এই টইটা ফিরে পড়ছিলাম। অনেকদিন পর মন খুলে খুব হাসলাম। ব্যাং, অর্পণ, রোবু, ঝিকি, এঁরা কেউ আর আসেননা? অভ্যু এখন এমনি ক্রিয়েটিভ রেসিপি দেয়না?
চিচিঙ্গা আবার খায় নাকি ? ওয়াক ! একটা কেমন বাজে গন্ধ এই সবজিতে। আর দেখতেও তেমনি খারাপ, ভাইপারের মত গায়ে সাদা সাদা প্যাটার্ন। এই একটিই সব্জি আমি খাই না।
আলিবাবার গল্পের বাঙালি ভার্সনে ছিল আলিবাবার দাদা মন্ত্র ভুলে গিয়ে বলছে "পটল ফাঁক ,ঝিঙা ফাঁক, বেগুন ফাঁক", আমরা বলতাম চিচিঙা ফাঁক বল্লেই কাজ হয়ে যেত। ঃ-)
আপনারা কখনো কুলকুচি করে চাটনিতে দিয়েছেন?
জীবরাম?
আমি যে আজকাল কী অসম্ভব ভালো রাঁধতে শিখেছি সে আপনারা পেত্যয় যাবেননা! নেহাৎ সেসব শুনলেই লোকে লাঠিসোঁটার দিকে হাত বাড়ায়, তাই আমি কারুর সামনে মুখটি খুলিনা।
মানে??? এই কি আদি অকৃত্রিম কলিদি? kk কেমন রাঁধে আমরা জানি না? রেসিপি দাও না বরং?
অভ্যু, এখন পুরো অন্য রেল্ম।
এই সেরেছে! আর কি এত মনে থেকে নাকি? বয়স তো আর কম হল না।
স্যান্ডি, ওরা বাঁদরের ঝোল খেয়েছিল। তারপর স্কুলপালিয়ে দুপুরে সুপুরীতে ঢুকেছিল গোপণে। ঃ-)
নাহ সিরিয়াসলি রিভিশন দিতে হবে দেখছি। বাঁদরের ঝোলের গল্প একেবারেই মনে নেই। তবে একটি কানাডিয়ান চাইনিজ মেয়ের কাছে শুনেছিলাম যে তার দিদা বা ঠাকুমা (সে গ্র্যান্ডমাদার বলে উল্লেখ করছিল) সত্যি সত্যিই বাঁদরের মগজের প্রিপারেশন খেত এবং মাঝেসাঝেই খেত। শুনে গা গুলিয়ে উঠেছিল। আমি আবার মাংসের ব্যাপারে খুব চুজি। পাখি ছাড়া কিছুই চলে না, রেড মিটও না।