এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • কিশোরকুমার এবং রাহুল দেব বর্মন: দুটি নির্মোহ ব

    siki
    অন্যান্য | ১৬ মার্চ ২০১২ | ৪৫১১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • aka | 168.26.215.13 | ১৬ মার্চ ২০১২ ২৩:৪৯534378
  • আরডির সুরের এটাই বিউটি - সুর লিরিককে ক্যারি করে।

    যেমন অন্য একটা গানের উদাহরণ দিই।



    নীলাঞ্জনা ৩।
  • sda | 117.194.194.171 | ১৬ মার্চ ২০১২ ২৩:৫৪534379
  • জর্জ মাইকেলের কেয়ারলেস হুইসপার থেকে ৮০% অনুপ্রানিত। ইন্টার্লিউডে স্যাক্স পার্টটা বিশেষ করে।
  • aka | 168.26.215.13 | ১৬ মার্চ ২০১২ ২৩:৫৫534380
  • একটি ভয়ংকর গান। কিন্তু সুরের জন্য উৎরে গেছে। তবে ঝাড়া।

  • sda | 117.194.194.171 | ১৬ মার্চ ২০১২ ২৩:৫৭534381
  • অবশ্য নচির অর্জিনাল সুর বাছতে গেলে চাপ আছে :)
  • aka | 168.26.215.13 | ১৭ মার্চ ২০১২ ০০:০২534382
  • বেসামে মুচো শোনো।
  • lcm | 128.48.44.141 | ১৭ মার্চ ২০১২ ০০:০৪534383
  • আরডি কে নিয়ে আমি একটা সাইট বানিয়েছিলাম বহু আগে জিওসিটিস্‌ -এ। ইদানীং পোর্ট করেছি গুগল সাইট্‌স-এ
    https://sites.google.com/site/musicofrd/

  • sda | 117.194.194.171 | ১৭ মার্চ ২০১২ ০০:০৫534385
  • যা: এটাও তো মিলে যাচ্ছে। কে কার থেকে ঝেড়েছে তাহলে ?
  • aka | 168.26.215.13 | ১৭ মার্চ ২০১২ ০০:০৮534386
  • বেসামে মুচো হল মাদার। বহু পুরনো গান ১৯৪০ এর।
  • sda | 117.194.194.171 | ১৭ মার্চ ২০১২ ০০:১৬534388
  • আকাদা এবার বাংলা- হিন্দী ছেড়ে স্প্যানিশে চলে গেল। সত্যিই শুক্রবারের বারবেলা। :))
    আমার ধারণা এটা শেষ অব্দি ঐ বিবুদার টইয়ের মতো হবে। বাঙালীর আইকনদের নিয়ে নির্মোহ ব লেখা খুব ডেন্‌জারাস কাজ।
  • aka | 168.26.215.13 | ১৭ মার্চ ২০১২ ০০:২৪534389
  • :)
  • S | 99.26.200.89 | ১৭ মার্চ ২০১২ ০৫:০৩534390
  • আচ্ছা শোনো মন বলি তোমায় গানট কোন অ্যালাবামের? নাকি সিনেমার? কহানিতে এক জায়গায় শুনলাম।
  • dukhe | 117.194.228.5 | ১৭ মার্চ ২০১২ ০৯:১০534391
  • গান ? ওটাকেও গান বলা হবে ? মানে, বলতেই হবে ?
  • aka | 75.76.118.96 | ১৭ মার্চ ২০১২ ০৯:১২534392
  • গান বলতে হবে কেন? শুনতে হবে। আবৃত্তি বলতে হয়। :)
  • lcm | 69.236.163.198 | ১৭ মার্চ ২০১২ ০৯:১৪534393
  • গায়ক আরডি তো ফাটাফাটি।

  • lcm | 69.236.163.198 | ১৭ মার্চ ২০১২ ০৯:১৮534394
  • গান ঝাড়া, অনুপ্রাণিত, কপি -- এসব আবার কি। সে তো সলিল, নায়ার, টেগোর, এস ডি -- সবার নামেই এসব অভিযোগ আছে। ধুস্‌ ।
    আরডি হল, ইয়ে, কিংবদন্তী, ন্যাড়ার ভাষায় "মস্তান' সুরকার।
    নইলে ভাবো, দু দুখানা হিন্দি সিনেমা হয়েছে আরডি থিম-এর ওপর ---
  • cb | 192.193.160.9 | ১৭ মার্চ ২০১২ ১০:৩৯534395
  • আর ডি র গলা, ইয়ে যাকে বলে , বেশ ঝাঁট
  • lcm | 69.236.163.198 | ১৭ মার্চ ২০১২ ১০:৫৬534396
  • ধুস্‌। কাঁপাকাঁপি ---

    ভিরাআআআআআআ....
    তারা তারা তারা
    পারা পারা পারা
    তারা তারা তারা তারারু
    দুনিয়া মে লোগো কো
    ধোঁকা কভি হো যাতা হ্যায়
    আঁখো হি আঁখো মে
    ইয়ারো কা দিল খো যাতা হ্যায়
    ....
    বা, ঐ যে ঐ গানটা ---

    দিল লেনা খেল হ্যায় দিলদার কা
    ভুলে সে নাম না লো পেয়ার কা
    ...
    দুরন্ত গেয়েছে।
  • Shibanshu | 117.197.232.209 | ১৭ মার্চ ২০১২ ২০:৫৮534397
  • সিকি ছোটোকত্তা ও আভাস গাঙ্গুলিকে নিয়ে একটা টই খুলেছে দেখছি। বেশ কিছুদিন আগে ওপাড়ায় ছোটোকত্তার জন্মদিনে তাঁকে নিয়ে একটা সামান্য লেখা ফেলেছিলুম। মনে পড়ছে না এপাড়ায় সেটাকে দেখানো হয়েছিলো কি না। যদি পুনরাবৃত্তি হয়, তবে মার্জনাপ্রার্থী। তবে এ পর্যন্ত যে আলোচনা হয়েছে দেখলুম তাতে মনে হলো ছোটোকত্তা আরেকটু বেশি মনোযোগ আকর্ষণ করার যোগ্যতা রাখতেন। তাই অধমের এই সংযোজন রইলো।

    প্রিন্স ও প্রতিবিম্বের পিঞ্জর...

    'মেরা কুছ সামান, তুম্‌হারে পাস পড়া হ্যাঁয়'

    ১৯৭০ সালে 'সরগমের নিখাদ' রচনার সময় শচীন কত্তা অনুলেখক সলিল ঘোষকে বলেছিলেন বলেছিলেন " আমাদের একমাত্র সন্তান শ্রীমান রাহুলের জন্ম হয় ১৯৩৯ সালের ২৭শে জুন। শিশুকাল থেকেই গানবাজনার উপর রাহুলের অসাধারণ ঝোঁক দেখে ওস্তাদ আলি আকবর খাঁ সাহেবের কাছেই ওর সরোদ শেখার ব্যবস্থা করে দিলাম, কলকাতাতে। পরে যখন চলচ্চিত্রের সুরসংযোজনায় ওর ইচ্ছা লক্ষ্য করলাম, তখন ওকে নিয়ে এলাম বম্বেতে ১৯৫৯ সালে। আমার সহকারীরূপে হিন্দি চলচ্চিত্রের সঙ্গীত রচনায় ওকে তৈরি করতে লাগলাম। এখন রাহুল বম্বেতে নিজেকে সুপ্রতিষ্ঠিত করেছে, সঙ্গীত পরিচালক হিসেবে সুনামও অর্জন করেছে। তরুণদের কাছে তার সঙ্গীত রচনা খুবই জনপ্রিয়। এখন সে সম্পূর্ণ স্বাধীনভাবেই নিজেই সঙ্গীত পরিচালনা করছে।'

    মনে রাখতে হবে ততোদিনে পঞ্চম ( অশোককুমারের দেওয়া নাম) সতেরোটি ছবিতে সুর দিয়ে ফেলেছেন। যার মধ্যে আছে, ছোটে নওয়াব, তিসরি মঞ্জিল, ভূত বাংলা, বহারোঁ কে সপনে, অভিলাষা, পড়োশন, প্যার কা মৌসম, ওয়ারিশ, এহসান, কটি পতঙ্গ, ট্রেন। হিন্দি চিত্রগীতির যাবতীয় ধ্যানধারণাকে স্থায়ীভাবে পাল্টে দেওয়া সব কম্পোজিশন। আর বাংলা 'আধুনিক' গানের জগতকে বদলে দেওয়া রচনা, যা শুরু হয়েছিলো ১৯৬৬ সালে পুজোর গান থেকে। কিশোর কুমার গেয়েছিলেন, 'একদিন পাখি উড়ে যাবে যে আকাশে' আর ' আকাশ কেন ডাকে' তাও ছিলো । যদিও তিনি দীর্ঘদিন ধরেই, প্রায় প্রথম কৈশোর থেকে, পিতৃদেবের সঙ্গীত পরিচালিত ছবিতে সক্রিয়ভাবে নির্মাণ করে যাচ্ছিলেন অনবদ্য সব সুর আর আবহসঙ্গীত। মূলত দেব আনন্দের ছবিগুলি, যেমন গাইড, জুয়েল থিফ বা শক্তি সামন্তের আরাধনা ইত্যাদি। ছ'সাত বছর বয়েস থেকে আমাদের সুরের কান তৈরি হচ্ছিলো এইসব জাদুমন্ত্রের মতো গান শুনতে শুনতে। সেই বাবাকে লুকিয়ে শোনা বিনাকা গীতমালা, শর্ট ওয়েভে ভেসে যায়, হারিয়ে যায়, ভাসিয়ে দেওয়া সুরের বিলোল ধারার সুবর্ণরেখা।

    মজরুহ সুলতানপুরিকে তিনি বলেছিলেন, ' বাবা বিরাট বড়ো সুরকার, কিন্তু আমার পথ আলাদা।' শচীনকত্তা চিন্তায় ছিলেন পঞ্চম বড্ডো বেশি পশ্চিমি ঢংয়ে সুর করছে, বড্ডো বেশি আলাদা। মান্না দেকে বলতেন, তুই তো পঞ্চমের অন্ধ ভক্ত। ওকে বোঝা। মান্না কী বোঝাবেন তাঁকে, যার কাছ থেকে তিনি পেয়েছেন, একদিকে 'আও টুইস্ট করেঁ' আবার অন্যদিকে 'আয়ো কহাঁ সে ঘনশ্যাম'। নৌশাদ 'ভূতবাংলা', 'ছোটে নওয়াব' শুনে বলেন, 'বড়ে মিয়াঁ তো বড়ে মিয়াঁ, ছোটে মিয়াঁ শুভানাল্লা'। পারফেকশনিস্ট সলিল চৌধুরি বলেন, হিন্দি ছবিতে গত কুড়ি বছরের মধ্যে পঞ্চমই একমাত্র ফেনোমেনন। কতো লোকেই তো কতো অপার গুণগান করেছে তাঁর। কিন্তু সবাই, আপনি আমি সবাই, তাঁকে বন্দি করতে চেয়েছি একটা প্রতিবিম্বের খাঁচায়। পঞ্চম তো আসলে পশ্চিমি সুর, তাল, ছাঁদ, পরিবেশনের ওস্তাদ। বাকি যা কিছু তা শুধু কথার কথা।

    এনিয়ে তো বিশদ গবেষণাপত্র লিখে ফেলা যায়। কিন্তু এখানে তা আঁটবে না। তবু বলি, তাঁর প্রথম ছবি 'ছোটে নওয়াব'য়ে কেউ কি ভুলতে পারবে মালগুঞ্জি রাগে লতার কণ্ঠে'ঘর আজা ,ঘির আই', তাঁর উনিশ কুড়ি বছরের রচনা। বা জোগিয়া রাগে সেই লতার কণ্ঠে 'চন্দন কা পলনা' তে 'ও গঙ্গা মাইয়া'? এই গানটি সুর শিঙ্গার সংসদের শ্রেষ্ঠ শাস্ত্রীয় সঙ্গীত ভিত্তিক প্রতিযোগিতায় মনোনয়ন পেয়েছিলো। 'বহারোঁ কে সপনে' ছবিতে নন্দ রাগে ' ও মোরে সাজনা ও মোরে বালমা' মনে পড়ে। আবার 'পড়োশনে' 'এক চতুর নার'য়ের সমকক্ষ রচনা হিন্দি ছবিতে আমরা কটা পেয়েছি? এই ছবিতেই খমাজ রাগে ' শর্ম আতি হ্যাঁয় মগর আজ য়হি কহনা হোগা',.... ক্যা নজাকত থি উসমে, হায়, হায় !!( বাংলায় ঠিক এলোনা, মাফ করবেন)। শচীন কত্তার ব্যাটা, আলি আকবরের চ্যালা শুধু 'তরুণ'দের জন্য 'সস্তা' পপ গানেই ফুরিয়ে যাবে? এতো অবিচার ধরণী সইবে কী করে?

    'অমর প্রেম' বা 'কটি পতঙ্গ' তো বলছিই না। রাগ তোড়ি আর খমাজ মেলানো 'রয়না বীতি যায়' বা উস্তাদ আমজাদ আলি খাঁয়ের মতে সর্বকালের একটা শ্রেষ্ঠ ভৈরবি রচনা ' চিঙ্গারি কো ই ভড়কে', তার সঙ্গে খমাজে ' কুছ তো লোগ কহেঙ্গে' বা মিশ্র কলাবতীতে ' ইয়েহ ক্যা হুয়া'। একটা প্রায় ঘরোয়া বৈঠকে পন্ডিত অজয় চক্রবর্তীকে বিভোর হয়ে এই রচনাগুলি গাইতে শুনেছি। তা নিশ্চয় কিশোর কুমারের থেকে একেবারেই আলাদা, কিন্তু সুরকার পঞ্চমকে নতুন করে চেনায়। কে ভুলবে মিশ্র সোহিনিতে ' ন কো ই উমঙ্গ হ্যাঁয়'। শিবরঞ্জনীতে, 'মেরে নয়না শাওন ভাদো' বা খমাজে 'আয়ো কহাঁ সে ঘনশ্যাম'। আরও কতো, অসংখ্য, অগনিত, এ ধরনের রাগভিত্তিক রচনা, রাত ফুরিয়ে যাবে, ' জিয়া ন লাগে মোরা', 'পিয়া বাওরি', বীতি ন বিতাই রয়না'.... !!!

    আবার একেবারে ষাট দশকের শ্রেষ্ঠ সৃষ্টিগুলিকে প্রায় ম্লান করে দিয়ে অগণন সজল মেলোডির নির্মান করে গেছেন ক্লান্তিহীন ভাবে। 'পড়োশন'এর 'কহনা হ্যাঁয়, কহনা হ্যাঁয়' থেকে শুরু করে 'কটি পতঙ্গ'এর ' য়েহ জো মুহব্বত', প্যার দিওয়ানা', ' শাম মস্তানি', 'বুদ্ধা মিল গয়া'র ' রাতকলি', 'রামপুর কা লক্ষণ'য়ে ' গুম হো কিসি কে প্যার মেঁ' ( বহুদিন অমিতের মোবাইলে এই গানটা কলার টিউন ছিলো), 'আঁধি'তে 'তুম আ গয়ে হো', 'তেরে বিনা', 'ইস মোড় সে জাতে হ্যাঁয়', 'ঘর'এর 'আজকল পাওঁ জমি পর' বা 'তেরে বিনা জিয়া জায়েনা'। ' 'রিমঝিম গিরে শাওন' বা 'ওয়াদিয়া মেরে দামন' আর কে ফিরিয়ে দিতে পারে? এখনও যাকে ভালোবাসি তাকে চোখ বুজে শোনাবো ' এক অজনবি হসিনা সে, য়ুঁ মুলাকাত হো গয়া', 'বহুত দূর মুঝে চলা জানা হ্যাঁয়' বা ' এক পহেলি হ্যাঁয় তু', 'ওয়াদা করো নহি ছোড়োগে তুম মেরা সাথ'।

    আমরা গান শুনতে শিখেছি, গান বুঝতে শিখেছি, প্রেম করতে শিখেছি, প্রেম শোনাতে শিখেছি, বৃষ্টি ভিজতে শিখেছি, রোদে পুড়তে চেয়েছি এই সব সৃষ্টিকে দিয়ে। গহন রাতের স্বপ্নে যখন পঞ্চম যখন এসে বলবেন, ' মেরা কুছ সামান, তুম্‌হারে পাস পড়া হ্যাঁয়, আমরা অনেক বেশি প্রত্যয়ের সঙ্গে বলবো, 'হো সকতা, পর মেরা বহুত সামান, আমাদের কৈশোর, আমাদের যৌবন, আমাদের পেরিয়ে এসেও পিছু টানে ফিরিয়ে আনা জীবনের অনেক কিছু, তুম্‌হারে পাস পড়া হ্যাঁয়। আখির তুমহে লৌটানা নহি হ্যাঁয়, সির্ফ সাথ রহনা, ইতনা মহেরবানি হি সহি।

    এর মানে তাতো নয়, 'চুনরি সম্‌হাল গোরি', দম মারো দম', পিয়া তু অব তো আজা', 'দুনিয়া মে লোগোঁ কো', 'চুরা লিয়া হ্যাঁয়', ' ও মারিয়া'র পঞ্চমকে আমরা ভুলে যাবো। এ সব গান তো প্রায় 'জাতীয় সম্পদ'। কিন্তু যদি আমাদের মনগড়া প্রতিবিম্বের এই পিঞ্জরেই পঞ্চমকে আমরা আজও ধরে রাখতে চাই তবে তার থেকে বড়ো অবিচার আর হবেনা। আমাদের পূর্বসূরিরা হয়তো এমন একটা ভুল ধারণার বশে ছিলেন, কিন্তু তাকে পেরিয়ে এসে নতুন করে তাঁর মূল্যায়ণ আজ আমাদের দায়িত্ব । সব নমস্য সুরকারের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বলি, সৃজনশিল্পের বহুমুখিনতার বিশালত্বে পঞ্চম নিজেই নিজের তুলনা।

    ক্ল্যাসিকাল ওয়ালজে দুই নর্তকনর্তকীর যে কোনও ভঙ্গিমাতেই হাত ছাড়ার অনুমতি নেই,মার্কিন ওয়ালজে সেটা আছে। পঞ্চম ক্ল্যাসিক প্রিন্স, কখনও আমাদের হাত ছাড়েননি ব্যথায়, বেদনায় বা মৃত্যুতে । স্বভাবসিদ্ধ আনন্দময় মানুষটি শেষ পর্যন্ত মৃত্যুর দুহাত ধরে যেন ওয়ালজে বাঁধা এই গানটি গাইতে গাইতে মঞ্চের নেপথ্যে চলে গেলেন, আমিও তাঁর এই সৃষ্টিটি স্মরণ করে আজকের প্রলাপ শেষ করি।

    ' জীবন কে দিন ছোটে সহি, হম ভি বড়ে দিলওয়ালে
    কল কি হমে ফুরসত কঁহা, হোতে তো হম মতওয়ালে।'

    শিবাংশু।
  • Tim | 98.249.6.161 | ১৭ মার্চ ২০১২ ২১:৪৫534399
  • বড়ো ভালো লেখা। দিনটা ভালো করে দিলো শিবাংশুদা।
  • lcm | 69.236.163.198 | ১৭ মার্চ ২০১২ ২৩:১০534400
  • শিবাংশু,
    অনবদ্য!

    ম্যায়নে পুছা চাঁদ সে
    কে দেখা হ্যায় কহি
    পঞ্চম জ্যায়্‌সা কোয়ি
    চাঁদ নে কাহা
    চাঁদনি কি কসম
    নেহি নেহি নেহি
  • aka | 75.76.118.96 | ১৭ মার্চ ২০১২ ২৩:১২534401
  • ভালো লাগল। আর্ডির তুলনা আর্ডি নিজেই।
  • ranjan roy | 14.97.99.90 | ১৭ মার্চ ২০১২ ২৩:৩২534402
  • কোন কথা হবে না।
    আমি বাঙাল, বড়কত্তার বিশেষ ভক্ত। কিন্তু শিবাংশুর লেখা নতুন করে ভাবতে বাধ্য করল; এটা অনেক বড় প্রাপ্তি। সহী বাত, না-ইনসাফি নহীঁ হোনা।
  • aishik | 112.79.41.200 | ১৮ মার্চ ২০১২ ০৯:৩২534403
  • আর কিশোর উমার কে নিয়ে কেউ কিছুই লিখল না।
  • Nina | 69.141.168.183 | ১৮ মার্চ ২০১২ ১১:২১534404
  • শিবাজি
    সুন্দরের বর্ণনা এত সুন্দর করে শুধু সুন্দরই পারে!
    স্যালুট!
  • siki | 122.177.11.185 | ১৮ মার্চ ২০১২ ১১:৫৮534405
  • শিবাংশুদা-কে স্যালুট।

    আরডির বাংলা গানের কথা নিয়ে একটা অ্যানালিসিস শুনেছিলাম। নর্মালি আরডি প্রথমে মাথায় সুর আনতেন, তারপরে গুলজারকে সেই সুর দিয়ে তাতে কথা বসাবার জন্য দিতেন। তো, গুলজার তো হিন্দিতে কথা বসাতেন, তাঁকে সুরটা দেবার জন্য আরডি যাহোক তা হোক কিছু বাংলা লাইন বসিয়ে সুরের স্ট্রাকচারটাকে খাড়া করে গুলজারকে দিতেন। পরে আরডি সেই বাংলা কথাগুলোকে ঘষামাজা করে বাংলা অ্যালবাম বের করতেন।
  • siki | 122.177.11.185 | ১৮ মার্চ ২০১২ ১২:০০534406
  • শুধু আরডিকে নিয়ে পাতার পাতা লিখে ফেলা যায়, শুধু আরডিকে নিয়ে রাতের পর রাত কাটিয়ে দেওয়া যায়, একা একা।
  • siki | 122.177.11.185 | ১৮ মার্চ ২০১২ ১২:০২534407
  • একটা উদাহরণ জাস্ট মাথায় এল। শিবরঞ্জনী রাগ। মেরে নয়না সাওন ভাদোঁ। গানটা সুপার ডুপার হিট। আরডি কিন্তু একই রাগের ওপর বেস করে একটা বাংলা গানও বানিয়েছিলেন। কিশোরের গাওয়া। শিবাংশুদা জানবেন হয় তো, বাকি কেউ গেস করতে পারবে, কোন গান?

    গানটা কিন্তু একেবারেই পপুলার হয় নি। পাড়ায় পাড়ায় বেজেছে ঠিকই, কিন্তু আরডির মাস্টারপিস হিসেবে ধরা হয় না এই বাংলা গানটাকে।
  • Jhiki | 219.83.85.197 | ১৯ মার্চ ২০১২ ০৮:৫৭534408
  • আমার দীপ নেভানো রাত?
  • siki | 155.136.80.36 | ১৯ মার্চ ২০১২ ১০:১০534410
  • নাহ। অত পুরনো নয়।

    তোমার বাড়ির সামনে দিয়ে আমার মরণযাত্রা যেদিন যাবে। ঐ একই শিবরঞ্জনী ভেঙে তৈরি।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঠিক অথবা ভুল মতামত দিন