এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • নিলয়কে আমরা বাঁচাতে পারলাম না

    bip
    অন্যান্য | ০৭ আগস্ট ২০১৫ | ৩৯১৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • azad | 24.99.2.249 | ০৮ আগস্ট ২০১৫ ২৩:২৬682436
  • pi ,ইকোয়ালায়জ করতে গিয়ে গুলিয়ে ফেলে ঘটনাক্রম ট্রিভিয়ালায়স করবেন না । ফেসবুকে রিপোর্ট করা আর গলায় চাপাতি চালানো এক নয় । রিপোর্ট করা তো তুলনামূলক "সভ্য" উপায় ! হিন্দু ,ক্রিশ্চান ,জিউইস ধার্মিক সংগঠন গুলো ধারাবাহিক রিপোর্ট করে যত পোস্ট তার কম % ফেসবুক ব্লক করে ; কিন্তু তাদের দ্বারা এরকম চাপাতি মারার কথা শোনা যায় না । এও দেখেছি বহু কট্টর হিন্দুত্ত্ব পোস্ট ডিলিট করে ফেসবুক । সবশেষে ফেসবুক জুকারবার্গ এর সম্পত্তি , সে ফলো করে US আইন। ফেসবুক কি করবে সেটা ফেসবুকের অধিকার । রিপোর্ট করার ওপেন অপসন রেখেছে,কারুর কিছু পছন্দ না হলে রিপোর্ট করুক না , আপনারাও পাল্টা রিপোর্ট করতে পারেন ।
  • pi | 233.176.4.36 | ০৯ আগস্ট ২০১৫ ০৮:১৫682437
  • 'ফেসবুকে রিপোর্ট করা আর গলায় চাপাতি চালানো এক নয় । '

    নয়ই তো। কিন্তু কথা হল, এক কেউ বলেওনি। ঃ)
    আপুনি ছায়ার সাথে যুদ্ধু করে গেলেন।
  • সিকি | ১০ আগস্ট ২০১৫ ১৪:৫৫682438
  • দ্খে উঠলাম। হাল্কা চালে দু কথা লিখি।

    রৌহিন বার দুয়েক বলবার সুযোগ পেয়েছে - এবং সম্পূর্ণ কম্পোজড ভাবে বক্তব্য পেশ করেছে।

    অনিন্দ্য এবং মহুয়া একবার একবার করেই সুযোগ পেয়েছেন। মোটামুটি বলেছেন।

    তিলোত্তমা বেশ মোজাএর মত বলে - মানে বক্তা হিসেবে অতি নিম্নমানের। আর তিলোত্তমা "র" উচ্চাড়ন কড়তে পাড়ে না। ওড় মুখে সবই "ড়" হয়ে যায়। "ভয়"এর ডেপিনিশন দিলেন, "মানুষেড় মনেড় মধ্যে লুকিয়ে থাকা এক অন্তড়নিহিত বিস্ময়। আর উনি শয়নে জাগরণে নিজের বইয়ের বিক্কিরির কথা ভাবেন, তাই খুব মেপে মেপে ধর্ম সম্বন্ধে নিজের মতামত ব্যক্ত করলেন - যাতে চাপাতিপন্থী এবং চাপাতিবিরোধী কেউই তাঁর কথায় অভিমান না করেন আর কি - শেখ হাসিনা ইশটাইল।

    তবে সবচেয়ে বড় মোজা ছিল সঞ্চালক অতনু। এক তো স্পষ্ট করে বাংলা উচ্চারণ করতে পারে না, তার ওপরে যাকে যা পারছে প্রশ্ন করছে, তিলোত্তমাকে জিজ্ঞেস করছে - বাংলাদেশের প্রশাসন কি যথেষ্ট করছে না ব্লগারদের সুরক্ষার ব্যাপারে? প্রথম আলোর এডিটর ছিলেন ফোনে - তাঁকে জিজ্ঞেস করছে - আমাদের কি ভয় পাওয়া উচিত? শুরুতে নিলয় নীলকে বলল নীলাদ্রি চৌধুরি, ওয়াশিকুরের নাম উচ্চারণ করতে না পেরে বলল ওয়াসির রহমান। প্রেজেন্টেশনটার অবস্থাও তথৈবচ - ছড়িয়ে ছত্তিরিশ একেবারে। এইসব ক্যাও। সব মিলিয়ে মোটামুটি নেমে গেল আধঘন্টার প্রোগ্রাম - তিনখানা বিজ্ঞাপন বিরতিসহ।

    কিন্তু - এইটা শেয়ার করব কী করে? টা স্কা-তে রেকর্ড হয়েছে, এটা তো ঐ সেট টপ বাক্স ছাড়া অন্য কোথাও ট্রান্সফার করা যায় না! সামনে মোবাইল ধরে তা হলে রেকর্ড করতে হবে।
  • pi | 233.176.10.172 | ১০ আগস্ট ২০১৫ ১৪:৫৯682439
  • ওঁর নাম নীলাদ্রিই।
  • সিকি | ১০ আগস্ট ২০১৫ ১৫:১০682440
  • নীলাদ্রি চট্টোপাধ্যায়, চৌধুরি নয়।
  • সে | 94.75.173.148 | ১০ আগস্ট ২০১৫ ১৬:৫৩682441
  • ঠিক গুছিয়ে লেখা আমার কম্মো নয়। অনেকগুলো চিন্তা মাথায় খেলছে। এই যে খুনোখুনি হয়ে চলেছে সমান্তরালভাবে - বাংলাদেশে একের পর এক ব্লগারহত্যা এবং অ্যামেরিকায় একের পর এক কৃষ্ণাঙ্গহত্যা, এগুলোর উৎস শুধুমাত্র ঘৃণা এবং আক্রোশ। এবং এগুলো বন্ধ করবার উপায় হয়ত বেরোবে - কিন্তু হয়েই চলেছে, বন্ধ হবার নামটি নেই। দুটো ক্ষেত্রেই প্রতিবাদ হচ্ছে, আবার প্রশাসনের গাফিলতিও রয়েছে।
    বাংলাদেশে যে মুক্তমনস্ক ব্লগাররা খুন হবার জন্যে শর্টলিস্টেড, এঁরা খুন কিছু নতুন কথা কোনো যুগান্তকারী নতুন কোনো তথ্য দিয়েছেন বলে মনে হয় না। নাস্তিকতা কোনো নতুন কিছু নয়, কয়েকশো বছর ধরেই অনেক নাস্তিক ছিলেন, আছেন। সেইসব নাস্তিক চিন্তাধারা এঁরাও বহন করছেন। তাতে হঠাৎ করে প্রাণ বিপন্ন কেন হচ্ছে সেটাই চিন্তার কথা। সারা দুনিয়ায় অসংখ্য নাস্তিক মানুষ আছেন, এঁদের সকলের তো প্রাণ বিপন্ন নয়। যেসব দুষ্কৃতীরা খুন করে চলেছে, তারা নিঃসন্দেহে চুড়ান্ত অপরাধ করে চলেছে, কিন্তু এইসমস্ত ব্লগাররা কি আরেকটু সতর্ক হতে পারতেন না? যখন ক্রমাগত প্রাণনাশের হুমকি এঁরা পাচ্ছিলেন, তখন সতর্ক থাকাটা খুব প্রয়োজন - বেঁচে থাকার জন্যে। একজন প্রাণনাশের হুমকি পাওয়া সত্ত্বেও বাংলাদেশে গিয়েছিলেন এবং তাঁর অসতর্কতার সুযোগ খুনীরা ছাড়ে নি। বিশেষ করে যে দেশের সরকার ব্লগারদের সুরক্ষার কোনো ব্যবস্থাই করে না।
    আরেকটা জিনিস। বাংলাদেশের প্রচুর লোকই ব্লগার শব্দটার মানে ঠিকমতো জানে না। যেমন ফেমিনিস্ট শব্দটার মানে অনেকজনের কাছেই একটা নেগেটিভ ব্যাপার।
    উদাহরণ দিই। কদিন আগে এক অল্পশিক্ষিত (নিরক্ষর নন, কিন্তু স্কুলে প্রাথমিক শিক্ষার গণ্ডি না পেরোনো) ভারতীয়র সঙ্গে কিছু আলোচনা হচ্ছিলো। তিনি ফেমিনিস্ট বলতে বোঝেন, একশ্রেণীর উগ্র মহিলা যারা পুরুষদের থেকে নিজেদের বেশি পাওয়াফুল ভাবে।
    তাঁকে যতই ফেমিনিজমের আসল সংজ্ঞা দেওয়া হচ্ছে, কিছুতেই শুনবেন না। ঐ যে একটা জিনিস মাথায় গেঁথে গিয়েছে। হাজার যুক্তিতেও তা বেরোবে না। তার ওপর তিনি নিজেও অসম্ভব ম্যাচো শভিনিস্ট, তাই নিজের সুবিধেমতো ফেমিনিজমের সংজ্ঞাতেই উনি কম্‌ফর্টেবল ফীল করেন। কিছু পত্রপত্রিকা থেকে সামান্য জ্ঞানার্জন করেছেন এই বিষয়ে, অধিকাংশই ভুল এবং বেসিক নলেজ না থাকায় বদহজম হয়ে গেছে। কোনোরকম পড়াশুনো না করেই হঠাৎ কিছু পপুলার বৈজ্ঞানিক আর্টিকল পড়ে নিয়ে সে বিষয়ে আলোচনায় বিতর্কে বসলে যেমন হয়, সেইরকম।
    এসবের সঙ্গে ব্লগারহত্যার টপিকের কী সম্পর্ক? আপাতভাবে, কিছুই না, আবার কিছুই হ্যাঁ ও। ব্লগার কাকে বলে, তা খায় না মাথায় দেয়, এই বিষয়েই অসংখ্য মানুষ ওয়াকিবহাল নন, সেই কারণেই, তাদের ভুল বোঝানো সহজ। বিশেষকরে ধর্মভীরু জনগনকে ধর্মের তোল্লাই দিয়ে। হয়ত সেইজন্যেই অধিকাংশ বাংলাদেশীরা এই ব্লগারহত্যাকণ্ডের বিরুদ্ধে ধিক্কার জানাচ্ছেন না সেরকমভাবে। এমনিতেই দেশে অনেক সমস্যা। চুড়ান্ত দারিদ্র্য, রাজনীতির হাল ভয়াবহ, মৌলবাদীরা সেই আশির দশক থেকেই (আমার যবে থেকে জানা) মস্তিষ্কপ্রক্ষালনযন্ত্র ইনস্টল করে চলেছে যুব সমাজের মধ্যে। তাদের অর্থাভাব হয় নি। অর্থ এসেছে মধ্যপ্রাচ্য থেকে। হিন্দুদের ওপর রাগ ঘৃণা ছিলো, বেড়েছে।
    এরপরে, ইন্টার্নেটের কল্যানে, (নব্বইয়ের দশকের শেষ থেকে এবং এই শতাব্দীতে যখন সবারই হাতে হাতে সেলফোন) মানুষ অনেক রকমের তথ্য পাচ্ছেন। কিন্তু, ঠিকমতো করে বুঝবার অবস্থানে অনেকেই নেই। ঐ যে আগে লিখলাম, হঠাৎ করে রকেট সায়েন্সের একটা আর্টিকল পড়ে নিয়ে, তাই থেকে বুঝবার চেষ্টা। তা সে রকেট সায়েন্স হোক, কি ফেমিনিজম, কি এলজিবিটি আন্দোলন। সেইরকম দৃষ্টিভঙ্গীতে ব্লগারও খুব বাজে জিনিস হয়েছে। তারওপরে ধর্ম নিয়ে ক্রিটিসাইজ করলে তো খুব খুব খারাপ লোক ওরা। যদিও এই ব্লগাররা নতুন কোনো চিন্তাধারার জন্ম দেন নি, এ জিনিস বহু আগেই ছিলো, নতুন করে চাকা আবিষ্কার করেছেন বড়োজোর। বাংলাদেশের জন্যে।

    আরেকটা প্রসঙ্গ। খুনোখুনী অত্যন্ত খারাপ জঘন্য জিনিস। কিন্তু যারা বারবার করে নিষেধ করছে, আমাদের শ্রদ্ধার জনকে নিয়ে হাসাহাসি ক্রিটিসাইজ কোরো না, সেইটুকুকি না শুনলেই নয়? শার্লী এব্দো (হ্ত্যাকাণ্ডটি জঘন্য অপরাধ বারবার করে বলছি) র কার্টুনিস্টরা ক্রমাগত কিছু মানুষের ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত করেছেন। অকারণে।
  • 0 | 132.176.27.175 | ১০ আগস্ট ২০১৫ ১৭:৪৪682442
  • "...এইসমস্ত ব্লগাররা কি আরেকটু সতর্ক হতে পারতেন না? যখন ক্রমাগত প্রাণনাশের হুমকি এঁরা পাচ্ছিলেন, তখন সতর্ক থাকাটা খুব প্রয়োজন - বেঁচে থাকার জন্যে।..."
    "...যারা বারবার করে নিষেধ করছে, আমাদের শ্রদ্ধার জনকে নিয়ে হাসাহাসি ক্রিটিসাইজ কোরো না, সেইটুকুকি না শুনলেই নয়? শার্লী এব্দো (হ্ত্যাকাণ্ডটি জঘন্য অপরাধ বারবার করে বলছি) র কার্টুনিস্টরা ক্রমাগত কিছু মানুষের ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত করেছেন। অকারণে।..."

    -- সে'দির লেখা সেই পুরনো মতামত/মজলিশের পাতায় 'গোপালের মা'র গল্প থেকে আজ অব্দি পড়ছি। ভালো, প্রতিবাদী কলম।
    কিন্তু এই কমেন্টটা ঠিক প্রত্যাশিত নয়। এর বেশী কিছু বলার নেই।

    তসলিমাকে কোট্‌ করতে ক্লিশে লাগছে তবু সে'টাই ফের দিলাম।

    "... সমাজকে বদলাতে হলে, ধর্মান্ধদের ধর্মানুভূতিতে আঘাত করাটা খুব জরুরি....লক্ষ করেছি, এটা মেনে নিতে গণ্যমান্য মনীষীদেরও অসুবিধে হচ্ছে যে, মানুষের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়াটা অন্যায় নয়। অনুভূতিতে কোনও রকম আঘাত ছাড়াই পুরো জীবনটা কাটিয়ে দিতে চাওয়ার দাবিই বরং অত্যন্ত অন্যায় দাবি....যে কোনও একটি পক্ষ আমাদের নিতেই হবে। আমরা ধর্মানূভুতি রক্ষা করতে চাই, না কি গণতন্ত্র, শুভবুদ্ধি, জ্ঞান, বিজ্ঞান, নারীর অধিকার, মানবাধিকার, সমানাধিকার রক্ষা করতে চাই?..."
    [ ref.: http://www.anandabazar.com/supplementary/rabibashoriyo/taslima-nasreen-writes-about-why-she-is-in-america-1.159660 ]
  • সে | 94.75.173.148 | ১০ আগস্ট ২০১৫ ১৭:৫২682443
  • যাঁরা ধর্মান্ধ নয়, তেমন মুসলমানরাও আহত হন ঐ ধরনের ব্যঙ্গচিত্র দেখলে। প্রকাশ্যে কিছু বলতে পারেন না। ভয়ে। পাছে তাঁদেরও টেররিস্ট বলে দাগিয়ে দেওয়া হয়। এঁরা খুবই শান্তিপ্রিয় মানুষ। মারাত্মক কিছু খুনীও নন। দোষের মধ্যে, এঁরা নাস্তিক নন, বা এঁদের রসুলকে নিয়ে ঠাট্টা ইয়ার্কি করাটা রপ্ত হয় নি। দুঃখ পান। কিন্তু সেসব প্রকাশ করাটাও বিপজ্জনক। পরধর্মসহিষ্ণুতা বলে একটা ব্যাপার ছিলো হয়ত কখনো সখনো। এখন অপরকে আঘাত করাটাই রেওয়াজ বনে গেছে। এস্পেশালি মুক্তচিন্তার নামে হলে তো কথাই নেই।
  • সিকি | ১০ আগস্ট ২০১৫ ১৭:৫৬682445
  • "... আজকে যেই আপনি সাত খণ্ড রামায়ণ শুনে কান চুলকাতে চুলকাতে প্রশ্ন করেন, সবই বুঝলাম কিন্তু ধর্ম নিয়ে খোঁচাখুঁচি করাটা কি ওদের ঠিক হয়েছিল? না হয় একটু জবাই হয়ে মরেই গেছে কিন্তু তাই বলে কি নবীকে অবমাননা করা ঠিক হয়েছে? আজ থেকে পাঁচ দশ বছর পর যখন নগরের ব্যস্ত শপিং সেন্টারে, সিনেমা হলে, বটমূলে বা মসজিদে আপনার আপনজন বোমার আঘাতে ছিন্নভিন্ন হয়ে পড়ে থাকবে তখন আমি এসে কান চুলকাতে চুলকাতে বলবো না, ঘটনাটা কি একটু খুলে বলেন দেখি ভাইজান। উনি কার অবমাননা করছিলেন? নাকি পরকীয়া প্রেমের ঘটনা? সবই ইঙ্গ মার্কিন ইসরায়েলি ষড়যন্ত্র, বুঝলেন কিনা? আমি শুধু ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে থাকবো। কিছু বলার বা লেখার শক্তি আমার আর অবশিষ্ট থাকবে না তখন। শুধু এখন যাবার আগে শুধু ফিসফিস করে একটি কথাই বলে যাবো আবারও - পরবর্তী পাকিস্তান বা আফগানিস্তান হবার জন্য যা যা মালমসলা দরকার তার সবই নিয়ে বাংলাদেশ তৈরি।

    আপনি তৈরি তো?"

    http://www.sachalayatan.com/udash/54924
  • pi | 24.139.221.129 | ১০ আগস্ট ২০১৫ ১৮:১৮682446
  • প্রথমে ভেবেছিলাম, স্পুফ পড়ছি।

    'যেসব ব্লগার মুক্তমনা পরিচয় দিয়ে ধর্মের বিরুদ্ধে লেখালেখি করে তাদের অপরাধী হিসেবে গণ্য করে গ্রেপ্তার করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এখন থেকে ব্লগাররা ব্লগে কী লেখেন সে বিষয়ে খোঁজ রাখবেন গোয়েন্দারা। যাঁদের ব্লগে ধর্ম বিষয়ে আপত্তিকর মন্তব্য, কটূক্তি পাওয়া যাবে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হবে। গতকাল রবিবার আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। এ ছাড়া যারা ব্লগারদের হত্যা করেছে তাদেরও দ্রুত গ্রেপ্তার করে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
    সভা শেষে কমিটির সভাপতি শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি পরিষ্কারভাবে বলতে চাই- এসব হত্যাকাণ্ড রাজনৈতিক। যেসব রাজনৈতিক অপশক্তি আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটাতে চেয়েছিল, দেশে সাংবিধানিক শূন্যতা আনতে চেয়েছিল, সেসব অপশক্তিই আবার দেশে আইনশৃঙ্খলার অবনতি দেখানোর জন্য সুপরিকল্পিতভাবে ঘটনাগুলো ঘটাচ্ছে। এ বিষয়ে আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সক্রিয় থাকবে। আর এর পেছনে কারা রয়েছে তাদের খুঁজে বের করা হচ্ছে।’
    এদিকে গতকাল বিকেলে পুলিশ সদর দপ্তরে এক বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) এ কে এম শহীদুল হক ব্লগারদের ‘সীমা লঙ্ঘন’ না করার পরামর্শ দেন। তিনি বলেন, ‘ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে কেউ লেখালেখি করবেন না। এমন লেখালেখির প্রমাণ পেলে তাঁর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করা গুরুতর অপরাধ, এতে সর্বোচ্চ ১৪ বছরের সাজা হতে পারে।’ তিনি আরো বলেন, ‘লেখালেখির সময় আমরা যেন সীমা লঙ্খন না করি, সে ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। আমি মুক্তমনাদের সীমা লঙ্ঘন না করার আহ্বান করছি।’..
    http://www.kalerkantho.com/print-edition/first-page/2015/08/10/254553#sthash.GKO8HxHZ.dpuf
  • 0 | 123.21.67.10 | ১০ আগস্ট ২০১৫ ২২:২৯682447
  • "...যাঁরা ধর্মান্ধ নয়....আহত হন ঐ ধরনের ব্যঙ্গচিত্র দেখলে.....দোষের মধ্যে, এঁরা নাস্তিক নন....ঠাট্টা ইয়ার্কি করাটা রপ্ত হয় নি। দুঃখ পান..."
    "...অপরকে আঘাত করাটাই রেওয়াজ বনে গেছে। এস্পেশালি মুক্তচিন্তার নামে হলে তো কথাই নেই।"

    -- সে'দির এই কমেন্ট্‌টা আরও শকিং!

    তুলনা করছি না। সম্পূর্ণ ভিন্ন ব্যক্তি, ভিন্ন প্রসঙ্গ। তবুও মনে পড়লো, মৃত্যুদণ্ডের পক্ষে তিলোত্তমা মজুমদারের বক্তব্যটা কিছুটা এমনই শকিং লেগেছে।

    যে'সব ভয়েস্‌গুলোকে এতোদিন দৃঢ়চেতা, মননশীল, প্রতিবাদী হিসেবে জেনে এসেছি, তাদের চিন্তাভাবনা থেকে যখন এমন মন্তব্য আসে, তখন সত্যিই মানতে অসুবিধে হয়।
  • সে | 94.75.173.148 | ১০ আগস্ট ২০১৫ ২২:৫০682448
  • মানিস না। তবে, নিরীহ শান্তিপ্রিয় মুসলমানেরা যেমন হত্যা কে কনডেম করেন, তেমনি বিকৃত ব্যঙ্গচিত্র ব্যাপারেও আহত হন। ধার্মিক নাস্তিক সবাই মিলিয়েই দুনিয়া। যাকে অপছন্দ তাকে খুন করে ফেলা হিংস্রতা, তা সে ধর্মের দোহাই দিয়ে হোক কি বর্ণের দোহাই দিয়ে।
    আবার নাস্তিকতা প্রচারে নেমে মানুষের মনে আঘাত দেয়াটা পোলিটিকালি কারেক্ট। তাইই কি?
  • koutuhol | 127.194.54.202 | ১০ আগস্ট ২০১৫ ২২:৫২682449
  • তসলিমা নিজে কি কখনো খ্রীস্চান ধর্মানুভূতি কে আঘাত করে যিশু কে ব্যঙ্গ করে কিছু লিখেছেন ? না লিখলে সেটাও কি সতর্কতা থেকেই নয় পাছে আবার deportment হয়?
  • সে | 94.75.173.148 | ১০ আগস্ট ২০১৫ ২২:৫৩682450
  • প্রতিবাদ করার রকমফের হয়। নিরীহ মানুষের ভাবাবেগে আঘাত করাটা কী ধরণের প্রতিবাদী হওয়া?
  • a x | 138.249.1.198 | ১০ আগস্ট ২০১৫ ২২:৫৪682451
  • তসলিমা বাংলাদেশের, তাই সেখানের পরিস্থিতি নিয়ে লিখেছেন। এখন না, ২০ বছর আগেই লিখেছেন।
  • তসলিমার গতবছরের বক্তব্য | 24.139.221.129 | ১০ আগস্ট ২০১৫ ২২:৫৬682452
  • 'Tricks and treats, coercion, threats, manhandling and extermination are the methods by which christianity and islam spread throughout the world. If these tools had not been adopted, neither of the two religions would have crossed the territorial boundaries of West Asia. I always thought judaism and hinduism were two religions where that kind of conversion does not feature. It now appears, however, that the differences have dissolved somewhere down the line. Anyone can become a jew, if they so desire. Or a hindu.

    For quite some time, India is undergoing a phase of mass conversions where groups of muslims are converting to hinduism. Are they becoming hindus because they are suddenly attracted to the religion? If indeed they are, then I see no problems. But if they are being coerced, I’ll protest. I have always been voluble against forcing people to do things — anything. The fact is hindu fundamentalists are coercively pressurising muslims to change their religion, who are obliging out of fear. Fear of life exceeds love of religious faith. Everyone will avoid threats to their lives...
  • তসলিমার আরো কিছু বক্তব্য | 24.139.221.129 | ১০ আগস্ট ২০১৫ ২২:৫৮682453
  • I am enemy of all religion : Taslima Nasreen
  • সে | 94.75.173.148 | ১০ আগস্ট ২০১৫ ২৩:০৫682454
  • এই কদিন আগে অবদি তসলিমা সুবিধেবাদী, নিম্নমানের লেখক, স্বার্থপর, প্রচারলোভী, খোরাক, আরো কী কী ছিলেন না?
  • Du | 34.238.130.225 | ১০ আগস্ট ২০১৫ ২৩:৪৯682456
  • লেখার অধিকার তো থাকতেই হবে। কিন্তু ওলামা ইত্যাদিদের বক্তব্য শুনে খালি খালি~ই মনে হচ্ছে যে এই 'ইসলাম আক্রান্ত' বা ধর্ম আক্রান্ত দিয়ে লোক খ্যাপানো হয়তো সোজা। - তার চেয়ে সোজা ধর্মের এফেক্ট গুলোর পেছনে পড়লে হয়তো - যেমন জাতপাত, মেয়ের বিয়ে দিয়ে দেওয়া জোর করে, যেমন নারীপুরুষে অসাম্য, ধর্মে বিভেদ এইগুলোর পেছনে পড়লে বোধহয় ট্যাক্টিক্যালি বেটার। তাতেও সংঘাত তো হবেই কিন্তু -- ঐ দিয়ে খুন করার আর তাতে সমর্থন করার লোক জোগার করা মুশ্কিল। কারন -- লোকে তো নিজের ভালো বোঝে এমনিতে।
    আর হজরত বা মাতা মেরীর প্রাইভেসি দিয়ে আমাদের কি~ই বা দরকার। পড়াশোনা করাতে পারলেই লোকে বদলে যেতে থাকে -- -- ধীরে হয়তো ---কিন্তু অবশ্যম্ভাবী--- বিশেষ করে যারা ধর্মের কুফল ভোগ করে -যেখানে আইনের শাসন নেই সেখানে বসে অতটা মুক্তচিন্তা প্রচারের পরিবেশ হয়ত এখনো হয় নি। ---আফঘানিস্তান না হয়ে ওঠার জন্য যা করা দরকার তাই করতে হবে -- হতাশ লাগলেও।
  • Du | 34.238.130.225 | ১০ আগস্ট ২০১৫ ২৩:৫৩682457
  • মানে ব্যবহার করার মত লোক, চুপ থাকার মত লোক যাতে এক্টু কমে যায়। যেমন হয়তোবা পশ্চিমী বিশ্বে হয়েছে
  • সে | 94.75.173.148 | ১১ আগস্ট ২০১৫ ০০:১২682458
  • পশ্চিমী বিশ্বে মানুষ রাতারাতি বদলায় নি। তাও গ্রামের দিকগুলোয় ধর্ম এখনো কালচারের প্রধান অঙ্গ - এখনো। রবিবার রবিবার করে সেজেগুজে চার্চে যাওয়া রেওয়াজ। Sunday best শব্দটার উৎপত্তি সেখান থেকেই। এঁদের অদ্যাবধি নাস্তিকে পর্যবসিত করা যায় নি। সেই নিয়ে কোন অভিযান বড়ো একটা চোখে পড়েনি। ধর্মের কারণে এরা সন্তান প্রসব করে, অ্যাবর্শানবিরোধী, শিক্ষাব্যবস্থা পুরুষতান্ত্রিক গ্রামের দিকে। ধর্মকে তেড়ে গালি দিয়ে এসব পাল্টানো যাবে কি?
  • Atoz | 161.141.84.176 | ১১ আগস্ট ২০১৫ ০০:২৬682459
  • "ব্যঙ্গবিদ্রূপ" বা "টীজ" করলে ধর্মের গায়ে কিন্তু টাক্করটিও কিন্তু লাগে না, গায়ে লাগে মানুষের, যারা নিজেদের ঐ ঐ ধর্মের সঙ্গে আইডেন্টিফাই করে রেখেছে নিজেদের। তারাই ক্ষেপে ওঠে ও অন্যদের ক্ষ্যাপায়। পরিণামে খুনোখুনি হয়।
    মানুষেই মরে, মানুষেই হরেদরে সবদিক থেকে ঝামেলায় পড়ে।
    ধর্ম হোক, নীতি হোক, আইডিওলজি হোক---সব সব সবকিছুই তো মানুষেরা নিজেরাই বানিয়েছে, কিছুই তো এমনি এমনি হয় নি। কোনো না কোনো প্রয়োজনেই বানিয়েছিল। এখনও সেগুলো প্রয়োজন মিটিয়ে চলেছে বলেই সেগুলো টিঁকে আছে। সবার বাঁচার লড়াই তো সমান না, সবার জীবনের সুখদুঃখও সমান না। কারুর কারুর ধর্মকে প্রয়োজন হতেই পারে, কারুর কারুর প্রয়োজন না হতে পারে।
    সেইসব ধর্ম বা নীতি বা আইডিওলোজিকে টীজ করে ব্যঙ্গবিদ্রূপ করে কোনো লাভ হয় কি? মাঝখানে থেকে মানুষে ক্ষেপলো, মানুষে মরলো।
  • একক | 24.96.183.144 | ১১ আগস্ট ২০১৫ ০০:৪৫682460
  • ওরম আইদীয়লোজি থেকে ছাড়িয়ে "মানুষ" বলে কিছু থাকে কী ? খেয়াল করে দেখুন কবি যখন লিকচেন "হিন্দু না ওরা মুসলিম ওই জিজ্ঞাসে কোনজন " তারপরেই আবার গোটাচ্ছেন "কান্ডারী বলো ডুবিছে মানুষ সন্তান মোর মা র" । অর্থাত একটা ক্লাসিফায়ার কে নালিফাই করছেন আরেকটা ক্লাসিফায়ার দিয়ে । কোথাও দেশমাতা । কোথাও সো কল্ড ভ্রাতৃত্ব ।

    একটা উদাহরণ দেখান যেখানে ক্লাসিফায়ার ছাড়া মানুষ বলে কিছু আছে :) সম্ভব না ।কালেকটিভ এর ধারনাই এগ্রিগেশন প্রিন্সিপল মেনে নিয়ে ।
  • সে | 94.75.173.148 | ১১ আগস্ট ২০১৫ ০০:৪৮682461
  • আল্টিমেটলি সবই মার্কেট, তাই তো? না কী?
  • Atoz | 161.141.84.176 | ১১ আগস্ট ২০১৫ ০১:০০682462
  • একক, ছোটো ছোটো সাবক্যাটেগোরিতে সামলে সুমলে আলাদা হয়ে থাকে। এদেরকে একসঙ্গে করতে হলে কমন ইন্টারেস্ট কিছু লাগে, তার বেসিসে মিলে গিয়ে আবার আরেকটা সুপারক্যাটেগোরিতে পড়ে যায়।
  • TB | 118.171.131.161 | ১১ আগস্ট ২০১৫ ০২:০১682463
  • এইসব ব্লগাররা নবীকে নিয়ে ছেঁড়াখোড়া করেছে কি?

    আর, ধর্মের বিরোধিতা করে লিখলে বা কথা বললে যদি নিরীহ ধর্মবাদী মানুষের প্রাণে আঘাত লাগে, তবে অষ্ট্প্রহর চতুর্দিকে পুজো-আজানের দৌলতে শান্তিবাদি নাস্তিকের ভাবাবেগে যে দামামা পেটান হচ্ছে তাকে সান্ত্বনা কে দেয়!
  • Atoz | 161.141.84.176 | ১১ আগস্ট ২০১৫ ০২:১২682464
  • পরমতসহিষ্ণুতা ব্যাপারটা প্র্যাকটিস করলে কেমন হয়? যে যা নিয়ে আছে, থাকুক। আমি যা নিয়ে আছি থাকি।
    " তুই ব্যাটা কিছু বুঝিস না, তোর বুদ্ধি নেই, তুই বোকা তুই মুর্খ, তোর ধর্ম খারাপ তোর গুরু খারাপ তোর গান খারাপ, আয় তোকে বোঝাই আমারটা কত ভালো কত যুক্তিপূর্ণ কত উচ্চ" এইসব করে আল্টি লাভ কী?
  • TB | 118.171.131.161 | ১১ আগস্ট ২০১৫ ০৩:১১682465
  • সেটা কি একতরফা হওয়া উচিত?
  • সিকি | ১১ আগস্ট ২০১৫ ০৫:৫৬682467
  • নাস্তিকদের ভাবাবেগ হয় না তো! ভাবাবেগ, অনুভূতি, এসব কেবল শান্তিপ্রিয় ধর্মভীরু মানুষদেরই থাকে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। সুচিন্তিত মতামত দিন