এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • মৃত্যুদণ্ড

    Arijit
    অন্যান্য | ০৮ নভেম্বর ২০০৬ | ৪৯৩৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Arjit | 128.240.229.7 | ০৮ নভেম্বর ২০০৬ ১৮:৪৯694493
  • সাদ্দামের থ্রেডটা চলুক সাদ্দামকে নিয়ে, এটা খুললাম ক্যাপিটাল পানিশমেন্টের পক্ষে-বিপক্ষের যুক্তির জন্যে। কেন পক্ষে, কেন বিপক্ষে? আমি খানিকটা ঘাঁটা এই বিষয়ে - বিপক্ষে যদিও, তবু পক্ষের কিছু যুক্তি আবার ঘেঁটে দেয়। তাই একটু বিশদ আলোচনা হলে সুবিধা হয়।
  • J | 160.62.4.10 | ০৮ নভেম্বর ২০০৬ ১৯:০৯694504
  • মৃত্যুদন্ড অনুচিৎ।
    কিন্তু এই প্রসঙ্গে একটা কথা না লিখে পারছি না।
    স্কুলের ক্লাসে এই টপিক নিয়ে আলোচনা হয়।
    ক্লস নাইনের একটি ছাত্রী বলে ওঠে, প্রথমে এটাই তো ক্লারিফাই করা উচিৎ মৃত্যুদন্ড আদতে কোনো দন্ডই কিনা। মৃত্যুর পরের জগৎ আমাদের সকলের অজানা। তাই যাকে "মৃত্যুদন্ডে" দন্ডিত করা হচ্ছে, সেকি আদৌ দন্ডিত হচ্ছে? নাকি তার পক্ষে বেশ ভালোই হলো? দন্ডিত হচ্ছে এক্ষেত্রে তার চারপাশের আপনজনেরা, যারা প্রিয়জনকে হারাচ্ছে।
    বলাই বাহুল্য ক্লাসের দিদিমনি এই যুক্তিতে কোনো পাত্তা দেন নি।
    কিন্তু আমার বক্তব্য হলো, "মৃত্যুদন্ড" যে খুব বাজে ভয়ানক খারাপ জিনিস সেটা নিয়ে তো অনেক চেঁচিয়েছি। কারোকে শাস্তি দিতে গিয়ে তাকে মেরে ফেলা মানবিকতার বিরুদ্ধে। খুব ই খারাপ জিনিস।
    কিন্তু আসল প্রশ্নটার উত্তর কেউ দেয় না, এটা কি আদৌ দন্ড?
    যদি না-ই ক্লীয়ার হলো এটা দন্ড কিনা, তবে তো এটা গোড়া থেকেই দন্ডের তালিকা থেকে বাদ যাওয়া উচিৎ।
    এনিয়ে ওপাড়ায় ধনঞ্জয়ের কাঁধে বন্দুক রেখে অনেক ফায়ার মিস্‌ফায়ার ইত্যাদি হয়েছে। অনেকে এই তর্কের বকলমে অনেক গায়ের ঝাল মিটিয়ে নিয়েছে।
    কিন্তু আসল প্রশ্নের উত্তর মেলেনি।
    এই হচ্ছে কথা।
  • Arjit | 128.240.229.7 | ০৮ নভেম্বর ২০০৬ ১৯:১৪694515
  • "পক্ষের" একটা যুক্তি - (সোহাম মার্ডার ট্রায়ালের সময় উঠেছিলো - ইয়ান হান্টলিকে যাবজ্জীবন দেওয়ার পর) - "ট্যাক্সপেয়ারের পয়সায় কত কয়েদীকে পোষা হবে, এবং কেন? সেই পয়সা অন্য কোথাও ভালো কাজে লাগানো হোক"।
  • J | 160.62.4.10 | ০৮ নভেম্বর ২০০৬ ১৯:৩২694526
  • বহুক্ষেত্রে ১০০% স্যাঙ্গুইন হয়ে বলা যায় না যে লোকটা আদতেই দোষী। এস্পেশালি খুনের কেসে। হয়ত লোকটার মৃত্যুর পরে জানা গেল, দোষ সে করেই নি, কেবল পরিস্থিতির ভিক্টিম হয়েছে। অর্থাৎ লোকটা বাঁচতে পারত।
    ট্যাক্স পেয়ার তো মন্ত্রীদের আমলাদের ভোগবিলাসের জন্যেও পয়সা দেয়। সেগুলো কমিয়ে কয়েদী পুষলে ক্ষতি কী?
    দুনিয়ার একেকটা দেশের মানসিকতা একেকরকম।
    আরবদেশে চোরটোরদেরও ঘচাং ফু: করে হাত টাত উড়িয়ে দেয়। আমাদের দেশগুলোতে ফাঁসী ইত্যাদি চালু আছে। আগেকার দিনে তো লোকে ফাঁসী দেখতে যেত বলেও শুনেছি। একধরণের পাব্লিক এন্টারটেনমেন্ট ছিলো।
    আম্রিকাতেতো বোধয় প্রাণদন্ড দেখার অধিকার রাখে বাদীপক্ষের লোকজন, অপরাধীকে চোখের সামকে মরতে দেখে তাদের কিছুটা প্রাণের আরাম মেলে নিশ্চয়।
    ইউরোপে সফিস্টিকেশন অনেক বেশি।
    টার্কি যতই ইউরোপিয়ান ইউনিয়নে ঢুকতে চায়, ততই তাকে বলা হয়, আরে ছি: তোমরা কেমন করে ঢুকবে? তোমরা তো সিভিলাইজডই হও নি, এখনো প্রাণদন্ড চালু তোমাদের দেশে। আগে ভদ্র সভ্য হও, তখন দলে নোবো।
    মুস্কিল হচ্ছে, একেক দেশের কালচারাল ব্যাকগ্রাউন্ড। স্বভাব দোষ।
    কেউ বাচ্চাকে মানুষ করার জন্যে চড়চাপড়ের ইউসেজ বজায় রাখে। কোনো কোনো দেশে বাচ্চার গায়ে বাপ-মা হাত তুললে জেলে যেতে পারে। বাচ্চা যদি প্রোটেস্ট জানায়।
    অথচ অমরা তো এসব দেখে দেখে অভ্যস্ত। বাচ্চা কাচ্চাকে সময়ে অসময়ে অল্প চড় চাপড় না দিলে তারা মানুষ হবে কেমন করে?
    বাপ মা কে ভয়ে ভক্তি করবে না আর। মুখে মুখে চোপা করবে।
    আবার কোনো কোনো দেশে মুখে মুখে চোপা করা কোনো অপরাধ নয়। চড় চাপড় মারাটা অপরাধ।
    দুরকম দেশেই ক্রাইম আছে।
    দুরকম দেশেই বদমায়েস আছে। ভালো লোক আছে। শুধু শাস্তির পদ্ধতি আলাদা।
    এর সঙ্গে সামাজিক ব্যাকগ্রাউন্ডের খুব গভীর যোগাযোগ।
    ধর্ষণ হলে কোনো কোনো দেশে ধর্ষিতার আর জীবনের কোনো মানেই থাকে না। তার লাইফ শেষ। সে বেঁচেও মরে থাকার সামিল।
    কোনো কোনো দেশে সে অভিযোগই করে না, লজ্জায় ভয়ে।
    কোনো কোনো দেশে ধর্ষকের শাস্তি খুব একটা ভারী নয়, কিন্তু ধর্ষিতারও পরে জীবন নিয়ে কোনো বোঝা বইতে হয় না।
    একেক দেশের একেক মানসিকতা।
    মন্দ তো বটেই। কারো প্রাণ নেয়া কি ভালো? তবু তো চলছে কতো দেশে। দুনিয়াটা যারা ক®¾ট্রাল কচ্ছে, সেই অ্যামেরিকাতেই তো এসব চলছে চলবে। আগে বেড়ালের গলায় ঘন্টা বাঁধো।
  • vikram | 134.226.1.194 | ০৮ নভেম্বর ২০০৬ ২১:৩০694537
  • দারুন। চলুক।

    বিক্রম
  • tan | 131.95.121.127 | ০৮ নভেম্বর ২০০৬ ২১:৪০694548
  • মৃত্যুদন্ডের পদ্ধতিও বোধহয় একেক দেশে একেক রকম।
    বিষ ফুঁড়ে, ফাঁসীতে ঝুলিয়ে,ইলেকট্রিক চেয়ারে বসিয়ে শক দিয়ে,সাপের কামড় খাইয়ে, ক্রমাগত পাথর ছুঁড়ে....
    সবেতেই মৃত্যু হবে,তাহলে কোনো সর্বসম্মত পদ্ধতিই বা নেই কেন?
  • tan | 131.95.121.127 | ০৮ নভেম্বর ২০০৬ ২১:৪৩694559
  • আর,সবসময় যে মৃত্যু "দন্ড",তা কি ঠিক? অনেকসময় অসহনীয় অবস্থা থেকে মুক্তির পথ মাত্র।বহু লোকে স্বেচ্ছায় সে পথে যায়,কোনোরকম দন্ড ছাড়াই।
  • mita | 69.134.231.58 | ০৮ নভেম্বর ২০০৬ ২২:৪৬694566
  • অরিজিৎ, হিসেব করে দেখ গ্যাছে Life Imprisonment costs less than Death sentence. I will dig up the acual statistics, but here in US , poor Blacks are more likely to get Death Penalty, simply because they can't afford high class lawyers.
  • S | 125.23.127.195 | ০৮ নভেম্বর ২০০৬ ২২:৪৯694567
  • দন্ড কি না, এ প্রশ্ন অবান্তর। মশা আমাকে কামড়েছে, আমি মশা মারলাম কেন? এতে কি মশা শাস্তি পেল? ছারপোকা, আরশোলা মারি কেন? এতে কি তারা যা অনিষ্ট করেছিল, তার শাস্তি পেল? তবু মারি কেন? না, এই আশায়, আমার ঘরে একটা তো মশা কমল, রান্নাঘর আরশোলামুক্ত হল, এ বার আমি নির্ভয়ে রান্নাঘরে খাবার রাখতে পারব।

    কিছু অপরাধ আছে, যারে কয় রেয়ারেস্ট অফ রেয়ারেস্ট, যেখানে সেই অপরাধীকে বাঁচিয়ে রাখলেও তার খাতে বরাদ্দ অর্থের অপমান করা হয়, সে এই বাতাসেই নিশ্বাস নিচ্ছে, ভাবলেও ঘেন্না হয় মনে।

    দয়া দেখানো হয়েছিল, মৌলানা মাসুদ আজহারের বেলায়। চড়া দামে বিকিয়েছে সে দয়া।

    সমাজ পরিষ্কার রাখার জন্য মাঝেমধ্যে কিছু কৃমিকীট মেরে ফেলার দরকার হয়।
  • dam | 61.246.72.174 | ০৮ নভেম্বর ২০০৬ ২২:৫৪694494
  • হ্যাঁ মিতাদি, এটা তুমি আমাকে বলেছিলে। এবারে খুঁজে লিখে ফেলো তো।

    মৃত্যুদন্ড কখনও, কোন অবস্থাতেই সমর্থন করি না। সবদেশে, সর্বক্ষেত্রে নিষিদ্ধ হওয়া উচিৎ।
  • tan | 131.95.121.127 | ০৮ নভেম্বর ২০০৬ ২২:৫৬694495
  • একটা খুব বেসিক প্রশ্ন আছে।যেকোনো অপরাধে কোনো দন্ড দিয়ে কি সেই অপরাধটির হার কমানো যায়? এই ব্যাপারে স্ট্যাটিস্টিক্স কি বলে?
  • tan | 131.95.121.127 | ০৮ নভেম্বর ২০০৬ ২৩:০১694496
  • আজ একজন ভাড়াটে গুন্ডা খুন করে বেড়ালে তার শাস্তির দাবী যথাযথভাবেই আমরা সকলেই করি,খুব সম্ভব মৃত্যুদন্ডই চাই,কিন্তু একজন খুব ক্ষমতাশালী নায়ক,পালে পালে সৈন্য এনে দেশকে দেশ আগুন জ্বালিয়ে অগণিত মানুষ মেরে গেলে কিছু বলি না, এগুলো নাকি যুদ্ধের নিয়ম!

  • S | 125.23.127.195 | ০৮ নভেম্বর ২০০৬ ২৩:০৪694497
  • যায়। ইতিহাস বলে, চন্দ্রগুপ্তের আমলে লোকে রাতে দরজা খুলে ঘুমোত। কারণ, কেউ চুরি করে ধরা পড়লে, চোরের হাত কাঁধ থেকে কেটে ফেলার বিধান ছিল।
  • r | 61.95.167.91 | ০৮ নভেম্বর ২০০৬ ২৩:০৬694498
  • সমস্যা হল, মশা মারলে মশা কমে বলে প্রমাণ পাওয়া গেছে। অপরাধী মেরে অপরাধ কমার কোনোরকম প্রমাণ নেই।

    আরও সমস্যা হল, "রেয়ারেস্ট অফ রেয়ারেস্ট" কিসের পরিপ্রেক্ষিতে? তাহলে যে দেশে সব থেকে বেশি ঘৃণ্য অপরাধ হয়, সেইখানে কঠিন শাস্তি সব থেকে কম হবে। কারণ সেই অপরাধ "রেয়ারেস্ট অফ রেয়ারেস্ট" নয়।
  • tan | 131.95.121.127 | ০৮ নভেম্বর ২০০৬ ২৩:০৯694500
  • সত্যবান আর তাঁর বাবা রাজা দ্যুমৎসেন(?)এর মধ্যে একটা কথোপকথন আছে কোথাও, এই অপরাধ ও তার দন্ড নিয়ে।
    কারুর মনে আছে? তুলে দিতে পারবেন?
    ডিডিদাদা?
  • r | 61.95.167.91 | ০৮ নভেম্বর ২০০৬ ২৩:০৯694499
  • এই নিয়ে উত্তর-চন্দ্রগুপ্ত কালে কিছু সিরিয়াস তথ্যভিত্তিক চর্চা হয়েছে। তাতে ফাঁসি দেওয়ার সাথে অপরাধ কমার কোনো সম্পর্ক খুঁজে পাওয়া যায় নি। রেফারেন্স দিয়ে দেব।
  • r | 61.95.167.91 | ০৮ নভেম্বর ২০০৬ ২৩:১৪694501
  • উত্তর-সত্যবান এবং উত্তর-চন্দ্রগুপ্তকালের কিছু তথ্য দেখে নিতে পারেন:

    http://www.aclu.org/capital/general/10441pub19971231.html
  • tan | 131.95.121.127 | ০৮ নভেম্বর ২০০৬ ২৩:১৭694502
  • এই থেকে ইন্ডাকশন মেথডে কি দাঁড়াবে রঙ্গন? কোনো দন্ডই সংশ্লিষ্ট অপরাধকে বন্ধ করতে পারে না,কমাতেও পারে না।অগণ্য অপরাধী জন্মায় এই দুনিয়ার ক্রুসিবলে।
    মাঝখান থেকে উকিল ব্যারিস্টারের ভাত মারা যাবে!
  • r | 61.95.167.91 | ০৮ নভেম্বর ২০০৬ ২৩:২২694503
  • উঁহু! আগে ভালো করে পড়ো। খুব স্পষ্টভাবে লেখা আছে কোন দন্ড অপরাধের বিরুদ্ধে বেশি কার্যকরী, এবং কোন দন্ড কার্যকরী নয়। তার মধ্যে মৃত্যুদন্ডের কার্যকারিতা সব থেকে কম।
  • S | 125.23.127.195 | ০৮ নভেম্বর ২০০৬ ২৩:২৩694505
  • তা হলে অল্টারনেটিভ কী? হাজার হাজার টাকা জরিমানা করেও রেলে বিনা টিকিটের যাত্রী কমে না। তা হলে জরিমানা নেওয়াও বন্ধ হোক। জেল খাটিয়েও তো দেশে চোর ডাকাত ধর্ষকের কমতি ঘটছে না, উত্তরোত্তর বাড়ছে। অতএব শাস্তি দেওয়াই বন্ধ হয়ে যাক?
  • tan | 131.95.121.127 | ০৮ নভেম্বর ২০০৬ ২৩:২৪694506
  • আর এই বিরাট ইন্ডাস্ট্রি... এতো ফ্যাশন শোয়ের মতন রমরমা ব্যাপার...এর কত শান শওকত... কত মুভি যে তৈরী হয় শুধু এইসব জিনিস নিয়ে... !
    এদের এই ব্যবসার সঙ্গে আমাদের সিভিল সোসাইটি পলিটিকাল সোসাইটি গুলিয়ে ফেল্লে চলবে না।
  • r | 61.95.167.91 | ০৮ নভেম্বর ২০০৬ ২৩:৩৭694507
  • জরিমানা নিলেও বিনা টিকিটের যাত্রী কমছে না, বা জেল খাটালেও অপরাধে কমছে না- এই তথ্যের বেসগুলো জানা থাকলে বিতর্কে সুবিধা হয়। নইলে একটু চায়ের দোকানে গুলতানি মারার মত হয়ে যাবে না? "আজ্‌কাল যা দিন্‌কাল পড়সে বোঝলা নি......" ইত্যাদি ইত্যাদি।

    আবার বলছি- রিপোর্টগুলো ভালো করে পড়। মৃত্যুদন্ডের বিরোধিতা মানে অপরাধীর শাস্তির বিরোধিতা নয়। একমাত্র তথ্যের ভিত্তিতেই বিশ্লেষণ করা যায়- কোন শাস্তি কার্যকরী, কোন শাস্তি নয়। (মামু, আন্ডারলাইন করা যায় না??)
  • tan | 131.95.121.127 | ০৮ নভেম্বর ২০০৬ ২৩:৪২694508
  • ১।তথ্য কোথাকার?
    ২।কারা সেই তথ্য যোগাড় করেন?
    ৩।কারা সেই তথ্য বিশ্লেষণ করেন?
    ৪।স্যামপ্লিং কি র‌্যান্ডম?
    ৫।কতটা নিরপেক্ষভাবে সার্ভে করা হয়েছে?
    ৬।এই তথ্যের বাইরে যারা তাদের কি হবে?
    ৭।সমাজ সংস্কৃতি নিরপেক্ষভাবে র‌্যন্ডম স্যামপ্লিং কি আদৌ সম্ভব?
  • r | 61.95.167.91 | ০৮ নভেম্বর ২০০৬ ২৩:৫৩694509
  • টিনবয়সে এবং উঠন্ত যৌবনে কেহ এইরূপ প্রশ্ন করিলে সাধারণত: যে বিশিষ্ট শব্দগুচ্ছ ব্যবহার করিতাম, ইদানীং বয়ো:বৃদ্ধিজনিত কারনে তাহা বন্ধ করিয়াছি। অতএব এলিগেন্টলি একটি দুর্গন্ধ বাতকর্ম ছাড়িয়া আজিকার মতো লেখনী রাখিয়া দিলাম। ;-)
  • tan | 131.95.121.127 | ০৮ নভেম্বর ২০০৬ ২৩:৫৫694510
  • ছি ছি ছি,রাঙাপিসি!!!!
    ;-)
  • J | 84.73.112.208 | ০৯ নভেম্বর ২০০৬ ০১:৫২694511
  • শাস্তির ভয়ে অপরাধ কমে না।
    অপরাধপ্রবণতা কমাবার জন্যে আপব্রিঙ্গিং এর ভূমিকা আছে। সেই সঙ্গে জীবনের মূল্যবোধের শিক্ষা। সেটা খুব কঠিন। সেটা একদিনে হয় না। শুধু বই পড়ে ডিগ্রী জোগাড় করেও নয়।
    অধিকাংশ ক্রিমিনাল অফেন্স তো নিষ্ঠুরতারই বহি:প্রকাশ। মানুষের ভেতরের এক নিষ্ঠুর সঙ্কÄ¡ সেই কাজ করতে উদ্বুদ্ধ করে অপরাধীকে।
    ঠান্ডা মাথায় যারা অপরাধ করে তাদের ভেতরে তো একটা নিষ্ঠুর লোক তিল তিল করে বেড়ে উঠেছে। কে তাকে বড় করে তুলল? চারপাশের শিক্ষার কি কোনো ভূমিকা নেই তাতে?
    ছোটোবেলায় শেখানো হয় চুরি করা খারাপ। তবুতো লোকে চুরি করে। জেনেশুনেই করে। কেউ বালতি চুরি করে, কেউ ট্যাক্স ফাঁকি দেয়। জেনেশুনেই চুরি। দুটোই।আবার প্রত্যেকের নিজের কাছে সেই চুরির একটা না একটা জাস্টিফিকেশান আছে। দুটো চুরিতেই ধরা পড়লে সাজা পাবার সম্ভবনা।
    একজন লেখাপড়া শিখে ট্যাক্স ফাঁকি দিলো। অন্যজনে নিরক্ষর হয়ে বালতি চুরি করল। দুজনের কাছেই এই চুরিগুলো খুব জরুরী কারণে করা হয়েছে। অন্তত: নিজেদের বিবেককে জাস্টিফাই করবার মতো যুক্তি তাদের হাতে সর্বদা মজুদ।
    আর যেগুলো ঠান্ডা মাথায় অপরাধ নয়, হুট করে মাথা গরম হয়ে গিয়ে বা হুজুগের মাথায় যেগুলো হয়, বন্ধুদের মধ্যে বাজী রেখে নিজের বীরত্ব প্রকাশ করতে গিয়ে হয়ত কোনো অপরাধ করে বসল।
    বোধকরি এগুলোর অনেকটাই পরিবেশ নির্ভর।
    যে লোকটা ডিক্টেটর, তার মনে যেমন সর্বদা মৃত্যুভয়, ঠিক তেমনি সে সর্বদা তার অধীনস্থদের ভয় দিয়ে কাবু করে রাখে। ডিক্টেটর রাজা-বাদশা, বা সাদ্দাম-মিলশেভিচ-হিটলার খুঁজতে হবে না, এমন বাড়ী দেখেছি, যেখানে বাড়ীর কর্তা বাড়ীতে ঢুকলে সবাই ভয়ে সিঁটিয়ে থাকে। এই ধরণের বাড়ীতে বংশ পরম্পরায় যদি সিঁটিয়ে থাকার আর ভয় দেখানোর শিক্ষা চলতে থাকে, তবে সেটাই সে বাড়ীর পরিবেশ। সেসব বাড়ীতেও কি অপরাধী তৈরী হতে পারে না?
    কেউ টাকা আর প্রতিপত্তির জোরে ধরাকে সরাজ্ঞান করছে। রাস্তায় কোনো মেয়েকে দেখে মনে কাম জাগল, নে উঠিয়ে আন ওকে।
    আবার টাকা প্রতিপত্তির জোরে একটা লোক ভালো কাজও তো করে। না কি?
    কেউ ছোটোবেলা থেকে ডিপ্রাইভড, মনে মনে জেদ, বড়ো হয়ে সব্বাইকে দেখে নেবো। এই "দেখে নেওয়া"র বহি:প্রকাশ অপরাধ দিয়েও হতে পারে আবার ভালো রেজাল্ট করে ভালো রোজগার করে টাকাপয়সা বানিয়ে অনেককে টেক্কা দিয়েও হতে পারে।
    দোষ করলে শাস্তি পেতে হয় জেনেই অধিকাংশ লোকে দোষ করে।
    খুনের সাজা ফাঁসী জেনেই লোকে খুন করে। সাধারণ লোকে।
    আবার মাথা গরম অবস্থায় বৌ বাচ্চাকে খুন করে নিজেও হয়ত গলায় দড়ি দিলো। যদি লোকটা গলায় দড়ি নাও দিতো, বেঁচে থেকেও কি সে আর নিজের জীবন বাঁচতে পারত?
    একেকটা অপরাধ একেকটা পরিস্থিতিতে করে লোকে।
    বাড়ীশুদ্ধ লোক বৌকে খুন করে তারপরে গলায় দড়ি দিয়ে ঝুলিয়ে দিলো।
    হপ্তায় গড়ে তিনটে এমন কেস কাগজে ছাপা হয়। সবকটাতেই তারা ধরা পড়ে। কাগজে অন্য এরকম কেসের পরিণতি পড়েছে এরা সবাই। শাশুড়ী-দেওর-সোয়ামী-ননদ-শ্বশুর কাদের কাদের কীরম জেল জরিমানা সব জানে এরা। তবু আবার করে। করেই চলেছে। শাস্তির ভয়ে, দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ভয়ে, রেয়ারেস্ট অফ ইত্যাদির কথা জেনেও কি ধর্ষণ প্লাস খুন বন্ধ হয়েছে, দুনিয়ার কোনো দেশে?
    বন্ধ হয় নি কোথাও। শুধু ক্রাইম রেটের হেরফের আছে।
    যার পেটের সন্তানটাকে কেউ রেপ করে মেরে ফেলল, বা অত্যাচার করে খুন করল, তার মনের অবস্থা আমরা কেউ জানিনা। নিজেদের ঘরে এরম ক্রাইম হলে তখন হয়ত বুঝতাম। প্রিয়জনের হত্যাকারীর প্রাণ নেওয়ার মতো প্রতিশোধ স্পৃহা তৈরী হতো হয়ত মনে। আত্মার কিছুটা আরাম। এটাও শিক্ষা। পরিবেশ থেকে নেয়া।
    হয়ত তেমন দয়ালু লোকও আছে, যে প্রিয়জনের হত্যাকারীর রক্ত দেখতে চান না। ক্ষমা বেশী তার চরিত্রে।
    খুনীকে প্রাণে মেরে তো আপনজনকে ফিরে পাওয়া যায় না।
  • bozo | 129.7.154.135 | ০৯ নভেম্বর ২০০৬ ০৩:০৪694512
  • আমি মৃত্যুদন্ড সমর্থন করি না।
    তবে অপরাধের জন্য কোনো শাস্তি হওয়া উচিত।কেন?
    সাদ্দাম বা মিলোসোভিচের জন্য নয়। আমার , তোমার জন্য। যাতে আমি তুমি সাদ্দাম হবার চেষ্টা না করি। শাস্তি দিয়ে কি রিফর্ম হয়? আদৌ না। খালি অন্যদের ভয় দেখিয়ে দাও সাবধান, নইলে এই হবে। ঝুলবে বা শক খেয়ে মরবে।
    অনেক আগে যেসব ল্যাটিন পন্ডিত রা আইন লিখেছিলেন তারা বেশীর ভাগ-ই ছিলেন ফিলোসফার। বেসিক আইন এ এখনো ফিলোসফির লোক বেশী। সেখানে ই বলা হয়েছে ''Since Cain, no punishment has proved to be an adequate remedy'
    পরে এই বক্তব্য সমর্থ করে মার্ক্স বলেছিলেন:
    "since Cain the world has neither been intimidated nor ameliorated by punishment".
    জানি না মর্ক্সের কথা কত টা ঠিক। তবে আমি এই বিষয়ে নি:সন্দেহ যে যে অপরাধী, শাস্তি তার মানসিকতা কিস্যু করে না।
    তাই আইন হল ব্যক্তিস্বাধীনতার সীমারেখা আঁকবার অস্ত্র। নইলে তো আমার ইচ্ছা হল রেপ করে এলাম বা একটা খুন। কোথও তো ব্যক্তি স্বাধীনতা কে থামাতে হবে। আর শাস্তি হল সেই গন্ডী অতিক্রম করলে রাষ্ট্রের ক্ষমতা প্রয়োগ। মজা হল রাষ্ট্র শুনতে একটা কালেক্টিভ বা অ্যাবস্ট্রাক্ট ব্যাপার হলেও এটা আসলে প্রপার নাউন। রাষ্ট্র মানে কিছু মুখ, তাঁদের নিজস্ব মত, ইচ্ছা, প্রতিশোধ। সেই ক্ষেত্রে আইনের ক্ষমতা বড় কম, শাস্তির অপব্যবহার বড় বেশী। কারন এখন কোচ্চেন কে অপরাধী? যে অপরাধ করেছে না তাঁকে যে সাজা দিচ্ছে। পুরো Kieslowski এর সিনেমা।'A short film about killing
    যেমন হয়েছে সাদ্দামের বিচার।
    এই নিয়ে দুই পয়সা অন্য দিন।
  • J | 84.73.112.208 | ০৯ নভেম্বর ২০০৬ ০৩:১৯694513
  • অর্থাৎ চয়েস আপনা আপনা।
    বদমায়েসী করছো করো, করে ধরা পড়লে কিন্তু এই-এই শাস্তি। সেটা জেনে নিয়ে অপরাধ করো।
    এখন সেই সাজার তালিকা থেকে মৃত্যুটি বাদ অনেক দেশে।
    মৃত্যুকে সাজার তালিকা থেকে বাদ দেবার জন্যে যে সামাজিক প্রস্তুতি লাগে সেটা কি সবকটা দেশে আছে? নেই।
    সাদ্দামের মৃত্যুদন্ডের খবরে কিছু ইরাকী নাগরিকের প্রতিক্রিয়া দেখালো টিভিতে। হতেপারে বেছেবেছে একপেশেগুলো দেখিয়েছে, কিন্তু তাদের মদ্যেও অনেকেই বলল মৃত্যুদন্ড নাকি এনাফ নয়, খুব টর্চার ফর্চার করে তারপরে যেন ওকে মেরে ফেলা হয়। যাবজ্জীবন জেলে রাখা টাখার ব্যাপার তো বহুৎ দূর।
    ভুক্তভোগী জনতা কি এই রায়ে অখুশী?
    তারা কি মানসিকভাবে প্রস্তুত মৃত্যুদন্ডাজ্ঞা উঠিয়ে দিতে?
  • J | 84.73.112.208 | ০৯ নভেম্বর ২০০৬ ০৩:৩২694514
  • "যাতে তুমি আমি সাদ্দাম হতে চেষ্টা না করি" - কথাটা ভাবালো।
    শাস্তির ভয়েই কি? না বোধয়।
    কারণ :-
    ১। আমি সাদ্দাম হতে চাই নি, শাস্তির ব্যাপারটাতো পরে এসেছে, গোড়া থেকেই চাইনি। আমার আপব্রিঙ্গিং এর জন্যে দায়ী।

    ২।আমি চেষ্টা করলেও সাদ্দাম হতে পারতুম না। ক্যাপা নেই।

    কিন্তু চেষ্টা করলে হয়ত ছোটোখাটো ক্রিমিনাল হতে পারতুম, বা মাঝারী। হইনি। কারণ ঐ একই, আমার আপব্রিঙ্গিং, পরিবেশ।

    একটা অপরাধীর মধ্যে যে বেপরোয়া ভাব থাকে, সেখানে সাজার পরিমান নিয়ে সে বেশি হিসেব কষে কি? বরঞ্চ, অপরাধ করে, নিরপরাধ সেজে জনস্রোতে মিশে যাবার মতো অপটিমিজম নিয়েই সে চলে বোধয়।
  • vikram | 134.226.1.194 | ০৯ নভেম্বর ২০০৬ ০৩:৩৫694516
  • এটা তো অনেকেই ভাবে। আমাঅর মা খুব নিরীহ লোক, কিন্তু কোনো জঘন্য ক্রাইম হলেই বলে মৃত্যুদন্ড এনাফ নয়, টর্চার করে মারা উচিত।
    তবে এইটা ঠিক, যে আমরা অনেক দূরে বসে প্যাচাল পারছি, সময় নিয়ে। আমাদের তাৎক্ষনিক রিয়াকশান হয়তো তাই হতো।

    আমার নিজের বুদি্‌দ্‌ধ ইত্যসদি হত্যা সমর্থন করে না। কিন্তু আমার ইনি্‌স্‌টংকট প্রবলভাবে সমর্থন করে। কন্ডিশান করে মালটাকে চেপে রেখেছি। বেসিক ইনস্টিংকটের পরিবর্তন কি আর শিল্প বিপ্লবের মতো ঝটিতি হয়েছে?

    বিক্রম

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা খুশি মতামত দিন