এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ম্ন্গ্ফ্হ

    hashem
    অন্যান্য | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৩ | ৪৮৯৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • 0 | 24.99.144.82 | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ১৯:১৯618983
  • ম্গ্ফহতে ঢুকে পড়েছিলাম একবার। ঢুকে আর বেরোবার পথ পাই না। সে কি কেলো ! আমার তখন অল্প বয়স। সবে পাশ করে বেরিয়েচি। ঐ ফেলুর জ্যাঠার সহপাঠী ছিলুম। যাকে তোমরা সিধু নামে চেনো। ভালো নাম সিদ্ধেশ্বর।
    যা বলছিলুম। পাশ করে বেরিয়ে সবে আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়াতে জয়েন করিচি। প্রথম অ্যাসাইনমেন্ট দিল রাজামুন্দ্রিতে। ঐ গোদাবরী নদীর ধারে। সে তো আর আজকের রাজামুন্দ্রি নয় হে। তখন কিচ্ছু ছিল না। আমরা থাকতুম সার্কিট হাউজে, পাপি হিলস্‌এর কাছেই। দূর থেকে জঙ্গলের আওয়াজ শোনাটোনা যেত। তখন নাকি সে জঙ্গলে বাঘও দু-চারটে ছিল। কিন্তু বাঘের ভয় তখন সেখানকার লোকজন থোরি করত। নাম শুনলে তো খ্যাঁক খ্যাঁক করে হাসবে-কিম্বা না-ও হাসতে পারো, আজ বৃষ্টি হচ্ছে, হয়তো কারো কারো বাড়িতে লোড শেডিং, চা-মুড়ি আর তেলেভাজা নিয়ে বসেচো, সঙ্গে সঙ্গে ঝপাং করে বিদ্যুৎবাবু চলে গেলেন; এখন মোমবাতির কাঁপা কাঁপা আলোয় গপ্পো শুনচো। বাঘ নয়, রাক্ষস। হ্যাঁ , ঠিকই শুনেচো,লোকে বলতেই বলত রাজামুন্দ্রির রাক্ষস। তার জ্বালায় আশপাশের লোকজন অতিষ্ঠ। কারো বাড়িতে গোরু-ছাগল ইত্যাদি আর রাখবার জো নেই,মাঝরাত্তিরে এসে দড়িদড়া খুলে নিয়ে-কি বলবো-সেখেনেই কামড়েকুমড়ে সাবাড় করে রেখে দিত। দেন অ্যান্ড দেয়ার। শুধু ক'টা হাড়গোড় আর ছিবড়ে মাংস হয়তো পড়ে রইতো। কি পিত্তির থলিটা, মুখে দিয়ে হয়তো থু থু করে ফেলে দিল। ইদানিং বাবুর আবার মহামাংসের অভ্যেস হয়েছে, গত তিন মাসে জনা দশ-বারো মানুষ নিখোঁজ। না , নিখোঁজ কেন বলবো, কারো খুলির অদ্ধেকটা, কারো রাংয়ের টুকরো, কারো পাঁজড়ার হাড়.... কিন্তু তোমরা তো বাবু এসব আজগুবি গপ্পো শুনে সময় নষ্ট করবার লোক নও। থাক তাহলে।
  • a x | 86.31.217.192 | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ১৯:২৩618994
  • তারপর তারপর?
  • 0 | 24.99.251.52 | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ২০:১৩619005
  • শুনবে বলচো?
    আচ্ছা, শোনো তাহলে!
    একদিন রাত্তিরে ডিনার খেতে বসিচি-ডিনার হল আবার সার্কিট হাউজের মূল বাড়িটি থেকে একটু দূরে। সেদিনও এরকম বিষ্টিবাদলার পরিবেশ, চৌকিদারকে দিয়ে একটি দিশি মুরগী আনানো গেছে। আমার সঙ্গে থাকতো স্বামীনাথন বলে একজন মান্দ্রাজী। দিব্যি ভদ্র-সভ্য মানুষ, কপালে টিকা পরে, নিপাট সাদা লুঙ্গি (কুমুখুকী আবার রাগমাগ করো না), আর ভাঁজ করা চাদর কাঁধে ঝোলানো; কিন্তু দোষের মধ্যে ঐ-আমিষ খাবার সইতে পারে না, আর বাঙালী নিয়ে একটু ঠাট্টাতামাশা-র বাতিক। আমার আবার নিরামিষটা একেবারে... মুরগীটা একাই খেতে হবে, সঙ্গে গোটা কুড়ি হাতরুটি-জোয়ান বয়সে খিদেটিদে একটু বেশীই লাগতো। আমাদের চৌকিদারের রান্নার হাতটি বেশ। সে অবিশ্যি তিলঙ্গী বা মদ্রদেশীয় নয়, উত্তর ভারতীয়।
    যা বলছিলুম। সেদিন বেশ বাদলা করেচে, থেকে থেকে ঠান্ডা হাওয়া এসে শরীর কাঁপিয়ে দিচ্চে। মাঝে মাঝে কদম ফুলের গন্ধ ভেসে আসচে। বাড়ির কথা ভেবে মন কেমন কচ্চে। স্বামীনাথনও আমার টেবিলেই বসেচে তার সম্বর-রসমের ভাণ্ডার নিয়ে; এইসব ব্যাপারে একটু লিবারেল ছিল সে, কাঠ-নিরিমিষ হলেও আমিষাশীর সঙ্গে এক টেবিলে বসে খাওয়াদাওয়ায় তার আপত্তি ছিল না মোটে। আর আপত্তি থাকলেই বা করবে কি। চৌকিদারকে নিয়ে কুল্যে তো তিনজন মানুষ মোটে, সন্ধ্যে হলেই ঝুঁঝকো অন্ধকার, চারিদিক থেকে বুনো বুনো গন্ধ, জঙ্গুলে জন্তুজানোয়ারের ডাকে রাত্তিরে ঘুমনো দায়, শেয়াল ডাকচে-ফেউ ডাকচে, বাঁদর-হরিণের ডাক, রাতচরা পাখী, বাঘের ডাকও দু-একবার শুনিচি-তার মধ্যে একা একা বসে ঐ রসমের পিণ্ডি গেলার মত কলজের জোর তার ছিল না। আমি তো খাবার খেতে ডাইনিং রুমে যাবোই,ঘর থেকে বেরিয়ে ডাইনিং হল পর্যন্ত ঐ রাস্তাটুকুতে রাত্তির বেলা এক চক্কর না দিলে আমার পেটের খাবার হজম হত না; বেশ ডাকাবুকো ছিলুম কিনা !

    তো সে যাই হোক। সবেমাত্তর গরম গরম মুরগীর ঝোলে ডুবিয়ে একটি রুটিতে কামড় দিতে যাবো, এমনি সময় হঠাৎ একটা দমকা হাওয়া এসে জলের গেলাসটেলাস সব প্রায় উল্টে ফেলে আর কি! মোমবাতি তো নিবেই গেল। তারপর শুরু হল ঝড়। সে কী ঝড়ের দাপট। শন শন করে হাওয়া বইচে, কাচের জানলা একবার এদিকে পড়্চে ঝন করে, একবার ওদিকে পড়চে, অন্ধকারের মধ্যে উঠে যে বন্ধ করতে যাবো, সে সাধ্যি নেই। নিজের হাত-পা অবধি দেখা যাচ্চে না, এমনি নিকষ কালো আঁধার। হাঁক দিতে যাবো-রাজিন্দর ! বলে, এমনি সময় কে যেন আমার হাত চেপে ধরল। একেবারে শীতল, মড়ার মত ঠান্ডা হাত-ও কী খুকী, তুমি অমন ভয়ে জড়োসড়ো হয়ে বসচো কেন- ভয় নেই , ও হাত স্বামীনাথনের !
    স্বামীনাথন ধরা গলায় বল্লে- রাজেনবাবু, শুনিয়ে !

    সেই অন্ধকারে, ঝড়ের মাতামাতির মধ্যে কান পেতে শুনলাম বহু দূর থেকে কার যেন তীব্র তীক্ষ্ণ মর্মভেদী আর্তনাদ, যেন মৃত্যুযন্ত্রণার থেকেও ভয়াবহ ব্যথায় কেউ কাতরে , গুঙরে মরচে। সে আওয়াজ ক্রমে ক্রমে আরো স্পষ্ট হয়ে উঠলো, আরো তীব্র, যেন অন্ধকারকেই কেউ কামড়ে কামড়ে ছিঁড়ে ফেলচে, আর মরণান্তিক ব্যথায় অন্ধকার রাত অমনি গুঙরে গুঙরে উঠচে।

    ঘরটা ততক্ষণে আলো হয়ে উঠেচে। কখন রাজিন্দর এসে ঢুকেচে , খেয়াল করি নি। তার হাতে নতুন মোমবাতি। মুখ থেকে তার সমস্ত রক্ত কেউ যেন শুষে নিয়েচে; কোনোরকমে অস্ফুট গলায় সে বল্লে- ই দানো হায়, সাহাব !
  • চান্দু মিঁঞা | 127.97.232.58 | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ২০:২৪619016
  • তারপর
  • siki | 131.243.33.212 | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ২০:৩০619027
  • জমে গ্যাচে তো!
  • aka | 34.214.145.19 | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ২০:৩৮619038
  • চলুক চলুক।
  • শঙ্খ | 151.0.9.77 | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ২১:৩৪619049
  • লাস্টের আগের প্যারাটা পুরো হেমেন রায়-এস্ক। হাততালি--- হুইসিল--- সিটি!!
  • | 24.97.159.251 | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ২১:৫৩619060
  • দানো মানে হাঁকিনী, ডাকিনী বা শাঁখিনী গোছের কিছু।
    আচ্ছা তারপর?
  • সায়ন | 59.200.93.195 | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ২২:১৭619070
  • ধুস দানো কেন ঐসব হবে! দানো মানে শর্ট ফর্ম অফ দানব।
    যাইহোক, লেখাটা দারুন শুরু হয়েছে... চলতে থাকুক।
  • kk | 81.236.62.176 | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ২২:৩৫618984
  • চমৎকার লাগছে। চলতে থাকুক। ইয়ে, এই টইটার নাম কেমন করে উচ্চারণ করে?
  • 0 | 24.99.251.52 | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ২৩:২০618985
  • সেদিন রাতটা বেশ বিভীষিকাময় কাটলো। চৌকিদার একলা মানুষ , তারও দেখলাম মনে বেশ ভয় ধরেচে। সে বেচারা থাকে ডাইনিং হলের লাগোয়া একটি ছোট্ট ঘরে।রাতে একা থাকতে হলে সে বোধ হয় ভয়ে মরেই যাবে। আমাদেরও তথৈবচ অবস্থা, বিশেষ করে স্বামীনাথনের তো ভয়ে জ্বর এসে গেলো। কে যেন তোমাদের মধ্যে সেদিন তক্কো করছিলে, ভয়ে জ্বর আসতে পারে কিনা? হ্যাঁ, পারে। তবে ভালুক জ্বর, কয়েকঘন্টার মধ্যে সেরে যায়।

    আমিও দেখলুম দুজনার বদলে তিনজন থাকলে বলভরসা একটু বাড়ে, তাই রাজিন্দরকে বল্লুম সে রাতে আমাদের সঙ্গেই এসে শুয়ে পড়তে। সেও বাধ্য ছেলেটির মত তার লাঠি, লন্ঠন ও লোটাকম্বল নিয়ে আমাদের ঘরে এসে ক্যাম্পখাট পেতে শুয়ে পড়ল। ঘরখানি বেশ বড়ই বলতে হবে। জনা চারেক লোক শোয়ার মত। দু প্রান্তের দুই দেয়ালে আমার ও স্বামীনাথনের খাট। রাজিন্দর তার মাঝখানেই তার ক্যাম্পখাট পেতে নিলে। জানালা আঁট করে বন্ধ করা হল, জানালায় আবার শিকটিকের বন্দোবস্ত নেই। ওসব এলাকায় চুরিচামারির তেমন প্রাদুর্ভাব নেই, যদিও গরীব মানুষ বিস্তর। রাতে আর লন্ঠন নেবানো হল না।
    সমস্ত রাত্রি ঝড়ের তাণ্ডব চল্ল।আর মাঝেমধ্যেই বাজের আওয়াজ। অন্য কার কী হলো জানিনা, আমার তো ঘুম হল ছিঁটেফোঁটা। দুচোখের পাতা এক হলেই যেন সেই রক্ত জল-করা আওয়াজ শুনে চমকে চমকে উঠচি। কখনো কখনো মনে হচ্চে জানালার পাল্লা কেউ যেন ঝাঁকিয়ে ঝাঁকিয়ে খুলে ফেলবে। আসলে ঝড়-ভেবে মনকে প্রবোধ দিচ্চি। অন্যান্য রাতে কত জন্তুজানোয়ারের আওয়াজ শুনতে পেতুম, এ রাতে তারাও সকলে চুপ। যেন আসন্ন ভয়ংকর সর্বনাশের প্রহর গুনচে যে যার বাসায় গুটিসুটি হয়ে। আমার দোনলা বন্দুকটিকে পাশে নিয়ে মাথার ওপর বালিশ চাপা দিয়ে কোনোমতে ঘুমোনোর চেষ্টা করলাম। পাশের বিছানা থেকে রাজিন্দরের হনুমান চালিশার মৃদু বিড়বিড় আর স্বামীনাথনের কাঁপা কাঁপা কান্নাভেজা গলায় দুর্বোধ্য মান্দ্রাজী প্রার্থনা শুনতে শুনতে কখন যেন একটু চটকা লেগে এসেছিল।

    অকস্মাৎ মুখের ওপর কার একটা যেন বীভৎস মুখ। সে মুখে রোমের চিহ্নমাত্র নেই, ভ্রু নেই, চোখের পলক নেই, গোঁপদাড়ি নেই। মাথায় একটি চুল নেই। সব পরিষ্কার করে কামানো, তেলতেলে মুখ, কিন্তু তার দুই খোলা চোখে কী ভয়ংকর জিঘাংসা ! ওপরের ঠোঁটটি নেই, তার ফাঁক দিয়ে সারি সারি হলদেটে করাল দাঁত বেরিয়ে রয়েছে, সেই দাঁত দিয়ে সে যেন এক্ষুণি আমার টুঁটি কামড়ে ছিঁড়ে নেবে। তার খোলা মুখ দিয়ে সে কী শ্বাসরোধী গন্ধ-যেন অনেককালের পচা মড়ার গন্ধ তার পাকস্থলি থেকে উঠে আসচে। ভয়ে আমি মুর্ছো গেলুম।

    জ্ঞান ফিরে এল কার তীব্র ঝাঁকুনিতে। চোখ মেলে দেখি সকালের নরম আলোয় ঘর ভরে গেছে। আমার সামনে উদ্বিগ্ন মুখে স্বামীনাথন বসে আছে, সজোরে সে তার দুহাত দিয়ে আমার ঘাড় ধরে ঝাঁকিয়ে চলেচে। স্বপ্নই হবে তাহলে!

    আমি একটু লাজুক হাসি হাসলুম।

    স্বামীনাথন আর্তনাদ করে উঠল- রাজেন! সর্বনাশ হয়ে গেছে।
  • a x | 86.31.217.192 | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ২৩:৩৭618986
  • কী হল কী হল? কার পিত্তির থলি পাওয়া গেল? শিগ্গিরি!
  • Tim | 188.89.96.81 | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ২৩:৪৮618987
  • তরপর তারপর?
  • রোবু | 213.147.88.10 | ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ০০:২৪618988
  • বিয়াপোক!!!
  • kumu | 133.63.112.90 | ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ০৫:২৮618989
  • সম্বরের স্টক ফুইরে গেচে?
  • Atoz | 161.141.84.239 | ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ০৬:২১618990
  • আগে তো রাজেনবাবু বলতো!!!! ভয়ে উত্তেজনায় বাবু বাদ????
  • aka | 81.91.99.231 | ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ০৯:১৫618991
  • সব্বোনাশটা কতক্ষণে জানা যাবে?
  • kc | 188.61.96.29 | ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ১০:০৫618992
  • এরকম করে ঝুলিয়ে রাখা ঠিক হচ্ছে?
  • kabya | 59.249.112.223 | ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ১০:২৫618993
  • একদম জমে ক্ষীর।

    কি হলো চৌকিদার নিখোজ নাকি?
  • kumu | 133.63.112.90 | ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ১০:৪৭618995
  • ঝুলিয়ে রাখা অত্যন্ত অপছন্দ।এমন করলে গল্পের শেষ টা খিচুড়ি পাকিয়ে দেব।
  • নদী | 132.164.216.4 | ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ১০:৪৯618996
  • রাজেন বোধহয় বেরিয়ে এসে দেখতে পাবে, সার্কিট হাউজের ঠিক বাইরে দিয়ে ভয়ানক খরস্রোতা গোদাবরী নদী বয়ে চলেছে। জঙ্গল টঙ্গল সব ধুয়ে সাফ। চৌকিদার ভোরবেলা ঘুমচোখে হিসি করতে বেরিয়েছিল, স্রোতে ভেসে চলে গেছে। এখন ওরা দুজন পার হবে কিকরে?
  • kumu | 133.63.112.118 | ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ১০:৫৮618997
  • রাত্তিরে বাঘ আসবে।তার পিঠে চড়ে চড়ে চলে যাবে।
  • Taarpor? | 169.220.78.17 | ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ১৪:২৯618998
  • ও মশাই, তারপরে কী হল লিখুন না... কী জ্বালা...
  • de | 69.185.236.51 | ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ১৪:৪০618999
  • তাপ্পর? তাপ্পর?
  • nina | 78.37.164.19 | ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ০২:৫৫619000
  • একি অন্যায়---ঝুলে আছে সারি সারি পাঠক---
  • 0 | 24.96.7.120 | ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ২০:০৯619001
  • আসলে একটু অন্যত্র ঘুরতে গিয়েছিলুম। এই ফিরলুম। আমার আবার একজায়গায় বেশিক্ষণ থাকার অসুবিধে আছে কিনা!
  • রোবু | 213.147.88.10 | ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ২০:২২619002
  • আফনে কী গেছোদাদা নাকি??
  • cm | 127.193.59.34 | ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ২০:৩৯619003
  • আমি বুঝতে পেরেছি সব্বোনাশটি কি? ম্ন্গ্ফ্হ এসেছে।
  • kk | 81.236.62.176 | ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ২০:৫৪619004
  • কোঈ মুঝে প্লিজ বত দে ইস কা প্রোনান্সিয়েশন কেয়া হ্যায়।
  • kk | 81.236.62.176 | ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ২১:০৬619006
  • বতা**
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঝপাঝপ মতামত দিন