এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • পশ্চিমবঙ্গে বামপন্থার ভবিষ্যৎ

    Dipankar Patra লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্যান্য | ২০ মে ২০১৬ | ১৩৩৮০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Dipankar Patra | ২০ মে ২০১৬ ২২:১৮716607
  • নিজের মত করে একটু ভাবতে চেষ্টা করছি।
    ১. সাধারণ মানুষ, অর্থাৎ ভোটার, যারা এই বছরে বছরে ভোট দিয়ে আজ এই দল কে আনছেন, কাল ওই দল কে হঠাচ্ছেন তাদের সচেতনতা নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠছে। এই প্রশ্ন অর্থহীন এবং মূর্খতার পরিচয় বহন করে। পাগলেও নিজের ভাল বোঝে। প্রতিটি মানুষ চায় অন্ন,বস্ত্র, শিক্ষা এবং বাসস্থানের নিরাপত্তা। ভোট মানুষ তাকেই দেয়, বা বলা ভাল সেই দলকেই দেয় যার কাছ থেকে এই প্রাথমিক নিরাপত্তা টুকু পায়। এর মধ্যে কোন জটিলতা নেই।
    ২. সাধারণ মানুষ রাজনৈতিক মতাদর্শ বোঝে না। হতে পারেন আপনি বিরাট পন্ডিত, ঘন্টার পর ঘন্টা আপনি যুক্তিতর্কের জালে ছিন্নভিন্ন করে দিতে পারেন প্রতিপক্ষকে। আপনার আপাদমস্তক দিয়ে আপনি বিশ্বাস করেন যে সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবই মানুষের মুক্তির একমাত্র পথ, কিন্তু আপনি যদি মানুষকে বোঝাতে না পারেন তার পেটের ভাত আসবে কিসে, তার সন্তানের শিক্ষার ব্যাবস্থা হবে কিভাবে, তার কুঁড়েঘরের ছাউনি পাল্টানোর খড় আসবে কোথা থেকে - আপনার এই সব জ্ঞানের কোন অর্থই মানুষের কাছে নেই।
    ৩. অন্ন, বস্ত্র, শিক্ষা এবং বাসস্থান - এই চারটি মূল চাহিদা ভুলিয়ে দিতে অনেকে বলতেই পারেন ধর্মের কথা। বলতেই পারেন, ধর্ম না থাকলে কিছুই থাকলো না। এটা সম্পূর্ণ বাজে কথা। সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ ধর্ম নিয়ে মাথাও ঘামায় না। ধর্মের কথা বলে তাদের মনে এক ধরনের নিরাপত্তাহীনতার পরিবেশ সৃষ্টি করে একদল স্বার্থান্বেষী ধান্দাবাজ। ধর্ম কে তারা ব্যাবহার করে মানুষের সাথে মানুষের বিভেদ সৃষ্টি করে দাঙ্গা লাগিয়ে অস্থিরতা সৃষ্টি করতে, যার ফলে মানুষের এই প্রাথমিক চাহিদা গুলি নিয়ে সংশয় দেখা দেয়। নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতে থাকা একদল মানুষ ঝাঁপিয়ে পড়ে আর এক দলের ওপর। ধর্মবাজ শকুনেরা ঠোঁট চাটে।
    ৪. মানুষের প্রাথমিক চাহিদা, অন্ন, বস্ত্র, শিক্ষা, বাসস্থান - যদি ঠিক থাকে তবে মানুষ গান গায়, ছবি আঁকে, বেড়াতে যায়, সিনেমা দেখে, ভালবাসে। এই চাহিদা গুলি মেটানোর প্র‍য়োজনে মানুষ বেছে নেয় তার রাজনৈতিক পরিচয়। রাজনৈতিক নেতৃত্ব। যে দল এই সারমর্ম বুঝতে ব্যার্থ, সেই দল অনস্তিত্বের সংকটে তলিয়ে যেতে থাকবে, বলা বাহুল্য।
    ৫. মানুষ নিজের মত করে ঠিক বুঝে নেয়, ভাল ভাল কথার আড়ালে কার বিশ্বাসযোগ্যতা কতখানি। মুখে দাবী করবো গরীবের বন্ধু, আর পুঁজিপতির দালাল হয়ে তিনফসলা জমি কেড়ে নিয়ে তার বুকের ওপর দিয়ে স্টীম রোলার চালিয়ে দেবো - এই কাজ মানুষ এক প্রজন্মে ক্ষমা করবে কি না খুব সন্দেহ আছে।
    ৬. মানুষের কাছে সৎ নিষ্কর্মা ভদ্রলোকের থেকে অসৎ কাজের লোকের মূল্য বেশি। কারন প্রথম ব্যক্তিটি তার সমস্যার কথা শুনে সেটার তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ করতে বসবে। প্রমাণ করে দেবে যে সমগ্র বিশ্বের অগণিত নিপীড়িত মানুষের কষ্টের তুলনায় তার এই সমস্যা কত ছোট। কিন্তু অসৎ লোকটি দুটাকা নিজের পকেটে রেখেও কাজটা ঠিক করে দেবে।
    ৭. গ্যাসের ভরতুকি তুলে দিতে বিরোধীতা করবো, অথচ গরীব মানুষ ২ টাকা কেজি চাল পেলে তাই নিয়ে ভিখারি বানিয়ে দিলো গো - বলে ব্যঙ্গ করবো, এ হয় না। ছাত্রছাত্রী রা সাইকেল পেলে তাতে কত কাটমানি কার পকেটে গেল, এ কথাও কেউ শুনবে না। মানুষ সরকারের কাছ থেকে চায় তার বেঁচে থাকার লড়াইয়ে একটু সাহায্য, একটু সমবেদনা।
    সব শেষে বলি এই যে, ভারতবর্ষের বাম আন্দোলন গড়ে উঠেছিল তিনের দশক থেকে ছয়ের দশক - এই উত্তাল সময়ে। যাঁরা গড়ে তুলেছিলেন সেই আন্দোলন, প্রায় প্রত্যেকে প্রত্যক্ষ ভাবে যুক্ত ছিলেন স্বাধীনতা আন্দোলন এবং তার পরবর্তী গনআন্দোলনের সাথে। নিজেদের নিরাপদ জীবনের মায়া কাটিয়ে দিনরাত কাটিয়েছেন কারখানার ভুখা শ্রমিকের সাথে, নিরন্ন চাষীর সাথে। এর ফলে সৃষ্টি হয়েছিল একাত্মতা, নির্ভরতা। সেই একাত্মতা, সেই পারস্পরিক নির্ভরতার সাথে অনেক বিশ্বাসঘাতকতা মানুষ দেখেছে বিগত কয়েক দশক। মনে এখন গভীর ক্ষত, রক্ত ঝরছে এখনো। নিজেদের বন্ধ কুঠুরি থেকে আবার মাটিতে নেমে না এলে নিশ্চিহ্ন হওয়াই ভবিতব্য, কমরেড।
  • keshto | 12.223.114.149 | ২০ মে ২০১৬ ২২:২৫716618
  • করাত দা আর বিন্দা দিদি সঠিক পথ দেখাবে
  • pi | 24.139.209.3 | ২১ মে ২০১৬ ০০:৩৬716629
  • অনেকগুলোর সাথেই একমত।
  • কল্লোল | 125.242.181.156 | ২১ মে ২০১৬ ০৮:৪২716640
  • দীপঙ্কর। আপনার - " সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ ধর্ম নিয়ে মাথাও ঘামায় না" - এই কথাটায় তীব্র আপত্তি আছে। এই মনোভাবের কারনেই বামেরা সাধারণভাবে সৎ হয়েও ভারতবর্ষে আজও অকিঞ্চতকর শক্তি।
    বেশীরভাগ বামেরা যাঁর আদর্শে দীক্ষিত সেই মার্কস কি মনে করতেন ধর্ম নিয়ে?
    "Religion is the sigh of the oppressed creature, the heart of a heartless world, and the soul of soulless conditions. It is the opium of the people".
    একজন গরীব মানুষ যখন গান গেয়ে ওঠে - নামাজ আমার হৈল না আদায় - তখন সে তার সারাদিনের অপরিসীম খাটনির কথা বলে দুঃখ করে যে দুমুঠো অন্ন জোগাড়ের ঠেলায় সে তার ভগবানকে ডাকার সময়ও পায় না।
    ধর্ম কি তা বাংলাদেশের ঘটনাগুলিতে টের পান না? যারা খুনগুলো করছে তারা কিন্তু অতি গরীব ঘরের মানুষ।
    বাকি সব কথার সাথে মিমিতে একমত।
  • Bip | 81.244.130.85 | ২১ মে ২০১৬ ০৮:৫৪716651
  • সিপিএম -আত্মঘাতি বাঙালীর ইতিহাস
    (১)
    ২১ ই আগস্ট, ১৯৯১। মস্কোতে ট্যাঙ্ক ঘিরে ফেলেছে ক্রেমলিনের প্রাসাদ। হার্ডলাইন কমিনিউস্ট নেতারা গর্বাচেভকে তার ক্রিমিয়ার সামার রিসর্টে গৃহবন্দি করে বিশুদ্ধ কমিনিউজম প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে মিলিটারী ক্যু ঘটিয়েছেন। জনগণ পালা করে পাহারা দিচ্ছে বরিস ইয়েটসলিনের গণতন্ত্রপ্রেমী রাজনৈতিক নেতাদের। কেজিবির ওপর নির্দেশ এল, মেশিনগান নিয়ে ঢুকে বিদ্রোহি গণতন্ত্রকামী নেতাদের ১০০% ডাইল্যুউশনের। ফিনিশ দেম। সেভ কমিউনিজম!

    এই অধ্যায়ে কেজিবির হেড তাদের কমরেডদের জিজ্ঞেস করলেন-তোমরা কি চাও? সেই কমিনিউস্ট জমানায় ফিরে যেতে যেখানে পার্টির অঙ্গুলি হেলনে কারনে অকারনে খুন করতে হয়, বন্দি করতে হয়-নাকি স্বাধীন গণতান্ত্রিক রাশিয়া? কজন বরিস ইয়েসলিনের ( তখন বরিস ইয়েসলিন রাশিয়ান ফেডারেশনের হেড) দলবলকে খুন করতে রাজী আছ?

    একজন কেজিবি এজেন্ট ও এগিয়ে এল না।

    কি করে আসবে? তারা দেখেছে রাশিয়া দুরাবস্থা। কোথাও খাবার নেই। সর্বত্র স্ট্রাইক। গত কুড়ি বছর ধরে একটা দেশের অর্থনৈতিক প্রগতি নেগেটিভ।

    সেই মুহুর্তটাই কমিনিউস্ট নামক দানবটির মৃত্যুক্ষন। এরপর যা ঘটেছে সোভিয়েতের পতন, ইস্টার্ন ব্লকের পতন,পশ্চিম বঙ্গের কমিনিউস্টদের পতন-সবটাই সেই মৃত্যুর পরে, দানবটার আস্তে আস্তে একেকটা অর্গান শুকিয়ে আসা। নতুন করে মৃত্যু না। মৃত্যু অনেক আগেই ঘটেছে। সেই ২১শে আগস্ট, ১৯৯১।

    এর আগে পর্যন্ত, মিথ্যে প্রচারে আমরা বিশ্বাস করতে শিখেছিলাম সোভিয়েত ইউনিয়ান হচ্ছে স্বর্গরাজ্য। কেন কমিউনিজম? ছোটবেলায় আমাদেরকে দেখানো হত -সোভিয়েত ইউনিয়ান। এক স্বপ্নরাজ্য। সেই প্রপাগান্ডার জন্য মির পাবলিকেশন থেকে আসত বাংলায় অনুদিত প্ত্রিকা সোভিয়েত ইউনিউয়ান। বিনা পয়সায় মাসে একদিন। অবিশ্বাস্য পেপার এবং প্রিন্টিং কোয়ালিটি। ওই প্রিন্টিং কোয়ালিটি দেখেই কমিনিউজমের প্রতি বিশ্বাসে মাথা নীচু হয়ে আসত! তার ওপরে আছে অবিশ্বাস্য সব ছবি সোভিয়েতের লাইফ-স্টাইলের। সুইমিং পুল, টেনিস , ডিস্কো-রেস্টুরেন্ট। কে জানত তখন ওই লোকগুলো মাত্র দুশো গ্রাম বাটারের জন্য রেশনের লাইনে মারামারি করে মাথা ফাটাচ্ছে?

    অথচ কোনদিনই তখন জানতাম না, যাসের অবিশ্বাস্য পরিশ্রমে বেড়োচ্ছে সোভিয়েত ইউনিয়ান, তাদের পেটে রুটি নেই। খাদ্য সংকট এত তীব্র হয় রাশিয়ায়, ১৯৮৯ সাল থেকে রেশন চালু করতে বাধ্য হয়েছিল সরকার ।

    ১৯৯১ সালের ডিসেম্বর মাসে যখন সোভিয়েত ইউনিয়ান ধ্বংস হয়, পৃথিবীর সমস্ত দেশের কমিনিউস্ট পার্টিগুলির মৃত্যুদিন সেদিনই লেখা হয়ে গিয়েছিল। ওই ১৯৯১ সালের পরেও যে পশ্চিম বঙ্গে একটা কমিনিউস্ট পার্টি এখনো ২৫ বছর টিকে আসে-এই বিশ্লেষনটা করা দরকার আছে। কমিনিউজমের মৃত্যু মানে অবশ্যই বামপন্থার মৃত্যু না। কিন্ত ওই লেনিনবাদি পার্টি স্বর্গ, পার্টি মর্ত্য টাইপের আবাল আদর্শবাদ পয়দা করে একটা জাতিকে সম্পূর্ন ধ্বংশ করার আত্মঘাতি রাজনীতি ১৯৯১ সালের পরেও কিভাবে ২৫ বছর বাংলায় টিকে গেল-তার সম্পূর্ন কৃতিত্ব প্রাপ্য ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের।

    (২)
    ১৯৯১ সালের মধ্যেই, জঙ্গি ট্রেড ইউনিয়ানের দৌড়াত্মে পশ্চিম বঙ্গের শিল্প সম্পূর্ন মৃত্যুমুখে পতিত। ব্যান্ডেল থেকে হাওড়া যেতে গঙ্গার দুইধারে সারি সারি কারখানার কংকাল। ট্রেনে ভর্তি ভিখিরী-হকার। যারা এককালে ছিল কারখানার শ্রমিক। কিন্ত ১৪ বছরের বামফ্রন্ট শাসনে পুলিশ, এডমিনিস্ট্রেশনে সর্বত্র সিপিএম। কেন্দ্রের কংগ্রেসের কোন দায় নেই সিপিএমকে বাংলা থেকে সরানোর। কারন লোকসভায় কংগ্রেসের দিল্লী হাইকমান্ডের কাছে জ্যোতিবাবু যতটা প্রিয়ছিল- প্রিয়রঞ্জনরা ছিলেন না। বাংলার লোকেরাও যে তরমুজ কংগ্রেস নেতাদের ওপর ভরসা করতে পারছে -এমন না। ব্যাপক ছাপ্পা আর পঙ্গু কংগ্রেস নেতৃত্বের ফলে জ্যোতি বসুর মতন একজন মধ্যম মেধার মাথামোটা লোক, পশ্চিম বঙ্গে রাজত্ব করে গেল কুড়ি বছর। জ্যোতি মোষ ( ওটাই আমাদের চালু নাম) রাজত্ব করেছে বললে ভুল হবে। জংগী ট্রেড ইউনিয়ানের বুলডোজার চালিয়ে পশ্চিম বঙ্গকে ধ্বংস করছে। ওই লোকটাই পশ্চিম বঙ্গের শিল্পের কালাপাহাড়।

    আমরা বড় হচ্ছি-ক্লাস সিক্স থেকে ইংরেজি। তার থেকেও মারাত্মক, সব কারখানাতেই লক আউট। নতুন কোন শিল্প আসছে না। যেগুলো ছিল, সব আস্তে আস্তে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। এইঅবস্থায় কিছুটা আশার সঞ্চার হয় কম্পিউটার এবং সফটোয়ার আউটসোর্সিং এ। কিন্ত বাধ সাধলেন জ্যোতিবসু। পশ্চিম বঙ্গে কম্পিউটার ব্যবহারে অলিখিত নিশেধাজ্ঞা আসে ট্রেড ইউনিয়ানের মাধ্যমে। উনি জানালেন কম্পিউটারের ব্যবহারের ফলে প্রচুর কেরানী চাকরি হারাবে।

    এই সময়ের একটা ঘটনা বলি। আমি তখন আই আই টিতে দ্বিতীয়বর্ষের ছাত্র। আমার এক বন্ধু কোলকাতার একটা ইঞ্জিনিয়ারিং ফার্মে ইন্টার্নশিপ করছে সামারে। আমি ইন্টার্নশিপ করতাম সাহা ইন্সিটিউটে। ওর কারখানাতে গেছি একদিন। দেখি ও ফার্মের কম্পিউটারে চুটিয়ে ভিডিও গেম খেলছে। আমি জিজ্ঞেস করলাম -কিরে এই কোম্পানীতে লোকে কম্পিউটার ব্যবহার করছে না?

    ও বললো, না। ট্রেড ইউনিয়ানের নির্দেশ আছে-কেউ যেন কম্পিউটার ব্যবহার না করে। তাই কর্মীরা এতে ভিডিও গেম খেলে। ফলে যা হওয়ার তাই হল। আই টি শিল্পে এগিয়ে গেল ব্যাঙ্গালোর, নয়দা, হায়দ্রাবাদ। কোলকাতা পেল শুন্যে শুন্য।

    আশা করি বুঝতে পারছেন জ্যোতি বসু এবং অশোক মিত্রের মতন বামপন্থী নেতারা সেকালে কি লেভেলের গাধা ছিল এবং কিভাবে তাদের একের পর এক আত্মঘাতি সিদ্ধান্তের খেসারত দিয়েছে আমাদের প্রজন্ম। বামপন্থী তাত্ত্বিক গাধামো এতটাই ক্ষতিকর, এবং আমাদের প্রজন্ম সেই গাধামোর জন্য এতটাই সাফার করেছে, পশ্চিম বঙ্গের শাসন ক্ষমতা থেকে এই "ভদ্রলোক" বামপন্থী বুদ্ধিজীবি ক্লাসটাকে ছুঁড়ে না ফেলে দিলে, এই রাজ্যের কোন ভবিষ্যত থাকা সম্ভব না।

    ভাববেন না আমি বামপন্থী বিরোধি কেউ। কিন্ত পশ্চিম বঙ্গে সিপিএমের মাধ্যমে যে বামপন্থী ক্লাসের সৃষ্টি হয়েছে, সেটি আদ্যপান্ত একটি পরজীবি বুর্জোয়া ক্লাস । যাদের পেটে না আছে বিদ্যা । মাথায় না আছে বুদ্ধি। না আছে চাষের জমিতে কাজ করার অভিজ্ঞতা। না কারখানায় কাজ করার শিক্ষা। না কিভাবে ব্যবসা করতে হয়, তার নো-হাও। এদের মোক্ষ স্কুল কলেজের একটি সিকিউরড চাকরি! সেটা বাগিয়ে সর্বত্র সাংস্কৃতিক বালামো করা-এই হচ্ছে তখনকার এবং বর্তমানের সিপিএমের পেডিগ্রি।

    এই নয় যে গ্রাম খুব এগোচ্ছে তখন । ওপারেশন বর্গার ফলে একটা স্বচ্ছল কৃষি সমাজ তৈরী হয়েছে। কিন্ত সবার ছোট ছোট জমি। কারুর হাতে পুঁজি নেই যে গ্রামে ছোট ছোট কৃষি ভিত্তিক কারখানা করবে। কৃষি থেকে কৃষি ভিত্তিক শিল্পের উত্তোরনের জন্য দরকার ছিল কোয়াপরেটিভের। সেসব হল না । ফলে গ্রামে যাদের তিনটে চারটে করে ছেলে মেয়ে-অনেকেই বেকারত্বের জ্বালা সহ্য করতে না পেরে অন্য রাজ্যবাসী হতে বাধ্য হয়েছে বহুকাল আগেই।

    এর পরেও সিপিএম টিকেছে বেশ কিছুদিন। বুদ্ধ এসে অবস্থা আঁচ করেছিলেন। ভদ্রলোক ভালোই চেষ্টা করেছিলেন। জনগণ তাকে দুহাত তুলে ভোট ও দিয়েছিল। কিন্ত যারা ব্যবসা বোঝেনা, তারা যদি রাতারাতি শিল্প তৈরী করতে যায়, দালালদের খপ্পরে যাবেই। বুদ্ধর ও সেই হাল হল। কোলকাতার শহর তলিতে গজিয়ে ওঠে জমি হাঙর। যারা পার্টির সিলমোহরে, চাষীদের ভয় দেখিয়ে জমি কারতে শুরু করে। তবে সব থেকে বড় ক্ষতিটা তদ্দিনে করে দিয়েছেন প্রকাশ কারাত। ইউএস ভারত নিউক্লিয়ার ডিলে জন্য ইউ পি এ থেকে বেড়িয়ে এসে।

    প্রকাশ কারাতের মতন সিপিএমের নেতারা কতটা নির্বোধ-সেটা যদি জানতে চান-শুধু এই তথ্যটা জানুন। আমেরিকা-ভারত নিউক্লিয়ার ডিল সাইনের ১০ বছরের পরেও কোন আমেরিকান বহুজাতিক ভারতে নিউক্লিয়ার প্ল্যান্ট খোলে নি। অথচ এই আমেরিকান বহুজাতিকের বিরুদ্ধে লড়াই করতে গিয়ে শহীদ হয়েছেন, প্রকাশ কারাত। সাথে সাথে সিপিএম। এদিকে ডিল সাইনের দশ বছর বাদেও কোন আমেরিকান বহুজাতিকদের দেখা নেই নিউক্লিয়ার সেক্টরে!!

    অর্থাৎ ভুতের সাথে যুদ্ধ করে আত্মঘাতি হয়েছিলেন প্রকাশ কারাত। ডুবিয়েছিলেন বুদ্ধকে। সিপিএম পার্টিটাকে।

    এই সব বাম নির্বোধরা, তাদের নির্বুদ্ধিতার জন্য ডুবলে আনন্দই পাই। কিন্ত মুশকিল হয় যখন এই নির্বোধরা ক্ষমতায় বসে সফটোয়ার শিল্পকে শুরুতেই ধ্বংস করে।

    আমি এই জন্যেই লিখেছিলাম-পশ্চিম বঙ্গের উন্নতির প্রথম শর্ত সিপিএম "ভদ্রলোক" মুক্ত পশ্চিম বঙ্গ। সেটা এই নির্বাচনে ঘটেছে। এবার এগোবে পশ্চিম বঙ্গ।
  • Upen biswas | 12.223.114.149 | ২১ মে ২০১৬ ১৪:০৩716662
  • রাজ্য এগোবে না ব এ আকার কুঞ্চিত ল সে আপনিও জানেন আমিও জানি

    একদল ৩৪ বছর জনগনকে মিশনারি তে মেরে গেল আরেকদল ৫+ বছর doggy তে মারছে আরো মারবে.
    তবে হয়ত একটু পোড়া মবিল ঘসে নরম করে নিয়ে

    যার যা ভালো লাগে.
  • PT | 213.110.242.6 | ২১ মে ২০১৬ ১৪:৪৫716673
  • "এই সব বাম নির্বোধরা, তাদের নির্বুদ্ধিতার জন্য ডুবলে আনন্দই পাই।"
    যদি কোন অ-নির্বোধ বামের খবর জানা থেকে তো তাদের নামটা জানাবেন?
    তার সঙ্গে অ-নির্বোধ ডানেদের তালিকা পেলেও বাধিত হই।
    ভ্যাকুওমে তো রাজনৈতিক তত্বের কচকচি চলে না। একটা কোন পক্ষ চাই তো প্রধানমন্ত্রী বা মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার জন্য।
  • kroy | 116.51.137.56 | ২১ মে ২০১৬ ১৬:২৩716684
  • সারা পৃথিবী থেকে যারা মুছে যাচ্ছে সেই বামেরা পব, ত্রিপুরা, কেরালা থেকেও মুছে যাবে। আর কয়েকটা বছর। উত্থান হবে রিজিয়নাল পার্টির, TMC, AIADMK, DMK, TDP, TRS, BJD, MULAYAM, MAYABATI, JDU, RJD, NC, PDP, AKALI, ইত্যাদির। হিন্দি বেল্টে বিজেপি, কংগ্রেস থাকবে। তবে ছোট আকারে।
    কম্যুনিস্ট নামধারীদের কোনই ভবিষ্যত নেই। ভুতু হয়েই থাকতে হবে। এককালে কম্যুনিজমের ঘি খাওয়া লোকেরা যারা হাতের গন্ধ শুঁকে উহু আহা করছেন, তারা বেশিরভাগই পন্চাশোর্ধ। তারপর। ইতিহাসের পাতায়।
  • pi | 74.233.173.181 | ২১ মে ২০১৬ ২০:০০716692
  • ত্রিপুরা থেকে সহজে মুছবে না। গ্রাউণ্ড লেভেলে অনেক কাজ আছে। মানিক সরকার থাকাকালীন তো মুছবেই না।
  • ফেসবুক | 198.154.74.31 | ২১ মে ২০১৬ ২১:৫১716608
  • " A trend is clear.... whichever regional forces are showing any semblance of policies to provide protection for the masses from the ongoing and intensifying neo-liberal onslaught throughout the country, however slight, temporary or shallow, cosmetic in nature, is winning. A very reassuring trend indeed. And also encouraging trend for the lefts countrywide...... ironically, this is precisely why the 'lefts' are facing complete annihilation in Bengal. They will survive in Tripura and Kerala though, simply because in Tripura, they themselves are precisely such a 'regional party'...... in Kerala, both rivals compete to be such a 'regional' party...

    Those who think these elections have shown a rightist upsurge clearly forgot how to spell the word left."
  • pi | 24.139.209.3 | ২১ মে ২০১৬ ২২:০২716609
  • ঠিকঠাক কথা। কে লিখেছেন ?

    সেদিন কে লিখেছে যেন দেখলাম, কেরালার সিপিএম কে যা যা করার জন্য বিরোধীরা বেঁধে, পবতে সিপিএম এর এক বড় অংশ সেগুলো করার জন্য তৃণদের বেঁধে ঃ)

    ঐ নিওলিবারেল, ব্যাগড়া ইঃ প্রসঙ্গে। ঃ)
  • PT | 213.110.242.6 | ২১ মে ২০১৬ ২২:৪৭716610
  • এত বক্তিমের পরে কখন যে TMC নিও-লিবেরলদের বড়দাকে সমর্থন করবে কেউ জানেনা।
    এই হচ্ছে শ্রেণী চরিত্র বিশ্লেষণ-যেমনটি কিষেনজী করেছিলেন। তারপরেও পন্ডিতেরা কিস্যু শেখেনি গো.......
  • নিও লিবার‍্যাল | 198.154.74.31 | ২১ মে ২০১৬ ২৩:০৪716611
  • আরে সেইটাই তো পোব্লেম পিটিবাবু,
    আপনাদের পার্টি তো হামাদের সোঙ্গে ছিল, আছে, থাকবে... লেকিন দিদি কোবে সোঙ্গে আসবে ইটা কোই কুছু জানে না।
  • Rejjak | 12.223.114.149 | ২১ মে ২০১৬ ২৩:০৮716612
  • তিন মাস ধরে সোনিয়ার টা চেটে অধীর এর টা চুষে আজ আবার জোটথেকে লাথ খেয়েছে

    কি হাস্যকর

    আচ্ছা পোস্ট ভোট চিপিয়েম রা নাকি হেব্বি প্যাদানি খাচ্ছে সুনলাম

    কি বলা উচিত বুঝতে পারছিনা , সত্যি এ খুব বাজে ব্যাপার.

    এটা কেমন ?
    ' এরকম তো কতই হয় ' ( বান তলা মনে পড়ে? ')

    বা এই ডায়ালগ টা?

    ' they hav been পেইড ব্যাক by their ওন coins ?'

    এটা কার জানি বাণী ছিল ?
  • pi | 24.139.209.3 | ২১ মে ২০১৬ ২৩:১৭716613
  • আপনি আশা করি ঐ পে ব্যাকের পলিসিতে বিশ্বাসী নন।
  • Rejjak | 92.132.221.151 | ২১ মে ২০১৬ ২৩:২২716615
  • যারা প্যাদানি খাচ্ছে তাদের tatwik nyata to biswasi
    ওই ভেবেই একটু kheye nik
  • Rejjak | 92.132.221.151 | ২১ মে ২০১৬ ২৩:২২716614
  • যারা প্যাদানি খাচ্ছে তাদের tatwik nyata to biswasi
    ওই ভেবেই একটু kheye nik
  • pi | 24.139.209.3 | ২১ মে ২০১৬ ২৩:২৫716616
  • সে তারা যা করে করুক না।

    আপনি প্যাঁদানি না দিলে বা না খাওয়ালে বা খাওয়াতে না চাইলে বা খেলে খুশি না হলেই হইল ঃ)
  • tino | 190.179.40.12 | ২১ মে ২০১৬ ২৩:৩৭716617
  • দিদি ,আম্মা , মায়াবতী নিজেকে "লেফট" জানলে চেয়ার থেকে উল্টে পড়ে যাবে হয়ত ।ব্যাগড়াবাদী রা অবশ্য সব রিজিওনাল পার্টির সাফল্য কেই নিজের সাফল্য বলে চালাতে ও লেফট লিবারাল দাগাতে চেষ্টা করে , নিজেরা তো জিততে পারে না । মনে পড়ে সেই আপ নিয়ে উল্লম্ফন অত:পর যোগেন্দ্র -প্রশান্ত বিতাড়ন :-)
  • pi | 24.139.209.3 | ২১ মে ২০১৬ ২৩:৫৮716619
  • তিনো = ফেক সিপিএম ? ঃ)
  • ব্যাগড়াবাদী | 198.154.74.31 | ২২ মে ২০১৬ ০০:০৫716620
  • cpm এর কি হাল, দিদির ইংরেজির সমালোচনা করতে গিয়ে বিজ্ঞজনেরা নিজেরা ভুলে গেছেন। :)

    দিদি ,আম্মা , মায়াবতী কে "লেফট" বলা হয়েছে বুঝল ।

    হরি হে মাধবঃ ,
    চান করব না গা ধোব?

    :P
  • pi | 24.139.209.3 | ২২ মে ২০১৬ ০০:১৪716621
  • ঃ)

    তবে সিপিএম এর লোকজনকে এবার ফেক তিনোও সাজতে হচ্ছে ! কী দশা ঃ(
  • শ্রী সদা | 132.172.34.177 | ২২ মে ২০১৬ ০০:৩৭716622
  • Date:21 May 2016 -- 09:51 PM এর পোস্টটা ঠিকঠাকই লাগলো। ভোটের রেজাল্ট থেকে স্পষ্ট যে এই আইটি সেজ ভারী শিল্প নীল সাদা রাস্তা কথাঞ্জলি এগুলো পশ্চিমবঙ্গের মেজরিটি জনতার কাছে তেমন বড় ফ্যাক্টর নয়, আমার কাছে হলেও - এতগুলো ভোট তো ভূতে দেয়নি। এই মেজরিটি জনতার কাছে যেগুলো প্রায়োরিটি সেগুলো বর্তমান সরকার যোগাতে পারছে, তাও না হয় বুঝলাম। কিন্তু প্রশ্ন হল এই পাহাড়প্রমাণ লোন এর বোঝা নিয়ে চাল সাইকেল সিভিক পুলিশের চাগ্রী বিলোনো তো বেশীদিন চলবে না, অদূর ভবিষ্যতে সিস্টেমটা ক্র্যাশ করতে বাধ্য।
    তখন কী হবে ? না রইলো শিল্প, না রইলো সরকারী খয়রাতি। আমরা নিওলিবারেল শাইনিংরা নাহয় লুরু হাইড পুনে পালিয়েছি, যে লোকগুলোকে জাস্ট দান খয়রাতির ভরসায় রেখে এখন ভোট আসছে তাদের কী হবে?
  • Rejjak | 92.132.230.209 | ২২ মে ২০১৬ ০০:৪৬716623
  • pai babu

    'tara ja kore koruk na'
    Amio ja lekhar ta likhina

    apnar upjachokotar jonyo dhonyobaad
  • Rejjak | 92.132.230.209 | ২২ মে ২০১৬ ০০:৪৬716625
  • pai da

    'tara ja kore koruk na'
    Amio ja lekhar ta likhina

    apnar upjachokotar jonyo dhonyobaad
  • Rejjak | 92.132.230.209 | ২২ মে ২০১৬ ০০:৪৬716626
  • pai da

    'tara ja kore koruk na'
    Amio ja lekhar ta likhina

    apnar upjachokotar jonyo dhonyobaad
  • Rejjak | 92.132.230.209 | ২২ মে ২০১৬ ০০:৪৬716624
  • pai da

    'tara ja kore koruk na'
    Amio ja lekhar ta likhina

    apnar upjachokotar jonyo dhonyobaad
  • Rejjak | 92.132.230.209 | ২২ মে ২০১৬ ০০:৪৭716627
  • pai babu

    'tara ja kore koruk na'
    Amio ja lekhar ta likhina

    apnar upjachokotar jonyo dhonyobaad

    Kaar kise fate keu Ki Jane
  • Rejjak | 92.132.230.209 | ২২ মে ২০১৬ ০০:৪৮716628
  • pai babu

    'tara ja kore koruk na'
    Amio ja lekhar ta likhina

    apnar upjachokotar jonyo dhonyobaad

    Kaar kise fate keu Ki Jane
  • Rejjak | 92.132.230.209 | ২২ মে ২০১৬ ০০:৫২716630
  • সরি সিগনাল থাকা না থাকার চক্করে এক পোস্ট ৫ বার পরে গেল.
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। দ্বিধা না করে মতামত দিন