এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • একটা অ-সমাপ্ত গল্প (পর্ব - ১১)

    Kaushik Ghosh লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ৩০ নভেম্বর ২০১৩ | ১৩৬০ বার পঠিত
  • ১১।

    এক বার নক্ষত্রের পানে চেয়ে-একবার বেদনার পানে
    অনেক কবিতা লিখে চলে গেল যুবকের দল।
    পৃথিবীর পথে-পথে সুন্দরীরা মূর্খ সসম্মানে
    শুনিল আধেক কথা;…...
    …....তবু আহা, ইহাদেরি কানে
    অনেক ঐশ্বর্য ঢেলে চলে গেলো যুবকের দল;
    একবার নক্ষত্রের পানে চেয়ে-একবার বেদনার পানে।

    অন্ধকার হয়ে গেছে। শীতকালের বেলা। সাড়ে পাঁচটার মধ্যেই ঝুপ করে আলো মরে আসে। স্কুল থেকে ফিরেই চটির মাঠে ছুটেছিল গণেশ। আজ গণেশদের রয়্যাল ক্লাবের সাথে এথলেটিক ক্লাবের ফুটবল ম্যাচ ছিল। প্রচণ্ড রাফ খেলছিল এথলেটিক ক্লাবের প্লেয়াররা। খেলার শেষেও এক প্রস্থ হাতাহাতি হয়ে গেল ওদের সাথে। সেই সবের নিষ্পত্তি করতে করতেই এতটা দেরি হল। আজ কপালে দুঃখ আছে। জ্যাঠার কড়া নির্দেশ-ছটার মধ্যে বাড়িতে ঢুকতে হবে; নইলে বাড়ির উঠনের পেয়ারা গাছে ওঠো আর ডাল ভেঙে নিয়ে এস। তারপর সেই ডাল আবার ভাঙবে তোমারই পিঠে। মার খাওয়ার পরে অপরাধীর ডাক পরে ছোটো বাইরের ঘরে। ঘরটা ওদের ভাইবোনেদের পড়ার ঘরটার লাগোয়া; ওটা জ্যাঠার চেম্বার। কেটে ছড়ে যাওয়া জায়গা গুলোতে জ্যাঠা ওষুধ লাগিয়ে দেবেন নিজের হাতে।

    বেশি জোরে হাঁটতে পারছেনা গণেশ। ডানপায়ের গোড়ালিটায় লাগছে। মার খাওয়ার পর জ্যাঠাকে বলে ওষুধ নিয়ে নিতে হবে একটা। পরের ম্যাচটার আগে সারিয়ে ফেলতে হবে চোটটা। আজ অশোকটাও নেই। নইলে ওর সাইকেলে চাপলে এতক্ষণে বাড়ি পৌঁছে যেত। মনোরঞ্জন কাকু ওকে আজ কটা পোস্টার লিখতে দিয়েছেন। আজ রাতেই মারতে বেরোনোর কথা পোস্টারগুলো। আজ গণেশ ওদের সাথে যেতে পারবে কি?

    পাড়ার মধ্যে ঢুকে পড়েছে প্রায় গণেশ। মসজিদটার মিনার গুলো দেখা যাচ্ছে এদিক ওদিক থেকে ঠিকরে আসা বিদ্যুতের আলোয়। এই রাস্তাটা অন্ধকার আর এবড়ো খেবড়ো ও বটে।অবশ্য এটা ধরে আর একটু সোজা হাঁটলেই পাড়ার মোরে গিয়ে পড়বে। হোঁচট যাতে না খায় তাই একটা দেওয়াল ধরে এগুতে থাকল ও। এই দেওয়ালটার একটা জায়গায় গাই বাছুর আঁকা আছে। এখন কিছুই দেখা যাচ্ছেনা, কিন্তু আছে। গত সপ্তাহে এই রাস্তাতেই দু-দলের মধ্যে মারামারি হয়ে গেছে; একটা ছেলে মারাও গেছে। দ্রুত পা চালালো ও।

    পাড়ার মোড়ের দোকানগুলোর সিঁড়িতে বসে আড্ডা দিচ্ছে কিছু লোক। "আরে, শাস্ত্রীজী না থাকলে এ যুদ্ধ আর আমাদের জিততে হতনা , বুঝলি! আর সরকার অন্য দলের হলে এতদিনে এ শহর কবেই পাকিস্তানে ঢুকে গেছে! ছ-মাসও হয়নি, এরই মধ্যে নিমকহারাম গুলো সব ভুলে গেছে!"

    শালারা কংগ্রেস! পা চালালো গণেশ, দেরি হয়ে যাচ্ছে ওর।

    পোস্টারগুলো ঘরের মধ্যে শুকোচ্ছে। এই ঠান্ডাতেও তাই পাখা চলছে ঘরে। ছোট ছোট ইঁটের টুকরো চাপা দেওয়া পোস্টার গুলোর ওপর। গায়ের চাদরটা সামলে নিয়ে ছবিটায় মনোনিবেশ করল অশোক। ছবিটা শেষ হয়ে এসেছে প্রায়। লাল ব্যাকগ্রাউণ্ডে কালো চাইনিজ ইঙ্কের কাজ; প্রোফাইলে লেনিনের মুখ। বাবা বলেছে আঁকতে। দাড়ির কাছটায় আলতো কলম চালালো। গালের কাছটা অল্প তুবড়ে দিতে হবে, তা হলেই এক রকম দাঁড়িয়ে যাবে ছবিটা। বাবাদের পার্টি অফিসের দেওয়ালে লেনিনের যে ফোটোগ্রাফটা আছে সেটাই এনে দিয়েছে বাবা ওকে ছবিটা আঁকার জন্য। ফোটোগ্রাফই যখন আছে তখন আবার ছবিটা আঁকার কোন দরকার ছিল কি? বাবা কে অবশ্য সে কথা জিজ্ঞেস করেনি অশোক। তবে নিজের আঁকা ছবিটা ফোটোগ্রাফটার পাশে অনেক বেশি প্রাণবন্ত লাগছে দেখতে। আসলে ক্যামেরায় তোলা ছবিতে নিজের কল্পনার রঙ তো আর মেশানো যায় না!

    ছবিটা শেষ করে চেয়ারে হেলান দিল অশোক। চোখ বন্ধ করে একটু বিশ্রাম নিয়ে নিল। আজ গণেশের ম্যাচ ছিল। রেজাল্ট কি হল কে জানে! অশোক নিজে খুব একটা খেলা ধুলো না করলেও গণেশের খেলা দেখতে যায়। মাঝে সাঝে নিজেও নেমে পড়ে বটে তবে খেলা ধুলো ওর প্রথম আকর্ষন নয়।

    একবার গণেশদের বাড়ি গেলে হত বটে; খেলার রেজাল্টটা না জানা অবধি....
    কিন্তু এখন প্রায় সাড়ে সাতটা বাজে। গণেশের জ্যাঠা ভীষন কড়া মানুষ। সন্ধ্যেবেলায় ছোটোদের পড়াশোনো ভিন্ন অন্য কিছু করতে দেখলে ভয়ানক রাগ করেন। ভাবনাটা তাই পরিত্যাগই করতে হল।

    চেয়ার ছেড়ে উঠে দাঁড়িয়ে পোস্টার গুলোর দিকে তাকালো অশোক। শুকিয়ে এসেছে প্রায়। ঠাণ্ডা লাগছে। ঘরের দড়জাটা বন্ধ করতে গিয়ে ভূত দেখার মতন চমকে উঠল। দড়জায় দাঁড়িয়ে গণেশ। বুট দুটো গলায় ঝুলছে, মুখে একগাল হাসি। ”তুই চিন্তায় থাকবি তাই রেজাল্টটা বলতে এলাম-টু নিল! স্কোরারের নাম জানতে চাইবি নাকি আবার?”

    বন্ধুর হাবেভাবে হাসি ফুটল অশোকের মুখেও। বলল, বাড়ি যা শিগ্গির! তোর পিঠে আজ জ্যাঠা ডুগডুগি বাজাবেন। আর শোন, রাতে পোস্টার মারতে বেরব; জানলায় টোকা পড়লে পাঁচিল টপকে বেড়িয়ে আসিস, বুঝলি!

    গণেশ চলে গেল। পুরোপুরি শুকোলে পর পোস্টার গুলোকে পার্টি অফিসে দিয়ে আসতে হবে। কেউ না কেউ থাকবে ওখানে; বাবা বলেছে। পোস্টারে কি লিখতে হবে তা একটা পাতায় লিখেই দেয় বাবা। ওর কাজ শুধু সে গুলোকেই হুবহু কপি করা তুলির আঁচড়ে। আরেকটু বড় হলে পর বাবা বলেছে পার্টির ক্লাসগুলো করতে। পার্টির মিটিঙ শুনেছে ও দু-এক বার কিন্তু পার্টির ক্লাস গুলো ঠিক কি রকম হবে তাই ভাবে অশোক। স্কুলের ক্লাস গুলোর মতই নিরস কি? পোস্টার লিখতে বা রাতের বেলায় দল বেঁধে সেগুলোকে দেওয়ালে দেওয়ালে টাঙ্গাতে বেশ ভালই লাগে ওর। কিন্তু পার্টি ক্লাস করাটা কতটা জরুরি তা ঠিক বুঝতে পারেনা ও।

    ঘরের লাগোয়া ঝুল বারন্দাটায় এসে দাঁড়াল অশোক। ওর ঘরটা রাস্তার ওপরই। রাস্তাটা পেরোলেই গণেশদের বাড়ি। ওদের বাড়ি থেকে অনেক মানুষের কণ্ঠস্বরের টুকরোটাকরা ভেসে আসে সর্বদাই; এখনও আসছে। গণেশের বোধহয় এতক্ষণে মার খাওয়া হয়ে গেছে। বেচারা! তবে গণেশদের বাড়িতে একটা মজা রয়েছে। সকলের থাকা খাওয়া একসাথে। জেঠতুতো খুড়তুতো ভাইয়েরা একসাথে শোয় রাত্রিবেলায়; চুপি চুপি গল্প করে অনেক রাত অবধি বড়দের কান এড়িয়ে। অশোকদের বাড়িটা আকারে গণেশদের চাইতে বড়। লোকসংখ্যাও কম। সর্বদাই তাই কেমন খালি খালি। বাড়ির সামনের দিকটা অশোকদের। মাঝের অংশটা জ্যাঠার আর পেছনের দিকটায় কাকা থাকেন। শরিকদের মধ্যে সদ্ভাব থাকলেও কোথাও যেন একটা দেওয়াল রয়েছে; অশোক বোঝে।
    এসব ছাড়াও গণেশদের বাড়ির সাথে আরো একটা তফাৎ আছে অশোকদের। ওরা বোধহয় গণেশদের তুলনায় বড়লোক। এ ব্যাপারটা এতদিন মনে হয়নি কিন্তু আজকাল নানান ছোটো খাটো ঘটনায় অশোক বুঝতে পারে যে ওর বন্ধুদের চাইতে ও অপেক্ষাকৃত স্বচ্ছলতর বাপ মায়ের সন্তান। ওর না চাইতেই অনেক কিছু এসে যায় যেগুলো ওর বন্ধুরা ভাবতেও পারেনা। নতুন জামা, রঙ পেন্সিল, নিজের একটা গোটা ঘর- এগুলো গণেশ বা কিরণের নেই। ওদের এই না পাওয়া নিয়ে কোনো ক্ষোভ বা হীণমণ্যতা আছে বলেও কোনোদিন মনে হয়নি। ওরা খুব অনায়সেই অশোকের সাথে মেশে। অশোকের চাইতে ওরা কোনো অংশে খারাপ নেই। অশোক ওদের চাইতে ভালো আছে তো?

    ঘরে ঢুকে এল অশোক। টেবিলটায় গিয়ে বসল। পড়তে ইচ্ছে করছেনা আজকে। টেবিলে রাখা বই পত্র গুলো ঘাঁটছে শুধু শুধুই। টেবিলে ওর পড়ার বই ছাড়াও পার্টির পুস্তিকা, দস্যু মোহন আর সুকুমার রায়ের বই ও রয়েছে। সেগুলোর প্রতিও দৃকপাত করতে ইচ্ছে করছে না তেমন। অনিচ্ছাভরেও একটা পুরনো পুস্তিকা তুলে নিল অশোক। হীরেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়ের 'মার্কসবাদ ও মুক্তমতি'। পাঁচ বছর আগেকার লেখা। বাবা সর্বদাই বলত, হীরেন বাবুর মতন পণ্ডিত ব্যক্তি হয়না। ওনার সাথে সাক্ষাতের অনেক গল্পও শোনাত। আজকাল বাবা আর তেমন কিছু বলে না ওনার সম্পর্কে। এখন ওনারা অন্য পার্টিতে, দেখা সাক্ষাত হয়না বোধহয় তেমন!

    পোস্টার গুলো শুকিয়ে গেছে। ইঁটের টুকরোগুলো সরিয়ে পোস্টারগুলোকে এক জায়গায় করতে লাগল ও। পাখার হাওয়ায় একটা পোস্টার লাট খাওয়া ঘুড়ির মতন এদিক ওদিক করতে করতে বারন্দাটায় গিয়ে পড়ল। এক ছুটে সেটাকে করায়ক্ত করল অশোক। পোস্টারটার দিকে তাকিয়ে রইল কিছুক্ষণ। তারপর কি মনে হওয়াতে ওটাকে উড়িয়ে দিল বারন্দা দিয়ে। পোস্টারটা অল্প অল্প উড়তে উড়তে যাচ্ছে। মুখ ঘুরিয়ে নিল অশোক। ওটা কোথায় গিয়ে পড়ল তা দেখতে চায়না ও। বরং এটা ভাবতে ওর ভালো লাগবে যে কাল সকালে সদর ঝাঁট দিতে গিয়ে কেউ হয়ত দেখবে পোস্টারটাকে। হাতে তুলে নিয়ে পড়বে ওর নিজের হাতে আঁকা পোস্টারের লেখাগুলোকে - দিল্লি থেকে এল গাই, সঙ্গে বাছুর সিপিআই।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ৩০ নভেম্বর ২০১৩ | ১৩৬০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • manoj bhattacharya | 152.255.59.185 (*) | ৩০ নভেম্বর ২০১৩ ০৮:১৭46081
  • কৌশিক,

    অনেকদিন পরে এখানে আপনার সেই অসমাপ্ত গল্পের ১১ পর্ব দেখতে পেলাম ! খুব ভালো লাগলো ! এসে গেছেন একেবারে আশির দশকে ! - দেখি, সময় করে আবার পড়ব সব গুলো । লেখাগুলো খুবই ইন্টারেস্টিং !

    মনোজ
  • kaushik | 190.215.159.43 (*) | ০১ ডিসেম্বর ২০১৩ ০১:৪৩46082
  • মনোজদা,
    আশি নয়, আরো খানিকটা আগের ঘটনা। দেখছেন না দেওয়ালে দেওয়ালে গাই-বাছুর আঁকা রয়েছে (হাত নয়)।

    স্লোগানটাও লক্ষ্য করুন! :))

    ভালো থাকবেন।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। মন শক্ত করে মতামত দিন