এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • At the abode of the Cloud Warriors

    Demba Ba
    অন্যান্য | ২৯ অক্টোবর ২০১২ | ৫৬২১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Demba Ba | 131.241.218.132 | ২৯ অক্টোবর ২০১২ ১৩:৪৫577637
  • এখানে লিখবো - জুলুক বেড়ানোর গপ্পো। জুলুক - the abode of the Cloud Warriors...
  • de | 69.185.236.51 | ২৯ অক্টোবর ২০১২ ১৪:৩৩577659
  • উঃ!!! ছবিগুলো ফাটাফাটি -- গপ্পোর জন্য বসে রইলাম! সঙ্গে আইটিনেরারিটাও ভালো করে লিখবেন -- কনট্যাক্ট নাম্বার শুদ্ধু!
  • Tim | 188.91.253.11 | ২৯ অক্টোবর ২০১২ ১৪:৪৪577670
  • ব্যাপ্পক ছবিগুলো। জ্জিও!
  • Demba Ba | 131.241.218.132 | ২৯ অক্টোবর ২০১২ ১৭:৫৮577703
  • কই, এলো না তো!!!
  • | 24.96.89.140 | ২৯ অক্টোবর ২০১২ ১৮:০০577710
  • আমি অবশ্য সচলের জ্ঞান ফলালাম, তবে এখানেও মনে হয় ভ্যালিড
  • | 24.96.89.140 | ২৯ অক্টোবর ২০১২ ১৮:০০577709
  • ফেবু আসবে না। ফ্লিকার দাও, কিম্বা পিকাসা ট্রাই করে দেখো।
  • শ্রী সদা | 132.176.98.243 | ২৯ অক্টোবর ২০১২ ১৮:০৪577638
  • ফেবু র লিং তো আসল রিসোর্সকে পয়েন্ট করে না। ডিরেক্ট লিং দিলে হবে -
  • শ্রী সদা | 132.176.98.243 | ২৯ অক্টোবর ২০১২ ১৮:০৫577639
  • ইকিরে !
  • Demba Ba | 131.241.218.132 | ২৯ অক্টোবর ২০১২ ১৮:০৬577641
  • কচু, হাতি, ঘন্টা
  • কৃশানু | 226.113.128.239 | ২৯ অক্টোবর ২০১২ ১৮:৩৯577643
  • কচু দিয়ে হাতির ঘন্ট? কিরম হবে ব্যাপারটা? আমার অনেক পূর্বপুরুষ আগে মনে হয় খেত, আয়েস করে ঢেকুর তুলে গুহার সামনে আগুন জ্বালিয়ে বসে বলত, আমাদের ছেলেপুলেরা কি আর এসব খেতে পারবে? এমন বউ আনবে যে হাতি কাটতেই জানে না, ইত্যাদি।
  • প্পন | 126.50.59.180 | ২৯ অক্টোবর ২০১২ ১৮:৪৬577644
  • ধুর্বাবা, ইমেজের লিংটা দিতে হবে। অ্যালবামের লিং দিলে ওই কসু, হাতি, গন্টা।
  • Blank | 180.153.65.102 | ২৯ অক্টোবর ২০১২ ১৮:৫১577645
  • এই তো এলো
  • Blank | 180.153.65.102 | ২৯ অক্টোবর ২০১২ ১৮:৫২577646
  • এই ছবিটা দারুন

  • শ্রী সদা | 127.194.208.146 | ২৯ অক্টোবর ২০১২ ২০:৪৯577647
  • কিন্তু একই লিং আমি দিলে কেন এলনা ?
  • | 24.96.9.42 | ২৯ অক্টোবর ২০১২ ২০:৫৬577649
  • আমার তো এইটাও দারুণ লাগছে



    আর এইটাও


    ঃ-)
  • | 24.96.9.42 | ২৯ অক্টোবর ২০১২ ২১:১৪577650
  • Jaa:

  • Blank | 180.153.65.102 | ২৯ অক্টোবর ২০১২ ২১:১৭577651
  • আমি দেখি,

  • Demba Ba | 131.241.218.132 | ৩০ অক্টোবর ২০১২ ১০:০৯577652
  • আমিও একবার দেখি - লাস্ট ট্রাইঃ

  • Demba Ba | 131.241.218.132 | ৩০ অক্টোবর ২০১২ ১০:১০577653
  • ইউরেকা, ইউরেকা...

    (যাগ্গে এবার গল্প লিখি)
  • Demba Ba | 131.241.218.132 | ৩০ অক্টোবর ২০১২ ১০:২৩577654
  • শনিবার, ২০শে অক্টোবর, ২০১২
    =====================

    প্রতি বছর যা হয় এবারও তাই। গোছগাছের সময় তাড়াহুড়ো, অতএব টুকটাক জিনিস ভোলা - পুজোর সময়, তাই হাতে সময় নিয়ে রওনা দেওয়া, অতএব স্টেশনে বসে ভ্যারেন্ডা ভাজা ইত্যাদি। তবে এবার একটু বেশি বেশিই। বাড়ি থেকে রওনা দিয়ে লেক গার্ডেন্স পৌঁছে খেয়াল হল ঋকের ক্যামেরার (ট্রেনি ফটোগ্রাফার এবার ৩৫০ডি ব্যবহার করতে শিখছে) চার্জার আনা হয়নি, এবং ব্যাক-আপ ব্যাটারিটা পুরো মৃত। শেয়ালদা পৌঁছে দেখি তিল ধারণের জায়গা নেই। দশটায় ট্রেন, আমরা পৌঁছে গেছি সাড়ে ছটায়। এমনিতেই শেয়ালদা স্টেশনটা অত্যন্ত বাজে, বসার জায়গা নেই, ওয়েটিং রুমের অবস্থা খারাপ, আর এবার মনে হয় ভিড় বেশিই ছিলো। তায় সন্ধের দিকে পরপর উত্তরবঙ্গের ট্রেন ছাড়ে। অতক্ষণ কে আর দাঁড়িয়ে থাকবে - একটা কাগজের স্টল থেকে "এই সময়" কিনে এনে পেতে বসে পড়লাম;-) (চোখ টেপাটা রঙ্গনের জন্যে)

    সাড়ে নটা নাগাদ কোন প্ল্যাটফর্ম জানতে গিয়ে দেখি ট্রেন এসে গেছে। সবাইকে টেনে তুলতে গিয়ে সুমনার জুতোর সোল খুলে ঝুলতে শুরু করলো (চোদ্দ বছরের পুরনো উডল্যান্ডস)। প্ল্যাটফর্মে কী ভিড়, বাপরে বাপ্‌। জেনারেল কম্পার্টমেন্ট সাধারণতঃ মনে হয় দুটো থাকে - দার্জিলিং মেলে চারটে - প্রতিটা পুরো প্যাকড আপ, তা সত্ত্বেও সেগুলোর সামনে শখানেক লোক লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে। স্লিপার ক্লাসে লোক দাঁড়িয়ে রয়েছে। নিজেদের কামরা অবধি পৌঁছতে বেশ কসরৎ করতে হল। এরকম ভিড় একমাত্র দেখেছিলাম সেই মাধ্যমিকের পর (৮৯ সালে) একটা ঝড় হয়েছিলো - তার পরের দিন ইস্ট কোস্টে।
  • Demba Ba | 131.241.218.132 | ৩০ অক্টোবর ২০১২ ১০:৪৪577655
  • রবিবার, ২১শে অক্টোবর, ২০১২
    ====================

    দার্জিলিং মেল মোটামুটি ভালোই যায়। সকালে এনজেপি পৌঁছে একটা অটো নিয়ে তেনজিং নোরগে স্ট্যান্ড অবধি চলে গেলাম। অ্যাজ ইউজুয়াল, এনজেপি-তে পেডং শুনেই কেউ সাড়ে তিন, কেউ চার অবধি হাঁকছিলো। তেনজিং নোরগে স্ট্যান্ড থেকে মোটামুটি রিজনেবল দরে কালিম্পং-এর গাড়ি পেলাম, যদিও কালিম্পং-এর গাড়ির স্ট্যান্ড অ্যাকচুয়ালি পানিট্যাঙ্কির কাছে - সেখানে শেয়ারের জিপগুলো পাওয়া যায়।

    কালিম্পং পৌঁছে আগে তো জুতো কেনা হল, তাপ্পর একটা ক্যামেরার দোকানে চার্জারও পাওয়া গেলো - যেটা দিয়ে ক্যাননের মোটামুটি সব ব্যাটারি চার্জ করা যাবে। তাপ্পর একটা দোকানে মোমো আর চাউমিন খেয়ে একটা ন্যানোয় চেপে (কি পুঁটকে গাড়ি রে বাবা, ভিতরে বসলে কেন জানি না আরো পুঁটকে লাগে) গেলাম পেডং। কালিম্পং-এ শুধু ওই ঢালু রাস্তায় যেখানে গাড়িগুলো দাঁড়ায় সেখানটা দেখেছি, আর সেখান থেকে দূরে। লোকে খুব কালিম্পং কালিম্পং করে বটে, কিন্তু আমার প্রবল ঘিঞ্জি লাগলো।

    পেডং-এ উঠলাম সিল্ক রুট রিট্রিট বলে একটা রিসর্টে। ওদের কয়েকটা ঘর আছে, আর তিনটে কটেজ। কটেজগুলো লগ-কেবিন গোছের, কাঠের বাড়ি, ভিতরে দুটো খাট, বাথরুম ইত্যাদি। খুব বেসিক ব্যবস্থা, কিন্তু গোছানো। টিভি ইত্যাদি নেই। কিন্তু কটেজের পাশে সুন্দর বাগান, তাতে ফুলটুল আছে, আর বেশ কিছু মাকড়সাও। ম্যাক্রো লেন্স থাকলে মাকড়সা বেশ ইন্টারেস্টিং সাবজেক্ট। সিল্ক রুটের ব্যবস্থাপনা ভালো, খাওয়াদাওয়াও মোটামুটি ভালোই। এখানে রিসর্টে থেকে হোটেলে খেয়ে আসার গল্প চলবে না, কারণ রিসর্ট থেকে পেডং বাজার প্রায় আড়াই কিলোমিটার, পুরোটা নীচের দিকে নামা, খেয়ে ফিরতে কালঘাম ছুটে যাবে, আর তাছাড়া পেডং বাজারও খুব ছোট্ট, সেখানেও বিশেষ ব্যবস্থা নেই। তবে seclusion পছন্দ করলে সিল্ক রুট রিট্রিট পছন্দ হবেই হবে।

    কেউ পেডং যেতে চাইলে সিল্ক রুট রেকো করবো। ওদের সম্পর্কে ইনফো পাবেন ওদের সাইটে - http://www.thesilkrouteretreat.com/
  • helper | 127.194.211.21 | ৩০ অক্টোবর ২০১২ ১১:১১577656
  • ১) কোড টা কেস স্পেসিফিক হয়েছে। JPG নিচ্ছে না, শুধু jpg নিচ্ছে।
    ২) http বা https এর ঠিক আগে কোনো ক্যারেকটার থাকলে নিচ্ছে না। অর্থাৎ -http যাহা শ্রীসদা লিখেছিলেন।
  • Demba Ba | 131.241.218.132 | ৩০ অক্টোবর ২০১২ ১৫:৪২577657
  • সোমবার, ২২শে অক্টোবর, ২০১২
    =====================

    পেডং-এ ঘোরার জায়গা বলতে পাশের সেলারি অঞ্চলটা। সিল্ক রুটের এই দিকের ট্যুরিজম প্রোমোট করেন সেবাস্টিয়ান প্রধান বলে এক ভদ্রলোক - সেলারি, রেশি/ঋষি, জুলুক - এই পুরো এরিয়াটা। পেডং থেকে একটু পিছিয়ে গিয়ে বাঁদিকে একটা সরু রাস্তা উঠে গেছে পাহাড়ের ওপর। সেই রাস্তা এঁকে বেঁকে চলে গেছে সেলারি বনের মধ্যে। দু পাশে কনিফেরাস ফরেস্ট, মাঝখান দিয়ে স্যাঁতস্যাঁতে ভিজে ভিজে রাস্তা - হেঁটে যাওয়ার পক্ষেই ভালো, কারণ তখন ওই ভেজা জঙ্গলের আরো কাছে চলে যেতে পারবেন। তবে সিল্ক রুট রিট্রিট থেকে সেলারি অবধি দূরত্ব প্রায় ছয় কিলোমিটার মতন।

    জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে রাস্তা ঘুরে ঘুরে ওঠে সেলারি গাঁও-এর দিকে। সেলারি গাঁও ইদানিং একটা হট ডেস্টিনেশন। ইলেকট্রিসিটি নেই, পাহাড়ের গায়ে ২৪টা পরিবারের একটা ছোট্ট গ্রাম। কিন্তু তাও দলে দলে টুরিস্ট এখন এই গ্রামে গিয়ে হোমস্টে-তে থাকে। কলকাতার প্রচুর ট্রাভেল অপারেটর গ্রামের বাসিন্দাদের ফান্ডিং করছে - তারা নিজেদের বাড়িতে হোমস্টে বানায়, লোককে রাখে - লজিংটা কলকাতার অপারেটরদের পকেটে ঢোকে, খাবারের খরচটা সেলারি গাঁওয়ের লোকজন পায়। যেদিকেই তাকাবেন, সেদিকেই গ্রামের বাড়িতে হোমস্টে, সেখানে কচিকাঁচা থেকে শুরু করে বুড়োবুড়িদের ভিড়। সবচেয়ে বেশি চোখে পড়ে জীন্সের সাথে গাদাখানেক শাঁখা-পলা-চুড়ি পরিহিতা প্যাকেট ভর্তি সিঁদুর লাগানো বাঙালী মেয়েদের।

    সেলারিকে পাশে রেখে আগে উঠে যান ওই অঞ্চলের সবচেয়ে উঁচু রামিটে ভিউপয়েন্টের দিকে। এখান থেকে তিস্তার সবচেয়ে লম্বা স্ট্রেচটা দেখতে পাবেন - ১৪টা বাঁকসহ, একদম রংপো-র সিকিম মনিপাল ইনস্টিট্যুট অফ টেকনোলজি অবধি। আমরা দেখতে পেয়েছি যদিও, কিন্তু সেদিনটা একটু hazy থাকার জন্যে ছবিটা ভালো ওঠেনি - যদি এডিট করে দাঁড় করাতে পারি তাহলে তুলে দেবো।

    রামিটে ভিউপয়েন্ট থেকে ফেরার পথে গাড়ি থামিয়ে নীচে নেমে সেলারি গাঁও ঘুরে দেখতে পারেন। হাতে সময় থাকলে দামসাং ফোর্ট (ধ্বংসাবশেষ) ঘুরে আসতে পারেন - অনেকটা ওপরে উঠতে হবে, প্রায় ঘন্টাখানেক, অথবা তিনচুলে (দার্জিলিং-এর গ্রামটা নয়, একটা peak) - সেও অনেকটা দূর। আর যেতে পারেন সাইলেন্স ভ্যালী-তে - ওই সেলারি থেকে নামার পথেই। সেখানে অজস্র ফড়িং ঘুরঘুর করছে, আর নানা রকম জংলী ফুল।

    বাদবাকি কয়েকটা স্পট একটু দূরে - যেমন ক্রসহিল্‌স আর রেশিখোলা/ঋষিখোলা।
  • Demba Ba | 131.241.218.132 | ৩১ অক্টোবর ২০১২ ১২:২৪577658
  • রেশিখোলাও সেবাস্টিয়ান প্রধানের ব্রেনচাইল্ড। পঃবঙ্গ আর সিকিমের বর্ডারে রেশি নদীর গায়ে একটা ইকো-ট্যুরিজম সেন্টার। পেডং থেকে কুড়ি কিমি মতন হবে, বা তারও কম। আগে একদম নীচে নদীর ধার অবধি গাড়ি চলে যেত, এখন ওই জমি নিয়ে কিছু একটা গোলমালে গাড়ির রাস্তাটা বন্ধ হয়ে গেছে। বড় রাস্তা থেকে একটু ভাঙাচোড়া একটা ট্রেল নেমে গেছে - সেই দিয়ে যেতে হয়। রিসর্ট অবধি যাই নি, কাজেই সেটা নিয়ে বলার কিছু নেই। রেশি নদীও টিপিক্যাল ছোট পাহাড়ি নদী। নদীর ধারটা ভালো পিকনিক স্পট - সকাল সকাল এসে একটু বসে পিকনিক করে চলে যেতে পারেন। থাকার পক্ষে মনে হল না খুব একটা ভালো কিছু।

    তবে পোকামাকড়/প্রজাপতিতে আগ্রহ থাকলে এই ট্রেলটা ব্যাপক। মাঝে একটা জায়গায় পাহাড় থেকে একটা ছোট্ট ঝোরা নেমে এসেছে রেশি অবধি, সেখানটা পাথর পেরিয়ে যেতে হয়। তার পাশেই, মাঝে মাঝে অনেকগুলো হলদে প্রজাপতি এসে একটা ক্লাস্টার মত বানিয়ে ফেলে। কিছুক্ষণ বসে থাকে মাটিতে বা পাথরের ওপর, আবার উড়ে পালায়। আবার হয়তো কিছুক্ষণ বাদে এসে জমা হয়। দু তিনবার চেষ্টা করলাম এই ছবিটা ধরে রাখতে - প্রথমবার ওই ঝোরার পাথরের ওপর পা রাখতেই সব উড়ে পালিয়ে গেলো। দ্বিতীয়বার লেন্স বাগিয়ে প্রায় দশ মিনিট অপেক্ষা করলাম ওদের জমা হওয়ার জন্যে। ঠিক যখন জমা হচ্ছে, তখনই আরেকদল টুরিস্ট হই হই করে সেই ট্রেল বেয়ে নেমে এলো - ব্যাস্‌, সবকটা প্রজাপতি ফের হাওয়া। তৃতীয়বারেও একই ঘটনা। মেজরিটি টুরিস্টের মধ্যে এই ব্যাপারটা আছে, এবং এটা অসম্ভব বিরক্তিকর - কেউ একজম ক্যামেরা নিয়ে কিছু একটা ছবি তোলার অপেক্ষায় রয়েছে - সেটা এদের কাছে ম্যাটার করে না।

    যাই হোক, এখান থেকে ফের রাস্তায় উঠে দেখি গাড়ি হাওয়া। বলেছিলো একটু সামনে এগিয়ে থাকবে, কিন্তু নেই। তাপ্পর জানা গেলো সে আরেকটু ওপরদিকে উঠে গেছিলো গাড়ি ধোয়ার জন্যে, সেখানে কিছু বন্ধুবান্ধব পেয়ে আড্ডা দিচ্ছিলো। রেশি থেকে ফেরার পথে পেডং ঢোকার অল্প আগে ডানদিকে রাস্তা চলে গেছে ক্রসহিল্‌স-এর দিকে। আঠারোশ কত সালে যেন কয়েকজন মিশনারি এই সিল্ক রুট ধরে চীনে যাওয়ার চেষ্টা করেছিলেন - তাদের মেরে দেয়। তখন ওই জায়গায়, চীনের দিকে মুখ করে একটা ক্রস বসানো হয়। আকাশ পরিষ্কার থাকলে এখানকার দৃশ্য খুব সুন্দর, এবং কপালে থাকলে কাঞ্চনজঙ্ঘারও দেখা মেলে। তবে সেরকম আকাশ আমরা পাইনি। পেডং-এ ঘোরার দিনটা পুরোটাই নীচে কুয়াশায় ঢাকা hazy ছিলো।
  • Demba Ba | 131.241.218.132 | ৩১ অক্টোবর ২০১২ ১২:২৮577660


  • এই মূর্তিমানকে পেয়েছিলাম রেশির ধারে। এঁকে ক্যামেরায় ধরার জন্যে পাক্কা দশ মিনিট রাস্তার ওপর নীলডাউন হয়ে থাকতে হয়েছিলো, কারণ ইনি কিছুতেই এক জায়গায় বসতে চাইছিলেন না।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভালবেসে প্রতিক্রিয়া দিন