এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ইজরায়েল প্যালেস্টাইন দ্বন্দ্ব : ইতিহাস থেকে এখন

    সৌভিক
    অন্যান্য | ১৪ জুলাই ২০১৪ | ৬০১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • সৌভিক | 24.99.3.137 | ১৪ জুলাই ২০১৪ ০০:১৫647231
  • ইতিহাসের দিকে ফিরলে আমরা দেখতে পাই ১৯৪৮ এ ইজরায়েল রাষ্ট্র গঠনের সময় থেকেই তা প্যালেস্টাইন তথা আরব দুনিয়ার সাথে [মার্কিন ও ন্যাটোর মদতে] বারবার রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে জড়িয়েছে। অথচ বিশ শতকের প্রথম দিকেও প্যালেস্টিনিয় ও ইহুদী জাতিসত্তার আন্দোলনের পাশাপাশি শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান ছিল। ১৯২০ র ফ্রান্স সিরিয়া যুদ্ধে সিরিয়ার পরাজয়ের পর এই শান্তি ক্রমশ বিঘ্নিত হতে শুরু করে। প্যালেস্টিনিয় জাতিসত্তার আন্দোলনের এই পর্বের অন্যতম রূপকার হজ আমিন আল হুসেইনি প্যালেস্টিনিয় আরবদের নিজস্ব দেশের দাবিকে সামনে নিয়ে আসেন। এই সময়েই ইউরোপে ফ্যাসিস্তদের ইহুদী বিতাড়ণ ও নিপীড়ণের অধ্যায় শুরু হলে তারা প্যালেস্টাইনে চলে আসতে থাকেন। প্যালেস্টাইনে বাড়তে থাকা ইজরায়েলি জনসংখ্যার চাপের প্রেক্ষিতে আরব প্যালেস্টিনিয়দের নিজেদের দেশের দাবি সঙ্কটজনক হয়ে উঠছে বিবেচনা করে আমিন হুসেইনি ইহুদী জাতিসত্তার আন্দোলনকে আরব প্যালেস্টিনিয় জাতিসত্তার আন্দোলনের প্রধান শত্রু হিসেবে ঘোষণা করেন। বিভিন্ন আরব দেশে আরব প্যালেস্টিনিয় জাতিসত্তার আন্দোলন এর সমর্থন তৈরি হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগেই প্যালেস্টানিয় ইহুদী ও প্যালেস্টিনিয় আরবদের মধ্যে বেশ কিছু রক্তক্ষয়ী দাঙ্গা হয়। ইতোমধ্যে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ জুড়ে জার্মানী সহ নাৎসী ও ফ্যাসিস্তদের দ্বারা বিভিন্ন দেশ থেকে ব্যাপক ইহুদী বিতাড়ণ ঘটে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষ হবার পর পরই ইউরোপ এর নানাদেশ থেকে বিতাড়িত ইহুদীদের পুনর্বাসনের প্রশ্নটি সামনে চলে আসে। ১৯৪৭ সালের ২৯ নভেম্বর জেনারেল অ্যাসেম্বলী প্যালেস্টাইনকে তিনভাগ করার একটি প্রস্তাব গ্রহণ করেন, যার একটি হবে আরব রাষ্ট্র, একটি ইহুদী রাষ্ট্র ও আলাদা অঞ্চল হিসেবে থাকবে জেরুজালেম, যে ঐতিহাসিক শহর ইহুদী, খ্রীষ্টান ও মুসলিম – এই তিন ধর্মেরই অত্যন্ত পবিত্র তীর্থস্থান। এই ঘোষণার পরদিন থেকেই আরব ও ইহুদীদের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়ে যায়। ১৯৪৮ এর বসন্তের মধ্যে ক্রমশ স্পষ্ট হয়ে যায় ইহুদীরা সামরিকভাবে অনেক শক্তিশালী হয়ে উঠে অনেক ভূখণ্ড নিজেদের দখলে নিয়ে নিয়েছে, জমি হারিয়ে উদ্বাস্তু হতে হয়েছে হাজার হাজার প্যালেস্টিনিয় আরবকে। অন্যদিকে এর বিপরীত প্রতিক্রিয়ায় মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা জুড়ে প্যালেস্টিনিয় আরবদের প্রতি ব্যাপক সমর্থনের পরিপ্রেক্ষিতে সেইসব অঞ্চলের ইহুদীদের উদ্বাস্তু হয়ে চলে আসতে হয় প্যালেস্টাইনের দিকে। ১৪ মে ১৯৪৮ ইজরায়েল রাষ্ট্র গঠিত হবার পরেই আরবদের সম্মিলিত বাহিনীর সাথে নবগঠিত ইজরায়েলের যুদ্ধ শুরু হয়। ১৫০০০ মানুষ হতাহত হবার পর ১৯৪৯ এ যুদ্ধবিরতি হয়। ইজরায়েল তার ভূখণ্ডের বেশিরভাগ জায়গাই নিজেদের দখলে রাখে, ওয়েস্টব্যাঙ্ক যায় জর্ডনের অধিকারে, গাজা স্ট্রিপের দখল থাকে মিশরের হাতে। পরে এই দুই ভূখণ্ড মিলিয়ে ‘সমগ্র প্যালেস্টাইন সরকার’ কে স্বীকৃতি দেয় আরব লীগ। প্রসঙ্গত উল্লেখযোগ্য এই গাজা স্ট্রিপ ও ওয়েস্টব্যাঙ্কই বর্তমানে আরব প্যালেস্টানিয় জাতিসত্তার আন্দোলনকারীদের দখলে আছে, আর জাতিসংঘ তথা পৃথিবীর বেশীরভাগ দেশ না মানলেও ইজরায়েল এ দুটিকে তাদের দেশের অন্তর্গত বলে দাবি করে চলেছে। ১৯৫৬ তে ‘সুয়েজ সঙ্কট’ এর সময় কিছুদিনের জন্য ইজরায়েল গাজা স্ট্রিপ দখল করলেও তাদের সেখান থেকে অচিরেই বিতাড়িত হতে হয়। এর পরেই আরব জাতিসত্তার আন্দোলন একটা বড় ধাক্কার মুখে পড়ে, মিশর, আরব দেশগুলির প্রধান নেতা হিসেবে ‘সমগ্র প্যালেস্টাইন সরকার’ কে ভেঙে দিয়ে তাকে ‘সংযুক্ত আরব রিপাবলিক’ এর অংশ করে নেয় ১৯৫৯ সালে। এর প্রতিক্রিয়াতেই ১৯৬৪ তে আরব প্যালেস্টিনিয় জাতিসত্তার আন্দোলনের নতুন অধ্যায় শুরু হয় ইয়াসের আরাফতের নেতৃত্বে ‘প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশন’ বা পি এল ও গঠনের মধ্য দিয়ে। আরব লিগের বিভিন্ন দেশ পি এল ও কে সমর্থনও করে। ১৯৬৭ র ‘ছয় দিনের যুদ্ধ’ পি এল ও তথা আরব প্যালেস্টিনিয় জাতিসত্তার আন্দোলনের ওপর এক বড় আঘাত হিসেবে আসে, যার মধ্যে দিয়ে ইজরায়েল ওয়েস্ট ব্যাঙ্ক ও গাজা স্ট্রিপ দখল করে নেয়। পি এল ও তার সদর দপ্তরকে বাধ্য হয়ে সরিয়ে নেয় জর্ডনে। ১৯৭০ এ জর্ডন প্যালেস্টাইন বিতর্ক ও গৃহযুদ্ধের পর পি এল ও র সদর দপ্তর আবার সরে আসে দক্ষিণ লেবাননে। আশির দশকে লেবাননে গৃহযুদ্ধের প্রেক্ষিতে আরাফতের সিদ্ধান্তে পি এল ও র সদর দপ্তর আবার সরে আসে তিউনিশিয়াতে। এই সময় আন্তর্জাতিক দুনিয়া ইজরায়েল প্যালেস্টাইন সংঘর্ষ বিরতিতে হস্তক্ষেপ করে, যার ফলে ১৯৯৩ তে খানিকটা শান্তিপ্রক্রিয়া ‘ওসলো চুক্তি’ র মাধ্যমে সংগঠিত হয়। পি এল ও তিউনিশিয়া থেকে ফিরে আসে গাজা স্ট্রিপ ও ওয়েস্ট ব্যাঙ্ক এ এবং সেখানে প্রতিষ্ঠিত হয় ‘প্যালেস্টিনিয়ান ন্যাশানাল অথরিটি’। প্যালেস্টিনিয়দের কোনও কোনও অংশ এই শান্তিচুক্তি মানতে পারেনি, তারা প্যালেস্টিনিয় সরকার এর নীতির সমালোচনা শুরু করে, চালাতে থাকে ইজরায়েলের ওপর চোরাগোপ্তা আক্রমণ। এদের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী হয়ে ওঠে হামাস। গাজা স্ট্রিপে তারাই প্রধান শক্তি হয়ে ওঠে। ২০০০ সাল থেকে ইজরায়েল প্যালেস্টাইন দ্বন্দ্ব ক্ষণিক বিরিতির পর আবার নতুন করে জাগ্রত হয়। প্যালেস্টাইনের অভ্যন্তরেও পি এল ও-র প্রধান অংশ ফতেয়া ও হামাস এর অভ্যন্তরীণ সংঘর্ষ শুরু হয়, তা ২০০৭ সাথে গাজা যুদ্ধের চেহারায় আত্মপ্রকাশ করে। ছোটখাট বিতর্ক সংঘর্ষ সত্ত্বেও ২০০৯ এ তাদের মধ্যে একটি শান্তিপ্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। ২০১১ তে প্যালেস্টাইন অথরিটি জাতিসংঘে [ইউনাইটেড নেশনস] সদস্যপদের আবেদন ইজরায়েল ও তার মিত্র দেশগুলির প্রবল বিরোধিতায় বাতিল হয়। এই ঘটনা নতুন সংঘর্ষের জন্ম দেয়। হামাস নেতৃত্বাধীন গাজা স্ট্রীপ থেকে ইজরায়েল এর বিরুদ্ধে রকেট হানা চলতে থাকে। ২০১২ তে ইজরায়েলের আগ্রাসী আক্রমণে শুরু হওয়া যুদ্ধকে সে এরই প্রতিক্রিয়া বলে ব্যক্ত করতে চেয়েছে।
    এটা স্পষ্ট আরব প্যালেস্টিনিয় জাতিসত্তার পূর্ণ মর্যাদা ছাড়া এই চলমান যুদ্ধ ও রক্তক্ষয়ের কোনও স্থায়ী সমাধান থাকতে পারে না। ইজরায়েল মার্কিন ন্যাটো অক্ষ কিছুতেই স্বাধীন ভূখণ্ড ও জাতিসংঘে সদস্যপদ সহ আরব প্যালেস্টিনিয়দের দীর্ঘকালীন ন্যায্য দাবিকে মেনে নিতে প্রস্তুত নয়। এই প্রত্যাখ্যানই নানা জঙ্গী আক্রমণের দিকে প্যালেস্টিনিয় জাতিসত্তার আন্দোলনকে ঠেলে দেয় ও তাকে অজুহাত করে ইজরায়েল ন্যাটো মার্কিন অক্ষের সমর্থনে পালটা হামলা চালায়। বস্তুতপক্ষে ইজরায়েলের মধ্য দিয়ে আরব দুনিয়ায় মার্কিন অক্ষ নিজেদের আধিপত্য ও নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখার কৌশল হিসেবেই ইজরায়েল প্যালেস্টাইন সংঘর্ষকে জিইয়ে রেখেছে।
  • কল্লোল | 111.63.218.167 | ১৪ জুলাই ২০১৪ ১২:৩৮647237
  • এখন আর ন্যায় অন্যায় নিয়ে কথা বলতেও ভালো লাগে না। অল্প বয়সে প্যালেস্তাইন, ইন্তেফতাহ ইঃ নিয়ে খুব অবেগে থাকতাম, যেমন থাকতাম ভিয়েৎনাম বা নিকারাগুয়া নিয়েও। এখন আর ভালো লাগে না। এই সব অন্যায়্কারী, প্রতিবাদী - আর এদের চলতেই থাকা, চলতেই থাকা, চলতেই থাকা অন্যায় ও প্রতিবাদ ক্লান্ত করে দেয়।
    এখন শুধু চাই নিরপরাধ মানুষ বিশেষ করে শিশু মৃত্যু বন্ধ হোক। এটুকুই - শুধু চাইতেই পারি, শুধু। আর কিচ্ছু করতে পারি না।
    খুব অসহায় লাগে।
  • bip | 78.33.140.55 | ১৭ জুলাই ২০১৪ ০৮:১৯647238
  • যারা ইস্রায়েলের স্থাপনার জন্য আমেরিকাকে দোষ দিচ্ছেন, তাদেরও ইতিহাসটা ভাল করে জানা দরকার। বৃটিশরা ইস্রায়েল ছারার দুদিন আগেও ( মানে ইস্রায়েল রাষ্ট্রএর ঘোষনার দুদিন আগে) আমেরিকার স্টেট ডিপার্টমেন্ট এবং স্টেট সেক্রেটারি জর্জমার্শাল ইস্রায়েল রাষ্ট্রএর স্বীকৃতি অস্বীকার করেন। ইস্রায়েলকে মেনে নিতে চাইছিলেন না মার্শাল -কারন উনি জানিয়েছিলেন, ইস্রায়েলের জন্ম হলে অশান্ত হবে মধ্য প্রাচ্য। যুদ্ধ হবেই। এমন অবস্থায় পালেস্টাইনে বৃটিশদের আর দুদিন বাকী আছে ( ১৪ ই মে, ১৯৪৮)-বেন গ্রুন ট্রুম্যানের কাছে দূত পাঠালেন ইস্রায়েলের স্বীকৃতির জন্য। ট্রুম্যান জিউ ভোটব্যাঙ্কের জন্য ইস্রায়েলের স্বীকৃতিদিতে চাইলেন। মার্শাল এসব শুনে রাগে অগ্নিশর্মা হয়ে ট্রুম্যানের কাছে জানতে চাইলেন, আরেকটা বিশ্বযুদ্ধ তিনি চাইছেন কি না। ট্রুম্যান এসব কিছু শুনলেন না-আমেরিকা ইস্রায়েলকে স্বীকৃতি দেবে বলে জানিয়ে দিল।

    সবার আগে ইস্রায়েলকে স্বীকৃতি দেয় স্টালিনের সোভিয়েত ইউনিয়ান সহ সব কমিনিউস্ট দেশগুলি। শুধু তাই না। প্রথম আরব-ইস্রায়েল যুদ্ধ, যেটাতে হারলে ইস্রায়েল পটল তুলত, সেই যুদ্ধে ইস্রায়েলকে অস্ত্র সাহায্য করে একমাত্র চেকোশ্লোভাকিয়া সহ সব সোভিয়েত ব্লক। আমেরিকা তখন ইস্রায়েলের ওপর ব্লকেড চাপিয়েছিল।

    কিন্ত কেন? আসলে জর্জ মার্শালের কারনে আরব রাষ্ট্রগুলি তখন আমেরিকান পোলাপান। কারন আমেরিকার তেল কোম্পানীদের চাপ। ফলে আরব বিশ্বে সোভিয়েত ব্লক নিজেদের রাষ্ট্র হিসাবে ইস্রায়েলকে চাইছিল -বিশেষত ইস্রায়েল মিলিশিয়া ঐতিহাসিক কারনে সোভিয়েত ইউনিয়ানের কাছে বহুদিন থেকে সাহায্য পেয়ে এসেছে। কারন ইস্রায়েল মিলিশিয়া হাগানা ১৯৪৫ সাল থেকেই বৃটিশদের ওপর গেরিলা আক্রমন করতে থাকে ( যদিও তার আগে তারা বৃটিশদের সাথেই ছিল)-এবং বৃটিশ তখন আমেরিকানদের দোশর। ফলে ১৯৪৫ সালে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইস্রায়েলের একমাত্র ভরসা ছিল স্টালিনের সোভিয়েত ইউনিয়ান সহ ইস্টার্ন ব্লক। সব থেকে বেশী সাহায্য এসেছিল চেকোশ্লোভাকিয়া থেকে।

    চেকোশ্লোভাকিয়ার ফাইটার প্লেন এবং অস্ত্র না পেলে ইস্রায়েল প্রথম আরব-প্যালেস্টাইন যুদ্ধেই অক্কা পায়-কারন তখন মিশরের হাতে আধুনিক আমেরিকান অস্ত্র।

    আজকের বঙ্গীয় কমিনিউস্টরা ইস্রায়েলের জন্য আমেরিকাকে দায়ী করছে!! অথচ ইতিহাস পুরো উল্টো। ইস্রায়েল নামক রাষ্ট্রটা জন্মলগ্নে টিকে গেছে শ্রেফ সোভিয়েত ব্লকের অস্ত্র সাহায্য। সেখানে আমেরিকা প্রথমে তার বিরোধিতাই করেছিল আর সোভিয়েত ছিল সমর্থনে। প্যালেস্টাইনের আরব দের মারতে অস্ত্র এসেছিল কমিনিউস্ট ব্লক থেকেই!!

    এর পরে ইতিহাস দ্রুত বদলাবে। ইজিপ্ট সোভিয়েতের বন্ধু হতেই-ইস্রায়েল আমেরিকার সব থেকে বড় মিত্র হিসাবে দেখা দেবে। কিন্ত সেসব হয়েছে ইস্রায়েলের জন্মের কুড়ি বছর বাদে।

    ভ্যাগ্যিস হয়েছে!! নইলে বঙ্গজ কমিনিউস্টরা মুসলিম ভোটব্যাঙ্কের জন্য ফিলিস্থিনি কান্নার সুযোগ হারাতেন!! মনে রাখবেন ১৯৭৮ন্সালে সোভিয়েত যখন আফগানিস্তান দখল করে, মিগ ২৭ বিমান আফগান মুক্তিযোদ্ধাদের ওপর বোমা মারছিল, বংগের কমিনিউস্টরা আফগানিস্থানে সোভিয়েত আগ্রাসনের জন্য একটু চোখের জল ফেলে নি। যদিও বলে রাখি মাত্র ২ বছরে সোভিয়েত প্রায় ৩০০,০০০ আফগান নিধন করেছিল।

    এতেব বঙ্গের কমিনিউস্ট বৃন্ধ- ইতিহাস বড়ই নির্মম এবং তোমাদের ফিলিস্থিনি কান্না দেখে হাঁসছে! মানবতার জন্য সিলেক্টিভ পলিটিক্যালি কারেক্ট কান্না ( সোভিয়েত এপ্রুভড এবং প্রো ইসলামিক) থেকে যে কোষ্ঠকাঠিন্যের আওয়াজ নির্গমন হয়-সেটা আর এদের কে বোঝাবে।
  • dd | 125.241.44.205 | ১৭ জুলাই ২০১৪ ১১:১২647239
  • শুধু তাই ই নয়।
    বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন ও তারপরেও সোবিয়েত রাশা ও তার সাংগো পাংগোরা zionism'এর স্বপক্ষেও ছিলেন।

    মার্টিন গিলবার্ট বা বহু পঠিত ফিস্কেও এমতি তথ্য আছে। হয়তো গুগুলেও। খোঁজ নি নি।আর ন্যাটোর মদতে ইসরায়েল রাষ্ট্রের উৎপত্তি (প্রথম লাইনেই) পরে সত্তি কান্না পায়।
  • Ranjan Roy | ১০ আগস্ট ২০১৪ ০০:৪৪647241
  • প্রথম আরব-ইস্রায়েল যুদ্ধ (১৯৪৮) এর সময় রুশ ও আমেরিকার ভূমিকা নিয়ে বিপদার তথ্যে কোন অসম্পূর্ণতা/ অর্ধসত্য আছে কি?
    কেউ জানলে বলুন।
    নইলে বিপকে বড় করে ধন্যবাদ দেব।
    উল্টো(ভুল) ইতিহাস জেনে বড় এবং বুড়ো হয়েছি বলে।
  • 0 | 123.21.79.252 | ১০ আগস্ট ২০১৪ ১৮:৫২647242
  • "I said bluntly that if the president were to follow Mr. Clifford's advice and if in the elections I were to vote, I would vote against the president."
    -- Statement indicating his opposition to Clark Clifford's advice to Harry S Truman for the US recognition of the state of Israel prior to UN decisions on the partitioning of Palestine, in official State Department records. (12 May 1948)
    [ http://en.wikiquote.org/wiki/George_Marshall ]
  • Ranjan Roy | ১০ আগস্ট ২০১৪ ১৯:৪৩647243
  • ০,
    ধন্যবাদ! আর স্তালিন ও ওয়ারশ প্যাক্ট দেশগুলোর ইস্রায়েলকে প্রথম স্বীকৃতি দেয়া ও অস্ত্র সাহায্য দেওয়ার ব্যাপারে?
  • 00 | 103.115.84.195 | ১০ আগস্ট ২০১৪ ১৯:৫৩647244
  • For Soviet foreign policy decision-makers, pragmatism took precedence over ideology. Without changing its official anti-Zionist stance, from late 1944, until 1948 and even later, Joseph Stalin adopted a pro-Zionist foreign policy, apparently believing that the new country would be socialist and would accelerate the decline of British influence in the Middle East.[1]

    The USSR began to support Zionism at the UN during the 1947 UN Partition Plan debate. It preferred a Jewish-Arab binational state. But if this proved impossible it indicated that it would support partition and a Jewish state. On 14 May 1947, the Soviet ambassador Andrei Gromyko announced:

    "As we know, the aspirations of a considerable part of the Jewish people are linked with the problem of Palestine and of its future administration. This fact scarcely requires proof.... During the last war, the Jewish people underwent exceptional sorrow and suffering....
    The United Nations cannot and must not regard this situation with indifference, since this would be incompatible with the high principles proclaimed in its Charter....
    The fact that no Western European State has been able to ensure the defence of the elementary rights of the Jewish people and to safeguard it against the violence of the fascist executioners explains the aspirations of the Jews to establish their own State. It would be unjust not to take this into consideration and to deny the right of the Jewish people to realize this aspiration." [2]
    Shortly after this speech, the Soviet media temporarily stopped publishing anti-Zionist material.[3]

    It followed this policy and gave support to the UN plan to partition the British Mandate of Palestine, which led to the founding of the State of Israel.

    On May 17, 1948, three days after Israel declared independence, the Soviet Union legally recognized it de jure, becoming the first country to grant de jure recognition to the Jewish state.[4][5] In addition to the diplomatic support, arms from Czechoslovakia, part of the Soviet bloc, were crucial to Israel in the 1948 Arab-Israeli War.

    http://en.wikipedia.org/wiki/Soviet_Union_and_the_Arab%E2%80%93Israeli_conflict
  • 00 | 103.115.84.195 | ১০ আগস্ট ২০১৪ ১৯:৫৪647232
  • মহামতি বিপের তথ্য সঠিক।
  • Ranjan Roy | ১০ আগস্ট ২০১৪ ২০:০৬647233
  • ধন্যবাদ আপনাকে এবং অবশ্যই বিপকে!
  • দ্রি | 52.104.13.162 | ১১ আগস্ট ২০১৪ ০২:১০647234
  • ইজরায়েল গঠনের মূল প্ল্যানিংএ রয়েছে ইংল্যান্ড, এবং ওখানকার জায়নিস্ট লবি। এবং এসব হয়েছে ১৯৪৮এর অনেক আগে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর মিড্‌ল ইস্টের যেসব অংশ অটোমান এম্পায়ারের আন্ডারে ছিল তা বৃটেনের আন্ডারে আসে। তার মধ্যে একটা ছিল ম্যান্ডেট ফর প্যালেস্টাইন। ১৯১৭ র বালফুর ডেক্লারেশান ইজরায়েল গঠনের একটা খুব গুরুত্বপূর্ণ মাইলস্টোন। এটা একটা চিঠি, যা বৃটেনের তদানীন্তন ফরেন সেক্রেটারী আর্থার বালফুর ব্যারন রথসচাইল্ডকে (বিশিষ্ট ব্যাঙ্কার, এবং ইনফ্লুয়েন্সিয়াল জ্যু) পাঠিয়েছিলেন। এতেই সেই কন্ট্রোভার্শিয়াল 'ন্যাশানাল হোম ফর জুইশ পীপলের' কথা আছে।

    ১৯৪৮ অনেক পরের কথা। এর মাঝে দফায় দফায় লার্জ স্কেল জুয়িশ মাইগ্রেশান হয়েছে প্যালেস্টাইনে, ইওরোপের বিভিন্ন অংশ থেকে। এতে ঐ অঞ্চলের ডেমোগ্রাফি বদলেছে, এবং ডীপসীটেড আরব-জুয়িশ টেনশানের সৃষ্টি হয়েছে। হিটলার জার্মানী থেকে এই মাইগ্রেশান এনকারেজ করেছিলেন, জায়নিস্ট ফেডারেশান অফ জার্মানীর সাথে হাভারা এগ্রিমেন্ট করে। এতে কথা হয়েছিল ইহুদীরা যদি জার্মানীতে তাদের সব সম্পত্তি ছেড়ে প্যালেস্টাইনে চলে যায়, তার পরিবর্তে তারা ঐসব জিনিষের রিপ্লেসমেন্ট ফ্রীতে পেয়ে যাবে প্যালেস্টাইনে বসে, অ্যাজ জার্মান এক্সপোর্ট গুড্‌স।

    ইজরায়েল স্টেটের জন্য কে রেসপন্সিব্‌ল, এই আলোচনায় এই ব্যাকগ্রাউন্ডটা বাদ দিলে আসল ব্যাপারটাই মিস করে যাওয়া হবে।

    ফাস্ট ফরোয়ার্ড টু ১৯৪৮। ইজরায়েল নিজেদের রাষ্ট্র ঘোশানা করল ঠিক যেদিন বৃটেনের ম্যান্ডেট ফর প্যালেস্টাইন এক্সপায়ার করে যাচ্ছে তার আগের দিন। কথা ছিল তার পরে একটা ইন্ডিপেন্ডেন্ট আরব স্টেট হবে, একটা ইন্ডিপেন্ট জুয়িশ স্টেটও হবে। কিন্তু ইজরায়েল নিজেদের ইন্ডিপেন্ডেন্ট ঘোষানা করায় সবকিছু ঘেঁটে গেল। এবার ইজরায়েল হয়ে গেল অফিশিয়ালি বৃটেনের শত্রু। এবার ইজিপ্ট, জর্ডন, ইরাক (এরা তখন বৃটেনের অধীন বা তদারকিতে) এবং সিরিয়া (ফ্রান্সের অধীনে) ইজরায়েল আক্রমণ করল। এই সময় ইজরায়েল চেকোস্লোভাকিয়ার থেকে অস্ত্রসাহায্য পেয়েছিল। ১৯৪৭ এর মে মাস থেকে চেক গভর্মেন্টের সাথে বেন গুরিয়ানদের কথাবার্তা চালু হয়। ১৯৪৮ এর জানুয়ারী নাগাদ ডীল হয়। এর নাম ছিল অপারেশান বালাক। নানারকম এম্বার্গোর বাধা টপকে অস্ত্র ট্রান্সফার করতে যথেষ্ট ঝক্কি এবং উচ্চপদস্থ কানেকশান লাগে। তাদের মধ্যে একজন ছিলেন চেক ফরেন মিনিস্টার ভ্লাদিমির ক্লেমেন্টিস। এর এক মাসের মধ্যেই চেকোস্লোভাকিয়ায় কমিউনিস্ট ক্যু হয়। ক্যু হওয়ার আগে ইজরায়েলকে সাহায্য করার চেক র‌্যাশনেল ছিল সম্ভবত পয়সা। চেকোস্লোভাকিয়ার তখন পয়সার দরকার ছিল। নিজেদের কিছু পুরোলো অস্ত্রশস্ত্র বিক্রি করার ছিল। কিছু বিশ্বযুদ্ধের সময় ফেলে যাওয়া জার্মান প্লেন তাদের কাছে ছিল। প্লাস, হয়ত একটা ইহুদী সেন্টিমেন্টও ছিল। চেকোস্লোভাকিয়ায় ইহুদীদের প্রোপোর্শান ওয়েস্টার্ন ইওরোপের চেয়ে বেশ কিছুটা বেশী ছিল। যদিও ক্লেমেন্টিস কিন্তু ইহুদী ছিলেন না। আর তাছাড়া ঐসময়, ইহুদীরা ছিল আক্রান্ত, এখনকার এইরকম নখদাঁত বার করা ইহুদী স্টেট তখনো লোকে দেখেনি। সেই হিসেবে বেশ কিছু লেফ্‌ট লীনিং মানুষের মনে ইহুদীদের প্রতি একটা সফ্‌ট কর্নার ছিল। এইবার চেকোস্লোভাকিয়ায় কমিউনিস্ট ক্যু হয়ে যাওয়ার পর চেকোস্লোভাকিয়ার আর কোন ইন্ডিপেন্ডেন্ট পলিসি থাকল না। তখন শুধু বিবেচ্য ছিল ক্রেমলিন ইজরায়েলকে সাপোর্ট করছে কিনা। এবং ঐসময় স্ট্যালিন ইজরায়েলকে সাপোর্ট করছিল। তার একটা কারণ ছিল, ইজরায়েল ইজিপ্ট, ইরাক ইত্যাদিদের সাথে যুদ্ধ করে বৃটিশ এম্পায়ারকে প্রতিহত করবে এই আশা করেছিলেন। এবং তিনি এও মনে করেছিলেন, ইজরায়েল একটি সোশালিস্ট রাষ্ট্র হবে, এবং নিজেদের স্ফিয়ারে থাকবে। সেই সময় সবচেয়ে বড় খোরাক ছিল প্যালেস্টিনিয়ান কমিউনিস্ট পার্টি ইজরায়েলের আক্রমণ চেয়েছিল, কারণ ক্রেমলিনও তাই চেয়েছিল।

    কিছুদিন পরে অবশ্য স্ট্যালিন জায়নিস্ট বিরোধী হয়ে যান, যার কারণটা কিছুটা কনস্পিরেটোরিয়াল। এবং অচিরেই চেকোস্লোভাকিয়া ইজরায়েলকে অস্ত্র ডেলিভারী বন্ধ করে দেয়। এবং ইন্টারেস্টিংলি, ক্লেমেন্টিসকে পার্জ করে দেওয়া হয়।

    কালে কালে ১৯৪৮এর দুই যূযূধান পক্ষ (ইজরায়েল ও বৃটিশ) এখন এক বিছানায় শোয়। জিওপলিটিক্সের গতি মেসির ডজের মতই চপল। এই ডানদিক তো এই বাঁদিক। কেউ কারো পার্মানেন্ট শত্রু নয়, কেউ কারো পার্মানেন্ট বন্ধু নয়। যো ভি পেয়ার সে মিলা, হাম উসি কে হো লিয়ে। আমেরিকা একদিন বৃটিশদের সাথে যুদ্ধ করে ইন্ডিপেন্ডেন্ট হয়েছিল। আজ তারা বাডি, একসাথে অন্য দেশে বোম ফেলে।

    ফ্যাকচুয়ালি বিপবাবু একদম কারেক্ট, এই ব্যাপারে। কিন্তু ওভারল পার্সেক্টিভটা যেন একটু মিসিং ছিল প্রেজেন্টেশানে।
  • lcm | 138.32.84.27 | ১১ আগস্ট ২০১৪ ০৩:১৭647235
  • ১৯১৫ সালে জার্মানরা সুয়েজ ক্যানালের দখল নিয়ে চায়। জার্মান-ব্যাক্‌ড ওটোমান ফোর্স সুয়েজ ক্যানাল তথা সিনাই পেনিনসুলা আক্রমণ করে। সেই যুদ্ধ ঠেলতে ঠেলতে ১৯১৭ অবধি গড়ায়, জার্মান ব্যাক্‌ড ওটোমানরা যুদ্ধে হারে, এবং ওটোমান এলাকা ভাগাভাগি হয়ে তৈরী হয় অটোমান-সিরিয়া আর প্যালেস্টাইনের নতুন সীমানা।

    এসব ঝামেলার গোড়ায় ছিল সুয়েজ ক্যানাল। ইউরোপিয়ান শক্তিগুলির কাছে এই এলাকার দখল অত্যন্ত জরুরী ছিল দক্ষিণ এশিয়ার সঙ্গে ব্যবসা করার জন্য।
  • lcm | 138.32.84.27 | ১১ আগস্ট ২০১৪ ০৩:১৮647236
  • সুয়েজ নিয়ে যুদ্ধটা হয়েছিল মেইনলি জার্মান ভার্সেস বৃটিশ - কেননা পুরো সুয়েজ, সিনাই তথা ইজিপ্ট তখন বৃটিশদের দখলে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। কল্পনাতীত প্রতিক্রিয়া দিন