এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  সিনেমা

  • Death of a President

    r
    সিনেমা | ২০ অক্টোবর ২০০৬ | ৫৮১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • r | 61.95.167.91 | ২০ অক্টোবর ২০০৬ ১৫:৩৪696204
  • শিকাগোতে উনিশে অক্টোবরের সকাল। শিকাগো এয়ারপোর্টে আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশ এসে পৌঁছেছেন। শিকাগো ইকোনমিক ক্লাবের মিটিঙে ভাষণ দেবেন। প্রেসিডেন্টের কনভয় শেরাটন হোটেলের দিকে রওনা দিয়েছে। অন্যদিকে সেইদিন শিকাগো শহর বুশবিরোধী সমাবেশ, মিছিল ও ধর্নায় উত্তাল। শিকাগোর পুলিশ চিফের কথায়- "বুশ যেখানেই যান সাধারণত: সেখানে বিক্ষোভ দেখানো হয়। কিন্তু এই প্রথম মনে হল বিক্ষোভকারীদের চোখমুখ দিয়ে যেন ঘেন্না ঠিকরে পড়ছে।" রাস্তার দুপাশের বিক্ষোভকারীদের সারি একসময় পুলিশ কর্ডন ভেঙে ফেলে। কেউ কেউ রাস্তার মধ্যে এসে যায়। বুশের কনভয় থেমে যায়। কোনো কোনো দু:সাহসী বুশের গাড়িতেও হাত দেয়। পুলিশ কোনো রকমে তাদের হঠিয়ে দিলে, বুশের কনভয় পূর্বনির্ধারিত পথ ছেড়ে বিকল্প রাস্তা দিয়ে শেরাটন হোটেলে পৌঁছায়। শেরাটন হোটেলের বাইরেও লাগাতার বিক্ষোভ চলছে। সেইখানেও একটা সময়ের পর বিক্ষোভকারীদের সাথে পুলিশের খন্ডযুদ্ধ শুরু হয়। দুই একজন পুলিশের নিশ্ছিদ্র কর্ডন ভেঙেও ফেলে। শেরাটন হোটেলের চারদিকে নিরাপত্তা বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। প্রেসিডেন্ট বুশ তার বক্তৃতা শুরু করেন। যথারীতি দুই একটা বুশোচিত রসিকতা, শিকাগোর ডেমোক্র্যাট মেয়রের প্রশস্তি ইত্যাদি। তবে বক্তৃতার মূল কেন্দ্রবিন্দু উত্তর কোরিয়ার প্রতি হুমকি। বক্তৃতা শেষ হলে প্রেসিডেন্ট হোটেলের দরজার সামনে এসে লাল দড়ির আশেপাশে জমায়েত অভ্যাগতদের সাথে আলাপ পরিচয় করছেন। বক্তৃতার অভিঘাত প্রত্যাশিত। তাই প্রেসিডেন্ট বেশ খোশমেজাজে। এই আলাপচারিতার মধ্যেই হঠাৎ একটা বুলেটের শব্দ। বেশ কয়েকজন লুটিয়ে পড়েন মাটিতে। তার মধ্যে প্রেসিডেন্ট একজন। প্রচন্ড বিশৃঙ্খলা, আর্তনাদ, হুড়োহুড়ি। তার মধ্যে স্পেশাল সার্ভিসের লোকেরা বিদ্যুৎগতিতে প্রেসিডেন্টকে গাড়িতে তুলে হাসপাতালের দিকে ছুটছেন।

    (ক্রমশ:)
  • r | 61.95.167.91 | ২০ অক্টোবর ২০০৬ ১৬:৪২696215
  • ঘটনাটি ঘটে ২০০৭ সালের ১৯শে অক্টোবর। সিনেমার নাম দেখে নিশ্চয় বোঝা যাচ্ছে এর পরে প্রেসিডেন্ট মারা যাবেন। তবে সিনেমাটা প্রেসিডেন্টের মৃত্যুতেই কিন্তু শেষ হয় না। প্রেসিডেন্টের হত্যার তদন্ত এবং অপরাধের শাস্তি অবধি সিনেমা এগোয়। কে মারলেন, কি ভাবে মারলেন ইত্যাদি ইত্যাদি চাপাই থাক। নইলে পুরো সিনেমাটার মজাটাই নষ্ট।

    এই পর্যন্ত পড়ে যদি কেউ ভাবেন যে এটা বুঝি হলিউডের তারকাখচিত কোনো ব্লকবাস্টার, তাহলে ভুল ভাবছেন। এই সিনেমাটির অবস্থান তথ্যচিত্র এবং কাহিনীচিত্রের মাঝামাঝি কোনো জায়গায়। এটি কাহিনীচিত্র কারণ পুরো সিনেমাটায় যা দেখানো হয় তা পুরোটাই ভবিষ্যৎ কল্পনা। কিন্তু গঠনের দিক থেকে সিনেমাটি একটি তথ্যচিত্র। যারা ব্রিটিশ ডকুমেন্টারি ছবির সাথে পরিচিত, তারা এই স্টাইলের ব্যাপারটা ধরতে পারবেন। ঘটনার ফুটেজ এবং মূল পাত্রপাত্রীদের ইন্টারভিউ দিয়ে সিনেমটা বানানো হয়েছে। বি বি সির যে কোনো টি ভি ডকুমেন্টারির সাথে এই সিনেমার গঠনের কোনো তফাৎ নেই। তফাৎ শুধু একটাই- এখানে তথ্যও কাল্পনিক। কিন্তু জর্জ বুশ মানে জর্জ বুশ, ডিক চেনি মানে ডিক চেনি। অর্থাৎ জর্জ বুশ বা ডিক চেনির ভূমিকায় কোনো অভিনেতা অভিনয় করেন না। সিনেমাতে দেখবেন জর্জ বুশ শিকাগো এয়ারপোর্টে নামছেন, শিকাগোতে বক্তৃতা দিচ্ছেন, অভ্যাগতদের সাথে হাত মেলাচ্ছেন এবং গুলি খেয়ে পড়ে যাচ্ছেন। ডিক চেনি কার্যভার গ্রহণ করছেন, এবং মৃত প্রেসিডেন্টের পারলৌকিক অনুষ্ঠানে ভাষণ দিচ্ছেন। সিনেমাটি প্রথম দেখানো হয় ২০০৪ সালের টরন্টো চলচ্চিত্র উৎসবে। মোর৪ চ্যানেলে ৯ই অক্টোবর। এবং চ্যানেল ফোরে ১৯শে অক্টোবর, ২০০৬। আমেরিকানরা মারাত্মক খেপে গেছেন সিনেমা দেখে। টেক্সাসের রিপাব্লিকান পার্টির মতে সিনেমার বিষয়বস্তু "shocking" এবং "disgusting"। জর্জ বুশের পয়লা প্রতিদ্বন্দ্বী হিলারি ক্লিন্টনের মতে: "I think it's despicable... I think it's absolutely outrageous. That anyone would even attempt to profit on such a horrible scenario makes me sick." আমরা যেহেতু কিছুতেই খুব একটা অসুস্থ হই না, তাই আমরা সিনেমাটির আর একটু ভিতরে যাব।

    (ক্রমশ:)
  • Arjit | 128.240.229.66 | ২০ অক্টোবর ২০০৬ ১৭:১০696222
  • ইস্‌স্‌স্‌স্‌স মিস হয়ে গেছে রে। তবে আশা করি ই-ফোর আবার দেখাবে।
  • r | 61.95.167.91 | ২০ অক্টোবর ২০০৬ ১৭:৪২696223
  • সিনেমা শুরু হয় এক মহিলার কন্ঠস্বরে আরবী ভাষার ভয়েস ওভার দিয়ে। ৯/১১ হবার পরে মহিলা বিধ্বস্ত। যদিও তাঁর অনেক প্রতিবেশীই বলেন, যা হয়েছে ঠিক হয়েছে। আমরা এতদিন ভুগেছি, এবার ওরাও একটু ভুগুক। কিন্তু মহিলার প্রশ্ন- এর ফলে আমরা কি পেলাম? মহিলা এইবার জামাল বলে কোনো এক লোকের কথা বলেন যিনি মহিলার স্বামীই হবেন হয় তো। জামাল এইটা কি করল? কেন করল? আমাদের সন্তানের কথা ভাবল না? দেশের কথা? মানুষের কথা। এর পরেই কাহিনী শুরু হয় সকালবেলার শিকাগো এয়ারপোর্টে। যেহেতু আমেরিকানরা ক্ষেপে গেছেন, মনে হওয়া স্বাভাবিক যে সিনেমাটা প্রচন্ড আমেরিকাবিরোধী বা বুশবিরোধী। নিশ্চয় প্রচুর সাবভার্সিভ রাগী কথাবার্তা আছে। এবং সিনেমার শুরুতে সেই আরবী ভাষার ইন্টারভিউ বুঝিয়ে দেয় যে এই সিনেমা প্রথম থেকেই যতদূর সম্ভব নিরাসক্ত থাকবে। যতদূর থাকা যায়।

    কি করে নিরাসক্ত থাকা যায়? ধরুন আজ আপনি বুশের কাছের লোকজনদের ইন্টারভিউ নিলে যে রকম কথাবার্তা শুনবেন, সিনেমাতে বুশের স্পেশাল অ্যাডভাইজার ঠিক সেইভাবেই ইন্টারভিউ দেন। বা পুলিশকর্তারা। বা ঘটনার পরে যাদের সন্দেহের বশে গ্রেফতার করা হয় তারাও। কখনই উচ্চকিত চমক নেই। আজ আমরা যেখানে দাঁড়িয়ে, সেখান থেকে ২০০৭ অবধি যদি একটা ট্রেন্ড লাইন আঁকেন, তবে মনে হবে এই সব উক্তি, প্রত্যুক্তি, মতামত একান্ত স্বাভাবিক। আজকে দাঁড়িয়ে টি ভিতে আমরা এই সবই শুনে থাকি। আজকের টি ভির বিভিন্ন খবর নিয়ে যদি একটা কোলাজ বানান, ইরাক-আফগানিস্থান-আবু ঘ্রায়িব-সিরিয়া-ইরান- ঠিক এই রকমই দাঁড়াত। তফাৎ হল, এখানে সবই কাল্পনিক যা একবছর পরে ঘটে। এবং বুশকে হত্যা করা হয়। ধারাবিবরণীতেও স্রেফ বিবরণ থাকে। কোথাও পরিচালক নিজের মতামত একবারও বলেন না। কিন্তু পুরো সিনেমাটাই তো পরিচালকের নিজের কথা!

    (ক্রমশ:)
  • Arjit | 128.240.229.66 | ২০ অক্টোবর ২০০৬ ১৮:২৩696225
  • তোমার এই লেখাটা তোমার নামে আমার ব্লগে তুললে আপত্তি আছে? না থাকলে টেক্সট-টা দেবে? ভিডিওটার লিংক আর লেখাট একসাথে তুলে দেবো।
  • r | 61.95.167.91 | ২০ অক্টোবর ২০০৬ ১৯:৩৪696226
  • (মামুরে জিগাও।)

    এই নিরাসক্তির ছবি দেখতে দেখতে তবুও গায়ে জ্বালা ধরে, এবং সাথে সাথে হাড় হিম হয়ে আসে। আমাদের চারদিকে যা ঘটছে, ঘটেছে এবং ঘটতে চলেছে, তা এমনিতেই এমন ভয়ঙ্কর, যে তার জন্য আলাদা করে কোনো স্টাইলাইজ্‌ড্‌ সাবভার্শনের দরকার হয় না। প্রতিদিনের সি এন এন, বি বি সি, এমন কি ফক্স নিউজের নিউজ ক্লিপিং জড়ো করে তৈরি করা যায় এই কালরাত্রির পাঁচালী। যদিও আমরা জানি মিডিয়া কিভাবে চলে এবং কোন মিডিয়া কাদের কথা বলে- তা সঙ্কেÄও এই বিকিয়ে যাওয়া মিডিয়ার তোলা ছবি দেখতে দেখতেই ভিতর থেকে আগুন জ্বলে। কোনো বিশেষ রাজনৈতিক মন্তব্য ছাড়াই। এই খবরগুলো সাজানোতেই পরিচালকের মুন্সিয়ানা। কিন্তু সাজিয়ে তোলার খেলাটা দর্শক কখনই বোঝেন না। শুধু গায়ে জ্বালা ধরে, হাড় হিম হয়ে আসে।

    যাদের রাজনৈতিক থ্রিলার ভালো লাগে, তাদের অবশ্যই এই ছবি ভালো লাগবে। পুরো হত্যাকান্ডের ছক এইখানে বলব না আগেই বলেছি। শুধু বলি সব শেষে কি হয়। খুব অবাক করে দেওয়া কিছু হয় না। যা এখনও হচ্ছে, তারি একটা যৌক্তিক পরিণতি ঘটে। আমেরিকান পুলিশ এবং রাষ্ট্র নিজেদের হাতে আরও ক্ষমতা তুলে নেয়। প্যাট্রিয়ট অ্যাক্টের নতুন সংস্করণ বের হয় এবং প্যাট্রিয়ট অ্যাক্ট পার্মানেন্ট আইনে পরিণত হয়। ডিক চেনি প্রেসিডেন্টের পদ গ্রহণ করেন। আমেরিকা বিদেশী রাষ্ট্রের মদত খুঁজে ফেরে। কোন রাষ্ট্র সেটা সিনেমাতেই দেখুন।
  • Arjit | 128.240.229.66 | ২০ অক্টোবর ২০০৬ ১৯:৫৮696227
  • দেখলাম। সকলে দেখো।
  • mita | 69.134.231.58 | ২০ অক্টোবর ২০০৬ ২২:১৬696205
  • অরিজিৎ, লিঙ্ক টার জন্যে প্রচুর ধন্যবাদ।
    মিতাদি।
  • Samik | 125.23.112.32 | ২০ অক্টোবর ২০০৬ ২২:১৬696228
  • ডাউনলোড করতে চাইলে কেবলই ১ কেবি সাইজের gvp ফাইল ডাউনলোড হচ্ছে, আর গুগুলপ্লেয়ারে চালালে বাফারিত হচ্ছে। দাবি করছে, (আমার নেট স্পিড অনুযায়ী) পুরো মুভি বাফারিং হতে টাইম নেবে মোর দ্যান আ ডে।
  • saa | 62.254.64.15 | ২১ অক্টোবর ২০০৬ ০০:৫২696206
  • ধন্যবাদ অরিজিত।
  • Samik | 125.23.112.32 | ২১ অক্টোবর ২০০৬ ০০:৫৫696207
  • অরিজিৎ,

    হচ্ছে না। যতবারই ক্লিক করছি, ডাউনলোড ডায়ালগ বক্স আসছে না, খালি গুগ্‌লপ্লেয়ার খুলছে আর সেখানে বাফার হতে শুরু করছে।

    কী ভাবে মুভিটা নামাব?
  • Mamu | 71.154.203.59 | ২১ অক্টোবর ২০০৬ ১০:২২696208
  • Chandril এর Y2K দেখ্‌লম।
    ওকে বোল্লাম Rabindra nath চোরাই নোবেলটা যোদি পাওআ যায় তোবে জেনো ওটা Chandrilke ওকে দেওআ হোয়।
    Sandip(Ray) কে বোলেছি তোর বাবার Oscar টা বড়িতে ধুল পোরেছে।।।ওটা জেনো Chandril ওকে দেয়।
    না দিলে আমর কথ বলে জেনো।
    মামু
  • Arjit | 82.39.106.100 | ২১ অক্টোবর ২০০৬ ১৫:২৬696209
  • শমিক - গুগুল ভিডিওর ডানদিকে ডাউনলোড লিংক আছে, আগে গুগুল ভিডিও প্লেয়ার ডাউনলোড করে ইনস্টল করো, তারপর ওই gvp ফাইলটা ডাউনলোড করে গুগুল ভিডিও প্লেয়ারে খোলো, নিজে থেকেই বাকিটা এসে যাবে। আমার ইউনিভার্সিটিতে মিনিট পনেরো লেগেছে পুরোটা আসতে - অবশ্যই স্পীডের ওপর নির্ভর করে।
  • Samik | 125.23.112.15 | ২১ অক্টোবর ২০০৬ ১৭:০৮696210
  • ১। গুগ্‌ল প্লেয়ার ইন্‌স্‌টল্‌ড আছে। চালিয়েছি।
    ২। গুগ্‌ল ভিডিও-র ডাউনলোডের লিঙ্ক থেকেই gvp নামালাম। সাইজ মাত্র 1 কেবি।

    ৩। gvp ওপেন করলাম গুগ্‌ল প্লেয়ারে, সেই বাফারিং, বলছে কমপ্লিট হবে ইন মোর দ্যান আ ডে। মানে, ঐ ১ কেবির ফাইল আসলে একটা লিঙ্ক, ram-এর মত, আসলে ওটা নেট থেকেই নামায়। আমার 256 kbps-এর স্পিড।
  • Arjit | 82.39.106.100 | ২১ অক্টোবর ২০০৬ ১৯:০৭696211
  • তাও চালিয়ে কিছুক্ষণ রেখে দ্যাখো - আমাকে প্রথমে এক ঘন্টা বাহান্ন মিনিট বলেছিলো, ওটা কমতে থাকে - কমে পনেরো মিনিট - তোমার হয়তো কমে দু ঘন্টায় হবে।
  • Samik | 125.23.113.125 | ২১ অক্টোবর ২০০৬ ২১:৪৮696212
  • তবে যতটুকু দেখলাম, ব্যাপক। অন্য রকমের কনসেপ্ট।
  • Deb | 71.154.203.59 | ২২ অক্টোবর ২০০৬ ০৬:১৭696213
  • ছবিটা দেখ্‌লাম ।।।
    excellent concept
    Link টার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
    দেব
  • Arjit | 128.240.229.7 | ২৩ অক্টোবর ২০০৬ ২০:০৪696214
  • পোশশু More4-এ আবার দেখালো, দেখলুম এবং দেখালুম...
  • bozo | 129.7.154.77 | ২৩ অক্টোবর ২০০৬ ২১:১৮696216
  • দেখে ফেলেচি। এদের কি সব নেট কানেকশন। আমি তো পিতিবেশীর ওয়ারলেস দিয়ে ঢুকে দিব্বি দেখে নিলাম।
    এত খারাপ সিনেমা খুব কম হয়। আমার বাপু এত খারাপ সিনেমা দেখার অভ্যেস নেই। তাই কাল বাধ্য হয়ে ব্যালেন্স করার জন্য শাহরুখের ডন টা দেখতে হল। তাপ্পরে মনে শান্তি।
  • Gaza | 170.213.132.253 | ২৩ অক্টোবর ২০০৬ ২১:৪৬696217
  • bozo তোর পেটে আমাশা আছে,তোর ভালো ছবি সহ্য হোবেনা।
    খনি ডাক্তার এর ঔসুধ তোকে খেতে হোবে তারপর ভালো ছবি দেখিস।
    গাজা
  • bozo | 129.7.154.77 | ২৩ অক্টোবর ২০০৬ ২২:৪৯696218
  • Gaza তা জানিনা বাপু পেটে তামাশা না আমাশা না অমানিশা।
    আরেগডা 'বই' দেখছি জানো। 'ব্যবধান' ভিক্টর, ডাবল মুন আর তাপস। ফাটাফাটি ছবি গো। এই সব না দেখলে পিছিয়ে পব্বে, বলে রাখলাম।
    কেউ কি 'বেদের ম্যায়ে জোছ্‌না' টা যোগাড় করে দিতে পাব্বে? ওটা না দেখেলে ঠিক মন ভরছে না।
    ঘরের জিনিষ দেখো। এই সব বুশ ফুস্‌ হয়ে যাবে।
  • Gaza | 170.213.132.253 | ২৬ অক্টোবর ২০০৬ ২৩:৪৭696219
  • লিন্‌ক্‌টা রিমুভ করে দিয়েছে
  • sinfaut | 117.195.198.119 | ২৪ আগস্ট ২০০৮ ১৫:২৪696220
  • এই অ্যাদ্দিনে দেখলাম। অসাধারন লাগলো।
  • gaza | 68.228.94.184 | ২৪ আগস্ট ২০০৮ ২১:১৮696221
  • সত্যজিত রায় বেদের মেয়ে চোস্না দেখার পর অসুস্থ হয়েছিলো
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খেলতে খেলতে মতামত দিন