এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • জাস্টিস গাঙ্গুলী, সম্মানহানি ও তৎপরবর্তী অধ্যায়

    Abhyu
    অন্যান্য | ২৯ জুলাই ২০১৪ | ৩৬৪৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Abhyu | 141.220.183.181 | ২৯ জুলাই ২০১৪ ১৭:৫৬645018
  • http://timesofindia.indiatimes.com/india/Ganguly-gets-Centres-clean-chit-in-intern-case/articleshow/38153371.cms

    অবশেষে ক্লিনচীট পেলেন। আশা করব এবার উনি অভিযোগকারিনীর প্রতি মানহানির মামলা করে তাকে যথাযোগ্য শাস্তি পেতে সাহায্য করবেন। মিডিয়া ও ইন্দিরা জয়সিংহ প্রমুখ আইন বিশেষজ্ঞ যাঁরা এই উইচ হাণ্টিংএ ভূমিকা নিয়েছিলেন তাঁদেরও কিছু দায় বর্তায়। এতে কোনো ষড়যন্ত্র থাকলে সেটাও সামনে আসা উচিত। কারণ পশ্চিমবঙ্গে এখন তো আর মানবাধিকার কমিশনের নামও শোনা যায় না, ওদিকে অভিযোগকারিনী সম্ভবতঃ (শুনেছিলাম, সত্যি কিনা জানি না) শাসক দলের ঘনিষ্ঠ।
  • cm | 127.247.113.86 | ২৯ জুলাই ২০১৪ ২০:২৯645029
  • দীপঙ্করবাবুর জন্য শিগ্গিরি কিছু করবে মনে হয়।
  • pinaki | 90.254.154.105 | ২৯ জুলাই ২০১৪ ২০:৫৩645040
  • ক্লিনচিট পাক আর যাই পাক, এইটা আমার খুবই অস্বাভাবিক লাগে যে একটা মেয়ে শুধুমাত্র শাসকদলের ঘনিষ্ঠতার কারণে সরকারকে বিব্রত করনেওয়ালা একজন যথেষ্ট প্রভাবশালী লোকের সম্মানহানি করার চক্রান্তে নেমে পড়ল এমনকি নিজের সম্মান বাজি রেখে। খুব দরিদ্র কাউকে টাকার লোভ বা ভয় দেখিয়ে এরকম করানো যেতে পারে। তাও সেটা সহজ নয়। আর সেখানে একজন শিক্ষিত মেয়ে এরকম চক্রান্ত করছে - এই থিওরিতে আমার মোটেও আস্থা নেই। মেয়েটা শাসক দলের কারুর ঘনিষ্ঠ মানে চাপ দিয়ে তাকে অশোকবাবুর বিরুদ্ধে চক্রান্তে নামানো হয়েছে - এমন তত্ত্ব খাটে না। তাহলে কনস্পিরেসি থিওরিতে একটা অপশনই পড়ে থাকে যে মেয়েটা কেবলমাত্র রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে নিজের সম্মানের কথা-টথা না ভেবেই এরকম একটা অভিযোগ হাওয়ায় ভাসিয়ে দিয়েছে। খুবই কষ্টকল্পনা মনে হয় আমার। এর চেয়ে বরং এটা বেশী বিশ্বাসযোগ্য লাগে যে সাম্প্রতিককালে হয়তো কোনো আউট অফ দ্য কোর্ট সেটলমেন্ট হয়েছে দুতরফের মধ্যে, যে দুপক্ষই কেউ কাউকে আর ঘাঁটাবে না। অশোকবাবু মানহানির কেস না করা পর্যন্ত এই সেটলমেন্টের থিওরিতেই আস্থা রাখব।
  • PT | 213.110.246.230 | ২৯ জুলাই ২০১৪ ২১:০০645051
  • "আউট অফ দ্য কোর্ট সেটলমেন্ট হয়েছে দুতরফের মধ্যে" আর মিডিয়ার কেউ কোন আঁচ পায়নি সে ঘটনার? বড় বিস্ময় লাগে।
  • Abhyu | 141.220.183.181 | ২৯ জুলাই ২০১৪ ২১:১১645062
  • মিথ্যা অভিযোগ লোকে নানা কারণেই করে। ফলস রেপের অভিযোগও তো আসে। আমার মনে হয়েছিল এই কেসে মেয়েটির সম্মানহানি বিশেষ হয় নি (জাস্টিস গাঙ্গুলী আই লাভ ইউ গোছের কথাবার্তা বলেছিলেন বলে অভিযোগ ছিল) কিন্তু সামাজিক সম্মানহানি হয়েছিল ওনারই। বিশেষ করে ওনাকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ না দিয়ে বিভিন্ন প্রভাবশালী লোক যেভাবে মিডিয়া ট্রায়াল করেছিল। আরো দেখার কথা যেই উনি মানবাধিকার কমিশন থেকে পদত্যাগ করলেন তারপর থেকেই ব্যাপারটা কেমন মিইয়ে গেল। তদন্তে মেয়েটির কোনো সাহায্য পাওয়া গেল না। এমনকি ক্লিনচিটের খবরটাও মিডিয়ার অ্যাটেনশন পেল না সেভাবে, হাওয়ায় ভাসানো অভিযোগটা যেভাবে পেয়েছিল।
  • a x | 138.249.1.198 | ২৯ জুলাই ২০১৪ ২১:১৪645073
  • এই কেসটা আমি খুব ভালোভাবে ফলো করিনি, কিন্তু অভিযোগকারিণী ডিপোজ করতে রাজী না হওয়াতে কেস ড্রপ করা হয়েছে না?
  • pinaki | 90.254.154.105 | ২৯ জুলাই ২০১৪ ২১:২০645078
  • এক্ষেত্রে সেটলমেন্ট হলে সেটা মিডিয়াকে বাঁচিয়েই করতে হবে।

    এখনই শেষ কথা বলার সময় আসে নি। দেখা যাক। এই ঘটনাটা তর্কের খাতিরে যদি সাজানো ধরেও নিই, এরকম ঘটনা সত্যি ঘটলে প্রমাণ করা যাবে? কোনো ভিডিও ফুটেজ ছাড়া? আমার ধারণা মেয়েটার শাসক দলে কানেকশন আছে। আর সেই ভরসাতেই হার্ড প্রুফ নেই জেনেও এটাকে পাবলিক করেছে। শাসক দলেরও ব্যাপারটাকে ব্যবহার করার ইন্টারেস্ট ছিল। কিন্তু কিছুই ঘটে নি, জাস্ট পলিটিকাল ইন্টারেস্টে হাওয়ায় গল্প বানানো হয়েছে - এটা হজম করতে কষ্ট হচ্ছে।
  • pinaki | 90.254.154.67 | ২৯ জুলাই ২০১৪ ২১:৫৩645080
  • আর সম্মানের ব্যাপারটা ওরকম একমুখী হয়নি বলেই আমার ধারণা। অশোকবাবু অনেকের চোখেই সেসময় শহীদের মর্যাদা পেয়েছেন। অনেকের চোখে ক্রিমিনাল। মেয়েটার ব্যাপারটাও তাই। যারা অশোকবাবুকে শহীদ ভেবেছে আর মেয়েটাকে চক্রান্তকারী, তারা মেয়েটাকে খুব সম্মানের চোখে দেখেছে এমন ভাবার কোনো কারণ নেই।
  • PT | 213.110.246.230 | ২৯ জুলাই ২০১৪ ২১:৫৩645079
  • ঘটনাটাকে রাজনৈতিক কারণে ব্যবহার করতে গিয়ে সত্যিটাই ধাপমাচাপা পড়ে গেল।
  • Abhyu | 141.220.183.181 | ২৯ জুলাই ২০১৪ ২২:৪৭645019
  • মেয়েটি বলেছিল যে সে সময় হলেই অভিযোগ দায়ের করবে। সে ল'য়ের ইন্টার্ণ - কোন জিনিস কোর্টে প্রমাণ করা যায় আর কোনটা যায় না সে নিয়ে তার আইডিয়া নেই? শুধু শাসক দলের "ভরসা"তেই হার্ড প্রুফ নেই জেনেও এটাকে পাবলিক করে দিল? হতে পারে, কিন্তু আমার একেবারেই এটা হজম হয় নি। বিশেষতঃ সে যেখানে পুলিশের সঙ্গে সহযোগিতাও করে নি।

    এনিওয়ে, অভিযোগ জানানোর বা না জানানোর অধিকার সকলেরই আছে। এখানে মুশকিলটা হল এই, হয়েছে-কি-হয়নি এমন একটা জিনিস নিয়ে যে সাঙ্ঘাতিক রকম মিডিয়া ট্রায়াল হয়েছিল, তাতে একজন ওয়েল রেসপেক্টেড জাস্টিস মানবাধিকার কমিশন থেকে পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছিলেন, যার সুদূরপ্রসারী রাজনৈতিক অভিঘাত ছিল। উনি কি আর মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারের পদে পুনর্বহাল হবেন, না হলেও সেই সম্মানের সাথে কাজ করতে পারবেন? মিডিয়া ট্রায়াল যা হয়েছিল সেটা ওনারই। মেয়েটির অভিযোগের সত্যাসত্য বিচার না করেই বলা যায় যে ওনাকে একটা অপ্রমাণিত অভিযোগের (যেটা কিনা ওনার পদত্যাগের পরে আর pursue করাই হল না) ভিত্তিতে পাবলিক ডিসগ্রেস করা ও মিডিয়া ট্রায়ালের কোনো দরকার ছিল না। আমি চাই যে যাঁরা এই মিডিয়া ট্রায়ালে অংশ নিয়েছিলেন তাঁরা সেটার দায় নিন।

    আমি খুবই চাই জাস্টিস গাঙ্গুলী মানহানির মামলা করুন ও দোষী ব্যক্তির দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হোক।
  • Abhyu | 141.220.183.181 | ২৯ জুলাই ২০১৪ ২২:৫৩645020
  • আমি মেয়েটিকে তেমন কিছু বলছি না, আমি অনেক বেশি হতাশ হয়েছি সেই সব আইনবিশেষজ্ঞদের নিয়ে, যাঁরা তখন বার বার বলে গেছেন ওনার এখনই পদত্যাগ করা উচিত, আর এখন একেবারে চুপ।
  • pinaki | 90.254.154.67 | ৩০ জুলাই ২০১৪ ০০:৫০645021
  • পদত্যাগ করাটা বোধহয় নর্মাল প্রোটোকলের মধ্যে পড়ে। সঠিক অভিযোগ ভুয়ো অভিযোগ নিরপেক্ষভাবেই।
  • pinaki | 90.254.154.67 | ৩০ জুলাই ২০১৪ ০০:৫৮645022
  • কিন্তু এই প্রশ্নটা আমার থেকেই গেল। ধরা যাক এরকম একটা ঘটনা আমাদের পরিবারের কোনো মেয়ের ক্ষেত্রে ঘটল। এমন কিছু যা আসলে মলেস্টেশন কিন্তু কোনো হার্ড এভিডেন্স নেই। কী করবে সেক্ষেত্রে? সংবাদপত্রে শোরগোল মচিয়ে অপরাধীর সর্বোচ্চ সম্মানহানি ছাড়া? আইনতঃ তো কিছুই করতে পারবে না। অন্য অল্টারনেটিভটা হল অসম্মানটা জাস্ট হজম করে যাওয়া।

    আর নিজের সঙ্গে কোনো অন্যায় হয় নি - এরকম অবস্থায় নিজের সম্মান বাজি রেখে এরকম ঝুঁকি নিয়ে মিথ্যে অভিযোগ দায়ের করাটা কতটা বাস্তবসম্মত? একান্ত ব্যক্তিগত ক্ষারাক্ষারি ছাড়া শুধুমাত্র রাজনৈতিক কারণে? আমার জানা এরকম একটাও ঘটনার কথা মনে করতে পারছি না।
  • Ishan | 202.43.65.245 | ৩০ জুলাই ২০১৪ ০১:১৬645023
  • এক্ষেত্রে ঘটনাটা ঘটেছিল হোটেলে। ঘরের মধ্যে ভিডিও এভিডেন্স নেই নিশ্চয়ই, কিন্তু হোটেলের অন্যান্য জায়গায় সিসিটিভি ফুটেজ অবশ্যই আছে।

    আর আমিও মেয়েটির অভিযোগের সারবত্তা নিয়ে কিছু বলতেই চাইনা। কারণ, সে কে, কী করেছে, কেন করেছে, এসব কিছুই জানা নেই। ডিটেল থাকলে মতামত দিতাম। তবে সম্মানহানি মনে হয় তার জাস্টিস গাঙ্গুলির তুলনায় কমই হয়েছে, কারণ, দুনিয়ার লোক অশোক গাঙ্গুলীর নাম জানে, কিন্তু মেয়েটি কে, নামধাম কী কিছুই জানেনা। জানার কথাও না, ধর্ষিতা মেয়েদের পাবলিকলি নামধাম ফাঁস করার নিয়ম নেই, সেটা মেয়েদের সম্মানরক্ষার জন্যই করা হয়েছে, এক্ষেত্রে সেটা যথাযথভাবেই পালন করা হয়েছে। তবে, এই ঢালের সুযোগ নিয়ে মিডিয়া ট্রায়াল ঘটিয়ে তারপর পিছিয়ে আসা, এটা একেবারেই ভালো জিনিস না।

    এবং জাস্টিস গাঙ্গুলির অতি অবশ্যই কেস করা উচিত। সেটাও ওই মেয়েটির জন্য ততটা না। সলিসিটার জেনারাল থেকে শুরু করে সেই অ্যাকটিভিস্টদের জন্য, যাঁরা জোর গলায় এই মিডিয়া ট্রায়াল চালিয়েছিলেন। অতি উৎসাহের ফলশ্রুতিতে একটা ব্যাকল্যাশ আসারই কথা, সেটা এঁদের ফেস করা উচিত। নইলে বুঝবেন না।
  • Abhyu | 141.220.2.65 | ৩০ জুলাই ২০১৪ ০১:৫৯645024
  • ঈশানকে দুশোটা ক।
  • Abhyu | 141.220.2.65 | ৩০ জুলাই ২০১৪ ০২:৪০645025
  • পিনাকীকে -
    ১। অভিযোগ উঠলেই যদি পদত্যাগ করতে হয় তাহলে তো যে-ই একটু সরকারকে বিব্রত করার মতো কাজ করবে (ধরুন নির্বাচন কমিশনার) তখন তার বিরুদ্ধে একটা অভিযোগ হাওয়ায় ভাসিয়ে দেওয়ার লোক পাওয়া কঠিন হবে না বলে মনে হয়।
    ২। চেনা কারো এরকম হলে সে প্রথমে জিনিসটা তার উপরওয়ালাকে বা রিলেভেন্ট কর্তৃপক্ষকে (ইউনিভারসিটি ইত্যাদি) রিপোর্ট করবে, এবং ঘটনাটা ঘটার পরে পরেই করবে। তারপরে পুলিশের কাছে যাবে। কোনোটাই সম্ভব না হলে অন্ততঃ অভিযোগটা মিডিয়ায় ভাসিয়ে দিয়ে তারপর ফলো আপ করা থেকে বিরত হবে না, এইটুকু আশা করব।
  • phaltu | 118.36.241.24 | ৩০ জুলাই ২০১৪ ০৪:২৮645026
  • অশোকবাবুর একটা ইনটারভিউ পড়ে (বা শুনে) মনে হয়েছিল, উনি কোনোভাবেই মেয়েটির বিরুদ্ধে কেস করবেন না, আত্মমর্যাদার থেকেও teacher হিসেবে ছাত্রীর ভুলের প্রকাশ্য প্রতিবাদ না করাটাই উনার কাছে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
  • Abhyu | 141.220.2.65 | ৩০ জুলাই ২০১৪ ০৪:৩৪645027
  • এই সব ক্ষেত্রে থার্ড পার্টি মামলা করতে পারে না, না? এই ক্ষেত্রে মনে হয় সমাজের একটা দায়িত্ব থাকে। যদি একজন সম্মানিত ব্যক্তি কারো শ্লীলতাহানি করেন তবে আউট অফ কোর্ট সেটলমেন্ট হওয়া বাঞ্ছনীয় নয়। ওদিকে কেউ যদি হাওয়ায় অভিযোগ ভাসিয়ে কারো সম্মানহানি করেন, তাহলে তাঁর, আর সেই সঙ্গে যাঁরা জোর গলায় যাঁরা মিডিয়া ট্রায়াল চালিয়েছিলেন, তাঁদেরও ছাড় পাওয়া উচিত নয়।
  • feludaa | 22.195.147.111 | ৩০ জুলাই ২০১৪ ০৫:২১645028
  • এই সব টিচার ফিচার বালের কন্সেপ্ট। চোদনামি করলে শাস্তি পেতে হবে। এখন এই গাঙ্গূলির পেছনে ছিল সুব্রামনিয়াম স্বামী টাইপ লোকজান , হারামী নাম্বার ওয়ান। তাই কি হয়েছে, কেউ জানে না। মেয়েটা কি বলে দেখি। একচুয়ালি এই সুব্রামানিয়াম লোকটা সাপোর্ট করছে দেখেই ঝাট জ্বলে গেছে। তোপসে আর আমার কারুরি ভাল লাগছে না।
  • lcm | 118.91.116.131 | ৩০ জুলাই ২০১৪ ০৫:৫০645030
  • সুব্রমনিয়াম স্বামীর স্ত্রী রোক্‌সানা স্বামী (ওদের পরিচয় হয় হার্ভার্ডে পড়ার সময়) এখন হলেন গিয়ে এক্জন ওয়েল-রিগার্ডেড সুপ্রিম কোর্ট অ্যাডভোকেট। তো সেই সূত্রে হয়ত গাঙ্গুলীবাবুর পরিচিত এবং ....
  • Ranjan Roy | ৩০ জুলাই ২০১৪ ০৬:০৩645031
  • এখানে সুব্রামনিয়াম স্বামীর রাজনৈতিক ক্যারিয়ার বা ইমেজ থেকে প্রভাবিত না হয়ে সাধারণভাবে ওঁর বক্তব্যের যুক্তিযুক্ততা নিয়ে ভাবা উচিত নয় কি?

    আর মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যানের পদ খালি করিয়ে অব্যবস্থার সৃষ্টির( অ্যাক্ট অফ কমিশন ) দিক থেকে পিআইএল হতে পারে বলে আপাতঃ দৃষ্টিতে মনে হয়। তাতে মেয়েটি, সুপ্রীম কোর্টের প্রাইমা ফেসি "কেস এ মেরিট আছে" রায়দেওয়া তিনজন ও বংগ সরকারকে পার্টি করতে হবে। তার আগে ওই রিপোর্ট, এফ আই আর ও দিল্লি পুলিশের রিপোর্ট জোগাড় করতে হবে।
    অবশ্য এসব আমার অ্যামেচার প্রতিক্রিয়া। এসব করতে গেলে প্রাথমিক স্তরেই ভাল কন্স্টিটুশনাল ল' ইয়ার এর ওপিনিয়ন প্রয়োজন।
  • SC | 34.3.22.185 | ৩০ জুলাই ২০১৪ ০৬:৪১645032
  • সময়াভাবে ছোট করে একটা পয়েন্ট বলে যাই। অনেকে বললেন মেয়েটির আর কতটুকু সম্মানহানি হয়েছে।
    আমার মনেহয় আরেকটা জিনিস ভাবা দরকার। মেয়েটি ভিকটিম, মলেস্ট করা হয়েছে তাকে। সেইটাই একটা বিরাট ট্রমা। সেই ট্রমা টা সারা jibon তাকে তারা করে বেড়াবে। সেই vulnerability র জায়গা টা না বুঝলে keno কমপ্লেন করলো, সেটা বোঝা শক্ত।
    আর ওই সব শিল্ড আমার আপনার কাছ থেকে হয়েছে হয়ত, কিম্বা হয়নি । লিগাল কমিউনিটি তে সবাই জানে মেয়েটি কে। সে তো তরুণ তেজ্পাল যাকে মলেস্ট করেছিল, তার নামও না জানানোর কথা ছিল। মধু কিশ্বারের তুইতের ফলে আমি আপনি সকলে জেনে গিয়েছি।
    জানার ichhe থাকলে কয়েক ঘন্টা গুগলে সার্চ korle হয়ত এরও আইডেন্টিটি উদ্ধার হয়ে যাবে। দেখুন না, অশোক গানগুলি র কাছে ওই সময়ে করা ইন্টার্ন করেছিল। খুব শক্ত নয় মনেহয়।

    এবারে লিগাল কমিউনিটি তে যেখানে অশোক বাবু খুব well respected , সেখানে মেয়েটিকে চলতে হবে। সেইসব জেনেই এগুলো করেছে সে।
    ভিকটিম এর মেন্টালিটি টা চিন্তা করুন। সে মলেস্তেদ, তার একমাত্র চিন্তা হচ্ছে যদি বিচার পাওয়া যায়, তাহলে মনে শান্তি পাওয়া যাবে কিছুটা অন্তত। যারা কোনদিন ভিকটিম হননি, তাদের কে ভিকটিম এর মানসিকতা বোঝানো সমস্যা।

    এবারে সে কমপ্লেন করলো। তারপরে দেখল, প্রথমত প্রমান পাওয়া শক্ত। তারপরে লিগাল কমিউনিটি তে জিনা হারাম হয়ে যাচ্ছে। তারপরে সমাজে লোকলজ্জা। এগুলো সামলে সে হয়ত না এগোনোর সিধ্হান্ত নিয়েছে। আমি কোনো ছাপোষা মধ্যবিত্ত মেয়ে হলেও এরকমই করতাম। মেয়েটির বিয়ে না হলে, কিম্বা অশোকবাবুর powerful বন্ধুরা ক্যারিয়ার এ বাঁশ দিলে ওসব ফেমিনিস্ট lawyer লবি বাঁচাতে আসবে না। অতএব, এসব লং drawn লিগাল ব্যাটেল এ জড়িয়ে লাভ কি। তাও অশোক গানগুলির সাথে লিগাল ব্যাটেল।

    তরুণ তেজ্পালের কেসে মেয়েটি অসম্ভব সাহসী বলব বরং । আর সে নিজে activist সাংবাদিক, হয়ত সেরকম support system আছে, তার ফলে সে লড়ে যাচ্ছে। ছাপোসা লোকজন, চাকরি করে খায় , তাও আবার লিগাল proffesion এ , যেখানে রেফারেন্স ই শেষ কথা, সেখানে কেউ etotA লড়াই করবে, ইটা আশা korao অন্যায়। আমিও হলেও মনে hoy partam না।
  • Ishan | 183.17.193.253 | ৩০ জুলাই ২০১৪ ০৭:১৩645033
  • সবই ঠিক আছে। তবে এতটা ছাপোষা মধ্যবিত্ত মেয়ে হলে সে ব্লগে লিখে অভিযোগও করতনা। আমি যদি আমার ব্লগে লিখি অশোক গাঙ্গুলী আমার ঘড়ি চুরি করেছেন, সেই নিয়ে দেশব্যাপী আলোড়ন শুরু হয়, অশোক গাঙ্গুলী পদত্যাগ করেন, লিগাল কমিউনিটির তাবড় লোকেরা আমাকে সমর্থন করেন (সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি থেকে শুরু করে সলিসিটর জেনারাল অবধি), এবং কোনো প্রকাশ্য চাপ না থাকা সত্ত্বেও এফ আই আর করতেই আমি পিছিয়ে যাই, তাহলে আমার আচরণের দিকে আঙ্গুল উঠবেই। আর এ তো শ্লীলতাহানির অভিযোগ।

    আর এক্ষেত্রে আমি একেবারেই মেয়েটিকে মোটেই ভিকটিম বলে মনে করছিনা। প্রমান তো হয়ইনি, এমনকি সে ফর্মালি অভিযোগও করেনি। চাপ দিয়ে অভিযোগ করা বন্ধ করা হয়্হেছে তা নয়, তাবড় আইনী ব্যক্তিত্বরা সঙ্গে ছিলেন। এবং খবর পড়ে যা বুঝলাম, সে এখন উচ্চপদে কর্মরত, বিদেশ টিদেশও যায়। অশোকবাবুকে পতত্যাগ করতে হয়েচে, তাঁর পাওয়ারফুল বন্ধুরা মেয়েটির কিছুই আটকাননি, বা আটকাতে পারেননি। এবং সে নিজে প্রিমিয়ার ইনস্টিউট পাশ করা ল-ইয়ার। ফলে জিনা-হারাম, ভিকটিম, কোনোটাই ঠিক মেনে নেওয়া যাচ্ছে না। কোথাও একটা অভিযোগ করা মাত্রই স্রেফ লিঙ্গপরিচয়ের ভিত্তিতে কাউকে ভিকটিম আর কাউকে দোষী ধরে নিলে তো দেশে আইনী ব্যবস্থারই কোনো প্রয়োজন থাকেনা।
  • | ৩০ জুলাই ২০১৪ ০৭:৫০645034
  • ঈশানকে অনেকগুলো ক।
    মেয়েটিকে কোনও না কোনওভাবে মানহানির মামলার মুখোমুখী করা দরকার।
  • sm | 233.223.157.42 | ৩০ জুলাই ২০১৪ ১০:০৮645035
  • উপরে দু একজন লিখেছেন,শাসক দলের ভরসাতেই হার্ড প্রুফ ছাড়াই, এমন একটা অভিযোগ ভাসিয়ে দেওয়া হলো।
    আমার প্রশ্ন,ঘটনা ঘটেছে দিল্লি তে, তাহলে কিভাবে অভিযোগকারী শাসক দলের ভরসায়, এমন অভিযোগ করবে? কারণ দিল্লি পুলিশ তো তিনমূলের নিয়ন্ত্রনাধীন নয়?
    কমন সেন্স বলে, কিছু কিছু ক্ষেত্রে, মানুষের সতর্ক থাকা খুব বাঞ্চনীয়।
    ধরুন কোনো ডাক্তার মহিলা পেশেন্ট কে, পরীক্ষা করার সময়,মহিলা নার্সের বা সহকারীর উপস্থিতি বাঞ্চনীয়। পৃথিবীর সব দেশেই এটাই নিয়ম।এবং সেই সহকারীর নাম লিখিত ভাবে নথিভুক্ত করা উচিত। কারণ কেউ অভিযোগ জানালে,কোর্ট সেই মহিলা নার্স বা সহকারীর সাক্ষী অথবা লিখিত নথি দাবি করবে। না থাকলে ধরে নেওয়া হবে অভিযোগ কারিনীর অভিযোগ টি সত্য। এক্ষেত্রে নিজেকে নির্দোষ প্রমানের দায় টা অভিযুক্ত ব্যক্তির।
    এই কেসের ক্ষেত্রেও, জাস্টিস গাঙ্গুলির উচিত মানহানির মামলা করা ও নিজের সম্মান পুনর প্রতিষ্ঠা করা।
  • Arpan | 125.118.68.81 | ৩০ জুলাই ২০১৪ ১০:১৪645036
  • পিনাকীকেঃ ফলস রেপের কেস, ভারতে, বিরল হলেও ব্যতিক্রম নয়। গত তিন-চার বছরের কাগজ উল্টোলে কিছু ঘটনা চোখে পড়বে।
  • s | 182.0.249.87 | ৩০ জুলাই ২০১৪ ১০:৫৫645037
  • কি ঘটিয়াছিল?
    দিনটা ২৪ ডিসেন্বর। জাস্টিস গাঙ্গুলি সন্ধ্যায় মেয়েটিকে হোটেলে ডেকেছিলেন জরুরি কাজে। তখন মোহনবাগানের কোন এক কর্মকর্তাও ছিল। সম্ভবত মোহনবাগানের কোন কেস নিয়ে কাজ ছিল। সেই কর্তা পরে চলে যান। জাস্টিস গাঙ্গুলির স্যুটে মেয়েটি কাজ করতে থাকে। রাত হয়েছে বলে জাস্টিস গাঙ্গুলি মেয়েটির জন্য হোটেলে অন্য রুম বুক করার প্রস্তাব দেন। মেয়েটি অস্বীকার করে। তারপর তাকে ওয়াইন অফার করেন। পরে মেয়েটির দাবী অনুযায়ী তার কাঁধে হাত রাখেন ও হাতে চুমু খেয়ে 'আই লাভ ইউ' বলেন। মেয়েটি ভয় পেয়ে নীচে চলে যায়। জাস্টিস গাঙ্গুলি মেয়েটিকে গাড়ী ডেকে দেন। মেয়েটি চলে যায়। গাঙ্গুলি সাহেব এসেমেস করে ক্ষমা চান।
    স্মৃতি থেকে লিখলাম। কিছু এদিক ওদিক হতে পারে কিন্তু মোটামুটি এরকমই।

    সুতরাং মিথ্যা অভিযোগের অপবাদ ধোপে টেকে না। মেয়েটি ছাড়াও অন্যান্য সারকমস্টিয়াল উইটনেস পাওয়া কঠিন না।
    এখন এই আচরণ সিরিয়াস মোলেস্টেশনের কেস কিনা, তার জন্য অশোকবাবুর পদত্যাগের দাবী কতটা যুক্তিযুক্ত তা নিয়ে বিতর্ক আমি তখনও করেছিলাম, এখনও করব।
    যদ্দুর মনে আছে মেয়েটি তার বন্ধুদের বলেছিল কিন্তু অভিযোগ করেছিল প্রায় এক বছর পরে।
    অশোক গাঙ্গুলিও তখন তার ইন্টারভিউতে পুরো ঘটনাটাকে মিথ্যা বলে উড়িয়ে দেন নি। বলেছিলেন বিভিন্ন চাপে তাঁকে বাধ্য হয়ে পদত্যাগ করতে হচ্ছে।

    এখন কি ঘটিয়াছে?
    সুব্রমনিয়াম স্বামী জনতা পার্টির সলতে ছিলেন ও গত বছর দলবল নিয়ে ভাজপায় যোগ দেন। বহু পিআইএল ইত্যাদি করে আদালত চত্বরে পরিচিত ব্যক্তি ও স্বাভাবিক ভাবেই আশোক গাঙ্গুলির মিত্র। তিনি (শাসক দলের নেতা) শাসক দলের মন্ত্রকে (MHA) শাসক দলের পুলিশের রিপোর্টের ভিত্তিতে চিঠি লিখে জানিয়েছেন যে গাঙ্গুলির বিরুদ্ধে সব অভিযোগ ফালতু আর মন্ত্রক তাতে সায় দিয়েছে। সুতরাং গাঙ্গুলি ক্লিন চিট আর মেয়েটির উদ্দেশ্য বিধেয় নিয়ে আলোচনায় আমরা ব্যস্ত।

    মেয়েটি কেসটা নিয়ে আর না এগোতে চাইলে (খুবই হাই প্রোফাইল কেস এবং শ্লীলতাহানি প্রমান করার ক্ষেত্রে দুর্বল কেস) তাকে দোষ দেওয়া যায় না। ব্যক্তিগত চয়েস।
    কিন্তু পুরো অভিযোগটাই হওয়ায় ভাসানো, ডেরেকের আত্মীয় এই সব ইঙ্গিত আমাদের সত্য থেকে বিচ্যুতই করবে।
  • SC | 34.3.22.185 | ৩০ জুলাই ২০১৪ ১১:৪১645038
  • এখানে তৃণমূলের গল্পটা একটু কষ্টকল্পিত মনে হচ্ছে আমার। সুপ্রিম কোর্টের তিন জজের কমিটি যে একটা কথা বললো, যে প্রাথমিক এভিডেন্স আছে, এদেরকে তৃনমূল ইন্ফ্লুএনস করেছে? আর তৃনমূল এই ইন্দিরা জয়সিং তাইপের লোকেদের ইন্ফ্লুএনস করতে পারে। সিরিয়াসলি!
    ওই তাবর তাবর যারা সঙ্গে ছিলেন বলে দাবি করছ, ওরা কতটা সঙ্গে ছিল, সেই নিয়ে আমার সন্দেহ আছে।
    ওটা খুব স্ট্রংলি ফেমিনিস্ট লবি, জেন্ডার ইস্যুএস নিয়ে কথা বলে। কিন্তু মেয়েটি কি জেন্ডার ইস্যু নিয়ে কাজ korto ?
    নইলে প্রফেসীয়নালি আর কতটুকু help করতে পারে তারা? বরং অশোকের ইন্টার্ন, তার পরের বস রা অশোক বাবুর ফিল্ডের লোক হওয়াটা স্বাভাবিক। নিজের ফিল্ডে অশোক বাবুর বন্ধুরা কাঠি korbe না, ভাবতে কষ্ট হয়। বিদেশে kaj করলে অবস্য সেটা kora chaap, সেই জন্যই হয়ত বিদেশে পালিয়েছে। অশোক গানগুলির বন্ধুদের কে চটিয়ে দিল্লিতে সুপ্রিম কোর্টে সুবিধা কোর্টে পারবে, আমার বিশ্বাস হয় না।
    ইন ফ্যাক্ট, অন্য যে মেয়েটি প্রকাশ্যে এসে আরেক জজের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছে, সেও বিদেশে (কলম্বিয়া তে মনেহয়) গরাদ স্চুলে আছে, তাই মনেহয় সাহস করে bolte pereche।
    আর আইডেন্টিটি যে প্রোটেক্টেড হয়নি, সেটা ধীরে ধীরে পরিস্কার। অশোক গানগুলির ইন্টার্ন, ডেরেকের আত্মীয়, অধুনা বিদেশে এরপরে আর আইডেন্টিটি কি গোপন থাকলো?
  • Abhyu | 141.220.183.195 | ৩০ জুলাই ২০১৪ ১৪:০৯645039
  • জাস্টিস গাঙ্গুলী স্পেকট্রাম কেলেঙ্কারী মামলাতেও কিছু গুরুত্বপূর্ণ রায় দিয়েছিলেন যেগুলো তৎকালীন সরকারের ফেভারে যায় নি।
  • pinaki | 90.254.154.105 | ৩০ জুলাই ২০১৪ ১৪:১৮645041
  • আমার নিজের এখনও ধারণা ডেরেকের আত্মীয় বলেই হয়তো ব্যাপারটা ওপেন করার সাহস দেখাতে পেরেছে। একে তো প্রভাবশালী লোক, তার ওপর অপরাধ কি না কেবলমাত্র হাতে চুমু খেয়ে আই লাভ ইউ বলা। তাও আবার সে ঘটনার কোনো প্রমাণ নেই। এসব অভিযোগ জানাতে গেলে পুলিশ, কতৃপক্ষ কেউই পাত্তা দেবে না। আমাদের মত সাধারণ ফ্যামিলিতে এরকম হলে জাস্ট কিছুই করা যেত না, পাতি হজম করে সরে আসা ছাড়া। তবে হ্যাঁ, ব্যাপারটা ওপেন করার টাইমিং এর সাথে অবশ্যই তিনোমূলের ইন্টারেস্টের যোগাযোগ আছে বলে মনে হয়। এমনও হতে পারে তিনোমূলের ইন্ধন ছাড়া হয়তো মেয়েটা ব্যাপারটা প্রকাশ্যে আনতো না। কিন্তু কোথাও কিছু কখনো হয় নি, এমনি এমনি আজগুবি গপ্পো সাজানো হল রাজনৈতিক কারণে - অবিশ্বাস্য লাগছে। তবে দুনিয়ায় অনেক কিছুই ঘটে। কিছুই অসম্ভব নয়।

    আর এ জিনিস তো কোনোদিনই প্রমাণ হবে না। মানহানির মামলা করুন বা না করুন। হোটেলের ঘরের ভেতর ক্যামেরার অনুপস্থিতিতে অশোকবাবু কী করেছিলেন, অথবা লিফ্টের ভেতর ক্যামেরার অনুপস্থিতিতে তেজপাল এক্জ্যক্টলি কী করেছিলেন - সে কি প্রমাণ করা সম্ভব নাকি? অশোকবাবুর ক্ষেত্রে তিনোমূলের রাজনৈতিক সক্রিয়তা আর তেজপালের ক্ষেত্রে বিজেপির রাজনৈতিক সক্রিয়তার মোটিভেশন আর ধরণও প্রায় একইরকম। কিন্তু সেসব কোনো অ্যাঙ্গেল দিয়েই প্রকৃত সত্য উদ্ঘাটন করে দেওয়া চাপ আছে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। চটপট প্রতিক্রিয়া দিন