এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • পশ্চিমবঙ্গে বামপন্থার ভবিষ্যৎ

    Dipankar Patra লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্যান্য | ২০ মে ২০১৬ | ১৩৩৮১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • pi | 24.139.209.3 | ২২ মে ২০১৬ ০০:৫৭716631
  • হ্যাঁ, লিখুন না।
    ক্যালানির থ্রেট ট্রেট না দিলেই বা ক্যালানিতে আনন্দ প্রকাশ না করলেই হল। না দিয়ে বা করে থাকলে তো ভালোই ঃ)
    ভালো থাকবেন ঃ)
  • Rejjak | 92.132.230.209 | ২২ মে ২০১৬ ০১:১০716632
  • বোধ হয় ঠিক assessment হলনা
    থ্রেট বা আনন্দ কোনটাই অরিগিনাল পোস্ট এ নেই

    যা আছে তা ধারাবিবরণী

    যখন খেলার সময় অজয়/পুষ্পেনবলেন - সচিন warne কে পরপর ৩ টি ছয় মারলেন. Warne এর বলএ লাস্ট match e
    ০ রান এ বোল্ড হয়েছিলেন
    তার মধ্যে থ্রেট বা আনন্দ কোথায়

    হ্যা. আপনি personally কারোর প্যাদানি খাওয়া unlike করলে অন্য কথা. Amio লাইক করিনা.

    তবে culture টা দুদিকেই এক
    আজ জোট জিতলে অনবরত/আরাবুল কে পুজো করত বলে তো মনে হয়না.
  • ... | 74.233.173.177 | ২২ মে ২০১৬ ১৬:৫০716633
  • ...বন্ধুরা সময় থাকলে একটু চোখ বুলিয়ে নিন,
    ...দ্বিচারিতা নাকি ব্যাভিচারিতা ???

    বাক স্বাধীনতা ::
    চিন, বেজিং এ ৭০০ ছাত্রের উপর ট্যাঙ্ক চালিয়ে হয়েছে SFI এর "জাতির পিতা-১"।
    ---অথচ এদেরই নব্য নেতা separatist কানাইয়া বা ওমর খালিদ!

    দেশের সার্বভৌমত্ব ::
    লাখো তিব্বতির আত্মহত্যার পরেও চিনের হাত থেকে তিব্বতের স্বাধীনতা নিয়ে বামেরা কিছু বলে না।
    দীর্ঘ কাল ধরে কুর্দিস্তান দখল করে রেখেছে তুরস্ক।
    দীর্ঘদিন ধরে সিন্ধু প্রদেশ জোর করে শাসন করছে পাকিস্তান।
    এই সব বিষয় নিয়ে বামপন্থীরা চুপ, স্বাধীনতার দাবী তোলে না।
    ---অথচ কাশ্মীরের স্বাধীনতা নিয়ে এদের ভয়ঙ্কর চুলকানি।

    গণতন্ত্র ::
    হংকং এ আজও কোন গনতান্ত্রিক ভোট হয়নি। চিনে কোন বিরোধী দলই নেই।
    ---অথচ ভারতের বামেরা ভারতে নাকি গনতন্ত্র নেই এই বলে মুখ দিয়ে ফেনা তুলে বমি করে।

    মানবতাবাদ ::
    রাশিয়া চের্নোবিলে পরমানু বিস্ফোরণের পরেও লাখো পরিবার পঙ্গু। সরকারি সাহায্য তো দূর সম্পূর্নরূপে একঘরে আজ চের্নোবিলের আক্রান্ত পরিবার।
    ---তারপরেও রাশিয়া বামপন্থীদের "জাতির পিতা-২"।
    উত্তর কোরিয়ার কিম বা চিঙ্কিচাইনিজরা হাইড্রোজেন বোমা টেস্ট করলে এরা ককটেল পার্টি করে!
    ---অথচ ভারতে "পরমাণু" নাম শুনলেই বামেদের "মনুষত্ব" বোধ জেগে ওঠে।

    Intolerance ::
    ইউক্রেন, উজবেকিস্তান সহ পূর্বাতন সোভিয়েত দেশগুলিতে গুন্ডামিতে চ্যাম্পিয়ন রাশিয়া।
    বাংলাদেশে বিগত ৬৭ বছরে ৩৬% বোকারদল হিন্দুদের ৫%এ পরিণত হওয়াকে বা পাকিস্থানে (in laws house) ১৫% বোকারদল হিন্দুদের ১% এ পরিণত হওয়াকে এরা সাম্যতা বজায়ের বিপ্লব বলে!
    পাকিস্তানের বালুচিস্তানে বালুচদের রক্তসিন্ধু বয়ে যাওয়া এরা চোখে দেখে না।
    ---অথচ ভারতেই নাকি যত দুনিয়ার অসহিষ্ণুতা !!!
  • Keshto | 12.223.114.149 | ২২ মে ২০১৬ ১৬:৫৪716634
  • এতদিন এ সব বলেনি. বিপ্লবের সপ্ন নিয়ে অধিরদা আর দীপা বৌদির সঙ্গে ফষ্টিনষ্টি করছিল

    চড়াম চড়াম হলে কাল থেকেই বলবে
  • bip | 81.244.130.85 | ২২ মে ২০১৬ ১৭:৪৩716635
  • সিপিএমের পতনে যাদের দুঃখে পেট এবং হৃদপিন্ড ফেটে যাচ্ছে, তাদের জন্য দুচার লাইন !
    ************
    আমি মনে করিনা, ১৯৭৭ সালে যে পার্টিটাকে চিনতাম এটা সেই পার্টি। ১৯৭৭ সালে সিপিএম যখন ক্ষমতায় আসে আমার বয়স চার। তখনো পার্টিতে শিক্ষকদেরই প্রাধান্য। কিন্ত এইসব শিক্ষকরা চরম দারিদ্রের মধ্যে লড়াই করতে করতে উঠে এসেছেন। আমার বাবা মাও ছিলেন সেই কাতারের শিক্ষক যারা জীবন সংগ্রামের শিক্ষা বই এর পাতা থেকে না-জীবন থেকেই নিয়েছেন । তখন কংগ্রেসের আমলে শিক্ষকদের বেতন ছিল খুব কম এবং তাও চার থেকে ছমাস বাদে পেত শিক্ষকরা।

    যেহেতু শিক্ষক শ্রেনী ছিল সিপিএমের ভিত্তি,বামফ্রন্ট ক্ষমতায় এসে প্রথমেই শিক্ষকদের বেতনক্রম এবং নিয়মিত বেতনের ওপর জোর দেয়। এই পর্যন্ত ঠিকই ছিল। কারন প্রতিটা পার্টীই তার বেসকে দেখে ( আমেরিকাতেও )। তাছারা শিক্ষকরা জাতির মেরুদন্ড। এগুলো সিপিএমের ভাল কাজ।

    কিন্ত সিপিএম যেটা ভুল করে বসল-সেটা হচ্ছে পার্টির কোটেরি বা ভরকেন্দ্র-সেখানে না থাকল ব্যবসায়ী, না শিল্পপতি, না শ্রমিক, না কৃষক। এজ ইফ শিক্ষকরা সব জানেন। ভাল ভাল সব পরিকল্পনা হয়েছে-কিন্ত কোনটাতেই লিডারশিপ বা প্ল্যানিং ছিল না। কারন শিক্ষক নেতৃত্বের পক্ষে ওসব লিড করা সম্ভব ছিল না।

    আরেকটা মারাত্মক ভুল, হাসপাতালের মতন সার্ভিস সেক্টরে তাদের পেটোয়া কোয়ার্ডিনেশন কমিটিগুলির হাতে পরিচালনার ভার সম্পূর্ন তুলে দেওয়া। অবস্থা এতটাই বাজে ছিল-আমার যারা ডাক্তার আত্মীয় ছিলেন, তারা ক্লাস ফোর স্টাফ বা নার্সদের বকতে ভয় পেতেন। সরকারি হাসপাতালগুলো মাত্র পাঁচ বছরের মধেই নরকে পরিণত হয়-কারন সরকারি স্টাফেরা বুঝে গেছে পার্টিতে মিটিং এ মিছিলে মুখ দেখাতে হবে। কাজের কোন দাম নেই। আর এর পরিনতি হল, মহান কমিনিউস্ট নেতা জ্যোতিমোষ সহ পার্টির উচ্চনেতাদের কেওই সরকারি হাসপাতালে নিজেরাই ভর্তি হতে সাহস পেলেন না! ফলে সিপিএমের ওই আইডিওলজিক্যাল গ্রাউন্ড যে সম্পূর্ন পাতলা পায়খানা সেটা কিন্ত বামফ্রন্ট শাসনের প্রথম দশ বছরেই পরিস্কার হয়। মুখে বলব সমাজতন্ত্রের কথা, আর এত বছর ক্ষমতায় থাকার পরেও নিজেরা যাব প্রাইভেট হাসপাতালে-আর ছেলে মেয়েদের পড়াবো প্রাইভেট স্কুল কলেজে-এই ধরনের কাজ করলে, একজন সমাজতন্ত্রী আর ক্লাউনের মধ্যে কি পার্থক্য থাকে? আপনি আচরি ধর্ম না হলে সবটাই জোকারগিরি।

    প্রথম দুই বামফ্রন্ট মন্ত্রীসভায় দুবৃত্তায়ন হয় নি। কিন্ত বাজারে চাকরি ত নেই। সব অফিস কোলকাতা ছেড়ে মুম্বাই এ চলে গেছে প্রথম পাঁচ বছরেই। এদিকে স্কুলের চাকরি লোভনীয়। ফলে স্কুল কলেজের চাকরিতে স্বজন পোষন শুরু হল । এইখান থেকেই পার্টির পচনের ১০০% শুরু। এইখান থেকেই পার্টির সম্পূর্ন ফোকাস হয়ে দাঁড়াল কিভাবে নিজেদের লোকেদের চাকরি দিয়ে ভবিষ্যত নিশ্চিত করা যায়। শিল্পায়ন নিয়ে কোন চিন্তাই নেই! প্রগতিশীল চিন্তাভাবনাকে ছড়ানোর অনেকগুলো মঞ্চ প্রথম এবং দ্বিতীয় বামফ্রন্ট মন্ত্রীসভায় কাজ করেছে । যেমন যুবকল্যান মঞ্চ। এরা বহুদিন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রগতিশীল আদর্শগুলোকে ছড়ানোর চেষ্টা করেছে এক সময়। কিন্ত ওই যে-আস্তে আস্তে পচন শুরু হওয়ার পরে-সব কিছুই ধ্বংস হয়। আলটিমেটলি পার্টিটা ছিল-কিভাবে রিগিং করে জিততে হবে-আর নিজেদের ছেলেমেয়েদের সরকারি চাকরি পাওয়াতে হবে। শিক্ষা, কৃষি, প্রগতিশীল চিন্তা-এই সব নিয়ে একটু আধটু হোলদোল প্রথম দশ বছরে দেখতাম। আস্তে আস্তে সব কিছু হারিয়ে সিপিএম মধ্যবিত্ত ভদ্রলোকদের স্কুল আর সরকারি চাকরি পাইয়ে দেওয়ার পার্টিতে পরিণত হয়।

    একেতে অশোক মিত্রর মতন মহান পন্ডিতরা তাত্ত্বিক ভাবে পশ্চিম বঙ্গের ভবিষ্যত প্রজন্মের পেছন মেরে গেছেন- তবে পার্টির লোকগুলো তখনো ভদ্রলোক। কিন্ত ১৯৮৮-৯০ এর পরে যেসব ক্যাডার ঢুকল বেনোজলের মতন-সব হার্মাদ। ১৯৯৬ সালে এস এফ আই এর জাতীয় সম্মেলনে গিয়ে উঠতি ছাত্রনেতাদের সাথে তিনদিন থাকার অভিজ্ঞতা হয়। সব থেকে নিকৃষ্ট মানের ছাত্রপ্রতিনিধি ছিল পশ্চিম বঙ্গের। যেগুলো পাতি পাড়ার মস্তান। কিন্ত পাঞ্জাব, কেরল, অন্ধ্রের কমরেড ছাত্ররা ছিলেন বেশ আদর্শবাদি এবং শিক্ষিত। আমি সেদিনই বুঝেছিলাম, পশ্চিম বঙ্গে সিপিএম একদিন না একদিন শেষ হবেই। তবে ভারতে শেষ হবে না। এমন গরীব দেশে কমিনিউজমের একটা প্রয়োজনীয়তা এবং এপিল থেকে যাবেই।

    যে সিপিএম এখন টিকে আছে তা ১৯৭৭ এর ছায়া ছাড়া কিছু না। সেই ১৯৭৭ সালেও সিপিএম যে খুব কর্মদক্ষ পার্টি ছিল তা না। কারন পার্টির র‍্যঙ্ক আন্ড ফাইলে ব্যবসা, শিল্প এবং কৃষি বোঝার মতন নেতা তখনো ছিল না। কিন্ত তখন লোকগুলো সৎ ছিল-জেনুইন দারিদ্রের সাথে যোগ ছিল তাদের।

    যাইহোক, সিপিএমের পক্ষে আর ফেরা সম্ভব না এই রাজ্যে। কারন তাদের বাম স্পেসটা মমতা ব্যানার্জি সম্পূর্ন ভাবেই নিয়ে নিয়েছেন। সিপিএমের বেসটাই চলেগেছে তৃনমূলে এবং রিভার্স সিফটের সম্ভাবনা নেই-কারন সিপিএম তার বেসটাকে ইগনোর করেছে প্রায় কুড়ি বছর।

    সব পার্টিরই মৃত্যু হয়। সিপিএম তার ব্যতিক্রম হতে পারে না। ডেভিল হ্যাজ প্লেইডস ইটস রোল। পার্টি অফিস গুলো, যার অধিকাংশ বেয়াইনি, সেগুলো পার্টির তরফ থেকেই কোচিং সেন্টার বা বিজনেস সেন্টারে পরিনত করার অনুমতি দিক পার্টি। জনগণের বিরুদ্ধে যে পাপ তারা করেছেন, পার্টিঅফিস গুলো জনগনের ব্যবহারের জন্য খুলে দিয়ে, পাপের প্রায়শ্চিত্ত করুন তারা।
  • PT | 213.110.242.8 | ২২ মে ২০১৬ ১৭:৪৯716636
  • বোঝ কান্ড। যাঁর পেটে ও হৃদপিন্ডে বেদনা সব চাইতে কম, তিনিই বাইটের পর বাইট কাঁদুনি গাইছেন।
  • Rejjak | 12.223.114.149 | ২২ মে ২০১৬ ১৭:৫০716637
  • পেট আর হৃদপিন্ড দেখলেন?
    আরো একটা জিনিস যে ফেটে রক্ত pnuuj ছড়িয়ে মাখামাখি. সেটা ?
    বিপ তোমার কি sudhu I পেট আর হৃদপিন্ড. ?
    গ।।। নাই ?

    ওদের মানিক দার ভাষায়
  • কসবা | 74.233.173.177 | ২২ মে ২০১৬ ২০:০৬716638
  • নতুন বাম নেতাদের যা দেখছি সিপিএম পুনরুত্থানের আশা ছেড়ে দেওয়া ভালো। এই ধরুন শতরূপ - কসবা পুরোনো থানার পার্টি অফিস এ কোনোদিন বিশেষ দেখা যায় নি।এবার প্রার্থী হবার পর জিন্স টিশার্ট স্নিকার শোভিত সেন্ট সুরভিত হয়ে দুতিনদিন দেখা গেল।উচ্চবিত্ত পরিবারের ছেলে একাধিক ফ্ল্যাট,বিবি চ্যাটার্জি রোডে মাঝেমধ্যে দেখা যায় আড্ডা দিতে গিটার নিয়ে টুংটাং করে,প্রগলভ ও হোলিয়ার দ্যান দাউ ভাবসাব । আন্দোলন কি করে জানা নেই।কিন্তু সে জেলা কমিটির কোনো মাথার খুব প্রিয়পাত্র।অতএব দ্রুত উত্থান।
  • Kroy | 116.51.137.56 | ২২ মে ২০১৬ ২২:৪৩716639
  • পব তে অচিরেই সিপিএম বাকি শরিকদলের মত অকিঞ্চিতকর হতে হতে মিলিয়ে যাবে। ঠিক যেমন খোলা জায়গায় রাখা কর্পূর। নেতা নেই, ভিসন নেই, কম বয়সীরা রাজনীতিতেই নিরুৎসাহ, এসএফ আই নাম শুনলেই বেশিরভাগই হেসে পাশ কাটিয়ে চলে যায়। কিছু মাঝবয়সীরা ফেবু ও গুরুর পাতায় হাওয়া গরম করেন, মাঠে নামার লোক এরা নন। এই পর্যন্তই ব্যস। আর দম নেই।
    পরের নির্বাচনেই এই পার্টিটাকে খুঁজে পাওয়া যাবেনা।
  • kasabaa | 193.82.199.156 | ২২ মে ২০১৬ ২২:৪৬716641
  • কসবায় শতরূপ ৯১, ৯২,১০২ আর ১০৭ থেকে জিতেছে কিন্তু ৬৭ নং ওয়ার্ডের ২১ হাজারে হেরে গিয়েছে, সুতরাং বিবি চ্যাটার্জির আপনার ফিডব্যাক ঠিক নয়।
  • PT | 213.110.242.21 | ২৩ মে ২০১৬ ০০:০০716642
  • এটা খুব সাধারণ প্রশ্ন। কেউ অন্যকোনভাবে নেবেন না। এই যে "কসবা" লিখছেন যে শতরূপের "আন্দোলন কি করে জানা নেই।" মানে "কসবা" জানেন ঠিক কি করে আন্দোলন করতে হয়?
  • dc | 37.60.207.117 | ২৩ মে ২০১৬ ০০:২৭716643
  • কসবার মতো অনেককেই দেখেছি, নিজে কিছু না করেই অন্যের সমালোচনা করতে চলে আসে। নিজে একটাও আন্দোলন করেনি, কিন্তু অন্যের আন্দোলন নিয়ে মন্তব্য করে দিল। শুনুন দাদা, আগে একটা ভারি আন্দোলন গড়ে তুলুন, তারপর শতরূপের আন্দোলন নিয়ে মন্তব্য করবেন। নিদেন একটা মোটা পোবোন্দো লিখে তারপর।
  • PT | 213.110.242.21 | ২৩ মে ২০১৬ ০০:৪৫716644
  • গোটা বাংলা দেখছি শাঁওলী মিত্রে ছেয়ে গিয়েছে।
  • sm | 53.251.91.144 | ২৩ মে ২০১৬ ০০:৫২716645
  • গরু হারালে এমন দশাই হয়,বাবা ঠাকুর। তখন কি দেখতে কি দেখে, ঠিক আছে!!
  • bip | 81.244.130.85 | ২৫ মে ২০১৬ ০৯:৩৫716646
  • সিপিএম জমানার গপ্পো
    *********************
    (১)
    সেটা ১৯৮৩ কি ৮৪। দ্বিতীয় বামফ্রন্ট জমানা। ব্যান্ডেল থেকে ট্রেনে হাওড়া যাচ্ছি। তখন ক্লাস ফাইভ কি সিক্সে।

    জঙ্গী ট্রেড ইউনিয়ানের দাপটে ব্যান্ডেল হাওড়া লাইনে তখন প্রায় সব কারখানায় লক আউট। তাদের অনেকেই ট্রেনের হকারি করে কোন রকমে বেঁচে থাকার চেষ্টা করছে। কিন্ত সেটাও বেশ টাফ লাইফ। যারা একটু আধটু হিন্দি বা চটুল গান করতে পারত, তাদের অনেকেই ট্রেনে গান বাজনা করে ভিক্ষা করতে লাগল। শ্রমিক থেকে ভিখিরিতে অধঃপতন ইতিহাসে মোটেও বিরল না-বরং পৃথিবীর সর্বত্রই হয়। বাম জমানার জঙ্গী ইউনিউয়ানবাজিতে পশ্চিম বঙ্গে ১৯৭৭ থেকে ৮৭ এর মধ্যে প্রায় ৮০% মেজর প্রোডাকশন ইউনিট হয় বন্ধ হয়, নইলে তালা ঝোলে। ছাঁটাই, লক আউট শ্রমিকদের যে কি হাল হয়েছিল-সেগুলো চোখে না দেখলে বিশ্বাস করা যায় না। আমি খুব অবাক হই -যখন দেখি বাংলার সাহিত্য, রাজনীতি কোন কিছুইতেই এই সব ছাঁটাই বাতিল শ্রমিকদের কোন স্থান নেই।

    এই ঘটনা তাদের একজনকে নিয়েই।

    শ্রমিক থেকে ভিখিরি-ট্রেনে গান গাচ্ছে-ভিক্ষে করছে-এসব তখন বিরল দৃশ্য না। সব ট্রেনেই দেখতাম। এই ঘটনাটা উল্লেখ করছি-কারন এখনো ভুলি নি।

    সেদিন ও এক বছর ত্রিশের যুবক তখনকার হিট হিন্দি গানগুলো গাইছিল। সামনে গামছা -যে এক দুটাকা দিতে চায় দিক।

    এক বয়স্ক ভদ্রমহিলা-খানিকটা স্বগতোক্তির ঢংএ বেফাঁস মন্তব্য করে বসলেন-জোয়ান মরদ, এইভাবে কখনো ভিক্ষে করে? গতর লাগালে পারে ত!!

    ছেলেটা ভালোই গাইছিল-হয়ত গান করে, কারখানার শ্রমিকদের থেকে আনন্দ অনেক বেশীই পায়। কথাটা কানে যেতেই -গানফান থামিয়ে চিৎকার করে উঠল ,

    ---আরে মাসীমা-এমন করছেন যেন আপনার ঘরে কোন বেকার নেই!!! আপনার ছেলে, ভাইপো , বোনপোর যে আমার হাল হবে না, গ্যারান্টি আছে মাসীমা?????

    গোটা ট্রেনে পিন-ড্রপ সাইলেন্স। বোধ হয় মুহুর্তের জন্য হলেও গোটা কামরার লোকজন অনুভব করল-সব ঘরেই সক্ষম শিক্ষিত যুবক-অথচ পশ্চিম বঙ্গে তখন চাকরি নেই! চারিদিকে শুধু বেকারি।

    পুরো ঘটনাটাই আমার কাছে এত শকিং- এখনো ভুলি নি।

    (২)

    ছোটবেলায় সিপিএম জমানার স্মৃতিচারন করতে গেলে প্রদীপকাকুর কথা সবার আগে মনে আসে। উনি আগে বাবার স্কুলের শিক্ষক সহকর্মী ছিলেন, পরে ট্রান্সফার নিয়ে মুর্শিদাবাদের লালবাগে যান। বাবা এবং প্রদীপ কাকু-দুজনেই খুব আদি কমরেড, সিপিএমের জন্মলগ্ন থেকেই একসাথে ছিলেন সিপিএমে।

    যদ্দুর মনে আছে উনি জেলাকমিটিতে তখন-পার্টি কাজে করিমপুরে আসতেন। আসলে আমাদের বাড়িতেই থাকতেন ।

    প্রদীপ কাকু আসলেই ছোটবেলায় বিশাল আনন্দ হত। কারন অন্য কিছু না-উনি প্রচুর গল্প শোনাতেন আমাকে। ব্যাটল অব স্টালিনগ্রাড, বলশেভিক রিভ্যলুউশন, লং মার্চের সব গল্প উনার কাছ থেকে ক্লাস ফাইভ সিক্সেই শুনেছিলাম। সেসব একেকজন শ্রমিক কৃষকের আত্মবলিদানের গল্প-কিভাবে তারা আত্মত্যাগের মাধ্যমে নিজের দেশকে রক্ষা করেছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে।

    সিপিএম ফ্যামিলিতে যেসব ছেলেমেয়েরা বেড়ে ওঠে এই সব রূপকথার গল্প শুনত শুনতে তাদের মনে কমিনিউজম, লেনিন, স্টালিন নিয়ে খুব উচ্চ ধারনার জন্ম হয়। স্বভাবতই তারা কমিউনিজমে আকৃষ্ট হয়ে ওঠে এটা না জেনে বা বুঝেই যে, এই সব আসলেই আষাঢ়ে গল্প- ঐতিহাসিক স্ক্রুটিনি করলে অন্য সত্য সামনে আসে।

    যেমন হিটলারের বিরুদ্ধে জয়ের জন্য স্টালিনকে হিরো বানানো। ইনফ্যাক্ট প্রদীপকাকু যে গল্পগুলো আমাকে ছোট বেলায় বলতেন, দুর্ভাগ্যজনক হলেও -- এই ফেসবুকের জমানাতেও দেখি লাখে লাখে কমিরা ওইসব রূপকথায় বিশ্বাস করে। কেউ ইতিহাসটা একটুও ঘাঁটতে রাজী না। আজ ইন্টারনেটের জমানায় একটু ইতিহাস ঘাঁটলেই যেকেউ জানতে পারবে

    (ক) ১৯৩১ সালের জার্মান নির্বাচনে স্যোশাল ডেমোক্রাট এবং কমিনিউস্টরা একসাথে হলেই, হিটলারের নাজি পার্টির উত্থান আটকে দিতে পারত। কিন্ত স্টালিনের মনে হয়েছিল স্যোশাল ডেমোক্রাটরা হিটলারের থেকেও বেশী খতরনাক!! ফলে তখন জার্মানিতে , হিটলারের বিরুদ্ধে বামেদের জোট হয় নি। এর মূল কারন স্টালিনের ভূল রাজনীতি। কেন না তখন জার্মানির কমিনিউস্ট পার্টিও স্টালিনের অঙ্গুলিহেলনেই চলত।

    (খ) ১৯৩৭ সাল পর্যন্ত সোভিয়েত মিলিটারি এবং মিলিটারি টেকনোলজি দুটোই জার্মানির থেকে অনেক এগিয়ে। এর প্রমান স্প্যানিশ গৃহযুদ্ধে পাওয়া যায় যেখানে সোভিয়েত বিমান বাহিনী, জার্মান বিমান বাহিনীকে প্রায় ৭ ঃ ১ রেশিওতে হারিয়েছিল। কিন্ত ১৯৪২ সালে হিটলার যখন সোভিয়েত আক্রমন করে, তখন সোভিয়েত মিলিটারী খরখুটোর মতন উড়ে যায়। কি করে মাত্র পাঁচ বছরে জার্মান মিলিটারি সোভিয়েতের চেয়ে এত এগিয়ে গেল?? এর মূল কারন স্টালিন নিজে। উনি সেনাবাহিনীর বিশুদ্ধিকরন করতে গিতে ৯০% সক্ষম জেনারেলদের খুন করেছিলেন, যা ইতিহাসে গ্রেট পার্জ নামে খ্যাত। শুধু তাই না-সোভিয়েতের সক্ষম বিজ্ঞানীদের ও সাইবেরিয়াতে পাঠিয়েছিলেন। স্টালিনের হঠকারি কমিনিউস্ট কাজে শক্তিশালী সোভিয়েত বাহিনী অনেক দুর্বল হয়ে ওঠে-যার নমুনা হিটলার পেলেন যখন সোভিয়েত ফিনল্যান্ড আক্রমন করে নাকানি চোবানি খেল। ফিনল্যান্ডের যুদ্ধে সোভিয়েত সেনাদের বাজে পারফর্মেন্সের ফলে হিটলার বুঝতে পারেন, গেট পার্জের ফলে সোভিয়েত মিলিটারীর ভগ্নদশা। ফলে উনি আক্রমনে উৎসাহি হলেন। যদি স্টালিন গ্রেটপার্জের মতন কমিনিউস্ট কালিদাসি বুলডোজার না চালাতেন, সোভিয়েত ইউনিয়ান ১৯৪২ সালে জার্মানীর থেকে অনেক বেশী শক্তিশালী রাষ্ট্র হিসাবেই থাকত-হিটলার কোন মতেই সোভিয়েত আক্রমনের সাহস পেতেন না।

    অর্থাৎ হিটলারের উত্থান এবং সোভিয়েত আক্রমনের পেছনে স্টালিনের অবদান সর্বাধিক। স্টালিন সেই অর্থে আরেক ভিলেন-হিরো নন। অথচ গল্পগাছা রূপ কথা আধাসত্য চালিয়ে, তাকে হিরো বানিয়ে দিল কমিনিউস্টরা।

    আমি শুধু কমিনিউস্টদের দোষ দিই না। হিন্দু ফ্যামিলিতেও এই ভাবে হিন্দুবীরদের নিয়ে মিথ ছড়ানো হয়। মুসলমান ফ্যামিলিগুলোতেই তাই। বাংলাদেশে বখতিয়ার খিলজীর মতন লুঠেরা ডাকাত হচ্ছে জাতীয় বীর!! এই ভাবে আস্তে আস্তে বাল্যমনে গেঁথে দেওয়া হয় "সুপিরিওরিটির" মিথ-কল্পকাহিনী। এইভাবেই ফ্যামিলি কালচারে তৈরী হয় কমিনিউস্ট হিন্দুত্ববাদি এবং ইসলামিস্টরা। কারন পরবর্তীকালে কেউই আর ধৈর্য্য ধরে ইতিহাসটা ঘেঁটে পড়ার চেষ্টা করে না।

    তবে আশার কথা জমানা পালটাচ্ছে। আমাদের ছেলে মেয়েদের কাছে জ্ঞানের সোর্স গুগল, ইউটিউব এবং উইকিপেডিয়া-যা অনেক বেশী নিরেপেক্ষ এবং যেখান থেকে তারা সব ধরনেই পারস্পেক্টিভ পাবে।

    ফলে আগামী প্রজন্মে এইসব কমিনিউস্ট, হিন্দুইস্ট, ইসলামিস্ট -ইত্যাদি ইস্ট দেবতায় তুষ্ট বালকের দল থাকবেন না বলেই আমার দৃঢ় বিশ্বাস। কারন এদের অস্তিত্ব মিথের -রূপকথার গল্পের ওপর দাঁড়িয়ে।
  • PT | 213.110.242.20 | ২৫ মে ২০১৬ ১০:২৭716647
  • কতগুলো জ্যোতিষীর চ্যানেল ২৪ ঘন্টা চালু আছে?
    কি পরিমাণ ছেলে-মেয়ে মা-বাবাকে "খুশী" রাখার জন্যে তাবিজ-কবচ-গ্রহশান্তির আংটি পরে "science" পড়তে আসছে?
    পাত্র-পাত্রীর সন্ধানের কলমে জাত-ধর্মের সঙ্গে কি পরিমাণ মাঙ্গলিক, ভৌমদোষ, নর/রাক্ষস/দেব গণ ইত্যাদির প্রকাশ্য দাবী জানানো হচ্ছে?
    গড়িয়াহাট থেকে যাদবপুর শনিবারের সন্ধ্যায় ফুটপাথ ধরে একবার হাঁটবেন। শনিঠাকুরের পুজোয় কি পরিমাণ ও কোন বয়সের মানুষ কাতার দিয়ে পূজো-পাঠে অংশ নেয় স্বচক্ষে একবার দেখে নেবেন।
    মুসলমান সমাজ সম্পর্কে বিশেষ জানিনা কিন্তু তারাও যে কুসংস্কারের মধ্যে প্র তিনিয়তই আরো নিমজ্জমান হচ্ছে সে ব্যাপারে খুব একটা সন্দেহ নেই।

    গুগল, ইউটিউব এবং উইকিপেডিয়া পঠন বা দু পকেটে তিনটে স্মার্ট ফোন থাকা মোটেই আধুনিকতার স্পর্শকে সুনিশ্চিত করেনা। ৩১-শে ডিসেম্বরের রাতে পার্ক-স্ট্রীটের উদ্দাম নৃত্যের পরের দিনই বেলুড়ে কাতার কাতারে মানুষের "ক্ল্পতরু" উৎসবে জমায়েত দেখলে মনে হয় যে পব-র সমাজ দুটো এক্সট্রিমকে আঁকড়ে ধরেছে।

    কাজেই আপনার তত্বের ঠিক ঠাক representation হবে এই রকম হওয়া উচিৎঃ
    "ফলে আগামী প্রজন্মে একমাত্র কমিউনিস্ট ছাড়া, হিন্দুইস্ট, ইসলামিস্ট -ইত্যাদি নানারকম কুসংস্কারাচ্ছন্ন ইস্ট দেবতায় তুষ্ট বালকের দল থাকবেন বলেই আমার দৃঢ় বিশ্বাস।"
  • কারেকশন | 165.136.80.171 | ২৫ মে ২০১৬ ১০:৫৬716648
  • কারেকশন। ইস্ট নয় - ইষ্ট। মূর্ধণ্য ষ। ইস্ট মানে পূর্বদিক।

    বুখারা সমরকন্দ ইত্যাদি দেশে তৈমুর লং জাতীয় বীরের মর্যাদা পান আজও। তিনি ভারতে এসে কী করেছিলেন সেটা ওখানকার অনেকেই জানে না, বা জানলেও ভাসা-ভাসা জানে। এই ইন্টারনেটের জমানাতেও।
  • lcm | 83.162.22.190 | ২৫ মে ২০১৬ ১১:০৭716649
  • কমিউনিস্ট-দের সে কি ভীড় রে ভাই --- দুর্গাপূজো, কালীপুজো, হোলি, কালীঘাট, দক্ষিণেশ্বর, তারকেশ্বর.... পাড়ার লাল পার্টির ছেলেরা কাঁধে বাঁক ঝুলিয়ে ঘুরে এলো তারকেশ্বর... ১৯৭০-৮০-৯০-২০০০-২০১০ এত বছর ধরে সে কি ভীড়... শুধু পিটি-ই এদের দেখতে পায় নি, চল্লিশ বছর ধরে।
  • :/ | 181.25.193.77 | ২৫ মে ২০১৬ ১১:৪২716650
  • কমুনিসরা ভোলেবাবা পার করাতে যেত?
  • সে | 198.155.168.109 | ২৫ মে ২০১৬ ১১:৫৯716652
  • হি হি।
    কমুনিস্ট ও সিপিয়েম কি এক জিনিস?
    "পশ্চিমবঙ্গে সিপিয়েমের ভবিষ্যৎ কী?" এরকম নাম দেয়া উচিৎ ছিল টইটার। বামপন্থা ইজ ইকুয়ালটু বামফ্রন্ট/ সিপিয়েম নয়।
    এগুলোও কারেকশান।
  • সে | 198.155.168.109 | ২৫ মে ২০১৬ ১২:১০716653
  • ইকি! বিপ্ একই পোস্ট দুটো টইয়ে করেছেন।
  • Ekak | 53.224.129.55 | ২৫ মে ২০১৬ ১২:১০716654
  • এতো ইসলামিস্ট রাও বলে যে আইসিস ছহিহ ইছলাম নয় :)) ডেমোক্রাটিক সেন্ত্রালিস্ম লেনিনেরই থিওরি এবং কমিউনিস্টি পিকনিকের আমলে সিপিএসইউ এর সঙ্গে আইপিআইএম এর যথেষ্ট মাখো মাখো ছিল । প্রজেক্ট ব্যর্থ হলে ডিসওন করা কালেক্তিভিস্ট দের একটা চাল। সে ইসলাম হোক বা কমিউনিসম ।
  • Ekak | 53.224.129.55 | ২৫ মে ২০১৬ ১২:১১716655
  • আইপিআইএম == সিপিআইএম
  • সে | 198.155.168.109 | ২৫ মে ২০১৬ ১২:১৮716656
  • একক,
    এটা প্রোজেক্ট পাশ ফেলের গল্প নয়। বহু আগে থেকেই এটা বলে আসছি আমি। সিপিয়েমের রমরমার যুগ থেকেই। কাজেই ওপরের পোস্ট যদি আমার পোস্টের প্রতিক্রিয়ায় হয়ে থাকে, তবে এটা ঠিক বললে না।
    অবশ্য প্রচুর লোকেরই ধারণা যে পশ্চিমবঙ্গে কমুনিস্টশাসন ছিল। ওটা কমুনিস্ট শাসন নয়। একটা পার্টি যারা বাকি আর সবকটা পার্টির মতই, কেবল নামটা সিপিয়েম।
  • lcm | 83.162.22.190 | ২৫ মে ২০১৬ ১২:৩৩716657
  • কোলন-স্ল্যাশ,
    কমুনিসরা ভোলে বাবা পার করাতে যেত কি না সেই প্রসঙ্গে - কাদের কমিনুস কইছ তার ওপর নির্ভর করসে। মানে ধরো, যারা পার্টির হয়ে ভোটের সময় দেয়াল টেয়াল লিখত, বা পার্টির খুচরো কাজকম্মো করত - এমন অনেক ছেলে ছোকরাকে দ্যাখসি বই কি।
    আর নেতৃস্থানীয় লোকজনকে পায়ে হেঁটে তারকশ্বর যেতে দেখি নাই বটে - কিন্তু তর্পন করতে দ্যাখসি, ছেলের পৈতে দিতে দ্যাখসি, কালীঘাটে পুজা দিয়া পেড়া প্রসাদ আইন্যা ছেলেমেয়ের মাথায় ঠেকাইতে দ্যাখসি। বিয়েতে কংগ্রেসী পরিবারের পাল্টি ঘর হত সিপিএম কত দ্যাখসি। বেয়ানে বেয়ানে ঠাট্টার ছলে সামান্য রাজনৈতিক কথার ঠেসাঠেসি। সাধারন পার্টি সমর্থকদের কাছে মেরুকরণ শব্দটি ছিল দূরের জিনিস।
  • pi | 24.139.209.3 | ২৫ মে ২০১৬ ১২:৪১716659
  • কল্পতরু উৎসব ২০১১ র পর থেকে চালু হয়েছে।
    চব্বিশ ঘণ্টা জ্যোতিষী চ্যানেল ২০১১ র পর থেকে চালু হয়েছে।
    পাত্রপাত্রীর বিজ্ঞাপনে নর রাক্ষস দেবগণের উল্লেখ ২০১১ র পর থেকে চালু হয়েছে।

    আজকের লব্ধ জ্ঞান।

    বিটিডব্লু, ১৮ ই মে ফেবুতে এই পোস্টটি দেখে সেদিন নির্মল আনন্দ পেয়েছিলাম। লোকজনকে পোস্টটা লাইক করতে দেখেও ঃ)

    ' aj saradine j kotobar barir pasher loknath mandir e prarthana korechi bhagwan jane! communist ra bhagwan biswasi hoyna thik e.. but ajk ami chorom dharmik hyegchi...pray kore kore!
  • তিনো | 125.112.74.130 | ২৫ মে ২০১৬ ১২:৪১716658
  • উদ্যানবাটির কল্পতরু পূণ্যার্থীদের সাহায্য করার ক্যাম্প তো সিপিএম ও করে - ১ নং ward এর কমরেড দের জিগ্গেস করুন ।
  • .. | 99.35.178.104 | ২৫ মে ২০১৬ ১৩:১০716663
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে প্রতিক্রিয়া দিন