এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • অনন্ত বিজয় দাশকেও ওরা মেরে দিল

    bip
    অন্যান্য | ১২ মে ২০১৫ | ২২৬৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • bip | 79.138.209.156 | ১২ মে ২০১৫ ১২:১০677181
  • অনন্ত বিজয় দাশকেও ওরা মেরে দিল। যবে থেকে অভিজিতের সাথে পরিচয়, অনন্তের সাথে পরিচয় প্রায় তত দিনের। কথাও বলেছি অনেকবার। যতবার অভিজিত বাংলাদেশ থেকে আসত, ওর হাত দিয়ে আমার জন্য যুক্তির একটা কপি পাঠাত। বাচ্চা ছেলেটা সেই কিশোর বয়স থেকে যুক্তিবাদের আলো ছড়াতে চেয়েছিল। টিউশনির টাকা বাঁচিয়ে যুক্তি নামে এক ভীষন উন্নত ম্যাগাজিন বার করত সিলেট থেকে।

    বাংলাদেশ একটি ব্যর্থ রাষ্ট্র। পৃথিবীর সব ধর্মীয় দেশই নষ্টামোর চূড়ান্ত-সভ্যতার এন্টিথিসিস। ধর্মগুলির মধ্যে সংস্কারের অভাবে মধ্যযুগে পড়ে আছে ইসলাম-সূতরাং মুসলিম দেশগুলি আরো বেশী ব্যর্থ। তাতে বেশী সমস্যা ছিল না -মুসলিম দেশগুলি মায়ের ভোগে এমনিতেই যাবে কারন ওখানে ধর্মের কারনে উন্নয়নের রাজনীতি সম্ভব না । কিন্ত আস্তে আস্তে ভারত সহ অনেক ইউরোপিয় দেশেই ইসলামের উৎপাতের কারনে দক্ষিনপন্থী রাজনীতির পালে বিশাল হাওয়া। বাংলাদেশে যা শুরু হয়েছে, তা পশ্চিম বঙ্গেও আসবে। যেদিন এই রাজ্যে মুসলিমরা সংখ্যাগুরু হবে। যেসব বাম লিব্যারালরা সংখ্যালঘু তত্ত্ব আউড়াচ্ছে, তারা মরবে আগে। অবশ্য তারা ধান্দাবাজ-তদ্দিনে বাঙ্গ্যালোরে আইটির জব তাদের জুটে যাবে। মরবে গ্রামের হিন্দুগুলো। প্রথমে গ্রাম থেকে উৎখাত হবে, তারপরে শহর থেকে। আমি বলছি না -সব মুসলমানরা চাইছে বিধর্মীদের মারতে। হয়ত ৫% ই চাইছে। কিন্ত বাকী ৯৫% ছাপোষা লোক। তাদের কি দরকার পরেছে প্রান হাতে অন্য ধর্মের লোককে বাঁচানো। এটাই বাংলাদেশে আজকের বাস্তব। কালকে এটা হবে পশ্চিম বঙ্গের বাস্তব।

    এই মুহুর্তে একশন দরকার। ধর্মীয় মূসলমানদের প্রতি আমার রাগ নেই -কিন্ত তারাই এই ইসলামি সন্ত্রাসের আসল ফুয়েল। বাকীরা শুধু আগুন জ্বালায়। সুতরাং ইসলাম ধর্ম এবং তার কাল্পনিক নবীকে প্রকাশ্যে সবাই মিলে সমালোচনা না করলে, ইসলামি সন্ত্রাসীদের উৎপাত আরো বাড়বে। কোরানের প্রকাশ্য সমালোচনা আরো বেশী দরকার। ইসলাম সব থেকে বেশী ক্ষতি করছে মুসলমানদের । তারা শিক্ষা দীক্ষা, বস্তবাদি জগতে পেছোচ্ছে।

    এর সাথে সাথে যেসব রাজনীতিবিদ মুসলিম মৌলবাদের প্রশয় দিচ্ছে, তাদের অবশ্যই বর্জন করা দরকার। ইমরান, ইদ্রিস আলির সাথে অভিজিত বা অনন্ত বিজয়ের খুনীদের আদর্শগত কোন পার্থক্য নেই । আজ মমতার পায়ে এরা তেল দিচ্ছে, কাল সংখ্যাগুরু হলে এরাও বাংলাদেশের মতন বিধর্মীদের জমি জায়গা হাতানোতে ইন্ধন দেবে।

    আজ থেকে একশো বছর বাদে হিন্দু মুসলমান থাকবে না । মানুষ থাকবে। সবাই জেনে যাবে হজরত মহম্মদ বলে এক কাল্পনিক চরিত্র বানিয়ে কিভাবে চোদ্দশো বছর ধরে শাসক শ্রেনী একটা ধর্মীয় গোষ্ঠির ভাবাবেগ কাজে লাগিয়ে ক্ষমতা ধরে রেখেছিল। কৃষ্ণ, মহম্মদ, যীশু-সবাই স্পাইডারম্যান বা সুপারম্যানদের মতন কাল্পনিক হিরো যাতে বাচ্চারা মজে থাকে। হ্যা ধার্মিকদের আমি বাচ্চাই বলবো-কারন তাদের মস্তিস্কের পরিণতি ওই বাচ্চাদের লেভেলেই থেকে যায়। নইলে কিছু কাল্পনিক চরিত্র নিয়ে লাফালাফি খুনোখুনি করতে যাবে কেন?
  • Arindam | 213.99.211.132 | ১২ মে ২০১৫ ১৪:২৭677192
  • "সংস্কারের অভাবে মধ্যযুগে পড়ে আছে ইসলাম" - সম্পূর্ণ সমর্থন
  • Arindam | 213.99.211.132 | ১২ মে ২০১৫ ১৪:২৯677203
  • মুসলিমদের এক্জন রামমোহনের খুব খুউব প্রয়োজন আজ।
  • কল্লোল | 111.63.209.149 | ১২ মে ২০১৫ ১৯:৩৮677210
  • বিপ। "আজ থেকে একশো বছর বাদে হিন্দু মুসলমান থাকবে না । মানুষ থাকবে।" এটা কিভাবে জানা গেলো? ১৪০০ বছরে হলো না ১৫০০ বছরে হয়ে যাবে!!
    বাংলাদেশের সরকার বেসরকারীভাবে বলেই দিয়েছে - আজকের পরিস্থিতিতে কোন নাস্তিককে সমর্থন করা সম্ভব নয়।
    http://www.epaper.eisamay.com/Details.aspx?id=17526&boxid=15201162
    "ইসলাম ধর্ম এবং তার কাল্পনিক নবীকে প্রকাশ্যে সবাই মিলে সমালোচনা না করলে, ইসলামি সন্ত্রাসীদের উৎপাত আরো বাড়বে।"
    ঠিক এটা করলেই সন্ত্রাসীরা আরও বেশ বেশী সাধারণ মানুষের সমর্থন পাবে।
    সাধারণ মানুষকে বোঝাতে হবে অন্যের ধর্মকে সম্মান করার কথা। সাধারণ মানুষকে বোঝাতে হবে ধর্ম ব্যক্তিগত বিষয়। এটা একদিনে হবে না। রামমোহন থেকে রবীন্দ্রনাথ এই প্রায় ৯০ বছরে যার সূচনা হয়েছে, আজকেও তা হিন্দুধর্মের বিষবৃক্ষকে উৎপাটিত করতে পারে নি।
    কাজেই অ্যাকশন বললেই অ্যাকশন হবে না। এ কি ফিল্ম নাকি, অ্যাকশন বলে ক্ল্যাপস্টিক পড়লো আর ছবি উঠতে শুরু হলো।
  • PT | 213.110.243.23 | ১২ মে ২০১৫ ১৯:৫২677211
  • "সাধারণ মানুষকে বোঝাতে হবে অন্যের ধর্মকে সম্মান করার কথা। সাধারণ মানুষকে বোঝাতে হবে ধর্ম ব্যক্তিগত বিষয়।"
    কে বোঝাবে?
  • dd | 132.167.175.71 | ১২ মে ২০১৫ ২০:৪২677212
  • সুমন দে। রোজ এক ঘন্টা।
  • কল্লোল | 111.63.85.26 | ১২ মে ২০১৫ ২১:২৬677213
  • যারা বোঝে।
  • cm | 116.208.5.165 | ১২ মে ২০১৫ ২১:৫৪677214
  • নাঃ বেসিকে গোলমাল। মানুষের মূল চাহিদা যেমন রটি কাপড়া আউর মকান এটা ভাল করে বোঝান। এবাদ দিয়ে ওসব নবীটবী নিয়ে চেল্লালে ঐ হবে।
  • dc | 132.164.65.203 | ১২ মে ২০১৫ ২১:৫৯677215
  • নবিটবিও তো রটি কাপড়া আউর মকান এর থেকে কম বেসিক কিছু মনে হয়না। নাহলে পাঁচ হাজার বছরে নবি-পাদ্রী-পুরুতের দরকার ফুরিয়ে যেত। রুটি পেটের খিদে মেটায়, আর এরা মনের খিদে। দুটো নিয়েই মানুষ।
  • cm | 116.208.5.165 | ১২ মে ২০১৫ ২২:০৮677182
  • একদিন উপোস করে দেখুন কোন খিদে চাগাড় দিচ্ছে।
  • cm | 116.208.5.165 | ১২ মে ২০১৫ ২২:১৮677183
  • আর মনের খিদের জন্য লোকে বই পড়ে গান শোনে সিনেমা দেখে।
  • রুদ্র | 55.64.238.188 | ১২ মে ২০১৫ ২৩:২২677184
  • এত সব কান্ড আর তাও বার বার হচ্ছে----আর বাংলাদেশ এর হাসিনা সরকার কি করছে???বাবা তো সেই ছোটবেলা থেকেই বলতেন যে হাসিনা শেখ মুজিবুরের মেয়ে,উনার মতই বুদ্ধি তার মেয়েটির।তাহলে এই বুদ্ধিমতী মেয়ের আমলে এত সব কান্ড হচ্ছে কিভাবে??সেই বুদ্ধিমতী মেয়ের বুদ্ধি কোথায় আজ???
  • Atoz | 161.141.84.175 | ১৩ মে ২০১৫ ০০:০২677186
  • থাকবে, থাকবে, মনে হয় সবই থাকবে।
    ততদিনে যদি ধরুন মানুষ মঙ্গলে বা বৃহস্পতির বিভিন্ন ভালো ভালো উপগ্রহে উপনিবেশ বানিয়ে থাকতে শুরু করে, আশেপাশের অন্য ভালো ভালো নক্ষত্রের গ্রহমন্ডলীর দিকে যাই যাই করতে থাকে, তবুও তখন কি আর মানুষ খুবই বদলে যাবে? কিছুকিঞ্চিৎ বদলাবে ঠিকই, কিন্তু বেসিক ব্যাপারগুলো কি আর তত বদলাবে?
  • amit | 190.148.69.210 | ১৩ মে ২০১৫ ০৪:০১677187
  • একশ বছর পরে কি হবে জানি না, তবে নেক্সট ২০-৩০ বছর এ কি হবে সেটা আন্দাজ করার চেষ্টা করাই যায়। আস্তে আস্তে ইসলামিক-দের কমপ্লিট Ghettoization করে ফেলার চেষ্টা হবে। অলরেডি কানাডা , অস্ট্রেলিয়া এ সব দেশে ইসলামিক ইম্মিগ্রসন কম করার চেষ্টা হচ্ছে, বাকি সমস্ত পশ্চিম দেশ এক ই পথে তাকাচ্ছে। আজকে যে দেশে আছি , সেখানে যে জাতি বিদ্বেষ দেখা যায়, ৫-১০ বছর আগে দেখিনি, এখন বোরখা ছেড়ে দিন, মাথায় কাপড় পরে কেও বেরোলে লোকে ঘৃণাভরে তাকায়। কোনো suberb-এ বেশি মুসলিম থাকলে সেখানে রিয়েল এস্টেট এর দাম কমে যায়।

    আরো বেশি করে এদেরকে সোসালি isolate করা হবে এবং আরো বেশি করে সন্ত্রাসবাদী একটিভিটি বাড়বে। সুতরাং এই দেশ গুলোর ওপর প্রতি -আক্রমন ও আরো বাড়বে, কারণ সবাই গান্ধীবাদে বিশ্বাস করে না । টিপিকাল ভিসীয়ুস সাইকেল ইফেক্ট। আর তত বেশি ইসলামিক দেশ গুলোতে বাকি ধর্মের ওপর আক্রমন বাড়বে। এখানে বসে গন্ডা গন্ডা ব্লগ লেখা যায়, বাস্তব এটাই যে সুযোগ থাকলে ইসলামিক দেশ থেকে সংখালঘুরা অন্য দেশে পালাবেন প্রাণ বাচাতে , যারা পালাতে পারবেন না তারা মরবেন। বাংলাদেশ বা পাকিস্তান -এ বসে আজকে মুক্তচিন্তা, বিজ্ঞানচিন্তা করা আর হাড়িকাঠে গলা দিয়ে বসে থাকা এক জিনিস।
  • PT | 213.110.246.25 | ১৩ মে ২০১৫ ০৬:৩২677188
  • পেটের ক্ষিধে ও ধর্মাচরণ প্রসঙ্গে রাহুল সংকৃত্যায়নের "ভোলগা থেকে গঙ্গা" আবার পড়ুন!!
  • কল্লোল | 111.63.88.32 | ১৩ মে ২০১৫ ০৭:২০677189
  • সিএম ও পিটি।
    ১)একদিন উপোস করে দেখুন কোন খিদে চাগাড় দিচ্ছে।
    ২)আর মনের খিদের জন্য লোকে বই পড়ে গান শোনে সিনেমা দেখে।
    ৩)পেটের ক্ষিধে ও ধর্মাচরণ প্রসঙ্গে রাহুল সংকৃত্যায়নের "ভোলগা থেকে গঙ্গা" আবার পড়ুন!!

    এগুলো সবই আমাদের মতো মানুষদের দিক থেকে দেখা। আমরা যারা কোন ধর্মাচারণে আস্থা রাখি না।

    আমি তো এরকম অজস্র মানুষকে চিনি, আমার দৃঢ় বিশ্বাস তোমরাও চেনো, যারা পরপর দুদিন উপোষ করে পূজো সেরে তবে সামান্য কিছু খান। তাতে তাদের কোন কষ্টই হয় না। আমি তো আমার প্রচুর মুসলমান বন্ধুদের চিনি যারা সারাদিন থুতু পর্যন্ত না গিলে বেশ কায়িক পরিশ্রমের কাজ করে, ভর গরম কালেও সারাদিন কাটায়।
    মনের ক্ষিধে মেটানোর জন্য তারা রামায়ণ পড়ে, কোরান পড়ে, আজকাল টিভিতে নানান ধর্মীয় উপদেশ শোনে।

    বিষয়টা বেশ জটিল।

    এই কুসংষ্কার দূর করা একটা চলমান লড়াই। মোটা দাগে রামমোহন থেকে চলছে। বেগম রোকেয়া থেকে চলছে। এই লড়াইটাকে চালিয়ে যেতে হবে ধৈর্য না হারিয়ে, অসহিষ্ণু না হয়ে। নইলে এ আরও বেশী করে চেপে বসবে।

    নাস্তিক ব্লগারদের প্রতি সমস্ত শ্রদ্ধা রেখেও আমার মনে হয় ওদের পদ্ধতিতে গন্ডোগোল আছে।
  • dc | 132.164.36.147 | ১৩ মে ২০১৫ ০৭:৩৭677190
  • cm, তিনদিন না খেয়ে থাকলে খিদে তো পাবেই। আসলে পেটের আর মনের খিদে ওভাবে বোধায় তুলনা করা ঠিক হচ্ছে না। ম্যাসলো সাহেবের ত্রিভুজ যদি মনে করেন, পেটের খিদে মেটানো যেরকম প্রয়োজন মনের খিদে মেটানোরও ততটাই দরকার, তবে এই খিদেগুলোর আলাদা আলাদা স্তর আছে। আর পেটের খিদের জন্য যেমন নানারকম খাবার, তেমনি মনের খিদেরও নানারকম উপাদান। গান বাজনা সাহিত্য শিল্পও উপাদান আবার বিজ্ঞান চিন্তা, ধর্ম চিন্তা এগুলোও একেকটা উপাদান। এটা হতেও পারে যে যাঁরা ধর্ম চিন্তা করেন তাদের ভাবনাচিন্তা গুলো ভুল, তবুও মানুষের ইতিহাসে আজ পর্য্যন্ত ধর্মের প্রভাব কিন্তু কমেনি। আজ ধর্ম নিয়ে যে সমস্যা চতুর্দিকে, তার সমাধান বোধায় ধর্মকে অস্বীকার করে করা যাবেনা।
  • cm | 127.247.98.217 | ১৩ মে ২০১৫ ০৮:৫১677191
  • এই টই-এ কল্লোলদার সাথে হাত মেলাবই মেলাব এ আমার পিতিজ্ঞে।
    "নাস্তিক ব্লগারদের প্রতি সমস্ত শ্রদ্ধা রেখেও আমার মনে হয় ওদের পদ্ধতিতে গন্ডোগোল আছে।" ১০০ ভাগ সহমত। ঐ পদ্ধতিগত গোলমালের কথাই বলেছি এই যে " এবাদ দিয়ে ওসব নবীটবী নিয়ে চেল্লালে ঐ হবে।"

    dcবাবুকে নিশ্চয়ই আমায় প্রায়োরিটি কথাটার মানে বোঝাতে হবেনা।

    আর আমার মতন ধার্মিকে লোককে ধর্মাচরণে অবিশ্বাসী বলায় ভারি কষ্ট পেয়েছি। আমি সব সময় ২৫শে ডিসেম্বর কেক খাই আর ইদ আর কালীপুজোয় পাঁঠা। একেবারে নিষ্ঠাবান ধার্মিক।

    "জ্ঞানীর তরে অমৃত এ অজ্ঞানীর তরে মদ হারাম"।
  • ঈশান | ১৩ মে ২০১৫ ০৯:১৩677193
  • কে কাকে বোঝাবে, আমি ঠিক বুঝিনা। শ দুই বছর আগে মার্কস নাস্তিকতার প্রচার করেছেন, ধর্ম হল আফিং, নিপীড়িতজনের দীর্ঘশ্বাস, এইসব বলে-টলেছেন। দরকার কি কিছু ছিল? কে জানে। তবে এইটুকু জানি, এইসব বলার জন্য মার্কস অন্তত কোতল হননি। দুশ বছর পরে বাংলাদেশে বসে লিখলে নির্ঘাত ঘিলু বেরিয়ে আসত। দুশ বছরে এইটুকু উন্নতি ঘটেছে। এখন আমাদের ভাবতে হচ্ছে, নাস্তিকেরা কেন ধর্মের বিরুদ্ধে বলবেন। দুশ বছর আগে ভাবতে হয়নি। আমি বোধহয় দুশ বছরের পুরোনো লোক। আমি ভাবি, কেন বলবেনা? ধার্মিকদের ধর্মের পক্ষে বলার অধিকার থাকলে নাস্তিকদের উল্টোটা বলার অধিকার কেন থাকবেনা? একবিংশ শতাব্দীতে হয়তো এইটা খুব বড়ো এবং অযৌক্তিক চাওয়া। জানিনা।
  • kc | 198.236.36.45 | ১৩ মে ২০১৫ ০৯:৪৮677195
  • অযৌক্তিক তো বটেই। নিজের বৃত্তে বসেছিলেন বলেই বলতে পেরেছিলেন। নইলে তাঁকেও গ্যালিলিও বানিয়ে দিত। ভারতে খুল্লমখুল্লা বললে নরবলি দিয়ে দিত। হয় নিজের বৃত্তে থাক অথবা জনকল্যাণে বেরোতে ইচ্ছে করলে তাদের বেসিক চাহিদাগুলোকে অ্য্যাড্রেস কর। তবেই তারা তোমার কথা শুনবে। নইলে কেলিয়ে দেবে।
  • cm | 127.247.98.217 | ১৩ মে ২০১৫ ০৯:৪৮677194
  • দুশ বছরে অসাম্য বেড়েছে না কমেছে? মার্কস সাথে আরো কিছু বলেছিলেন মনে হয়। আসল কথায় কেন যাইনা?
  • dc | 132.164.36.147 | ১৩ মে ২০১৫ ০৯:৫৮677196
  • মার্কস যদিও প্র্যাকটিকাল কিছু বলতে পারেননি, তবে উনি যে নাস্তিকতার স্বপক্ষে বলেছিলেন আর তার জন্য ওনাকে কোনভাবে হ্যারাস করা হয়নি সেটা নিশ্চয়ই সেইসময়ের ডেমোক্র্যাসির একটা ভালো ব্যাপার ছিল। আবার এটাও দেখছি আমেরিকাতে এখন নাকি নাস্তিকতা বাড়ছে, অনেকে ওখানকার ধর্মের সাথে নিজেকে আর জড়াচ্ছেন না। এটাও একটা ভালো দিক। একটা দেশের ডেমোক্র্যাটিক পরিকাঠামোর ওপর বোধায় অনেক কিছু নির্ভর করে। আর ঠিকমতো এডুকেশন সিস্টেম গড়ে তুলতে পারাটাও দরকার।
  • সিকি | ১৩ মে ২০১৫ ১০:১০677197
  • দুটো তিনটে ছোট অ্যানেকডোট মনে পড়ে গেল।

    নিজের নাস্তিকতা কখনও লুকিয়ে রাখার চেষ্টা করি নি। ডেনমার্কে কথায় কথায় ক্লায়েন্টদের জানিয়েছিলাম - আমি নাস্তিক, তারা স্পোর্টিংলি নিয়েছিল, অবিশ্যি ডেনিশরা এমনিতেই ধম্মোকম্মো নিয়ে বিশেষ মাথা ঘামায় না।

    দুবাইতে যতগুলো ফর্ম ভরতে হয়েছিল - সমস্তকটায় রিলিজিয়নের জায়গায় লিখেছিলাম অ্যাথেইস্ট। কখনও কোনও অসুবিধেয় পড়তে হয় নি তার জন্য, ওয়ার্ক পারমিট পাই নি - তার কারণ অবশ্য ছিল অন্য। নাস্তিকতা নয়।

    আমেদাবাদে ছিলাম তিনমাস, সেখানেও দু তিনজন ভগবানের মাহাত্ম্য প্রচার করছিল বসে বসে, আমি জানিয়েছিলাম আমার এসবে ইন্টারেস্ট নেই, আমি নাস্তিক। ফ্রেন্ডলি তক্কাতক্কি হয়েছিল, তার আগে ও পরে প্রফেশনাল সম্পর্কে কোনও ছেদ পড়ে নি।

    টলারেন্স অনেক জায়গায় আছে। আবার ইনটলারেন্স দেখেছি। রাম-কে আমি ভগবান মনে করি না, র‌্যাদার বউকে পুড়িয়ে মারার চেষ্টা করার জন্য আমি ক্রিমিনাল মনে করি, একটা হোয়াটস্যাপ গ্রুপে এই কথা বলার জন্য ভার্চুয়ালি লোকজন রে-রে করে উঠেছিল, আমাকে কথা উইথড্র করতে হবে, ক্ষমা চাইতে হবে ইত্যাদি দাবি সমেত। সকলেই উত্তর ভারতীয়।
  • Biplob Rahman | ১৩ মে ২০১৫ ১০:১৯677198
  • হেফাজতি বাংলায় চাপাতিই হোক রাষ্টীয় প্রতীক। জিও পাকিস্তান।
  • কল্লোল | 111.63.205.46 | ১৩ মে ২০১৫ ১৫:০৪677199
  • মার্কস যা বলেছিলেন - "Religious suffering is, at one and the same time, the expression of real suffering and a protest against real suffering. Religion is the sigh of the oppressed creature, the heart of a heartless world, and the soul of soulless conditions. It is the opium of the people.

    ঈশেন।
    নাস্তিকদের নিশ্চই ঈশ্বরের অস্তিত্বের বিরুদ্ধে প্রচারের অধিকার আছে। কিন্তু সেই প্রচারের পদ্ধতিতে গন্ডোগোল আছে।
    আজকেও সিপিএম বা সিপিআইএমএলের বা মাওবাদীদের ঠেকে মার্কসের ঝিবাজি বা মাওয়ের চাট্টে বিয়ে নিয়ে কথা বল্লে কি কি হবে তা অনুমান কত্তে ফেলুদা হতে হবে না। প্রথম দুটো জায়গায় উত্তাল খিস্তি ও শেষেরটিতে ঘিলু-টিলু অবধি কেস যেতেই পারে।

    মার্কসবাদ বা ঈশ্বর ও ধর্মের ক্রিটিক ঐ পদ্ধতিতে করলে উল্টো ফল হবে ও হচ্ছে। মার্কসবাদ তবু ফলিত বিষয়, তাই তার সাফল্য বা ব্যর্থতা মাপা যায় (তাতেও তো গাঁঠ কম নেই)। ধর্ম বা ঈশ্বর নিয়ে তো ট্যঞ্জেবল কোন জায়গাতেই দাঁড়ানো যায় না।

    তাই আমার দৃঢ় বিশ্বাস, যে পদ্ধতিতে ব্লগাররা নাস্তিকতার প্রচার করছেন, সেটা উল্টো ফল দিচ্ছে।
  • সিকি | ১৩ মে ২০১৫ ১৫:২৫677200
  • নাস্তিকতা কি প্রচার করছেন এঁরা? আমি দ্বিমত।

    ধর্মের বিধানের লাইনের পর লাইন তুলে সেগুলোর অসারতা প্রমাণ করা হচ্ছে। পদ্ধতি ঠিক কি ভুল সেটা আলাদা ডিবেট, কিন্তু নাস্তিকতা প্রচার করার মানে "প্রীচ" করা, অন্যদের নাস্তিক হতে উদ্বুদ্ধ করা। নাস্তিকরা কখনওই এই কাজটি করে না।
  • সুকান্ত ঘোষ | ১৩ মে ২০১৫ ১৬:১০677201
  • এই থোড়-বড়ি-খাড়া আর বড়ি-খাড়া-থোড় আলোচনা আর কত দিন চলবে? সেই এক জিনিস! হীরকের রানী ভগবান থ্রেডের আলোচনার মত হয়ে যাচ্ছে এই বিষয় সংক্রান্ত আলোচনা গুলি।
  • কল্লোল | 111.63.219.185 | ১৩ মে ২০১৫ ১৭:০৩677202
  • এবিপিতে এখন নিউজ ফ্ল্যাস করছে - আবারও আরেক ব্লগার খুন।
    কেউ কিছু জানে কি?

    সুকান্ত, আপনি আলোচনাটা শুরু করুন। আমি আছি।
  • কল্লোল | 111.63.219.185 | ১৩ মে ২০১৫ ১৮:০৩677204
  • আমি কেন নাস্তিক।
    ছোট বেলায় ঠাকুর্দা আর দিদিমাদের কাছে রামায়ণ মহাভারতের গল্প শুনে বড় হয়েছি। আমার যতদূর মনে পড়ে আমার ঠাকুর্দা আমায় ১৯৬৩ সালে আমায় কৃত্তিবাসী রামায়ণ আর কাশীদাসী মহাভারত উপহার দিয়েছিলেন। বইগুলো ওনার কেনা ঢাকায় থাকতে। সেগুলোই আমায় উপহার দিয়েছিলেন। ধণপতি ও শ্রীমন্ত সওদাগরের গল্পও শুনেছি মা-দিদিমার কাছে। এছাড়া পুরাণের গল্প, ঈশপের গল্প, জাতকের গল্প পড়েই কেটেছে ছোট বেলা। এর পাশাপাশি রুশ ছোটদের সাহিত্য, জুলেভার্ণ, আর্থার কোনান ডায়েল, ঘানাদা, টেনিদা আর হর্ষবর্ধন-গোবর্ধন-রিণিও ছিলো। বাড়িতে মা বৃহষ্পতিবার লক্ষীপূজো করতেন, লক্ষীর পঁচালী পড়ে। পরিবারে ধর্মীয় অনুষ্ঠান বলতে ওটুকুই। ঠাকুর্দা মারা যাওয়ার পর (১৯৬৪) ওনার শ্রাদ্ধই আমার প্রথম কোন ধর্মীয় অনুষ্ঠান কাছ থেকে দেখা। তখনই শুনেছি পিতৃলোক, প্রেতলোকের কথা। আত্মা একলোক থেকে আরেক লোকে ভ্রমণ করে।
    এগুলোর প্রতি বিশ্বাস বা অবিশ্বাস কোনটাই তত প্রবল ভাবে বিরাজ করতো না।
    এরপর ক্লাস সিক্সে পড়তে মার্কসবাদে হাতে খড়ি। ছোটদের রাজনীতি আর ছোটদের অর্থনীতি নামে দুটো RSP প্রকাশনার বই দিয়ে। সেই থেকে ধীরে ধীরে ভগবান-ধর্ম ইত্যাদিতে আস্থা হারানো। এমনকি ভাগ্য-টাগ্য নিয়েও অবিশ্বাস দৃঢ় হয় ঐ সময়ে।
    কিন্তু তার পাশে পাশে মায়ের মাসিকের কারণে কোন কোন বৃহষ্পতিবার লক্ষীর পাঁচলী পড়েছি। মামাবাড়ির সত্যনারায়ণ পূজোর সিন্নি খেয়েছি। প্রত্যক শণিবার-মঙ্গলবার কালীঘাটের প্যাড়া দিব্যি হাত পেতে, কিন্তু মাথায় না ছুঁইয়ে খেয়েছি। হ্যাঁ, মাথায় প্রসাদী ফুল ছোঁয়াতে আপত্তি করতাম। মায়ের সাথে, দিদিমার সাথে ভগবানের অনস্তিত্ব নিয়ে ঝগড়া করতাম। এটা অবশ্য নানান বন্ধুদের সাথেও হতো। একটা কথা সেই সব বন্ধুদের গর্ব করে বলতাম যে, বিপদে পড়লে আমার নিজের চেষ্টতেই তার থেকে বেরিয়ে আসতে পারবো বা পারবো না। তার জন্য মাকালী বা বাবাকালীকে ডাকবো না।
    প্রথম ধাক্কা খাই আমার এক মুসলমান বন্ধুর কাছে। ১৯৬৯। মানুষ পা রেখেছে চাঁদে। সেটাকে আলাউদ্দীন আহমেদ তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিলো - সিনেমায় কতকিছু দেখানো যায় বলে। প্রসঙ্গতঃ আলার বাবা বেচু আহমেদ ছিলেন টালিগঞ্জ স্টুডিও পাড়ার মেকাপ আর্টিস্ট ও এক্স্ট্রা সাপ্লায়ার। ওকে কিছুতেই বোঝাতে না পেরে বড় মনোকষ্টে ছিলাম। কিন্তু সেই প্রথম যুক্তির ওপর আবেগের/বিশ্বাসের জয় সূচিত হতে দেখলাম। সেই থেকে ধর্মের ভূমিকা নিয়ে উৎসাহী হয়ে উঠি। এবং শেষ পর্যন্ত নিপীড়িত মানুষের কাছে ধর্মের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে কিছু ধারানার জন্ম হয়েছে। অনেকেই ধূনো দিয়েছেন এতে। একজন হেমাঙ্গদা(বিশ্বাস)। ওনার কাছে যখন নামাজ আমার হইলো না আদায় গানটি শিখি তখন স্বাভাবিক্ভাবেই প্রশ্ন ছিলো এই গানটা কেন গাইবো? উনি বলেছিলেন, এটা একজন নিপীড়িত মানুষের সারাদিনের হাড়ভাঙ্গা খাটুনির বয়ান। এতো পরিশ্রম করতে হয় শুধু কোনমতে বেঁচে থাকার জন্য যে ভাগবানকে ডাকার ফুরসৎ হয় না তার। তার কাছে আমরা মার্কসবাদ নিয়ে পৌঁছাতে পারিনি সেটা আমাদের ব্যর্থতা। সে আর কার কাছে তার দুঃখের কথা বলবে।
    পরে গৌতম ভদ্রের হাত ধরে ধর্ম-বিশ্বাস-অতিকথা নিয়ে পড়াশোনা এই ধারনার ভিতকে আরও পাকা করেছে, নাস্তিক হয়েও।
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। দ্বিধা না করে প্রতিক্রিয়া দিন