এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  বইপত্তর

  • অগ্রন্থিত পদ্যগদ্য-শক্তি চট্টোপাধ্যায়

    indo
    বইপত্তর | ০২ মার্চ ২০০৬ | ১০৯২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • r | 62.108.68.1 | ০২ মার্চ ২০০৬ ০২:০০499576
  • অগাধ বিষের গন্ধে
    কেন মন যে ভোলে
    আপনি জানেন শক্তিবাবু।
    ঐ দু লাইন কেন যে লেখেন-
    একটু ভালো থাকার জন্য কি অবিরাম ভয়
    ভালো থাকার মধ্যে আছে তুমুল পরাজয়।
  • indo | 59.93.245.104 | ০২ মার্চ ২০০৬ ১৩:২১499562
  • টুকটাক ইতিউতি দেবো
    জলবদ্ধ পানায় ছিটোনো
  • indo | 59.93.245.104 | ০২ মার্চ ২০০৬ ১৩:২৪499573
  • বদলে যাবার রাস্তা ছিল একটি কালো
    অন্যটি যে তীব্র ভালো
    তাই হতো ভয়.....
    কোনটি সোজা?
    কোনটি খোঁজা সহজ সরল?
    অমৃত, না তুচ্ছ গরল?
    সহজ সরল
    কোনটি খোঁজা?
    আমায় বোঝা
    দশজনে আজ আমায় বোঝা।

    আমায় বোঝা : উত্তরমেঘ(মালদহ),১৩৮৮
  • indo | 59.93.245.104 | ০২ মার্চ ২০০৬ ১৩:২৮499574
  • একটু ভালো থাকার জন্যে কী অবিরাম ভয়
    ভালো থাকার মধ্যে আছে তুমুল পরাজয়
    অধোবদন মেঘের ভিতর কে আজ চুল খোলে
    সময় হলে, সময় হলে, খোলার সময় হলে?

    একটু ভালো থাকার জন্যে : উত্তরমেঘ,১৩৮৮
  • indo | 59.93.245.104 | ০২ মার্চ ২০০৬ ১৩:৩৮499575
  • ভেবেছিলাম এই প্রণম্য কলকাতা শহরের মধ্যে
    আমরা একটা গর্ত খুঁড়বো, হয়তো গুহা।
    কারণ উঠতে-বসতে পাথর এবং পাথর বুকের মধ্যে...
    সেই অসূয়ায়
    জোগাড়যন্ত্র শেষ করে ময়দানের প্রান্তে
    নতুন ছুতোয়, মিলিয়ে জুতো আমরা একটা গর্ত খুঁড়বো
    ভীষণ গর্ত, হয়তো গুহা।
    কিন্তু আমরা সেই অসূয়ায়
    পুড়তে-পুড়তে এমন পুড়বো
    যন্ত্রণাহীন তখ্‌ত-কোমল ছাই-মেশানো হাওয়ায় উড়বো.....
    তণ্বী বলেন: ধন্য ধন্য
    আপনারাই তো অগ্রগণ্য
    এই বিদেশে-
    ওলোটপালোট রঙে মাতাল তিলপরিমাণ নীলচে বিষে।

    ভেবেছিলাম এই প্রণম্য কলকাতা শহরের মধ্যে
    আমরা একটা সমাজ গড়বো, দুকূল-ভঙ্গ !

    (ভেবেছিলাম)
  • indo | 59.93.254.153 | ০২ মার্চ ২০০৬ ২১:২০499577
  • বইটি নামহীন, ছোট, ভারাক্রান্ত, এবং উপহারের পৃষ্ঠা থেকে শুরু। নম্বর করা চৌদ্দটি পদ্য, ষোলোটি পৃষ্ঠা-সংখ্যার মধ্যে। চিত্রিত নয়।
    বৃক্ষ আর পুষ্পকুঞ্জ যে যার মত দূরে দূরে (দাঁড়িয়ে) চিরকাল থেকে ভাবে মিলনের শ্বাসরোধী কথা-এই অবাক, এবং ধর্মপ্রাণ বক্তব্য দিয়ে বইখানি লিখিত।নিম্নলিখিত পদ্যে বিশ্বাস না অবিশ্বাস? মৃত্তিকার চেয়ে সমুদ্র বিপদসঙ্কুল, তারো অধিক বিপদ নীলিমায়, এই সত্য জেনেও আমরা সমুদ্র ও আকাশে সঞ্চার থামাই নি-সঞ্চারিত হতে চাই কেননা, সকল প্রকার জ্বরে মাথা ধোয়া আমাদের ভালো লাগে। এবং, তারপরেই শেষ পংক্তিদুটি আমার সমস্ত অনুভুতিকে চমকিয়ে দেয়, অকর্মণ্যতার কথা মনে পড়ে, অসফলতার কথা মুক্তির কথা নয়, যেখানে বিনয় বলছেন,
    তবুও কেন যে আজো, হায় হাসি, হায় দেবদারু
    মানুষ নিকটে গেলে প্রকৃত সারস উড়ে যায়।
    এই ''তবুও'' কিসের তবুও? সে কি জ্বরে মাথা ধোয়া জনিত শান্তির এবং হাস্যময়তার সময়োপযোগী তাবুও? কার হাসি, হায়? কার এবং কোন দেবদারুর, হায়? আমার মনে হয়, এই পদ্যটি শেষ পংক্তি হতে শুরু এবং সংগঠিত; হায় হাসি এবং হায় দেবদারুর সঙ্গে মানুষ নিকটে গেলে প্রকৃত সারস উড়ে যাওয়ার অন্যায়ের সঙ্গেই যুক্ত। নচেৎ, সারস ও মানুষ কেউ নয়। এখানে যেন কোনদিন আলোচকের মুখে না শুনতে হয়, সাহিত্য-অধ্যাপকের মুখেও বা, যে এই ''প্রকৃত সারস''ই হলেন কবি-মানসী-এক্ষেত্রে গায়ত্রী নামধেয়া এবং মানুষ কবি স্বয়ং। আমার ধারণা তাঁরই পরিপূরক ও সামান্য পরিবর্তনকারী যেহেতু সারস হলেন মানসীর বাবা, এক্ষেত্রে গায়ত্রীর বাবা, কবিকে প্যাঁদাতে এসেছেন। আমরা ভুলবো না , যে সামান্য সারসের উড়ে যাওয়ার মধ্যেও অনাত্মীয়তাই আছে, কেননা সে তো অপ্রকৃত সারস নয়, সে-ই প্রকৃত সারস ! কোন প্রকৃত বস্তুর , অপ্রকৃত তথা মিথ্যাবস্তুর মত ব্যবহার কবিলে উপদ্রুত করেছে, এইমাত্র। মূল্যে ও চিৎকারে আরো একটি পংক্তি উদ্ধার করা উচিত যেখানে, হায়রে, পায়রা ছাড়া অন্য কোন ওড়ার ক্ষমতাবতী পাখি বর্তমান যুগে আর মানুষের নিকটে আসে না।......

    বিনয় মজুমদারের প্রথম কাব্যগ্রন্থের আলোচনা।

  • r | 85.100.122.49 | ০৩ মার্চ ২০০৬ ০০:০৫499578
  • এই লেখাটা পড়েছি। আর মাইরি বলছি, লেখাটা এত "লেখা-লেখা" হলেও আমার সবচেয়ে ভালো লেগেছিল সারস গায়ত্রীর বাবা কবিকে প্যাঁদাতে আসছে। :-)
  • indo | 59.93.254.233 | ০৬ মার্চ ২০০৬ ২১:১৪499579
  • চাঁদের আড়াআড়ি
    ছিলো আমার নিকটজনের বাড়ি
    চিল্কা থেকে কাছে
    চোখের জল তেমন থমকে আছে
    সমস্ত ঠিক তেমনভাবে গড়া
    হঠাৎ হাতকড়া
    লাগিয়ে গেলো, গিয়েছে চাঁদ চুরি
    সাক্ষ্য দিল সেদিনও মুখপুড়ী !

    সাক্ষ্য; ধ্রুপদী,১৩৭০

    এই পুরনো বাক্সবন্দী জীবন নিয়ে করছি খেলা
    করাতকলের ঠিক পিছনে, যেখানে রোদ্দুর পড়েছে
    মখমলে ঘাস মাঠ কি অথৈ-কেউ জানে না দুপুরবেলা
    এক্কা-দোক্কা খেলতে গিয়ে কোন খেলা দুই কাঁধ চড়েছে

    কেউ যেন না জানতে পারে, ঐ রেফারি শকুনগুলো
    সাজছে নিছক ফুলদানিতে চোদ্দ-ফোঁটা রঙের যাদু,
    কেউ যেন না জানতে পারে ভান্ডারে এক মস্ত হুলো
    লেজ ফুলিয়ে বলছে কাকে :বন্ধ হল রোড জানাডু।

    কিন্তু আমি সেই এখানে দাঁড়িয়ে আছি ,হাতের কাছে
    চরকা যতই কাটছে সুতো তাঁতঘরে দূর দিচ্ছে টানা,
    রামধনুকের সাতটি রঙীন পরজাপতি জ্যান্ত আছে-
    তার মানে কি মৃত্যু মিছেই বাক্সভর্তি ইঁদুরছানা?

    হঠাৎ খেলা ভাঙলো যখন তোমার খেলা অল্প বাকি
    জেলগারদের অন্তরে ঐ নীল বিষণ্ন জানলা ঢেকে
    কার ছায়া ঐ গাছতলাতে-সেই বাসনা বন্যা নাকি
    বাঁধ ভেঙে পথ রোধ করেছে চিরটাকাল সঙ্গে থেকে?

  • a | 203.200.95.130 | ০৯ মার্চ ২০০৬ ১৯:৩৯499563
  • ও বাবা, এত দেখি তুমুল চলছে।আমি এখনো অতদুর যেতে পারিনি, প্রথম ২/১ টা খন্ডেই আটকে আছি।তা চলুক,আস্তে আস্তে ঠিক একদিন পৌঁছে যাব।
  • Somnath | 210.212.137.6 | ০৪ এপ্রিল ২০০৬ ১০:৩১499564
  • কিন্তু যেকথাটা প্রবল প্রচলিত - ভদ্রলোক ফর্ম ভেঙেছিলেন, ছন্দ ভেঙেছিলেন - সেটা কিছু বুঝলে? ওঁর অনেক লেখা পড়তে ভালো লাগে, মনে রাখতে অভ্যেস হয়ে যায়, ভিতরে গিয়ে আমূল নাড়া দেয়, বিঁধে থাকে, হৃদয়ের মাটি আঁকড়ে দিনে দিনে ফুল হয়ে ফোটে -সব ঠিক। আমার ইন্টারেস্টটা অন্য। কি কি ভাবে লোকটা তার আগের দুশো বছরের বাংলা কবিতার থেকে আলাদা হয়ে গেল এই "অগ্রন্থিত পদ্যগদ্য" তার কতটা সাক্ষ্য দেয়? ফর্মের দিক থেকে?
  • Kartuj | 59.93.254.194 | ১৬ জুন ২০১০ ২১:৩৯499565
  • উত্তরহীন প্রশ্ন দেখি রয়েছে পড়ে
    শব্দহারা জমাট এই চার বছরে
    ধুলো ঝেড়ে আনি টই আঁধার তলে
    কেউ তো কিছু ফেলবে আলো তর্কছলে
    ভেবেছি কত আগে জমিন আশমান
    ভাঙা নাকি গড়ার চেয়েও মূল্যবান।

    পয়ারে লেখার ব্যর্থ চেষ্টা। জানি হয়নি। তবু কেউ কিছু ছন্দ ভাঙার ব্যাপারে বললে ভালো হয়।
  • Nisha | 122.163.6.206 | ১৬ জুন ২০১০ ২৩:৩৬499566
  • ভালোবাসায় ভুল
    --------------------
    প্রভু হে এই অবোধ চায় এবার ছেলেবেলা
    তেমন করে লাটিম নিয়ে ঘোরায় বটমূলে
    তেমন করে মাঠের পর মাঠ পেরোবে দুলে
    কোমর ভরে জড়িয়ে পোড়া নীল অতসীর মালা।
    তুমি অনেক মন্ত্র জানো,আড়াল-বনের রাজা
    আমার দোষের দোষ হয়েছে,ভালোবাসায় ভুল
    ফলের বাগান ভরলো না হে ফুটলো শুধু ফুল
    অসচ্চাষী,প্রভু আমার কঠিন করো সোজা।

    স্মারক , ৪।৯।১৯৬২
  • Nisha | 122.163.6.206 | ১৬ জুন ২০১০ ২৩:৪৫499567
  • আসলে আমি পুরোনো এক বকের মতন সাদা
    মাটির সঙ্গে সমান্তরাল ঝরনার নর্তনে
    মাছের মতন শব্দ গাঁথি,ঠোঁটের আধি-আধা
    আসলে আমি পুরোনো এক বকের মতন সাদা

    - পাক্ষিক দেশ ( স্মৃতি থেকে লিখলাম , একটু ভুল হতে পারে )
  • Nisha | 122.163.6.206 | ১৬ জুন ২০১০ ২৩:৫৬499568
  • পাখি
    ----
    পাখি যেমন ওড়ে,যেমন ওড়ায়
    তার স্মৃতি এক সহাস্য ধূপ পোড়ায়
    গন্ধ গেলে আর যা কিছু থাকে
    বিষন্ন,সেই নাম কি মনে রাখে-

    একাকী ফুল তুচ্ছ ফুলের তোড়ায় ?
    পাখি যেমন ওড়ে,যেমন ওড়ায়
    তার স্মৃতি এক সহাস্য ধূপ পোড়ায়।

    বিতান , ২১।১১।১৯৬৮
  • Nisha | 122.163.7.93 | ১৭ জুন ২০১০ ২২:১৫499569
  • আবর্জনা
    ---------
    এক জোনাকি রইলো লেগে আঁচলে জমকালো
    অন্য জোনাক ভাবছে,এখন দুরে থাকাই ভালো।
    দুজনে ভার একটি জনে,এক মনে দুই জনা
    উপচে পড়ে ছড়িয়ে যাচ্ছে যেমন আবর্জনা।

    পত্রাণু , শরৎ ১৯৭০
  • Nisha | 122.163.7.93 | ১৭ জুন ২০১০ ২২:২১499570
  • একটু লাগে এখন একটু
    -------------------------
    একটু লাগে,এখন একটু শক্ত হলেই লাগে।
    একভাগ সংসারে এবং একভাগ বৈরাগে
    আর যা ছিলো স্মৃতি - তাদের বক্র গতিবিধি
    এ যদি যায় পশ্চিমে তো অন্য পুবেই ভাগে।
    একটু লাগে,এখন একটু শক্ত হলেই লাগে
    একভাগ সংসারে যখন একভাগ বৈরাগে

    পত্রাণু , ১৯৭০

  • Nisha | 122.163.7.93 | ১৭ জুন ২০১০ ২২:২৭499571
  • সরল সিধে
    ----------
    সরল সিধে আপন ক'রে
    আপনাকে আজ রাখবো ঘরে
    ............. ঠিক করেছি
    সামনে তো যায় যাবার বেলা
    নিশ্চেতনের চেতন খেলা -
    ............. ঠিক করেছি
    নিশ্চেতনে বাঁধবো একা
    এবং পাবো তোমার দেখা
    ............. আমার মধ্যে

    শারদীয় দৈনিক বসুমতি
    ৫।৮।১৯৮৭
  • Shuchismita | 71.201.25.54 | ১৮ জুন ২০১০ ০৮:৪৩499572
  • ধন্যবাদ নিশা। আরো মণিমুক্তোর অপেক্ষায় রইলাম।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। পড়তে পড়তে মতামত দিন