এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • আগামীর অবয়ব

    dri
    অন্যান্য | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১১ | ১৯১০১৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • দ্রি | 195.97.214.108 | ২৮ জুন ২০১৬ ১১:০৯488233
  • অ্যামব্রোজ ইভান্স-প্রিচার্ডের মতে, ইইউ চিরকালই ছিল একটা সিআইএ প্রোজেক্ট।

    It was Washington that drove European integration in the late 1940s, and funded it covertly under the Truman, Eisenhower, Kennedy, Johnson, and Nixon administrations.

    While irritated at times, the US has relied on the EU ever since as the anchor to American regional interests alongside NATO.
    ...
    The Schuman Declaration that set the tone of Franco-German reconciliation - and would lead by stages to the European Community - was cooked up by the US Secretary of State Dean Acheson at a meeting in Foggy Bottom. "It all began in Washington," said Robert Schuman's chief of staff.

    It was the Truman administration that browbeat the French to reach a modus vivendi with Germany in the early post-War years, even threatening to cut off US Marshall aid at a furious meeting with recalcitrant French leaders they resisted in September 1950.

    Truman's motive was obvious. The Yalta settlement with the Soviet Union was breaking down. He wanted a united front to deter the Kremlin from further aggrandizement after Stalin gobbled up Czechoslovakia, doubly so after Communist North Korea crossed the 38th Parallel and invaded the South.

    For British eurosceptics, Jean Monnet looms large in the federalist pantheon, the emminence grise of supranational villainy. Few are aware that he spent much of his life in America, and served as war-time eyes and ears of Franklin Roosevelt.

    General Charles de Gaulle thought him an American agent, as indeed he was in a loose sense. Eric Roussel's biography of Monnet reveals how he worked hand in glove with successive administrations.
    ...
    The key CIA front was the American Committee for a United Europe (ACUE), chaired by Donovan. Another document shows that it provided 53.5 per cent of the European movement's funds in 1958. The board included Walter Bedell Smith and Allen Dulles, CIA directors in the Fifties, and a caste of ex-OSS officials who moved in and out of the CIA.

    Papers show that it treated some of the EU's 'founding fathers' as hired hands, and actively prevented them finding alternative funding that would have broken reliance on Washington.

    There is nothing particularly wicked about this. The US acted astutely in the context of the Cold War. The political reconstruction of Europe was a roaring success.

    There were horrible misjudgments along the way, of course. A memo dated June 11, 1965, instructs the vice-president of the European Community to pursue monetary union by stealth, suppressing debate until the "adoption of such proposals would become virtually inescapable". This was too clever by half, as we can see today from debt-deflation traps and mass unemployment across southern Europe.

    In a sense these papers are ancient history. What they show is that the American 'deep state' was in up to its neck.
    ...
    It is true that America had second thoughts about the EU once the ideological fanatics gained ascendancy in the late 1980s, recasting the union as a rival superpower with ambitions to challenge and surpass the US.

    John Kornblum, the State Department's chief of European affairs in the 1990s, says it was a nightmare trying deal with Brussels. "I ended up totally frustrated. In the areas of military, security and defence, it is totally dysfunctional."

    Mr Kornblum argues that the EU "left NATO psychologically" when it tried to set up its own military command structure, and did so with its usual posturing and incompetence. "Both Britain and the West would be in much better shape if Britain was not in the EU," he said.

    http://www.telegraph.co.uk/business/2016/04/27/the-european-union-always-was-a-cia-project-as-brexiteers-discov/
  • দ্রি | 189.43.143.162 | ২৮ জুন ২০১৬ ১১:৩৩488234
  • ইইউ আমেরিকান এবং ইওরোপিয়ান অলিগার্কের একটা খুব পুরোনো প্রোজেক্ট। বিল্ডারবার্গ মিটিং এসেনশিয়ালি ইওরোপ এবং আমেরিকার অলিগার্কদের মিটিং। ইইউর কনসেপ্ট বহু ফিফ্‌টিজের বিল্ডারবার্গ মিটিংএই ডিসকাস্‌ড হয়েছিল। যুদ্ধের পর ইওরোপের রিকনস্ট্রাকশান,মার্শাল প্ল্যান সবই ঐ গোল মাথায় রেখে।

    জানি না আমেরিকা আর ইইউকে আলাদা পোল বলব কিনা। যদিও ইওরোপের দিক থেকে আলাদা/ইন্ডিপেন্ডেন্ট হওয়ার একটা টেন্ডেন্সি আছে। কিন্তু আমেরিকা চায় ইইউকে নিজের দিকে রাখতে। ইইউর মাটিতে নেটো অনেক সৈন্য রাখে, এবং ক্রমশ তা বাড়ছে। কিন্তু এসব সত্ত্বেও ইইউর সাথে রাশিয়ার ইকনমিক/এনার্জির বাঁধুনি ছিল খুব শক্ত। সেটা ইউএস চায়নি। রাশিয়ার থেকে ইওরোপকে ডিকাপ্‌ল করতে চেয়েছে। এবং সেই জন্যই বল্কানে যুদ্ধ, ইউক্রেনে ক্ষমতার বদল ইত্যাদি। এইসব জায়গা দিয়ে রাশিয়ার গ্যাস পাইপলাইন ইওরোপে ঢুকত/ঢোকে। এখন ইইউকে রাশিয়ার ওপর স্যাংশান বসাতে বাধ্যে করেছে ইউএস। এটা ইইউর অনেক দেশেই পপুলার নয়। মেম্বার স্টেটের ইইউর ওপর ক্ষোভের এটা একটা কারণ। ব্রাসেল্‌স মেম্বার স্টেটগুলো ইন্ডিপেন্ডেন্ট ফরেন পলিসি ঠিক করতে দেয় না। রাশিয়া ইইউর ডিকাপ্‌লিম্টা পুরো হলে আমেরিকার আশা নিজে ইইউর সাথে ট্রান্স-অ্যাটলান্টিক (TTIP) ডীল করবে। কিন্তু সেই ডীলের ক্লজগুলো আমেরিকার দিকে খুব হেভিলি বায়াস্‌ড। তাই ইওরোপে আনপউলার। এইসব। সব মিলিয়ে এখন সিচুয়েশান খুব ফ্লুইড। কেউই ঠিক কারো দিওয়ানা নয়। তবে ক্ষমতার ফারাক আছে।

    এখন তো ইউ এস সৌদি সম্পর্কও ভালো নয়। ইউ এস ইজরায়েল সম্পর্কও সেই আগেকার মত নেই।
  • dc | 120.227.238.23 | ২৮ জুন ২০১৬ ১১:৩৫488235
  • সিআইয়ে তো ওমনিপ্রেসেন্ট আর ওমনিপোটেন্ট।
  • দ্রি | 189.43.143.162 | ২৮ জুন ২০১৬ ১১:৪৪488236
  • হ্যাঁ, সিআইএ তো এমনিপ্রেজেন্ট আর ওমনিপ্রেজেন্ট।

    এই ক্ষেত্রে অবশ্য এটা ওয়েল ডকুমেন্টেড।
  • দ্রি | 189.43.143.162 | ২৮ জুন ২০১৬ ১১:৪৮488239
  • তবে শুধু সিআইএ নয়। কেজিবিও নেহাত কম এমনিপ্রেজেন্ট নয়। যদি আমার দেওয়া আর্টিক্‌লটা পড়ে থাকেন, দেখবেন আছে,

    France's Marine Le Pen is trenchantly anti-American. She rails against dollar supremacy. Her Front National relies on funding from Russian banks linked to Vladimir Putin.

    যে যতটুকু পারে নিজের স্বার্থসিদ্ধি করার চেষ্টা করে। কিন্তু ঐ, যার পয়সা বেশী সে একটু বেশী এমনিপ্রেজেন্ট হতে পারে আর কি।
  • dc | 120.227.238.23 | ২৮ জুন ২০১৬ ১২:০৪488240
  • ফার্স্ট অ্যামং দ্য এমনিপ্রেজেন্টস? :d
  • দ্রি | 47.130.227.133 | ২৮ জুন ২০১৬ ১২:০৮488241
  • ওমনিপ্রেজেন্টের আরেকটু এগ্‌জাম্পল দি।

    কিছুদিন আগে আমাজন সিআইএর ডেটা হোস করার কনট্র্যাক্ট পায়।

    A $600 million computing cloud built by an outside company is a "radical departure" for the risk-averse intelligence community.

    http://www.theatlantic.com/technology/archive/2014/07/the-details-about-the-cias-deal-with-amazon/374632/

    বুঝতেই পারছেন এর অর্থ হল আমাজন কেভ্‌ড ইন অ্যান্ড বিকেম অ্যান আর্ম অফ সিআইএ। জেফ বেজোস ইজ দেয়ার ম্যান। জেফ বেজোস আবার কিছুদিন আগে ওয়াশিংটন পোস্ট কিনে নেয়।

    https://www.washingtonpost.com/national/washington-post-to-be-sold-to-jeff-bezos/2013/08/05/ca537c9e-fe0c-11e2-9711-3708310f6f4d_story.html

    এইভাবে সিআইএ মিডিয়ায় একটা ফুটহোল্ড পেয়ে গেল। এবার তারা ওয়াশিংটন পোস্টের থ্রুতে এমনসব আইডিয়া, ওপিনিয়ান ডিসেমিনেট করতে পারবে যাতে তাদের সুবিধে হয়।

    যেমন এইটা,

    https://www.washingtonpost.com/news/the-switch/wp/2016/06/24/the-briti
    sh-are-frantically-googling-what-the-eu-is-hours-after-voting-to-leave
    -it/?tid=sm_fb

    সব্বাই না বুঝে ভোট দিয়েছে।
  • dc | 120.227.238.23 | ২৮ জুন ২০১৬ ১২:১২488242
  • সেকি সিআইয়ে এতোদিনে মিডিয়ার ফুটহোল্ড পেল? আমি তো জান্তাম সেই ষাট সত্তর বছর আগে থেকেই পেয়ে বসে আছে! আর গোটা ইন্টারনেটটাই যেখানে সিআইয়ের তৈরি, তাতে তুচ্ছ একটা অ্যামাজনে কি হবে?
  • দ্রি | 47.130.227.133 | ২৮ জুন ২০১৬ ১২:২৩488243
  • এটা একটা কনভিন্সিং উদাহরণ মাত্র। এরকম অনেক আছে।

    কোন এভিডেন্স ছাড়া "আমি তো জান্তাম সেই ষাট সত্তর বছর আগে থেকেই পেয়ে বসে আছে!" বললে আবার অনেকে বিশ্বাস করে না।
  • dc | 120.227.238.23 | ২৮ জুন ২০১৬ ১২:৩১488244
  • নানা ইনটারনেটে খুঁজলেই ষাট সত্তর বছর আগের সিআইয়ের কীর্তি পাওয়া যাবে। ডকুমেটেড কনস্পিরেসি থিওরির কি কোন অভাব আছে? :d
  • দ্রি | 11.39.96.42 | ২৮ জুন ২০১৬ ১২:৩৯488245
  • যারা ইন্টারনেটে ডকুমেন্ট খুঁজে পড়েছে তারা কনভিন্সড। যারা সেই চাপটা নেয় নি তাদের কাছে সিআইএ হল রাক্ষস খোক্ষসের মত ব্যাপার।
  • dc | 120.227.238.23 | ২৮ জুন ২০১৬ ১২:৪৫488246
  • আরে আমি কি কে কনভিন্সড সে নিয়ে কোন তর্ক করেছি? বরং বলেছি যে এইসব মিডিয়া ফিডিয়া সিআইয়ের বাঁয়ে হাত কা খেল। সিআইয়ে ইউকে বানিয়েছিল, ফেক মুন ল্যান্ডিং করেছিল, পৃথিবীতে এমন কিছু আছে যা সিআইয়ে করেনি?

    এই যে একটা ওয়েল ডকুমেন্টেড ইন্টারনেট সাইট, ওরা দেখিয়েছে কিভাবে চল্লিশ বছর আগে সিআইয়ে এই ঘৃণ্য মুন ল্যান্ডিং ষড়যন্ত্র করেছিলঃ http://realitysandwich.com/23226/kubrick_apollo/
  • dc | 120.227.238.23 | ২৮ জুন ২০১৬ ১২:৪৯488247
  • এই যে পেয়েছি, পুরো ইন্টারনেটটাই সিআইয়ের বানানো। এটা আবার ঘোড়ার মুখের খবরঃ

    https://www.theguardian.com/world/2014/apr/24/vladimir-putin-web-breakup-internet-cia

    সিআইয়ের মতো পাজি কি আর কিছু আছে?
  • দ্রি | 11.39.96.42 | ২৮ জুন ২০১৬ ১৩:৩২488248
  • আমার কিন্তু সিআইএকে খুব সুইট লাগে।
  • দ্রি | 11.39.96.42 | ২৮ জুন ২০১৬ ১৩:৩৪488250
  • কি সুন্দর আমাদের জন্য ইন্টারনেট বানিয়ে দিয়েছে!
  • dc | 120.227.238.23 | ২৮ জুন ২০১৬ ১৩:৩৬488251
  • সেকথাই তো বল্লাম :d
  • দ্রি | 11.39.96.42 | ২৮ জুন ২০১৬ ১৩:৪১488252
  • আপনি তো বললেন পাজি।
  • dc | 120.227.238.23 | ২৮ জুন ২০১৬ ১৪:১৬488253
  • ওটা তো বাঁ হাতে ফুল দেবার মতো। আসলে তো আমি সবকিছুতেই সিআইয়ের হাত দেখতে পাই কিনা, তাই ঐ আর কি।
  • dc | 120.227.238.23 | ২৮ জুন ২০১৬ ১৬:০৫488254
  • এদিকে বাকি ই ইয়ু তো ইউকের পেছনে বংশদন্ড দেবার সবরকম তোড়োজোড় করছে! কিন্তু মুশকিল হলো এখন ইউকের অবস্থা আরেকবার সাধিলেই খাইবো, কোনরকমে যদি আর কয়েকটা দিন টিঁকে থাকতে পারা যায়! ব্রিটিশ সিংহের এ কি দশা :d
  • দ্রি | 195.100.84.82 | ২৮ জুন ২০১৬ ১৬:৫৩488255
  • ওবামা বললেন প্রেসিডেন্সির পর সিলিকন ভ্যালিতে ভেনচার ক্যাপিট্যালিস্ট হতে চান।

    In seven months, Barack Obama will leave the White House as president of the United States. He’s going to need a job. In an interview with Bloomberg on June 13, he hinted at the possibility of joining entrepreneurs and venture capitalists in Silicon Valley.

    http://qz.com/715765/hes-kind-of-perfect-for-the-job-obama-hints-at-a-future-in-vc-and-silicon-valley-is-salivating/

    এ মানে একেবারে বিধাতার লিখন প্লাস সিআইএর ষড়যন্ত্র।
  • দ্রি | 195.100.84.82 | ২৮ জুন ২০১৬ ১৬:৫৯488256
  • হ্যাঁ, এখন ইউ তো বাঁশ দেবেই। ইউকে যদি এখন স্মুদলি বেরিয়ে গিয়ে নর্মাল লাইফ লীড করতে শুরু করে, তাহলে তো ইউ থেকে এক্সোডাস হবে এক্ষুনি। সুতরাং ইউ প্রাণপন চেষ্টা করবে বাঁশ দেওয়ার।

    ইউকের উচিত এখন আর্টিক্‌ল ৫০ ইনভোক করা। তারপর অন্যান্য দেশের সাথে ট্রেড ডীল শুরু করা। চায়্না, রাশিয়া, ইন্ডিয়া, আফ্রিকান কান্ট্রিজ। নতুন ট্রেড ডীল নেগোশিয়েট করতে টাইম লাগে। কিন্তু এখন ইউকে আর নট বাউন্ড বায় টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশানস অফ ইউ।

    কিছুদিন বাদে ইউ, ইউএস এরা সব সুড়সুড় করে আসবে ডীল করতে।
  • dc | 120.227.238.23 | ২৮ জুন ২০১৬ ১৭:২১488257
  • ভারতের এখন ফেভারেবল টার্মসে নেগোশিয়েট করার ভালো সুযোগ।
  • দ্রি | 47.187.129.166 | ২৮ জুন ২০১৬ ১৭:৩৯488258
  • হ্যাঁ, কিন্তু ফাস্টে তো আর্টিক্‌ল ৫০। ক্যামেরন ছাড়ছে অক্টোবরে। তার আগে কি আর্টিক্‌ল ৫০ হবে?
  • dc | 120.227.238.23 | ২৮ জুন ২০১৬ ১৭:৪৮488259
  • আর্টিকল ৫০ এর ইভোকেশান তো ইউকের হাতে। এখন ই ইউ চাইছে যতো তাড়াতাড়ি সম্ভব গলাধাক্কা দিতে, আর ব্রিটিশরা চাইছে যতো দিন সম্ভব ঝুলে থাকতে। ওদিকে মার্কেল বলেছে নেগোশিয়েসানে চেরি-পিকিং চলবে না, তো লিভ ক্যাম্পের আরেকটা ঢপ গেল। আর্টিকল ৫০ ডিপেন্ড করছে লিভ ক্যাম্প কতোটা ব্যাকট্র্যাক করতে চায় তার ওপর।
  • দ্রি | 187.85.98.227 | ২৮ জুন ২০১৬ ১৭:৫৩488261
  • কিন্তু আর্টিক্‌ল ৫০ কি ক্যামেরনের লীডারশিপে শুরু হবে?
  • দ্রি | 187.85.98.227 | ২৮ জুন ২০১৬ ১৭:৫৫488262
  • ব্যাকট্র্যাকের অপশান কি আছে? কি রকম হতে পারে ব্যাকট্র্যাক?

    মানে, রেফারেন্ডামকে পুরো অগ্রাহ্য করে ইউতে থেকে যাওয়া বাদে?
  • dc | 132.178.52.121 | ২৮ জুন ২০১৬ ১৭:৫৯488264
  • ক্যামেরন তো না বলে দিয়েছে। বলেছে পরের লিডার এসে আর্টিকেল ৫০ ইনভোক করবে, মানে সেপ্টেম্বর/অক্টোবরে। কিন্তু ই ইউ বলছে যতো তাড়াতাড়ি পারো ঝোলা ওঠাও।

    আর রেফারেন্ডাম অগ্রাহ্য করবে বলে তো মনে হয়না। মানে ব্রিটিশরা অলরেডি যা খোরাক হয়েছে, তারপর রেফারেন্ডাম অগ্রাহ্য করলে কি আর কিছু বাকি থাকবে?
  • dc | 132.178.52.121 | ২৮ জুন ২০১৬ ১৮:০৯488266
  • শুধু বোরিস না, লিভ ক্যাম্প পুরোটাই প্রথেম দিন থেকে ফেঁসে গেছে, বিকস দ্য ব্লাফ হ্যাস বিন কলড :d

    তবে আর্টিকল ৫০ ইনভোক করতে খুব বেশী দেরি বোধায় করবে না। ব্রেক্সিট এর ফলে ইউকে তে রিসেশান শুরু হবার চান্স অনেকটা বেড়ে গেছে, এখন আনসার্টেনটী যতো বাড়বে ততো রিসেশানের চান্স বাড়বে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে মতামত দিন