এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • শিল্পের জমি অধিগ্রহন সরকার না করে বাজারের হাতে ছেড়ে দিলে কি হবে?

    Sibu
    অন্যান্য | ২০ জুলাই ২০১১ | ৫০৫০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Sibu | 66.102.14.1 | ২০ জুলাই ২০১১ ০৬:১৯484123
  • একটি ইন্টারেস্টিং খবর নজরে এল।


    http://www.dailypioneer.com/354170/The-great-land-rush.html

    In Chhattisgarh, the son of a Minister is alleged to have shortchanged tribal farmers while acquiring their land in Janjgir-Champa district for a corporate group’s 1,200 MW power plant. Appointed public relations officer, the young man travelled in a Government vehicle with the local patwari and allegedly intimidated some families to sell their holdings to him. As section 165 (6) of Chhattisgarh’s land revenue code of 1959 does not permit sale of tribal land to a non-tribal without the district collector’s permission, the Minister’s son, being a tribal himself, helped the company dodge this law.

    The game was exposed as the company paid for the land by cheque, and the power-of-attorney vested in its project director. About 13.65 acre had been purchased before local protests forced the state industries department to stay the approval given to the power company to buy land, and the collector cancelled the sales and ordered return of land to the original owners.

    Two things are notable about this corporate-political nexus. One, some of the land was bought at one-third the stipulated minimum rate for single crop land under the state rehabilitation policy of 2010, thereby grossly shortchanging the farmers. Two, farmers were deprived of rehabilitation benefits like employment because the land was sold (technically) to a tribal, not a company.


    এই ঘটনায় অবিশ্যি চাষীরা খুব ক্ষতিগ্রস্ত হয় নি। কিন্তু সরকার যদি জমি অধিগ্রহনের মধ্যে একেবারে না থাকে তাহলে কি এরকম একটা সীনারিও সম্ভব - কর্পোরেট হাউস প্রজেক্ট প্ল্যান গোপনে তৈরী করল। তারপর জমি মাফিয়াদের ক¾ট্রাক্ট দিল জমি যোগাড় করার জন্য (নিজেরা আড়ালে থেকে, কোন সারোগেটের মাধ্যমে)। জমি মাফিয়া নিজেদের লাভ রাখার জন্য বিভিন্ন কৌশলে সস্তায় জমি কিনল। কর্পো হাউস মোটের ওপর কম দামে জমি পেল। চাষীদের ইয়ে মারা গেল।

    তৃণমূলের লুম্পেনবাহিনী একটা বেশ ভাল এমপ্লয়মেন্ট পেতে পারে এরকম একটা সিস্টেম তৈরী করতে পারলে।
  • abastab | 61.95.189.252 | ২০ জুলাই ২০১১ ০৯:৪৮484134
  • শিবুদাকে ধন্যবাদ এই মোটাদাগের সত্যি কথাটা লেখার জন্য।
  • prateek | 24.162.193.106 | ২০ জুলাই ২০১১ ১২:৫১484145
  • আহা শিবু-দা,কর্মসংস্থান হবে! ব্যাগ্‌ড়া দেন কেন মহায় :)
  • PT | 203.110.247.221 | ২০ জুলাই ২০১১ ১৩:৩৫484156
  • দালাল ছাড়া জমি কেনা প:বঙ্গে (বাইরের কথা জানিনা) বেশ কঠিন ব্যাপার। গত ৫-৭ বছরে এই নিয়ে প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা এই যে এমনকি বাড়ি করার জন্য দু কাঠা জমিও দালাল বাদ দিয়ে পাওয়া প্রায় অসম্ভব। এই ব্যাপারে লোকাল সিপিএম, বিজেপি, তৃণমুল সবাই জড়িত। দাম দস্তুর হওয়ার পরে ২% কমিশন-বোধহয় দুদিক থেকেই নেয়। কাজেই কারখানার জন্য জমি টাটা বা জিন্দল চাষীদের থেকে সরাসরি কিনবে এই ধাপ্পাবাজীর কোন মা-বাপ নেই। এই ব্যাপারে মমতা থেকে অভিরূপ সরকার ব্যাপক ঢপবাজী করছে। লোকাল দালাল, রাজনৈতিক নেতা এবং ক্রনি ক্যাপিটালিসমের দেশের ব্যবসায়ীরা ছোট জমির মালিকদের ল্যাজে গোবরে করে দেবে। আর এই গোলমালে পুলিশ জড়িয়ে গেলে তো সব শেষ।

    এর ওপরে কোর্ট কাছারি আছে। আমার তিন কাঠা জমি কিনতে গিয়ে যা শিক্ষা হয়েছে তাতে সার বুঝেছি এই যে দালাল না ধরলে আমার জমির বিক্রেতা এবং আমি নিজেরা নিজেরা কোন কালেই জমি আইনত: হস্তান্তর করতে পারতাম না। এমনকি কোথায় কাকে কি ফুল দিতে হবে - যেমন কিনা একটা স্ট্যাম্প মারার জন্য ৫০ টাকা - সেই খবরটুকু বার করতেই সারা জীবন কেটে যাবে।

    এই দেশের সরকার যত খারাপই হোক না কেন তাকে জমি অধিগ্রহণের মধ্যে থাকতেই হবে।
  • kallol | 115.184.97.58 | ২০ জুলাই ২০১১ ১৯:৫০484167
  • ভালো। কিন্তু কোন জমি অধিগ্রহন করা হবে, সেটা কে ঠিক করবে?
    টাটা বিড়লারা যে জমি চাইবে সেটা যো হুজুর বলে দিতে হবে, না সরকার জমি ব্যবহার ম্যাপ দেখে অনাবাদী/কম আবাদী জমি অধিগ্রহন করবে, জমির সাথে যুক্ত মানুষদের চাকরীর ঢপ না দিয়ে।
    ইনফাস্ট্রাকচার না থাকলে টাটা বিড়লারাই বা কেন সে জমি কিনতে আগ্রহ দেখাবে।
    শেষে কি হবে আর একটা সিঙ্গুর?
    কিন্তু যদি কোন এক ব্যাক্তি বা সংস্থার মালিকানায় এক লপ্তে থাকা জমির পরিমান বেঁধে দেওয়া যায় (ধরা যাক ৫ একর) তাহলে, দালালের সংখ্যা এতো বেড়ে যাবে যে সেটা করা লাভজনক হবে না।
    জমির মালিকানার উচ্চসীমা শিথিল হবে শিল্প বা সমবায়ে কৃষিতে। সেক্ষেত্রে ক্রেতাকে লিখিত ভাবে হলফনামা দিতে হবে সে কেন অতটা জমি কিনতে চায়।
    বাজারের হাতে এই নিয়ন্ত্রন রেখে জমি কেনা বেচা ছাড়লে, গন্ডোগোল কমবে।
  • aka | 168.26.215.13 | ২০ জুলাই ২০১১ ২০:০৫484178
  • দালালী লিগালাইজড করে দিক। দালাল এজেন্সী যারা ক্রেতার থেকে টাকা পায়। আর এই এজেন্সী গুলোর ওপর রেগুলেশন বসিয়ে দিক। রেজিস্টারড দালাল এজেন্সী ছাড়া জমি কেনা বেচা করাই যাবে না। (বড় হয়ে কৌশিক বসু হব)
  • kc | 89.203.49.18 | ২০ জুলাই ২০১১ ২০:১০484189
  • ব্রোকারেজ লিগালাইজ্‌ড নয়?
  • PT | 203.110.243.21 | ২০ জুলাই ২০১১ ২০:১৫484192
  • বাজার কি আবাদি আর অনাবাদি জমির মধ্যে ফারাক করবে? বাজারের হাতেই যদি ছাড়া থাকে তাহলে বিক্রেতা চাইলে বাজার চারফসলী জমিই কিনবে। একমাত্র সরকারই কৃষি জমির সামাজিক প্রয়োজনীয়তার কথা বুঝতে পারে।

    এই ""কোন জমি কেনা হবে কে ঠিক করবে"" কন্সেপ্টটাই তো সরকারকে জড়িয়ে ফেলছে। মানে সরকার টাটাকে বলে দেবে অমুক জায়গায় জমি কিনতে পারেন - বলেই হাত গুটিয়ে নেবে গোটা প্রসেসটা দালাল, জমি মাফিয়াদের হাতে ছেড়ে দিয়ে? দালাল স্বনামে বেনামে জমি কিনে ধরে রেখে দেবে - এ টাকা মাটি মাটি টাকার কেস। এই মাফিয়াদের আটকানোর জন্য সরকারকে এত রকমের আইন বানাতে হবে যে তার থেকে সরকারের নিজে অধিগ্রহণ করা সহজ হবে। অমিতাভ বচ্চন নাকি কোথায় নিজেকে কৃষক দেখিয়ে বিপুল পরিমাণ জমি কিনে রেখেছে?

    ওহ! কে যেন নীতিশকুমারের গুণগান করছিলেন? তিনিও ফাঁসতে শুরু করেছেন মনে হচ্ছে: Bihar chief minister Nitish Kumar Tuesday ordered a probe into an alleged land scam, filled with nepotism claims, in which children of leaders of the ruling Janata Dal-United-Bharatiya Janata Party (JD-U-BJP) alliance were favoured in allotment of industrial plots.
    http://www.hindustantimes.com/Nitish-orders-probe-into-Bihar-land-scam/Article1-723012.aspx

  • Arpan | 122.252.231.10 | ২০ জুলাই ২০১১ ২০:৫১484193
  • এইটা মচৎকার হয়েছে। "একমাত্র সরকারই কৃষি জমির সামাজিক প্রয়োজনীয়তার কথা বুঝতে পারে'।

    হাতে গরম গোটা দুয়েক একজ্যাম্পলও আছে। সিঙ্গুর আর গ্রেটার নয়ডা। :)
  • aka | 168.26.215.13 | ২০ জুলাই ২০১১ ২০:৫৭484124
  • আরে আমার জমি আমি বেচব কিনা সে সরকার ঠিক করবে? যদি জমিতে চাষ করা লাভজনক হয় তাহলে চাষ করব যদি টাটাকে বেচা লাভজনক হয় তাহলে টাটাকে বেচব। দেখার একটাই তাহল টাটা যেন মাসল পাওয়ার দেখিয়ে জমি না নিতে পারে। তারজন্যই দালাল যারা আইনত আমার স্বার্থ দেখবে কিন্তু টাকা নেবে টাটার থেকে। আর এদের ওপর সরকারী রেগুলেশনের খাঁড়া, কড়া নজরদারী ইত্যাদি।
  • Suvajit | 59.177.201.245 | ২০ জুলাই ২০১১ ২১:১৩484126
  • আর সরকার জমি অধিগ্রহন করলে কি হয় নয়ডা এক্সটেনশণের উদাহরণ বোধহয় যথেষ্ট। প্রায় ৭০% জমি ফেরৎ দিতে সুপ্রিম কোর্ট বলে দিয়েছে ইতিমধ্যেই। আরো অন্য গ্রামের হিয়ারিং আছে সামনে।
    সবচেয়ে খারাপ অবস্থা ক্রেতাদের, তারা কবে কখন বা আদৌ তাদের যথাসর্বস্ব বিনিয়োগ করা টাকা ফেরৎ পাবে কিনা তা জানা নেই।
    আর বিল্ডারদের আনুমানিক ৮০০ কোটি টাকা লোকসান হচ্ছে।
    http://economictimes.indiatimes.com/news/politics/nation/jubilant-farmers-have-new-list-of-demands/articleshow/9296247.cms
  • kallol | 115.242.242.194 | ২০ জুলাই ২০১১ ২১:৩২484127
  • পিটি।
    না, বাজার আবাদী-অনাবাদী দেখবে না। আমি অন্য কথা লিখেছিলাম। আমি লিখেছিলাম, সরকার যদি জমি অধিগ্রহন করে তবে কোন জমি অধিগ্রহন করবে? টাটা-বিড়লা যে জমি চাইবে সেটা, না সরকার যে জমি শিল্পের জন্য বরাদ্দ করবে সেটা। সরকার সব সময়েই টাটা-বিড়লার কাছে মাথা নোয়াবে, এবং মিথ্যে কথা বলে (এগুলো এক ফসলা/জলা জমি, জমির সাথে যুক্ত মানুষেরা চাকরী পাবে......) জমি অধিগ্রহন করবে।
    তার চাইতে যদি জমি কেনা বেচার উপর সরকারী নিয়ন্ত্রন থাকে, যেমন কৃষি জমি এক মালিকানায় ৫ একরের বেশী থাকবে না। ব্যাতিক্রম শিল্পের জন্য জমি ও কৃষি সমবায়। তহলে ১০০০ একর জমি কিনতে ২০০টা দালাল লাগবে। সেটা খরচায় পোষাবে না। তখনই জমির মালিকের কাছ থেকে সোজাসুজি কিনতে হবে। গুটি কয়েক দালালকে বরং শিল্প সংগঠনে ""জমি কেনা ম্যাঞ্জার""এর চাগরী দিলেই হবে।
  • PT | 203.110.243.21 | ২০ জুলাই ২০১১ ২২:২৭484128
  • @Arpan
    আমার কথাটা কোট করেছেন বলে লিখছি। বাজার এবং সরকারের মধ্যে সরকারই কৃষিজমির প্রয়োজনীয়তা বোঝে। সরকার যদি ভুলও করে, বাজার কখনই কৃষিজমির প্রয়োজনীয়তা বুঝবে না যদিনা সেই জমির কৃষি সম্পদকে বাজার লাভজনক পণ্য হিসেবে দেখে। বাজার (টাটা) সরকারের থেকে বেশী বুঝদার হলে সিঙ্গুরের ফসলী জমিতে ন্যানোর কারখানা করতে যেত না। এবং যার জমি সেও ""সমাজের"" জন্য কৃষির প্রয়োজনীয়তা বোঝেনা। ঐযে aka যেমনটি লিখেছেন - আমার জমি বেচব কিনা আমার ব্যাপার। আমার আপনার হয়ত সরকারের দরকার নেই - কিন্তু ৮০০ মিলিয়ন ভারতীয় যারা দিনে $২ কামায় তারা সেই ঝড়তি-পড়তি সরকারের ভরসাতেই বেঁচে থাকে। সেটা রেশন দোকান বা কেরোসিনের দোকানের লাইনের দিকে তাকালেই বোঝা যায়।
  • PT | 203.110.243.21 | ২০ জুলাই ২০১১ ২২:৩৩484129
  • @Kallol
    জমির দালালির নেটওয়ার্ক ঠিক কি করে কাজ করে সবটা আমার মাথায় ঢোকেনি। আপনার এই ব্যাপারে কি একপার্টিস আছে তাও জানিনা। তবু বলি আমি তিন কাঠা জমিতে কম করে চারজনকে জড়িত থাকতে দেখেছি। আর ১০০০ একর জমির ক্ষেত্রে কি হবে সেটা আমার হিসেবের বাইরে। তবে আপনি যা বলছেন সেটা অতিসরলিকৃত বলে মনে হচ্ছে। দেশটা সুইৎজারল্যান্ড হলে আপনার প্রস্তাবটা বিবেচনা করা যেত।
  • PT | 203.110.243.21 | ২০ জুলাই ২০১১ ২৩:৪৩484130
  • নয়ডা আর সিঙ্গুরের মধ্যে একটা ফারাক করা দরকার। আর কোর্টের রায় মেনে তক্ক করতে গেলে দুক্ষেত্রেই কোর্টের রায়কে সম্মান জানানো উচিৎ।

    নয়ডার ক্ষেত্রে কোর্ট জানাচ্ছে যে the entire process of acquiring the land was illegal.
    http://www.track2realty.com/noida-extension-in-trouble-farmers-win-in-high-court
    । সিঙ্গুরের ক্ষেত্রে কোন কোর্ট এরকম কোন রায় তো দেয়ইনি উল্টে বলেছিল যে টাটার জন্য জমি অধিগ্রহন "জনস্বার্থে"ই হয়েছে। সেই কেস এখন SC-তে পেন্ডিং আছে।

    ভিডিওকনের কেসটি আরও মজাদার।Kanwar bought the land at less than one-third the rate set by the government for land acquisition for industrial projects অর্থাৎ কানোয়ার বাজারের হয়ে দালালি করে কম দামে জমি কিনছিল। আর বাজার আদিবাসী কানোয়ারকে দিয়ে আদিবাসীদের জমি কিনিয়ে নিচ্ছিল। দারুণ আইডিয়া!! বাজার জমি নেওয়ার জন্য এই রকম চালাকিই করবে। এক্ষেত্রে বাজার এবং দালাল দুজনেই একটু বেশী লোভ করে ফেলেছিল কম দামে জমি নিয়ে। নাহলে ব্যাপরটা বেশীদূর গড়াত না।

    সিঙ্গুরে এরকমও কিছু ঘটেনি। ৪-৫ লাখ টাকা সরকারি দামের জমির জন্য বাম সরকার ১৩-১৪ লাখ পর্যন্ত দিতে রাজী ছিল। কংগ্রেসের দিক থেকে ২০ লাখের মত একটা প্রস্তাব ছিল। মমতা বাগড়া না দিলে শেষ পর্যন্ত ব্যাপারটা মিটেও যেত।

    সিঙ্গুরে ন্যানো কারখানা না হওয়ার ভুল বুঝতে বাঙালীর বছর কুড়ি সময় লাগবে।
  • Sibu | 66.102.14.1 | ২১ জুলাই ২০১১ ০০:৫০484131
  • মমতার কাছে গুরুর দেওয়া প্রস্তাবে (মানে যে কপি শুদ্ধসঙ্কÄ আমাকে দিয়েছিল) রাজ্য সরকারের পেপার ফাইল সিস্টেম ফ্ল্যাট ই-ফাইল দিয়ে রিপ্লেস করার কথা ছিল। গুরুতে ইমপ্র্যাকটিক্যাল প্রস্তাব সব দেখলেই আমার এই ল্যালা প্রস্তাবটির কথা মনে পড়ে যায়।

    এখানে মনে পড়ার কারণ ঐ ৫ একর ল্যান্ড সিলিং এনফোর্স করার কথাটি। প্রথম কথা হল ল্যান্ড সিলিং এনফোর্স করা কেমন হয় সেটা সবাই জানে। একমাত্র বাম সরকার বাদে আর কেউ এটা সিরিয়াসলি কখনো করে নি। দিদি আসতেই জোতদারেরা তাদের বর্গা জমি ফেরৎ পেতে উঠে-পড়ে লেগে গেছে। দ্বিতীয় কথা, এই গরিব দেশে ১০০ টাকা হাতে দিলে অনেক লোক বেআইনি কাজে তাদের নাম ব্যবহার করতে দিতে রাজী হয়ে যায়। জমি-মাফিয়ার পক্ষে বেনামে ১০০০ একর জমি যোগাড় করতে কত বেশী খরচ পড়বে?

    একটা ফিলোজফিক্যাল কোশ্নো পাচ্ছে। বাজারপন্থীরা ধরে নেন সরকার সব কাজেই অপদার্থ। শুধু ক¾ট্রাক্ট এবং ল এনফোর্সমেন্টে পারফেক্ট। এরকম দ্বিচারিতা কেন?
  • aka | 168.26.215.13 | ২১ জুলাই ২০১১ ০১:২৮484133
  • শুদ্ধসঙ্কÄ কে?
  • ranjan roy | 122.168.204.246 | ২১ জুলাই ২০১১ ০১:২৮484132
  • শিবু এবং পিটি,
    এটা কি কখনো ভেবেছেন যে সরকার মাত্রেই ন্যায়পরায়ণ ধোয়া তুলসীপাতা হবে তার কোন গ্যারান্টি নেই?
    সর্বশক্তিমান সরকারের লোকজন বা তাদের লবিও জমি কেনা বেচার ব্যাপারে দালালি করে?
    ছত্তিশগড়ের খবরটা তলিয়ে দেখেছেন?
    এখানে জাঁজগীর জেলাতে (যেখানে আমি২০০৪-০৮ অব্দি আমি আমাদের ব্যাংকের জেলা নেট ওয়ার্কের চার্জে ছিলাম বলে ব্যাপারগুলো বেশ কাছের থেকে জানি) এবং পাশের রায়গড় জেলায় অন্তত: ৯টি প্রাইভেট পাওয়ার কোম্পানি বাজারদরে চাষিদের কাছ থেকে জমি কিনেছে। সরকার শুধু জমির রেকর্ড আপডেট করা ও রেজিস্ট্রি করার লজিস্টিক অপারেশন গুলোতে নাক গলিয়েছে।
    এবার আপনাদের খবরটিতে আসি।
    ভিডিওকন কোম্পানি হোম মিনিস্টার ননকীরাম কঁওয়রের ছেলেকে ওদের সো-কলড অফিসার বানিয়েছে চালাকি করে যেটা আপনারা পড়েছেন। কিন্তু খবরে আরও ছিল যে ওই অফিসার হোম মিনিস্টারের ছেলে হওয়ার ফলে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ রাজনৈতিক ক্ষমতার ধৌঁসবাজির ফলেই ওই কৃষকরা কম দামে বিনা প্রতিবাদে জমি ওর হাতে তুলে দিয়েছে।
    কিন্তু বাজার ছিল বলেই অন্য কোম্পানি কাছের গাঁয়ে কি দামে দিচ্ছে এই খবরটা চাউর হয়ে যায়। কৃষকদের মধ্যে ধূমায়িত অসন্তোষ ভাষা পায়। বিরোধী লবি কথা তোলে, তখন প্রেস এ লীক স্কুপ পায়। মন্ত্রীপুত্র দোষ স্বীকার করে, তদন্ত শুরু হয় এবং যেমন শিবু বলেছেন--শেষ অব্দি কৃষকদের লোকসান হয় নি।
    কর্ণাটক সরকার ও কেন্দ্রীয় সরকারের লোকজনকের কেস দেখছেন তো? বা মহারাষ্ট্র সরকারের স্ক্যামগুলো?
    বলতে চাইছি প্রাইভেট সেক্টর আর সরকারের মধ্যেগোপন আন্ডার্স্ট্যান্ডিং থাকবেই-- জমি যেই কিনুক। সিঙ্গুরই হোক, বা ছত্তিশগড়। বরং সরকারের গোপন চুক্তির বদলে পারদর্শী ভাবে বাজারের কেনাবেচা ও কলেক্টিভ বার্গেইন চাষীদের স্বার্থ কিছুটা বেটার রক্ষা করবে।
    এই সিস্টেমে সরকার হোক বা প্রাইভেট সেক্টর হোক-- কেউ জনগণের স্বার্থ দেখা মহান শক্তি নয়। কলেক্টিভ বার্গেনিং ও জনাঅন্দোলনের সক্রিয়তাই ব্যালান্সিং ফ্যাক্টর।
    বরং আমার গাঁয়ে গাঁয়ে ঘুরে দেখা যে গ্রামের বিভিন্ন জাতি সংগঠন,কিনশিপ সংগঠন, কৃষক সমিতি বিভিন্ন জমির দাম নিয়ে হার্ড বার্গেন করছে, দরকার মত কাজের সাইটে ধর্ণা-অবরোধ করে ভালম্‌ত দাম তুলে নিচ্ছে।
    ননকীরামের ছেলের ঘটনা ব্যতিক্রমী, তাই দ্রুত ধরা পড়েছে এবং শোধরানো হচ্ছে।

    রায়গড়ের থেকে ২০ কিমি দূরে কোলকাতার গৌতম থাপারের কোম্পানি( অবন্থা হাউস) গত কয়েকবছর ধরে এই ভাবে জমি কিনে পাওয়ার প্রোডাকশন শুরু করার দিকে যাচ্ছে।
    কারো কোলকাতায় যোগাযোগ থাকলে ওদের ছত্তিশগড়ে জমি কেনার পদ্ধতি নিয়ে খোঁজখবর করতে পারেন।
  • Sibu | 66.102.14.1 | ২১ জুলাই ২০১১ ০২:২৭484135
  • সরকারের লোকজন যে ধোয়া তুলসীপাতা নয়, এবং কর্পো-পলিটিশিয়ান-ব্যুরোক্র্যাট নেক্সাস যে ভালমতই আছে সে ব্যাপারে রঞ্জনবাবুকে ক।

    কিন্তু বাজার যে পারদর্শী বা এফিসিয়েন্ট, সেটাতে মোটেই ক না।

    আমার কথা হল, সরকারকে একটা দায়বদ্ধতার মধ্যে কাজ করতে হয়। মিডিয়া, জন-আন্দোলন সবাই সরকারের কাজের দিকে নজর রাখে। সরকারের কাছে FOIA-র ভিত্তিতে ইনফর্মেশন চাওয়া যায়। না দিলে কোর্টে যাওয়া যায়। অ্যাসেম্বলিতে সরকারের কাজ নিয়ে প্রশ্ন তোলা যায়। অর্থাৎ, কোন বড় মাপের সরকারী দুর্নীতি ধরা পড়ার সম্ভাবনা অনেক বেশী। এবং সরকার যেহেতু পালাতে পারে না, আন্দোলন করে সরকারকে দিয়ে অনেক দাবী মানানো যায়।

    অন্য দিকে, কর্পোরেট হাউস ফ্লাইস আন্ডার দি রাডার। তাদের পক্ষে প্রক্সি এনটিটি দাঁড়া করিয়ে নিজেদের হাতের ছাপ মুছে ফেলা অনেক সোজা। আপনি বস্তুত: কোন ইনফর্মেশনই বের করতে পারবেন না এদের কাছ থেকে। ওয়াল স্ট্রীটের ইদানিং কেলেঙ্কারীগুলি দেখলেই তো বোঝা যায় ব্যাপারটা। এত বড় ফিনান্সিয়াল মেল্ট-ডাউন হল বিশ্ব জুড়ে, কতগুলো প্রসিকিউশন হয়েছে?

    কাজেই, জমি অধিগ্রহনের ব্যাপারে সরকারের হাত থাকাটা, যদিও জনস্বার্থরক্ষা গ্যারান্টি করে না, তবুও পুরো খোলা বাজারের চেয়ে ভাল।
  • Sibu | 66.102.14.1 | ২১ জুলাই ২০১১ ০২:২৮484136
  • শুদ্ধসঙ্কÄ হল মহাভারতের লেখক।
  • kallol | 220.226.209.2 | ২১ জুলাই ২০১১ ০৯:২২484137
  • পিটি।
    না, বাজার আবাদী-অনাবাদী দেখবে না। আমি অন্য কথা লিখেছিলাম। আমি লিখেছিলাম, সরকার যদি জমি অধিগ্রহন করে তবে কোন জমি অধিগ্রহন করবে? টাটা-বিড়লা যে জমি চাইবে সেটা, না সরকার যে জমি শিল্পের জন্য বরাদ্দ করবে সেটা। সরকার সব সময়েই টাটা-বিড়লার কাছে মাথা নোয়াবে, এবং মিথ্যে কথা বলে (এগুলো এক ফসলা/জলা জমি, জমির সাথে যুক্ত মানুষেরা চাকরী পাবে......) জমি অধিগ্রহন করবে।
    তার চাইতে যদি জমি কেনা বেচার উপর সরকারী নিয়ন্ত্রন থাকে, যেমন কৃষি জমি এক মালিকানায় ৫ একরের বেশী থাকবে না। ব্যাতিক্রম শিল্পের জন্য জমি ও কৃষি সমবায়। তহলে ১০০০ একর জমি কিনতে ২০০টা দালাল লাগবে। সেটা খরচায় পোষাবে না। তখনই জমির মালিকের কাছ থেকে সোজাসুজি কিনতে হবে। গুটি কয়েক দালালকে বরং শিল্প সংগঠনে ""জমি কেনা ম্যাঞ্জার""এর চাগরী দিলেই হবে।

  • ranjan roy | 122.168.65.117 | ২১ জুলাই ২০১১ ১৩:১৫484138
  • শিবুর এই কথাটা খাঁটি, সরকারের ওপর নজরদারি করাটা একটু সোজা। কর্পোরেট হাউসগুলো , এক হিসেবে, অন্তত: ট্রান্‌স্‌পারেন্সির ব্যাপারে, হারামির হাতবাক্স।
    কিন্তু সব ব্যাপারেরই দুটো দিক থাকে।
    এক, মনোপলি পাওয়ারের ধক। যেটা সরকারের আছে। কোন ব্যাপারে কোন ব্যুরোক্র্যাট নিজে মিনিস্টারকে ঢপ দিয়ে, বা মিনিস্টার স্বয়ং নিজের লবির সঙ্গে গ্যাঁড়াকল করে কোন নির্দেশ জারি করলে কোন আম আদমি, ওয়ান-টু-ওয়ান, লড়ার কথা ভাবতে পারে না। ওদের হাতে আইন-পুলিশ, জেলে পোরার ক্ষমতা, এসবের সম্ভাবনার সামনে মাথা নীচু করে থাকে।
    সিঙ্গুর ইত্যাদি ব্যতিক্রমী ঘটনা মাত্র, প্রতিদিন ঘটে না।
    দুই, সোস্যাল সাইকোলজি। ভারত এখনো সামন্ততান্ত্রিক সংস্কৃতিতে আচ্ছন্ন। গাঁয়ের দিকে অনেক বেশি। সরকার সাধারণ গ্রামবাসীর চোখে ভগবানের পরেই, আগের রাজা-রাজড়ার পরিবর্ত। গাঁয়ে একখানি খাকি উর্দি যে কী পরিমাণ আতংক এবং আনুগত্য পয়দা করে তা কোলকাতা থেকে এসে প্রথমে বুঝতেই পারিনি। সেসবের জলছবি পরে অন্য সূতোয় দেখাব।
    বঙ্গে এতবছরের বামপন্থী আন্দোলন এই জায়গাটায় কিছু করতে পেরেছে।
    আরেকদিকে বানিয়া ( ছোট-বড় যেমন হোক) গাঁয়ে গালাগালি এবং ব্যঙ্গের প্রধান লক্ষ্য। তাই কর্পোরেটের মধ্যে প্রতিযোগিতা , যা বাজারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য( যদিও perfect competition একটি অ্যাবস্ট্রাক্ট ধারণা মাত্র) তুলনামূলক ভাবে কিসানকে ভাল বার্গেনিং পাওয়ার দেয়।
    শিবু, খেয়াল করুন। আপনার খবরটিতে ভিডিওকন কিন্তু নিজের ব্র্যান্ড নেমের জোরে শহরবাসীকে ইম্প্রেস করতে পারলেও গাঁয়ের লোকের থেকে জমি আদায় করতে পারেনি।
    কঁওয়রের ছেলেকে সেলস্‌ রিপ্রেজেন্টেটিভ বানিয়েছে ওর কোন মার্কেটিং ডিগ্রির জন্যে নয়, স্রেফ স্থানীয় গ্রামবাসীর কাছে পুলিশমন্ত্রীর ছেলে বলে ওর যে দবকা সেটা ব্যবহার করতে।
    একটা ব্যাপার চোখে পড়ছে।
    এখানে আমরা যারা এই ব্যাপারে সরকারের পক্ষে বলছি তারা সরকারকে সদিচ্ছাসম্পন্ন ধরে নিয়ে বলছি। এবং যেহেতু সরকার সর্বশক্তিমান কাজেই সদিচ্ছা নিয়ে কাজ করলে ব্যাপক জনগণের জন্যে দ্রুত কল্যাণকারী কাজ করবে এরকম একটা অ্যাসাম্‌প্‌শান দেখা যাচ্ছে।
    আর যারা বাজারের পক্ষে বলছি তারা কর্পোরেটকে প্রফিট কে লিয়ে শালা কুছ ভি করেগা মনোভাবাপন্ন ধরে নিয়েই বলছি, কম্পিটিশনের স্কোপ থাকলে ওদের মার্কেট এবং রেট অফ প্রফিট কে ধরে রাখার স্বার্থেই পাব্লিক বেটার ডিল পাবে।
    আর সরকারে যারা যান, তারা অধিকাংশই একই কালচার থেকে যান। এবং অসীমিত ক্ষমতার জোরে নিজেদের হাউসের স্বার্থে দিনকে রাত করেন।
    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মারান ধমকে একটি কোম্পানিকে বাধ্য করলেন মালয়েশিয়ার কোম্পানির হাতে নিজেদের বেচে দিতে। কি লাভ হল সরকারের হাতে নিয়ন্ত্রণ দিয়ে। কতবছর আগের ঘটনা আজ বেরোচ্ছে। নিজেদের মধ্যে খাড়াখাড়ি না থাকলে বেরোত কি?
    কত যে বেরোয় নি তার খবর কে রাখে?
    এই দেখুন, কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী শুদ্ধু খনির বেআইনী মালিকানায় জড়িত।
    এই সামন্ত্রতান্ত্রিক সমাজে সরকার শুধু ক্ষমতার কেন্দ্রীভূত রূপ ছাড়া কিছু নয়। দেখুন বড় বড় কথা বলে মন্ত্রী জয়রাম কিভাবে পস্কো আর বেদান্ত'র স্বার্থ রক্ষা করছে!
    তিন, আর টি আইয়ের কথা বলছেন? ভারত ব্রিটেন বা আমেরিকা নয়। সরকারি বিভাগগুলো ওটাকে কলা দেখায়। সাধারণ মানুষ ল অফ টর্টসের জোরে কটা মামলা করে?
    আমি গত দু'বছর ধরে নিয়মিত আর টি আই নিয়ে লড়ে যাচ্ছি। ফোটোকপি আর ফাইল মোটা হচ্ছে।
    কর্পোরেশনকে গত ডিসেম্বরে নোটিস দেয়া হয়েছিল। চারমাস জবাব দেয় নি। কমিশনারের কাছে কমপ্লেন করলাম। ওরা দুবার এল না। সেকশন ২০ দেখিয়ে ২৫০০০/- ফাইন করতে দাবি করলাম। ওরা কোর্টে মাপ চেয়ে সময় নিয়ে আবরও দেয় নি।
    এবার উনি ১৫০০/- আমাকে ক্ষতিপূরণ দিতে আদেশ করেছেন। তার জন্যে মন কে চোখ মেরে ওনাদের নাটকের ওয়ার্কশপ জয়েন করতে হয়েছে। বিবেকানন্দ নিয়ে নাটক করানোর ব্যবস্থা করতে রাজি হতে হয়ে হয়েছে।
    নোট: তবু RTI ACT অস্ত্র বটেক। যা পেয়েছি তার জোরে ফাইল কমপ্লিট করে কর্পোরেশন ও বিল্ডারের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিট লাগিয়েছি। মনে হচ্ছে অগাস্ট মাসে কিছু ফল পাওয়া যাবে। আর কোর্টে জাল নকশা দেয়ার ব্যাপারে বিল্ডারের বিরুদ্ধে ৪২০ এর ক্রিমিনাল কেস রেজিস্টার করাতে পেরেছি। জয় বাবা আর টি আই!
    ( ভাট নকলাম, স্কিপ করবেন।)
  • PT | 203.110.246.230 | ২১ জুলাই ২০১১ ১৩:৪৬484139
  • আমার একটা অসুবিধে হচ্ছে। কেউ কেউ এমন ভাবে সরকার আর বাজার আলাদা করে আলোচনা করছেন তাতে মনে হচ্ছে যে ভারতে সরকার আর বাজার যেন তেল-জলের মত - মেশেনা। আমার তো মনে হচ্ছে সরকারের একটা বিরাট অংশ জুড়ে বাজারের প্রতিনিধিরাই রাজত্ব চালাচ্ছে। চিদাম্বরম, বিজয় মাল্যিয়া থেকে শুরু করে ইয়েদুরিআপ্পা সবাই তো সরাসরি বাজারের সঙ্গে যুক্ত এবং বর্তমান সময়ে বাজারই সরকার চালাচ্ছে বা সরকার বাজারের হয়ে রাজত্ব চালাচ্ছে।

    এই প্রেক্ষিতে রাজ্য এবং কেন্দ্রে বামেদের প্রভাব মুছে ফেলার জন্য প্রণবের আপ্র্রাণ - এমনকি বাংলার কংগ্রেসকে ধুলিসাৎ করেও- চেষ্টাটা বেশ যুক্তিযুক্তই মনে হয়।
  • dukhe | 122.160.114.85 | ২১ জুলাই ২০১১ ১৩:৫৩484140
  • টাটাবাবুরা কি বাজারের প্রতিনিধি ?
  • PT | 203.110.246.230 | ২১ জুলাই ২০১১ ১৪:০২484141
  • যাদের নাম করেছি তারা বা তাদের পরিবার সরাসরি কোন না কোন বাজারি কোম্পানির সঙ্গে জড়িত। বাম সরকারের টাটাকে জমি দেওয়ার সঙ্গে ইয়েদুরিআপ্পার খনির টাকার সঙ্গে যোগাযোগের বিস্তির্ণ ফারাক আছে।Illegal mining: Lokayukta report indicts Karnataka CM Yeddyurappa, 4 BJP ministers: http://timesofindia.indiatimes.com/india/Illegal-mining-Lokayukta-report-indicts-Karnataka-CM-Yeddyurappa-4-BJP-ministers/articleshow/9304882.cms

  • kallol | 220.226.209.2 | ২১ জুলাই ২০১১ ১৪:১৮484142
  • ইয়েদুরাপ্পা আর বুদ্ধ ভটচার্যের ফরাক আছে। কিন্তু ইয়েদুরাপ্পার পার্টি ইয়েদুরাপ্পাকে মিথ্যে কথা বলে না। এখানে তো লোকাল সিপিএম টুপি পড়ায় নেতৃত্বকে। তারা জানে নেতৃত্ব কি বললে খুশি হবে, তাই সেটাই বলে দেয়। আর নেতৃত্ব এতোটাই অপদার্থ যে সেটাই বিশ্বাস করে বসে থাকে। জেলা কমিটি বলল সিঙ্গুরে সব জমি এক ফসলি আর জলা জমি, নেতৃত্ব সেটাই মেনে নিলো। লোকাল কমিটিরা বললো - আমরা জিতছি। বুদ্ধ-বিমান বললো - অষ্টম বামফ্রন্ট হচ্ছেই।
    ফারাক আছে। একটা করিতকর্মা শয়তান, অন্যটা অপদার্থ।

  • dukhe | 122.160.114.85 | ২১ জুলাই ২০১১ ১৪:৩৩484143
  • টাটাবাবু যা বলাবেন, সবাই তো তাই বলবে ।
  • PT | 203.110.246.230 | ২১ জুলাই ২০১১ ১৪:৩৪484144
  • বুদ্ধ-বিমানদের যতই গাল দিন এদেশের সরকার আর বাজার মিলে-মিশে একাকার হয়ে গিয়েছে। আর আলোচনাটাও সেই দিকেই যেতে হবে। নাহলে কোন কিছুই ব্যাখ্যা করা যাবেনা।
  • dukhe | 122.160.114.85 | ২১ জুলাই ২০১১ ১৪:৪০484146
  • হেইডাই তো কই । টাটাবাবুরা বাজারের না সরকারের প্রতিনিধি বলা শক্ত । সব মিলেমিশে গ্যাসে গিয়া ।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আদরবাসামূলক মতামত দিন