এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • স্বাস্থ্য, সকলের জন্য

    pi
    অন্যান্য | ২২ মার্চ ২০১৩ | ২৮৫০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পুণ্যব্রত গুণ | 151.0.9.75 | ২২ মার্চ ২০১৩ ২১:৪২600276
  • ১৮ বছর ধরে হাওড়া জেলার উলুবেড়িয়া মহকুমার চেঙ্গাইলে শ্রমজীবী মানুষদের জন্য এক কম-খরচের স্বাস্থ্য কেন্দ্র চালায় আমাদের সংগঠন শ্রমজীবী স্বাস্থ্য উদ্যোগ। কেবল হাওড়া জেলা নয়, সংলগ্ন জেলা হুগলী-পূর্ব মেদিনীপুর-দক্ষিণ ২৪ পরগণাই কেবল নয়, দূরের কলকাতা-পশ্চিম মেদিনীপুর-বাঁকুড়া-উত্তর ২৪ পরগণা থেকেও দরিদ্র মানুষেরা এখানে আসেন চিকিৎসা নিতে, চিকিৎসা-বিষয়ক পরামর্শ পেতে।

    রেজিস্ট্রেশন ও জেনেরাল ফিজিশিয়ানকে দেখাতে খরচ হয় ৫ টাকা, বিশেষজ্ঞকে দেখাতে ১০ টাকা, পরীক্ষা-নিরীক্ষাগুলো হয় বাজার-দরের অর্ধেকেরও কমে। ওষুধ পাওয়া যায় এম আর পি-র অনেক কমে, সরকারী হাসপাতালের ন্যায্য মূল্যের দোকানেরও অনেক কম দামে।

    শ্বাসতন্ত্রের সাধারণ সংক্রমণ নিয়ে একজন প্রাপ্তবয়স্ক এসেছেন। তাঁকে ৫ দিন জীবাণুনাশক (এমোক্সিসিলিন) ও জ্বর-ব্যথার ওষুধ (প্যারাসিটামল) দিতে হল। ডাক্তার দেখানোর ফি সমেত তাঁর খরচ পড়ে ৫৮ টাকা। রক্ত-আমাশার এক প্রাপ্তবয়স্ক রোগীর ডাক্তার দেখানো ও ওষুধ বাবদ খরচ পড়বে ৫২.৫০ টাকা। পাশকরা ডাক্তার তো দূরে থাক অনেক সময় পাশ-না করা গ্রামীণ ডাক্তারও দেখানো যায় না এ অর্থে।

    একজন উচ্চ-রক্তচাপের রোগীর কথা ধরা যাক—যাঁকে চার রকমের ওষুধ (হাইড্রোক্লোরোথায়াজাইড, এনালাপ্রিল, এম্লোডিপিন ও এটেনেলল) পূর্ণ মাত্রায় দিতে হচ্ছে। ৩০ দিনে তাঁর খরচ পড়বে ওষুধের জন্য ২১২ টাকা, দিনে ৭.০৬ টাকা। একজন ডায়াবেটিস রোগী—তাঁর ব্লাড সুগার মুখে খাওয়ার ওষুধে নিয়ন্ত্রণে থাকে, কিন্তু তিন ধরনের ওষুধ(গ্লিপিজাইড, মেটফর্মিন ও পায়োগ্লিটাজোন) সর্বোচ্চ মাত্রায় দিতে হয় তাঁকে। মাসে এক বার খালি পেটে ও ভর পেটে সুগার পরীক্ষা, ডাক্তার দেখানো ও ওষুধ সহ তাঁর খরচ মাসে ৪৪৫ টাকা, দিনে ১৪.৮৩ টাকা।

    কিন্তু এই টাকা-টুকুও যোগাতে পারেন না আমাদের রোগীরা অনেকেই।

    ঘটনাটা যেমন আমাদের কাজের ক্ষেত্রে সত্যি, তেমনই সত্যি আমাদের দেশের যে কোনও প্রান্তের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ক্ষেত্রে।

    তা হলে কেমন করে স্বাস্থ্য-রক্ষা, চিকিৎসার ব্যবস্থা হতে পারে দেশের নাগরিকদের?

    রাষ্ট্র সমস্ত নাগরিকের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেই কেবল তা সম্ভব হতে পারে।
  • ম্যাক্সিমিন | 69.93.218.136 | ২২ মার্চ ২০১৩ ২১:৪৭600287
  • প্রথমেই একটা প্রশ্ন করি। কোন কোন দেশের সরকার সকলের জন্য স্বাস্থ্যের দায়িত্ব নেয় বর্তমানে?
  • পুণ্যব্রত গুণ | 24.96.87.89 | ২২ মার্চ ২০১৩ ২১:৫৫600298
  • সবার জন্য স্বাস্থ্য ১৯৭৭ থেকেই আলোচ্য বিষয়, এখনও।

    দুনিয়ার যে দেশে সর্বপ্রথম সরকার তার সমস্ত নাগরিকের স্বাস্থ্য-রক্ষার দায়িত্ব নেয়, সে দেশ ১৯১৭-এর অক্টোবর বিপ্লবের পরের সোভিয়েত ইউনিয়ন। তার পর সে পথে চলেছিল সমাজতান্ত্রিক দেশগুলো। সমাজতান্ত্রিক অনেকগুলো দেশ আজ ভেঙ্গে গেছে, কিন্তু আজও আছে কিউবা যেখানে দেশবাসীর স্বাস্থ্য-রক্ষার দায়িত্ব সরকারের। কেবল সমাজতান্ত্রিক দেশই নয় পুঁজিবাদী দেশ গ্রেট ব্রিটেনে ১৯৪৮ থেকে আছে জাতীয় স্বাস্থ্য পরিষেবা (National Health Scheme), কানাডাতেও সরকার নাগরিকের চিকিৎসার দায়িত্ব নেয়।

    আমাদের দেশে স্বাস্থ্য মৌলিক অধিকার হিসেবে স্বীকৃত নয়, কিন্তু ১৯৭৭-এ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সভায় ‘সবার জন্য স্বাস্থ্য’-এর যে আহ্বান দেওয়া হয়েছিল, সেই আহ্বানের শরিক ছিল আমাদের দেশও। যদিও দেশের সরকার সে আহ্বানের কথা ভুলে গেছে, বেশী করে ভুলেছে ১৯৯১ থেকে। নয়া অর্থনীতির জোয়ার এসেছে তখন। সরকার বিশ্ব ব্যাংক ও আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভান্ডার থেকে ঋণ নিয়েছে আর ঋণের শর্ত মেনে শিক্ষা-স্বাস্থ্যের মত পরিষেবা ক্ষেত্র থেকে সরে আসতে থেকেছে।

    তবু শাসক দলগুলোকে ভোটে দাঁড়াতে হয়, জনগণকে মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিতে হয়। বলতে হয় সর্বজনীন স্বাস্থ্য পরিষেবা দেওয়ার কথা। এমনি ভাবে দ্বাদশ পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার আগে যোজনা কমিশন এক উচ্চ-স্তরীয় বিশেষজ্ঞ দল তৈরী করে ডা শ্রীনাথ রেড্ডি-র নেতৃত্বে, যে দল সর্বজনীন স্বাস্থ্য পরিষেবা বিষয়ে সুপারিশ করবে যোজনা কমিশনকে।

    পাব্লিক হেলথ ফাউন্ডেশন অফ ইন্ডিয়া-র কর্ণধার ডা শ্রীনাথ রেড্ডি-র নেতৃত্বে এই দল রিপোর্ট পেশ করে ২০১১-র নভেম্বরে।

    উচ্চ-স্তরীয় বিশেষজ্ঞ দল ইউনিভার্সাল হেলথ কভারেজের সংজ্ঞা নিরূপণ করেন এভাবে—“দেশের যে কোন অংশে বসবাসকারী সমস্ত ভারতীয় নাগরিকের জন্য সমতামূলক লভ্যতা নিশ্চিত করতে হবে, তাঁদের আয়ের স্তর, সামাজিক অবস্থান, লিঙ্গ, জাতি বা ধর্ম নির্বিশেষে যথাযথ খরচের, দায়বদ্ধ ও সঠিক, নিশ্চিত গুণমানের স্বাস্থ্য-পরিষেবা (উন্নয়নমূলক, প্রতিরোধমূলক, নিরাময়মূলক ও পুনর্বাসমূলক) এবং স্বাস্থ্যের বৃহত্তর নির্ণায়কগুলোকে নির্ধারণ করে এমন জনস্বাস্থ্য পরিষেবা দেওয়া হবে ব্যক্তিদের ও জনসমুদায়গুলোকে, সরকার এসব স্বাস্থ্য ও সম্পর্কিত পরিষেবার ব্যবস্থা করবেন এবং নিশ্চিত করবেন, যদিও কেবল সরকারই একমাত্র পরিষেবাপ্রদানকারী হবেন—এমন নয়।“
  • a x | 138.249.1.198 | ২২ মার্চ ২০১৩ ২২:১৩600309
  • পুণ্যদা, একটা স্লাইটলি অফ-টপিক প্রশ্ন, স্টুডেন্ট হেলথ হোম এখনও আছে? থাকলে ব্যাপ্তি কিরকমের?
  • ম্যাক্সিমিন | 69.93.218.136 | ২২ মার্চ ২০১৩ ২২:১৩600320
  • হ্যাঁ তারপর বলুন? সরি, ইন্টারাপ্ট করলাম।
  • পুণ্যব্রত গুণ | 151.0.9.75 | ২২ মার্চ ২০১৩ ২৩:২৮600331
  • উচ্চ-স্তরীয় বিশেষজ্ঞ দল দেশের স্বাস্থ্য-পরিস্থিতির ছবি তুলে ধরেছেন।

    প্রধান স্বাস্থ্য-সূচকগুলোঃ অন্য কিছু দেশের সঙ্গে ভারতের তুলনা
    সূচক ভারতচীন ব্রাজিলশ্রী লঙ্কা থাইল্যান্ড
    নবজাতকের মৃত্যু-হার/ ১০০০ জীবিত শিশু জন্ম5017171312
    ৫ বছরের নীচে মৃত্যুর হার/ ১০০০ জীবিত শিশু জন্ম6619211613
    পুরো টীকা পেয়েছে (%) 6695999998
    দক্ষ ব্যক্তি দ্বারা প্রসব 4796989799

    স্বাস্থ্যখাতে খরচে সরকার কতটা গুরুত্ব দেয় দেখা যাক— ভারত ও আরও কটা দেশ, ২০০৯
    জিডিপি-র % হিসেবে মোট সরকারী ব্যয় মোট সরকারী ব্যয়ের % হিসেবে স্বাস্থ্য খাতে সরকারী ব্যয়জিডিপি-র % হিসেবে স্বাস্থ্য খাতে সরকারী ব্যয়
    ভারত 33.6 4.1 1.4
    শ্রী লংকা 24.5 7.3 1.8
    চীন 22.3 10.3 2.3
    থাইল্যান্ড 23.3 14.0 3.3
    Source: WHO database (2009)

    ভারতের বর্তমান স্বাস্থ্য চিত্র
    কম ওজনের সবচেয়ে বেশী সংখ্যক শিশু (৩ বছরের নীচে ৪৬%)
    বর্তমানে নবজাতকের মৃত্যুর হার প্রতি ১০০০ জীবিত শিশু-জন্মে ৫০;
    প্রতি ১০০০০০ জীবিত শিশু-জন্মে ২১২ জন মা মারা যান;
    জাতীয় লক্ষ্যমাত্রা ২০১৫-র মধ্যে নবজাতকের মৃত্যু-হার ১০০০-এ ৩৮ এবং মায়ের মৃত্যুর হার ১০০০০০-এ ১০০-তে নামিয়ে আনা ;
    অসংক্রামক রোগের বোঝা বেড়ে চলেছে
    ২০১১(১০ লক্ষ) ২০৩০(১০ লক্ষ)
    ডায়াবেটিস 61 101
    উচ্চ রক্ত চাপ 130 240
    তামাকের কারণে মৃত্যু 1+ 2+
    স্ট্রোকের কারণে মৃত্যু (৩৫-৬৪ বছর) 9.2 17.9

    শিশু-মৃত্যুঃ রাজ্যগুলোতে বৈষম্য কি রকম দেখা যাক
    নবজাতকের মৃত্যু-হার মধ্য প্রদেশ : ৭২/১০০০
    উত্তর প্রদেশ : ৬৯/১০০০
    তামিল নাডু : ৩৫/১০০০
    কেরালা : ১৩/১০০০
    সদ্যজাতের মৃত্যু-হার কেরালায় ১১/১০০০ থেকে উড়িষ্যায় ৫৩/১০০০।

    কেন স্বাস্থ্য-ব্যবস্থায় সংস্কার দরকার?
    গ্রামীণ এলাকায় ১৮% ও শহরী এলাকায় ১০% অসুস্থ কোনও চিকিৎসা পায় না।
     গ্রামীণ এলাকার ১২% ও শহরের ১% বাসিন্দা চিকিৎসা কেন্দ্রে পৌঁছতেই পারেন না।
     ২৮% গ্রামবাসী ও ২০% শহরবাসীর চিকিৎসা করানোর পয়সাই নেই।
     যাঁদের হাসপাতালে ভর্তি হতে হয় তাঁদের ৪০%ও বেশী ক্ষেত্রে চিকিৎসা করাতে ধার নিতে হয় বা সম্পত্তি বিক্রি করতে হয়।
     হাসপাতালে ভর্তি মানুষদের ৩৫%-এরও বেশী হাসপাতালের খরচের ভারে দারিদ্রসীমার নীচে চলে যান।
     জনসংখ্যার ২.২%-এর বেশী হাসপাতালের খরচের ভারে গরীব হয়ে যান।
     নাগরিকদের অধিকাংশ যাঁরা স্বাস্থ্য-পরিষেবার সুযোগ নিতে পারেন না তাঁরা কম আয়ের মানুষ।
    তথ্য-সূত্রঃ NSSO (2006)

    আর্থিক সুরক্ষার বর্তমান প্রকল্পগুলো অর্থাৎ স্বাস্থ্যবীমা প্রকল্পগুলো সাধারণত এসবের খরচ দেয় না—
     আউটডোরে চিকিৎসা
    ওষুধের খরচ
     ল্যাবরেটরী পরীক্ষা-নিরীক্ষা
    অথচ এগুলো মিলেই রোগীর পকেট থেকে খরচ হয় সবচেয়ে বেশী!

    স্বাস্থ্য-পরিষেবাঃ গ্রাম শহরে বৈষম্য
    ৮০% ডাক্তার,
    ৭৫% ডিস্পেন্সারী,
    ৬০% হাসপাতাল আছে শহরে।
    পাশকরা ডাক্তারঃ শহরে ১১.৩/১০০০০ ও গ্রামে ১.৯/১০০০০।
  • lcm | 138.48.127.32 | ২২ মার্চ ২০১৩ ২৩:৪১600340
  • ইউনিভার্সাল হেলথ কেয়ার মানচিত্র


    http://en.wikipedia.org/wiki/Universal_health_care

    এই মানিঅচিত্র অনুযায়ী, কানাডা, অষ্ট্রেলিয়া আছে। সোভিয়েত এখনও হয় নি।
  • পুণ্যব্রত গুণ | 151.0.9.75 | ২২ মার্চ ২০১৩ ২৩:৪২600341
  • স্টুডেন্টস' হেলথ হোম এখনও আছে। তবে স্টুডেন্টস হেলথ হোম নামে যে আন্দোলনের কথা শুনেছি, পড়েছি তা দেখিনি আমার ছাত্রজীবনেও।
    সিপিএম নিয়ন্ত্রিত এক কম খরচের হাসপাতাল হয়ে আছে বহুদিন।
  • পুণ্যব্রত গুণ | 151.0.9.75 | ২২ মার্চ ২০১৩ ২৩:৪৫600342
  • ১৯৯১ থেকে দেশটাই যে বিশ্বের মানচিত্রে নেই, ইউনিভার্সাল হেলথ কেয়ার-এর মানচিত্রে এখন পাবেন কি ভাবে?
  • lcm | 138.48.127.32 | ২২ মার্চ ২০১৩ ২৩:৪৮600277
  • তা ঠিক, ১৯৯১-এর আগে ছিল। অবশ্য শুধু হেলথকেয়ার কেন, প্রায় সব কিছুই ইউনিভার্সাল ছিল।
  • পুণ্যব্রত গুণ | 151.0.8.142 | ২৩ মার্চ ২০১৩ ২০:৩৩600278
  • Dr. Norman Bethune Janaswasthya Andolan organiser Dr. Jnan Brata Sil writes on universal health care in Soviet Union

    I being a doctor with no grinding on sociology and economics, am guided by my faith on the teachings of Karl Marx within my limits of understanding. I have seen poverty from very close proximity. I personally know what is meant by "hunger pain". I was made to understand that a socialist revolution will usher in a radical transmission when we shall get the social control on all weapons of production. The State shall wither away, society will be run on the slogan "from each according to his ability and to each according to his needs". Religion being "OPIUM for the people" shall recede to oblivion and so on.
    I visited Soviet Union, our the then Fatherland, on a WHO-Fellowship (ignoring one such to USA, where I could fetch more money and also bring that money to India) and traveled extensively. I was very happy at the total state controlled care of all citizens from womb to tomb. All citizens are to report to local health-centres /polyclinics whenever necessary and there ended individual's responsibility. On wards all the responsibilities were of the state health administration. When one moved from one city or state to any other, his health file also moved with him (we were told). Education was FREE till the highest level, depending on the capability of the student and on completion of education, all have to work except the medically unfit ones. Salary range was from Rubles: 150 to 650. Thus earnings of all working couples were between Rubles: 300 to 1300. Food was very cheap. Cost of living was low. One day I found some one falling on the ground may be a vaso-vagal attack for some reason and I was thinking if I should try to volunteer my services, an Ambulance came and picked him away in no time. It appeared to be a heaven on the earth.
    However, the reverse side of the experience were also disappointing. Leaders moving in convoy preceded and followed by police personnel in large number of vehicles, in a manner our leaders in power (including the local communists) move. People driven out from the roar were grimacing at the leaders, in anger. One man at Alma-Ata (now Almati) told me "you being a Moslem, I would like to draw your attention to the fact that these white people are destroying our tradition etc etc. indicating that the Russian domination was not to the liking of the other nationalities). Our young lady interpreter preferred to dance with me rather than discuss on social issues (this could be due to administrative reasons as well) but she gifted me a record of "The Internationale" before our departure.
    On this background, even with my reservations on deviations of the communist leaders, I have to say if the State does not come forward with total health-care, at least as far as practicable, poor people have to opt for death. The capitalist alternative is to allow the sharks to thrive at the cost of poor people who constitute the vast majority of the population.
    Many liberal democratic countries have state health care system to a great extent. India also follows this path to a great extent till date but is trying to wriggle out of it by PPP and other such other models and efforts.
    I confess I do not know what is the right path. Soviet Union has withered away, China has a communist flag but no communist party (possibly no communist party ever existed on this globe). I am told that that the present Politburo of the CPC has some richest citizens of China. Can Cuba cannot be the flag-bearer of socialist order?
    .......... Capitalist Globalization has uprooted the socialist concept of Internationalism. So whatever USA does, we have to follow tomorrow.
  • পুণ্যব্রত গুণ | 151.0.8.142 | ২৩ মার্চ ২০১৩ ২০:৩৭600279
  • সর্বজনীন স্বাস্থ্য পরিষেবার লক্ষ্যে উচ্চস্তরের বিশেষজ্ঞ দল যে সব বিষয় নিয়ে বিবেচনা করে, সেগুলো হল—
    1.মানব সম্পদের প্রয়োজন
    2.চিকিৎসা-পরিষেবা মানুষের নাগালে আনা
    3.ব্যবস্থাপনায় সংস্কার
    4.জনসমুদায়ের অংশগ্রহণ
    5.ওষুধপত্র নাগালে আনা
    6.স্বাস্থ্য-পরিষেবায় অর্থের যোগান
    7.সামাজিক যে বিষয়গুলো স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করে।

    সর্বজনীন স্বাস্থ্য পরিষেবার যে নির্দেশক নীতি উচ্চ-স্তরীয় বিশেষজ্ঞ দল স্থির করেন—
    •সবার জন্য
    •সমতামূলক
    •কাউকে বাদ দেওয়া হবে না আর কারুর প্রতি বৈষম্য নয়
    •যুক্তিসঙ্গত ও ভালো গুণমানের পরিষেবা
    •আর্থিক সুরক্ষা
    •রোগীর অধিকারগুলোর সুরক্ষা
    •সরকারী স্বাস্থ্য-পরিষেবা মজবুত করা
    •দায়বদ্ধতা ও স্বচ্ছতা
    •জনসমুদায়ের অংশগ্রহণ।

    তাঁরা লক্ষ্য নির্ধারণ করেন—সমস্ত নাগরিকের জন্য সার্বজনীন স্বাস্থ্য-পরিষেবার প্যাকেজ, যাতে প্রয়োজনীয় প্রাথমিক, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্তরের চিকিৎসা-পরিষেবা থাকবে, সরকার যার খরচ যোগাবে। এক বিশেষজ্ঞ দল মাঝে মাঝে প্যাকেজের উপাদানগুলো ঠিক করবেন, রাজ্যভেদে প্যাকেজের উপাদানে পার্থক্য থাকতে পারে।

    চিকিৎসার খরচ কোথা থেকে আসবে ও আর্থিক সুরক্ষা কি ভাবে হবে?
    কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারগুলো মিলে স্বাস্থ্যখাতে সরকারী ব্যয় বর্তমানের জিডিপির ১.৪% থেকে বাড়িয়ে দ্বাদশ পরিকল্পনার শেষে অন্তত ২.৫% এবং ২০২২-এর মধ্যে অন্তত ৩% করা উচিত।
    ওষুধ কেনায় সরকারী ব্যয় বাড়িয়ে বিনামূল্যে অত্যাবশ্যক ওষুধ সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে।
    চিকিৎসা-পরিষেবার অর্থের মূল উৎস হবে সাধারণ কর, সঙ্গে যাঁরা মাইনে পান বা আয়কর দেন তাঁদের মাইনে বা করযোগ্য আয়ের অনুপাত হিসেবে অতিরিক্ত বাধ্যতামূলক অর্থ।
    স্বাস্থ্যের খরচ তোলার জন্য ক্ষেত্র-নির্দিষ্ট কর (sector-specific taxes) তোলা বন্ধ হোক, যেমন তামাক ও মদের ওপর বেশী কর।
    জাতীয় স্বাস্থ্য প্যাকেজের জন্য ইউজার ফি বন্ধ হোক—যাঁরা গরীব নন তাঁদের কাছ থেকেও।
    যাতে সব নাগরিক সমান স্তরের অত্যাবশ্যক স্বাস্থ্য পরিষেবা পেতে পারেন তাই নির্দিষ্ট লক্ষ্যে অর্থ স্থানান্তর শুরু হোক যাতে সব রাজ্যে মাথাপিছু স্বাস্থ্যখাতে খরচ সমান হয়।
    রাজ্যগুলোর প্রাকৃতিক ও সামাজিক-সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যকে মাথায় রেখে রাজ্যগুলোর প্রস্তাবিত অর্থ সরবরাহ করা হোক নমনীয় ভাবে ও প্রয়োজন মত।
    সর্বজনীন স্বাস্থ্য পরিষেবার সঙ্গে সরকারী বীমা যোজনাগুলোকে যুক্ত করা হোক ইন্ডিয়া হেলথ কার্ডের মাধ্যমে।

    স্বাস্থ্য-পরিষেবায় ইউজার ফি-র বিরুদ্ধে উচ্চ-স্তরীয় বিশেষজ্ঞ দল
    ইউজার ফি অর্থাৎ পরিষেবার জন্য ফি নেওয়ার বিরুদ্ধে আলোচনা করতে গিয়ে তাঁরা দুটো উদ্ধৃতি তুলে দিয়েছেন—
    “চিকিৎসা পরিষেবার জন্য ইউজার ফি নেওয়া শুরু করা হয়েছিল খরচ তোলার এক প্রক্রিয়া হিসেবে আর চিকিৎসা পরিষেবা অপ্রয়োজনীয় ভাবে বেশী ব্যবহার করাকে নিরুৎসাহ করতে। কিন্তু তেমনটা হয় নি। বরং ইউজার ফি গরীবদের শাস্তি দিয়েছে।”—ডা মার্গারেট চ্যান, ডিরেক্টর জেনেরাল, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (২০০৯)
    “দ্রুত বিজয়ের রণনীতি হিসেবে মিলেনিয়াম প্রজেক্ট সুপারিশ করেছে যে ২০০৬-এর শেষের মধ্যে প্রাথমিক শিক্ষা ও অত্যাবশ্যক চিকিৎসা পরিষেবা থেকে ইউজার ফি তুলে নেওয়া হোক।”—ডা জেফ্রি স্যাকস (২০০৫)।

    স্বাস্থ্যের জন্য খরচ ও আর্থিক সুরক্ষাঃ বিশেষজ্ঞ দলের আরও প্রস্তাব
    স্বাস্থ্যখাতে সমস্ত সরকারী খরচের ৭০% হওয়া উচিত প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরিষেবার জন্য, যার মধ্যে প্রাথমিক স্তরের প্রতিরোধমূলক ও নিরাময়মূলক ব্যবস্থা থাকবে, বিশেষ ঝুঁকিগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা থাকবে।
    বীমা কোম্পানী বা স্বতন্ত্র কোনও সংস্থাকে যুক্ত না করে সবার নাগালে ভাল মানের চিকিৎসা পরিষেবার ব্যবস্থা করতে হবে কেন না স্বতন্ত্র সংস্থাগুলো পরিষেবাকে খন্ডিত করে দেয়, ফলে চিকিৎসার খরচ বাড়ে, সমাজে সুস্থ থাকার হার কমে।
    কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের পরিষেবা কেনা উচিত (স্বাস্থ্য দপ্তরের সঙ্গে যুক্ত সংস্থাগুলোর মাধ্যমে।
    রাষ্ট্রীয় স্বাস্থ্য বীমা যোজনার জন্য শ্রম দপ্তর যে কারিগরী ও অন্যান্য পরিকাঠামো গড়েছে তা সার্বজনীন স্বাস্থ্য পরিষেবার মর্ম হোক এবং তার দায়িত্ব স্বাস্থ্য ও পরিকল্পনা দপ্তরকে দেওয়া হোক।
    ক্রমশ বিভিন্ন কর্মসূচী (জাতীয় গ্রামীণ স্বাস্থ্য মিশন ও এইচ আই ভি/এডস-এর মত উল্লম্ব কর্মসূচী)-তে দেওয়া পরিষেবাগুলোর মধ্যে সমন্বয় সাধন করা হোক।

    চিকিৎসা পরিষেবা পরিচালনায় থাকবে ব্যাপ্তি, গভীরতা, গুণমান ও দায়বদ্ধতা।
    থাকবে উৎকর্ষ ও দক্ষতা।
    •সরকারী পরিষেবাগুলোকে মজবুত করা হোক। (বিশেষতঃ গ্রাম ও শহরের প্রাথমিক পরিষেবা, জেলা হাসপাতাল।)
    • বেসরকারী চিকিৎসা পরিষেবার সঙ্গে চুক্তি হোক (প্রয়োজন ও উপলব্ধতা অনুযায়ী)—তাদের কাছ থেকে কি নেওয়া হবে নির্দিষ্ট করা হোক।
    • পরিষেবার নেটওয়ার্ক গড়ে প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চতর চিকিৎসার সমন্বয় ঘটানো হোক। (সরকারী, বেসরকারী, সরকারী-বেসরকারী যৌথ উদ্যোগ)।সরকারী-বেসরকারী যৌথ উদ্যোগ অর্থাৎ পিপিপি-র প্রস্তাবের আমরা বিরোধী।
    •গুণমান, খরচ ও ফলাফল নজর রাখা হোক ও নিয়ন্ত্রণ করা হোক।
    •প্রত্যেক নাগরিককে স্বাস্থ্য পরিষেবার বিভিন্ন স্তরে জাতীয় স্বাস্থ্য প্যাকেজের অংশ হিসেবে অত্যাবশ্যক ও প্রামাণ্য চিকিৎসা পরিষেবার অধিকার দেওয়া হোক।
    •দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্তরের পরিষেবা সমান ও উন্নত ভাবে পৌঁছে দিতে শয্যা-র যথাযথ ব্যবস্থা করা হোক।
    •পরিষেবার সমস্ত স্তরে গুণমান নিশ্চিত করা হোক।
  • BanglarBagh | 87.185.165.15 | ২৩ মার্চ ২০১৩ ২১:৪৫600280
  • Ei bhabe IP Address sobaike dekhano ta ki Privacy Law ar birudhye Jaayna? Oboshyo amader deshe ki educated ki halfeducated ba ki Politician, keho karo privacy niye bhabena! Amar IP address o dekha jaabe, tai aar kono din ekhane likhbona, onyo der socheton korar jonyo likhte holo!
  • S | 24.139.222.67 | ২৩ মার্চ ২০১৩ ২২:১০600281
  • গ্রামে ডাক্তার পাবার সম্ভাবনা কত? এই ব্যাপারে সরকারের কী করা উচিত?
  • mila | 212.156.10.253 | ২৩ মার্চ ২০১৩ ২২:১৩600282
  • আই পি যতদুর জানি মাস্ক করা থাকে, তাই এখান থেকে আই পি জানার সম্ভাবনা নেই, তবে অন্যেরা আরো বিশদে বলতে পারবেন
  • S | 24.139.222.67 | ২৩ মার্চ ২০১৩ ২২:১৩600283
  • এই সাইট যারা চালান তাদের IP address দেওয়ার বিষয়টা একটু ভাবতে অনুরোধ অনুর্পোধ করছি। এটা avoid করা যায়না?
  • pi | 78.48.231.217 | ২৩ মার্চ ২০১৩ ২২:১৬600284
  • এটা ফেক আইপি।
  • mila | 212.156.10.253 | ২৩ মার্চ ২০১৩ ২২:১৭600285
  • পোস্ট এ যে আই পি দেখা যাচ্ছে আর আমার আই পি এক নয়, confirm করলাম
  • টুপু | 111.63.214.23 | ২৩ মার্চ ২০১৩ ২২:২১600286
  • সরকার সকলের জন্য স্বাস্থ্যের দায়িত্ব নেবে কেন? মূল প্রতিবেদনের এই জায়গাতেই আটকে গেলাম।
  • siki | 132.177.19.0 | ২৩ মার্চ ২০১৩ ২২:২১600288
  • আইপি প্রথমত মাস্কড আইপি। দ্বিতীয়ত আইপি দেখানো কোনওমতেই প্রাইভেসির বিরুদ্ধে যায় না। তৃতীয়ত, অনেক ভেবেচিন্তেই এই মাস্কড আইপি দর্শানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    চিন্তার কিছু নেই, আইপি নিয়ে আজ অবধি কোনও সমস্যা হয় নি, ভবিষতেও হবার চান্স কম। নির্ভয়ে লিখুন।
  • Ekak | 125.118.27.225 | ২৩ মার্চ ২০১৩ ২২:২৪600289
  • সেত আমারো নয় । ইটা দেখাবার ও কি আদৌ কোনো প্রয়োজন আছে ।
  • টুপু | 111.63.214.23 | ২৩ মার্চ ২০১৩ ২২:২৪600290
  • এটা বাদ দিয়েও আরও অনেক বক্তব্য আছে,কিন্তু এই জায়গাতেই আটকে গেলাম।ধরলাম সরকারের সদিচ্ছা আছে ( সত্যি আছে? অবিশ্বাস্য) তাতেও অনেকগুলো সমস্যা আছে।কিন্তু আগে এই জায়গাটাতে পরিষ্কার হওয়া দরকার
  • pi | 78.48.231.217 | ২৩ মার্চ ২০১৩ ২২:২৬600291
  • কী কী সমস্যা ?
  • Ekak | 125.118.27.225 | ২৩ মার্চ ২০১৩ ২২:৩১600292
  • দুইখান প্রশ্ন :
    1. সব ম্যানুফ্যাকচারার কি জিয়েম্পি সার্তিফায়েদ ।

    2. কোন অসুধ জেনেরিক পাওয়া যাবে আর কোনটা যাবেনা সেটা ঠিক হওয়া আগে দরকার । তারচে আগে দরকার কে ঠিক করে দেবে সেটা জানা । সেই প্রসেস তা কিভাবে এগোবে ।
  • Punyabrata Gun | 47.228.107.24 | ২৩ মার্চ ২০১৩ ২২:৩৯600293
  • Sorkar dayitwa neoa uchit karon se pratyek nagariker kachh theke pratyaksha ba paroksha kar ney.
  • S | 24.139.222.67 | ২৩ মার্চ ২০১৩ ২২:৫১600294
  • Punyabrata Gun: স্বাস্থ্য-বীমা সম্পর্কে আপনার ভাবনা কী জানতে ইচ্ছুক।
  • টুপু | 125.241.82.201 | ২৩ মার্চ ২০১৩ ২৩:০৮600295
  • গুণ মশাই,রামা কৈবর্ত দের দায়িত্ব সরকারেরই নেওয়া উচিত,কিন্তু তাই বলে আম্বানি ভাইদেরটা নেবে কেন?আমার মনে হয় একটা নির্দিষ্ট আয় সীমার মধ্যের মানুষদের দায়িত্ব সরকার নিক। দায়িত্ব পালনে একটু হলেও তো সুবিধা হবে।

    এবার একটা প্রশ্ন-বাস্তবের সঙ্গে প্রত্যক্ষ যোগাযোগ না থাকলেও যা পড়ি ও বুঝি,স্বাস্থ্য ব্যবস্থার অন্যতম প্রধান সমস্যা ডাক্তার না পাওয়া,বিশেষ করে গ্রামে।সরকারি( জনগনের পয়সাতেই) ডাক্তারি পড়ে তারা যেতে চান না( অবশ্যই তাদের পক্ষেও যুক্তি আছে,এবং সেগুলো যে ফেলে দেওয়ার মতো ,তাও নয়) তাদের কী বাধ্য করা যায়? আপনার লেখাতেই প্রকট জনসংখ্যা অনুপাতে ডাক্তারের স্বল্পতা।এক একটা মেডিকেল কলেজ খুলতে সরকারের খরচ ১০০ কোটি টাকা।টাকার সমস্যা তো আছেই সেই সঙ্গে সঙ্গে আবার পড়ানোর লোক ও খুঁজে পাওয়া যায় না।এই সমস্যাগুলোর সমাধানের কোনো উপায় জানালে বাধিত হব।
  • চান্দু মিঁঞা | 127.193.35.128 | ২৩ মার্চ ২০১৩ ২৩:১৪600296
  • সমস্যাগুলো বেশ জটিল প্রকৃতির তাই সরল সমাধান নাই। তবে আমরা আম্বানি প্রভৃতির কিছু পয়সা জাতীয় সম্পত্তি বলে ঘোষণা করে তাই দিয়ে শুরু করতে পারি।
  • lcm | 34.4.162.218 | ২৪ মার্চ ২০১৩ ০৩:৫০600297
  • সরকারি চিকিৎসাব্যব্স্থা তো আছে।
    http://en.wikipedia.org/wiki/Healthcare_in_West_Bengal - এখানকার তথ্য অনুযায়ী পশ্চিমবঙ্গে হাসপাতালগুলিতে মোট ১ লক্ষের বেশী বেড আছে, সরকারি হাসপাতালে বেড ৭০ হাজারের মতন, বেসরকারিতে প্রায় ৩৫ হাজার। ভারতে সব রাজ্যেই আছে। পৃথিবীর বেশীর ভাগ দেশেই আছে সরকারি চিকিৎসাব্যব্স্থা।

    হয়ত পর্যাপ্ত নয়, পরিকাঠামো ঠিকঠাক নেই, ওষুধ/সরঞ্জাম নেই, অনুন্নত পরিসেবা, কোথাও বা নামেই আছে - কিন্তু একটা সরকারি সিস্টেম আছে। অনেক দেশেই সরকারি ব্যবস্থার পাশাপাশি বেসরকারি চিকিৎসার ব্যব্স্থাও আছে।
  • বাংলার "হাতেম-তাই" | 151.0.9.59 | ২৪ মার্চ ২০১৩ ০৫:৪৫600299
  • " স্বাস্থ্য, সকলের জন্য " --- এই 'মায়া পাতায় ' ,অ-কারণেই , " BanglarBagh"- এর ভৌ ভৌ - এর আওয়াজ শুনে খ্যা খ্যা করে অনেকক্ষণ হাসলাম। ( বিশদে বর্ণন আধিক্য মাত্র্র ---- 9:45PM post is self explanatory)

    তবে হ্যাঁ --- পেরাইভেসি-- শুধুমাত্র তেনার নিজেরটা-র জন্য্ই না -- সক্কলের জন্য চিন্তিত তিনি । সক্কলে জানে " বাঘ" নিজের জন্য পেরাইভেসি পছন্দ করে।

    কয়েইজন অবইশ্য তেনাকে আশ্বস্ত করইেছেন : ভয় নাই ভয় নাই প্রিয়ে ইঃ ইঃ ... মZআ লাগছে পইড়্যে -- হিঃ হিঃ ..
    ---
    "আত্মপ্রকাশ"-এর সমস্যা কোথায় ? কেনো?

    --- তিনিই জানেন কেনো।
    ---

    কপিরাইটের সমিস্যে ইটা নয় -- ( "আত্মপ্রকাশ"-এর কপিরাইটের সমিস্যে আছে বটে, কিন্তুক ইটা সিটা নয় )

    কি জানি, ইটা হয়তো ২০১৩-এর "গেরিলা -যুদ্ধের" / "মেঘনাদ" -এর ইস্টাইল বটে।
    --- .... বেণী ভিজাইবক না -- হিঃ হিঃ

    থুরিথুক্কি , ( গুণীজন বুজহ সন্ধান )
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। চটপট মতামত দিন