এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • মৃত্যুদণ্ড

    Arijit
    অন্যান্য | ০৮ নভেম্বর ২০০৬ | ৪৯৩৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • vikram | 134.226.1.194 | ০৯ নভেম্বর ২০০৬ ০৩:৩৮694517
  • য,
    তোমার মধ্যে যদি অপরাধ প্রবনতা কোনোদিন না থাকে, বা আমার মধ্যে, তাইলে হয়তো আমরা বুঝতেও পারবো না মাথার মধ্যে ঠিক কোন বোধ কাজ করে। তবে সারমাইজ করা যায়।

    তবে ইয়েস, ছোটোরা তো খুব ক্রুয়েল হয়, তো স্কুলে থাকতে আমরা ইনস্টিমকটে যা যা অত্যাচার করেছি, তার সাথে হয়তো কিছু যোগাযোগ থাকতে পারে।

    ডিরেক্ট অপরাধ না হোক, আমার মধ্যে যে গনপিটুনিতে আনন্দ পাবার প্রবনতা ছিলো/আছে সেটা পরে বুঝেছি ইস্কুলের ঘটনা ভাবতে গিয়ে।

    সেই ভাবেই হয়তো কিছু কিছু ইনসিডেন্ট ভেবে দেখা যেতে পারে।
    বিক্রম
  • bozo | 129.7.154.135 | ০৯ নভেম্বর ২০০৬ ০৩:৫৯694518
  • অবশ্য-ই instict আছে। ক্ষমতার। পয়সার। আরো এগিয়ে গেলে ধর্ষন বা খুন করার।
    সব সময় শিক্ষা এর পিছনে কাজ করে না।
    আইন দেখেও স্টেপ নেওয়া যায়।
    যাকে বলে ক্যালকুলেটেড রিক্স।
    কিন্তু কোথাও থামতে হবে।
    আমি স্পীডিং করলাম। ৭৫ এর রাস্তায় ৯০ তে গেলাম। জানি ধরা পড়লে আমার ৩০০-৫০০ টাকা যাবে।
    ১১০ এ যাবো না, কারন ধরা পড়লে আমার লাইসেন্স কেড়ে নিতে পারে।
    এই খানেই শাস্তির মজা। আমায় বলে দিল কত টা অপরাধ আমি করব।
    তাও যে বেপরোয়া সে ১২০ তে যাবে। লাইসেন্স গেলে বিনা লাইসেন্স এ এরা চালায়। সে ক্ষেত্রে শাস্তি কোনো পরিবর্তন আনতে পুরো ব্যর্থ।
    আমি আলোচনা টা শাস্তি থেকে শুরু করতে চাইছি। এর খুব ছোটো এক সাবসেট হল মৃত্যুদন্ড।
  • Ishan | 67.173.95.163 | ১৩ নভেম্বর ২০০৬ ০৯:৩৭694520
  • অনেককেই বলতে শুনেছি, শুধু মেরে কি হবে, টর্চার করে মারা উচিত। কুচি কুচি করে কেটে গায়ে লঙ্কাগুঁড়ো দেওয়া উচিত। শুলে চড়ানো উচিত। ইত্যাদি ইত্যাদি।

    এবার এখানে দুটো জিনিস দেখার আছে।
    এক। এগুলো লোকে শুধু বলেই ক্ষান্ত দেয়না। করেও দেখায়। পিটনি দিয়ে সত্যি ই লোকে অন্য লোককে মেরে ফেলে। সত্যি ই অন্যের হাত পা ভেঙে দিয়ে হাসতে হাসতে ভিড় থেকে বেরিয়ে আসে। এবং ঠান্ডা মাথায়।
    দুই। এবং এই ঠান্ডা মাথায় মারা দিয়ে এটা বোঝা যায়, যে যারা মারছে, বা যারা কুচি কুচি করে কাটার দাবী করছে, তারা মোটেই তাৎক্ষণিক রিঅ্যাকশানে এটা করছে না। জনতা রক্তের ফেস্টিভ্যাল চায়। জনতা মানুষকে মরতে দেখতে ভালোবাসে। "অপরাধ' এখানে একটা অজুহাত মাত্র।

    অন্য দেশের কথা জানিনা, ভারতবর্ষে পুরো মৃত্যুদন্ডের মধ্যেই এই একটা অ্যাম্ফিথিয়েটারসুলভ মনোবৃত্তি কাজ করে। এ হল নিষ্কাম হত্যার এক মাস সাইকোলজি। মারাটাই এখানে মুখ্য। অপরাধ টপরাধ ফালতু কথা।
  • a x | 207.69.139.9 | ১৩ নভেম্বর ২০০৬ ১০:০৩694521
  • র'র দেওয়া ACLUর লিংকটাতে #of execution vs national murder rate'এর টেবিলটাতে একটা ইন্টেরেস্টিং জিনিস লক্ষ্য করলাম। দেখাচ্ছে '৭৬-'৯৫ এই ২০ বছরে কি অদ্ভুত ভাবে executionএর রেট বেড়ে গেছে। মোটামুটি '৮৪ থেকেই লাফ দিয়ে বাড়তে শুরু করেছে '৯৫-এ ৫৬ টা মৃত্যুদন্ড!। অথচ, সাধারন বুদ্ধিতে কেন জানিনা মনে হয়, এই রেটটা সময়ের সাথে কমা উচিৎ।
  • pi | 127.194.0.211 | ২২ নভেম্বর ২০১২ ১৩:১৮694522
  • ভাট থেকে দেদির একটা পোস্ট এখনে দেবার কথা মনে হল।

    'কাল থেকে কাসভের ফাঁসি হওয়া ইত্যাদী কাগজে পড়ে আর টিভিতে গুচ্ছ বিশ্লেষণ শুনে মুনিয়া খুব আপসেট! কালকে খুব গম্ভীর হয়ে বল্লো "কারোকে মেরে ফেলা নিয়ে এতো উৎসবের কি আছে বুঝিনা! তাও আবার একটা গরীব ছেলে যার বুদ্ধি বলে কিছু নেই!"

    এখানে সর্বত্র বেশ আনন্দ আর উৎসবের মেজাজ। বাল ঠাকরের শোক এই একটা ধাক্কায় কেটে গেছে।

    পরে বেশ ভেবেচিন্তে মেয়ে বল্লো -- "মা, কাসভকে একেবারে মেরে ফেলে কি লাভ হলো বলো? এটা তো শাস্তিও হলো না। আমার মনে হয় ওকে ঐ ১৬৬ টা মৃতদেহের সাথে একসাথে একঘরে কয়েকদিন রেখে দেওয়া উচিত ছিলো, তাতেই ওর সবথেকে বড়ো শাস্তি হতো। যারা যারা কারোকে মেরে ফেলবে তাদের সবাইকেই সেই মরে যাওয়া শরীরগুলোর সাথে কিছুদিন করে রেখে দেওয়া উচিত" --

    ছোটরা বড়দের থেকে অনেক ঠিকঠাক ভাবে -- আমার এই ধারণাটা আরো পোক্ত হলো !'
  • pi | 127.194.0.211 | ২২ নভেম্বর ২০১২ ১৩:৩৭694523
  • দু'বছর আগে বুলবুলভাজায় বেরোনো কল্লোলদার একটা লেখাঃ
    ----------------------------------------------
    ধনঞ্জয় থেকে কাসভ। মৃত্যুদন্ড নিয়ে বিতর্ক। চায়ের পেয়ালা থেকে খবরের কাগজ, বৈদ্যুতিন মাধ্যম, আন্তর্জাল উত্তাল। তারপর ধীরে ধীরে থিতিয়ে আসা। নতুন বিষয় আসে। পুরোনো বিষয় চলে যায়, আবার ফিরে আসার জন্য, যখন আবার কিছু ঘটবে, আবার আমরা উত্তেজিত হবার মতো কিছু খুঁজে পাবো আমাদের নিস্তরঙ্গ "সুখী' গৃহকোণে। আবার কিছু স্বাস্থ্যসম্মত অ্যাড্রেনালিন নিষ্কাষণ।

    এই সব অবধারিত সময়-আলোচনার বাইরে এসে, এইমুহূর্ত যখন মৃত্যুদন্ড নিয়ে বিশেষ কোন প্রেক্ষিত বা গুরুত্ব আরোপ করছে না, যখন বিষয়টি, অধিকাংশের প্রথম বা দ্বিতীয় এমনকি তৃতীয় পছন্দও নয়, তখনই হয়তো এরকম একটা বিষয় নিয়ে কাটাছেঁড়া করার সময়।

    মৃতুÉদন্ডের সপক্ষে কিছ যুক্তি ও তার সাথে তর্কঃ

    মৃতুÉদন্ডের মতো চরম শাস্তিবিধান না থাকলে অপরাধ বেড়ে যাবে ।

    যে কোন শাস্তির বিধান তা যতোই কঠোর হোক না কেন ,অপরাধ কমাতে সাহায্য করে না ।

    তা হলে মধ্যপ্রাচ্যের যে সব দেশে শরিয়তী আইনে শাস্তিবিধান হয় - যাকে কঠোর বললেও বেশ মোলায়েম মনে হয় - সেখানে অপরাধের অস্তিতÆই থাকতো না । একজন অপরাধী যখন অপরাধ সংঘটিত করে, তখন আইন বা শাস্তির কথা মাথায় রাখে না । বেশিরভাগ সময় অপরাধ ঘটে যায় তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্তে ,চিন্তা-ভাবনার অবকাশ থাকে না । এর ব্যতিক্রম যে নেই তা নয় । তবে তা ব্যতিক্রমই ।

    এমনকি ব্যতিক্রমী অপরাধের ক্ষেত্রেও (ঠান্ডা মাথায় একের পর এক হত্যা/গণহত্যা সংগঠিত করা) মাথায় রাখতে হবে কেন এই কাজ সে করল। প্রায় সবক্ষেত্রেই সেই মানুষটি কোন একটা আদর্শে বিশ্বাসী যা তার ভিতর কোন একটি জনগোষ্ঠী/ধর্মীয় সম্প্রদায়/জাতি/শ্রেণী সম্পর্কে বৈরীভাবের জন্ম দিয়েছে। তাকে মৃত্যুদন্ড দিয়ে সমস্যার সমাধান হবে না। বরং তা বেড়েই যাবে। আফগানিস্থান, ইরাক তা রোজ প্রমাণ করে চলেছে। দরকার এদের সাথে আলোচনার। আলোচনাই পারে ঐ ভুল বিশ্বাসকে একজনের ভিতর থেকে নির্মূল করতে।

    তা না হলে মৃত্যুদন্ড নেহাৎই প্রতিশোধ।

    অপরাধ কমা বা বাড়া আইনের ওপর নির্ভর করে না, করে আর্থ-সামাজিক ব্যবস্থার ওপর ।

    খুনির জীবনের অধিকার থাকা উচিৎ নয়, কারণ সে অন্যের জীবনের অধিকার হরণ করেছে ।

    খুনি যদি অন্যের জীবনের অধিকার হরণ করে অন্যায় করে থাকে, তবে রাষ্ট্র সেই একই অন্যায় করবে কেন ?

    প্রশ্ন উঠতে পারে যে অন্যের অধিকার হরণ করেছে, তার কি কোন অধিকার থাকতে পারে ?

    দেখা যাক অন্য ধরণের অধিকার হরণের ক্ষেত্রে কী ঘটে ।

    প্রায়শঃই উন্নয়ন বা নিরাপত্তা অথবা সন্ত্রাস দমনের নামে অসংখ্য মানুষ, হৃদয়হীন নিষ্ঠুর বিকল্প বা কোন বিকল্প ব্যবস্থা ছাড়াই, বাস্তুচুÉত হয়ে বসবাসের অধিকার, জীবন-জীবিকার অধিকার থেকে বঞ্চিত হয় । তাঁরা অনেকেই সু¤বিচার চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ হন । আদালত অনেক ক্ষেত্রেই এই সব মানুষের পক্ষে রায় দিয়েছেন । এঁদের ঠিকঠাক পুনর্বাসন দিতে রাষ্ট্রকে নির্দেশ দিয়েছেন । কিন্তু কখনোই, যে বা যারা এই অন্যায়ের জন্য দায়ী তাদের বাস্তুচুÉত করার নির্দেশ দেন নি । এ প্রসঙ্গে মনে করিয়ে দেওয়া অবান্তর, তবু। যাঁরা উচ্ছেদ হচ্ছেন তাঁরা যে অবস্থায় বেঁচে থাকেন বা থাকেন না, তা মৃত্যুর অধিক যন্ত্রণাময়। এ অভিজ্ঞতা পশ্চিমবঙ্গ, ছত্তিশগড়, উড়িষ্যা থেকে মনিপুর, নাগাল্যান্ড, মিজোরাম হয়ে কাশ্মীর।

    চুরি প্রমাণিত হলে, তার শাস্তি কখনোই চোরের ঘরে চুরির নির্দেশ হতে পারে না ।

    আধুনিক আইন প্রতিহিংসার কথা বলে না। আধুনিক আইন শাস্তিবিধান করে অপরাধীকে শুধরানোর জন্য, তাকে নির্যাতনের জন্য নয়। তাই ভারতে এবং পৃথিবীর প্রায় সমস্ত দেশেই আজ আর কোন কারাগার নেই - আছে সংশোধনাগার। আধুনিক আইন মনে করে কোন মানুষই জনÈ অপরাধী নয় - প্রত্যকটি মানুষই সংশোধনযোগ্য।

    সংশোধনের উপায় নিয়ে তর্ক থাকতেই পারে । কিন্তু তার দায়, আর যারই হোক, নিশ্চিতভাবেই অপরাধীর নয়।

    সাধারণ মানুষের প্রায় সকলেই এই মৃতুÉদন্ডের সপক্ষে । তাঁদের ভাবাবেগকে মর্যাদা দিতে মৃতুÉদন্ড এ ক্ষেত্রে যথাযথ ।

    সাধারণ মানুষের ভাবাবেগের কথা তুললে, সতীদাহ প্রথা রদ, Ù»£ শিক্ষা এবং বিধবা বিবাহ চালু করা এবং এসবের পেছনের লড়াইকে ভুল বলতে হয় । এসব লড়াই, সাধারণ মানুষের ভাবাবেগের বিরুদ্ধেই লড়তে হয়েছিলো ।

    আজকের ভারতীয় বিচার ব্যবস্থায় (অন্য আর পাঁচটা দেশের মতোই) বিচার কিনতে হয় ।

    বিচার নামে পরিষেবাটি ঠিকঠাক পেতে গেলে দক্ষ উকিলের প্রয়োজন । দক্ষ উকিল মানেই সাধারণভাবে যথেষ্ট টাকার ব্যপার । দক্ষ উকিল অনেক সময়েই তার মক্কেলকে (বাস্তবে দোষী হওয়া সত্ত্বেও) বেকসু¤র খালাস করে এনেছেন এমন ঘটনা নিশ্চই বিরল নয় । আবার উল্টো দিকের উকিল যদি তেমন দক্ষ না হন (সস্তার ত«তীয় অবস্থা) তবে ব্যাপারটা আরও সহজ হয়ে যায় । এমনকি একেবারে সব হারানো মামলাতেও শাস্তি লাঘব করিয়ে দিয়েছেন দক্ষ উকিল এমন উদাহরণও ভ¨রি ভ¨রি আছে । কলকাতার বণিকবাড়ির বড় কর্তা , তার সু¤যোগ্য পুত্রেরা , বাড়ির বৌকে কুচি কুচি করে কেটে, ট্রাঙ্কে পুরে, দিন তিনেক ধরে চর্ব-চোষ্য খেয়ে দেয়ে ধরা পড়লেন । দোষ প্রমাণও হলো । তবু তারা বেঁচে বর্তেই আছেন। নির্বাচনে প্রতিদ্বϾদ্বতাও করেছেন । রুনু …হনিয়োগী অসংখ্য নকশাল ও সি।পি।এম। যুবক-যুবতীকে পিটিয়ে প‰¤ করে , এনকাউন্টরের গল্প বানিয়ে …লি করে মেরে ফেলে; মাত্র দুই মহিলার উপর লকআপে নির্যাতনের অপরাধে , মাত্র এক বছরের সাজা পান । তার আগে পদোন্নতি এবং প্রশংসা সহকারে পুরো মেয়াদ চাকরী করেন । জামিনে থাকা অবস্থায় নিজের বাড়িতে পরিজন পরিবৃত হয়ে ড্যাং ড্যাং করে স্বর্গলাভ করেন ।

    আবার বিনা দোষে বছরের পর বছর বিচারাধীন বন্দী হয়ে পরে আছেন এমন উদাহরণে জেল (থুড়ি - সংশোধনাগার) ভর্তি । এমনকি কোনো অপরাধ না করেও সাজা খাটছেন (থুড়ি - সংশোধিত হচ্ছেন) এমন মানুষ বিরল নন । কাজেই আদালতে দোষী প্রমাণিত মানেই সে প্রক«ত দোষী এমনটা না-ও হতে পারে । তাই মৃতুÉদন্ড দিয়ে মানুষটিকে এবং কখনো বিচারকের সিদ্ধান্ত সংশোধনের জায়গাটি চিরতরে বন্ধ করে দেবার কোন যুক্তি নেই ।

    নানান বিষয়ে আমরা প্রায়শই সোচ্চার হই - ঔপনিবেশিক ঐতিহ্য (লিগ্যাসি) বহন করে চলেছে যে সব ব্যবস্থা , তা পাল্টাতে হবে । তার মধ্যে শিক্ষা , মূল্যবোধ , শাসন কাঠামো ইত্যাদি প্রভ«তি নানা বিষয় প্রাধান্য পেলেও ,ঔপনিবেশিক শাস্তি ব্যবস্থা নিয়ে কেউ বিশেষ কিছু বলেন না ।

    কেন একজন খুনি, খুন হওয়া মানুষটির মানুষগুলির পরিবারের সেবাতে নিযুক্ত হবে না ? কেন একজন চোর কায়িক বা মানসিক শ্রম দিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষটির ক্ষতিপূরণ করবে না? ঠিক ঠিক এমনটিই হতে হবে তার কোন মাথার দিব্যি নেই , অন্য অনেক কিছুই হতে পারে যার মূলে থাকবে অপরাধী মানুষটির অপরাধবোধকে জাগিয়ে তোলা । কোন বিচার-আইন-শাস্তি ব্যবস্থা যতক্ষণ না অপরাধীকে মানসিকভাবে তার অপরাধের …রুতÆ , সমাজে (বৃহত্তর এবং সংকীর্ণ সব অর্থেই) তার কুপ্রভাব সম্পর্কে সচেতন না করতে পারছে ততক্ষণ সে ব্যবস্থা অর্থহীন। অপরাধ লাঘব বা নির্মূল করার লড়াইয়ে তা চূড়ান্ত ব্যর্থ। '

    http://www.guruchandali.com/default/2010/11/08/1289212477636.html#.UK3Yq6OgTO8
    -------------------------------------------------

    কাল কাসভের ফাঁসির পরে আবার এই তর্ক উঠে এসেছে। মৃত্যুদণ্ড নিয়ে উল্লসিত বহুজন। আর সেভাবে উল্লস না করএও এই শাস্তিকে বৈধ মনে করেন বেশোরভাগ মানুষই। রাস্তায় ঘাটে, মিডিয়ায়, সোসাল ফোরামে লোকজনের প্রতিক্রিয়া দেখে সেরকমই মনে হচ্ছে।
    গুরুর ফেবু গ্রুপের কিছু তর্ক ঃ

    http://www.facebook.com/groups/guruchandali/508256005859017/?comment_id=508312079186743¬if_t=group_comment_reply
  • কল্লোল | 125.241.65.48 | ২২ নভেম্বর ২০১২ ১৬:৩১694525
  • বিতর্ক আবার উঠে এলো। সময়টা আমার পছন্দ নয়। করন এখন সকলেই হাইপার হয়ে আছেন (পক্ষে বা বিপক্ষে)। আমি যখন দুবছর আগে লেখাটা গুরুতে দেই, তখন যেহেতু এটা "গরম" বিষয় ছিলো না, ফলে খুব কম মানুষই লেখাটা পড়েছেন ও বিতর্কে গেছেন।

    বিরুদ্ধতা ১ - "তবুও যারা সীমান্তের ওপার থেকে এসে নির্বিচারে গুলি চালিয়ে ১৬৬ জনকে বিনা কারণে হত্যা করল তারা দোষী নয় ?"
    কেউ তো বলে নি দোষী নয়!!! কোথায় বলা হয়েছে যে কাসভ দোষী নয়? দেখাতে পারবেন কেউ? পারবেন না। একমাত্র লস্কর বলেছে কাসভ শহীদ।
    আমরা যারা মৃত্যুদন্ডের বিরোধী, তারা বলেছি মৃত্যুদন্ড নয়। শাস্তি হোক।
    বিরুদ্ধতা ২ - কি শাস্তি? দোষীকে যেসব পরিবারের মানুষ মারা গেছেন, তাদের বাসায় ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে সেবা করতে দেওয়া হোক। - এসব ইমপ্রাক্টিকাল।
    হ্যাঁ, চরম অবাস্তব, যদি দোষীর অপরাধবোধ জাগানো না যায়। বিচার ব্যবস্থার দায়িত্ব কি শুধু শাস্তি দেওয়া? অপরাধীকে তার অপরাধের গুরুত্বই যদি না বোঝাতে পারে, তাহলে বিচার সে ব্যবস্থা অক্ষম।
    সাধারনত কি হয়। একজন চোরকে চুরি প্রমান হয়ে গেলে দুবছর জেল (কথার কথা) দেওয়া হলো। সে যে চুরি করে অন্যায় করেছে, সেই অনুভব তার এলোই না। ফলে সে দুবছর বাদে ডাকাত হয়ে বের হয়। কাজটা সহজ নয় জানি। সেতো, সব মানুষকে দুবেলা দুমুঠো খেতে দেওয়াটাই কি সহজ? সহজ নয় বলে রাষ্ট্র কি তার দায়িত্ব এড়িয়ে যায়? কতো ১০০ দিনের কাজ ইঃ প্রোগ্রাম নিতে হয় না কি?
    এটাও তেমন। বিচার ব্যবস্থাকে দায়িত্ব নিতে হবে। তবে অপরাধ কমবে। শুধু শাস্তি দিয়ে কোনকালে অপরাধ কমে নি।
  • কল্লোল | 125.241.65.48 | ২২ নভেম্বর ২০১২ ১৬:৩৬694527
  • আরও কিছু বিরুদ্ধতা আছে। সবগুলো একজায়গায় পেলে জবাব দিতে সুবিধা হতো।
    ও হ্যাঁ, আমার কেউ আপন যদি মারা যেতো তাহলেও কি বলতাম - মৃত্যুদন্ড নয়।
    হ্যাঁ বলতাম। উদাহরণ চাই?
    আমার বন্ধুর শ্যালিকাকে মেরে ফেলে একজন। মামলা হয়। দোষী সাব্যব্স্তও হয়। কিন্তু আমার বন্ধু ও তার সহধর্মিণী আদালতে আপিল করেছিলেন, আর যে শাস্তি দেওয়া হোক, মৃত্যুদন্ড নয়।
    বন্ধুর অনুমতি নেওয়া নেই তাই তার নামধাম দিলাম না।
    আজই কথা বলে অনুমতি চাইবো।
  • stoic | 170.103.2.236 | ২২ নভেম্বর ২০১২ ১৯:৩২694529
  • ঈশানের ৯-৩৭ পোস্টের সাথে একেবারে ক্ক।
  • কল্লোল | 125.184.4.139 | ২২ নভেম্বর ২০১২ ১৯:৫৫694530
  • বিরুদ্ধতা ৩। "বিশেষভাবে কাসবের ক্ষেত্র চিন্তা করে আইডিয়া দ্বারা প্রভাবিত জঙ্গীদের ক্ষেত্রে আমার একটা বক্তব্য লিখেছিলাম।
    "আমার সহজ পথে চিন্তায় মনে হচ্ছে - মগজধোলাইকৃতদের থেকে ইনফো বের করা যায়না, সুতরাং কাস্টডিতে রেখে জিজ্ঞাসাবাদে লাভ নেই, তাদের আইডিওলজিকে সংশোধন করা যাবে না, সুতরাং জেলে রেখে লাভ নেই, ছেড়ে দিলে আবার সন্ত্রাস ছড়াবে, সুতরাং ছেড়ে দেওয়া যায়না। তাহলে আর একটা জিনিসই বাকি রইল।"
    কি করে জানা গেল যে মগজধোলাইকৃতদের আদর্শকে সংশোধন করা যাবে না।
    যে একবার মগজধোলাই হয়েছে তাকে দ্বিতীয়বারও করা যায়। ইনফো বের করাটা বিষয় নয়। বিষয় হলো তার আদর্শকে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলা। তাকে এই অনুভবে নিয়ে আসা যে সে যেটাকে ঠিক বলে ভাবতো, তাকে প্রশ্ন করা যায়। সেটা কাসভের মতো মানুষকে একটু ধৈর্য্য রাখলেই করা যায়।
    আসলে সেটাই সমস্যা। রাষ্ট্র তো সন্ত্রাসবাদের উচ্ছেদ চায় না। রাষ্ট্র চায় তার উল্টোদিকের সন্ত্রাসবাদীদের উচ্ছেদ। তাই সর্বজিত, তাই কাসভ।
  • siki | 24.140.82.133 | ২২ নভেম্বর ২০১২ ১৯:৫৬694531
  • ওটা শুধু ৯-৩৭ নয়, ছ বছর আগেকার ৯-৩৭ :)
  • কল্লোল | 125.184.4.139 | ২২ নভেম্বর ২০১২ ২০:১৫694532
  • বিরুদ্ধতা ৪।
    হাম্মুরাবী, রোম ও হর্ষবর্ধনের সময় থেকে দাঁতের বদলে দাঁত / চোখের বদলে চোখ - চাওয়া হচ্ছে। অর্থাৎ বিকল্প নাই, তাই মৃত্যুদন্ড।
    মসলোর হায়ারার্কি বিষয়টা জানা ছিলো না। সামান্য গুগলালাম। তাতে যে সব বুঝে ফেল্লাম এমন নয়। তবে, হ্যাঁ, মানুষের প্রাথমিক চাহিদাগুলোকে মেটানো গেলে তো সমস্যাই ছিলো না। একমত। কিন্তু যতদিন সেটা না হচ্ছে ততদিন অপেক্ষা না করেও কিছু কিছু করাই যায়।
    এই যে এতোগুলো দেশে মৃত্যুদন্ড তুলে দেওয়া হলো, তাতে তো সেসব দেশে দড়াম করে খুনোখুনি বেড়ে গেলো না। কেন? এমনতো নয় সেসব দেশে সব সমস্যার সমাধান হয়ে গেছে।
  • pi | 24.99.61.219 | ২২ নভেম্বর ২০১২ ২২:৩৩694534
  • মৃত্যুদণ্ডের বিরোধিতা কি তাই নিয়ে উল্লাস নিয়ে আপত্তি জানিয়ে বক্তব্য রাখলেই একটা খুব টিপিক্যাল প্রতিবক্তব্যের সম্মুখীন হতে হয়, নিজেদের পরিবারের কেউ তো আর সন্স্ত্রাসের শিকার হয়নি, তাই আসল কষ্ট বুঝবো না, এই সব নিজেদের অতি লিবারেল,আঁতেল প্রমাণ করার প্রাণপণ চেষ্টা মাত্র ইঃ, এঁদের একটু কল্লোলদার ৪ঃ৩৬ আর তাতিনের দেওয়া লিংকটা দেখতে বলবো। তাতিনের লিংকের কোটগুলো এক এক করে দেখতে বলব।
  • j | 230.227.106.153 | ২৩ নভেম্বর ২০১২ ১০:১১694535
  • মতাদর্শগত দিক থেকে অন্তত একটি ব্যাপারে ভারত রাষ্ট্র আর মাওবাদীরা একমত

    মৃত্যুদন্ড

    সরকার দড়িতে লটকায় আর মাওরা নলিটা কেটে বা পিছমোড়া অবস্থায় গুলি করে গ্রামের সমুখে ফেলে রাখে
  • তাতিন | 132.252.251.244 | ২৩ নভেম্বর ২০১২ ১০:৩০694536
  • গ্ল্যাডিস স্টেইনসের বক্তব্যও আশা করি আমরা ভুলে যাই নিঃ
    "The Lord God is always with me to guide me and help me to try to accomplish the work of Graham, but I sometimes wonder why Graham was killed and also what made his assassins to behave in such a brutal manner on the night of 22nd/23rd January 1999. It is far from my mind to punish the persons who were responsible for the death of my husband Graham and my two children. But it is my desire and hope that they would repent and would be reformed."
  • dukhe | 212.54.74.119 | ২৩ নভেম্বর ২০১২ ১০:৩৩694538
  • কল্লোলদার লেখায় যা বুঝলাম, শুধু মৃত্যুদণ্ড নয়, এখনকার চালু শাস্তিগুলোর বিরোধিতা করা হয়েছে।
    ব্যক্তিগতভাবে চোদ্দ বছর কি একশো বছর একটা ছোট্ট খুপরিতে মানবেতর জীবন কাটাতে বাধ্য করার চেয়ে মৃত্যুদণ্ড মানবিক লাগে।
    কম্যুনিটি সার্ভিস ভালো প্রস্তাব, কিন্তু সন্তানের হত্যাকারীর হাত থেকে বেড টি নিতে খুব একটা আগ্রহ বোধ করব না বলেই মনে হয়। মৃত্যুর স্মৃতিকেও তো জুড়োতে দিতে হয় - নইলে মানুষ বাঁচবে কাজ করবে বাজার যাবে কী করে? হত্যাকারীর সাহচর্য তাতে সাহায্য করে কি?
    কেউ 'মেয়েটি' দেখেছেন? কল্যাণী নাট্যচর্চার? ভিক্টিম আর ক্রিমিনালকে নিয়ে।
  • tatin | 132.252.251.244 | ২৩ নভেম্বর ২০১২ ১০:৩৪694539
  • মৃত্যুদণ্ড স্মৃতিকে আরও ক্ষুচিয়ে তোলে, এরকমই লিখেছেন কিছু ভিক্টিম'স রিলেটিভ
  • dukhe | 212.54.74.119 | ২৩ নভেম্বর ২০১২ ১০:৫৭694540
  • তাতিনের কোটগুলোর মধ্যে এমন কথাও আছে যে মৃত্যুদণ্ডের অর্থ সাশ্রয় করে ভিক্টিম পরিবারকে সাহায্য করা হোক। নাটা মল্লিকের মাইনে আর দড়ির দাম বাঁচিয়ে কটি পরিবারের উবগার হবে জানি না। এগুলোকে খুব গুরুত্ব দেবেন কি?
    আরো একটা কথা বলার - মৃত্যুদণ্ডের বিরোধিতা মানেই যেমন আঁতলামির পরাকাষ্ঠা নয়, মৃত্যুদণ্ড সমর্থন করা মানেই রক্তপিপাসু জিঘাংসা নয়।
  • ন্যাড়া | 213.110.238.17 | ২৩ নভেম্বর ২০১২ ১১:১৮694541
  • "মেয়েটি" কি সেই Death and a Maiden-এর অনুবাদ?
  • সিদ্ধার্থ | 141.104.245.196 | ২৩ নভেম্বর ২০১২ ১১:২০694542
  • the
  • pi | 24.96.153.80 | ২৩ নভেম্বর ২০১২ ১১:২১694543
  • না, দুটো এই জন্য আলাদা করে লিখলাম তো। মৃত্যুদণ্ড সমর্থনের একটা সাবসেটে ঐ নিয়ে উল্লাস আছে।
  • dukhe | 212.54.74.119 | ২৩ নভেম্বর ২০১২ ১১:২২694544
  • হাঁয়েস।
  • j | 230.227.106.153 | ২৩ নভেম্বর ২০১২ ১১:২৪694545
  • সেই প্রাচীন যুগের অর্কুট ফোরামে তথাকথিত লিবারেলদেরও মাওবাদীদের দেওয়া মৃত্যুদন্ডের সমর্থনে জাষ্টিফিকেশন দিতে দেখেছি
  • dukhe | 212.54.74.119 | ২৩ নভেম্বর ২০১২ ১১:২৬694546
  • ন্যাড়া আর সিধুকে লিখলাম, লিখে দেখি পাইয়ের পোস্ত। পাইকেও ওটাই বলার - হাঁয়েস, লিখেছেন বৈকি। তর্কটায় (যদি তর্ক থাকে) দুপক্ষকেই পারস্পরিক স্যানিটির ওপর বিশ্বাস রাখতে হবে।
  • pi | 24.96.153.80 | ২৩ নভেম্বর ২০১২ ১১:২৭694547
  • আপাততঃ প্রচুর সিপিএম সমর্থক আর অতিবামদের শুধু সমর্থনই না, উল্লাস করতে দেখছি।
  • j | 230.227.106.153 | ২৩ নভেম্বর ২০১২ ১১:৩৬694549
  • হ্যাঁ সেটাই তো ... রাষ্ট্রীয় আদালতের রায় ও তার ফলাফল নিয়ে ভয়ানক উল্লাস করছেন একদল , আর মাওবাদীরা দন্ড দিলে চুপ থাকেন একটা অংশ। অবশ্য এমন অনেকেও আছেন যারা দুদিকেই প্রতিবাদ করেছেন , তাদের স্ট্যান্ড পয়েন লজিকাল

    বিস্ময় জাগে ঐ একটা অংশের মানুষকে নিয়ে যারা কাসভ নিয়ে প্রতিবাদ করছেন আর দিনের পর দিন সেই "গণ আদালতের " রায়কে জাষ্টিফাই করেছেন, সংখ্যাটা খুব কম হলেও উপস্থিতি আছে
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। সুচিন্তিত মতামত দিন