এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ধর্ষণ এবং অন্যান্য অপরাধ ঃ RTI ও অন্যান্য

    π লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্যান্য | ০১ জানুয়ারি ২০১৪ | ৯৮৯২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • π | ০১ জানুয়ারি ২০১৪ ১৩:১৩624523
  • যখনই এরকম কোন ঘটনা ঘটবে, সেই খবরগুলো এই টইতে রাখতে পারি , আর তারপর তার ফলো আপ হলে সে খবরগুলোও। কোন ফলো আপ না পেলে, বা কেসের অগ্রগতি হচ্ছে না এরকম খবর পেলে এক মাসের মাথায় একটা RTI ফাইল করা যায় । কারণ, RTI ফাইল করাটাও কেস এগোনোর জন্য একরকম করে চাপ দেওয়া।

    এখানে ডেট আর খবরের মূল অংশটা তুলে দেওয়া হোক, লিং সহ। আবাপ র লিং হলে ডেটটাও দিয়ে দেওয়া হোক।

    আপাতত গত এক বছরের ঘটনা দিয়ে শুরু করা যেতে পারে।
  • sch | 132.160.114.140 | ০১ জানুয়ারি ২০১৪ ১৩:২৬624534
  • http://my.anandabazar.com/content/%E0%A6%AB%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%A3-%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B6%E0%A6%B9%E0%A6%B0%E0%A7%87-2

    এবিপি আনন্দ , কলকাতা, ১৩ অগস্ট, ২০১২

    পার্ক স্ট্রিট এন্টালির পর ফের রাতের কলকাতায় ঘটল একই ঘটনা। এবার আর গভীর রাতে নয়, ভর সন্ধেয় গাড়ি করে তুলে নিয়ে গিয়ে এক মহিলাকে ধর্ষণ করা হল। এই ঘটনায় আরও একবার প্রশ্নের মুখে পড়ল শহরের পুলিশি নিরাপত্তা। মহিলার অভিযোগ, শনিবার সন্ধে সাড়ে সাতটা নাগাদ তিনি কাজ থেকে বাড়ি ফিরছিলেন। চেতলা ব্রিজের কাছে হঠাত্ই একটা গাড়ি থেকে জনা দশেক যুবক নেমে রুমাল দিয়ে চোখ বেঁধে তাঁকে গাড়িতে তুলে নেন। অভিযোগকারিণীর দাবি, এরপর তাঁকে একটি বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। অভিযোগ, সেখানেই তাঁকে দু’জন ধর্ষণ করেন। পুলিশ সূত্রে খবর, মহিলার বয়ান অনুযায়ী ওই দু'জনই ধর্ষণের সময় কন্ডোম ব্যবহার করে। এরপর, রবিবার ভোর সাড়ে চারটে নাগাদ ফের তাঁকে ওই চেতলা ব্রিজের কাছেই ফেলে দেওয়া হয় বলে জানিয়েছেন ওই মহিলা। রবিবারই তিনি চারু মার্কেট থানায় গণধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করেন। তাঁর ডাক্তারি পরীক্ষা করা হয়েছে। আজ ফরেন্সিক টেস্টও করা হবে। আজই আদালতে তাঁর জবানবন্দিও রেকর্ড করার কথা।
    ভিডিও:
  • sch | 132.160.114.140 | ০১ জানুয়ারি ২০১৪ ১৩:২৭624545
  • http://anandabazar.com/archive/1130706/6bard5.html

    শুরু হচ্ছে কাটোয়া ধর্ষণ কাণ্ডের বিচার

    নিজস্ব সংবাদদাতা • কাটোয়া
    ঘটনার দেড় বছর পরে অবশেষে শুরু হতে চলেছে কাটোয়া-ধর্ষণ কাণ্ডের বিচার। শুক্রবার কাটোয়া ফাস্ট ট্র্যাক আদালতের বিচারক সৈয়দ নেয়াজুদ্দিন আজাদ জানান, আগামী ২৯ অগস্ট থেকে এই মামলার বিচার শুরু হবে। ২০১২ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় কাটোয়া-আমোদপুর লাইনে ছোট রেলে ডাকাতির সময়ে কেতুগ্রামের পাঁচুন্দির কাছে এক মহিলাকে ধর্ষণ করা হয় বলে অভিযোগ। ওই বিধবা রেলপুলিশের কাছে অভিযোগ করেছিলেন, তাঁর বছর এগারোর মেয়ের মাথায় বন্দুক ঠেকিয়ে তাঁকে ট্রেন থেকে নামিয়ে ধর্ষণ করে। সেই বছর ৩০ মে মূল চার্জশিট পেশ করেছিল পুলিশ। তাতে অভিযুক্ত করা হয় আট জনকে। গত ২ অগস্ট অতিরিক্ত চার্জশিট জমা দেয় পুলিশ। এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত সাত জন অভিযুক্ত গ্রেফতার হয়েছে। মোট ১৮৬ পাতার চার্জশিটে পনেরো জনকে সাক্ষী করেছিল পুলিশ। মূল সাক্ষী অভিযোগকারিণীর ছোট মেয়ে। কয়েক মাস আগে বিচারের সুবিধার্থে ধর্ষণ ও ট্রেনে ডাকাতি, দু’টি মামলা ‘ট্যাগ’ (একত্র) করার নির্দেশ দেয় আদালত। মাসখানেক আগে মামলার চার্জগঠন হয়। আগামী ২৯ অগস্ট ওই ট্রেনের গার্ড দিলীপ সরকারের সাক্ষ্যগ্রহণ হবে। পর দিন অভিযোগকারিণী ও তাঁর ছোট মেয়ে সাক্ষ্য দেবেন।
  • sch | 132.160.114.140 | ০১ জানুয়ারি ২০১৪ ১৩:২৯624556
  • http://bengali.yahoo.com/%E0%A6%A7-%E0%A6%B7%E0%A6%A3-%E0%A6%95-%E0%A6%96-%E0%A6%A8-%E0%A6%85%E0%A6%AD-%E0%A6%AF-%E0%A6%97-132234486.html

    ধর্ষণ করে খুনের অভিযোগ বর্ধমানে
    আনন্দবাজার – রবি, ৩ নভেম্বর, ২০১৩

    ধর্ষণের পর গৃহবধূকে খুনের অভিযোগ উঠল বর্ধমানের মেমারি থানার বহরমপুর গ্রামে৷ অথচ মেমারি থানার পুলিশ ধর্ষণের মামলাই রুজু করতে নারাজ৷ দাবি, মৃতার পরিবারের৷
    মেমারির বহরমপুর গ্রামের বাসিন্দা পেশায় ক্ষেতমজুর মৃতার স্বামীর দাবি, শনিবার দুপুরে মাঠে যান তাঁর স্ত্রী৷ কিন্তু বিকেল গড়িয়ে গেলেও স্ত্রীকে বাড়ি ফিরতে না দেখে খোঁজ করতে বেরোন তিনি৷ বাড়ি থেকে খানিকটা দূরে একটি পিকনিক স্পটের কাছে অর্ধনগ্ন অবস্থায় তাঁর স্ত্রীর ক্ষতবিক্ষত দেহ উদ্ধার হয়৷ গলার নলি কাটা ছিল৷
    মেমারি থানার পুলিশ গিয়ে দেহ উদ্ধার করে৷ রাতেই মেমারি থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মৃতার স্বামী৷ অথচ তাঁর দাবি, পুলিশ খুনের মামলা গ্রহণ করলেও ধর্ষণের মামলা রুজু করতে রাজি হয়নি৷পুলিশ জানিয়েছে, ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩০২ নম্বর ধারায় খুন ও ১২০-র বি ধারায় ষড়যন্ত্রের মামলা রুজু করা হয়েছে৷ পিকনিক স্পটের মালিককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে৷ ময়নাতদন্তের রিপোর্টে প্রমাণ মিললে তবেই ধর্ষণের মামলা রুজু করা হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ৷
  • π | ০১ জানুয়ারি ২০১৪ ১৩:৩৭624567
  • কাটোয়া কাণ্ড নিয়ে আর কোন ফলো আপ নেই তো ? তাহলে এটা নিয়েই RTI করা যায়।
  • sch | 132.160.114.140 | ০১ জানুয়ারি ২০১৪ ১৩:৩৯624578
  • http://www.anandabazar.com/archive/1131201/1cal1.html

    কড়েয়ায় ধর্ষণ-কাণ্ডে বেকসুর খালাস অভিযুক্ত

    নিজস্ব সংবাদদাতা
    কড়েয়ার এক কিশোরীকে ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত শাহজাদা বক্সকে শনিবার বেকসুর খালাস করে দিল আদালত। এক বছর ধরে মামলা চলার পরে এ দিন আলিপুর আদালত জানিয়ে দিল, উপযুক্ত সাক্ষ্য-প্রমাণের অভাব এবং সাক্ষীদের বয়ানে অসঙ্গতির কারণে শাহজাদাকে বেকসুর খালাস করা হল। তবে আদালতে শাহজাদাকে সতর্ক করে দিয়েছেন বিচারক। তাঁকে লক্ষ করে বিচারক বলেন, “আপনিও কিন্তু খুব স্বচ্ছ প্রকৃতির নন। ভবিষ্যতে ভাল থাকার চেষ্টা করবেন।”
    অভিযোগকারিণী ইংরেজি লিখতে পারত না বলে ২০১২ সালের ৩১ অক্টোবর তাকে সঙ্গে নিয়ে কড়েয়া থানায় গিয়েছিলেন এলাকারই বাসিন্দা আমিনুল ইসলাম। পুলিশের কাছে ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করতে সাহায্য করেছিলেন তিনি। ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করা হয় এলাকার প্রভাবশালী ব্যক্তি শাহজাদা বক্সের বিরুদ্ধে। শাহজাদার বিরুদ্ধে প্রথমে ধর্ষণের অভিযোগ জমা না নিয়ে পুলিশ আমিনুলকেই উল্টে ডাকাতির অভিযোগে গ্রেফতার করার হুমকি দেয় বলে অভিযোগ ওঠে। এর পরে আমিনুল থানার সামনে গায়ে আগুন দেন। পরে হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়।
    শাহজাদাকে বেকসুর খালাস ঘোষণা করার আগে আলিপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা আদালতের বিচারক সুনির্মল দত্ত জানান, পুলিশ এই মামলায় যাঁদের সাক্ষী করেছিল, তাঁদের বয়ানে গুরুত্বপূর্ণ অসঙ্গতি রয়েছে। যে জায়গায় ওই কিশোরীকে ধর্ষণ করা হয়েছিল বলে পুলিশ চার্জশিটে জানিয়েছিল, সাক্ষীদের বয়ানে সেই জায়গার নাম বারবার বদল হয়েছে। বিচারক জানান, ঘটনার অনেক দিন পরে এফআইআর দায়ের করা হয়েছিল। সরকার এই মামলায় অভিযুক্তের বিরুদ্ধে পর্যাপ্ত পরিমাণ তথ্যপ্রমাণ পেশ করতে ব্যর্থ হয়েছে।
    বিচারক এ দিন বলেন, পুলিশের কাছে অভিযোগকারিণী জানিয়েছিল, অসুস্থ থাকায় তাকে ছেড়ে দিয়ে তার বন্ধুকে ধর্ষণ করে শাহজাদা। তবে সেই কিশোরীটি নিজে থানায় কোনও অভিযোগ দায়ের করেনি। পুলিশও তাকে এই মামলায় সাক্ষী করেনি। আদালত নিজের ক্ষমতাবলে ওই কিশোরীকে ডেকে পাঠিয়ে সাক্ষ্য নেয়। বিচারক জানান, তখন ওই কিশোরী জানায়, তাকে ধর্ষণ বা শ্লীলতাহানি করা হয়নি। আদালত তার মা-বাবাকেও ডেকে পাঠায়। তাঁরাও মেয়ের কথাকেই সমর্থন করেন। থানায় অভিযোগকারিণী কিশোরীও আদালতের সামনে তার সাক্ষ্যে ধর্ষণ বা শ্লীলতাহানির অভিযোগ তোলেনি। লিখিত অভিযোগ এবং আদালতের সাক্ষ্যের মধ্যে গুরুতর অসঙ্গতির কথাও এ দিন উল্লেখ করেন বিচারক।

    মুক্তির পরে শাহজাদা বক্স। শনিবার।—নিজস্ব চিত্র।
    শাহজাদার আইনজীবী স্বপন মিত্র এ দিন জানান, শাহজাদা ও তাঁর পরিবারের লোকজনের বিচার ব্যবস্থার উপরে পূর্ণ আস্থা রয়েছে। সরকারপক্ষের আইনজীবী আমিনুদ্দিন শেখ এ দিন রায় ঘোষণার পরে বলেন, “সরকার এই রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে যাবে।” তিনি জানান, কিশোরীর মা কড়েয়া থানায় ধর্ষণের অভিযোগ জানালেও পুলিশ প্রথমে শ্লীলতাহানির মামলা দায়ের করেছিল। শ্লীলতাহানির অভিযোগ জামিনযোগ্য হওয়ায় শাহজাদা আলিপুরের মুখ্য বিচারবিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে জামিন পেয়ে যান। কিশোরীর মা লালবাজারের কর্তাদের কাছে পুনরায় ধর্ষণের অভিযোগ জানান। লালবাজারের কর্তারা কিশোরীকে আদালতে পাঠান এবং বিচারকের কাছে তার গোপন জবানবন্দি দেওয়ার ব্যবস্থা করে দেন।
    সহকারী সরকারি আইনজীবী প্রণবেশ মণ্ডল জানান, এই মামলায় ওই কিশোরী-সহ মোট ১৩ জন সাক্ষ্য দেন। তারা অনেকে আদালতে জানিয়েছেন, অভিযুক্ত পুলিশের ‘সোর্স’ হওয়ায় সে এলাকায় হুমকি দিত, ভয় দেখাত। শাহজাদার বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা দায়ের করা হয়। তার ভিত্তিতে আদালত শাহজাদার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে।
    আদালতের রায়ে খুশি হয়নি আমিনুলের পরিবার। আমিনুলের ভাই আনোয়ার ইজহার এ দিন বলেন, “আমরা ওই কিশোরীর পক্ষ নিয়ে হাইকোর্টে আপিল করব।” একই সঙ্গে তিনি অভিযোগ করেন, রায় ঘোষণার পরেই ওই কিশোরীর বাড়ির সামনে গালিগালাজ করেছে একদল যুবক। তাঁর আশঙ্কা, ওই কিশোরীর বাড়িতে হামলাও হতে পারে।
    কড়েয়ার বাসিন্দা, বছর ষোলোর ওই কিশোরীর মা পুলিশের কাছে অভিযোগ করেছিলেন, ২০১২ সালের সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে মোবাইল ফোন কিনে দেওয়ার লোভ দেখিয়ে তাঁর মেয়েকে একটি ফ্ল্যাটে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করেন শাহজাদা বক্স।
    লালবাজারের কর্তাদের কাছে আমিনুল কড়েয়া থানার পুলিশের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ জানিয়েছিলেন। আমিনুলের পরিবারের অভিযোগ ছিল, তাঁকে ডাকাতির মামলায় ফাঁসানোর চেষ্টা হচ্ছে বুঝতে পেরে কড়েয়া থানার সামনে গায়ে আগুন দেন ওই যুবক। চলতি বছরের ১ জানুয়ারি আমিনুল বেসরকারি একটি হাসপাতালে মারা যান। ওই ঘটনায় তোলপাড় হয় কলকাতা-সহ গোটা রাজ্যে। আমিনুলের অভিযোগের ভিত্তিতে বিভাগীয় তদন্ত শুরু হয় কড়েয়া থানার কয়েক জন অফিসারের বিরুদ্ধে। থানার দুই সাব-ইনস্পেক্টর এবং দুই কনস্টেবলকে সাসপেন্ড করা হয়। বদলি হন কড়েয়ার তৎকালীন ওসি, ভারপ্রাপ্ত অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনার। আমিনুলের অভিযোগের ভিত্তিতেই গ্রেফতার করা হয় শাহজাদা ও তাঁর এক সঙ্গীকে। পুলিশ শাহজাদার সঙ্গীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা দায়ের করেনি। ২০১২ সালের ৫ ডিসেম্বর শাহজাদাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। মামলার চার্জ গঠন করা হয় চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে। মামলার বিচার শুরু হয় মার্চ মাস থেকে।
  • sch | 132.160.114.140 | ০১ জানুয়ারি ২০১৪ ১৩:৪০624589
  • এই কেসটা খুব ইম্পর্টান্ট
  • sch | 132.160.114.140 | ০১ জানুয়ারি ২০১৪ ১৩:৫১624596
  • http://m.newshunt.com/AnandaBazar+Patrika/Calcutta/24696467/999

    যজ্ঞের অছিলায় তরুণীকে 'ধর্ষণ', ধৃত তান্ত্রিক

    17 Oct 2013 12:00,

    স্বামীর সঙ্গে বিবাদ মেটানোর জন্য তান্ত্রিকের শরণাপন্ন হয়েছিলেন তিনি। যজ্ঞ করার সময়ে হাত-পা বেঁধে ওই তান্ত্রিক ও তার এক সঙ্গী তাঁকে ধর্ষণ করেছে বলে পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করেছেন এক তরুণী। তরুণীর অভিযোগ, মোবাইলে ওই ঘটনার ছবি তুলেছিলেন তান্ত্রিকের পরিচিত এক মহিলা ও তাঁর স্বামী। ওই তরুণীর অভিযোগ পেয়ে পর্ণশ্রী থানার পুলিশ বুধবার তান্ত্রিক দীপ চক্রবর্তী ওরফে নাগা দীপপুরী এবং তার সঙ্গী আশিস দে-কে গ্রেফতার করেছে। মৌসুমী ও শান্তনু দে নামের যে দম্পতি এই ধর্ষণের ছবি মোবাইলের ক্যামেরায় তুলেছিলেন বলে অভিযোগ, তাঁদেরও গ্রেফতার করা হয়েছে। পুলিশ জানায়, তান্ত্রিকের বাড়ি মহেশতলার বেলেডাঙায়। সেখান থেকে ওই তরুণীকে পর্ণশ্রী এলাকায় মৌসুমী ও শান্তনুর বাড়িতে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করা হয় বলে অভিযোগ। ওই তরুণীর ডাক্তারি পরীক্ষা করিয়েছে পুলিশ। তরুণীর স্বামী পুলিশকে লিখিত ভাবে অভিযোগ করেছেন, তাঁর স্ত্রীকে ধর্ষণ করে ওই তান্ত্রিক এবং আশিস। এ দিন ধৃতদের আলিপুর আদালতে তোলা হয়। বিচারক অভিযুক্তদের ২৭ অক্টোবর পর্যন্ত পুলিশ হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেন। পুলিশ জানায়, ওই তরুণী স্বামীর সঙ্গে ঠাকুরপুকুর থানা এলাকার বোম্বাইবাগানে থাকেন। তাঁর বাপের বাড়ি মহেশতলায়। তিনি পুলিশকে জানান, কয়েক মাস ধরেই তাঁর সঙ্গে স্ত্রীর ঝগড়া চলছিল। তা থেকে মুক্তি পেতে তরুণী বাপের বাড়ি গিয়ে ওই তান্ত্রিকের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। পুলিশ জানিয়েছে, তান্ত্রিক তরুণীকে গত ২৯ অগস্ট তার অফিসে দেখা করতে বলে। তরুণীর অভিযোগ, তান্ত্রিক ও তার সঙ্গী আশিস তাঁকে একটি ট্যাক্সিতে চাপিয়ে পর্ণশ্রীর অভয় বিদ্যালঙ্কার রোডে শান্তনু ও মৌসুমীর বাড়িতে নিয়ে যায়। কলহ মেটানোর জন্য ওই বাড়িতে যজ্ঞের আয়োজন করা হয়েছিল। তরুণীর অভিযোগ, যজ্ঞের সময়ে হাত-পা বেঁধে তাঁকে ধর্ষণ করে তান্ত্রিক ও আশিস। তরুণীর অভিযোগ, ধর্ষণের ঘটনা মোবাইল ফোনের ক্যামেরায় তুলে রাখে মৌসুমী এবং শান্তনু। পুলিশ জানিয়েছে, ধৃতেরা তরুণীকে মোবাইলে তুলে রাখা ছবি দেখিয়ে এত দিন 'ব্ল্যাকমেল' করত। ভয়ে প্রথমে এই ঘটনার কথা কাউকে বলেননি ওই তরুণী। কিন্তু পরিস্থিতি ক্রমশ সহ্যের বাইরে চলে যাওয়ায় তরুণী তাঁর স্বামীকে ঘটনার কথা জানান। এর পরেই তাঁরা পুলিশকে সব জানানোর সিদ্ধান্ত নেন। মঙ্গলবার রাতে পর্ণশ্রী থানায় অভিযোগ জানান ওই তরুণী ও তাঁর স্বামী। পুলিশ এ দিন সকালে চার অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে। এবং তাদের মোবাইলগুলিও বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। আনন্দবাজার পত্রিকা
  • sch | 132.160.114.140 | ০১ জানুয়ারি ২০১৪ ১৪:০৪624597
  • http://www.ekhonkolkata.com/%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%A3-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AC/

    ধর্ষণ করে ধর্ষিতাকে পরিবারের কাছে ফেরাল যুবক

    ধর্ষণের পর নিগৃহীতাকে পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দিল যুবক। ঘটনাটি ঘটেছে বর্ধমানে। জানা গিয়েছে, বাঁকুড়ার ইন্দাসের বাজিতপুর গ্রামে বাড়ি নিগৃহীতার। মায়ের উপর রাগ করে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যান ওই তরুণী। ট্রেনে করে চলে আসেন বর্ধমানে। বৃহস্পতিবার সেখানেই পরিচয় হয় অভিযুক্ত যুবকের সঙ্গে। অভিযোগ, কাজ দেওয়ার নাম করে তাকে একটি হোটেলে নিয়ে যায় ওই যুবক। হোটেলের ঘরে তরুণীকে ধর্ষণ করে সে।

    পরের দিন ফোন করে তরুণীর বাড়িতে খবর দেয় সে। নিগৃহীতার পরিবারের হাত তুলে দেওয়া পর ওই যুবক চলে যায়। তারপরেই অসুস্থ হয়ে পড়ে তরুণী। পুরো বিষয়টি পরিবারকে জানায় সে। এরপর তরুণীর বাড়ির রবিবার তরফে ওই যুবকের নামে বর্ধমান থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। নিগৃহীতা তরুণী বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি।
  • de | 190.149.51.68 | ০১ জানুয়ারি ২০১৪ ১৬:৫৫624524
  • কাটোয়া আর শাহজাদা -- দুটোর যে কোন একটা নিয়েই RTI করা যায়।
  • Ranjan Roy | ০১ জানুয়ারি ২০১৪ ১৮:২৯624525
  • শাহজাদা কেসে কি করে RTI হবে বুঝতে পারছি না।
    আদালত রায় দিয়েছে।
    রায়ে বিচারক নিজে বলছেন যেঃ
    "বিচারক এ দিন বলেন, পুলিশের কাছে অভিযোগকারিণী জানিয়েছিল, অসুস্থ থাকায় তাকে ছেড়ে দিয়ে তার বন্ধুকে ধর্ষণ করে শাহজাদা। তবে সেই কিশোরীটি নিজে থানায় কোনও অভিযোগ দায়ের করেনি। পুলিশও তাকে এই মামলায় সাক্ষী করেনি। আদালত নিজের ক্ষমতাবলে ওই কিশোরীকে ডেকে পাঠিয়ে সাক্ষ্য নেয়। বিচারক জানান, তখন ওই কিশোরী জানায়, তাকে ধর্ষণ বা শ্লীলতাহানি করা হয়নি। আদালত তার মা-বাবাকেও ডেকে পাঠায়। তাঁরাও মেয়ের কথাকেই সমর্থন করেন। থানায় অভিযোগকারিণী কিশোরীও আদালতের সামনে তার সাক্ষ্যে ধর্ষণ বা শ্লীলতাহানির অভিযোগ তোলেনি। লিখিত অভিযোগ এবং আদালতের সাক্ষ্যের মধ্যে গুরুতর অসঙ্গতির কথাও এ দিন উল্লেখ করেন বিচারক"।
    এখন আইন অনুযায়ী আদালতের সামনে শপথ নিয়ে যা বলা হবে সেটাই গ্রাহ্য হবে যদি না অন্য কোন বিপরীত মেটিরিয়াল এভিডেন্স পাওয়া যায়।
    RTI হল তথ্য জানার জন্যে।
    এখন RTI এর মাধ্যমে আমরা কোন তথ্য পুলিশ বা সরকারের কাছে বা কোর্ট রেজিস্ট্রারের কাছে জানতে চাইব?
    আমি হয়ত বুঝতে ভুল করছি। আপনারা বলুন।
  • sosen | 111.63.139.142 | ০১ জানুয়ারি ২০১৪ ১৮:৩৭624526
  • শাহজাদা কেসে উইকেস্ট পয়েন্ট তো অভিযোগকারিণী। সে তো কোনভাবেই মুভ করেনি। বরং কোর্ট আমিনুলের পক্ষ নিয়ে মুভ করেছে। এখানে RTI করার স্কোপ কোথায়?
  • Ranjan Roy | ০১ জানুয়ারি ২০১৪ ১৮:৩৯624527
  • সোসেন,
    এই কথাটাই বলছি।
  • π | ০২ জানুয়ারি ২০১৪ ০০:১৯624528
  • কাটোয়া নিয়ে RTI কে করবে(ন)?
    কেউ বয়ানটা তৈরি করতে পারেন, কেউ ফাইল , এভাবে করা যেতে পারে।
    আগেরবারের RTI এর বয়ানটা মেইলগ্রুপে আছে, এখানে চাইলে দেওয়া যেতে পারে। ঐ ফরম্যাটে করলেই হবে , তাই নতুন করে খুব বেশি কাজ করতে হবেনা।
  • cb | 24.96.104.156 | ০২ জানুয়ারি ২০১৪ ০৯:২৬624529
  • এটা RTI নয়, তাও থাক

    http://www.anandabazar.com/2raj5.html

    ডেট - ২ জানুয়ারি , ২০১৪
  • de | 69.185.236.53 | ০২ জানুয়ারি ২০১৪ ১৭:১৯624530
  • শাহজাদা কেসে পুলিশের পদক্ষেপ জানতে চেয়ে RTI করা যেতে পারে না? আমিনুলকে আত্মহত্যার প্ররোচনা বা হুমকি দেওয়ার অভিযোগও তো রয়েছে। সেই অভিযোগের ব্যাপারেই বা পুলিশ কি স্টেপ নিয়েছে, সেটা জানতে চাওয়া যেতে পারে। এই পরের আপডেট আমার জানা ছিলো না। ধর্ষণের অভিযোগের RTI অবশ্য এখানে করা যাবে না, যেহেতু প্রধান সাক্ষীই অন্য কথা বলেছে।

    পাই, কাটোয়া কেসের RTI করতে আমি কিভাবে হেল্প করতে পারি জানিও। আমি আইন-কানুন সম্বন্ধে বিশেষ অবহিত নই - তাই বয়ান তৈরী করলে সেটা কাঁচা হাতের কাজ হতে পারে। তুমিই ডিসিশন নিও।
  • Ranjan Roy | ০৩ জানুয়ারি ২০১৪ ০৭:৫১624531
  • দে,
    আমিনুলের পরিবার আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে যাবে। এর চেয়ে ভালো কিছু RTI করে পাওয়া যাবে না। যেহেতু হাইকোর্টের সামনে আপনার জিজ্ঞাস্য সব প্রশ্নের উত্তর( বা আরো সব প্রাসংগিক টেকনিক্যাল প্রশ্নের উত্তর) পুলিশ এমনিতেই বাধ্য হয়ে দেবে।
    আমিনুলের পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে ওসি থেকে শুরু করে আরো কয়েকজন পুলিশ কর্মীদের সাসপেন্ড/ ট্রান্সফার এবং আলটিমেটলি ধর্ষণের মামলা দায়ের পুলিশ বিভাগ করেছে। এগুলো তথ্য। আদালত ও প্রেসের সামনে রয়েছে।
    RTI করলে একটি টাইপ করা পাতায় এগুলো আবার উগরে দেবে, তার বেশি কিছু পাবেন না। কাজেই এটা আমার RTI এর জন্যে উপযুক্ত কেস মনে হচ্ছে না।
    আমার কথা 'হতাশাগ্রস্ত' বা সিনিক মনে হচ্ছে কি?
    তা নয়। আসলে এগুলো আমার ফার্স্টহ্যান্ড অভিজ্ঞতা। RTI একটা লুকনো তথ্য জানার হাতিয়ার মাত্র, তার বেশি কিছু নয়।
    বরং কাটোয়ার কেসের প্রগ্রেস নিয়ে RTI হতে পারে।
  • Ranjan Roy | ০৩ জানুয়ারি ২০১৪ ০৮:০২624532
  • দে,
    আর টি আই পিটিশানের জন্যে খুব পাকা হাতের দরকার নেই।
    শুধু ঘটনার উল্লেখ করে কি কি জানতে চান সেটা এক-দুই-তিন করে ব্রিফ, টু দি পয়েন্ট লিখুন। আর যে বিভাগ/থানা/ অফিস থেকে তথ্য চাইছেন তাদের ঠিকানাটা স্পষ্ট করে লিখুন। হেডিংয়ে ' Petition under Right to Information Act, 2005' লিখুন।
    ব্যস।

    আমিনুলের সম্বন্ধিত রিপোর্টটি আবার পড়লাম। ইংরেজিতে অভিযোগ লিখতে হবে বলে ও কড়েয়া থানায় সঙ্গে গিয়েছিল---- কথাটা বুঝলাম না। ইংরেজি তে লেখা তো আবশ্যিক নয়! মেয়েটির পরিবার বাংলাতেই লিখতে পারত।
  • aka | 79.73.9.7 | ০৩ জানুয়ারি ২০১৪ ০৮:১২624533
  • একটা প্রশ্ন করি। আরটিআই তো করলেন, তারপরে কি? শুধুই অনুসন্ধিৎসা?
  • PT | 213.110.246.22 | ০৩ জানুয়ারি ২০১৪ ০৮:২৭624535
  • RTI প্রসঙ্গে কবি বলিয়াছেনঃ "গোপন কথাটি রবেনা গোপনে!" তবে আপনার প্রশ্নের উত্তর আছে পরের পংক্তিতেঃ "উঠিল ফুটিয়া নীরব নয়নে।" এখানে "নীরব" শব্দটি প্রণিধানযোগ্য।
  • aranya | 154.160.130.16 | ০৩ জানুয়ারি ২০১৪ ০৮:৩৪624536
  • RTI করে তথ্য পাওয়ার পরের স্টেপ হল স্মল মিডিয়ায় (যেমতি গুরু) তা প্রকাশ করা, তার পরের স্টেপ হল কোন বিগ মিডিয়ায় সেটা প্রকাশ করে রাজ্য সরকারের ওপর চাপ দেওয়া (প্রোভাইডেড, তথ্যে সরকারের তরফে গাফিলতি, স্বজনপোষণ ইঃ দেখা যাচ্ছে)
  • pi | 127.194.202.177 | ০৩ জানুয়ারি ২০১৪ ১১:০১624537
  • RTI করা ইটসেল্ফ প্রাশাসনের উপর একটা চাপ দেওয়া। তারপর ফল জানলে সেটা মিডিয়ায় প্রকাশ করলে তো চাপ দেওয়া যাবেই। কয়েকটি মিডিয়ার সাথে কথা হয়েছে, আমরা এরকম কিছু RTI করলে তারা এনিয়ে স্টোরি করবে বলে জানিয়েছে।
    নেটের অবস্থা খারাপ, বেশি লিখতে পারছি না এখন। দে দি, তোমাকে আগেরবারের বয়ানটা পাঠিয়ে দিচ্ছি, ওটার ফরম্যাটে করলেই হবে। সেখানে খালি এই কেসটা বসিয়ে দিতে হবে।
  • de | 69.185.236.51 | ০৩ জানুয়ারি ২০১৪ ১৪:১৫624538
  • ফার্স্ট ড্রাফট করা যেতেই পারে -- পাঠিয়ে দিও।

    রঞ্জন-দা -- বুঝতে পেরেছি! অনেক ধন্যবাদ!
  • sosen | 24.139.199.11 | ০৩ জানুয়ারি ২০১৪ ১৪:৪৬624539
  • RTI এর জন্য উপযুক্ত কেস সেগুলো, যেগুলো বেশ কিছুদিন ঝুলে রয়েছে, এরকম মনে হয়। ভুল হলে রঞ্জনদা শুধরে দিন।
    তা ছাড়া, এটা কিছুটা ব্যক্তিগত অভিমত, RTI করে সেরকম লাভ কিছু ডাইরেক্টলি হয়না। যদি ৫-৭ টা বড় কেস পিকআপ করে, RTI করে, এই মুভমেন্ট টা মিডিয়াতে আনা যায়, যে এটা একটা অর্গানাইজড কনস্টান্ট প্রসেস এবং করেই যাওয়া হবে, সেক্ষেত্রে টনক নড়তে পারে। সুফল ও কুফল দুটোই হতে পারে, কিছু ভিমরুলের চাকেও ঘা পড়তে পারে। কেসগুলোর সম্পর্কে হোমওয়ার্ক, ডাইরেক্টলি ভিকটিমদের সাথে কথা বলে করার প্রয়োজন। কাগজ থেকে নয়।
  • | 24.96.178.121 | ০৩ জানুয়ারি ২০১৪ ১৫:৪০624540
  • হুঁ আমিও এইটাই ভাবছিলাম যে বেশ কয়েকটা কেস ধরে যদি একসাথে করা যায় এবং মেইনস্ট্রীম মিডিয়ায় আনা যায়, তবেই কিছু লাভ হলেও হতে পারে।
  • Ranjan Roy | ০৩ জানুয়ারি ২০১৪ ২২:১৪624541
  • সোসেন,
    ১০০% সহমত।
  • pi | 127.194.211.207 | ০৩ জানুয়ারি ২০১৪ ২৩:০৬624542
  • মিডিয়াতে তো কথা বলা হচ্ছেই। ওরা তো জানিয়েছে, ৫-৭ টা কেস হলে কভার করবে। অন্যরাও কথা বলুক।
    তবে ডায়রেক্ট করলেও চাপ পড়ে। রিসেন্টলি এই নিয়ে একটা স্টাডি পড়লছিলাম। পরে সময় পেলে লিখছি।
  • PT | 213.110.243.21 | ০৫ জানুয়ারি ২০১৪ ১৯:৩৫624546
  • যাক শেষ পর্যন্ত সেই "মেইস্ট্রীম" মিডিয়ার শরণাপন্ন হতে হচ্ছে! জণগণ তাহলে উদ্বেল হয়ে রাস্তায় নামেনা-এমনকি সংহতির মত পত্রিকাও এ ব্যাপারে বিশেষ কাজে লাগেনা। "মেইস্ট্রীম" মিডিয়া "হাইপ" হলে তবে রাস্তায় নামে?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খারাপ-ভাল মতামত দিন