এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • রাণা আলম | 111.217.42.193 | ০৩ জুন ২০১৩ ২২:১৯609076
  • মিসড কল কড়চা...

    আমাদের মধ্যবিত্ত বাড়িতে আগে ল্যান্ড ফোন ব্যাপারটা বেশ রোমান্টিক ছিল।আগে নাকি অপারেটর কে ফোন করে লাইন চাইতে হত,যাই হোক,সেই যুগ দেখার সৌভাগ্য বা দূর্ভাগ্য আমার হয়নি।ল্যান্ড ফোনে রিং হত,তার শব্দ বড় মিষ্টি ছিল।এখনকার মাল্টি-মিডিয়া হ্যান্ডসেটে তা পাওয়া যায় না।এবং এই ল্যান্ডফোনের রোমান্টিক যুগ শেষ হয়েছে ‘মোবাইল’ নামক বিদিশি হানাদারের আক্রমণে।যদি ভুল না করে থাকি, ‘মিসড কল’ ব্যাপারটা চালু হয়েছে চলমান বা ভ্রাম্যমাণ কথা বলার যন্ত্রটি আবির্ভূত হওয়ার পর।

    আমার এক ভাগ্নে,সে যখন বছর আটেকের ছিল,এবং উচ্চতায় বাড়ির টেবিলে রাখা ল্যান্ডফোন’টির নাগাল পাওয়া সম্ভবপর হলে সে রীতিমত টেলিফোন নাম্বার লেখা ডায়েরি দেখে সবাই’কে ফোন করতো।ইলেক্ট্রিক অফিস থেকে দমকল,কেউ তার নিশানা থেকে বাদ যেতনা।বলা বাহুল্য,এ সদালাপ বেশিদিন চলেনি,টেলিফোন বিলের নমুনা দেখে আমার দিদি একদিন আড়ং-ধোলাই দিতেই এ রোগ সেরে গিয়েছিল।যখন মোবাইল চালু হল,মিসড কল ব্যাপারটা লোকমুখে ছড়িয়ে পড়লো,আমার ভাগ্নে তখন বছর দশেকের,সে রীতিমত গম্ভীর মুখে ল্যান্ডফোন থেকে আমার মোবাইল নাম্বার ডায়াল করে আমাকে বলতো,
    ‘মামু,মিসড কল দিলাম’,তারপর বিনাবাক্যবয়ে রিসিভার রেখে দিত।
    আমার কিছু পরিচিত মানুষজন আছেন,যারা তাদের নিজের দরকারেও আমাকে মিসড কল করেন।ভদ্রতার খাতিরে এই অভদ্রতা’কে সহ্য করতে হয়।এ অভিজ্ঞতা বোধহয় অনেকেরই আছে।আমার বাবা আবার সাধারণত মোবাইল হ্যান্ডসেট টি কোথায় রেখেছেন তা ভুলে যান এবং যখন ফিরে পান,তখন জমে থাকা মিসড কলের মধ্যে অজানা নম্বর দেখলেই ভাবিত হয়ে কল করতে ব্যস্ত হয়ে ওঠেন।একদিন দুপুরবেলা,বাবা আমাকে ডেকে রীতিমত কাঁপা গলায় উত্তেজিত অবস্থায় বললেন,
    ‘একটি মহিলা আমাকে ফোন করে কথা বলতে চাইছিল আবার সেই কথার দাম বাবদ কিসব টাকার কথাও বলছিল’
    আমি বললাম, ‘তুমি কি বললে?’
    আমি বললাম যে আমি একজন সিনিয়র সিটিজেন,নিজের বাপের বয়সী লোককে এসব কথা বলতে লজ্জা করেনা?’
    ‘তারপর?’
    ‘আরে,কথাই শুনলো না...সেই একই কথা ঘুরিয়ে বলতে শুরু করলো।বাধ্য হয়ে কল কেটে দিলাম’।
    যারা এখনও ব্যাপারটা বোঝেন নি,তাদের জানাই যে মাঝে মধ্যে অনেকেই এরকম রমণী কন্ঠের ফোন পান যেখানে বন্ধুর মত কথা বলার আড়ালে আসলে কিছু অন্য ব্যাপার ঘটে এবং তার দামও দিতে হয়।আমার বাবা’র তারপর থেকে অচেনা নাম্বার দেখলে তাড়াতাড়ি ফোন ধরার বাতিক কেটে গেছে।
    আমার এক বন্ধু আছেন,যিনি অশ্রাব্য ভাষায় আমাদের সম্বোধন করে থাকেন।তখনও মোবাইল ফোন ব্যাপারটা অত সহজলভ্য হয়নি।বাবা বইমেলাতে গিয়ে নিজের হ্যান্ডসেট টা হারিয়েছেন,কলকাতা যাওয়ার ছিল,তাই আমার হ্যান্ডসেট টা নিয়ে গেছেন।
    প্রসঙ্গত বলে রাখি,ফোনে আমার আর বাবা’র গলার স্বর আলাদা করা যায় না।সকালের ভাগীরথীতে বাবা গেছেন।সেসময় কোন দরকারে আমার সেই মিতভাষী বন্ধুটি তার ফোনের ব্যালান্স না থাকার জন্য বারংবার মিসড কল করে গেছে,বাবা প্রথমে বুঝতে পারেন নি,তারপর দেখে কলব্যাক করেছেন,
    আমার বন্ধুটি যথারীতি তার ভঙ্গিতে,
    ‘শূয়োরের বাচ্চা,ফোন ধরতে পারছিস না?’
    আমার বাবা অত্যন্ত সুরসিক।তিনি বললেন,
    ‘বাচ্চাটা তো নেই,শুয়োর বলছি।বলো’
    আমার বন্ধুটি’র কি হাল হয়েছিল তা নাই বা বললাম।
    আমার তখন ফোন টা চুরি গেছে।কাজেই নতুন সিম নিয়েছি একই নাম্বারের।বেশীরভাগ ফোন বাধ্য হয়ে গলা শুনে চিনতে হচ্ছে,এমন সময়,আজ থেকে বছর তিনেক আগে,কল্যাণী থেকে বাড়ি ফিরেছি,ফোন টা সাইলেন্ট করে চানে গেছি।চান করে খেতে বসবো,দেখি,ফোনে অচেনা নাম্বার থেকে গোটা সাতেক মিসড কল।দেখার সময় ছিল না।খাওয়া শেষ করে উঠে দেখি,মিসড কলের সংখ্যা গোটা পনেরো ছাড়িয়েছে।
    নাম্বারটা অনেক চেষ্টা করেও মনে করতে পারলাম না।ছাত্র-রাজনীতি এবং কালচারাল জগতের সাথে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগের জন্য আমার এমনিতেই অনেক ফোন আসে।কি মনে করে রিংব্যাক করলাম,প্রথমবার কেউ ফোন তুললো না।দ্বিতীয়বার রিং করলাম,ওপ্রান্ত থেকে একজন ফোন তূললো,কিন্তু সাড়া নেই,রাতের ঘড়িতে তখন এগারোটা।
    ওপ্রান্ত থেকে কোনো সাড়া না পেয়ে বাধ্য হয়ে আমি বললাম,
    ‘যদি কিছু না বলার থাকে তাহলে দয়া করে আর বিরক্ত করবেন না প্লিজ’
    ওপ্রান্ত থেকে সাড়া এলো,
    ‘আমি একটু কথা বলতাম আপনার সাথে...’
    মেয়ের গলা।আমি খানিক ইতঃস্তত করলাম।অনেকে প্র্যাক্টিক্যাল জোক করে থাকেন,কড়া গলায় বললাম, ‘কে বলছেন আপনি?কি দরকার?’
    খুব বিব্রত গলায় উত্তর এল ‘আ-আমি পৃথা।প্লিজ ফোনটা কাটবেন না,আমি মিনিট পাঁচেক আপনার সাথে কথা বলতে চাই’
    আমি চিন্তিত হয়ে পড়লাম, ‘আচ্ছা বলুন,কি বলতে চাইছেন?’
    তারপর যা শুনলাম তা সাধারণত গল্পেই ঘটে থাকে,পৃথা চ্যাটার্জি(নাম পরিবর্তিত),একটি উচ্চবিত্ত বাঙালি ব্যবসায়ী বাড়ির ছোট মেয়ে,সে নিজে বিজনেস ম্যনেজমেন্ট ডিগ্রিধারী এবং নিজের স্বাধীন কোম্পানি খুলেছে।বেশকিছুদিন ধরে সে একটি মাড়োয়ারী ছেলের সাথে সম্পর্কে আবদ্ধ।এখন সেই ছেলেটি বাড়ির চাপে তাকে ত্যাগ করেছে।অতএব হিন্দি সিনেমার ফর্মূলা মেনে মেয়েটি ডিপ্রেসনের শিকার এবং সুসাইড করার কথা ভাবছে।আজকে সে মরার পূর্ব-প্রস্তুতি হিসেবে সোস্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট ঘাঁটছিল,সেখানে কোনো এক কমন ফ্রেন্ডের লিঙ্কে আমার প্রোফাইল তার নজরে আসে,সেখান থেকেই তার আমার সাথে কথা বলার ইচ্ছে হয়।শুনলে গল্প মনে হতে পারে,তবে ঘটনাটি বাস্তব।আমি একটু বিপাকে পড়লাম।কারণ যদি আমি ফোন কেটে দিই আর এই বড়লোকের আদুরে মেয়ে না মরুক,সুইসাইড অ্যাটেম্প করে বসে,পুলিস লাস্ট কল রেকর্ড দেখে আমাকে তুলে নিয়ে যাবে।বাধ্য হয়ে মেয়েটিকে বোঝাতে শুরু করি।রাত এগারোটা থেকে ভোর তিনটে অব্দি টানা কথা হয়।তিনবার ফোন কেটে গিয়েছিল এর মধ্যে।কাউন্সেলিং করানোতে আমার কিঞ্চিত খ্যাতি আছে।সেটাই কাজে লেগে যায়।
    বর্তমানে মেয়েটি অতীতের ছায়া থেকে বেরিয়ে নিজের ব্যবসায় সুপ্রতিষ্ঠিত,গতবছর বিয়ে করেছে,আমি নিমন্ত্রিত ছিলাম।সে ফেসবুকেই আছে এবং তার অনুমতি নিয়েই ঘটনাটি তিনবছর পর প্রকাশ করলাম।
    আরেকটা ঘটনা দিয়ে আজকের বাজে বকা শেষ করব।মাস পাঁচেক আগের কথা।আমি ঘরে ছিলাম না।ফোনটা বিছানার পরে রাখা ছিল।ফিরে এসে দেখি,একটা মিসড কল।হাতে নিয়ে স্ক্রীন লকটা খুলতেই নাম্বারটা চোখে পড়লো।বুকটা ধক করে উঠলো,এ নাম্বার আমার চেনা।হয়ত কোনোদিনই এ নাম্বার আমি ভুলবোনা।অনেকদিনের স্মৃতি জড়িয়ে এ নাম্বারের সাথে।
    সাত বছর মানে তো নিছক কটা ঘন্টা মিনিট নয়,এক লহমায় সাত বছর আগের দিনগুলো মনে এলো।কিছু অভিমানী মেঘ,কিছু না-রাখা কথা,পুরোনো চিঠির স্তুপ...আর ধর্ম-বর্ণের নামে দুটো বলিদান...
    মনে পড়ে এখনও...
    ফোনটা হাতে নিয়ে চুপ করে বসে থাকলাম।রিংব্যাক করতে ইচ্ছে করলো না।জানালার বাইরে তখন সন্ধে নেমেছে...

    “তুমি বলেছিলে বিচ্ছেদই শেষ কথা...
    তারপর বাঙময় নীরবতা।
    শেষ কথা কি কেউ জানে?
    শেষ কথা ছড়িয়ে আছে হৃদয়ের সবকোণে,সবখানে...”

    নাম্বারটা পালটে ফেলেছি তারপর।আর সেই নাম্বার থেকে মিসড কল আসেবেনা...
  • শ্রী সদা | 127.194.195.113 | ০৩ জুন ২০১৩ ২২:৩৬609077
  • শুওরের বাচ্চার কেসটা অসা ঃ)
  • ladnohc | 116.216.122.145 | ০৪ জুন ২০১৩ ০১:১৩609078
  • আর সেই নাম্বার থেকে মিসড কল আসেবেনা...
    কিন্তু মিস্ড তা তো থেকেই যাবে রাণা......
  • Lama | 127.194.240.215 | ০৪ জুন ২০১৩ ০৪:৪১609079
  • জনৈক রাহূল একবার আমার গিন্নির মোবাইলে ফোন করে বন্ধুত্ব করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। গিন্নি এ ব্যাপারে তাঁর অপারগতা ব্যক্ত করার পর শ্রী রাহূল ঘনঘন মিসড কল দিতে শুরু করেন। বাধ্য হয়ে রাহূলোবাবুর নম্বরটি আমাকে দিকে দিকে রাষ্ট্র করে দিতে হয় (কিছু কিছু চন্ডাল গুরুভ্রাতা সে সময় ফোন্নম্বর রাষ্ট্র করার বিভিন্ন ফন্দিফিকির জানিয়ে সাহায্য করেছিলেন)। যেমন, বাজার যাবার আগে কয়েকটা একশো টাকার নোটের ওপর , বা সুলভ শৌচালয়ের কিংবা ফেসবুকের দেয়ালে নম্বরটা লিখে দেওয়া ইত্যাদি। তাছাড়া বিক্কলেজে তখন পরীক্ষা উপলক্ষ্যে ছেলেপুলে রাত জাগছিল। তাদের মধ্যে অনেকেই ফেসবুক মারফৎ জানতে পেরে উৎসাহের সঙ্গে ব্যাপারটায় হস্তক্ষেপ করে।

    তারপর মিসড কল আসা বন্ধ হয়ে যায়। আজ রাতে এই টইটা দেখে ভাবলাম একটু খোঁজ নিয়ে দেখি। রাত আড়াইটে নাগাদ রাহুলকুমারের মোবাইলে (সেভ করে রেখেছিলাম) ফোন করলাম। মানে মিসড কল দিলাম। বলছে 'দিস নাম্বার ডাজ নট এক্সিস্ট'।
  • কৃশানু | 177.124.70.1 | ০৪ জুন ২০১৩ ১৩:৫৫609080
  • একক-দার সেই বিখ্যাত সাজেশন লামাদাকে। যাঁরা খ্যাল করেননি, তাঁদের জন্য একবার কয়ে যাই -

    লামাদা সমস্যাটা বলল। এককদার ফার্স্ট পোস্ট - শ খানেক টাকা খরচা করা যাবে? লামাদা উত্তর দিল - হ্যা, কিন্তু কি করতে হবে? মনে হচ্ছে একটা শয়তানি বুদ্ধি আছে? ( এগজ্যাক্ট ওয়ার্ড গুলো মনে নেই)।
    দশটা দশ টাকার নোট নিন। সেই নোটের প্রত্যেকটিতে কোনো মেয়ের নাম লিখে তাতে ওই ভদ্রলোকের(?) ফোন নাম্বারটা লিখে দিন। তারপর সেলুন, সবজিবিক্রেতা, মাছবিক্রেতা, ট্যাক্সিচালক এদেরকে টাকা দেবার সময় ওই নোট গুলো দিয়ে দিন।

    বেশ রাতের দিকে কথা হচ্ছিল, বারোটা বা তারপর। এটা পড়ে অনেকক্ষণ খিলখিলিয়ে হেসেছিলাম :-)
  • Abhyu | 107.89.18.8 | ০৪ জুন ২০১৩ ১৮:৪৮609081
  • সম্ভবতঃ কিছু খতরনাক রুটের অটোতে দিতে বলেছিল। আর মেয়েদের নামগুলোও বেশ ভালো সাজেস্ট করেছিল।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। মন শক্ত করে মতামত দিন