এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • মনোজ | 212.78.234.224 | ১৭ নভেম্বর ২০১৫ ১৬:০০687181
  • চীন দেশে দশ দিন !

    যদি প্রশ্ন করা যায় – চা-এর ব্যবহার কোন দেশ প্রথম উদ্ভাবন করেছিল ! যে কোনও একটা শিশুও বলে দিতে পারবে ! কিন্তু কোন দেশে – কোনো রেস্টুরেন্টে বা অন্য কোনও যায়গায় চা পাওয়া যায় না ! – সেটাও হবে চীনদেশে ! পড়তে খুব আশ্চর্য লাগছে – না ! - আমরা কলকাতার লোক – সর্বত্র চা খেতে ও পেতে অভ্যস্ত ! – ভাত-রুটি না হলেও চলে! কিন্তু চা ! – চা তো আমরা খাই – পান করিনা !

    অনেক করে বোঝানোর পরেও – দোকানদারিরা – বানান ভুল ধরবেন না যেন – শব্দটা সমাসসিদ্ধ – অন্তত ন দশ রকমের দামী পাতা চা দেখালো ! – কিন্তু তৈরি চা ? জানেই না ! অথচ চীনাদের দেখেছি – গরম জলে এক ধরনের গুঁড়ো কিছু মিশিয়ে দিব্যি পান করছে ! তাতে না আছে চিনি না আছে দুধ ! – তাহলে সেটা কী !

    আমেরিকাতে দেখেছি – স্প্যানিশ, চীনা লোকেরা কক্ষনো ইংরিজি বলে না । ইচ্ছাকৃত ভাবে । বছরের পর বছর আমেরিকায় থাকে যখন – নিশ্চয় কিছু মিছু ইংরিজি জানেই জানে - কিন্তু কিছুতেই বলবে না ! – ন সী হাবলা এংলিশ !

    চীনেও কোনও চীনা ইংরিজি বলবে না ! ভীষণ মুস্কিল কথা বোঝানো ! ওরা আই প্যাড এগিয়ে দেয় । - আমি হয়ত লিখলাম টি ! উত্তরে আই প্যাডে এসে গেল –- যত রাজ্যের টি প্ল্যান্টের নাম ! – এটা খুবই আশ্চর্যের ! – কেউ ইংরিজি জানে না বা বলে না ! – এমনকি আমাদের মহিলা গাইডের ইংরিজি শুনলে মনে হবে দুর্বোধ্য চাটগাঁর বা সিলেটী ভাষা বলছে !

    আমার অবস্থা আরও করুন ! ধারনা ছিল – এককালে চীনা ভাষা শিখেছিলাম – কিছু কিছু হয়ত এখনো জানি ! – বলতে গিয়ে বুঝতে পারলাম – সেটা কোনও চীনা ভাষাই নয় ! শিখেছি - চুং ওয়েন , ওরা বলে - চুং হুয়া ! ওরা ওসব ভাষা বুঝতেই পারে না ! – ‘নি হাও’ কথাটা বুঝতে পারে । অনেক কষ্টে ‘শিয়ে শিয়ে’ বলতে পারছি – ধন্যবাদ ! কিন্তু তারপর ! শুধু ‘নি হাও’ বলে কি কোথাও পৌছনো যায়, না কিছু পাওয়া যায় ! – ওদের কথ্য ভাষা খুব জোরের সঙ্গে উচ্চারণ করতে হয় । - দু-চারজন যখন আলাপ করে – মনে হয় – এবার মারামারি লাগবেই !

    এস ও টি সি বলে এক বিখ্যাত ট্র্যাভেল কোম্পানির সঙ্গে গেছিলাম চীন-ভ্রমনে । যত নাম-টাম শুনেছিলাম – সেরকম আহামরি কিছু নয় ! এমন কি আমরা তো কাউকে ওদের মাধ্যমে যাওয়ার পরামর্শও দেবো না ! – একটা ছাব্বিশ বছরের পার্শি ছেলে আমাদের গাইড ! ছেলেটি খুব ভালো বটে , কিন্তু ওর বোধয় টিকি বাঁধা । ম্যানেজমেন্টের নির্দেশ অনুসারে চলতে হচ্ছে ! প্রায় প্রতিটি এয়ারপোর্টে, ষ্টেশনে বৃষ্টির মধ্যে - আমাদের ব্যাগেজ রাস্তার ওপর টানতে টানতে নিয়ে যেতে হয়েছে । অথচ এই মাল নিয়ে যাবার জন্যে আলাদা চার্জ করেছে লাগেজ প্রতি এক ডলার করে ! – সে সব কথা পরে হবে ।

    আপাতত আমরা চারটে শহরে যাবো । পয়তাল্লিশ জন পর্যটককে নিয়ে পর পর চলতে হবে । এক একটা শহরে ঘুরতে ঘুরতে যাবো ।
    - কলকাতা থেকে রাত এগারোটা চাইনীজ ইস্টার্ন প্লেনে চললাম কুন মিং শহরে ! সেখান থেকে আবার প্লেনে যেতে হবে ‘শী আন’ !
    (ক্রমশ )

    মনোজ
  • সে | 198.155.168.109 | ১৭ নভেম্বর ২০১৫ ১৬:২১687192
  • পড়ছি।
  • | 213.132.214.84 | ১৭ নভেম্বর ২০১৫ ১৬:৩৫687203
  • চমৎকার। চলুক..
  • ranjan roy | 132.162.198.81 | ১৭ নভেম্বর ২০১৫ ২০:০৩687214
  • মনোজ,
    চালান পানসি! অনুরোধ চিনে নামগুলোর (জায়গার) ভারতে প্রচলিত প্রতিশব্দ প্লীজ বলে দেবেন।
  • মনোজ ভট্টাচার্য | 212.78.235.205 | ১৮ নভেম্বর ২০১৫ ১০:৫৫687225
  • রঞ্জনবাবু,

    নো সে আবলা এংলিশ মানে ইংরিজি বলতে পারি না - স্প্যানিশ কথা !

    চুং ওয়েন মানে - বইয়ের ভাষা - লেখা পড়ার ভাষা - বা শিক্ষিত ভাষা ।
    চুং হুয়া মানে কথ্য ভাষা । যদিও ওখানে ম্যান্ডারিন বেশি বলা হয় ।

    শিয়ে শিয়ে মানে ধন্যবাদ । - আর নি হাও মানে কেমন আছো !

    আপনারা পড়ছেন ও প্রশ্ন করছেন - আমার বেশ ভালো লাগছে ! নির্দ্বিধায় প্রশ্ন করতে পারেন ।

    মনোজ
  • de | 24.139.119.171 | ১৮ নভেম্বর ২০১৫ ১১:১৪687236
  • আরো লিখুন - খুব মন দিয়ে পড়ছি। এসওটিসির প্যাকেজটা নিয়েও একটু লিখবেন -
  • মনোজ ভট্টাচার্য | 113.51.149.17 | ১৮ নভেম্বর ২০১৫ ১৬:৫৩687247
  • de

    এস ও টি সি । এরা একটা বিশ্বব্যাপী ভ্রমন সংস্থা । এদের সঙ্গে ভ্রমণ করেছে - বিশেষ করে ইয়োরোপে - তাদের কাছেই এদের সুখ্যাতি শুনেছি ।
    ঐতিহাসিক চীনা ট্যুর - প্রথমে কোটেশান দিয়েছিল ডিসকাউন্ট দিয়ে - ৯৯,০০০/- । প্রথম কিস্তিতে কুড়ি হাজার করে । তারপর পড়ে ৭৫% দেওয়ার কথা । কিন্তু ততক্ষণে ডলারের দাম বেড়ে যাওয়ার নাম করে আরও ছ হাজার বাড়িয়ে দিল । - ভিসা নেবার জন্যে অনেক কিছু বাহানা করে - যেগুলোর কোনও দরকার নেই । না দিয়েও ম্যানেজ করা যায় ! তারপর ভিসা নিতে যাবার আগে বলবে - তার জন্যে আরও ছ হাজার করে - ভারতীয় পাসপোর্টধারীদের জন্যে ! অন্য পাসপোর্টের হলে - ন হাজার বেশি । টাকা নেবার আগে ওদের প্রতিনিধি বাড়ি এসে টাকা নিয়ে যাবে । ভিসা হয়ে গেলে আমাদের নিজেদের যাতায়াত করতে হবে ! এমন কি যাবার আগের দিন পর্যন্ত ভিসা হাতে নাও আসতে পারে !
    যখন প্রথম কথা হয় - তখন বলে - আমাদের ব্যাগেজ - সে একটা হলেও - ওদের লোক হোটেলে ঘরের সামনে দিয়ে যাবে । আবার সামনে থেকে বাস পর্যন্ত নিয়ে যাবে । তার জন্যে প্রতি দিন হিসেবে ৩ ডলার করে নেবে । দশ দিন হলে ৩০ ডলার । প্রকৃতপক্ষে - মাল নিজেদেরই বইতে হয় - এমনকি বয়স্কদের পর্যন্ত !
    দশ দিনের মধ্যে অন্তত তিন-চার দিন লাঞ্চ নেই - কোনও স্ন্যাক্সও নেই । হোটেলের ব্রেক ফাস্ট থেকে বেশি করে খাবার নিয়ে যেতে হবে - যাতে পড়ে খাওয়া যায় ! - ওরাই সাজেস্ট করবে ! - আর বেছে বেছে ইন্ডিয়ান রেস্টুরেন্টে নিয়ে যাবে খাওয়াতে । মাঝে মাঝে দেখেছি অপ্রতুল খাবারের জন্যে - অনেক বাবা-মাকে বাচ্ছাদের খাইয়ে - আর খাবার থাকে না ! - কিন্তু চাইনিজ রেস্টুরেন্টে যথেষ্ট খাবার থাকে ।
    আমি অন্তত কাউকে সাজেস্ট করবো না - এস ও টি সি র সঙ্গে কোথাও যেতে ! - আমি ওদের ওয়েব সাইটে কমপ্লেন করেছি ! ওরা অ্যাকনলেজ করেই ক্ষান্ত !

    মনোজ
    খুব শিগগিরই শী আন - দ্বিতীয় পর্ব দিচ্ছি !
  • de | 24.139.119.174 | ১৮ নভেম্বর ২০১৫ ১৭:১৬687255
  • অনেক ধন্যবাদ জানালেন বলে - আমরা এসওটিসির একটা ট্যুর নেওয়ার কথা ভাবনাচিন্তা করছিলাম -
  • santanu | 96.98.116.122 | ১৮ নভেম্বর ২০১৫ ২৩:০৬687256
  • De
    আমার বৌএর মতো কাউকে কিনতু এসওটিসি নিয়ে জিগেস করবেন না। তিনি তাদের সাথে ইউরোপ, আলাদা স্পেন ও টার্কি গিয়ে, এসওটিসি র fan

    আমার মতো কাউকেও জিগেস করবেন না, আমি কখনো যাই নি।

    তবে, এগুলো কিনতু লেখাই থাকে,
    - ডলারের দাম বেড়ে যাওয়ার নাম করে আরও ছ হাজার
    - দশ দিনের মধ্যে অন্তত তিন-চার দিন লাঞ্চ নেই - কোনও স্ন্যাক্সও নেই
    - বেছে বেছে ইন্ডিয়ান রেস্টুরেন্টে নিয়ে যাবে
  • DB | 125.187.44.30 | ১৯ নভেম্বর ২০১৫ ০৭:৩৩687182
  • তার পর কি হল - কোথায় কোথয় গেলেন কি দেখলেন -লিখুন জলদি ।এখনে বুঝি ছবি সাঁটান যায়না?
  • মনোজ ভট্টাচার্য | 113.2.135.232 | ১৯ নভেম্বর ২০১৫ ১০:৪৩687183
  • শী আন !

    শি আন শব্দের মানে – পশ্চিমের শান্তি । চৌ ডায়নেস্টি আমলে এর নাম ছিল - ফেংচাও অথবা হান ডায়নেস্টি আমলে এর নাম ছিল ছাংআন মানে চিরস্থায়ী শান্তি ! বেশ কয়েকবার এই নামকরন পরিবর্তিত হতে হতে শেষ পর্যন্ত মিং ডায়নেস্টিতে সী আন নামই থেকে যায় । চীনের বৃহত্তম চারটে প্রাচীন শহরের মধ্যে শী আন অন্যতম । এখন উত্তর পশ্চিম সীমান্তে শী আন পুনর্জীবিত এক উন্নতশীল শহর !

    শী আন থেকেই প্রকৃতপক্ষে আমাদের চিন দেখা শুরু হল । - অর্থাৎ রাস্তা, গাড়ি, বাড়ি, ট্র্যাফিক জ্যাম আর পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা, ইত্যাদি ! - আমরা তো কলকাতার রাস্তা ও তার পরিচ্ছন্নতা(!) দেখতে অভ্যস্ত । তাই অকস্মাৎ রাস্তা এত পরিষ্কার দেখে সবারই খুব শক লাগলো ! বিশ্বাস করবেন কিনা জানিনা – রাস্তায় এক টুকরোও কাগজ পড়ে নেই । হেমন্তের পাতাঝরা দিনের যে পাতাগুলো গাছ থেকে পড়ছে – সেগুলো সঙ্গে সঙ্গে লোকেরা চিমটে করে তুলে ডাস্টবিনে ফেলে দিচ্ছে ! – নানা দেশের পর্যটকেরা সিগারেট খেয়ে রাস্তায় বাট ফেলছে । সেগুলো তৎক্ষণাৎ চিমটে করে তুলে ফেলে দিচ্ছে ।

    - রাস্তাগুলোই দেখার মতো । অনেক কাল আমেরিকায় থাকার ফলে ওখানকার – বিশেষ করে শহর অঞ্চলের রাস্তা দেখার অভ্যেস আছে । হাইওয়ে ছাড়া এত সটান ও স্মুদ রাস্তা খুব কমই দেখেছি ! কোনও ফাটল বা খোঁদল নেই । - তবে হ্যাঁ – ট্র্যাফিক খুব এবং জ্যামও ! জ্যাম সর্বত্র ! – আর একটা কথা না লিখলেই নয় ! চীনের খ্যাতি ছিল বাইসাইকেলে ! পুরনো সব ছবিতেই দেখি – রাস্তা জুড়ে শুধু সাইকেল আর সাইকেল ! কোথায় গেল সেই সব সাইকেল ! একটা সাইকেল কোথাও দেখতে পেলাম না ! শুধু নামী দামি গাড়ি আর ছোটো ছোটো মোপেড ভ্যান ! মোপেড ভ্যানগুলো খুব মজার ! টুক টুক করে পাশ দিয়ে চলে যাবে ! মাঝে মাঝে বেশ বিরক্ত ধরে যায় !

    শী আন শহরে বিরাট পাঁচিল শহরকে ঘিরে আছে । সেটা কিন্তু বিখ্যাত চীনের প্রাচীর নয়! কিন্তু কারণটা একই । শত্রুর আক্রমন থেকে নিজেদের বাঁচানো ! কিন্তু এখানে সিঁড়ি দিয়ে অনেকটা ওপরে উঠতে হয় । ওপরে ওঠাও বেশ কষ্টকর ! তবু অনেকেই উঠতে পারে । খুবই প্রশস্ত ও লম্বা ! পাঁচিলের রাস্তার শেষ পর্যন্ত - সবাই যায় না ! ছবি তোলার জন্যে ওঠে । ফটো শুটিং ! এই পাঁচিলের ওপর ছোটো ছোটো ফোকর আছে । সেখান দিয়ে বহিরাক্রমণ প্রতিহত করা হত ।

    শী আন এ আমাদের একটা খুব চিত্তাকর্ষক শোতে নিয়ে যাওয়া হল । তাং ডায়নেস্টি শো । হলের সামনে একজন খুব জোরে ড্রাম পেটাচ্ছে বেশ ছন্দে ছন্দে । এক সুন্দরী মহিলা খুব সুন্দর পরীর মতো পোশাক পড়ে হলের ভেতরে দর্শকদের নিয়ে যাচ্ছে । যেহেতু তাং ডায়নেস্টি সংস্কৃতিতে খুব প্রসিদ্ধ ছিল – তাই সেই নামেই এই শো । সুন্দর নাচ ও গানের সঙ্গে তাং আমলের কাহিনী বলা হয়েছে । - এই শোগুলো যখনই দেখি – মনে হয় যেন স্বপ্ন দৃশ্য ! এত বড় স্টেজ – এত রঙিন আলোর খেলা – এত উজ্জ্বল রঙের পোশাক পরিচ্ছদ ও সবার ওপরে নাচ ! যেন চরিত্ররা উড়ে উড়ে নেচে নেচে ভেসে বেড়াচ্ছে ! – শো শুরু হবার আগে টেবিলে বসে নৈশভোজ সেরে নেওয়া যায় । ততক্ষণ স্টেজের ওপর বাচ্চা বাচ্চা শিশুদের নিয়ে খুব মজার শো হতে থাকে । হলটাকে এত উজ্জ্বল রঙিন আলো দিয়ে সাজানো ! বিশেষ করে ওদের নীলাভ আলোর ওপর এত প্যাশন! বেশ রোমান্টিক পরিবেশ সৃষ্টি করে !

    টেরাকোটা সৈন্য বাহিনী বা টেরাকোটা বীরযোদ্ধা ও তাদের অশ্ব বাহিনী !

    ২৯শে মার্চ ১৯৭৪ – স্থানীয় কিছু চাষি কুয়ো তৈরি করার জন্যে মাটি কোপাতে কোপাতে হঠাৎ দেখতে পেল – মাটির নিচে সারি সারি পোড়া মাটির তৈরি বিশাল সৈন্য বাহিনী । এই সব টেরাকোটা সৈন্য বাহিনী মাটির নীচে রেখে দেওয়া হয়েছিল ২১০ খ্রিস্ট পূর্বাব্দে । প্রথম সম্রাট ছিন শী হুয়াং পারলৌকিক বিশ্বাসে - সৈন্য বাহিনীকে সম্মান জানাতে ওইসব রেপ্লিকা তৈরি করে কবর দিয়ে রেখেছিল । সৈন্যদের পদ অনুসারে পুতুলদের আকৃতিও সেই রকম করা হয়েছিল । সৈন্যাধ্যক্ষের রেপ্লিকা লম্বা রাখা হয়েছে । - ২০০৭ সাল পর্যন্ত শী আনের লিন্টং জেলার তিনটে খনি থেকে আট হাজার সৈন্য, ৫২০টি অশ্ববিশিষ্ট ১৩০ টা রথ ইত্যাদি পাওয়া গেছে । মনে করা হয় – এখনো সেখানে অনেক সৈন্য-পুতুল কবরস্থ আছে ! এক নম্বর পিট বা খনি বা দু নম্বর খনি আলাদা করে সমস্ত জায়গাটা ঘিরে মিউজিয়াম করে – লোকেদের দেখানো হচ্ছে ! তিন নম্বর খনিতে এখনো কাজ হচ্ছে ! কিন্তু খনির ভেতরে ভীষণ কম আলো ! ফলে আমার ক্যামেরায় ছবিগুলো কিরকম ভুতের মতো উঠেছে !

    ভাবতে অবাক লাগে – আড়াই হাজার বছর ধরে এই এত মাটির পুতুল – শুধুমাত্র ধর্মীয় কারনে – সংরক্ষণ করে রাখা আছে ! – আর প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ মানুষ তা দেখতেও আসছে ! ঐতিহাসিক দিক থেকে দেখলে – খুবই উদ্দীপনার কারন !

    সে যাই হোক, এবার শী আন ছেড়ে যেতে হবে বেজিং ।

    (আপাতত শী আন পর্ব শেষ !)

    মনোজ
  • de | 24.139.119.174 | ২০ নভেম্বর ২০১৫ ১৮:১৫687184
  • তাপ্পর? আর কোথায় গেলেন?

    খুব ভালো লাগছে পড়তে -
  • মনোজ ভট্টাচার্য | 212.78.235.128 | ২০ নভেম্বর ২০১৫ ২০:৫৯687185
  • স্যর,

    ধন্যবাদ ! অন্তত একজন তো পাঠক তো পড়ে যাচ্ছেন !

    ট্রেনে করে যেতে ভালো লাগতে একটু সময় তো লাগে ! - এসে একটু বিশ্রাম নিই । তারপর আসবো বেজিংএ । মনে হয় ভালো লাগবে ! - ধৈর্যং রহু !

    মনোজ
  • ranjan roy | 132.176.190.129 | ২০ নভেম্বর ২০১৫ ২৩:২৭687186
  • ধ্যেৎ, অনেকে পড়ছে। কমেন্ট কর্তাছে না তো কি হইসে?
    আইজের চীনের গল্প কইয়া যান, হুনতে আছি।
  • pipi | 139.74.228.149 | ২০ নভেম্বর ২০১৫ ২৩:৫৭687187
  • ঠিক ঠিক। খুব-ই ভাল লাগছে পড়তে। চালিয়ে যান।
  • | 24.96.179.182 | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ০০:১৩687188
  • খুব ভালো হচ্ছে মনোজ বাবু। লিখুন..
  • Blank | 24.96.113.116 | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ০০:২৯687189
  • সাথে কয়েকটা ছবি যদি পোস্ট করেন তো ব্যাপক হয়।
  • সে | 99.206.119.179 | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ০৪:২৮687190
  • তারপর?
  • মনোজ ভট্টাচার্য | 212.78.234.123 | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ১০:২৭687191
  • যে আজ্ঞে স্যর !
    ছবি কিছু দেওয়ার ইচ্ছে ছিল আমারও ! কেউ কি বলতে পারেন - কি করে ছবি পোষ্ট করবো !
    অবশ্য ফেশবুকে অনেক ছবি পোষ্ট করেছি !

    মনোজ
  • | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ১০:৪০687193
  • ফেসবুখের ছবিতে রাইট ক্লিক্করুন, একটা কুট্টি মেনু আসবে। সেখান থেকে copy image urlএ ক্লিক করুন। ইউআর্লটা এনে এখানে < > এর মধ্যে পেস্ট করে দিন।
    ছবি চলে আসবে।
  • pi | 192.66.96.75 | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ১০:৪৬687194
  • ফেসবুকের ইউ আর এল কি এখন এখানে ছবি হিসেবে দেখায় ? মাঝে দেখাচ্ছিল না।

    মনোজবাবু, আরেকটা উপায় হল ছবিগুলো এখানে ( postimage.org ) তুলে , .jpg ওয়ালা লিং গুলো এখানে দিয়ে দিতে পারেন। ছবি চলে আসবে।
  • মনোজ ভট্টাচার্য | 212.78.235.214 | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ১৫:৪৬687195
  • বেজিং বা পেই চিং !

    চিন গনতন্ত্রের রাজধানী – বেজিং বা পিকিং ! পেই চিং মানে উত্তরের রাজধানী ! – আড়াই কোটি জন সংখ্যা নিয়ে বেজিং এখন বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর। চীনের প্রাচীন চার শহরের মধ্যে বেজিং রাজনীতিগত ভাবে খুবই উল্লেখ্য - কিন্তু রাজনৈতিকভাবে স্বয়ং শাসিত !
    এই শহরের ভেতরেই আছে – ফরবিডেন শহর, টেম্পল অব হেভেন, সামার প্যালেস, মিং টুম্ব, থিয়ান আন মেন স্কোয়ার আর চীনের প্রাচীর !

    আছে তো এখানে অনেক কিছুই – কিন্তু একটা কথা না লিখলেই নয় ! জানিনা এটাকে অব্যবস্থা বলবো কিনা ! – আমরা দ্রুতগামী বুলেট ট্রেনে চড়ে বেজিং আসছি। শী আন রেলওয়ে স্টেশানে যাবার আগে আমাদের গাইড ও ট্যুর ম্যানেজার বার বার বলেছিল – সব একসঙ্গে থাকতে ! কেন ? কারন প্ল্যাটফর্মের গেট খুলবে দশ মিনিট আগে ! তাই গেটের সামনে প্রচন্ড ভিড় – কে আগে যাবে ! দেখে তো আমাদের শেয়ালদার বনগাঁ লোকালের কথা মনে করিয়ে দিল । - এত অসভ্যের মতো ধাক্কাধাক্কি – এখানেও হয় ! লাইন মানে না । আমাদের লাইনের মধ্যে ধাক্কা মেরে ঢুকে পড়ছে ! – এখানে বোধয় লাইন মানার রেওয়াজ নেই ! অনেকটা বিহারী জনতার মতো ! – ওরে বাবা ! বিহারী বললে আবার সবাই চেঁচিয়ে উঠতে পারে ! এখন তো বিহারীরাই হিরো ! গো-মাতার রথ থামিয়ে দিয়েছে !
    আমরা তাড়াহুড়ো করে এসেছি ঠিকই ! বসেছিও – আগে থেকে রিজার্ভ করা ছিল ।

    ঘণ্টা পাঁচেক পরে এসে পৌঁছলাম – বেজিং । সারা রাস্তা সবাই গল্প গুজব করতে করতে আসা ! – রাস্তায় কোনও খাবার – মানে মধ্যাহ্ন ভোজ – নেই । ট্যুর কম্পানী দেয় নি । হোটেলের প্রাতরাশ খেয়ে যা বেঁচেছে – তাই খাওয়া ! এইভাবে সবাই – বাচ্ছারাও কাটিয়েছে ! পথে কোনও খাবারের ব্যবস্থা নেই ! – ট্রেনের মধ্যে অবশ্য দুজন ভেন্ডার কিছু স্ন্যাক্স বিক্রি করছিলো ।

    ট্রেন থেকে বেড়িয়ে – প্ল্যাটফরম ও স্টেশানের চেহারা দেখে তাক লেগে যাবার অবস্থা! এত বড় স্টেশান ! প্রায় দুবাই এয়ারপোর্টের মতো বড় ! আর চীনের সব যায়গা থেকে ট্রেন, বুলেট ট্রেন – আর জানিনা কি কি এসে থেমেছে এখানে ! – সেখান থেকে বেড়িয়ে বৃষ্টির মধ্যে বাস পর্যন্ত ট্রলি ব্যাগ টেনে নিয়ে যেতে যেতে হিমশিম খেয়ে গেছি সবাই । প্রায় পৌনে এক মাইল দূরে আমাদের বাস ! – সবাই তো প্রচণ্ড ক্ষেপে গেছে ! মাল গুলো নিয়ে যাবার জন্যে কোনও বন্দোবস্ত করা যেত না কি ! মালগুলো বাসের নীচে রেখে বাস ছাড়ল । প্রায় এক ঘণ্টা লাগলো সব মাল ঢোকাতে ।

    অলিম্পিক ২০০৮ ! এই শহরেই ২০০৮ সালে অলিম্পিক হয়েছিল । আবার ২০২২ সালে শীতকালিন অলিম্পিক হবে ! – এই অলিম্পিক মাঠেই পাখীর বাসা বা বার্ডস নেস্ট মানে অলিপিকের মূল মঞ্চে আমরা গেছিলাম । - এই নিয়ে আমরা দুটো অলিম্পিক মাঠেই গেছি । আরেকটা হল কানাডার ক্যালগেরী মাঠ ! - এখানকার মূল অলিম্পিক অনুষ্ঠানের মাঠটা করা হয়েছে – পাখীর বাসার মতো । পাখীরা যেমন সকালে খাবারের সন্ধানে বেড়িয়ে দিনের শেষে বাসায় ফেরে - সব প্রতিযোগীরা তেমনি খেলা শেষে – হেরে কিম্বা জিতে এখানে ফিরে নিজেদের মধ্যে মিলে মিশে যায় ! সমস্ত ব্যবস্থাটাই একেবারে স্পোর্টিং অর্থাৎ খেলার মনস্তত্ত্বে তৈরি করা !

    অলিম্পিক মাঠের প্রবেশ পথটা খুব সুন্দর করে সাজানো । সত্যি কথা বলতে কি – অলিম্পিক স্টেডিয়ামে এসে বেশ রোমাঞ্চিত বোধ করছিলাম ! একটু দূরে দূরে খেলার বিভিন্ন আইটেমের ক্রীড়াবিদের প্রতিমূর্তি করে রাখা আছে ! মূল মঞ্চ – পাখীর বাসায় ঢুকতে লাগে – ১৪০ ইউয়ান ! ভেতরে ঘুরতে অনেক সময় লাগে । আবার এর ভেতরেই আছে সাঁতারের পুলগুলো ! – এইখান থেকে মাইকেল ফেল্পসের রেকর্ড সংখ্যায় মেডেল পাওয়া !

    হোটেলে এসে রুমের ব্যবস্থা হতে হতে সন্ধ্যে হয়ে গেল ! – একটু রিফ্রেশ হয়ে আবার রাতের খাবার খেতে যাওয়া – কোনও এক ইন্ডিয়ান রেস্টুরেন্টে । - এখানে এক যায়গা থেকে আরেক যায়গায় যেতে – ট্র্যাফিক জ্যামের জন্যে অনেক সময় লেগে যায় । - তার মানে আজ সারাদিন – বৃষ্টির মধ্যে যাতায়াতেই কেটে গেল ! – এখনও শেষ হয় নি কিন্তু !

    খাওয়ার পরে আমাদের একটা শোতে যেতে হবে । লিজেন্ডস অব কুং ফু ! খুবই সুন্দর ! শাওলিন টেম্পলের কুং ফু ছাত্রদের কিভাবে কৃচ্ছসাধনের মধ্যে দিয়ে যেতে হয় – তারই বৃত্তান্ত ! – আগেই লিখেছি – এখানকার মঞ্চ ব্যবহার – এত বিস্তৃত – ব্যাপক – এক কোথায় অতুলনীয় ! আর আলোর ব্যাবহার – দেখার মতো ! শুধু আমেরিকার ব্রডওয়ের সঙ্গেই তুলনা করা যায় !

    (বেজিং এ প্রথম পর্ব । থিয়ান আন মেন - ক্রমশ আসছে )

    মনোজ

    ছবিগুলো আনা গেল না - দুঃখিত !
  • রোবু | 113.10.210.142 | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ২২:৩৩687196
  • হেমন্তের পাতা রাস্তায় পরে থাকলেই ভালো লাগে। তবে এটা আপনাকে বলিনি মনোজবাবু। চালিয়ে যান। পড়ছি।
  • san | 113.252.218.114 | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ২২:৩৬687197
  • ইন্টারেস্টিং লাগছে -
  • pi | 192.66.34.253 | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ২২:৪০687198
  • এক্স্যাক্টলি রোবুর কথাটাই মনে হয়েছিল কাল।

    যাহোক, লিখতে থাকুন। ছবি এল না কেন , আনতে কিছু অসুবিধে হচ্ছে ?
  • Dalia | 94.104.228.243 | ২২ নভেম্বর ২০১৫ ০১:০২687199
  • মনোজদা,
    চীন ভ্রমন পড়ছি, ভাল লাগছে। আরও জানতে চাই চীনের ওপরে, লিখুন।
    ডালিয়া।
  • Dalia | 94.104.228.243 | ২২ নভেম্বর ২০১৫ ০১:০২687200
  • মনোজদা,
    চীন ভ্রমন পড়ছি, ভাল লাগছে। আরও জানতে চাই চীনের ওপরে, লিখুন।
    ডালিয়া।
  • মনোজ ভট্টাচার্য | 113.2.135.183 | ২২ নভেম্বর ২০১৫ ১১:২৬687201
  • ডালিয়া,

    আপনি এসেছেন ! - পড়ছেন দেখে ভালই লাগছে !
    যেখানে যেটুকু পারি - কুড়াইয়া আনি আপনার মনে - যদি মনে ধরে আপনাদের !

    মনোজ
  • Dalia | 94.104.228.243 | ২২ নভেম্বর ২০১৫ ১৬:৪৩687202
  • মনে ধরবেনা কেন মনোজদা? আপনি ভাল লেখেন, পড়তেও তাই ভাল লাগে। বেশ মৌজ কোরেই পড়ি।
    ডালিয়া।
  • + | 175.246.93.79 | ২৩ নভেম্বর ২০১৫ ০৬:৫২687204
  • পড়ছি। দারুণ লাগছে। এশিয়ান দেশগুলোর (মানে চীন-জাপান-কোরিয়া, বাকিদের এরা এশিয়ান বলেনা) সবকিছুই একই রকম মনে হচ্ছে পড়ে।

    @রোবুদা,

    হেমন্তের পাতা রাস্তায় পড়লে প্রথম প্রথম ভালো লাগে, তারপর সব পচে একটা বিতিকিচ্ছিরি অবস্থা হয়। সেটা খুব একটা ভালো অভিজ্ঞতা নয় বোধ্হয়।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খেলতে খেলতে মতামত দিন