এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • একটু মন ভালো করা ব্যাপারস্যাপার, খবরটবর

    pi
    অন্যান্য | ০৫ জুলাই ২০১৬ | ২৪৯৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • pi | 127.194.10.186 | ০৩ জুলাই ২০১৭ ১৯:১১717860
  • ঘটনাগুলো মন ভালো করা ব্যাপারস্যাপার, খবরটবর নয়।তবুও একজন সাংবাদিক এভাবে ভাবছেন, অন্যদের ভাবতে বলছেন, সেটা দেখলেও ভাল লাগে।

    ঈশানী দত্তরায়ের পোস্ট।

    'মানুষ না শুধুই স্টোরি?

    সঞ্জয়#কুরুক্ষেত্র

    একটি সংবাদপত্রের অফিসের দুই তরুণ কর্মী কেঁদেই ফেলেছিল সেদিন। চোখ ভর্তি জল। গলা আটকে যাচ্ছে কথা বলতে গিয়ে।
    তাঁদের ‘কপি’ করতে বলা হয়েছিল একটি বিয়ের বিজ্ঞাপন নিয়ে। সেখানে পাত্রীপক্ষের চাহিদা ছিল বেশ অন্যরকম। সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে সুবিধা হয়নি। অগত্যা সেই পরিচয় বাদ দিয়েই কথা বলতে হয়। তাতে পাত্রীপক্ষ ধরে নেন যে যিনি বা যাঁরা ফোনে কথা বলছেন, তাঁরা আগ্রহী পাত্রপক্ষ। সেই প্রত্যাশা বুঝতে পেরেই টলমল হয়ে পড়ে দুই তরুণ-তরুণী। একটি বিনিদ্র রাত কাটে তাঁদের সিনিয়রেরও। যিনি কপিটি করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। কারণ, এই যে কপি, তার কী প্রভাব পড়বে মেয়েটির ওপর? নাম-পরিচয় গোপন রাখা হলেও ! মনে পড়ে গিয়েছিল পার্ক রোডের সেই বাড়ি নামে বিমল করের সেই গল্পের কথা, সেই মেয়েটির কথা কেতাদুরস্ত মাসির বাড়িতে রেখে যাকে প্রস্তুত করা হচ্ছিল বিয়ের জন্য, এক পাত্রকে নিয়ে সে স্বপ্ন দেখতে শুরু করলেও মাসির পছন্দ হয়নি। অতএব ‘কুলকাঁটা বুকে নিয়ে রাত’ কাটবে তার, যতদিন না মাসির কাউকে পছন্দ হয়।

    তবে এই পাপমুক্তি কিছুটা হয়েছিল পরদিন। যখন পাত্রীপক্ষের এক সদস্য সাংবাদিককে হোয়াটসঅ্যাপ করে জানিয়ে দেন, ‘আপনাদের স্টোরিটাই বেশি ভাল হয়েছে’।

    স্টোরি! হ্যাঁ নিউজ স্টোরি। সকলের আগে, বাকি সকলের চেয়ে ভাল, গভীরে গিয়ে খবর করার যে তীব্র তাগিদ ভরে রাখে যে কোনও নিউজরুম, সেখানে স্টোরির মানুষগুলোর মূল্য আসলে কী? ভাল কোট, কান্না, দীর্ঘশ্বাস, প্রতারিতের অভিজ্ঞতা মাত্র? খবর করতে গিয়ে সাংবাদিক বা সংবাদকর্মীরা কি ভুলে যাচ্ছি যে যাঁদের নিয়ে আমরা কাজ করি, তাঁরা আদতে মানুষ। আমাদের মতোই? তাঁদের ব্যক্তিগত জীবনে হামলে পড়ার অধিকার আমাদের কেউ দেয়নি।
    কেরলের কান্নুরের কিশোরীটি যেমন। মা দিনমজুর, দুই ভাইবোনের সঙ্গে রাফসিনা থাকতো মাল্লুর গ্রামে। হায়ার সেকেন্ডারিতে ১২০০ র মধ্যে পেয়েছিল ১১৮০। ফলে সাংবাদিকদের ভিড় আছড়ে পড়েছিল তার বাড়িতে। এবং পরদিন সব সংবাদপত্রের রিপোর্টে বড় হয়ে উঠেছিল তার দারিদ্রের সঙ্গে লড়াইয়ের কাহিনিটাই। গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেছিল রাফসিনা। একটি চিরকুটে সে লিখে গিয়েছিল, এতদিন নিজের পরিবারের অবস্থাটা বন্ধুদের কাছ থেকে সে লুকিয়েই এসেছে। এখন সব সংবাদপত্রের রিপোর্ট তার দারিদ্রের কথা উন্মুক্ত করে দেওয়ায় সে কী করবে? অবসাদগ্রস্ত হয়ে আত্মহননের পথই বেছে নিয়েছিল বাচ্চা মেয়েটা। যে সাংবাদিকেরা লিখেছিলেন এই রিপোর্ট, তাঁরা ঘুণাক্ষরেও ভাবতে পারেননি তাঁদের লেখার ফল এমন হতে পারে। বরং রিপোর্ট পড়়ে যে অসংখ্য মানুষ সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন, রাফসানার পড়াশোনার দায়িত্ব নিতে চেয়েছিলেন, তা তাঁদের তৃপ্তি দিয়েছিল স্বাভাবিকভাবেই। কিন্তু সাংবাদিকদের কাছে যা ‘নিউজস্টোরি’, তা যে আদতে একজন রক্তমাংসের মানুষের সুখ , দুঃখ, গর্ব, আত্মমর্যাদা, কষ্ট ও অভিমান , তা আমরা ভুলেই যাই ।
    দিল্লির যে প্যারামেডিক ছাত্রী বাসে গণধর্ষণের শিকার হয়ে অসহ্য যন্ত্রণায় মারা গিয়েছিলেন, তাঁর পরিচয় গণধর্ষিতাই। বরং তাঁর বাবা-মা তাঁর নাম প্রকাশ করলেও সাংবাদিকেরা তাঁর নাম দিয়ে দেন নির্ভয়া, কেউ বা দামিনী। যা দেখে মৃত জ্যোতি সিংহের ভাই প্রশ্ন করেছিলেন, তাঁর বোনের নাম বদলানোর, তাঁকে অন্য নামে ডাকার অধিকার, স্বাধীনতা সংবাদমাধ্যমকে কে দিয়েছে? সাংবাদিকেরা খুব শোনেননি তাঁর কথা, এখনও সেই নির্ভয়া নামই চলছে। তারই মধ্যে ব্যতিক্রম হিসাবে একটি সাময়িকপত্রের সাংবাদিক লিখেছিলেন জ্যোতি নামের মেয়েটার কথা যাঁর হরেক রকমের জুতোর সাধ ছিল, হেয়ারস্টাইল নিয়ে যিনি মাথা ঘামাতেন, প্রেমিকের সঙ্গে যিনি দেখতে গিয়েছিলেন লাইফ অফ পাই, সব মিলিয়ে একটা বাচ্চা মেয়ের কথা। তবে তা ব্যতিক্রমী লেখা। বাকিটা সেই এক বিশেষণে আটকে থাকার গল্প। কারণ, জ্যোতি তো স্রেফ স্টোরি। ভবিষ্যতের সব গণধর্ষণে, বাসে বা চলন্ত গাড়িতে গণধর্ষণে যিনি ‘রেফারেন্স’ হিসাবে ফিরবেন বারবার। তার বেশি তাঁকে মনে করা বা রাখার দায় আমাদের নেই।
    কিন্তু যিনি বেঁচে থাকেন? রবিনসন স্ট্রিটের বাসিন্দা পার্থ দের মতো? এবং তারপর মারা যান! তাঁর আত্মহননের পরও তো এই কথাটা জানাজানি হয়েছিল যে দিনের পর দিন সংবাদপত্রে কঙ্কাল কাণ্ড কঙ্কাল কাণ্ডের পার্থ দে, রবিনসন স্ট্রিটের উল্লেখ, মৃত পরিজনের সঙ্গে দিন কাটানোর যে কোনও ঘটনায় সেই রেফারেন্স টেনে আনা পার্থকে স্বাভাবিক হতে দেয়নি কখনও। নতুন বাসস্থানেও তাঁকে চিনে ফেলেছিল বাচ্চারা। অথচ নিউজরুমের অভিজ্ঞতা বলে, এধরনের কোনও ঘটনায় রবিনসন স্ট্রিটের উল্লেখ না-করাটাই নির্বুদ্ধিতার প্রমাণ হিসাবে গণ্য করা হতো।
    রবিনসন স্ট্রিটের ঘটনাই শুধু নয়, যে কোনও খুন, আত্মহনন খুব সহজে বেআব্রু করে দেয় মানুষের একান্ত ব্যক্তিগত জীবন, ডায়েরি, ভিডিও, ছবি। পরস্পরের সঙ্গে টক্কর দিতে গিয়ে আমরা ঝাঁপিয়ে পড়ি, ‘স্টোরি’র উপর, মানুষকে ছিঁড়েখুঁড়ে ব্যক্তিগত গোপনীয়তার সব আবরণ ঘুচিয়ে দিই। কারণ, আমাদের জিততে হবে। বাকি সকলের আগে, সকলের চেয়ে বেশি ব্যক্তিগত স্টোরি দিতে হবে।
    বেশ কয়েক বছর আগে কলকাতায় একটি গুলিচালনার ঘটনায় আহতের সঙ্গে কথা বলতে পাঠানো হয়েছিল এক টেলিভিশন চ্যানেলের নবাগতাকে। হাসপাতালের ওয়ার্ডে গুলিবিদ্ধকে তাঁর প্রথম প্রশ্ন, ‘‘আপনি কি এই প্রথম গুলি খেলেন?’’ উত্তরে আসে একটি গোঙানি। দ্বিতীয় প্রশ্ন, ‘‘গুলি খাওয়ার পর কেমন লাগল?’’ আহত যন্ত্রণা ভুলে চিৎকার করে ওঠেন। তখন নবাগতাকে কোনওক্রমে বার করে নিয়ে আসেন সঙ্গী ক্যামেরাম্যান। ওই চ্যানেলের এক সাংবাদিক কাহিনিটি শুনিয়ে বলেছিল, ‘‘এখন অবশ্য এমন প্রশ্নই স্বাভাবিক হয়ে গিয়েছে।’’ কী অনুভূতি হচ্ছে, সন্তানহারা, স্বামীহারাকে জিজ্ঞাসা করেই যেতে বাধে না।
    বছর কয়েক আগে অতিস্থূল বালক লোকমানের মৃত্যুর পর তার দেহের ছবি তোলার জন্য হুড়োহুড়ি ছিল নির্লজ্জ। কান্নার ছবি, রক্তের ছবি, কে কত ভাল আনতে পারেন তার একটা প্রতিযোগিতায় আমরা নেমে পড়ি সকলে। অথচ পশ্চিমের দেশগুলোতে যে কোনও জঙ্গিহানার ঘটনায় মৃতদেহের ছবি, রক্ত বর্জন হয়ে গিয়েছে অনেক আগেই। দেহের মুখ ঢেকে রাখার মতো আত্মনিয়ন্ত্রণ এসে গিয়েছে নিজেদের মধ্যেই। রক্ত, পোড়া দেহ ছাড়িয়ে কাঁপিয়ে দেওয়ার মতো ছবি খুঁজে বার করার পেশাদারিত্ব অর্জন করা গিয়েছে সেকারণেই।
    সে পেশাদারিত্বের অবশ্য অন্য আরেকটি দিকও রয়েছে। কোনও প্রাণহানির ঘটনা ‘কভার’ করতে গেলে টিভি-রেডিও সাংবাদিক কি জড়িয়ে পড়বেন? তাঁর ‘সাবজেক্ট’ যখন কাঁদছেন বা হাহাকার করছেন, তাঁর চোখেও কি জল আসতে পারে স্বাভাবিক নিয়মেই না চোয়াল শক্ত করে বলে যেতে হবে যা দেখছেন? টুইন টাওয়ারে হামলার ঘটনা সেই বাধা ভেঙে দিয়েছিল । যখন সিএনএন’এর এক সাংবাদিক ওই ধ্বংসের সামনে ভেঙে পড়েছিলেন। তারপর বিক্ষিপ্তভাবে হলেও এটা মোটামুটি মেনে নেওয়া হয়েছে যে যাঁদের নিয়ে ‘নিউজস্টোরি’ করছি, তাঁদের দুঃখে গলা কাঁপলে, চোখে জল এলে ইলিয়াড, ওডিসি অশুদ্ধ হবে না।
    টুইন টাওয়ার ধ্বংসের বর্ষপূর্তিতে গিয়ে এক রেডিও সাংবাদিকের মনে হয়েছিল, আরও কান্না চাই। শিশুর কান্না, মেয়ে জামাইকে হারানো পিতার হাহাকার।
    ফলে কাজটা সবসময় সহজ নয় একেবারেই। সাংবাদিককে খবর সংগ্রহ করতে হবে, যথাসম্ভব বেশি এবং গভীরে গিয়ে, সেই সঙ্গে মানুষের মর্যাদা রাখতে হবে অক্ষুণ্ণ। কারণ, সাংবাদিকতার শর্তে জুড়ে থাকে দায়িত্ববোধ, মনুষ্যত্ব। কোন নিউজকপি হবে, কোনটা করব না, কোন কপি করলে সমাজে উত্তেজনায় ওসকানি দেওয়া হয়, এ ভেবেও পথ চলতে হয়। সেটাই ধর্ম।
    কিন্তু ইদানীং যে ধর্ষণের কপি লিখতে গেলেও ভাবতে হয় কতটা লিখব, কী লিখব।

    মনের ভিতরে ছায়া ফেলে থাকে কিছু বিকৃত মানুষের চেহারা, যারা এই খবর পড়েই বিকৃত উত্তেজনা লাভ করতে পারে আর আড্ডায় হাসিঠাট্টায় সে চর্চার আভাস পেতে পারি আমরা যে কেউ! যে কোনও সময়!'
  • π | ৩০ মে ২০১৮ ১০:৩১717862
  • | 236712.158.8990012.177 | ২৯ আগস্ট ২০১৯ ২২:১০717865
  • !!
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা খুশি মতামত দিন