এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • শোক ও শস্যের ওয়াগন/৫ (কন্টিনিউড)

    sayan
    অন্যান্য | ৩০ মার্চ ২০১২ | ৫৮৬৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • shrabani | 59.94.99.191 | ৩০ মার্চ ২০১২ ২০:৩০540095
  • রেশমী, আমারও কাশিশ মনে হয়েছিল শিওর ছিলাম না! :)
    রেখার খুবসুরৎ বোধহয় আশিতে, তখন হলে সিনেমা দেখার পারমিশন ছিলনা। স্কুলের মাঠে অনু গল্প শুনিয়েছিল (ওরও শোনা, তাই আন্দাজে বানিয়ে)"জানিস ঐ লড়কি ইতনি স্মার্ট হ্যায় কী জবরদস্তি লড়কে কো অপনা বয়ফ্রেন্ড বনা লেতী হ্যায়। তুম মেরা ফ্রেন্ড হো অউর বয় হো তো হুয়ে না বয়ফ্রেন্ড"....পরে টিভিতে দেখেছি কেসটা ওরকম না, ঐ ডায়ালগটা অশোক কুমারের সাথে....কিন্তু তখন কী দীর্ঘশ্বাস, এত সহজে বয়ফ্রেন্ড হয়ে যায়! আর "সুন সুন দিদি তেরে লিয়ে..." টাকে মডিফাই করে গাইতাম দিদির জায়গায় যার হোক নাম বসিয়ে!
    তবে সিনেমাটা দেখার ইচ্ছে হয়নি কারণ হিরো টাকলা, উইগ পরা রাকেশ রোশন!
    একবার আমাকে একজন জিজ্ঞেস করেছিল (সেও আশিতেই) তুই হিরো দেখতে ভালো না হলে সিনেমা দেখবিনা? বলেছিলাম, "একদম না, হিরো ভালো না দেখতে হলে ভালো সিনেমাও দেখব না"!

    কবে যেন নিউ এম্পায়ারে রেনম্যান দেখলাম আর টম ক্রুজকে দেখার পরে আর কোনো হিন্দুস্তানী হিরো ভালো লাগতনা, তারপর আরো টম ক্রুজ!

  • Nina | 12.149.39.84 | ৩০ মার্চ ২০১২ ২০:৪০540096
  • শ্রাবণী
    টম ক্রুজ তোর চেয়ে বেঁটে :-)))
  • shrabani | 59.94.99.191 | ৩০ মার্চ ২০১২ ২০:৫৪540097
  • আরে নিনাদি, সে তো হিন্দির খানেরাও আমার থেকে বেঁটে.....আমার বন্ধুদের মধ্যে বেশীরভাগ ছেলেই ছিল বেঁটে, আমার হাইট এ প্রসঙ্গে আসবে কেন!:)..... এতো স্ক্রীনে দেখতে ভালো হওয়ার কথা হচ্ছে... সেই বাড়ি আর তাজ হোটেলের কেসের মতো গুলিয়ে ফেলোনা..:)
  • Nina | 12.149.39.84 | ৩০ মার্চ ২০১২ ২১:৩১540098
  • আমার মেয়ের Mel Gibson খুব ভাল লাগত----এবারে মেয়ের কলেজে ভর্তী হয়েছে মেল গিবসনের মেয়ে---আমার মেয়ে তখন সেকেন্ড ইয়ার--বিকেলে কলেজ জিমে কাজ করে----
    একদিন ডেস্কে বসে কাজ করছে ও হঠাৎ দেখে গুড়গুড় করে একজন আসছে এক্কেবারে মেল গিবসনের মতন দেখতে--কিন্তু পুটকি (ওর ভাষায়) নিজের মেয়েকে এনরোল করাবে জিমে----লাস্ট নেম গিবসন--:্‌(

    আমায় ফোন করে বলে মেয়ে--
    o my God!! Mel is soooo short!!!
    গলায় ক্ষি ব্যাথা :-))))
  • Sam | 117.192.246.242 | ৩০ মার্চ ২০১২ ২১:৪১540099
  • expendables দেখার পর স্ট্যালোন এর ৫০ বছরে ফিগার দেখে খুব ইচ্ছে হলো যে আবার ব্যায়াম চালু করব. তাই তেড়েফুঁড়ে ৩-৪ হপ্তা জিম করে হাতের ব্যথায় শয্যাশায়ী হলাম. এখন আবার ভুঁড়ি টা জেগে উঠছে.
  • siki | 122.177.58.73 | ৩০ মার্চ ২০১২ ২১:৪৫540100
  • রাজর্ষি দেবনাথ, ইনফোসিস, এবং বাকি বিবরণ ... ঐ একজনই হবে।

    ইনফি জয়েন করার আগে ও কিছুদিন আনন্দবাজারেও ছিল। এখন আম্রিগায় সেটেলড। লাস্ট কথা হল বছর দুয়েক আগে।

    পিথিবীটা ছোটো। :)
  • Anupam Das Sharma | 115.250.61.166 | ৩০ মার্চ ২০১২ ২২:৪৭540101
  • আমার শৈশবের কিছু কথা / অনুপম দাশশর্মা।

    দুর্ভাগা এই প্রজন্ম। শৈশব নিয়মের কড়া গন্ডীতে বন্দী। মন যাতে উচ্ছাসে ভরে এমন উপাদান বড়ই অমিল। যা আছে তা যান্ত্রিক বোধে সৃজনশীলতার জীবাস্ম খোঁজার সামিল। যৌথ পরিবারের নানান গল্প গ্রন্থাগারের উই পড়া তাকে ঘুমায়। আমরা দুই প্রজন্ম কলকাতায় বাস। ঠাকুরদা ছিলেন বড়িশালের 'কবিরাজ বৈদ্য'। অনেক বছর পর খুঁজে পেয়েছিলাম তাঁর নামাঙ্কিত 'উপাধিপত্র' ত্‌ৎকালীন সরকার বাহাদুর কর্তৃক। দেশভাগের পরেই নিজস্ব বসতবাটি ছেড়ে ঠাকুরদার কলকাতায় আগমন এবং সেই সময় রাণী রাসমনি অধিকৃত জমিতে খাজনার বিনিময়ে ছয়কাঠা সম্বলিত জমিতে টালি, টিনের দ্বিতল বাসা করা হল। আমার বাবা তাঁর সঙ্গীত প্রিয়তার জন্য চরণের ধূলি পেয়েছিলেন ওস্তাদ নারায়ন রাও যোশী'র কাছে ন্যারা বেঁধে। কিন্তু আটজন সহোদর, সহোদরা এবং বৈবাহিক সুত্রে আত্মীয়স্বজনের একই বাড়িতে অবস্থানের ধাক্কা সামলাতে পারেনি অর্থ সাকুল্য। কিছুদিন বাদেই ছেড়ে দিতে হল শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের তালিম। তবুও বাড়িতে সংস্কৃতি চর্চার আবহ ছিলই যথেষ্ট। একজন প্রবীণ স্বাধীনতা সংগ্রামী যাঁকে আমি 'জ্যাঠামশাই' বলে হাজার আবদার করতাম তাঁর কাছে পড়ার সুবাদে। আলো করে ছিলেন আমাদের যৌথ পরিবারে। উনি ছিলেন মাস্টারদা সূর্য সেন অনুগামী। তাঁর স্ত্রী, কন্যা, জামাতা সবাই থাকত এক ছাতের নীচে।

    '

    বাবা'র কাছে শুনেছিলাম অনেক সত্যি গল্প। কলকাতায় যে বাড়িতে প্রথম এসেছিলেন ঠাকুরদা 'লিজ' নিয়ে, সেই বাড়ির দোতলায় একটি ঘর দিন রাত বন্ধ থাকত। ঐ ঘরে কেউ না কি গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেছিলেন। এমন শোনা গেছে রাতে নানান শব্দ হয় ভেতরে। বন্ধ ঘরের দরজার নীচ দিয়ে সামান্য ফাঁকে দেখা গিয়েছিল কোন শাড়ীর আঁচল, উঁকি দিয়ে যেত সরে। পারতপক্ষে সন্ধ্যের পর ঐ ঘরের কাছে ঘেঁষতো না কেউই। তবু মধ্য রাতে কিছু বিশেষ মানুষজন মূল ফটকে টোকা মারলে বাবা কে তাঁদের নিয়ে আসতে হত সেই বন্ধ ঘরে। টিন টন ভরা পেট্রল একে একে বের করে নিয়ে যেত 'গুপ্ত স্বদেশী বিপ্লবী'।

    '

    জল জ্যান্ত ভুতের গল্প কিছু কম ছিল না। বাবা বলেছিলেন ঐ বাড়ীর মূল ফটকের দরজার পাশে বাইরের রক এতটাই চওড়া যে সেখানে দিব্যি মশারী টানিয়ে রাত কাটান যেত হাওয়ার ফুরফুরে মেজাজে। ঠাকুরদা ওখানেই শুতেন গ্রীস্মে। এমন এক গ্রীস্মের রাত। ঠাকুরদা ঘুমাচ্ছেন। হঠাৎই মশারীর নড়াচড়ায় ঘুম ভেঙ্গে গেল। বিস্ময়ে দেখলেন মশারীর একপাশ নীচ থেকে তুলে ধরে মুখ বাড়িয়ে আছে এক স্কন্ধকাটা। গলা থেকে কাটা। মুন্ডু নেই। ঠাকুরদা চট করে তাঁর গায়ের পৈতা তর্জনীতে পেঁচিয়ে উঁচিয়ে ধরলেন। মূহুর্তেই ভ্যানিস। সব ভোঁ ভাঁ..

    '

    এমনতরো ভৌতিক আবেশ পেয়েছিলেন আমাদের পাড়ার এক প্রবীণ স্যাঁকড়া। বেলেঘাটায় একটি খাল আছে, যেটি কেষ্টপুর হয়ে চলে গেছে। জনশ্রুতি খালটি খনন করেছিলেন নবাব আলীবর্দী খাঁ...ত্‌ৎকালীন বর্গী ঠেকাতে। তা বহুবছর পর খালের উপর কাঠের সেতু তৈরী হল। এক বর্ষারাত। অন্ধকারে ওপার থেকে এপারে সেতু পার হচ্ছিলেন সেই স্যাঁকড়া, গুরুপদ দাস। হঠাৎ পথ জুড়ে দাড়াল অত্যাধিক লম্বা ব্রহ্মদত্যি। সাদা ধবধবে চাদর গায়ে পতপত করে উড়ছে ভেজা বাতাসে। গুরুপদ ঠকঠক করে কাঁপতে কাঁপতে নিজের পৈতে দেখিয়ে বলল, আমি নিরীহ ব্রাহ্মণ, কখন কারো ক্ষতি করিনি। রেহাই দাও। পৈতার মহিমায় ব্রষ্ণদত্যি উধাও।

    '

    এমন টুকরো টুকরো গল্পের (সত্যি?) ঝুড়িতেই সমৃদ্ধ হতাম নিজস্ব কাব্য ভাবনার অঙ্কুরে। বাড়িতে থাকত দুইজন ভাড়াটে।

    তখন আমার সামনে H.S ফাইনাল। অনেক রাত অবধি পড়তাম বাড়ীর একধারে একটি ছোট্ট ঘরে। ঐ ঘরেই থাকত আমাদের বিবিধ বই, ম্যাগাজিন, পত্রপত্রিকার ওপেন ভল্ট।

    '

    এমন একদিন জড়ান চোখে রিডিং দিচ্ছি। পুরো বাড়ী অন্ধকার। নিদ্রায় মগ্ন সবাই। আচমকা শুনতে পেলাম খসখস হেঁটে চলার শব্দ। একটু দুরেই। যে ঘরে পড়ছি তার পাশেই লম্বা দেওয়াল, ছাড়িয়ে এল টার্ন নিলে আমার এবং আরো চারটি ঘর পরপর। শব্দ শুনে পড়ার ঘর থেকে বেরোলাম টর্চ নিয়ে। একটু হলেও বুকের ভেতর ছ্যাৎ করে উঠল অজানা বিপদের গন্ধে। টর্চ জ্বালিয়ে ধীরে ধীরে এগোলাম সামনে। কিছ্‌ছু নেই। অথচ কেন জানি কারোর শ্বাস-প্রশ্বাসের অনুভুতি পাচ্ছি। ঘাড় ঘুরিয়ে চারপাশে চোখ বুলালাম। কিছুই নেই। টর্চের আলোর ফোকাস নীচে বাঁধান সিমেন্টের উঠোনে ফেলতেই গলা শুকিয়ে এলো। জোড়া জোড়া পায়ের ছাপ ধূলার। আমার যেন মনে হচ্ছে কারোর অস্তিত্ব আছে আশেপাশেই। অথচ টর্চ সব জায়গায় ফেলেও কাউকে পেলাম না। নাহ...এখানে থাকলে বাকী রাত দু চোখ এক করতে পারব না। ভোরে যেতে হবে এক শিক্ষকের বাড়ী। অতএব, পিছু সরলাম। আর পড়া নয়। এলাম ঘরে। ক্লান্ত শরীরকে ডেকে নিল ঘুম।

    '

    ভোরে আর ওঠা হল না। ঘুম যখন ভাঙ্গল, ঘড়িতে প্রায় নয় টা। উঠেই শুনলাম দু:সংবাদ। মাঝখানের একটা ঘর ছেড়ে পাশের দুই ভাড়াটের ঘরের দরজা ভাঙ্গা। ঘর লন্ডভন্ড। প্রায় যাবতীয় জিনিস চুরি হয়ে গেছে। ইতিমধ্যে পুলিশ ও এনকোয়ারী সেরে গেছে। ঐ দুই ঘরের পরিবার আলাদা আলাদা নিমন্ত্রণ রক্ষায় বাড়ী ছিল না।

    '

    কাউকে জানালাম না গত রাতের অভিজ্ঞতা। জানানো সম্ভব ছিল না। উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত ভুত দর্শন এমনভাবে ধাপ্পা দেবে কে জানত...!
  • riddhi | 198.213.221.205 | ৩০ মার্চ ২০১২ ২২:৫৪540102
  • আগের টইতে সায়ন একটা মারাত্‌ম্‌ক ভুল করেছিল। সেক্সি সেক্সি খুড্ডার সিনেমার গান, দালাল নয়। ওটা মাইকে হাজারবার শুনেও কিছুতেই বুঝতাম না, মানে তো দূরের কথা, উচচারণ টাই বোঝা যেত না। তারপর রোববারের টেলিগ্রাফ ম্যাগজিনে আলিশা চিনাই আর অনু মালিকের সেক্স স্ক্যান্ডাল নিয়ে কভার স্টোরি বেরল। তখন জানলাম।

    আর দালাল সিনেমার একটা গান হল ৯০ দশে্‌কর সেরা পাঁচ গানের অন্যতম। 'বকম বকম', মতান্তরে 'গুটুর গুটুর' । এসব গানের লিরিক্স ফার ফার বেটার হত আজকের মুন্নী শীলার চেয়ে। গুটুর গুটুরে রুপকের ব্যবহার অভূতপূর্ব।
  • sayan | 115.184.50.92 | ৩০ মার্চ ২০১২ ২৩:০৩540103
  • এ: সত্যিই মারাত্মক ভুল, এটা ক্ষমা করিনি'র থ্রেডে লিখে দিও। ইয়েস, গুটুর গুটুর। আর খুদ্দার, জ্জিও: সে যে কী জিনিস ছিল। ঐ গান শুরু হলেই ধমনীতে করিশ্মা কপুরের নাচানাচি, আর ঘরময় হায় হায় সব যায় হাহাকারে ধুপ ধাপ টিভি অফ। উফ্‌ফ্‌!
  • ppn | 112.133.206.22 | ৩০ মার্চ ২০১২ ২৩:০৪540106
  • ঋদ্ধিকে গুটুর গুটুর নিয়ে ক্ষ++।
  • riddhi | 198.213.221.205 | ৩০ মার্চ ২০১২ ২৩:০৪540105
  • দুটো গান দিয়ে আমার আধুনিক হিন্দী দিনেমায় দীক্ষা।
    একটা হল শারুখের গুড্ডু সিনেমার ' ঠান্ডি মে পাসিনা লাগে'


    আর একটা শক্তি কাপুরের ' আই আই ই,, উ উ ও, মেরা দিল না তোরো'।

    দুপুরবেলা 'কেবলের সিনেমা' নামে একটা অনামী চ্যানেলে এগুলো দেখা হত।
  • Nina | 12.149.39.84 | ৩০ মার্চ ২০১২ ২৩:০৮540107
  • অনুপম
    খুব ভাল লাগল নানান ঘটনাগুলি ---সেই প্রবীন স্বদেশিবাবুর নামটি কি মনে আছে? কৌতুহল হল কারণ আমার শৈশবও স্বদেশিবাবুদের ছায়ায় কেটেছে ---বরিশালও আপনজনেদের জায়গা :-)
  • gandhi | 203.110.246.22 | ৩০ মার্চ ২০১২ ২৩:১৩540108
  • একটা গান ছিল


  • siki | 122.177.58.73 | ৩০ মার্চ ২০১২ ২৩:১৪540109
  • গুটুর গুটুর আর কেউ কোনওদিন আমার সামনে বাজালে তাকে আমি ছেড়ে কথা বলব না। কেলিয়ে পাট করে দেব। আমাদের বাড়ির গেটের সামনে কতিপয় চ্যাংড়া সেবছর কার্তিক পুজো করেছিল, এবং টানা চারদিন ধরে ননস্টপ গুটুর গুটুর বাজিয়েছিল। আর কোনও গান না। কেবল রিওয়াইন্ড করে গুটুর গুটুর, এবং গুটুর গুটুর। বাংলায়, আর হিন্দিতে।

    সিনেমার নাম, দালাল।

    সেক্সি সেক্সি পুরো গানটা আমার মুখস্থ আছে তো!
  • Siddhartha | 131.104.32.147 | ৩০ মার্চ ২০১২ ২৩:১৮540110
  • যব ভি কৈ এক লেড়কি দেখো মেরা দিল দিওয়ানা বোলে
    ওলে ওলে ওলে, ওলে ওলে ওলে

    উফফফ...কি গান!
  • pinaki | 122.164.113.198 | ৩০ মার্চ ২০১২ ২৩:২৪540111
  • সত্যি বলতে নব্বই এল অথচ গোবিন্দা এল না দেখে বেশ হতাশ হলাম। তবে কি জেনারেশন গ্যাপ? কেউ বলল না দশক কাঁপানো কালজয়ী এই গানগুলোর কথা -

    ১) অঙ্গনা মে বাবা, দুয়ারে পে মা
    ২) ম্যায় তো রাস্তে সে যা রহা থা
    ৩) কিসি ডিস্কো মে যাঁয়ে যাঁয়ে

    আশি যদি হয় ডিস্কো ড্যান্সার আর তেজাব এর, নব্বই তাহলে আঁখে আর কুলি নাম্বার ওয়ান এর। কিম্বা বডে মিয়াঁ ছোটে মিয়াঁর। নব্বই এগিয়েছে, আর নিজের তৈরী একটা করে শৃঙ্গ অবলীলায় জয় করতে করতে এগিয়েছেন গোবিন্দা। অক্ষয়কুমার সাধ্যমত চেষ্টা করেছেন, খিলাড়ি সিরিজ দিয়ে। কিন্তু এঁটে উঠতে পারেন নি।

    ওরে ব্যাং, আমরা স্কুল কেটে যে সিনেমাটা দেখতে গিয়েছিলাম সেটা ছিল খুদাগাওয়া। ঐদিনই ফেরার পথে আমি আর শ্রীমন্ত 'বেটা' হাফটাইম অব্দি দেখেছিলাম মিনিজয়াতে। কারণ 'ধক ধক' টা ফার্স্ট হাফেই ছিল।
  • aka | 168.26.215.13 | ৩০ মার্চ ২০১২ ২৩:২৭540112
  • এই দুটোই আমরাও দেখেছিলাম একটা পুজোর সময়ে, আর একটা কেটে।
  • sayan | 115.184.50.92 | ৩০ মার্চ ২০১২ ২৩:২৮540113
  • প্রতিটা বিখ্যাত গানের ছিছি-ভার্সান বেরিয়েছিল নিয়ম মেনে। কোনওটাকে ছাড়ে নি। দেখা হ্যায় পেহলিবার। ওয়ে ওয়ে। আ যা না দিল হ্যায় দিওয়ানা। ম্যায় তো রাস্তে মেঁ যা রহা থা।
  • Siddhartha | 131.104.32.147 | ৩০ মার্চ ২০১২ ২৩:৩০540114
  • যব বিজলী চলি যায়ে, আন্ধেরা হি আন্ধেরা হ্যায়...

    আর জুহী। তিন দিওয়ারে পর্যন্ত ঐ ঘোর ছিল। মাধুরীকে তার পাশে জাস্ট পাগল-ছাগল কাগজকুড়ুনি লাগে
  • sayan | 115.184.50.92 | ৩০ মার্চ ২০১২ ২৩:৩১540116
  • বিজলিই চলি যায়ে টা কোন সিনেমার ছিল? রং, না পরম্পরা?
  • Siddhartha | 131.104.32.147 | ৩০ মার্চ ২০১২ ২৩:৩৪540117
  • রঙ। দিব্যা ভারতি, কমল সাদনা।

    আরেকটা গান ছিল রং-এর। তুঝে না দেখু তো চ্যান মুঝে আতা নেহি। সাথে দিব্যার নাচ।
  • aka | 168.26.215.13 | ৩০ মার্চ ২০১২ ২৩:৩৫540118
  • আর একটা সিনেমার কথা না বললেই নয়। ওটাও বেঞ্চমার্ক। এটা মনে হয় আর্লি নাইন্টি। লাল দোপাট্টা মলমল কা।
  • pinaki | 122.164.113.198 | ৩০ মার্চ ২০১২ ২৩:৩৬540120
  • কেসিদারে ক্যালানো উচিৎ। আশি নিয়ে লড়ে গেল অথচ ডিস্কো ড্যান্সার, মিস্টার ইন্ডিয়া (ক্যহনী থি তুমসে যো দিলকি বাত), তেজাব, রাম লখন - কিছুই তার মনে পড়ে নাই। :-) আশির লজ্জা কেশি। :-)
  • sayan | 115.184.50.92 | ৩০ মার্চ ২০১২ ২৩:৩৬540119
  • উফ্‌। আবার রঙ! অবার দিব্যা। আরেকটা গান ছিল, দিল চীর কে দেখ তেরা হি নাম হোগা।
  • pinaki | 122.164.113.198 | ৩০ মার্চ ২০১২ ২৩:৩৮540122
  • আর আমাদের নব্বই তো শুরুই হচ্ছে অগ্নিপথ দিয়ে। আমাদের কে আটকাবে!!
  • Siddhartha | 131.104.32.147 | ৩০ মার্চ ২০১২ ২৩:৩৮540121
  • রঙ দিব্যার শেষ সিনেমা। রঙ দেখিয়ে মরে গেল :(
  • Siddhartha | 131.104.32.147 | ৩০ মার্চ ২০১২ ২৩:৪১540123
  • আশীর পরের অমিতাভকে দেখে জাস্ট কান্না পায় :(

    অগ্নি-পথ একটা বালের সিনেমা
  • pinaki | 122.164.113.198 | ৩০ মার্চ ২০১২ ২৩:৪৩540124
  • এ ছেলেকে দিয়ে হবে না। এক্কেরে গুরুভক্তি নাই।
  • aka | 168.26.215.13 | ৩০ মার্চ ২০১২ ২৩:৪৪540125
  • ওরে গুরুর সিনেমা তিনরকম

    বেশ ভালো, খুব ভালো আর সুপার হিট।
  • Siddhartha | 131.104.32.147 | ৩০ মার্চ ২০১২ ২৩:৪৫540129
  • বাজারে নতুন গুরু চলে এসেছিল তো তদ্দিনে। রাজু বন গ্যায়া জান্টিলম্যান, চম্‌ৎকার, ইয়েস বস, বাজীগর...

    মোহনানন্দ ব্রম্ভচারীকে ফেলে কে আর রাম ঠাকুরের পুজো লাগায় :P
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। পড়তে পড়তে মতামত দিন