এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • জলধি | 68.97.144.106 | ২২ জুন ২০১২ ২১:৫৪559316
  • আর এখন কী করছে তা বলেন নি ।
  • a x | 138.249.1.194 | ২২ জুন ২০১২ ২২:৪৩559317
  • জলধি, নিনার আগের লিংক ছোট করে ঠিক করে দিলাম, দেখা যায় কিনা, দেখুন। http://bit.ly/MKi62f
  • Nina | 22.149.39.84 | ২২ জুন ২০১২ ২৩:০৩559318
  • সরি লাঞ্চে গিয়েছিলাম তাই দেরি হল।

    প্রথমে খুব চুপচাপ থাকত। চেনাশোনা কারুর সঙ্গে দেখা করতনা। নিজের ঘরে দরজা বন্ধ করে থাক্ত। শুধু আমি ও তার ববা। একমাত্র বোনের সামনেও বেরোত না। ভাইবোন খুব ক্লোজ ছিল কিন্তু একেবারে কথা বলাও বন্ধ করে দিল। খাওয়া ঘুমের কোনো সময় ঠিক ছিলনা। গোড়ার দিকে সারা রাত জাগত আর দিনে ঘুমোত। বই পড়ত খুব, সিনেমা দেখত--এখনও এগুলো আছে। সিনেমার চিরদিনপোকা। কালকেশন ভাল--বিহোল্ড এ পেল হর্স থেকে আজকের আমেরিকান সাইকো---
    ধিরে ধিরে নেবারদের সামনে বেরোনো শুরু করল--আজ বছর ৬ আর--নিজে গাড়ি নিয়ে ও বেরোতে শুরু করল। লাইব্রেরী তে ঘন্টর পর ঘন্টার কিম্বা বার্নস অ্যান্ড নোবেলে কাটাত সময়। চেনা কারুর সঙ্গে দেখা হলে
    হাই বলে ই সরে যেত--কিম্বা একেবারে মুখোমুখি হলে কথা বলত।
    ও হ্যাঁ সেই মেয়েটির নাম দিনরাত করত । বলত ওদের বিয়ে হবে মেয়েটির পড়া শেশ হলে । মাঝে মঝে বলত সে এসেছিল উইক এন্ডে ছিল ইত্যাদি--সেগুলো গত তিন বছর হল গেছে।
    গত বছর প্রথম বোনের সামনে বেরোল--নিজে থেকেই হঠাৎই---এখন আবার একসঙ্গে গল্প করে--সিনেমা যায় বাইরে খেতে যায় বোন বাড়ি এলে---সামনের মার্চে বোনের বিয়ে --তাতে যাবে কিনা এখনও বলে --দেখি --জানিনা। বোনের হবু বরের সামনে এখনও বেরোয়নি।
    নেবারদের সঙ্গে কথা বলে এবং তাদের একজনের সঙ্গে বসে বিয়ার খেতে খুব ভালবাসে----ড্রিংক চিরকালই ভালবাসে --কিন্তু তার জ্নয় ড্রাংক হয়না---
    লেটলি খুব কুকিং চ্যানেল দেখে। রান্নার ন্যাক ও চিরকাল ভাল--এটা সেটা ট্রাই করে--কখনও ভাল --কখনও মুখে দেয়া Kযায়না--এটা অবশ্য ওর বাবাও করে!
    আর তো মনে করতে পারছিনা

    অক্ষ, থ্যাঙ্কু
  • Nina | 22.149.39.84 | ২২ জুন ২০১২ ২৩:০৫559319
  • এখন কিছুই করেনা---বাড়ীতে থাকে বই পড়ে সিনেমা দেখে --নিজের মনে থাকে--আমাদের সঙ্গে বেরোয় যদি অহুধু অমরা যাই কিম্ব বোনের সঙ্গে--পাড়ার ছোট্ছেলেমেয়েদের সঙ্গে বিকেলে বাইরে খেলে---বাচ্চারা চিরকাল ওকে ভালবাসে--ও খুব বাচ্চা ভালবাসে
  • Nina | 22.149.39.84 | ২২ জুন ২০১২ ২৩:১৬559320
  • এখন কখনও পরিশ্কার ফিটফাট--আবার কখনও দাড়ি কাটলনা চারদিন।
    স্মোক করে --কখনও খুব বেশি কখনও কম--ইর‌্যাটিক এখনও তবে আগের চেয়ে অনেক নর্ম্যাল বিহেভিয়ার।
    ওর পড়াশোনা ছিল নিউরো ফিল্ডে। নিজে বলে
    ,give me time --I will be fine. I am workinh on it
  • জলধি | 190.149.8.223 | ২২ জুন ২০১২ ২৩:৩২559321
  • দেখুন নীনাদি, কিছু কিছু ইনফরমেশন ডায়াগনোসিসের জন্য খুবি ক্রিটিক্যাল ।
    ১) বলছেন জিনিসপত্র ঘরের বাইরে ফেলেছিল, কেন ফেলেছিল? জিঞ্জাসা করলে কী উত্তর দিয়েছিল?
    ২) একা একা কথা বলত যে সেটা কতদিন কতবার ঘটেছিল? কতদিন ধরে? কী বলত? কার সঙ্গে কথা বলছে জিজ্ঞাসা করলে কী উত্তর দিত?
    ৩) ঘরের মধ্যে একা একা থাকার ব্যাপারটা কতদিন ধরে চলেছে? যখন একা একা থাকত তখন নিজের কাজকর্ম, যেমন স্নান, খাওয়া দাওয়া ঠিক মতো করত নাকি বলে বলে করাতে হত?
    ৪) বোনের সামনে বের হত না বলছেন, মানে কি বোনের সামনে একদিনও আসেনি ? সেটা কতদিন চলেছে? বোন কি একই বাসায় থাকত?
    ৫) কথাবার্তা কী কখনো এমন বলত যার কোনো অর্থ হয় না?
    ৬) যে মেয়ের সঙ্গে সম্পর্ক ছিলো তার নাম দিন রাত করত, সেটা কত দিন ধরে? তার সঙ্গে বিয়ে হবে এমন সম্ভাবনার কথা বলত বলছেন, সম্ভাবনার সপক্ষে কী যুক্তি বা তথ্য দিত?
  • Nina | 22.149.39.84 | ২২ জুন ২০১২ ২৩:৫৩559322
  • ১)বলেছিল আমার কোনো দামী জিনিষ চাইনা। নিয়ে যাও। তখন বলেছিল কোনো লোকের সঙ্গেই কোনো সম্পর্ক রাখবেনা।
    আমাকে একটা বাইবেল দিয়ে বলেছিল--আঝে মাঝে এটা পোড়বে--এটাই আমাদের একমাত্র কানেকশন হবে।
    ২)একা একা কথা বলত--কি বলত বোঝা যেতনা ঘরের দরজা বন্ধ থাকত--জিজ্ঞেস করলে বলত--ভাবছিলাম thinking aloud
    ৩)নিজের কাজ নিজেই করত--স্নান খাওয়া যখন ইচ্ছে হত তখন করত কিন্তু রোজ করত।
    তখন কেমন একটা রাগ ছিল নিজের বাবার ওপর
    যে ওকে জোর করে অন্য রাস্তায় চলতে বাধ্য করেছে---টাইপের অথচ চিরকাল বাবাকেই ইম্প্রেস করতে ব্যস্ত--আজও--এখন রাগট চলে গেছে
    কি করবি তুই জীবনে--বল্লে বলে আমি রিটায়র করেছি
    ৪)বোনের সামনে একদিনও আসেনি আট বছর--ফোনে বা ই-মেলে কথা বলত। বলত আমার স্যবাটিক্যাল চলছে এখন কারুর সম্গে দেখা করবনা। না বোন কলেজে ও পরে চাকরির জায়গায়--সেও ছুটিতেই বাড়ী আসে। তাকে এলে বলত আমাকে এটা এনে দে ওটা খাওয়া--কিন্তু সব ঐ দরজার সামন এরেখে দিতে বলত।
    ৫)কথাবার্তার অর্থ নেই--বলতে --যখন বলত--ধর আমরা কোথাও বেড়াতে গেছি কিম্ব দেশে গেছি--বলত সেই মেয়ে এসে ছিল ওর সঙ্গে ইত্যাদি--সেগুলো বাজে কথা করণ কেউ এসে থাকেনি।

    ৬) সেই মেয়ের সম্বন্ধে সব ই আবোল্তবোল---সে নাকি বিয়ে করবে । আবার মাঝে মাঝে বলত এই মেয়ে যেমন জন ন্যাশের রুমমেট ছিল তেমনই--তুমি কিবইটা পড়েছ জন ন্যাশের? কাল্পনিক রুমমেট ছিল ।
    যে কোনো কথা পলিটিক্স কি সায়েন্স বা সিনেমা সুন্দর কথা বলে--মেয়েটার বিষয় যা বলত একেবারে আকাশ থেকে ---এমন ভাবে বলত যেন সে ওর জীবনে রোজ আছে--সেটা গত দুবছর বলেনা--কিন্তু নেই ও বলেন!
  • জলধি | 190.149.8.223 | ২৩ জুন ২০১২ ০০:০৮559323
  • নীনাদি , আপনার ইমেল আইডি দিন ।
  • জলধি | 190.149.8.223 | ২৩ জুন ২০১২ ০০:০৯559324
  • একটা জিনিস পাঠাবো ।
  • Nina | 22.149.39.84 | ২৩ জুন ২০১২ ০০:১১559326
  • [email protected]
    [email protected]
    যা পাঠাবে দুটো আইডি তেই দিও যাতে যেখানেই থাকি পেয়ে যাব।
  • জলধি | 190.149.8.223 | ২৩ জুন ২০১২ ০০:৩৪559327
  • ই মেইল দেখুন ।
  • Nina | 22.149.39.84 | ২৩ জুন ২০১২ ০০:৪৩559328
  • পেয়েছি--উত্তরও দিলাম ঃ)
  • জলধি | 68.97.148.6 | ২৩ জুন ২০১২ ২২:৪১559329
  • রক্তের মধ্যে পোকা হাঁটা

    এসব রহস্যের কূল-কিনারা কবে হবে কে জানে! একটা রোগী এসেছিল, সে মেট্রিক পাশ করার পর তার বাবার সঙ্গে দুবাই চলে যায় । এক বছর পর তার বাবা তাকে দুবাইতে রেখে দেশে চলে আসে । এর কিছুদিন পর থেকে রোগীর মনে হতে থাকে তার রক্তের মধ্যে পোকা হাঁটছে । সহকর্মীরা শুনে কৌতুক বোধ করে । দেশের বাড়ির লোকজনকে জানালে তারাও ব্যাপারটা উড়িয়ে দেয় । কিন্তু রোগীর রক্তের মধ্যে পোকা হাঁটা থামে না, বরং দিন দিন বাড়তে থাকে । এরপর বাড়ির লোকজন তাকে দেশে ফিরে আসতে বলে । দেশে ফেরার পর সবকিছু শুনে আত্মীয় স্বজনরা হাসাহাসি করতে থাকে । উপায় অন্তর না দেখে রোগী নিজেই কিছু কবিরাজের শরণাপন্ন হয়, কোনো লাভ হয় না । একদিন সে নিজের বুকের সামনে ছুরি দিয়ে চিরে ফেলে রক্ত থেকে পোকা বের করার জন্য ।
  • | 68.97.148.6 | ২৩ জুন ২০১২ ২২:৪৫559330
  • Abdullahil Quayyum likes this.

    Ipsita Pal এরকম কেস মেডিক্যাল হিস্ট্রিতে আগে রিপোর্টেড নেই ?
    Yesterday at 7:07pm · Unlike · 1
    Manisha Tikader ‎???/
    Yesterday at 7:20pm · Unlike · 1
    Tapojyoti Sarkar এটা এক প্রকার hysterical para- plegia নয়তো?
    Yesterday at 9:23pm · Unlike · 1
    Jaladhi Ray ঠিক রক্তের মধ্যে পোকা হাঁটার কেস মেডিকেল হিস্ট্রিতে আছে কিনা জানি না । তবে অনুরূপ কেস প্রচুর আছে । এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি যেটা হয় তা হলো চামড়ার নিচে পোকা হাঁটার অনুভব । এটা এক ধরনের হ্যালুসিনেশন । কিন্তু আমি যেটার দৃষ্টান্ত দিয়েছি সেটা একটা ডিল্যুশন । পোকা রক্তের মধ্যে হাঁটছে এরকম বিশ্বাস, অনুভব নয় । রহস্যময় হলো এরকম অদ্ভুত বিশ্বাসের কারণ কী ।
    4 hours ago · Like · 1
    Jaladhi Ray না, এটা হিস্ট্রিক্যাল প্যারাপ্লেজিয়া নয় । হিস্ট্রিক্যাল প্যারাপ্লেজিয়া দুই পা প্যারালাইসিস হওয়া যার কোনো নিউরোলজিক্যাল কারণ থাকে না । কারণটা হয় মানসিক ।
    4 hours ago · Like · 1
    Tapojyoti Sarkar আচ্ছা delusion, কিন্তু এর কি কোনো চিকিত্সা নেই তোমাদের কাছে?
    3 hours ago · Like
    Ipsita Pal বিশ্বাস, অনুভব নয়, এটা কি রোগীর কথা অনুযায়ী ? বিশ্বাস আর অনুভবকে আলাদা কীকরে করা হয় ?
    3 hours ago · Like
    Tapojyoti Sarkar আমার বুকে ব্যথা করছে, এটা অনুভব ... আমার heart attack হচ্ছে এটা বিশ্বাস
    3 hours ago · Like
    Jaladhi Ray
    ডিল্যুশন : এমন কোনো জোরালো ধারণা বা বিশ্বাস যা উপযুক্ত তথ্য প্রমাণ বা যুক্তির ভিত্তিতে গড়ে উঠে নি । ডিল্যুশন অনেক রকমের হয় । কিছু ডিল্যুশন আছে যেগুলো বাস্তবে ঘটা সম্ভব । যেমন স্ত্রী স্বামীকে সন্দেহ করছে যে স্বামীর অন্য একজনের সঙ্গে সম্পর্ক আছে । এরকম ঘটা সম্ভব, তবে এটাকে ডিল্যুশন বলা হবে যদি সন্দেহটা উপযুক্ত তথ্য প্রমাণ ছাড়াই গড়ে ওঠে । আবার কিছু ডিল্যুশন আছে যেগুলো ঘটাই সম্ভব নয়, যেমন রক্তের মধ্যে পোকা হাঁটা ।

    হ্যালুসিনেশন : বিভিন্ন ইন্দ্রিয় দিয়ে এমন কোনো কিছুর অস্তিত্ব টের পাওয়া যা আসলে বাস্তবে নেই । চামড়ার নিচে পোকা হাঁটার অনুভবটা হলো চামড়া নামক ইন্দ্রিয় দিয়ে পোকা হাঁটার অনুভব টের পাওয়া । কিন্তু পোকা আসলে বাস্তবে নেই ।
    3 hours ago · Like · 2
    Jaladhi Ray চিকৎসা আছে ।
    3 hours ago · Like · 1
    Ipsita Pal আচ্ছা, বুঝলাম। হ্যালুসিনেশন মানে ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য কিছু হতে হবে।
    3 hours ago · Like
    Manisha Tikader হালুসিনেসন মানে তো ভ্রম ,সেটা তো মানসিক সমস্যা ..
    3 hours ago · Like
    Jaladhi Ray হ্যাঁ । সবগুলো ইন্দ্রিয়কে কেন্দ্র করেই হ্যালুসিনেশন হতে পারে । তবে সবচেয়ে বেশি হয় কানে শোনা, চোখে দেখা, এবং স্পর্শ সংক্রান্ত ।
    2 hours ago · Like
    Ipsita Pal মনিষা, জলধি ভ্রমের মধ্যেও দুট ভাগ বুঝিয়েছেন। জলধি, এগুলোর বাংলা প্রতিশব্দ আছে ?
    2 hours ago · Like
    Ipsita Pal আর চিকিতসা কীভাবে করা হয় ? মানে, সব বিস্তারিত চাইছি না। কিন্তু মোটামুটি কোন পথে বোঝানো শুরু হয় ?
    2 hours ago · Like
    Jaladhi Ray ভ্রম শব্দটা দিয়ে খুব ভালো তুলে ধরা যায় না । কারণ এরকম ধারণা আসলে বেশ কয়েকটা আছে । ডিল্যুশন, ইল্যুশন, হ্যালুসিনেশন, সিউডোহ্যালুসিনেশন, ইমেজারি এবং ওভারভ্যালুড আইডিয়া । বাঙলা আছে তবে আমি ভুলে গেছি । বাঙলা তো পড়া হয় না!
    2 hours ago · Like
    Moumita Ghosh আচ্ছা জলাধি দা, হ্যালসিয়েসান কি বংশ থেকে হতে পারে? মানে মা-বাবার থাকলে, সন্তানদের উপর এর রেশ পোড়তে পারে...?? Jaladhi Ray
    2 hours ago · Like
    Manisha Tikader কানে শোনা, চোখে দেখা টা জানতাম ....
    2 hours ago · Like
    Ipsita Pal ‎' হিস্ট্রিক্যাল প্যারাপ্লেজিয়া দুই পা প্যারালাইসিস হওয়া যার কোনো নিউরোলজিক্যাল কারণ থাকে না । কারণটা হয় মানসিক । '...আচ্ছা, মানসিক মানেও তো শেষ্মেশ সেই নিউরোলজিক্যাল, তাই না ? নিউরোলজিক্যালের কোনটা মানসিক, সেটা আলাদা কীকরে করা হয় ?
    2 hours ago · Like
    Ipsita Pal ইল্যুশন, সিউডোহ্যালুসিনেশন, ইমেজারি এবং ওভারভ্যালুড আইডিয়া...এগুলো নিয়েও একটু শুনি।
    2 hours ago · Like
    Jaladhi Ray হ্যালুসিনেশন একা একা হতে পারে । তবে হ্যালুসিনেশন সাধারণত একা একা হয় না । অন্য কোনো সাইকায়াট্রিক ডিসঅর্ডারের পার্ট হিসাবেই এটা বেশি হয় । এবং সেসব ডিসঅর্ডার বংশানুক্রমিক হওয়ার প্রমাণ আছে ।
    2 hours ago · Like · 2
    Jaladhi Ray ইল্যুশন: বিভিন্ন ইন্দ্রিয় দিয়ে কোনো কিছুর অস্তিত্ব টের পাওয়া যেটা আসলে বাস্তবে আছে কিন্তু মানুষটি যা টের পাচ্ছে সেটা আসল বস্তুর অনুরূপ নয় । এর ক্ল্যাসিক উদাহরণটা আমরা সকলেই জানি । অন্ধকারে দড়িকে সাপ দেখা । চোখে দেখার ইল্যুশনই সবচেয়ে বেশি হয় । এর পরেই আছে কানে শোনার ইল্যুশন । মনে হলো কেউ পা ফেলে আসছে কিন্তু আসলে বিড়াল হাঁটার শব্দ ।
    2 hours ago · Like · 1
    Manisha Tikader কিন্তু কিছু কামড়াচ্ছে..অর্থাত যা অনুভব যোগ্য টা কি করে হালুসিনেসন হয়.
    2 hours ago · Like
    Jaladhi Ray
    সিউডোহ্যালুসিনেশন : হ্যালুসিনেশনের কিছু ক্রাইটেরিয়া আছে । যেমন ধরা যাক চোখে দেখার হ্যালুসিনেশন । হ্যালুসিনেশনের কারণে যে বস্তুকে কেউ দেখছে সেই বস্তুটাকে শরীরের বাইরে অবস্থিত টের পেতে হবে । এবং দেখাটা হতে হবে সম্পূর্ণ রিয়্যালিস্টিক । হ্যালুসিনেশনের ফলে দেখা ঐশ্বর্য রাই এবং বাস্তবে দেখা ঐশ্বর্য রাইয়ের কোয়ালিটির পার্থক্য নেই । অর্থাৎ, দৃশ্যটা বাস্তবের মতো ।

    সিউডোহ্যালুসিনেশন হয় যখন হ্যালুসিনেশনের ক্রাইটেরিয়া ফুলফিল করে না । যেমন কেউ যদি ঐশ্বর্য রাইকে দেখে কিন্তু দেখাটা মনে হয় যে মাথার ভেতরেই অবস্থিত বা দৃশ্যটা ঠিক বাস্তব কোয়ালিটির নয় তাহলে সেটা সিউডোহ্যালুসিনেশন । সিউডোহ্যালুসিনেশন বা হ্যালুসিনেশন ইচ্ছা করে বন্ধ করা যায় না ।
    2 hours ago · Like · 2
    Jaladhi Ray ওভারভ্যালুড আইডিয়া : ডিল্যুশনের কিছু ক্রাইটেরিয়া আছে । ওভারভ্যালুড আইডিয়া হলো এমন কোনো ধারণা বা বিশ্বাস যা ডিল্যুশনের সব ক্রাইটেরিয়া ফুলফিল করে না । ওভারভ্যালুড আইডিয়াও স্ট্রং বিলিফ কিন্তু এর অন্য দিকও থাকে । যেমন ঈশ্বরবিশ্বাস । অনেক মানুষ স্ট্রংলি বিশ্বাস করে । এটাকে অসুস্থতা বললে অনেক মানুষকেই অসুস্থ বলতে হয় । আবার ঈশ্বরবিশ্বাসের বিরুদ্ধে যুক্তিও তো আছে ।
    2 hours ago · Like · 2
    Manisha Tikader অসুস্থই বটে,...
    2 hours ago · Like
    Jaladhi Ray কিছু কামড়াচ্ছে তা কীভাবে হ্যালুসিনেশন হয়? আসলে সব কিছুর অনুভব শেষ পর্যন্ত ব্রেইনে ঘটে । ব্রেইনের অনেক জায়গাই আছে যেগুলোকে উত্তেজিত করলে বিভিন্ন বস্তু ছাড়াই সেসব বস্তুর অনুভব ঘটে ।
    2 hours ago · Like · 1
    Jaladhi Ray ‎''মানসিক মানেও তো শেষমেষ নিউরোলজিক্যাল'' । এটা বহু পুরোনো বিতর্ক এবং মীমাংসাহীন । এবং এটা মীমাংসাহীনই থাকবে যতদিন আমারা মানসিক রোগগুলোর ডেফিনিট কারণ না জানছি । তবে প্রাক্টিক্যালই কোন্টা নিউরোলজিক্যাল আর কোন্টা মানসিক আলাদা ধরে নিতে সমস্যা তেমন হয় না । ব্যাপরটা হলো যদি কোনো অসুখে কোনো অঙ্গের স্ট্রাকচারে সমস্যা পাওয়া যায় সেটা নিউরোলজিক্যাল আর পাওয়া না গেলে মানসিক ।
    2 hours ago · Like
    Moumita Ghosh হ্যালসিয়েসান যাদের হয়, শুধু মাত্র হ্যালসিয়েসান আর কিছু না, তাদের মেডিক্যাল ভাষায়ে কি বলে??
    2 hours ago · Like
    Jaladhi Ray শুধুমাত্র হ্যালুসিনেশন আছে আর কিছু নেই এরকম কেইসের আলাদা কোনো আছে বলে আনার জানা নেই । তবে শুধুমাত্র ডিল্যুশন আছে এরকম কেইসকে বলে ডিল্যুশনাল ডিসঅর্ডার ।
    about an hour ago · Like
    Jaladhi Ray আলাদা কোনো নাম
    about an hour ago · Like
    Moumita Ghosh যাদের হ্যালসিয়েসান হচ্ছে অল্প অল্প, মানে শব্দ বা দৃশ্য, আর কোন কিছু না, মানে কোন সন্দেহবাতিক বা ইনসেকিউরেটিতে ভুগছে না, এবং সেই ব্যাক্তি বুঝতে পারছে তার হ্যালসিয়েসান হচ্ছে, সে যে সময়িক সময়ের জন্য যা দেখছে বা শুনছে আসলে তার কোন অস্তিত্ব নেই, এবং কয়েক সেকেন্ডেই স্বাবাভিক অবস্তায়ে ফিরে আসছে, সেই ব্যেক্তির কি পরবর্তী কালে কোন বড় মানসিক রোগে আক্রান্ত হতে পারে??
    about an hour ago · Like
    Jaladhi Ray এটা বেশ জটিল প্রশ্ন । দেখি কালকে আলোচনা করে ।
    about an hour ago · Like
    Guruchandali Kolikaal এগুলো একটু এখানে রাখুন ঃ http://www.guruchandali.com/guruchandali.Controller?portletId=8&porletPage=2&contentType=content&uri=content1340112711425
    Guruchandali -- Bangla eZine Magazine WebZine and something else... টইপত্তর

    গত একশো বছরের মধ্যে ভারতবর্ষে প্রায় পাঁচকোটি নারী 'হারিয়ে' গেছেন।এই নিয়ে ২০০৬ সালের ডিসেম্বর মাসে .....
    about an hour ago · Like ·
  • kk | 117.3.243.18 | ২৪ জুন ২০১২ ০২:১১559331
  • জলধি,

    এই ডিল্যুশন, ইল্যুশন, হ্যালুসিনেশন এইসব নিয়ে ডিটেলে জানতে খুব ভালো লাগবে। প্লিজ একটু সময় করে লিখুন না। এই সুতোটা এগোক আমি খুবই চাই।
  • Nina | 78.34.167.250 | ২৪ জুন ২০১২ ০২:১৭559332
  • আমারও খুব অগ্রহ---সেইসঙ্গে
    বাই-পোলার, সিত্সোফ্রিনিয়া--ডিপ্রেশন-ম্যানিক ডিপ্রেশন--কোনটার কি লক্ষণ--ইত্যাদিও, প্লিজ।
  • একক | 24.99.160.53 | ২৪ জুন ২০১২ ০২:২৯559333
  • সাইকোএনালিসাইটিস এর লক্ষণ .
  • sinfaut | 127.194.242.244 | ২৪ জুন ২০১২ ১৬:৩৫559334
  • আরে কেউ একটা বলো না, ফেবু-র কোন গ্রুপ থেকে আলোচনাগুলো টুকলে?
  • পাই | 82.83.84.10 | ২৪ জুন ২০১২ ১৯:৫২559337
  • "কোনো অসুখে কোনো অঙ্গের স্ট্রাকচারে সমস্যা পাওয়া যায় সেটা নিউরোলজিক্যাল আর পাওয়া না গেলে মানসিক "
    "‎' হিস্ট্রিক্যাল প্যারাপ্লেজিয়া দুই পা প্যারালাইসিস হওয়া যার কোনো নিউরোলজিক্যাল কারণ থাকে না । কারণটা হয় মানসিক ।"

    জলধি, একটু গুলিয়ে গেল, বা কিছু একটা বুঝতে ভুল করছি মনে হয়। তাহলে হিস্ট্রিক্যাল প্যারাপ্লেজিয়া তে অঙ্গের স্ট্রাকচারে সমস্যা দেখা যাচ্ছে, বলা যাবে না ? আর সেক্ষেত্রে প্রথম লাইনের সংজ্ঞা অনুযায়ী তো নিউরোলজিক্যাল হবার কথা।
  • kiki | 69.93.212.78 | ২৪ জুন ২০১২ ২০:২৭559338
  • আমার একটা ঘটনা মনে পরে গেলো। প্রায় বছর দশেক কি তার আগে হবে, আমাদের স্কুলের এক দিদিমনি আত্মহত্যা করেন। তার কিছুদিন আগেই আমরা স্কুলে গেছিলাম কোনো অনুষ্ঠানে। মানে যারা অনেকদিন স্কুল ছেড়েছি। এই টিচার আমাদের খেলার দিদিমনি। অসম্ভব ভালো বাসতেন ছাত্রীদের। লাস্ট যখন দেখি কেমন অসহায়, কিছু একটা আঁকড়াতে চাইছেন। আমি যখন দিদিকে জিজ্ঞাসা করলাম কেমন আছেন? বললেন জানিস আমার শিরের ভিতর দিয়ে, হাড়ের ভিতর দিয়ে কি যেন শিরশিরিয়ে চলে বেরায়। কেউ বলতে পারছে না কেন এমন হয়। তার কিছুদিন পরেই আত্মহত্যা করেন। অবশ্য অন্যদের মতে এটা হত্যাও হতে পারে। ওনাকে অসম্ভব মানসিক যাতনা সহ্য করতে হত বিবাহিত জীবনে।
  • S.M | 226.195.24.223 | ২৪ জুন ২০১২ ২০:২৮559339
  • Ninadi
    I read this board and do not contribute much.
    After reading the condition of your son, I feel 10 years is a long time. I know you tried many things with many specialists. I feel there is a damage of some nerves which prevent to recovery faster.
    It may be a good idea to consult a reputed neuro-surgeon[Like Boston/John Hopkins etc) (if you have not consulted already) for this case if he needs any operation to fix the nerve.
    Wish all the best
    S.M
  • kiki | 69.93.212.78 | ২৪ জুন ২০১২ ২০:৩৮559340
  • আমার কিছু পিকুলিয়ার সমস্যা হয়। কিন্তু বললেই লোকে হাসবে নয় পেটাবে। এদিকে ব্যাপারটা সিরিয়াসতর হয়ে উঠছে।

    মানে আমার কিছু একটা অদ্ভুত অনুভব আসে। প্রায় ষোলো বছর আগের ঘটনা। তখন বেশ কিছুদিন ধরে আমি ভাই বাইরে বেরোলেই খালি দুশ্চিন্তা করতাম। আর তার দরুন বেচারাকে খুব বিরক্ত ও করেছি। কিন্তু তার কিছুদিন পরেই একটা সাংঘাতিক অ্যাক্সিডেন্ট হয়। এরকম বেশ কিছু ঘটনা আছে। আমি হয়তো কাউকে সন্দেহ করে অস্থির করে দিচ্ছি। আর হ্যাঁ , আমার নিজের উপর কন্ট্রোল খুব কম। তো তারপরেই দেখা গেলো সন্দেহ অহেতুক নয়। এদিকে আমায় তো সন্দেহ বাতিক বলা হলোই , উপরন্তু সব দোষ আমার ঘারে চেপে গেলো। তাই আজকাল কেমন একটা খুব ভয় হয়। অকারন ই। হয়তো সবই কাকতালীয় কিন্তু কেমন ভয়ে থাকি।

    তারপর আর একটা সমস্যা, এটাও বলে হেবি আতান্তরে পরেছি। আমার যখন ভাবনা চলে সেটা খুব স্পীড পায় মাঝে সাঝেই। যেমন ধরুন টুয়েলভের কথা, ক্যালকুলাস যখন লোকে দুপাতা ধরে নামাচ্ছে , আমার তিন লাইনে নেমে গেলো। এই নিয়ে খুব ক্যালান খেতে হতো। এভাবেই মোটামুটি পরিস্থিতি কোন দিকে গড়াচ্ছে মোটামুটি অনেক আগেই আঁচ করতে পারি আর রিয়াক্ট করে ফীলি। আর সব সময় দোষী হতে হয়। সবাই বিরক্ত। আমি কিছুতেই নিজেকে থামাতে পারিনা। আর তাই জন্য ক্রমশ বাস্তব জগতে মানুষের সাথে যোগাযোগ ক্ষীন করে দিচ্ছি। আর ক্রমশ সারা দিন রাত প্রায় নেটে বিচরন করে বেড়াচ্ছি। যাতা অবস্থা। সব কাজ প্রায় মাথায় উঠছে।

    আশা করি পেটানৈ আমার একমাত্র সারার উপায় এটা বলে দুঃখী করবেন না।
  • Nina | 78.34.167.250 | ২৪ জুন ২০১২ ২৩:৪৮559341
  • S.M
    Your suggestion is much appriciated. We are ready to try any and every channel but the problem is that being an adult we can not force anything on him. He has to come out on his own.
    Our friend Dr Salman Akhter, attached with Jefferson , Psycho Analyst, has suggested a course of treatment without any medication. He assessed our son's case and he thinks that he is stuck between adolescent and adulthood----but the problem is again that A (our son) thinks that he can handle it himeself and don't need to seek any help from outside.
    It is a very tough situation and we are stuck between hope and hopelessness.
    Faith and acceptance is life!
  • জলধি | 190.149.7.248 | ২৫ জুন ২০১২ ১৬:৩৩559342
  • অঙ্গের স্ট্রাকচারে সমস্যা : ধরা যাক আপনার কোনো অঙ্গ কেটে গেল বা কোনো অঙ্গের নার্ভে ইনজুরি হলো; বা নার্ভের বাইরে যে চর্বির আবরণ থাকে তা নষ্ট হয়ে গেল । কিংবা কোনো অঙ্গে রক্তক্ষরণ হলো---তো এগুলো হচ্ছে অঙ্গের স্ট্রাকচারে পরিবর্তন । কথাটা আসলে এটাই হবে, অঙ্গের স্ট্রাকচারে পরিবর্তন ।

    আর অঙ্গের স্ট্রাকচারে কোনো পরিবর্তন পাওয়া গেল না কিন্তু অঙ্গের ফাংশনে সমস্যা ঠিকই হচ্ছে---এরকম হলে সেটা হলো ফাংশনাল ডিসঅর্ডার । অর্থাৎ, মানসিক প্রক্রিয়া এখানে কোনো না কোনোভাবে জড়িত ।

    প্রশ্ন উঠবে, মানসিক প্রক্রিয়াও তো শেষাবধি অঙ্গের বায়োকেমিক্যাল ক্রিয়া্র ফলেই হয়, তাহলে মানসিক অসুখগুলোও নিশ্চয় নিউরোলজিক্যাল স্ট্রাকচারের সূক্ষ্ম লেভেলে রাসায়নিক পরিবর্তনের ফল । কথাটা ঠিক । আবার সোশ্যাল কালচারাল ব্যাপারগুলোকেউ উপেক্ষা করা যায় না মানসিক প্রক্রিয়াগুলোর বিষয়ে । কতটুকু রাসায়নিক আর তার কতটুকু সামাজিক কারণে এবং কে কার আগে পরে এ নিয়ে বিতর্ক চলছেই ।
  • pi | 82.83.84.10 | ২৫ জুন ২০১২ ১৭:১৮559343
  • এবার অনেকটা স্পষ্ট। অনেক ধন্যবাদ ঃ)
  • sinfaut | 131.241.218.132 | ২৫ জুন ২০১২ ১৮:০৯559344
  • হ্যালো পাই, জলধি,

    শুনতে পাচ্ছেন? ঐ ফেবু থেকে লিংগুলো দিলেন, ওগুলো কোন গ্রুপ?

    উফ, কতবার জিজ্ঞেস করলাম মাইরি, আমি কি অদৃশ্য হয়ে গেলাম নাকি?
  • a x | 109.188.87.218 | ২৫ জুন ২০১২ ১৮:১৭559345
  • গুরুর ফেবু গ্রুপ।
  • a x | 109.188.87.218 | ২৫ জুন ২০১২ ১৮:২৪559346
  • এই চামড়ার নীচে পোকা হাঁটার সেন্সেশন এরকম তো কিছু নিউরো-মাস্কুলার অসুখেও হয়। মানে নট নেসেসারিলি সাইকোলজিকাল। বহু বছর আগে আমার মা-র গুলেন-বারিজ বলে একখান অসুখ করেছিল (Guillain-Barré Syndrome), তাতে ঠিক এইরকমই মনে হত মা'র। চামড়ার নীচে কিসব হেঁটে বেড়াচ্ছে। তার সঙ্গে সঙ্গে এক পায়ের চামড়া আস্তে আস্তে একেবারে গরুর গলার গলকম্বলের মত হয়ে গেছিল, মাসল শুকিয়ে গিয়ে।
  • pi | 82.83.84.10 | ২৫ জুন ২০১২ ১৮:৩১559348
  • অবশ্যই গুরুর গ্রুপ। অন্য কোন গ্রুপ থেকে এভাবে দেওয়া হবেই বা কেন, আর কোন রেয়ার কেসে হলেও সে নিয়ে বলা তো থাকবেই।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ক্যাবাত বা দুচ্ছাই মতামত দিন