অন্ত্যমিল। এবিষয়ে দুটি বই পড়ে আমি খুব উপকার পেয়েছি সেদুটি বই আপনারা অনেকেই পড়েছেন - কবি নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর "কবিতার ক্লাস" এবং শিশুসাহিত্যিক সুনির্মল বসুর "ছন্দের টুং টাং" । যদি এখনো কেউ না পড়ে থাকেন তবে চটপট পড়ে ফেলুন ।

    মজার ছড়া মনের ক্লান্তি, অবসাদ কাটিয়ে মনকে ঝরঝরে করে তোলে, মনের দু:খ ভোলাতে সাহায্য করে। গ্রামার নিয়ে কচকচানি ছেড়ে বরং বলি কিভাবে ছড়া পড়বেন এবং কখন ছড়া পড়বেন :

    ছড়া থেরাপি

    ছড়া পড় সুর করে
    টেনশন দূর করে
    রাত্তিরে ঘুম হবে গাঢ়
    গায়ে জল চানঘরে
    ছড়া বল প্রাণভরে
    মন হবে তরতাজা আরো

    সবে মিলে পড় সাথে
    ঝমঝমে বরষাতে
    বাদলের ছড়া রিমঝিম
    কাঁথা মুড়ে শীতরাতে
    মাথা জুড়ে নিদ্রাতে
    হিম ভরা ছড়া দ্রিমদ্রিম

    যানজটে রাজপথে
    ঝনঝাটে মাঝপথে
    খাবি খেয়ে প্রাণ যায় ঘেমে?
    ত্বরাতে পড় ছড়া
    ধরাকে কর সরা
    মানসিক চাপ যাবে থেমে

    মন যদি কাঁদে কভু
    ছড়া যেন বাঁধে তবু
    যত দুখ মুছে যাবে আস্তে
    কাজ কিরে শোক খুঁজে
    ছড়া বল চোখ বুজে
    শুরু কর মন খুলে হাসতে

    রাগ অভিমান ভুলে
    ছড়া বল প্রাণ খুলে
    কেটে যবে যাবতীয় যাতনা
    ভুলে সব দ্বন্দে
    ছড়ার-ই ছন্দে
    দিনরাত তবে কেন মাতো না?
  • byaang | 122.167.71.194 | ১৪ আগস্ট ২০১১ ১০:৪৫481918
  • বা: প্রীতম, ছন্দের টুংটাং বইটির কথা মনে করিয়ে দিয়ে খুব ভালো করলেন।

    বইটার শুরুর স্টাইলটা ভারি ভালো লেগেছিল। তাই এখানেই শুরুর কিছুটা লিখে যাওয়ার লোভ সামলাতে পারলাম না, যারা পড়েন নি, তাদের জন্য।

    ছন্দ কোথায় নেই? গাড়ির যাওয়া-আসার শব্দে, মানুষের কথাবার্তায়, ফেরিওয়ালার ডাক-হাঁকে, পশুদের চিৎকারে, পাখিদের গানে, ভোমরার গুঞ্জনে, নদীর কল্লোলে, পাতার মর্মরধ্বনিতে - সবার ভিতরেই বিভিন্ন ছন্দ বাঁধা আছে। ঐসব ছন্দ আবার কবিতায় সুন্দরভাবে ধরা যেতে পারে। আজ তোমাদের কয়েকটি নতুন ধরণের মজার ছন্দের নমুনা দেব।
    স্টেশনে গাড়ি থেমেছে, অমনি খাবারওয়ালারা চিৎকার করে উঠল -
    "পুরি মিঠাই'
    "গরম চা - চা গরম'
    এই ছন্দ এখন কবিতায় ধরা যাক -
    পুরি মিঠাই
    পুরি মিঠাই
    আরো কী চাই?
    বাবু দেখুন
    ভাবেন কী ছাই?
    কিনে ফেলুন
    গরম গরম,
    খেয়ে দেখুন
    কেমন নরম!
    বসে কেবল
    ভাবেন বৃথাই!
    পুরি মিঠাই,
    পুরি মিঠাই।

    গরম চা - চা গরম,
    গরম চা - চা গরম,
    সহিত তার কেক নরম,
    নেবেন তো - নিন না চাই,
    সময় আর নাইরে নাই।

    শহরের রাস্তায় অলিতে গলিতে ফেরিওয়ালা চিৎঅকার করে যাচ্ছে - "মালাই-বরফ', "চুড়ি চাই'

    মালাই বরফ,
    মালাই বরফ!
    খেয়েই দেখুন
    কেমন সোয়াদ,
    আরও কী গুণ!
    এমন মালাই
    কোথায় পাবেন?
    বারেক খেলেই
    আবার খাবেন ।
    বরফ বেচেই
    আমার গরব
    মালাই বরফ
    মালাই বরফ!

    চুড়ি চাই
    চুড়ি চাই
    চুড়ি চাই
    সারাদিন
    হেঁকে যাই,
    কোনো পথ
    বাকি নাই
    চুড়ি চাই
    চুড়ি চাই!
  • Lama | 117.194.240.168 | ১৪ আগস্ট ২০১১ ২০:২১481919
  • "কারুর কিছু চাই গো চাই' ছড়াটা কেউ দেবেন?

    আর-

    "জংলা বনের পাগলা বুড়ো আমায় ডেকে বলে
    আড়াই বিঘা সমুদ্রেতে কাঁঠাল কত ফলে?
    আমিও বলি আন্দাজেতে, বলছি শোনো কত-
    তোমাদের ওই ঝিঙের খেতে চিংড়ি ফলে যত।'

    -এটা কার লেখা? সুকুমার রায় নন বোধ হয়।
  • Lama | 117.194.240.168 | ১৪ আগস্ট ২০১১ ২০:২৬481920
  • ছোটবেলায় আনন্দমেলায় পড়া বানানের ছড়া- দেব সেনাপতি

    যশস্বী এক কবির লেখা দু:শাসনের শস্যহরণ
    পদ্য পড়ে প্রশংসাতে পঞ্চমুখ হয় চন্ডীচরণ।
    নৃশংস এক পাঠক কেবল বলল, "কবির হয় না মরন।'

    আর একটা-

    শ্মশানকালীর পূজোয় গিয়ে শ্মশ্রুমাতা দেখেন প্রাতে
    শ্বশুরমশাই চক্ষু বোঁজা, শ্মশ্রু ভেজা অশ্রুপাতে।
    শেষে ডেকে বদ্যি ওঝা চেতন হল শুশ্রূষাতে।

    আর একটা-

    বৃহস্পতি পুত্র কচ সহস্র বৎসর খালি গুরুগৃহে অন্ন ধ্বংস করে।
    ব্যাকরণে বিস্মরণ, বিদ্যায় বিগতস্পৃহ, বনস্পতি ছায়াতলে ঘোরে।
    পলায়নে ইচ্ছা, তবু সে আভাস পেয়ে যদি দৈত্যগুরু ভস্ম করে ধরে?
  • Pritam Basu | 67.252.23.87 | ১৪ আগস্ট ২০১১ ২২:৪৬481921
  • ব্যাং - ভারি ভাল লাগল।

    পাই- থ্যাঙ্কস ।

    একটা স্কুলে ভর্তি নিয়ে মজার (?) লেখা শোনাই

    স্কুলে ভর্তি

    ফিউচারে আমেরিকা, নহে আটপৌরে,
    কচি খোকা জুতে গেল ইঁদুরের দৌড়ে।
    মুখে যেই ফুটলো রে আধো-আধো বুলিটা,
    জ্যাক-জিল দিল ব্রেনে চরণের ধুলিটা।
    অ-য়ে অজগর শুনে বাপ তেড়ে আসল,
    দাদু-দিদা ভাবে একি প্রবলেমে ফাঁসল।
    শুরু হল জিভ মুড়ে ইংরেজি বলা রে,
    ব্যবধান কম নহে রুপি আর ডলারে।
    ঝরঝরে বলা চাই হামটি-ডামটি,
    দুশ্চিন্তায় ঝরে কপালের ঘামটি ।
    ইন্টারভিউ হবে গিজগিজে লাইনে
    ছেলে লড়ে সাথে লড়ে ড্যাডিদের মাইনে।
    আতা গাছে তোতা পাখি বিলেতে মউ -রে
    খোকা যাবে মউ খেতে যদি যেতে দৌড়ে ।।
  • Lama | 117.194.240.168 | ১৪ আগস্ট ২০১১ ২৩:৪৫481922
  • এটা দারুন!!!

    শেষ লাইনের "যেতে'টা কি আসলে "জেতে' হবে?
  • byaang | 122.167.222.161 | ১৪ আগস্ট ২০১১ ২৩:৪৯481924
  • হ্যাঁ, আমরও মনে হচ্ছে শেষ লাইনে "জেতে' হবে।
    তবে ছড়াটা সত্যিই দারুন।
  • achintyarup | 121.241.214.34 | ১৪ আগস্ট ২০১১ ২৩:৪৯481925
  • লামা, ঐ বানানের ছড়ার সংখ্যাতেই কি ছিল
    "সত্য বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছেলে
    অচিন্ত্য মোক্ষের চিন্তা করে'?

    নামের কারণে লাইনদুটো মনে আছে
  • byaang | 122.167.222.161 | ১৪ আগস্ট ২০১১ ২৩:৫০481926
  • লামা, কারুর কিছু চাই গো চাই টা কাল লিখে দেব। এখন আর টাইপাতে ইচ্ছে করছে না।
  • achintyarup | 121.241.214.34 | ১৪ আগস্ট ২০১১ ২৩:৫৩481927
  • ঐ ছড়াটা কেউ টুকে দাও তো দেখি, ঐ যেটাতে আছে

    মাকড়শারে খাওয়ানো মিহিদানা, প্যাঁচারে মিছে খোঁচানো অনুচিত

    কিম্বা

    পাওনাদার যতই হোক পাজী, দাড়িতে তার ছেড়োনা ছুঁচোবাজি

    ইত্যাদি
  • byaang | 122.167.222.161 | ১৪ আগস্ট ২০১১ ২৩:৫৫481928
  • সত্য বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছেলে
    অচিন্ত্য, মোক্ষের চিন্তা করে।
    যদিও দারিদ্র্য তার ঘরে,
    অচিন্ত্য পরম ভক্তিভরে
    গুরুর মাহাত্ম্যকথা পড়ে।
    ধর্মের বৈশিষ্ট্য নিয়ে লড়ে
    ভক্তির বৈচিত্র্য ভেবে মরে।
    মুক্তির ব্যুৎপত্তি যদি মেলে
    উত্ত্যক্ত করেই কাছে গেলে
    সত্য বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছেলে।
  • achintyarup | 121.241.214.34 | ১৫ আগস্ট ২০১১ ০০:০৩481929
  • আর মাকড়শার মিহিদানা খাওয়ার ছড়াটা?
  • byaang | 122.167.222.161 | ১৫ আগস্ট ২০১১ ০০:০৯481930
  • বানানের ছড়ায় অভিনেতা রঞ্জিৎ মল্লিকের স্কুলের একটা গল্প ছিল। তাতে রঞ্জিৎ মল্লিককে পণ্ডিতমশাই বলেছিলেন ""তোর নামের আগে যদি অতি শব্দটা লাগানো হত, তাহলে কী দাঁড়াত? অতিরঞ্জিৎ?''
    "আজ্ঞে না, অতিরঞ্জিত'
    ""ঐ নামটা তোর হলে ভালো হত। তাহলে নিজের নামের বানান আর ভুল লিখতিস না।''
    বিষ্টুচরণ হ্যা হ্যা করে হাসতে লাগল। পণ্ডিতমশাই ধমক দিলেন, ""অ্যাই চুপ।'' একটু বাদে হাঁক দিলেয়ে বললেন, ""খাতা খুলে লিখে নে সবাই। বিষ্টুচরণ, স্তব্ধ হও।''

    সত্যজিৎ রায় আর ইন্দ্রজিৎ ঘোষ,
    রণজিৎ সেন আর মনোজিৎ বোস।
    কিঞ্চিৎ তড়িৎ বেগে কখনো কচ্চিৎ
    কদাচিৎ ক্লান্তিতে হন তাঁরা চিৎ।
  • byaang | 122.167.222.161 | ১৫ আগস্ট ২০১১ ০০:১৯481931
  • মাকড়সার ছড়াটা মনে পড়ছে না। পড়লে লিখে দেব।
  • siki | 122.162.75.4 | ১৫ আগস্ট ২০১১ ০১:১৬481932
  • লামা,

    জংলাবনের পাগলাবুড়ো অতি অবশ্যই সুকুমার রায়।
  • Pritam Basu | 67.252.23.87 | ১৫ আগস্ট ২০১১ ০১:২৪481933
  • লামা ও ব্যাং - ঠিক বলেছেন --- ওটা 'জেতে" হবে। সরি ।

    মজার মজার পদ্য শোনাবার ও পড়বার জন্য এই পাতাটা খুলি---স্টক থেকে সকলে বের করুন মজার পদ্য কিছু কিছু করে।

    একটা সরু ছড়া শোনাই ।।

    নস্ট্যালজিয়া

    চারমিনারের হাফ
    হ্যান্ডেল ভাঙা কাপ
    কালো চায়ে আঁতলামো জমে
    কাফ্‌কা-কামুর লেখা
    নন্দনে ছবি দেখা
    টাকাটার দাম কেন কমে ?

    কলারে রুমাল গোঁজা
    আঙ্গুল ছেঁড়া মোজা
    চাকরির সন্ধানে হন্যে
    লোকাল ট্রেনের ভীড়ে
    পকেট কেটেছে ধীরে
    শুধু দশ টাকাটার জন্যে

    কলেজের দামী বই
    পকেটে পয়সা কই
    বাপের ট্যাঁক জানি শূণ্য
    নোট থেকে চোথা টুকি
    কালিঘাটে মাথা ঠুকি
    পার্ট-টূ পাশে চাই পুণ্য

    দুপুরে কলেজ কেটে
    ফুটপাথে হেটে হেটে
    দরদাম হকারের সাথে
    সুতপা বসেছে পাশে
    গায়ের গন্ধ ভাসে
    শেয়ারের অটো রিকসাতে

    পড়াশোনা শিকে তুলে
    লাইফ বাউন্ডুলে
    ক্যান্টিনে গান্ধী, কাস্ত্রো
    ক্লাসে লেকচার মিছে
    অঙ্ক বই-এর নীচে
    ফুটপাথে কেনা কামশাস্ত্র

    পৌষ মেলার রাতে
    বাউলের আখড়াতে
    গাঁজার কল্কেটা ব্যস্ত
    রাতজাগা চোখে দেখা
    ভেজামনে আমি একা
    ফিনিশ পকেটের ক্যাশ তো

    জবজবে ভেজা ঘামে
    সেকেন্ড কেলাসে ট্রামে
    লোয়ার মিডল ক্লাস ঝুলছে
    মেট্রোর ফুটপাথে
    দু-খানা টিকিট হাতে
    মন কেন সংশয়ে দুলছে ?

    চোরাকাঁটা ভরা মাঠে
    উদাসী যুবক হাঁটে
    হাতে তার বনলতা সেন
    সাথে কবিতার খাতা
    ভরেনিকো এক পাতা
    হাবিজাবি কি যে ভাবছেন !!
  • Pritam | 67.252.23.87 | ১৬ আগস্ট ২০১১ ০৯:০১481935
  • বড়দের ছড়া

    চাঁদ উঠেছে ---

    চাঁদ উঠেছে ফুল ফুটেছে
    দেওয়ালির গিফ্‌ট জুটেছে
    কাজুর দিন আর যে নাই
    সিঙ্গাপুরের টিকিট চাই
    তবেই মেলে ব্রিজের বরাত
    মন্ত্রীমশাই শাঁখের করাত
    ধরি মাছ না ছুঁই পানি
    সুইস ব্যাঙ্কে কৃষ্ণ মানি
    বড়সাহেব ইমানদার
    এইচ-ডি টিভি ডিমান্ড তার
    মাখবি তেল ফ্যালরে ক্যাশ
    যিসকি লাঠি উসকি ভ্যাঁস
    ঠিকাদাররা তাই ছুটেছে
    চাঁদ উঠেছে দেশ লুটেছে ।।

    জিঙ্গল বেল্‌স ---

    জিঙ্গল বেল্‌স আজব খেল
    ব্যাঙ্করাপ্সি বিজনেস ফেল
    স্যান্টা ক্লসে অঙ্ক কষে
    এনজিও-টি চলছে লসে
    আকাশছোঁয়া ওভারহেড
    ব্যলান্স-সিটে প্রফিট রেড
    বদলাও গো লেবার ফোর্স
    চীন-ভারতে আউটসোর্স
    গ্লোব-ওয়ার্মে বন্ধ স্লেজ
    বল্গা হরিণ নাড়ে লেজ
    আন্‌রে এবার মোটর গাড়ি
    তেলের খরচা কাঁড়ি কাঁড়ি
    সাগর জলে ভাসছে তেল
    জিঙ্গল বেল্‌স লাইফ হেল ।।

    ঘুম পাড়ানি ---

    ঘুম পাড়ানি মাসি পিসী
    স্লিপিং পিলে কাটে নিশি
    পিসীর ছেলে গেছে বকে
    রেসের মাঠে গাঁজা ফোঁকে
    ঘোড়াও বলে নো আন্ডে রে
    মডার্ণ জুয়া ওয়ান ডে রে
    ঘোড়া ছেড়ে ক্রিকেট মাঠে
    বাজী লাগা থাকবি ঠাঁটে
    কাঠ-পুতলি ব্যাটে বলে
    সাট্টা-বুকির গ্যাঁড়াকলে
    ফ্র্যান্‌চাইজে পিসীর ছেলে
    গ্যালারিতে ক্রিকেট খেলে
    জিত্‌লে ফরেন হারলে দিশি
    রাত্তির জাগছে মাসি পিসী ।।

    ইকির মিকির

    ইকির মিকির চাম চিকির
    ক্যাডার নেতার ফন্দি ফিকির
    গরীবের ভোট-ই সম্বল
    বস্তি-গিয়ে বিলাও কম্বল
    ইনকিলাব ও জিন্দাবাদে
    ব্রিগেড মাঠে কুমীর কাঁদে
    ব্যলট বাক্সে ঝুটা ভোট
    ভোটে জিতে ভারত লোট
    ভোটের আগে যত জিকির
    জিতে দেখা নেইকো টিকির
    চলছে দেশ ঢিকির ঢিকির
    ইকির মিকির চাম চিকির ।।

    খোকন খোকন ---

    খোকন খোকন করে মায়
    খোকন করে ডলার আয়
    খোকন আকাশ ছুঁতে চায়
    স্টার স্প্যাঙ্গল্ড্‌ ব্যানার গায়
    জুয়া খেলতে ভেগাস যায়
    উইক-এন্ডে সিভ্যাস খায়
    জাকুসিতে খোকন নায়
    দেশে-ধুলায় কষ্ট পায়
    বাপ-মা আশায় বসে ঠায়
    খোকন খোকন করে মায় ।।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঝপাঝপ প্রতিক্রিয়া দিন