এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • আলফা, জিতেন দত্ত এবং এন-আর-সি

    Saikat Bandyopadhyay লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯ | ২৬১৯ বার পঠিত
  • হ্যাঁ, এরই মধ্যে অসমীয়া উগ্র জাতিয়তাবাদীরা আসরে নেমে পড়েছেন। অসমীয়া পত্রপত্রিকায় চলছে খুল্লমখুল্লা জাতিরক্ষার আহ্বান। খিলঞ্জিয়াদের নিষ্ক্রিয়তা ত্যাগ করে জেগে ওঠার আহ্বান।

    আলফা নেতা জিতেন দত্ত সামাজিক মাধ্যমে জানিয়েছেনঃ

    "ছয় বছরের আসাম আন্দোলন, চল্লিশ বছরের প্রতীক্ষা আর চৌদ্দশ কোটি টাকা খরচ করে বাংলাদেশীদের স্বদেশী বানানো হল। কাল পর্যন্ত ভয়ে ভয়ে থাকা বাংলাদেশীরা এখন বুক ফুলিয়ে সামনে দাঁড়িয়ে জমির অধিকার চাইতে পারবে রাজনৈতিক অধিকার চাইতে পারবে। পাল পাল সন্তানের জন্ম দিয়ে, দশ বছরের ভেতর আমাদের দ্বিগুণ জনসংখ্যা নিয়ে অধিকার প্রতিষ্ঠা করবে। ফলে আজ থেকেই ধ্বংস ক্রিয়ার শুভারম্ভ হলো। ক্ষমা করো হে শহীদেরা।"

    একই সঙ্গে তিনি খিলঞ্জিয়াদের কর্তব্য সম্পর্কে আটটি বিষয়ও লিখে দিয়েছেনঃ

    "১। প্রতিটি খিলঞ্জীয়া বহিরাগতদের জমি বিক্রি করা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করুক। বা বাধার সৃষ্টি করুক।
    ২। যে সব খিলঞ্জীয়া আগে থেকেই সন্দেহযুক্ত বাংলাদেশিদের কৃষিকাজ করার জন্য দিয়েছিল আধি তে নিয়োগ করেছিল, সেই জমি নিজের হাতে নিয়ে আসুন।
    ৩। বরপেটার সত্রের যেসব জমি মিঞারা দখল করে আছে সেগুলো দখলমুক্ত করতে চলুন।
    ৪। জন্মনিয়ন্ত্রণের জন্য একটি কঠোর আইন বানানোর জন্য প্রত্যেকে সরকারের কাছে দাবি উত্থাপন করুক। এটি অত্যন্ত জরুরী।
    ৫। আসুন আমরা সিদ্ধান্ত নিই যে আজকের পর থেকে কোন সন্দেহযুক্ত শ্রমিককে (এনআরসি তে নাম থাকলেও) আমরা কাজে লাগাবো না বা কাউকে লাগাতেও দেবো না ।
    ৬। আসামের চরে যারা মাটির জমি দখল করে আছে সেই গুলি দখলমুক্ত করার জন্য সরকারের কাছে দাবি জানানো হোক।
    ৭। নিজের প্রয়োজনীয় সামগ্রী নিজে উৎপাদন করবো নইলে অনাহারে থাকবো, এই নীতিতে অর্থনৈতিক সংগ্রাম করতে প্রতিটি যুবক ঝাঁপিয়ে পড়ুক।
    ৮। চর এলাকায় সন্দেহযুক্ত মানুষের উৎপাদন করা কোন ধরনের শাকসবজি আমরা কিনবো না এই সংকল্প গ্রহণ করুন। এই ধরনের সিদ্ধান্ত যদি খিলঞ্জীয়া অসমীয়া না নেয়, তাহলে অসমীয়া জাতিও বাঁচবে না।"

    পরিস্থিতি কোনদিকে যাচ্ছে বোঝার জন্য আর রাজনৈতিক বোদ্ধা হবার প্রয়োজন পড়েনা। বিজেপি এবার এন-আর-সি করে অসমীয়াদের বোঝাতে চেয়েছিল, তাদের দীর্ঘদিনের বঙাল খেদার অ্যাজেন্ডা এইবার সফল হতে চলেছে। আর বাঙালি হিন্দুকে বোঝাতে চেয়েছিল, এইবার স্রেফ মুসলমান বিতাড়ন হবে, হিন্দু বাঙালির জীবনে সুখ ও শান্তি নেমে আসবে। কোন যাদুমন্ত্রবলে উভয় জাতি বা সম্প্রদায়কে একসঙ্গে টুপি দেওয়া যায় জানা না গেলেও, দেওয়া যে গিয়েছিল, ভোটের ফলে সে তো দেখাই যায়। অবশ্য বিরুদ্ধে কোনো মতও ছিলনা, ফলে বিজেপির ন্যারেটিভ একেবারে ফাঁকা মাঠে গোল দেয়। এই দুটি অ্যাজেন্ডা যে একবিন্দুতে মিলতে পারেনা, এন-আর-সি বস্তুটাই জান্তব, অমানবিক, এই সোজা কথাটি বলার মতো সাহস মধ্য এবং বাম পক্ষীয়রা নিতে পারেননি। খুব সম্ভবত অসমীয়া সংখ্যাগরিষ্ঠতার মোহ এবং ভোটের রাজনীতি তাঁদের কঞ্ঠ রুদ্ধ করেছিল। ফলশ্রুতিতে বিজেপি ড্যাং ড্যাং করে নিজের অ্যাএন্ডা নিয়ে বেরিয়ে যায়। বিরোধীরা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখেন। লেজুড়পনার যা অবধারিত ফল।

    কিন্তু যা হবার ছিল তা হয়নি। অসমীয়া উগ্রজাতিয়তাবাদ এবং বিজেপির মুসলমান বিতাড়ন এক বিন্দুতে এসে মেলেনি। এন-আর-সির বিরুদ্ধে সবচেয়ে সোচ্চার এখন অসমীয়া উগ্রজাতিয়তাবাদ এবং হিন্দু বাঙালি সংগঠনগুলিও। এখনও মধ্য ও বামরা বসে বসে দেখছেন, এমনকি এন-আর-সি বিরোধিতার ব্যাটনও তাঁদের হাত থেকে ফস্কে গেল। তাতে অবশ্য বিশেষ কিছু এসে যাচ্ছে বলেও মনে হয়না। কারণ সর্বভারতীয় স্তরের নেতারা এখন কাশ্মীর নিয়ে ব্যস্ত আছেন। কাশ্মীরে প্রতিনিধিদল পাঠানোর জন্য যে চেষ্টার তীব্রতা, সর্বভারতীয় নেতাদের সেখানে পৌঁছনোর যে ইচ্ছা, তার কানাকড়িও আসামের ক্ষেত্রে লক্ষ্য করা যাচ্ছেনা (কাশ্মীর খুব জরুরি বিষয় নিঃসন্দেহে, কিন্তু আসামও কি নয়?)।

    এখনও পর্যন্ত বিরোধীপক্ষের যে ন্যারেটিভ দেখা যাচ্ছে, তা হল কোনোক্রমে বিষয়টিকে ধর্মীয় সংখ্যালঘুত্বের খোপে ফেলে দেওয়া। ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের উপর অত্যাচার হচ্ছে, এইটা প্রমাণ করতে পারলে তাঁরা নিশ্চিন্ত বোধ করেন, কারণ, ওইটাই 'বাঙালি' বা 'বাঙ্লা' শব্দগুলো উচ্চারণ করতে হয়না। এঁদের মধ্যে যাঁরা বাম, তাঁদের কোনো এক অজ্ঞাত কারণে ধারণা, জাতিসত্ত্বাত আওয়াজ মানেই 'বুর্জোয়া চক্রান্ত' জাতীয় কিছু একটা। অনুন্নত দেশে বাম আন্দোলনের ঘরানাটাই আসলে 'গণতান্ত্রিক' আন্দোলনের স্তর, সমস্ত বুর্জোয়ারাই সেখানে অচ্ছুত কিছু নয়, এসব তাঁদের আকরগ্রন্থে লেখা থাকলেও কেউ সেসব পড়েছেন টড়েছেন বলেও মনে হয়না। এ তো তত্ত্বের কথা, বাস্তব রাজনীতিতেও তাঁদের অবস্থান নেবার ক্ষমতা সম্পর্কে আলাদা করে কিছু না বলাই ভালো। আর মধ্যপন্থী যাঁরা, তাঁদের পূর্বজরাই আসাম অ্যাকর্ড নামক কান্ডটি ঘটিয়েছিলেন, তাঁদেরও আর বিরোধিতা করার মতো কোনো মুখ নেই। তাঁরাও ওই 'শক্তিশালী কেন্দ্র' এবং 'বৃহৎ ভারতীয় জাতিয়তাবাদ' এসব মোহেই আচ্ছন্ন। বহিজাতিক এই রাষ্ট্রের কাঠামোটাই তাঁরা ধরতে পেরেছেন বলে বোধ হয়না। এবং এই দুই শক্তিই ৪৭ সালে একটা আস্ত জাতিকে, বাঙালি জাতিকে টুকরো-টুকরো করে ফেলার খেলায় অংশগ্রহণ করেছিলেন। ফলে এ ছাড়া অন্য কিছুও তাঁদের কাছে প্রত্যাশিত নয়।

    ফলত, এই মুহূর্তে নতুনতর রাজনৈতিক সমীকরণের প্রয়োজন হয়ে পড়েছে। যা চরিত্রে তথাকথিতভাবে 'আঞ্চলিক', জাতিসত্ত্বানির্ভর, ভারতীয়ত্বকে যা একটি রাষ্ট্রপরিচয় হিসেবে দেখে, তার বেশি কিছু নয় (এবং একই সঙ্গে গোটা ভারতীয় উপমহাদেশ নিয়েই একটি কনফেডারেশন গোছের কাঠামোর আবাহনও জরুরি, কিন্তু সেটা এই লেখার বিষয় নয়)। এই আঞ্চলিক কাঠামোর উত্থান ছাড়া, বাঙালি জাতির আর সম্মানসহ টিকে থাকার সম্ভাবনা আছে বলে মনে হচ্ছে না।

    পুঃ এখানে জিতেন দত্তর লেখার লিংক দেওয়া হল। লেখাটি অসমীয়ায়। পড়ে বোঝা যাচ্ছে, কিন্তু আমি অনুবাদ করার ঝুঁকি নিইনি। অনুবাদটি পার্থপ্রতিম মৈত্রের একটি ফেসবুক পোস্ট থেকে নেওয়া।

    https://assam.nenow.in/ulfa-leader-jiten-dutta-gives-some-points-to-save-greater-assamese-society/
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯ | ২৬১৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • | 236712.158.676712.124 (*) | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ০৪:৪৪47632
  • এই আগুন থামার কোনই লক্ষণ নেই। একটা পোস্টারও দেখি নি say NO to NRC বলে, কাজেই নেতারা পদ্ধতিগত ত্রুটি নিয়েই ব্যস্ত। জিনিষটাই যে পৈশাচিক সেটা কেউই বলছে না।

    এই ব্লগে অবশ্য আমার ধারণা কিছু লোক এসে গালাগালি করবে।
  • S | 236712.158.780112.72 (*) | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ০৮:০০47633
  • সমস্যা হলো যে বাঙালীদের খেদানোর প্রচেষ্টা চলছে, তারা দলে দলে বিজেপিকেই ভোট দিচ্ছে। বাঙালীদের মধ্যে তো বাম/কঙ্গের ভোট নগণ্য।
  • aranya | 347812.245.2356.102 (*) | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ০১:৫৫47634
  • NRC-ব্যাপারটাই অমানবিক, পৈশাচিক - এটাই মূল বক্তব্য হওয়া উচিত ছিল বিরোধীদের।
    ভারতের মত দেশে এত গরিব মানুষ, অনেকেরই কাগজ পত্র থাকে না নাগরিকত্ব প্রমাণ করার, আমার নিজেরই বার্থ সার্টিফিকেট ছিল না -সুপ্রীম কোর্ট কেন এদিক-টা ভেবে দেখল না, সেটাও আশ্চর্য।
  • aranya | 347812.245.2356.102 (*) | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ০১:৫৭47635
  • পাল পাল সন্তানের মিথ-টা জিতেন বাবুরা এখনও চালিয়ে যাচ্ছেন !
  • avi | 236712.158.1234.135 (*) | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ০২:৪০47637
  • সুপ্রিম কোর্ট আর কত ভাববে? এদিকে কত ঠাণ্ডায় শ্রীনগরে বেরোতে ইচ্ছে হতে পারে, না বেরোলেই বা কী - তাও তো সুপ্রিম কোর্টকেই ভাবতে হচ্ছে। প্লাস শোনা যায় বিচারকেরও একটা অগপ লিগ্যাসি আছে।
  • | 236712.158.676712.162 (*) | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ০৫:১৫47638
  • সৈকত এর লেখা, পার্থ প্রতিম বাবুর লেখা, দেবর্ষি দাশ এর 'আরেক রকম' আর এখানকার প্রবন্ধ, অনিন্দিত ঘোষাল এর সম্প্রতি আবাপ তে বেরোনো প্রবন্ধ, আর এই নীচের লিংক ওয়ালা প্রবন্ধটি, আজকের আবাপ তে, জয়দীপ বিশ্বাস এর, এই প্রবন্ধ তিন চারটি একটু অন্যরকম , এন আর সি, এতটাই ঘৃণা প্রসূত প্রশাসনিক এবং ইমরাল, যে তার সেই ইমরালিটি কে নিয়েই মূল আলোচনা হবে, অন্তত সেন্সিবলে ব্যক্তিবর্গ দের পক্ষ গুলি থেকে সেটাই স্বাভাবিক। কিন্তু এই প্রবন্ধ গুলো তে একটা হিস্টরিকাল অ্যানালিসিস এর প্রচেষ্টা আছে।

    নতুন প্রজন্ম যাঁরা ভারতের স্বাধীনতা উত্তর ইতিহাস কে মাথা ঠান্ডা করে দেখতে চান, এই সব লেখা তাঁদের রিডিং লিস্টে থাকা উচিত। অবশ্য এই মেসেজ সবার উপযোগী হবে না, বিচিত্র লোক জনের সমাগম সর্বত্রই।



    https://www.anandabazar.com/editorial/assam-nrc-is-nothing-but-a-political-tool-for-the-political-parities-1.1043260
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে মতামত দিন