এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • স্মার্ট সিটি- পশ্চিম বাংলা নেই

    bip
    অন্যান্য | ৩০ জানুয়ারি ২০১৬ | ২৫৮২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • bip | 81.244.130.85 | ৩০ জানুয়ারি ২০১৬ ১১:৪১691929
  • (১)
    ভারত সরকার ১০০ টি শহরকে স্মার্ট সিটি প্রোজেক্টে আনতে চাইছে। এর মধ্যে প্রতিযোগিতার মাধ্যমে ২০ টি শহরকে তারা বেছে নিয়েছে প্রথম ধাপে। টোটাল ৫৪,০০০ কোটির ইনভেস্টমেন্ট। প্রথম কুড়িটা শহরের মধ্যে পশ্চিম বঙ্গের কোন শহর নেই।

    আমি মোটামুটি বুঝছে চাইছি, ভারতের পরিপ্রেক্ষিতে এটা কতটা হাইপড, কতটা কার্যকরী। প্রথম কুড়িটা শহরের মধ্যে না থাকার জন্য পশ্চিম বঙ্গের কি ক্ষতি ।

    (২)
    স্মার্ট সিটি বলতে কি বোঝায় সেটা বোঝার চেষ্টা করি আগে। আই ট্রিপলি , ভারত সরকার, ইউ এন, আমেরিকা সর্বত্র-স্মার্ট সিটির সংজ্ঞা আলাদা বা তেমন কোন সংজ্ঞা নেই। মোদ্দা কথা হচ্ছে এমন শহরের পরিকাঠামো হবে সেন্সর নির্ভর-যাতে ট্রাফিক কনট্রোল, দূষন কন্ত্রোল , সরকারি কাজকর্ম, গারবেজ ডিসপোজাল, ড্রেনেজ সিস্টেম, স্ট্রিট লাইট-সব কিছুতেই সেন্সর নির্ভর অটোমেশন থাকবে। এই পুরো সেন্সর নির্ভর ইন্টেলিজেন্ট সিস্টেমকে পপুলার টার্মে আই ও টী বা ইন্টারনেট ওব থিংস বলা হয়।

    মুশকিল হচ্ছে এর কতটা বাস্তব-কতটা সত্যি? স্মল স্কেলে সিউল, হংকং, ক্যান্সাস সিটি অনেক শহরেই স্মার্ট সিটি নিয়ে পরীক্ষা হয়েছে। কিন্ত অনেক কম পরিসরে-যেমন সিওলে ৩০০,০০০ স্কোয়ার ফিটের ওপরে শহরের দুটো আই টি পার্কে এটা করা হয়েছে। যা শহরের মোট আয়তনের ১%
    হবে কি না সন্দেহ।

    এই খানেই প্রশ্ন ওঠে এটা কতটা হাইপ-কতটা ট্যাক্স পেয়ারের টাকা নষ্ট। এই টাকাটা এখানে ব্যয় করা যুক্তি সঙ্গত কি না।

    প্রথমত বলে নেওয়া ভাল, হাইপ কিছুটা আছে। কারন বর্তমানে প্রযুক্তির যা অবস্থা, তাতে একটা শহরের খুব সামান্য অংশই হয়ত স্মার্ট করা সম্ভব হবে। কিন্ত যদি সঠিক ভাবে প্ল্যান করা যায়-তাহলে এই লিমিডেট বাজেটেও অনেক কিছু করা সম্ভব, যা ১০০% শহরবাসীর কাজে লাগতে পারে।

    এবার স্মার্ট সিটির প্রযুক্তি নিয়ে কিছু বলি। সব কিছুই দাঁড়িয়ে আছে যে প্রচুর সস্তার ওয়ারলেস সেন্সর লাগিয়ে ডেটা হল করে স্মার্ট ডিসিশন এবং কন্ত্রোল হবে। মুশকিল হচ্ছে ওই সস্তার সেন্সরের জায়গাটি ব্যথার। এমনিতে সিঙ্গল সিলিকন বা সেন্সর অন চিপ ( বা সক বলে) এর দৌলতে সেন্সর ইলেকট্রনিক্স খুব সস্তা। কিন্ত সেন্সরে সব থেকে ব্যথার জায়গাটা হল হাউসিং বা মাউন্টিং। এটার পেছনে প্রচুর খরচ যায়। এই এরিয়াটা ফার্টাইল। প্রতিদিন কিছু না কিছু নতুন প্রযুক্তি আসছে। এছাড়াও সেন্সর ডেটা থেকে ডিশিসন নেওয়াটা সহজ হলেও , সেই নিয়ে কোন কিছু কন্ত্রোল করা এখনো চাপের।

    কিন্ত প্রযুক্তি মানেই প্রতিদিন কিছু না কিছু নতুন আসছে। আজ যা সমস্যা কাল নাও হতে পারে

    (৩)
    ভারতে স্মার্ট সিটি প্রকল্প একটা বড় ব্যপার এটা বুঝলাম ব্যঙ্গালোর আই ও টি নেক্সট ২০১৫। অনেকগুলো সেশন ছিল -সরকারি কর্তা, আই বিএমের লোকজন প্রচুর স্লাইড দেখাচ্ছিল । এগুলো অবশ্য সবই প্রায় টোকা-যা বুঝালাম এরাও হাইপেই চলছে। তবে আশার কথা যে অনেক গুলো স্টার্টাপ তৈরী হয়েছে ব্যাঙ্গালোরে যারা বেশ কিছু ফোকাসড এরিয়াতে কাজ করছে। যেমন একটা স্টার্টাপ সিটি লাইটিং নিয়ে কাজ করছে-কি করে এনার্জি সেভ করা যায় বা লাইটগুলোকে বেশীদিন টেকানো যায়। ইনফ্যাক্ট ওদেরকে কিছু সেন্সর আমরা দিচ্ছিও পাইলটের জন্য। আরেকটা কোম্পানী মিউনিসিপ্যাল ওয়েস্ট ডিসপোজাল নিয়ে কাজ করছে। ভরসার জায়গা এইটাই যে এই ৫৪,০০০ কোটি টাকার ইনভেস্টেমেন্টের জন্য ভারতেই অনেক আধুনিক কোম্পানী তৈরী হবে- যারা ভারতের সমস্যাগুলি নিয়ে কাজ করবে। এর থেকে ভাল কিছু হয় না। সুতরাং কিছুটা হাইপ হলেও, এর অনেক ভালো দিক ও আছে।

    স্মার্ট সিটি প্রকল্প সফল হবে যদি প্রযুক্তির সীমাবদ্ধতা বুঝে-কিছু কিছু গুরুত্বপূর্ন দিকে ফোকাস রাখা যায়। যেমন স্ট্রিট লাইটিং, ট্রাফিক কন্ট্রোল বা পল্যুউশন কন্ট্রোল।

    (৪)
    পশ্চিম বঙ্গে কোন একটা শহরে শুরু হলে এটা ভাল হত এই কারনে যে এতে কিছু ছেলে চাকরি পেত। বিশেষত সেন্সর মাউন্টিং এর মতন মেকানিক্যাল কাজের জন্য বেশ কিছু ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারের চাকরির সুযোগ হত। এছাড়াও পশ্চিম বঙ্গের বিশ্ববিদ্যালয় গুলি কিছু প্রোজেক্ট করার সুযোগ হারালেন।

    অবশ্যই পশ্চিম বঙ্গের কিছু বামেরা কুতর্ক জুরেছে-এসব করে কি হবে-মিড ডে মিলে বা নেগ্রাতে টাকা ঢালা হৌক। এগুলো অজ্ঞানের বিলাপ। দারিদ্রের মূল কারন অপচয় এবং অপবন্টন-সাথে কোরাপশন। এগুলি ঠিক করার শ্রেষ্ঠ উপায় আওটি। যেমন ধরুন চাষের খরচ বাড়ার মূল কারন সেচের জলের অপব্যবহার। আইওটি প্রযুক্তির মাধ্যমে মাটীর আদ্রতা ট্রাক করে স্পেনে ওরা সেচের জলের পরিমান ৯০% কমাতে পেরেছে। এতে ভারতে শুধু টাকা এবং ইলেক্ট্রিসিটিই বাঁচত না- ভূর্গভস্থ জলের হালত ও ভাল থাকত।

    স্মার্ট সিটির থেকেও ভারতে বেশি দরকার স্মার্ট কৃষি। তবে এটা নিয়েও ভারত সরকার অনেক উদ্যোগ নিয়েছে। যদিও ভারতে জমির পরিমান এত কম- সমবায় পদ্ধতি না শুরু হলে ভারতের কৃষিকে আধুনিক করা খুব মুশকিল। যেমন ধরুন আমেরিকাতে দেখেছি জিপিএস প্রযুক্তি ব্যবহার করে এখন মেশিন দিয়েই ২০০ একর জমিতে একদিনে বীচ রোপন করে দিচ্ছে। ভারতে ওই কাজ করতে নুন্যতম ৫০০ ম্যান ডে লাগবে-খরচ প্রায় ১ লাখ টাকার বেশী। ফলে ভারতে কৃষিজ ফসলের দাম উর্ধমুখি। এবং তাতেও চাষিরা আত্মহত্যা করছে-কারন চাষের খরচ এত বেশী যে ফসলে দাম একটু বাড়াতে কোন লাভই নেই। এক্ষেত্রে ভারতের সামনে একমাত্র সমাধান সমবায় এবং উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার-যাতে অনেক কম খরচে বেশী ফসল হবে। চাষীদের জন্য মায়াকান্না কেঁদেত লাভ নেই। ফসলের দাম বেশী হলে, আপনারাই চেঁচাবেন। সুতরাং একমাত্র সমাধান কি করে সমবায় এবং উন্নত প্রযুক্তির মাধ্যমে চাষের খরচ ৯০% কমানো যায়। এতে পরিবেশ ও বাঁচবে। এবং এই ৯০% রিডাকশন সম্ভব-যদি সঠিক পরিকল্পনা নেওয়া যায়।

    (৫)
    পশ্চিম বঙ্গের কোন শহর প্রথম কুড়িটা প্রোজেক্টে নেই-কারন তাদের প্রোজেক্ট প্রপোজাল ভাল হয় নি। রাজ্যের কর্ম সংস্কৃতির যা হাল, তাতে এতটা আশা করা বোধ হয় অন্যায়। সুতরাং এটা প্রশাসনিক ব্যর্থতা হিসাবেই দেখতে হবে।

    এই ব্যর্থতা থেকে বেড়োতে-রাজ্য সরকার এই লাইনের এক্সপার্ট দিয়ে একটা কমিটি তৈরী করুক-তাদের তত্ত্বাবধানে প্রপোজাল তৈরী হৌক।
  • আবারও সেই | 132.177.49.60 | ৩০ জানুয়ারি ২০১৬ ১১:৪৬691940
  • অল্প জেনে বা কিসুই না জেনে খানিক ভাট বকার প্রচেষ্টা। প্রথম কুড়িটা লিস্টের মধ্যে গাজিয়াবাদ বা নয়ডাও নেই - এখানকার কর্মসংস্কৃতি তো পশ্চিমবঙ্গের থেকে অনেক ভালো।

    খোদ দিল্লিতেও এনডিএমসি এলাকার বাইরেও আরও বেশ কয়েকটা এলাকা স্মার্ট সিটি একশোর লিস্টে আছে। তাদেরও নাম আসে নি প্রথম কুড়িতে। যেমন কড়কড়ডুমা, দ্বারকা ইত্যাদি। তা এই এলাকাগুলোও কি কর্মসংস্কৃতির জন্যেই নাম ওঠাতে পারে নি?

    এত ভাট বকো কী করে? গব্বো হয় না?
  • PT | 213.110.243.22 | ৩০ জানুয়ারি ২০১৬ ১১:৪৮691951
  • শুধু উৎসব আর মেলা করেই দিন গেল। সরকার প্রোজেক্ট প্রোপোসাল লিখবে কখন? তার চাইতেও বড় কথা লেখার মত লোক আছে কি?
  • lcm | 83.162.22.190 | ৩০ জানুয়ারি ২০১৬ ১১:৫৭691955
  • IoT অর্থাৎ, Internet of Things --- উইকি বলছে ---
    The Internet of Things (IoT) is the network of physical objects, devices, vehicles, buildings and other items which are embedded with electronics, software, sensors, and network connectivity, which enables these objects to collect and exchange data.

    এখন, কিছু জিনিসের অটোমেশনে IoT কাজে লাগছে আজকাল। তবে সেরকম বিশাল কিছু প্র্যাকটিক্যাল ইমপ্যাক্ট হতে বোধহয় সময় লাগবে।

    আর মেশিন অটোমেশনের ডিশিসন মেকিং একটা অংশ। কিন্তু অটোমেশনের মেশিন ইনফ্রাস্ট্রাকচারে ইনভেস্টমেন্ট তো আগে চাই। যেমন, বিপ যে উদাহারণ দিল - দ্রুত বীজ বপন। ঠিক কখন, মাটি কোন অবস্থায় থাকলে বীজ বপন করলে দ্রুত বীজ বপন হবে সেই সিদ্ধান্ত নিতে IoT হেল্প করছে, কিন্তু দ্রুত বীজ বপন করবার মেশিনারি এবং ইনফ্রাস্ট্রাকচার না থাকলে কিন্তু এই তথ্য দিয়ে ততটা আউটপুট হবে না।
    মানে একটা বিশাল অটোমেশন ইনফ্রাস্ট্রাকচারের একটি অংশে হেল্প করে IoT, পুরো ব্যাপারটা কিন্তু IoT দিয়ে হয় না।
  • সুমিতা | 15.2.65.224 | ৩০ জানুয়ারি ২০১৬ ১২:০১691956
  • তেলেভাজা শিল্পর জন্য স্মার্ট সিটিও হতে হয় নাকি?
  • আশ্চর্য মাইন্ডসেট মাইরি! | 132.177.49.60 | ৩০ জানুয়ারি ২০১৬ ১২:১০691957
  • একশোটার মধ্যে প্রথম কুড়ি বাছতে গেলে আশিটাকে তো জায়গা ছাড়তেই হবে। এই মাইন্ডসেটের লোকজনই বাড়িতে বাচ্চাকে বকে, মারে - বাচ্চা ক্লাসে ফাস সেকেন থার্ড না হলে।
  • T | 165.69.175.53 | ৩০ জানুয়ারি ২০১৬ ১২:১৮691959
  • কীই আলবাল। এটা তো প্রথম কুড়িটা শহরের লিস্ট। তো পরের দফায় পব র কিছু শহরের নাম ঢুকবে। অ্যাতো কান্নাকাটি অমুক প্রোপোজাল ভালো হয় নি এইসব করার কি আছে। ধুস।
  • kc | 204.126.37.78 | ৩০ জানুয়ারি ২০১৬ ১২:১৮691958
  • আরে পরের ধাপে হবে। এতে এত গেল গেলর কী হল রে বাবা। উত্তর রদেশ, ছত্তিশগড়, বিহার, হরিয়ানা, জে অ্যান্ড কে,আসাম ছাড়া পুরো নর্থ ইস্টের কোনও রাজ্যও তো নেই। কোনও এক জায়গা থেকে শুরুটাতো হোক রে বাবা। এত দুঃখের কিছু নেই।
  • Virgil Caine | 151.0.12.138 | ৩০ জানুয়ারি ২০১৬ ১২:২৬691930
  • দুটো এক্সট্রীম। একদল স্মার্ট সিটি/আইওটিকে মনে করে মিরাকিউরল, আরেকদল স্মার্ট সিটির নামেই গেলো গেলো শুরু করে। দুপক্ষই অন্ধের হাতি দেখার মত করে দ্যাখে।
  • kc | 204.126.37.78 | ৩০ জানুয়ারি ২০১৬ ১২:২৬691960
  • এরে কয় ভোজবাড়ি সিন্ড্রোম। নতুন হাঁড়ির থেকে কাটা দইয়ের প্রথম অংশটা আমার পাতেই পড়তে হবে। লোকে বেসিক্যালি পেটুক আর লোভী। হবে হবে, সবাই দই পাবে।
  • . | 208.7.62.204 | ৩০ জানুয়ারি ২০১৬ ১২:৪০691931
  • কিন্তু ছাগোলটা যে দৌড়ে এসেছিল কাঁঠালপাতার লোভে, ওর কি হবে? ঃ(
  • bip | 81.244.130.85 | ৩০ জানুয়ারি ২০১৬ ১৩:০৭691932
  • @ আবার ও সেই

    খুব পরিস্কার ভাবেই লেখা আছে প্রোজেক্ট প্রপোজালের মেরিটে সিলেকশন হয়েছে। লেখা না পড়ে দুর্গন্ধময় হাগার বাঙালী অভ্যেসটা ছাড়লে হয় না???
  • bip | 81.244.130.85 | ৩০ জানুয়ারি ২০১৬ ১৩:১১691933
  • @LCM

    আওটি দিয়ে কন্ট্রোল সিস্টেম চালানোর দুটো বিশাল অসুবিধা-প্রথমটা হচ্ছে সিকিউরিটি-দ্বিতীয় লিংক রিলায়বিলিটি।
    সাধারনত , ওয়ারলেস কমিনিউকেশন দিয়ে কন্ত্রোল চালাতে গেলে এই দুটো সমস্যা আসবেই-

    আমরা নিজেরা প্রচুর লড়ি এই ব্যপারটা নিয়ে-কিন্ত ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল পি এল সির কাছাকাছি পারফর্মান্স দিতে পারে না অয়ারলেস আই ও টি সিস্টেম দিয়ে তৈরী কন্ট্রোল। এটা স্মার্ট সিটির ক্ষেত্রে একটা লিমিটিং ফ্যাক্টর হিসাবে কাজ করবে।
  • সেই তো | 132.177.49.60 | ৩০ জানুয়ারি ২০১৬ ১৪:২৯691934
  • "খুব পরিস্কার ভাবেই লেখা আছে প্রোজেক্ট প্রপোজালের মেরিটে সিলেকশন হয়েছে। লেখা না পড়ে দুর্গন্ধময় হাগার বাঙালী অভ্যেসটা ছাড়লে হয় না???"

    কোট করা যাক একটু, এটাও স্পষ্ট করে লেখা আছে তোমার লেখার শেষের দিকে।

    " পশ্চিম বঙ্গের কোন শহর প্রথম কুড়িটা প্রোজেক্টে নেই-কারন তাদের প্রোজেক্ট প্রপোজাল ভাল হয় নি। রাজ্যের কর্ম সংস্কৃতির যা হাল, তাতে এতটা আশা করা বোধ হয় অন্যায়। সুতরাং এটা প্রশাসনিক ব্যর্থতা হিসাবেই দেখতে হবে।"

    খামচা করে একটা রিপোর্ট পড়বে, তারপর আপন মনের মাধুরী মিশিয়ে তার একটা ইন্টারপ্রিটেশন বানিয়ে পেপার নামাবে, এক কপি ফেসবুকে, এক কপি গুরুচন্ডালির পাতায়। লোকে কনট্রাডিক্ট করলে কেবল তারাই ভুল, কারণ বিপপাল কখনও ভুল লিখতে পারে না।

    অবিশ্যি তক্কো করে কীই বা হবে, বিপ পাল জীবনে আজ অবধি বানান ছাড়া আর কীই বা ভুল লিখেছে। বিপ পাল যা লেখে তাই সত্য, ধ্রুব, শেষকথা। বাঙালীরাই শুধু বিপপালের লেখা না পড়ে দুর্গন্ধময় হাগে :)

    ও হ্যাঁ, প্রশসনিক ব্যর্থতা কিংবা ল্যাক অফ মেরিটের পরে এই হচ্ছে নয়ডার প্রতিক্রিয়াঃ নয়ডা নিজের ইনফ্রাস্ট্রাকচার দিয়ে নিজেই স্মার্ট সিটি বানাবে যমুনা এক্সপ্রেসওয়ে বরাবর।

    আর এই হচ্ছে গাজিয়াবাদের প্রতিক্রিয়াঃ গাজিয়াবাদ পিপিপি মডেলে নিজেদের স্মার্ট সিটির যোগ্য দাবিদার হিসেবে প্রথমে গড়ে তুলবে, তারপরে চেষ্টা করবে পরের লিস্টে নাম তোলার।

    "মেরিট" জিনিসটা ম্যানিপুলেটিভ নয়। স্মার্ট সিটির লিস্টে নাম তুলতে অনেকগুলো পয়েন্টে নম্বর পেতে হয়। সেই নম্বর কেউ বেশি পায় কেউ কম। এখানে প্রশাসনিক সার্থকতা বা ব্যর্থতার কিছু নেই।
  • PT | 213.110.243.21 | ৩০ জানুয়ারি ২০১৬ ১৪:৩৫691935
  • "মন্ত্রক সূত্রের বক্তব্য, ডিসেম্বরেই বেশিরভাগ রাজ্য থেকে প্রস্তাব মন্ত্রকের কাছে জমা পড়েছিল। এই প্রস্তাব পেশের জন্য কেন্দ্রের নগরোন্নয়ন মন্ত্রক রাজ্য ও সংশ্লিষ্ট পুরসভাকে সাহায্য করেছে। রাজ্যের মুখ্যসচিবের সঙ্গেও যোগাযোগ রেখে এসেছে কেন্দ্র। ওয়ার্কশপও করা হয়েছিল। কুড়িটি দেশ থেকে ত্রিশটি বিদেশি বিশেষজ্ঞ সংস্থাকে দিয়ে এই সব প্রস্তাব তৈরি করা হয়েছে। স্মার্ট সিটির প্রস্তাব তৈরির জন্য নিউটাউনেও বিদেশি সংস্থা জড়িত ছিল। কিন্তু এই প্রকল্প বাস্তবায়িত করতে যেমন কেন্দ্র সরকার ফি-বছর অর্থ বরাদ্দ করবে, তেমনই রাজ্যের পক্ষ থেকেও অর্থ বরাদ্দ করতে হবে। আজ যে কুড়িটি রাজ্য প্রথম রাউন্ডে এগিয়ে গিয়েছে, সব মিলিয়ে আগামী পাঁচ বছরে সেখানে প্রায় ৫১ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগের প্রস্তাব করা হয়েছে। পিপিপি মডেলের মাধ্যমে সম্পদ তোলার প্রস্তাবও এসেছে। শহরগুলিকে আরও স্মার্ট করার জন্য জমিও চিহ্নিত করেছে। বিশ্ব মানের পরিকাঠামো, জঞ্জাল সাফাই, নিকাশি, ট্র্যাফিক, নিরন্তর জল ও বিদ্যুৎ সরবরাহ, ওয়াই-ফাই, পরিবেশের ক্ষতি না করে নাগরিক পরিষেবার জন্য বেশ কিছু মৌলিক পরিকাঠামো গড়ে তোলা প্রয়োজন। প্রথম কুড়িটি শহর এর জন্য প্রায় ২৭ হাজার একর জমি চিহ্নিত করেছে। পশ্চিমবঙ্গ এই নিরিখে পিছিয়ে পড়েছে। অবশ্য মন্ত্রকের এক কর্তার ব্যাখ্যা, আজ পিছিয়ে পড়েছে বলে যে রাজ্যের চারটি শহর স্মার্ট হবে না, তা নয়। পরের রাউন্ডে তাদের এগিয়ে আসতে হবে।"
    http://www.anandabazar.com/national/centre-releases-list-of-smart-cities-no-cities-of-bengal-find-place-in-the-list-1.296174#
  • শ্রী সদা | 132.172.161.166 | ৩০ জানুয়ারি ২০১৬ ১৪:৪৬691936
  • ইন মাই ভেরি ভেরি হাম্বল ওপিনিয়ন, এই অধুনা বহুপ্রচারিত স্মার্ট সিটি এবং ইন্টারনেট অফ থিংগস এই দুটো জার্গনের পেছনে কতটা সারবস্তু আছে এবং এগুলো কতটা প্র্যাকটিক্যালি ফিজিবল প্রোডাক্ট হবে সেই নিয়ে আমার সন্দেহ আছে।
    আর ভারতের মতো দেশে পাবলিকের ট্যাক্সের টাকা এই সাহেবি খেলনাগুলোর পেছনে খরচা করা দেখলে সেই বিখ্যাত লাইনটা মনে পড়ে - ঘরে নেই ধানদুব্বো ছেলে বলে মেম **বো।
  • শ্রী সদা | 132.172.161.166 | ৩০ জানুয়ারি ২০১৬ ১৪:৫৩691937
  • কিন্তু বিপের ছড়ানো অব্যহত। সক বা SoC এর ইন্ডাস্ট্রি স্ট্যান্ডার্ড মানে হল সিস্টেম অন আ চিপ, বেসিক্যালি মাইক্রোকন্ট্রোলার এর বড়ভাই - একটা সিপিউ আর আর গুচ্ছের পেরিফেরাল ইউনিট একই সিলিকনের মধ্যে ইন্টিগ্রেটেড।
    সেন্সার অন চিপ কে সক বলে এই প্রথম শুনলাম। বিপ আফটার অল।
  • Arpan | 125.118.146.224 | ৩০ জানুয়ারি ২০১৬ ১৫:০০691938
  • IaaS-এর ফুল ফর্ম কী ছিল যেন? ;-)
  • Virgil Caine | 117.167.108.182 | ৩০ জানুয়ারি ২০১৬ ১৫:০৮691939
  • :-D :-D
  • T | 24.100.134.52 | ৩০ জানুয়ারি ২০১৬ ১৫:৩৮691941
  • এগজ্যাক্টলি সিস্টেম অন আ চিপ। প্রথমেই মনে হয়েছিল। কিন্তু বিপ। এইবারে প্রচুর দাবী আসবে যে ওটাকে সেন্সর অন চিপও বলে। :)
  • robu | 233.29.204.178 | ৩০ জানুয়ারি ২০১৬ ১৬:০০691942
  • আই ফর ইগনোর‌্যান্স।
  • bip | 81.244.130.85 | ৩০ জানুয়ারি ২০১৬ ১৭:৩৭691943
  • SoC = system on chip
    = service organization control
    = sensor on chip or on-chip sensor

    একটা এক্রোনিমে একটাই টেকনোলজি বোঝায় না। এই সামান্য জ্ঞানটুকু নেই। আগের বার ও দেখিয়েছিলাম

    IaaS = Infratstructure as a service
    = Information as a service

    দুটোই ব্যবহৃত।
  • রোবু | 233.29.204.178 | ৩০ জানুয়ারি ২০১৬ ১৭:৪২691944
  • SoC = *লা অযথা *দায়।
    এটাও ব্যবহৃত।
  • bip | 81.244.130.85 | ৩০ জানুয়ারি ২০১৬ ১৭:৪২691945
  • ইনফ্যাক্ট সব সেন্সর অন চিপ ই সিস্টেম অন চিপ ও । সেই অর্থে সেন্সর অন চিপ কে অনেকেও সক ও বলে। সেন্সর অন চিপ , সিস্টেম অন চিপের সাবসেট।
  • T | 24.100.134.52 | ৩০ জানুয়ারি ২০১৬ ১৭:৪৮691946
  • ভাঙব তবু মচকাব না।
  • bip | 81.244.130.85 | ৩০ জানুয়ারি ২০১৬ ১৭:৫৪691947
  • সেইটাই ত সমস্যা-এই জার্গনগুলো দিবারাত্র আমি পি পিটে ব্যবহার করি। সর্বদা এই জন্যে পুরোটা লিখে তবে জার্গনটা ইউজ করতে হয়। মোস্ট পপুলার ইউজ থাকতেই পারে। কিন্ত আদার ইউজটা ডোমেনের লোকেদের জন্যই তোলা থাক। এই জন্য বিজনেস কনট্রাক্টে যেকোন এক্রোনিম ব্যবহারের আগে তার ডেফিনেশন দিয়ে দেওয়া হয়। এক্ষেত্রে কোন ভুল ইউজ হয় নি- সেন্সর অন চিপ-সর্বদা একটি সিস্টেম অন চিপ-এবং সেইজন্যও সক, আবার এক্রোনিমেও সক। সেই জন্যে অনেকেই ডুয়াল ইউজ করে আমাদের ডোমেনে।
  • bip | 81.244.130.85 | ৩০ জানুয়ারি ২০১৬ ১৮:০৬691948
  • আরেকটা ট্রিভিয়া-অনেক ক্ষেত্রে সিস্টেম অন চিপ থেকে আলাদা করার জন্য "সক সেন্সর " ও লেখা হয়। অনেকে শেষেরটা কাটিয়েও দেয়।
  • দিবাস্বপ্ন | 203.90.12.89 | ৩০ জানুয়ারি ২০১৬ ১৮:১৮691949
  • আমি যা বুঝি সব বরো অফিসে একটা ইউনিফায়েড কাস্টোমার সেন্টার থাকবে। একটা বা কয়েকটা বড় হলঘর অনেকগুলো কাউন্টার, বুথ এটসেট্রা

    সেখানেসমস্ত রকম ইউটিলিটি অ্যাপ্লিকেশন/বিল/কমপ্লেইন্ট হ্যান্ডলিং, সমস্ত রকম আইডি/পাসপোর্ট ইস্যু, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রেজিস্ট্রেশন, সম্পত্তি কেনাবেচা রেজিস্ট্রেশন/মোটর ভেহিকল লাইসেন্স রেজিস্ট্রেশন/ইনকাম/প্রপার্টি/অন্যান্য ট্যাক্স পেমেন্ট। এইসব, একজায়গা থেকে ওয়ানস্টপ সার্ভিস দেয়া হবে। যেই আসবে তাকে একটা সার্ভিস রিসিট তদেয়া হবে। এবং সেটার নাম্বার সে নিজেই দরখাস্তের/কাজের/ফাইলের অগ্রগতি ট্রেস করতে পারবে

    এর সাথে থাকবে পৃথক একটা বড় ঘরে 'কন্ট্রোল, সিচুয়েশন রুম বা মনিটরিং রুম"। ঘরের চারদিকে বড় বড় অনেকগুলো মনিটরে পুরো এলাকার সিচুয়েচশন মনিটর করা হবে। দেয়ালে প্রজেক্টর তা না হলে বড় বড় হোয়াইটবোর্ডে মার্কার দিয়ে টেবল আকারে সব সিচুয়েশন/ইউনিট কন্ডিশন, স্টেট অভ রেসপন্স লিখে ঘন্টায় ঘন্টায় ডিজিটাল ক্যামেরায় তুলে রাখতে হবে।

    সেখান থেকে সমস্ত পোলিস ইউনিট, ফায়ার, অ্যাম্বুলেন্স কন্ট্রোল ও মনিটর করা হবে। ৯১১ টাইপ ইমার্জেন্সি কল রিসিভ ও ট্রেস করা হবে ও ইউনিট ডেসপ্যাচ ও রিয়েলটইম কোঅর্ডিনেশন করা হবে। সাথে আরও থাকবে এলাকার সমস্ত ইউটিলিটি গ্যাস/ওয়াটার/ইলেক্ট্রিসিটি/ট্রাফিক ফ্লো রিয়েল টাইম ইনফো।

    এ লাইনে ভাবলে একটা কিছু হলেও হতে পারে। না হলে স্মার্ট/ফার্ট/আইওটি/সকফক এসব বালছাল ছিঁড়ে ফায়দা নেই।
  • Ekak | 212.62.91.50 | ৩০ জানুয়ারি ২০১৬ ১৮:২৪691950
  • এটা তো মোডা মডেল । মেয়র অফ ডেটা এনালিটিক্স। আমিও এটা সাপোর্ট করি। এভাবে সেন্ট্রাল অফিস তৈরী করে সেমি মুয়ানুয়াল -সেমি অটোমেতিক ওয়েতে এগোলে স্টেপ বাই স্টেপ এগোলে ব্যাপারটা আস্তে আস্তে দাঁড়িয়ে যাবে। প্রথমেই ক্লাউদ সার্ভিস -অপ্তিমায়স্দ অটো কন্ট্রোল এই নিয়ে বড় করে খেলতে গেলে ফাটা বাঁশে এমন বীচি আটকাবে যে বলার নয় ।
  • T | 190.255.250.78 | ৩০ জানুয়ারি ২০১৬ ১৮:২৯691952
  • সেন্সর অন চিপ আবার কি। এখন প্রায় সবই মেমস সেন্সর। মেমস জাইরো। মেমস অয়ক্সিলারোমিটার। এক্টা মেম্স সেন্সোরের সাথে কন্ত্রোলার আর বিভিন্ন ইন্টার্ফেস থাকে। এস্পিআই কি আইতুসি ইত্যাদি। সব এক্সাথে এক্ত চিপে। সিস্টেম অন চিপ। উদা ভেক্তর ন্যাভ।
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লাজুক না হয়ে প্রতিক্রিয়া দিন