এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • গদির মালিক

    অভিষেক ভট্টাচার্য্য লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ২৪ মে ২০১৬ | ৮০৪ বার পঠিত
  • তারা পলিটিক্যালি কারেক্ট মানুষ।

    তাদের আড্ডা ছিল মরিচঝাঁপি ছাড়িয়ে, পূর্ব-পশ্চিম দুই পাকিস্তান নাড়িয়ে, আমলাশোলের ধারে, ঝান্ডার ছায়ার তলায়। ছেলেবেলায় যখন তাদের আঙুলে কালি ওঠেনি তখন থেকে তারা দেখে আসছে সেই আদ্যিকালের গণতন্ত্র। সে যে কোথাকার কোন তন্ত্র সে খবর কেউ জানে না, কিন্তু সবাই বলে, 'গণতন্ত্র'।

    যত সব বিপ্লবী ছেলে-মেয়ে, কলেজে বই খুলে যারা মোটে বসতে চায় না, গণতন্ত্রের হাতে কর্পোরেটি নোটের ফড়ফড়ানি শুনে শুনে তাদেরও জিভে জল আসে —

    পেটমোটা মানিব্যাগ, গোটা নোট, মোটা নোট
    কঙে-রঙে মাখামাখি, ভোট পেতে দোঁহে জোট।
    সবুজ রং জবড়জং শাড়ির ঢং জেতায় বং
    কাগের মা, বগের পা, গোরুর ছা - আয় না ব্যাটা, দেখে যা!

    — কত গণের কত তন্ত্র!

    কিন্তু, আজ অবধি গণতন্ত্রকে তারা চোখে দেখেনি। সেখানে সিনেমা হলে আর অ্যাকাডেমিতে বুদ্ধিজীবিরা থেকে থেকে তুড়ুক করে অ্যাওয়ার্ড পায়; সেখানে একদল নেতা, মন্ত্রী - তারা ব্যস্ত হয়ে প্রচার করে আর গদিতে বসতে চায়, বসে আর চুরি করে পালায়; সেখানে পত্রিকায় পত্রিকায় নিরাপদ সাহিত্যিকরা সারাটা দিন প্রকৃতি মাপে আর নারীদেহ জরিপ করে, খ্যাতি বেয়ে ওঠে আর টাকা বেয়ে নামে আর সেলিব্রিটিরা মিডিয়ায় বাইট দেয় আর মিডিয়া তাদের হাঁচির শব্দের তরঙ্গদৈর্ঘ্য বিশ্লেষণ করে। কিন্তু তারাও কেউ গণতন্ত্রের খবর বলতে পারে না।

    কেবল রাজ্যের যত খোঁচা-খোঁচা দাড়িওয়ালা, চশমাপরা, হাত-পায়ের শিরা ওঠা বুড়ো লোক, তাঁরা বলেন, আজও সে গণতন্ত্র মরেনি , তার রাজ্যের কথা ভোলেনি। যখন মধ্যরাতে ফুটপাথ বদল হয়, রাস্তার ধারে ছেঁড়া প্যান্টুলুন পরা, নাক দিয়ে শিকনি গড়িয়ে শুকিয়ে যাওয়া শিশু ডিজায়ারের কাঁচ নামিয়ে ফেলে দিয়ে যাওয়া কেএফসি'র মেনু কুড়োয় - গণতন্ত্র তখন দাউ-দাউ করে জ্বলে উঠে ছারখার করে দিতে চায় বহুতলের দরজা-আঁটা ঘরে চলতে থাকা এসিগুলো। যখন মধ্যবিত্তের ছেলেটা ঘেন্নায় পড়াশোনা আর চাকরি ছেড়ে অকাজ-কুকাজে মাতে তখন গণতন্ত্র এসে তার নিজের রাজ্যে ঠ্যাং ছড়িয়ে বুক ফুলিয়ে গান জুড়ে দেয়, "দ্যাখ্‌ দ্যাখ্‌ দ্যাখ্‌ এখন দ্যাখ্‌।" কিন্তু সেদিন সব দুষ্টু ছেলে জটলা করে আন্দোলন করতে গেল, কই তারা তো কেউ গণতন্ত্র দেখেনি! আর যে বার তারা ভরসা করে কালি মেখে ভোট দিয়েছে সে বারে তো কই গান শোনেনি!

    কিন্তু রাজ্য যখন আছে, গণতন্ত্র তখন না এসে যাবে কোথায়? একদিন না একদিন গণতন্ত্র ফিরে আসবেই আসবে — আর বলবে, "আমার রাজ্য কই?" তখন তারা বলবে, "এই যে তোমার আদ্যিকালের নতুন রাজ্য — নিয়ে যাও। আমরা ভাঙ্গিনি, ছিঁড়িনি, নষ্ট করিনি, নোংরা করিনি, খালি নিঃশব্দে ওর পাশে বসে তোমার আসবার প্রতীক্ষা করেছি।"— কিন্তু গণতন্ত্রও আসে না, সেলিব্রিটিও সরে না, বুদ্ধিজীবিও নড়ে না, পত্রিকাও ফুরোয় না।

    এমনি করেই দিন কেটে যায়, এমনি করেই বছর ফুরোয়। হঠাৎ একদিন সকাল বেলায় রাজ্য জুড়ে রব উঠল, "গণতন্ত্র এসেছে, গণতন্ত্র এসেছে। ভোটে জিতে গণতন্ত্র এসেছে!"

    কোথায় গণতন্ত্র? কে দেখেছে? গদির ওপরে, শপথের তলায়; লালু দেখেছে, কালু দেখেছে, চাঁদা, ভোঁদা সবাই দেখেছে। কী করছে গণতন্ত্র? কী রকম দেখতে? লালু বললে, "টকটকে লাল গণতন্ত্র — যেন রক্তগোলা চুন। এক চোখ বোজা, এক চোখ খোলা।" কালু বললে, "গাজরের মত কমলা, এক চোখ বোজা, এক চোখ খোলা।" চাঁদা বললে, "চকচকে সবুজ, যেন নতুন কচি ঘাস— এক চোখ বোজা, এক চোখ খোলা।" ভোঁদা বললে, "রঙটঙ কিচ্ছুটি নেই - এক চোখ বোজা, এক চোখ খোলা।"

    রাজ্যের যত মিডিয়া, যত মহা-মহা পণ্ডিত সবাই বললে, "কারুর সঙ্গে কারুর মিল নেই। তোরা কী দেখেছিস আবার বল।" লালু, কালু, চাঁদা, ভোঁদা সবাই বললে, "গদির ওপরে আস্ত গণতন্ত্র, তার জোড়হাত আর মুখে হাসি।" শুনে সবাই মাথা নেড়ে বললে, "উঁহু! উঁহু! তাহলে কক্ষনো সেটা গণতন্ত্র নয়, সেটা বোধহয় চোর। তা নইলে জোড়হাত থাকবে কেন?"

    গণতন্ত্র না হোক, গণধর্ষণ তো বটে— ধর্ষণ না হোক হত্যা, কিম্বা ক্যালানি কিম্বা গণের কেউ তো বটে। সবাই বললে, "চল চল দেখবি চল, দেখবি চল।" সবাই মিলে দৌড়ে চলল।

    উড়ালপুলের তলায়, টাওয়ার-ঘড়ির ধারে, ত্রিফলার পাশে বসে কে একজন মাইক নিয়ে চীৎকার করছে। রঙটা যেন সদ্যফোটা ঘাসের ফুল, মুখখানা তার লোভে চকচক করছে, এক চোখ বুজে এক চোখ খুলে একদৃষ্টে সে তাকিয়ে আছে। সবাই তখন চেঁচিয়ে বললে, "তুমি কে হে? কস্ত্বম? তুম কৌন হ্যায়? হু আর ইউ?" শুনে সে ডাইনেও তাকালে না, বাঁয়েও তাকালে না, খালি একবার হাতজোড় করে খোলা চোখটা বুজলে আর বোজা চোখটা খুললে আর চিড়িক করে একখানা ভুল ইংরেজি বলেই তক্ষুণি আবার আর একখানা বললে।

    রাজ্যের যে বিরোধী-সর্দার, সে বললে, "বুদ্ধিজীবি ভাই, ওটা যে জবাব দেয় না! কালা না কি?" বুদ্ধিজীবি বললে, "হবেও বা।" লোকেরা সাহস করে বললে, "চল না ভাই, এগিয়ে যাই, কানের কাছে চেঁচিয়ে বলি।" সর্দার বললে, "ঠিক বলেছ।" বুদ্ধিজীবি বললে, "তোমরা এগোও। আমি এই পেনটা নিয়ে ঐ পত্রিকাটায় লিখতে বসি। যদি কিছু করতে আসে, শিরদাঁড়া গুটিয়ে পালিয়ে যাব।"

    তখন সর্দার সেই টাওয়ার-ঘড়ির ওপর উঠে সেটার কানের কাছে হঠাৎ "কোন হা-য়" বলে এমনি জোরে হাঁকড়ে উঠল যে সেটা আরেকটু হলেই গদির থেকে পড়ে যাচ্ছিল। কিন্তু অনেক কষ্টে সামলে নিয়ে খানিকক্ষণ স্তব্ধ হ'য়ে থেকে, দু'চোখে তাকিয়ে বললে, "উঃ? অত চেঁচান কেন মশাই? আমি কি কালা?" তখন সর্দার নরম হয়ে বললে, "তবে যে জবাব দিচ্ছিলে না?" সেটা বললে, "দেখছেন না, মানুষ খাচ্ছিলাম? কি বলতে চাচ্ছেন বলুন না?"

    সর্দার তখন থতমত খেয়ে আমতা আমতা করে বললে, "বলছিলাম কি, তুমি কি গণতন্ত্রের মেয়ে, না গণতন্ত্রের নাতনি, না গণতন্ত্রের—" সেটা তখন বেজায় চটে গিয়ে বললে, "আপনি কি লাল বোম্বেটের গুপ্তধন? আপনি কি লালঝুঁটি কাকাতুয়া?" সর্দার বললে, "আহা, রাগ করছ কেন?" সে বললে, "আপনি আমায় গণতন্ত্র গণতন্ত্র করছেন কেন?" সর্দার বললে, "তুমি কি গণতন্ত্রের কেউ হও না?" সেটা তখন, "না—না—না—না— কেউ না— কেউ না" বলে দুই চোখ বুজে ভয়ানক রকম দুলতে লাগল।

    তাই না দেখে সর্দার চীৎকার ক'রে বললে, "তবে যে তুমি রাজ্য নিতে এয়েছ?" সঙ্গে সঙ্গে সবাই চেঁচাতে লাগল, "নেমে এসো, নেমে এসো,— শিগগির নেমে এসো।" মিডিয়া ছুটে গিয়ে প্রাণপণে তার মাইকটা ধরে টানতে লাগল। আর বুদ্ধিজীবি পত্রিকার মধ্যে থেকে কলমটা উঁচিয়ে তুলল। সেটা বিরক্ত হয়ে বললে, "কি আপদ! মশাই, মাইক ধরে টানেন কেন? ভেঙে যাবে যে!" সর্দার বললে, "তুমি কেন গণতন্ত্রের গদির ওপরে চড়েছ? আর পা দিয়ে গদি মাড়াচ্ছ?" সেটা তখন আকাশের দিকে গোল গোল চোখ ক'রে অনেকক্ষণ তাকিয়ে বললে, "কি বললেন? কিসের কী?" সর্দার বললে, "বললাম যে গণতন্ত্রের গদি।"

    যেমনি বলা, অমনি সে খ্যাক্‌ খ্যাক্‌ খ্যাক্‌ খ্যাক্‌ খ্যাক্‌ খ্যাক্‌ করে হাসতে হাসতে হাসতে হাসতে একেবারে মাটির উপর গড়িয়ে পড়ল আর তার গায়ে নীল-সাদা-নীল-সাদা-নীল-সাদা অদ্ভুত রং খেলতে লাগল। সবাই ব্যস্ত হয়ে দৌড়ে এল - "কী হয়েছে? কী হয়েছে?" কেউ বললে, "ভোট দাও," কেউ বললে, "প্রচার কর।" অনেকক্ষণ পর সেটা ঠাণ্ডা হয়ে, উঠে বললে, "গণতন্ত্র কী হে? ওটা বুঝি গণতন্ত্র হল? যেমন বুদ্ধি তোমাদের! ওটা জনেরও নয়, গণেরও নয়। যারা বোকা তারা বলে গণতন্ত্র।" শুনে কেউ কোনো কথা বলতে পারলে না, সবাই মুখ চাওয়া-চাওয়ি করতে লাগল। শেষকালে ছোকরা মতো একজন জিজ্ঞাসা করলে, "আপনি কে মশাই?" সেটা বললে, "আমি অশিক্ষিত - আমি রোজ দু'বেলা তোদের মতো বুদ্ধিজীবি চটকে খাই আর এলিটদের বোকামি দেখে খিকির-খিকির করে হাসি। এটা এখন আমার হল— আমি বাড়ি নিয়ে যাব।"

    এই বলে সে পশ্চিমবঙ্গটাকে বগলদাবা করে নিয়ে গম্ভীরভাবে চলে গেল। আর সবাই মিলে হাঁ করে তাকিয়ে রইল।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ২৪ মে ২০১৬ | ৮০৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • sosen | 177.96.43.114 (*) | ২৪ মে ২০১৬ ০৬:০৩54725
  • বেচারা রায়মশায়।
  • dd | 116.51.29.4 (*) | ২৪ মে ২০১৬ ০৬:১৩54726
  • দিব্বি লাগলো
  • পালের গোদা | 170.62.7.250 (*) | ২৫ মে ২০১৬ ০২:৩২54728
  • ঢপের লেখা!
  • dc | 132.174.155.131 (*) | ২৫ মে ২০১৬ ০৩:০৬54727
  • অরিজিনাল গপ্পোটা আমার পড়া সেরা গপ্পোগুলোর মধ্যে একটা। এখনও মাঝে মাঝেই লুকিয়ে লুকিয়ে পড়ি। এই গপ্পোটা যদিও অরিজিনালের ধারেকাছেও যায়নি, যাবার কথাও না, তবু লেখককে ধন্যবাদ সেই ছোটবেলার গপ্পোটা আবার মনে করিয়ে দেবার জন্য।
  • অভিষেক ভট্টাচার্য্য | 57.15.136.27 (*) | ২৫ নভেম্বর ২০১৬ ০৬:১৮54729
  • মজাদার
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। সুচিন্তিত মতামত দিন