এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • Sakyajit Bhattacharya | 11.39.39.85 (*) | ২৯ এপ্রিল ২০১৬ ০৭:২৪51994
  • বিষাদগণিকা কি তোমার কয়েনেজ? না কোনো বাঙ্গলা অনুবাদে ছিল? খুব ভাল লাগল শব্দটা। লেখাটাও।
  • Sakyajit Bhattacharya | 11.39.39.85 (*) | ২৯ এপ্রিল ২০১৬ ০৭:২৭51995
  • ওপরের কমেন্ট রোবুর। নাম লেখার বাস্কো আসছে না। মন্তব্য লিখে সাবমিট করলে মূল লেখকের নাম চলে আসছে। সেশন ঘেটে গ্যাছে মনে হয়।
  • Sakyajit Bhattacharya | 11.39.61.48 (*) | ২৯ এপ্রিল ২০১৬ ০৭:২৭51996
  • এই শাক্যজিৎ আমি নই। কোনো বাগ ঢুকেছে আবার।

    বিষাদগণিকা আমার কয়েনেজ না। মার্কেজের মেলাংকলি হোর-এর বাংলা অনুবাদে কেউ এই শব্দটি ব্যবহার করেছিলেন। কে ভুলে গেছি। সৈকতদা হতে পারে, বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য্য হতে পারেন (উনি কয়েকটা মার্কেজ চমৎকার অনুবাদ করেছিলেন), আবার আমিও হতে পারি :) তবে মোস্ট প্রবাবলি আমি নই
  • ঈশান | 214.54.36.245 (*) | ২৯ এপ্রিল ২০১৬ ০৭:৩১51997
  • রোবু রোবু। তুমি একটু ভিউ সোর্স করে এইচ টি এম এল টা দেখে আমাকে পাঠাবে?
  • Debarshee | 212.142.77.44 (*) | ৩০ এপ্রিল ২০১৬ ০১:৩০52005
  • শেয়ার করছি ।
  • সায়ন্তন ব্যানার্জী | 132.163.37.244 (*) | ৩০ এপ্রিল ২০১৬ ০১:৫৭51998
  • শাক্যজিৎ, আমি এই সাইটের নিয়মিত পাঠক নই। হঠাৎ অন্য একটি লিংক থেকে এই লেখাটিতে এসে পরেছি। পড়ে ভীষণ আনন্দ পেলাম। আমি খুবই মাঝারিমানের পাঠক। আমার আলোচনা বা সমালচনার কোন গুরুত্ব নেই। তাই নিখাদ ভাললাগাটাই জানান দিলাম। মনে পরে গেল, একদিন টিউশনের শেষে তোর পাড়ায়, তোর বাড়িতে গেছিলাম। কাকিমা অনেক মিষ্টি, জল খাইয়েছিলেন। সেটা আজ থেকে ১৫-১৬ বছর আগে। তখনই রিয়াল এস্টেট-এর হাঙরগুলো তোদের পাড়ার দিকে দাঁত বাড়িয়েছে। ভালো থাকিস। ভালো ভাবিস।
  • blank | 96.12.0.135 (*) | ৩০ এপ্রিল ২০১৬ ০২:৫৪52006
  • খুব ভালো লাগলো শাক্য
  • | 127.194.4.1 (*) | ৩০ এপ্রিল ২০১৬ ০৪:২৮51999
  • দুরন্ত লেখা।
  • Sakyajit Bhattacharya | 11.39.20.224 (*) | ৩০ এপ্রিল ২০১৬ ০৫:২৮52000
  • সায়ন্তন, জমি হাংগররা পেছনের ঝিলটা বোজাতে চেয়েছিল। কিছুটা বুজিয়ে বেআইনি নির্মাণ-ও এগিয়েছিল। এবং তারপরেই এক জমি হাংগর হার্ট অ্যাটাকে মারা গেল :)

    এটা উন্নয়নের কাণ্ডারীদের কাছে ম্যাজিক লাগবে। শহরতলীর স্বাভাবিক বাস্তবতা :)
  • কল্লোল | 125.185.148.253 (*) | ৩০ এপ্রিল ২০১৬ ০৬:০৬52001
  • লেখাটা মন ভালো করে দেয়। এই "উন্নয়ন"এর চাকা পিছনে ঘোরানোর কথা ভাবার মানুষ সংখ্যায় বাড়ছে। এটাই আশার।
  • রৌহিন | 113.42.127.92 (*) | ৩০ এপ্রিল ২০১৬ ০৬:৫২52007
  • কল্লোলদা একটা জরুরী কথা বলেছেন - এই চাকা ঘোরাতে চাওয়া মানুষ, একটু একটু করে হলেও সংখ্যায় বাড়ছে। আশা অনন্ত -
  • pi | 192.66.22.142 (*) | ৩০ এপ্রিল ২০১৬ ০৭:১৫52002
  • বড় ভাল লাগল লেখাটা। মন খারাপও হল।এরকম উল্টো হাঁটতে কিম্বা চাইলে জেলিফিশ হয়ে থাকতে চাইলেই বা দিচ্ছে কে ? কিছু ইচ্ছে ছাড়া আর সব জায়গা থেকেই এ মডেল ঠাঁইনাড়া।

    শহরতলি, মফস্বলে ছুটিতে যাওয়া ছাড়া এখন আর সেভাবে থাকাই হয়না। যতটুকু থাকি, চেটেপুটে খাই। এখনো থেকে যাওয়া শহরতলি, মফস্বলি চিহ্নগুলোকে।
    তবে যেসব জায়গা থাকি, তারা আরো দু তিন চার, কিম্বা আরো অনেক অনেক 'পিছিয়ে'। ছোট ছোট শহর, তাদের শহরতলি, যা বড় শহুরেদের কাছে গ্রামই মনে হবে। কিম্বা কখনো গ্রামে, কখনো একেবারেই এঁদো পচা গাঁয়ে।
    ভাল লাগে। আর ভাল লাগে ছোটবেলার চিহ্নগুলোকে আবিষ্কার করতে।
    অসুবিধা অনেক হয়তো। সেসব দেখেশুনে সময় এখানেও স্থির হয়ে থাকুক, বলতে পারিনা। কিন্তু সেইসব সুবিধে আসতে যাওয়াই মানে গিলে খাওয়া, মাঝামাঝি কিছু হয়না কেন এইটা বুঝিনা। ঐ গিলে খাওয়ার থেকে বোধহয় এই থেমে থাকাকেও প্রেফার করবো, অসুবিধে টিধে নিয়েও।
    আমার জানলার বাইরে এখন কচুরিপানা, মাছরাঙা। এখনো স্থির।
  • ঈশান | 183.21.199.39 (*) | ৩০ এপ্রিল ২০১৬ ০৮:৫১52008
  • সিঙ্গুরে প্রচুর ফ্ল্যাটবাড়ি হচ্ছে। এবং সেগুলো সস্তা না। কেন কে জানে।
  • আশিস দাস | 212.142.82.111 (*) | ৩০ এপ্রিল ২০১৬ ০৯:৩৩52003
  • আজন্ম মফস্বলে বেড়ে ওঠা। গত ১৫-১৬ বছর ধরে ধীরে ধীরে বদলে যেতে দেখেছি চারপাশটা। গল্পের মত এরকম হলে মন্দ হয়না! অনবদ্য লেখা।
  • Sakyajit Bhattacharya | 11.39.21.211 (*) | ৩০ এপ্রিল ২০১৬ ১২:১১52004
  • এটা গল্প নয়। একদম সত্যি।
  • i | 134.149.161.219 (*) | ০১ মে ২০১৬ ০২:১৩52010
  • বিষাদগণিকা শব্দটা সম্ভবতঃ অঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুবাদে দেখেছি-২০০৮ নাগাদ প্রকাশিত কবিতীর্থ মার্কেজ সংখ্যা ছিল-সেখানেই ছিল 'আমার স্মৃতির বিষাদ গণিকারা'; পরে আলাদা বই হয়ে বেরোয় (কারিগর প্রকাশন?)
    বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য্য মার্কেজ অনুবাদ করেছেন তবে মেমরিজ অফ মাই মেলাঙ্কলি হোরস অনুবাদ করেন নি মনে হয়।
  • i | 134.149.161.219 (*) | ০১ মে ২০১৬ ০২:১৪52011
  • সম্ভবতঃ লিখলাম কারণ ২০০৮ এর কবিতীর্থ খুঁজে পেলাম না, কিনেছিলাম মনে আছে।
  • Tim | 108.228.61.183 (*) | ০১ মে ২০১৬ ০২:১৮52012
  • ও তাই ভাবছিলাম কোথায় পেয়েছি শব্দটা। ভাবছিলাম মনের ভুল
  • i | 134.149.161.219 (*) | ০১ মে ২০১৬ ০২:২১52013
  • রোবু জিগালেন, শাক্যজিতের কনফ্যুশন হ'ল তাই জানালাম।

    শাক্যজিতের গদ্য যথারীতি অত্যন্ত সুন্দর।
  • Sakyajit Bhattacharya | 11.39.21.219 (*) | ০১ মে ২০১৬ ০৪:৩৩52014
  • হাইওয়ের কাছে ফ্ল্যাট বা বাড়ির দাম বেশি হবেই। এছাড়াও যদি ফ্লাইওভার বা ব্রিজের কাছাকাছি জমি হয় তার দাম হু হু করে বাড়বে। মফস্বলে আর যে ফ্যাক্টর কাজ করে তা হল জলাজমি ধানীজমি না কি গোটা মৌজা শক্ত এঁটেল। জলাজমির দাম সবথেকে কম হয়। যে কারণে কলকাতার পাশে হয়েও ভাংগর বা বাখরাহাটের জমির দাম প্রচুর কম আবার অনেক দূরে হয়েও সিংগুর বা রাণাঘাটের জমির দাম বেশি।

    আবার কলকাতা বা মফস্বলে যেমন বর্ডার অঞ্চলে আর যে ফ্যাক্টর প্লে করে তা হল জায়গাটা কলোনী এরিয়া কি না। কলোনী এলাকার ফ্ল্যাট ম্যাক্সিমাম টাইম সাধারন দামের আর্ধেকে পাওয়া যায় । কিন্তু প্ল্যান স্যাংশনড থাকে না। কারণ জমি পারচেজড নয়, অকুপায়েড।

    এসবই কুবেরের জানা আছে, তার কাছ থেকেই শোনা :)

    আই কে ধন্যবাদ। সম্ভবত কবিতীর্থতেই এই কয়েনেজটা দেখেছি। অথবা এবং মুশায়েরাতে
  • Tim | 108.228.61.183 (*) | ০১ মে ২০১৬ ০৪:৪৯52015
  • হ্যাঁ, অকুপায়েড জমিতে ফ্ল্যাট হলে ব্যাঙ্ক লোন দিতে চায়না। দাম কম হওয়ার অন্যতম কারণ (সম্ভবত)।
  • de | 24.96.174.203 (*) | ০১ মে ২০১৬ ০৫:৫১52016
  • আরিব্বাস - আমাগো পাড়ার ঝিল তো! তবে কিনা সংস্কার না হয়ে হয়ে খুবই খারাপ অবস্থা তার। ঐ ঝিলের পাশে বিপ্রদাস ঘোষাল বাবুর কাছে ইংরাজী পড়তে যেতাম। অনেক দিন খোঁজ নেওয়া হয় না, স্যার কেমন আছেন কেজানে। মাধ্যমিকে রেজাল্ট বেরনোর পর "দুনিয়া কাঁপানো দশটি দিন" উপহার দিয়েছিলেন।

    শাক্য আমাদের পুরনো পাড়া তুলে আনে, মাঝে মধ্যেই! খুব ভালো লাগলো -

    ধাওয়ান কলোনীর মাঠ, বাঞ্ছারামের বাগান - সব দেখি এখন ঘুপচি ঘুপচি ফ্ল্যাট বাড়িতে ভর্তি। আমাদের ওইসব এলাকায় দুপা হাঁটলে একটা করে পুকুর ছিলো। এখন কোন পুকুর নেই। কালীতলার পুকুরটা দেখি টিমটিম করে বেঁচে আছে - আর ওই ঝিল।
  • Sakyajit Bhattacharya | 11.39.20.92 (*) | ০১ মে ২০১৬ ০৬:২৩52031
  • দে, ওই ঝিল সংস্কার হয়ে জেল্লা খুলে গেছে। এখন দেখলে চিনতেই পারবেন না :) বিজি স্যার-ও ভাল আছেন। ওনার ছেলে দুষ্টূদার সাথে একটু আগেই আড্ডা মেরে ফিরলাম
  • Ekak | 53.224.129.49 (*) | ০১ মে ২০১৬ ০৭:১৭52017
  • আমাদের পাড়া গঙ্গার কাছেই হওয়াতে এখনো দৌরাত্ম কম । তবে মাঠগুলো কমতে কমতে এখন এক আঙ্গুলে শেষ । উন্নয়ন ফুন্নয়্ন কিছু দেখিনা এর মধ্যে , পালে পালে মানুষ , শুওরের গ্লোরিফায়েদ খোয়াঁড় । পয়সা আছে তাই তেরপল টাঙিয়ে না হেগে ঘরের মধ্যে হাগে । সভ্যতার নাম এটাচড বাথরুম :|
  • dc | 132.174.116.211 (*) | ০১ মে ২০১৬ ০৮:২৪52018
  • আমি বড়ো হয়েছি সন্তোষপুরে। খুব জমজমাট জায়গা, অন্তত রাত বারোটা অবধি রাস্তাঘাট গমগম করে। হাতের কাছে হাজারটা দোকান, সমস্ত রকম সুবিধা। প্রচুর বাস, ট্যাক্সি, রিক্সোর ভিড় লেগেই আছে, দিনেরাত্রে কোন সময়ে পাব্লিক ট্রানসপোর্ট পাবার অসুবিধে নেই, রাতির দুটোয় হার্ট অ্যাটাক হলেও সাথে সাথে ট্যাক্সি করে বাইপাস দিয়ে হাসপাতালে পৌঁছে যাবার অসুবিধে নেই। এরকম জমজমাট জায়্গা, ফ্ল্যাট বাড়ি, মানুষের ভিড় ছেড়ে অন্য কোথাও থাকার কথা আমি ভাবতেও পারিনা। এখন যেখানে থাকি সেখানেও হাতের কাছে কয়েকটা সুপারস্টোর আছে, বেশ কয়েকটা রেস্টুরেন্ট আছে, মিনিট পাঁচেকের মধ্যে অ্যাপোলোর একটা হাসপাতাল আছে। বাড়ি থেকে বেরিয়েই ওলা বা উবের কল করে নেওয়া যায়। এই সমস্ত নাগরিক সুযোগ সুবিধা, নানারকম পরিষেবা, ব্যাস্ততা, এই সব ছাড়া কোন জায়্গায় থাকার কথা ভাবতেই পারিনা।
  • Ekak | 53.224.129.49 (*) | ০১ মে ২০১৬ ০৮:৪৯52019
  • এই সমস্ত ফেসিলিটি রেখেও একটা প্ল্যানদ সিটি হতে পারে । যেখানে ট্রান্সপোর্ট থাকবে কিন্তু কালো ধোয়া মুখের ওপর পেদে দিয়ে চলে যাবেনা । চওরা সাইডওয়াক দিয়ে মানুষের হাঁটার নিশ্চিন্তি থাকবে । বাইসাইকেল ট্র্যাক থাকবে গাছের তলা দিয়ে। রেস্তরান্ট এ বসে রাস্তার ধুলোর টপিং এসে পরবেনা খাবারে । নগরায়ন এক জিনিস আর ইঁট পাথরের ঘিঞ্জি বস্তি বানানো আরেক। এগুলো উন্নয়নের নামে পিটুলি গোলা যা নিয়ে আমরা তৃতীয় বিশ্বের লোকেরা শান্ত থাকি । ট্রান্সপোর্ট আর রোড এর অবস্থা যদি সত্যি ভালো হত তাহলে লোকে একশো মাইল ড্রাইভ করে অফিসে আসতো নেইবারহুড থেকে । গ্রামেও বহুতল হোক । হোক না । সমস্যা তো সেখানে নয় । নগরায়ন এর নামে ছোট ছোট পকেটে লক্ষ লক্ষ মানুষ কে ঘর গুঁজে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে থাকতে বাধ্য করা হচ্ছে। একটা করে ইকনমিক জোন হয় আর তার চারপাশে সবাই ফ্ল্যাট খোঁজে । কারণ রাস্তা -ট্রান্সপোর্ট এত বাজে যে রোজ দূর থেকে ড্রাইভ করার কথা ভাবাই যায়না । আমরা যখন বাড়ি কিনি তখন তো শুধু স্পেস টুকুর পয়সা দি না । বাতাস এর পয়সা দি । কিরকম ভিউ পাওয়া যাবে জানলা দিয়ে তার ও পয়সা দি । সামনের গাছে কোকিল ডাকলে তারও পয়সা দি ।তারপর বাতাসে ধোয়া মিশতে থাকে । আন প্ল্যানড বিল্ডিং উঠে ভিউ কেড়ে নেয়।কোকিল পালিয়ে যায় । এগুলো তো লস । আমরা লস গুলোতে অভ্যস্ত হয়ে যাবো ক্যানো। সরকারী কর্মচারী রা টাকা খেয়ে প্ল্যান সান্গ্ষণ করবে আর আমরা ক্রমশ একটা দেশলাই বাক্সের মধ্যে চোখ কান বন্ধ করে থেকে যাবো এটা কনসিউমার হিসেবেই আন্কন্শাশ্নেস এর পরিচয় । পিটুলি গোলায় অভ্যস্ত হয়ে যাওয়া কোনো কাজের কথা না ।
  • dc | 132.174.116.211 (*) | ০১ মে ২০১৬ ০৯:০৮52020
  • একদম একমত। নগরায়ন, সবুজায়ন, প্ল্যানড সিটি, এগুলো একসাথে হওয়া উচিত। রাস্তার দুপাশে সারি দিয়ে গাছ লাগানো উচিত, কাছেপিঠে কয়েকটা পার্ক থাকা উচিত। আমি এখন যেখানে থাকি সেখানে গাছপালা, পার্ক সবই আছে। সকালে হাঁটতেও ভাল্লাগে। যদিও সন্তোষপুরের ঘিঞ্জি পরিবেশে বড়ো হয়েছি বলে ওটাও ভাল্লাগে, মানে ছোটবেলার অভ্যেস। তবে এমনিতে রাস্তাঘাটে গাছপালা অবশ্যই থাকা উচিত, তাতে এলাকাটা দেখতেও সুন্দর হয়। কলকাতায় গোলপার্ক থেকে সাদার্ন অ্যাভিনিউর রাস্তাটা যেমন বেশ সুন্দর। তবে সব রকম পরিষেবা হাতের কাছে পাওয়াটাও অবশ্যই একটা ক্রাইটেরিয়ন।
  • যা করিতে হইবে | 119.201.154.184 (*) | ০১ মে ২০১৬ ০৯:০৯52021
  • জনসংখ্যার চাপ থাকে শহর বড় হতে থাকবে। এখন কীভাবে বড় হবে, পরিকল্পিতভাবে না উইপোকার ঢিবির মতো সেটা হচ্ছে ব্যাপার।

    ১. যাদের জমি অধিগ্রহন করা হচ্ছে তাদের ক্ষতিপুরণের টাকা+প্রকল্পে একাধিক ফ্ল্যাট দেয়া হোক। নামকা ওয়াস্তে যতকম দেয়া যায়, আর্বিট্রারি একটা নগন্য অংক ধরিয়ে হাত ধুয়ে ফেলার ট্র্যাডিশন বন্ধ হোক।

    ২. ধরা যাক একটা বড় এলাকা ১ বর্গ কিলোমিটার জায়গা ডেভেলপ করা হবে। এখন ১ বর্গ কিমি=১০০ হেক্টার=২৪৭একর=৭৫০ বিঘে জমি। এর অন্তত ৩০ থেকে চল্লিশ শতাংশ সবুজ রাখাটা বাধ্যতা মূলক করা হোক। একটা বড় ১০-১৫-২০-৩০ একর কম্পাউন্ডের মধ্যে একাধিক মাল্টিস্টোরিড উঠবে। কিন্তু তাদের মাঝখানে পর্যাপ্ত মাঠ, পুকুর থাকবে। একধারসে সব মাঠ, গাছ, পুকুর বুজিয়ে ডেভেলপমেন্ট নয়।

    ৩. পুরো জায়গাটার বাইরের দিকে একটা রিং এর কমার্শিয়াল জোন হোক। একদম প্রান্তের দিকের বিলডিং এর নীচে দোকান, উপরে অফিস উঠবে, প্লাস তার সাথে কিছু জায়গায় লাইট ইন্ডাস্ট্রি, ওয়্যারহাউজ, ওয়ার্কশপ, রিপেয়ার শপ, কমার্শিয়াল কিচেন, ট্যাক্সি গ্যারেজ এর জায়গা মার্ক করে রাখা হোক। তাহলে হোয়াইট কলারের পাশাপাশি প্রতিটি হাউজিং এর কিছু ব্লু কলার কর্মীও কাজ পাবেন।
  • Ekak | 53.224.129.49 (*) | ০১ মে ২০১৬ ০৯:১৮52022
  • রোডস । রোডস দরকার সবার আগে । এই একটা ডিপার্টমেন্ট থেকে দুর্নীতি কমাতে পারলে ছবি বদলে যেত । রাস্তা হলেই বাকি সব কিছু সুস্থ্য ভাবে হবে । আপনি যদি ঘন্টায় হান্দ্রেদ ফিফটি বেগে ড্রাইভ করার সুযোগ পান একটা ভালো রাস্তা দিয়ে তাহলে আর কলকাতার দেশলাই বাক্স কিনে থাকার দরকার পরবেনা । মানুষজন ছড়িয়ে পরলে ফেসিলিটিও ছড়িয়ে পর্বে । এখন দিন দিন একটা জঘন্য অবস্তা হচ্ছে নগরায়ন এর নামে । রাস্তা নেই , প্ল্যানিং নেই , তার মধ্যে হাজারটা ফেসিলিটি দেওয়ার ব্যর্থ প্রচেষ্টা , তারই মধ্যে মোবাইল এপস রা অপটিমাম পাথ খুঁজতে গিয়ে আরও জট পাকাচ্ছে সব মিলে সভ্যতার পায়জামায় গিট্টু । প্যান্টে হয়ে গন্ধ ছড়াবে না তো কি হবে ।
  • dc | 132.174.116.211 (*) | ০১ মে ২০১৬ ০৯:২৭52023
  • হ্যাঁ একটু চওড়া রাস্তা থাকা একান্ত প্রয়োজন, আর সেই রাস্তায় সাইডওয়াক দরকার যাতে গাছ লাগানো যায়। যদিও একেকর মতো অতো বেশী ছড়িয়ে পড়াটা আমার পছন্দের না :p মোটামুটি চওড়া রাস্তা, গাছপালা, দোকানে ভর্তি, রাত এগারোটায় ইচ্ছে হলো তো জোম্যাটো তে ফোন করে আইসক্রিম আনিয়ে নিলাম, হঠাত দরকার পড়লো তো অ্যামজনের নেক্সট ডে ডেলিভারিতে জিনিষ আনিয়ে নিলাম, ফ্ল্যাটের দোতলা থেকে নামতে নামতে ওলার অ্যাপ খুলে অটো বুক করে রাস্তায় এসে দেখ্লাম অটো দাঁড়িয়ে আছে, এরকম জায়গা আমার ভাল্লাগে। শান্ত নির্জন সুনসান জায়গা তে ঘুরতে যেতে ভাল্লাগে, থাকতে না।
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। পড়তে পড়তে প্রতিক্রিয়া দিন