এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  ছবি

  • ছবি ছাবা


    ছবি | ০৭ মার্চ ২০১৩ | ২৬০০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • | 127.194.211.54 | ১০ মার্চ ২০১৩ ০৩:০০587025
  • @ লামা

    সত্যি বলতে আমি বিশ্বাস করি কোন নিয়ম মেনে শিল্প হয় না। কারণ নিয়মের ভাঙা গড়া চলে। আমাদের এখানে বাচ্চা একটা ছবি আঁকতে চাইলেই তাকে পাড়ার ড্রয়িং টিচারের কাছে ভর্তি করিয়ে দেওয়া হয়। তিনি সামনে একটা বই খুলে দিয়ে আঁকতে বলেন (আসলে টুকতে বলেন) তাতে বাচ্চাটির কল্পনা শক্তি হাওয়া হয়ে যায়। বাচ্চা টা কি ভাবছে সেটা আমাদের কাছে বড় বিষয় নয়। সে মানুষের হাত টা ঠিক আঁকলো কি না পা টা ঠিক আঁকলো কিনা সেটা আসল হয়ে যায়। কারণ আমরা গতের বাইরে বেরতে শিখি নি। নতুন ভাবে কল্পনা করতে ভালোবাসি না। জলের রঙ নীল মানুষের গায়ের রঙ হলুদ। এভাবেই তাদের আঁকা শেখানো হয়। রঙ দিতে শেখানো হয়। পাশাপাশি দুটো রঙ বসে আমার যদি দেখতে ভালো লাগে তাহালে রঙ এর ব্যাবহার খুব সুন্দর। যেন বাড়ি রঙ করা হচ্ছে। রঙ এর নিজস্ব মানে থাকতে নেই ? একটা অস্থির অবস্থা বোঝাতে চাইছি। সেখানে যা রঙ থাকে তা না ব্যাবহার করে যে রংগুলো দিলে সেই অনুভূতি বা সেই ভাবটা জাগবে সেটা আমি দিতেই পারি। আমার সেই ভাবটা জাগাতে যে রঙ টা দিয়ে ইছছে করছে। একজন শিল্পী যখন আঁকে তখন ইজের কথা ভেবে আঁকে। দর্শকের কথা ভবে আঁকে না। তার নিজের যে রঙ্
    টা আসছে সেটা তো তার অনুভূতিরঋফ্লেশান। হতেই পারে আ্পনার মনে সেই অনুভূতি জাগল না। তা হলে শিল্পী ভুল? কাগজ খুলে আপ্নি দেখলেন একটা লোক খুন হয়েছে। আপ্নি কাঁদবেন ? কিন্তু তা বলে কি কেঁউ কাঁদছে না? আপ্নার ভাবনা টাকে বোঝাটাকেই কেন আল্টিমেট ধরে নিচ্ছেন ? একটা ছবিতে আমি বোঝাতে চাইছি ডিফর্ম করছে সব কিছু। একটা তার স্বাভাবিক দেহের গঠন্ টা বদলে যাচ্ছে আসতে আস্তে। যেখানে যা থাকার কথা ছিল সেটা সে জায়গায় থাকছে না। সরে যাচ্ছে। সেখানে কেঁউ যদিএসে বলে এমা এতো ভুল ভাল এঁকেছে? হাতটা তো এরকম হবে না। পা টা তো এরকম হবে না। বলে ছবিটা ঠিক করে দিল। ব্যাস সবাই হাত্তালি দেবে কি সুন্দর কি সুন্দর! ছবির মানে যে চটকে গেল। তোমাকে বলা হল একটা রঙ বেছে নাও। তুমি একটা রঙ বেছে নিলে। এই যে বেছে নিচ্ছ এর পিছনে কিন্তু তোমার মন কাজ করছে। তুমি যখন প্রচণ্ড রেগে আছো তখন তোমার সুর দিয়ে গান গাইতে ইচ্ছে করবে না চেঁচাতে চাইবে? একটা সিনেমায় রেগে যাওয়া একটা মানুষকে কখনই গান গাওয়াতে পারবো না সেটা শিল্প বলে। সেখানে চেঁচানোটা অনেক বেশি মানান সই হবে। কিন্তু এরকম হতেই পারে একটা মানুষকে একজন পরিচালক দেখাতে পারেন রেগে গিয়ে সে গান গাইছে। সেটার ভেতর একটা ইনার মিনিং লুকিয়ে আছে। আমরা সাধারণ জ্ঞান থেকে দেখলে গালাগাই দেবো পরিচালক কে। তাই তো? কারণ আমরা সেই লোকটাকে লোক বলে ভাবছি। আমাদের পরিচিত নেচার গুলো দিয়েই তাকে বিচার করছি।
  • | 127.194.211.54 | ১০ মার্চ ২০১৩ ০৩:০০587027
  • 'নিজে শিল্পী নয় অথচ বুঝতে চায় এরকম পাবলিকের জন্য কোনো উপায় নেই? '- লামা

    হ্যাঁ তাকে উপমা রূপকগুলো বুঝতে হবে। যা দেখছি তার পিছনে কি লূকিয়ে রয়েছে। ১+১ যে ২ হয় এটা না জানলে তো যে ১+১=২ কেন তুমি বুঝতে পারবে না। জীবনানন্দের একটা কবিতায়
    ...তবু ও তো চোখের উপরে
    নীল, মৃত্যু উজাগর – বাঁকা চাঁদ, শূন্য মাঠ, শিশিরের ঘ্রাণ -

    এখানে বাঁকা চাঁদ শূন্য মাঠ শিশিরের ঘ্রাণ যদি আধখানা চাঁদ ফাঁকা মাঠ আর শিশিরের গন্ধ এই ভাবে ভাবি তাহালে এর সাথে আবার ৃত্যুর কি সম্পর্ক প্রশ্ন উঠবে। স্যার বোঝালেন। ৃত্যু মানে যে খানে জীবনের আকাঙ্খা লেগে আছে। লেগে আছে পূর্ণতা পাবার ইচ্ছে। ৃত্যুর মধ্যে দিয়েই জীবন পূর্ণতা পাচ্ছে। বাঁকা চাঁদকে যদি মানুষের চোখে দেখি তার আকাঙ্খাগুলোও কোথাও জীবন ৃত্যুর মুখোমুখি এসে যে অনুভূতি তার মধ্যে দাঁড় করায়। শূন্য মাঠের মধ্যে লূকিয়ে রয়েছে হারানোর যণত্রণা। শিশিরের ঘ্রাণ। শিশিরের কোন গন্ধ হয় না। নাক দিয়ে শুঁকলে পাওয়া যায় না। এটা একটা অনুভূতি। ৃত্যুও তাই। ৃত্যুকে কখন ইন্দ্রিও দিয়ে অনুভব করা যায় না। এটা একটা ইন্দ্রিও-উত্তর অনুভূতি।
    এই ভাবে যদি ছবিকে দেখা যায়। তাহালেই তার মধ্যে মানে খুঁজে পাওয়া যায়। একজনের আঁকতে ভালো লাগে বলেই তো সে আঁকবে। সে যখন আঁকছে কিছু ভেবেই আঁকছে। কোন অনুভূতি থেকেই একটার ওপর আর একটা রঙ চাপাচ্ছে। তার অনুভূতিগুলো তো আর মিথ্যে নয়? আমি তার অনুভব ধরতে পারছি না এটা হতে পারে। হয় তো এখন পারছি না। পরে পারবো।
    একটা মানুষ গান শুনতে শুনতে ছবি আঁকছে। শেষ হলে লোকে দেখছে আঁকিবুকি। কিন্তু আসলে সেই লাইঙ্গুলো গানের শরীর। গান্টা এসে তার শরীরে যে অনুভূতি তৈরী করেছে সেগুলৈ লাইনের মাশ্যমে বেরিয়ে এসেছে। যা দেখছি তা নেই যা আছে তা দেখছি না।
  • | 127.194.211.54 | ১০ মার্চ ২০১৩ ০৩:০০587026
  • হা হা হা না না রাগ টাগ নয়। আমি বোঝাতে চাইছিলাম। যে মুশকিল্টা কোথায় হচ্ছে। আলোচনা করতে গেলে তো তর্ক হবেই। তাতে রাগার তো কিছু নেই।
  • চান্দু মিঁঞা | 127.193.44.163 | ১০ মার্চ ২০১৩ ০৮:২১587028
  • কতগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কথা বলার জন্য মৃগাঙ্ককে ধন্যবাদ।
  • Lama | 127.194.242.145 | ১০ মার্চ ২০১৩ ১০:১১587029
  • যাঃ ওটা মৃগাঙ্ক? আমি ভাবি কে না কে ঃ)
  • sosen | 111.62.51.199 | ১০ মার্চ ২০১৩ ১০:৩৮587030
  • মৃগাঙ্ক যেহেতু নিজের নাম দেয়নি, তাই শিল্পী বলেই লিখছি--
    আপনি যেভাবে যা বোঝাতে চাইছেন সেই ভাব ছাড়াও ফর্ম, কন্টেন্ট, ব্যাকরণ ইত্যাদি ছবির কম্পোনেন্ট। যাকে আশ্রয় করে ভাব নিজেকে বিস্তার করে। অনেকটা, সঙ্গীতে স্বরের বিন্যাসের মত। দুটোই অতীব গুরুত্বপূর্ণ। যোগেন চৌধুরীর সচেতন ভাবে ফ্ল্যাট সারফেস ও রেখার ব্যবহার একটা ঘরানা। খেয়াল করে দেখলে বোঝা যায়, সারফেস থেকে ছবি যাতে না উঠে আসে, সেজন্য খুব যত্ন নেওয়া হয়েছে। উল্টোদিকে, কেউ যদি ত্রিমাত্রিক সারফেস তৈরী করার চেষ্টা করে, কিন্তু ছবিটা ফ্ল্যাট হয়ে যায়, তাহলে ভালো দেখায় না। সীমা ঘুরায়ার ছবি দেখুন। বিমূর্ততার অন্য ভাষা, ফিগারিন নয়, রং ও নয়, জাস্ট সারফেস নিয়ে খেলা। বিমূর্ততার কোনো বাঁধন নেই, কিন্তু ছবিকে কোথাও গিয়ে আঘাত করতে হলে ফর্ম ও কন্টেন্ট গঠন করতে হবে, গঠন করতে পারলে তবেই না আসে ফর্ম ভাঙ্গার প্রশ্ন।
    মোদ্দা কথা হলো, দর্শক যেমন, শিল্পীও তেমন প্রত্যেক মুহূর্তে শেখে। যে কবিতার লাইন গুলো কোট করা হচ্ছে, এখানে অনেকেই সেটাকে অন্য মানে দিয়ে বোঝাতে সক্ষম। তাই, শিল্পীর ভাষাকে দর্শক ট্রান্সলেট করতে পারছে কিনা, তা আরো নমনীয়তা নিয়ে বোঝার চেষ্টা করা ভালো। আমার স্বল্প বুদ্ধি ও অনুভূতির ফসল এইটুকু।
    আর কিছু বলব না ভেবেও লিখলাম। ছবি ভালো লাগে বলেই হয়ত।
  • T | 24.139.128.15 | ১০ মার্চ ২০১৩ ১২:৪১587031
  • মৃগাঙ্কবাবুর আঁকা ছবি দুটো ভালো লাগেনি। ব্যক্তিগত মতামত।

    আপনি লিখেছেন, "আমাদের এখানে বাচ্চা একটা ছবি আঁকতে চাইলেই তাকে পাড়ার ড্রয়িং টিচারের কাছে ভর্তি করিয়ে দেওয়া হয়। তিনি সামনে একটা বই খুলে দিয়ে আঁকতে বলেন (আসলে টুকতে বলেন) তাতে বাচ্চাটির কল্পনা শক্তি হাওয়া হয়ে যায়। বাচ্চা টা কি ভাবছে সেটা আমাদের কাছে বড় বিষয় নয়। " এ প্রসঙ্গে বলি, একদম প্রথম গুহাচিত্র থেকে শুরু করে ইম্প্রেশনিজমের আগে পর্যন্ত মানুষ ফিজিক্যাল রিয়েলিটিকেই ছবিতে ফুটিয়ে তুলতে চেষ্টা করত। এর পর থেকে বিমূর্ত ধারণা ইত্যাদি ছবিতে ফুটে ওঠা শুরু হয়। এই গোটা প্রসেসটা ট্রেনিং পিরিয়ডে থাকা কি জরুরী নয়? বাড়ীকে বাড়ীর মতো আঁকা, বা গা হাত পায়ের রং হলুদাভ করতে শেখানো ইত্যাদি খুব প্রাথমিক ট্রেনিং, যা শিশুটিকে আসলে ফিজিক্যাল রিয়েলিটিকে খুব গভীরভাবে অবজার্ভ করতে শেখায়। এই ট্রেনিং আমার মনে হয় একদম এসেনশিয়াল। অবজেক্টের চেহারা শেপ রং ইত্যাদি সম্পর্কে সম্যক বোধ না থাকলে আদপেই কোন কল্পনাশক্তি তৈরী হওয়া সম্ভব নয়। কারণ খুব সহজ, সীমা না জানলে বাঁধন ছিঁড়ে বেরোনো যায় না।

    আপনার প্রথম ছবিটিতে দৃপ্ত বলিষ্ট রেখার যথেষ্ট অভাব রয়েছে। কম্পোজিশনও ভাল লাগেনি। এ প্রসঙ্গে 'ক্লীয়ার লাইন' ড্রয়িং ব্যাপার স্যাপার দেখতে পারেন। যেমন আগেকার চাইনিজ ইঙ্ক পেন্টিং, ছোটোবেলার সেইসমস্ত চীনে উপকথার বইয়ে আঁকা ছবিগুলো, বা ব্রাসেলস স্কুল, হার্জের টিনটিন ইত্যাদি ইত্যাদি। আপনি যেমনটি আঁকতে চেয়েছেন খানিকটা সেই ধরণের ছবি এসার সাহেব প্রচুর এঁকেছেন। সেগুলোও দেখতে পারেন।

    উত্তর আধুনিক প্রচুর ছবির লম্বা টেরা ব্যাঁকা হাত পা ইত্যাদির সাথে আপনার দ্বিতীয় ছবিটির চেহারার অসমঞ্জস প্রকৃতি এক নয় বলেই বোধ হচ্ছে। যেকোন কিছু ক্যানভাসে আঁকলেই তার কিছু একটা ব্যাখ্যা করা সম্ভব, কিন্তু ঐ সোসেনদি যেমন বলেছে, ফর্ম কন্টেন্ট ব্যাকরণ, রং এর বিন্যাস, পরিমিতিবোধ এসব না ঠিক থাকলে দর্শকের কাছে আদপেই সেই ব্যাখ্যা ধরা পড়বে না।

    আর একটা কথা, যতক্ষণ না আপনি নিজেকে নিজের ছবি থেকে বিযুক্ত করে দেখছেন, ততক্ষণ কিন্তু উত্তরণ সম্ভব নয়। দর্শকের সমালোচনার পাল্টা, 'আমি কি কারণে এমন এঁকেছি' বা 'এসব বিমূর্ত ব্যাপার স্যাপার' বললে কাজের কাজ কিছু হবে না। আপনি বিমূর্ত ধারণা ইত্যাদি সম্পর্কে যা বলেছেন তা কোনটাই যে অজানা কিছু তা নয়। অন্তঃত এই টইতেটইতে যারা মতামত রেখেছে তারা প্রত্যেকেই এসব জানে।
  • | 127.194.192.67 | ১০ মার্চ ২০১৩ ১৩:৫৫587032
  • @sosen
    বলবে না কেন? বলা টা উচিত। তবে আমি যে ভাবে ছবি নিয়ে ভাবি তার সাথে তোমার ভাবনার একটা পার্থক্য আছে, থাকবেও। আমি তো তাই বললামই দর্শকের সম্পূর্ণ অধিকার আছে ভালো না খারাপ বলার। কিন্তু কোন একটা কিছুকে যদি তুমি নির্দিষ্ট করে ফেলো তাহালে নতুন কিছু প্রীক্ষা নিরীক্ষা চালানো যায় না। ছবি টা বাজে হয়েছে মেনে নিতে আপত্তি কোথায়? কিন্তু ছবি নিয়ে চিন্তা ভাবনাইয় কোন নিয়মে আটকে থাকতে আমার খারাপ লাগে। সেটা নিয়ে বলছিলাম। এটা নিয়ে বল

    https://lh6.googleusercontent.com/-0SDLAElxBMzFwN50KzAYraDBR0K_VRWv9FoayFpUTDg5ga53tsqR1C2pFaTF3WNQI6GTvT3pmBgnDJV8GwebbZeqhFUEWYV0kcWLo-Uc6WnMI9o7pXyF6axqA
  • | 127.194.192.67 | ১০ মার্চ ২০১৩ ১৪:২৫587036
  • | 127.194.192.67 | ১০ মার্চ ২০১৩ ১৪:২৫587035
  • | 127.194.192.67 | ১০ মার্চ ২০১৩ ১৪:২৫587033
  • | 127.194.192.67 | ১০ মার্চ ২০১৩ ১৪:৩৫587037
  • | 127.194.204.210 | ১০ মার্চ ২০১৩ ২২:১৪587038
  • | 127.194.204.210 | ১০ মার্চ ২০১৩ ২২:৩২587039
  • | 127.194.204.210 | ১০ মার্চ ২০১৩ ২২:৩৪587040
  • | 127.194.204.210 | ১০ মার্চ ২০১৩ ২২:৩৫587041
  • Yan | 161.141.84.239 | ১১ মার্চ ২০১৩ ০৭:০৩587042
  • এই শেষ ছবিটা কি কোনো শাড়ী? ভাঁজ দেওয়া?
  • :-? | 127.194.196.44 | ১১ মার্চ ২০১৩ ০৭:৫১587043
  • জিসম২ এর পোস্টার দেখোনাই? গুগুলেও দ্যাখো নাই?
  • sri | 127.194.2.138 | ১১ মার্চ ২০১৩ ১৮:৫৫587044
  • মৃগাঙ্ক, তোর কাজ আমার ভালো লেগেছে,, যদিও আমি কম বুঝি।। আঁকা নিয়ে পুঁথিগত বিদ্যে না থাকলেও আমি একটু-আধটু আঁকার চেষ্টা করি।।সেই জায়গা থেকেই বলছি লাইন ড্রয়িং কান কোনো ড্রয়িং এর ক্ষেত্রেই ধরাবাধা কোনো নিয়ম কাজে আসেনা।। আর ডিজিটাল-এ তো এরই আসেনা।। একজন শিল্পী যা তৈরী করছে সে যদি নিজে খুশি হয় তবে সেটাই তার কাজের জন্য শেষ কথা হওয়া উচিত।। কারণ একটা ছবি আঁকার ক্ষেত্রে সেই শিল্পী সেই মুহুর্তে কি ভেবে বা কিভাবে কাজ করছে সেটা সেই শিল্পী ছাড়া আর কারোর পক্ষে বোঝা সম্ভব নয়।। বাকিরা ভালো খারাপ বিবেচনা করবেন কিন্তু কাটাছেড়ার আর নিজের কাজ কে প্রত্যেক মুহুর্তে ভাঙ্গার কাজ সেই শিল্পী ছাড়া আর দ্বিতীয় কেউ পারবেনা।।তুই প্রত্যেকদিন নতুন ছবির জন্ম দিচ্ছিস সেটাই দরকার।।। আর ভালো খারাপ বলে কিছু হয়না।।অন্ত আঁকার ক্ষেত্রে আমার কাছে হয়না।।। তোকে ব্যক্তিগত ভাবে আমি একটা কথা বলব,, তুই সবার কথা শোন কিন্তু আঁকার ক্ষেত্রে নিজের ইচ্ছেকেই গুরুত্ব দিস পারলে।।।
    আমার কজন ছানাপোনা আমার কাছে আঁকতে আসে।।তারা আকাশের রং সবুজ, মাঠের রং কমলা, মানুষের রং বেগুনি এরকম যা খুশি করে।।আমি তাদের কিছু বলিনা।।। কারণ ওই একটাই ওরা ওদের যা খুশি করছে।।
    তুই কাজ করছিস।।তুই ভালো কাজ করছিস।।আরো কাজ কর।।দেখার অপেক্ষায় রইলাম।।।
  • সে | 203.108.233.45 | ১১ মার্চ ২০১৩ ২০:২২587046
  • ছবিগুলো আমার ভালো লেগেছে।
  • sri | 127.194.2.138 | ১১ মার্চ ২০১৩ ২২:০৩587047
  • mriganka, tor jonno ekta listi banalum net theke shuru kore eta seta ghete ghete...

    ~Van Gogh broke the rules on what a flower should look like.
    ~Picasso broke the rules on what a woman’s face should look like.
    ~Freud broke the rules on how to treat illness.
    ~Pasteur broke the rules on how to treat diseases.
    ~Lobatchewsky broke the rules of Euclidean geometry.
    ~Dick Fosbury broke the rules on how to high jump.
    ~Hank Lusetti broke the rules on how to shoot a basketball.
    ~Pete Gogolak broke the rules on how to kick a football.
    ~Perry O’Brian broke the rules on how to put the shot.
    ~Stravinsky broke the rules on how ballet music should sound
    ~Beethoven broke the rules on how a symphony should sound.
    ~David Ogilvy broke the rules on how copy writing should sound.
    ~Gerard Manley Hopkins broke the rules on what poems should sound like.
    e. e. cummings broke the rules on what poems should look like.
    ~Charles Eames broke the rules on what a chair should look like.
    ~Eero Saarinen broke the rules on what a table should look like.
    ~Gaudi broke the rules on what a building should look like.
    ~Henry Ford broke the rules on how much workers should be paid.
    ~Careme broke the rules on what a dessert should be.
    ~Fanny Farmer broke the rules on what a cookbook should be.
    ~Steve Jobs broke the rules on how we listen to music.

    sutorang ja korchhis kore ja... jekono shilper khetre rule bhanga ta sobbar aage dorkar... ami prottekei bhangi... keu swikar kori keu korina...
  • shilpee | 141.203.7.162 | ১২ মার্চ ২০১৩ ০২:২৯587048
  • কিচু বলার নেই !!
    আপনি মোশাই আগে তিন খানা ছবি পোস্টান - ১) সদ্য হাগা, ২) এক দিনের বাসি হাগা আর ৩) এক মাসের বাসি হাগা। দেখি আপ্নার কেরামতি। তার্পর আয়ব্স্ট্রা্ক্ট আর্ট নিয়ে বলুন।
  • মৃ | 127.194.199.98 | ১২ মার্চ ২০১৩ ১৯:০৩587049
  • মৃ | 127.194.199.98 | ১২ মার্চ ২০১৩ ১৯:০৮587050
  • Lama | 126.203.178.64 | ৩০ আগস্ট ২০১৩ ০০:২৮587052
  • হ্যাঁ। 'ছবি তুলেছেন'টা বুঝতে পারলাম না
  • /\ | 69.160.210.2 | ০১ অক্টোবর ২০১৩ ২০:১৬587054
  • এইটে বইমেলা ও সুমেরু টইতে যাবে।
  • π | ০১ অক্টোবর ২০১৩ ২০:২২587055
  • :D :D
  • শঙ্খ | 169.53.110.143 | ০১ অক্টোবর ২০১৩ ২০:২৮587057
  • এগারোটায় সাতটা ঠিক করেছি।

    কথা হবে না, নিজেই নিজেকে 'তিনেচ্চার শিল্পোদ্ধা' খেতাব দিলুম।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঝপাঝপ প্রতিক্রিয়া দিন