এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  বইপত্তর

  • হিমালয়ের কন্দরে

    লেখকের গ্রাহক হোন
    বইপত্তর | ০৪ এপ্রিল ২০১৫ | ১১৯১৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • | ১৬ এপ্রিল ২০১৫ ২২:৫৩674749
  • আররে!
    থিঙ্কুসস
  • achintyarup | 24.99.22.49 | ১৭ এপ্রিল ২০১৫ ০০:০৮674750
  • লেখা?
  • সিকি | ১৭ এপ্রিল ২০১৫ ০০:১৪674751
  • ছবি দিতে হয় - এইভাবে

  • achintyarup | 24.99.232.68 | ১৭ এপ্রিল ২০১৫ ১৫:০৬674752
  • দমুর লেখা দেখে প্রায় এক যুগ পরে কিপলিং-এর কিম আবার পড়লুম। সেখানে এক বাঙালি বাবু ক্যারেক্টার আছে, তার নাম Hurree Chunder Mookerjee। হিমালয়ের নানা জায়্গায় একটি ছাতা মাথায় নানা বিপদের মধ্যে তিনি ঘুরে বেড়ান। এবং সেই ছাতার রং -- বললে বিশ্বাস করবেন না -- নীল-সাদা।
  • b | 24.139.196.6 | ১৭ এপ্রিল ২০১৫ ২২:৫৯674753
  • কিপলিং ? আহাহা। কিন্তুক টই ঘাঁটবো না।
  • achintyarup | 24.99.62.26 | ১৯ এপ্রিল ২০১৫ ১২:৩৬674754
  • তুল্লাম
  • | 11.39.97.13 | ১৯ এপ্রিল ২০১৫ ১২:৪৪674755
  • আ মোলো যা শুধু তুলে কী হবে?

    টইয়ের ভার অচিন্তির হারে দিএ আমি একটু ঘিরে আসছি।
  • | 11.39.97.13 | ১৯ এপ্রিল ২০১৫ ১২:৫৩674756
  • ঘুরে
  • Abhyu | 85.137.13.237 | ১৯ এপ্রিল ২০১৫ ১৮:১৪674758
  • ভাবলাম লিখেছে বুঝি - ও হরি!
  • achintyarup | 24.99.125.217 | ২২ এপ্রিল ২০১৫ ০২:০৩674759
  • না না, টইয়ের ভার নিতে পারবনি, বাবরে বাব! মাঝে মাঝে মজার কথা পেলে লিখে যাব।

    এই যেমন ধরুন না কেন, একক যেমন বলে, সব কিছুর পেছনেই আছে বাজার-টাজারের গপ্প। ১৭৬৯-৭০ সাল নাগাদ, মানে ছিয়াত্তরের মন্বন্তরের সময়টা দিয়ে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির তখন অবস্থা বেশ টাইট। ভাঁড়ে মা ভবানী বলা যাবে কিনা, হিসেব-টিসেব দেখে বলতে হবে, কিন্তু আরও কোত্থেকে কিছু লোককে চাট্টি টুপিটাপা পরিয়ে খানিক পয়সা মারা যায়, সেই চিন্তায় ওয়ারেন হেস্টিংস-এর টাক পড়ে যাচ্ছে। তখনও এই সব পণ্ডিত-টণ্ডিত-সার্ভেয়ার-এস্পিওনেজের যুগ শুরু হতে অনেক বাকি। বাংলার আশেপাশে যা ছিল সে সব ছিবড়েমতো হয়ে এসেছে, এবার হেস্টিংস-এর নজর পড়েছে উত্তরের দিকে। কোচবিহারের রাজাকে ম্যানেজ করা হয়ে গেছে, কোম্পানির রাজত্ব কায়েম হয়ে গেছে সেখানে, তিব্বত আর ভূটান থেকে শান্তির বার্তা এসেছে, তারা কোম্পানি বাহাদুরের সঙ্গে মারামারি করতে চায় না, সেই সুযোগে হেস্টিংস-এর মনে হল, দেখাই যাক না ভূটান পার করে তিব্বতে লোক পাঠিয়ে, সেখানে বণিকের মানদন্ড-টন্ড কাজে লাগানো যায় কি না। পরে কী হবে সে পরে ভাবা যাবে।

    তো, সেই সময় কলকাতায় বোর্ড অব রেভেনিউতে কাজ করতেন এক সায়েব, ২৮ বছর বয়েস, নাম জর্জ বোগ্‌ল্‌ (নাকি বোগলে? George Bogle)। তাকে ডেস্ক থেকে তুলে এনে হেস্টিংস বললেন, একটু তিব্বত থেকে ঘুরে এসো দিকি। (ডায়মন্ডহারবার-রানাঘটের রুট তখনো আবিষ্কার হয়নি।) প্রধান উদ্দেশ্য, বলা হল, দুটি। সে দেশের লোকেদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে হবে, আর ভূটান হয়ে তিব্বত পর্যন্ত একটা বাণিজ্যপথ খোলার ব্যবস্থা করতে হবে। আর, কিছু খুচরো জিনিস নিয়ে আসতে হবে ফেরার পথে, যেমন কয়েকটা পাকা আখরোট (ভালো করে প্যাক করে আনা হয় যেন), কয়েক জোড়া তিব্বতি ছাগল (ওই যেগুলির লোম দিয়ে গরম চাদর বানানো হয়), এইসব। আর হ্যাঁ, তিব্বত আর সাইবেরিয়ার মধ্যে আর কোনও দেশ আছে নাকি সেটাও যেন খোঁজ করে আসা হয়। এই রকম নয় দফা লিস্টি দিয়ে দেওয়া হয়েছিল বোগলে সায়েবের সঙ্গে। তার নিচে সই করেছিলেন ওয়ারেন হেস্টিংস। সেই সইয়েরও নিচে, অলমোস্ট অ্যাজ অ্যান আফটারথট, একটা দশ নম্বর পয়েন্ট ছিল। সেখানে বোগলেকে বলা হয়েছিল, ব্রহ্মপুত্র নামের যে নদ আছে, সে নদ কোন কোন জায়গা দিয়ে এসেছে, বিভিন্ন জায়গায় তার নাব্যতাই বা কেমন, সেই সব বিষয়ে তিনি যেন ভাল করে খোঁজ-খবর করে আসেন। বোগলে সায়েবের বাকি গপ্প পরে বলি।
  • ranjan | 24.99.110.144 | ২২ এপ্রিল ২০১৫ ০২:০৮674760
  • কিপলিং এর কোন নভেলে যেন মুখার্জি বলে ইংরেজের চামচা স্পাইয়ের গপ্পো পড়েছিলাম।
    উনি কি বং-বিদ্বেষী ছিলেন?
    সরি, হাইজ্যাক কর্ব না। লেখা চলুক।
  • 4z | 208.231.20.20 | ২২ এপ্রিল ২০১৫ ০২:২৬674761
  • কবে বলবে? আবার পরের বছর?
  • 21 | 109.172.117.250 | ২৬ এপ্রিল ২০১৫ ০৭:১৬674762
  • তুলে দিলাম।
  • Atoz | 161.141.84.175 | ২৭ এপ্রিল ২০১৫ ০২:২৬674763
  • সেই সাহেবের গপ্পের কী হলো? হেস্টিংস যারে কইলেন, "একটু তিব্বত ঘুরে এসো দেখি"
    তারপরেই কি হেস্টিংস সেই কালো বাক্সো হারিয়ে ফেলে বিচারের চক্করে পড়ে ভুত হয়ে গেলেন?
  • Blank | 229.64.73.175 | ২৭ এপ্রিল ২০১৫ ২৩:৫৮674764
  • বিবিলোগ্রাফি

    জোনাথান ডানকান - Ac account of two fakeers with their portraits ১৭৯৯

    উইলিয়াম মুরক্রফট A journey to lake Manasarovara in Un Des ১৮১৬

    শরৎ চন্দ্র দাস - indian pundits in the land of snow - ১৮৯৩

    গৌর দাস বসাক (বাইসাক) Notes on a buddhist monastery as Bhot Bagan and on Puran Gir Gossain ১৮৯১

    হেনরি ল্যান্ডর In the forbidden and ১৮৯৮

    স্বেন হেদিন Trans Himalayas ১৯০৬

    একাই কাগুয়াচি three years in tibet ১৯০৯

    এস সি সরকার A note on Puran Gir Gossain ১৯৩২

    প্রমোদকুমার চট্টোপাধ্যায় - হিমালয় পারে কৈলাস ও মানাদ সরোবর
    রামানন্দ ভারতী - হিমারন্য
    স্বামী অখন্ডানন্দ - তিব্বতের পথে হিমালয়
    স্বামী প্রনবানন্দ - কৈলাশ মানস সরোবর (ইং অনুবাদ)

    মোটামুটি এগুলো লিস্টি তে আছে। কয়েকটা আছে/পড়েছি। বাকিগুলোর খোঁজে।
  • achintyarup | 24.99.61.160 | ২৮ এপ্রিল ২০১৫ ০০:৩৭674765
  • Sarat Chandra Das - My Himalayan Journeys অবশ্যপাঠ্য
  • Blank | 24.99.92.18 | ২৮ এপ্রিল ২০১৫ ০০:৫১674766
  • আমার এই লিস্টি টা মুলত মানস সরোবরের রুট নিয়ে। মাই হিমালয়ান জার্নি তো তাসিলিম্পো মনাস্ট্রি আর লাসা নিয়ে। ঐদিকে তো যাবোনা। পারমিট দেবে না। মানস আর রাউন্ড কৈলাস সেরে আশপাশ দেখে ফিরে আসবো।
  • b | 135.20.82.164 | ২৮ এপ্রিল ২০১৫ ১২:৪৭674767
  • মানসসরোবর আমার আর যাওয়া হল নি। ভারত সরকার ডেড় লাখ টাকা চায়। ভেউ।
  • b | 135.20.82.164 | ২৮ এপ্রিল ২০১৫ ১২:৪৯674769
  • আর হ্যাঁ, কিপলিং সাংঘাতিক ভাবে বং বিদ্বেষী ছিলেন। কোনো বাঙালী ললনার হাপসোল খেয়েছিলেন বোধ হয়। নইলে এতোটা প্যাথলজিক্যাল রাগ কেন, কে জানে?
  • ঐশিক | 24.140.33.186 | ২৮ এপ্রিল ২০১৫ ১৫:৩৯674770
  • এইবারে পেলিং গিয়ে শুনে এলুম ভারত সরকার নাকি নাথুলা হয়ে মানস সরোবর যাবার একটা রুট ওপেন করতে চলেছে, মোদী এসে নাকি ওপেন করবে, সেই আশায় দিন গুনছি
  • b | 135.20.82.164 | ২৮ এপ্রিল ২০১৫ ১৫:৪৮674771
  • হ্যাঁ, সেটায় কুড়ি হাজার টাকা বেশি।
  • d | 144.159.168.72 | ২৮ এপ্রিল ২০১৫ ১৭:০৫674772
  • কিন্তু আমাকে কে এক প্রবীর সেন ৮৬০০০/- টাকার একটা মানস সরোবরের প্যাকেজ দিয়েচে মেল করে।
  • Nita | 60.180.250.166 | ২৯ এপ্রিল ২০১৫ ০৮:১৪674773
  • দ, আপনি আর লিখবেন না? আমি নীরব পাঠিকা, খুব ভালো লাগছিল পড়তে।
  • | ২৯ এপ্রিল ২০১৫ ০৮:৪১674774
  • না না লিখব। সময় পাচ্ছি না আর কি।
  • | ০৩ মে ২০১৫ ২০:০৩674775
  • পাঁচমাস পরে একদিন দূরের জ্ঙ্গলে কাঠ কাটতে যাবার অছিলায় পালায় কিন্টুপ৷ গভীর জ্ঙ্গলে ঢাকা পাহাড়ের গা আঁকড়ে সাংপোর খাত বরাবর পথ কেটে কেটে চলে কিন্টুপ, জপমালায় পদক্ষেপ গুনে, কম্পাসে দিকনির্ণয় করে, মাথার ভেতরে প্রতিটা বাঁক, ঝর্ণা, খাদ, পাথর, বালুতট, ভূপ্রকৃতির মানচিত্র ছবির মত এঁকে নিতে নিতে এগিয়ে চলে দিনের পর দিন৷ কখনো কোনও পশুপালকদের অস্থায়ী আস্তানায় রাত্রি কাটায় কখনও বা কোনও উঁচু গাছের ডালে৷ পশুপালকদের আস্তানায় তবু পেটে দেবার মত কিছু জোটে, কিন্তু যেসব দিন গাছের ডালে রাত কাটাতে হয় সেসব দিনে খাদ্য বলতেও ঐ গাছের পাতা বা কন্দ বা ফল জুটলে তো খুবই ভাল, আর পানীয় ঐ নদীর কনকনে জল৷ এমনিভাবে চলতে চলতে এক জায়গায় এসে সে আবিষ্কার করে একটি ঝর্ণা, যার গায়ে অজস্র জলকণায় তৈরী মেঘের ওড়নায় ফুটে আছে একটি মস্ত রামধনু৷ আর একটু এগিয়ে নদীপাড়ে ভিজে বালির ওপরে মানুষের পায়ের ছাপ দেখে, না থেমে এগিয়ে যেতে যেতে একদিন সে গিয়ে পৌঁছায় উঁচু পাহাড়ে ঘেরা এক সবুজ উপত্যকায, নীচে বয়ে চলেছে সাংপো আর খাড়া পাহাড়ের গায়ে ঠিক যেন পদ্মফুলের পাপড়ির আকৃতি নিয়ে ফুটে আছে একটি মঠ৷প্রাণপণে পাহাড় বেয়ে হাঁচোড়্পাঁচোড় করে উঠে মঠের প্রাঙ্গণে অসীম ক্লান্তিতে লুটিয়ে পড়ে কিন্টুপ৷ আর তক্ষুণি তাকে ধরে এসে থঙ্কিয়ুক গ্রামের মোড়লের প্রতিনিধিরা, পলাতক ক্রীতদাস কিন্টুপকে ধরার জন্য তারা আগে থেকেই এসে অপেক্ষা করছিল৷ শ্রান্ত ক্লান্ত কিন্টুপের হতাশ মুখ দেখে মঠের প্রধান লামার দয়া হয়, পঞ্চাশ টাকার বিনিময়ে কিন্টুপকে ছাড়িয়ে নেন প্রধান লামা, তবে একট শর্তে; প ঞ্চাশ টাকা উসুল না হওয়া পর্যন্ত তাকে শ্রমদান করতে হবে ঐ মঠে।

    শুরু হয় কিন্টুপের নতুন দাসত্ব জীবন, তবে থঙ্কিয়ুকের মত হাড়ভাঙা পরিশ্রম নয়; লামাদের ফাইফরমাস খাটা, উপাসনাঘরের মেঝে পরিস্কার করা আর সপ্তাহে একদিন নীচের বসতি থেকে প্রয়োজনীয় আনাজপাতি, মশলা ইত্যাদি বয়ে আনতে হয়। কিন্টুপ জান্তে পারে পারে খাড়া পাহাড়ের গায়ে প্রায় ঝুলে থাকা এই মঠের নাম 'পেমাকোচুং মঠ' , কয়েক হাজার ফুট নীচে হিমবাহে পুষ্ট অসংখ্য জলধারায় ধৌত চিরসবুজ পবিত্র বৌদ্ধভুমি 'পেমাকো উপত্যকা' , খরস্রোতা সাংপো এখানে এসে অনেক ধীরগতিতে বইছে, নদীপাড়ে শান্ত ছোট্ট জনবসতি। পেমাকো থেকে ধাপে ধাপে ভেঙে চুরচুর হয়ে সাংপো ঢুকে পড়েছে গভীর অরণ্যে ঢাকা খাতের ভেতরে। কুয়াশাবিহীন দিনে মঠের অলিন্দ থেকে রূপোর পাতের মত চিকচিকে সাংপোর দেখা মেলে, বাতাসে ভেসে আসে ঈগলের ডাক। উপাসনা মন্দিরে অতিকায় বুদ্ধমুর্তির নিমীলিত চোখের দিকে তাকিয়ে হাতের জপমালা ঘুরিয়ে একমনে প্রার্থনা করে চলে কিন্টুপ, অনেক অনেক নীচ থেকে ভেসে আসে জলের কলধ্বনি। বুড়ো ইতিহাস আপমনে উল্টে গিয়েছে আরো কত মাসের পাতা, বর্ষা চলে গিয়ে এসে গেছে শীত।
  • sosen | 212.142.69.71 | ০৩ মে ২০১৫ ২০:২৪674776
  • হ্যাঁ গা, ছবি নাই?
  • | ০৩ মে ২০১৫ ২০:৩৭674777
  • আমি তো যাই নাই ছবি পামু কনে?

    কাকু এইগুলা খুঁজে দিল

    পেমাকো উপত্যকা


    সাংপো গর্জ


    আর এই সেই লুকানো ঝর্ণা


    ইয়ারলুং সাংপো


    ছবি কৃতজ্ঞতাঃ গুগল
  • | ০৩ মে ২০১৫ ২১:০১674778
  • এই হলো ম্যাকমেহন লাইন। কিন্টুপের অনেক অনেক বছর পরে ১৯১৪ সালে সিম্লা চুক্তির অঙ্গ হিসেবে ব্রিটিশ-ভারত আর চীনের মধ্যে স্বীক্রিত হয় এই সীমানা কিন্তুপের চলা রাস্তা, মাথায় গেঁথে আনা ছবির খুব কাছ দিয়ে গেছে এই লাইন।

  • | ০৩ মে ২০১৫ ২১:০২674780
  • *সিমলা চুক্তি
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু মতামত দিন