এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • চীর্ণ

    Sarit Chatterjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ১৩ জুলাই ২০১৬ | ১৪৪৫ বার পঠিত
  • চীর্ণ
    সরিৎ চট্টোপাধ্যায়

    কলকাতা হাই কোর্ট। রোহণ ভার্সেস দ স্টেট অফ ওয়েস্ট বেঙ্গল; অ্যাপট নং ১৫৪; ২০১৬।
    ইন্সপেক্টর ত্রিদিব চৌধুরী কোন খুনের মামলায় আদালতে এত ভীড় আগে কখনো দেখেনি। খবরের কাগজ আর টিভির সংবাদ চ্যানেলের কল্যানে রাজ্য জুড়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে এই কেস।
    আজ, ইন্ডাস্ট্রিয়ালিস্ট শশধর সান্যাল হত্যাকাণ্ডের শেষ শুনানি। রায় আজই বেরোতে পারে। রোহণের ডায়েরিটা ও যেদিন খুঁজে পায় কেউই বোধহয় ভাবতে পারেনি যে ওটা এই কেসে এতটা প্রভাব ফেলবে। কোর্টরুমে টানটান উত্তেজনা।

    এক্সিবিট এ, রোহণের ডায়েরি থেকে:

    ২৩য়ে সেপ্টেম্বর
    আল্টিমেটাম ব্যাপারটা আমার পোষায় না। ও চলে গেল। আমার কিছু করার নেই। ও বোঝে না, বুঝতে চায় না।

    ২৭য়ে অক্টোবর
    ঘুম। শুনেছি সেই কুয়াশায় ঘেরা পাহাড়ী শহরটার নাম। আজ তিন দিন এতটুকু ঘুম আসেনি।

    ১লা জানুয়ারি
    আমি কি পাগল? আমি কী জন্য পাগলের মত ক্যারিয়ারের পেছনে ছুটছি? কম্পানিতে পার্টনারশিপ? তারপর? খুব মিস করছি ওকে।
    হয়ত এটাই আমার জীবনের শেষ --।

    ২৫য়ে জানুয়ারি
    সান্যালদার কথায় আজ সাইকিয়াট্রিস্ট দেখালাম। তিন রকমের ওষুধ খেতে দিলেন। জানি না এগুলো কী করে মানুষের মস্তিষ্কের ভেতরের চিন্তা কষ্ট কমাতে পারে! আচ্ছা, আমি যা ভাবি, তা সবই কি কেমিকাল রিয়াক্সন?

    ২৭য়ে মার্চ
    দুমাস ওষুধটা খাচ্ছি। অনেকটা ভাল ফিল করছি এখন।

    ২১শে জুলাই
    আজ সান্যালদা আমায় পার্টনারশিপ অফার করলেন। একেবারে আশা করিনি তা নয়। কম্পানির অধিকাংশ ক্লায়েন্ট আমার তৈরি। আমি যদি মুভ করতাম, ওরাও --।
    এনিওয়ে, ৩২ বছর বয়েসে জুনিয়ার পার্টনার! নট ব্যাড!

    ২রা আগস্ট
    আজ একটা মজার ব্যাপার হল। একটা ক্লায়েন্ট মিটিং সেরে যখন অফিসে ফিরলাম তখন দেখি ঘড়িতে চারটে দশ। আমি হলফ করে বলতে পারি আমি পৌনে দুটোর আগেই বেরিয়েছিলাম। বড়জোর দশ মিনিটের পথ। মার্ক টোয়েন সাহেবের ঘড়ি নাকি রে বাবা?

    ১১ই আগস্ট
    আশ্চর্য! সকালে উঠে দেখি সিগারেটের প্যাকেট, লাইটার কোনোটাই নেই। পাশেই তো রেখে শুয়েছিলাম!
    নীচে নেমে দেখি ওগুলো গাড়িতে পড়ে।
    আর গাড়ির বনেটটায় হাত ঠেকতেই দেখি - গরম!
    কেসটা কী?

    ২১য়ে আগস্ট
    পরশু বোধহয় কেউ আমার অফিসের কম্পিউটার হ্যাক করেছে। খুললোই না! স্ক্রিনসেভারটাও আলাদা! আমার সমস্ত ডাটা ওতে ছিল!
    আজ ওটা ফেরত পেলাম। জানলাম, হ্যাক হয়নি। আমার পাসওয়ার্ড ইউজ করেই পাসওয়ার্ড পাল্টে দেওয়া হয়েছিল! কে করতে পারে!

    ২৪য়ে আগস্ট
    ঘুম ভেঙে দেখি অফিসের পার্কিং লটে গাড়ির ভেতর বসে। ঘড়িতে, রাত তিনটে দশ। যতদূর মনে আছে, আমি ওষুধ খেয়ে নিজের বিছানায় এগারোটা নাগাদ ঘুমিয়ে পড়ি।
    আমি কি --?

    ২৫য়ে আগস্ট
    ডা: ব্যানার্জি ব্যাপারটাকে পাত্তাই দিলেন না। বললেন সব স্ট্রেসের জন্য। আমার মনের ভুল। একটা ওষুধের ডোজ বাড়িয়ে দিলেন।

    ২রা সেপ্টেম্বর
    আবার! এবারেও সেই গাড়ির মধ্যে! বাড়ি আর অফিসের মাঝপথে, ভোর পাঁচটায়!

    ডিফেন্স অ্যাডভোকেট রশময় মিত্তির বহুবছর পর আবার আদালতে কোন কেস লড়ছেন। লিভিং লিজেন্ড! সেই তিনি আজ স্বমূর্তিতে ফিরে এসেছেন। কী দাপট! আদালতে মনে হয় পিন পড়লেও শোনা যাবে।

    - ইওর অনার!
    জজসাহেব নড়েচড়ে বসলেন।

    - ইওর অনার! ১৬ই সেপ্টেম্বর শশধর সান্যালকে নৃশংসভাবে খুন করা হয়। সিসিটিভি ক্যামেরায় পরিষ্কার দেখা গেছে যে রোহণ ওঁকে ওরই টেবিলের ওপর রাখা লেটার ওপেনার দিয়ে একাধিকবার আঘাত করে খুন করছে। কিন্তু খুনি ইওর অনার, রোহণ নয়!
    - তাই নাকি? তাহলে কি রোহণের ভূত খুন করেছে?
    সরকারি চাকুরে পাবলিক প্রোসিকিউটারের দিকে একবার শুধু করুণার চোখে তাকিয়ে সম্পূর্ণ ইগনোর করলেন লিভিং লিজেন্ড।
    - ধর্মাবতার, আমার মক্কেলের ডিফেন্সে আমি তিনজন সাক্ষী পেশ করেছি। এছাড়া এক্সিবিট এ, রোহণের ডায়েরি আর এক্সিবিট বি, হত্যার জন্য ব্যাবহৃত অস্ত্রটি।
    স্বনামধন্য মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ডা দত্ত ওনার সাক্ষে বলেছেন যে উনি বিশ্বাস করেন রোহণ স্বজ্ঞানে একাজ করেননি। রোহণের আর এক সত্তা, যার কথা রোহণ আজও জানে না, সেই এই নৃশংস হত্যার জন্য দায়ী। একে বলা হয়, স্প্লিট পার্সোনালিটি বা চীর্ণ ব্যক্তিত্ব। এবং বিশেষ কিছু অ্যান্টিডিপ্রেসান্ট ওষুধের সাইড এফেক্টও এমন হতে পারে। রোহণের সাইকিয়াট্রিস্ট ডা: ব্যানার্জি জানিয়েছেন যে রোহণ বেশ কয়েকবার ওনাকে কনসাল্ট করেছিল এই নিয়ে, কিন্তু ব্যাপারটা জানা থাকলেও উনি ধরতে পারেননি।
    - আপনি আদালতকে ওসব ডাক্তারি বুলি আওড়ে বোকা বানাতে চান?
    - আদালতের বিচারক্ষমতার ওপর আমার যথেষ্ট আস্থা আছে মিস্টার পাবলিক প্রোসিকিউটার। তাছাড়া মিসেস সান্যালও ওনার টেস্টিমোনিতে বলেছেন যে রোহণকে শশধরবাবু আপন সন্তানের মত স্নেহ করতেন এবং সম্প্রতি ওকে জুনিয়ার পার্টনার হিসাবেও নিযুক্ত করেন।
    তাছাড়া, ইওর অনার, ঘটনার পর রোহণ অজ্ঞান হয়ে যায়। ইন্সপেক্টর চৌধুরী জানিয়েছেন জ্ঞান ফেরার পরও সে পালাবার কোনো চেষ্টাই করেনি। বরং পুলিশের সাথে সহযোগিতাই করেছে। আর ওর ডায়েরিতে গত এক বছরে অন্তত বারোটা এন্ট্রিতে ও লিখেছে যে ও সময় হারিয়ে ফেলে।
    - সময় কি ছেলের হাতের মোয়া, যে হারিয়ে যাবে?
    - মানছি এটা আপনার জ্ঞানের পরিধির বাইরে, তা বলে বিজ্ঞানকে তো আর অবজ্ঞা করা চলে না। ইওর অনার, হত্যার অস্ত্রটি মিস্টার সান্যালের টেবিলে রাখা লেটার ওপেনার। তাতে, রোহণের হাতের ছাপ স্পষ্ট। একথা কি বিশ্বাসযোগ্য যে ওর মত একজন পরিণত, প্রতিষ্ঠিত মানুষ প্রকাশ্যে, ক্যামেরার সামনে একাজ করবে?
    এছাড়া, ফরেন্সিক এক্সপার্টের সাক্ষ্য অনুযায়ী খুনী বাঁ হাতে আঘাত করেছে। একাধিকবার। অথচ রোহণ যে রাইট হ্যান্ডেড এ নিয়ে কোনো ডাউট নেই।

    সেদিন দর্শকরা আশাহত হননি। সমগ্র সাক্ষ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে আদালত রোহণকে খুনের দায় থেকে মুক্তি দেয় এবং তাকে তিনমাস মানসিক হাসপাতালে সাইকিয়াট্রিস্টদের তত্বাবধানে থাকার নির্দেশ দেয়। ত্রিদিব চৌধুরী যখন রোহণকে নিয়ে জীপে তোলে তখনও রোহণকে দেখে মনে হচ্ছিল যেন একটা ঘোরে আছে।

    পরদিন রসময় মিত্তিরের ছবিসহ ফলাও করে খবরটা ছাপা হয় বিভিন্ন সংবাদপত্রে। টেলিভিশন চ্যানেলগুলোও কয়েক সপ্তাহ কাটিয়ে দেয় এই মনস্তত্বের কচকচানিতে।

    ওই মর্মান্তিক ঘটনার পরই রোহণ সব ওষুধ খাওয়া বন্ধ করে দিয়েছিল। ডা: দত্তের কথাই বোধহয় ঠিক ছিল। দুসপ্তাহের মধ্যেই ওর আর ওই ধরণের অভিজ্ঞতা হওয়া বন্ধ হয়ে যায়। তিনমাস মানসিক হাসপাতালে তার আর সে ধরণের কোন উপসর্গ দেখা না যাওয়ায় আজ সকালে সে ছাড়া পেয়েছে।

    হাসপাতালের বাইরে একটা গাড়ি দাঁড়িয়ে ছিল রোহণের অপেক্ষায়। মাথার স্কার্ফ আর রোদচশমার আড়ালে রহস্যময়ীর চোখে অপেক্ষা আর উৎকন্ঠা প্রচ্ছন্ন।
    গাড়িটা চলছে। এখনও দু'জনার কেউই কোন কথা বলেনি। স্টিয়ারিঙের ওপর চেপে বসা রোহণের আঙুলগুলো শুধু অস্বাভাবিক সাদা দেখাচ্ছে। গাড়িটা, বড়রাস্তায় পৌঁছে একটু দূরে যেতেই ব্রেক কষল।
    সদ্য স্বামীহারা প্রতিমা সান্যালের ঠোঁটে ঠোঁট ডুবিয়ে দেওয়ার মুহূর্তে রোহণের মুখের হাসিটা শুধু রসময় মিত্তির দেখতে পেলেন না। পেলে হয়ত ভোরবেলায় ছড়ি হাতে মর্নিং ওয়াকে বেরোনোটাই ছেড়ে দিতেন।

    ----------------০---------------
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ১৩ জুলাই ২০১৬ | ১৪৪৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • anandaB | 154.160.130.94 (*) | ১৩ জুলাই ২০১৬ ০৫:১৭58283
  • অলমোস্ট এইরকম একটা প্লট-এর ওপর বেস করে একটা হিন্দি সিনেমা দেখেছিলাম বেশ কয়েকবছর আগে, সিনেমায় অজয় দেবগন আর ববি দেওল ছিল, প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল যে অজয় স্প্লিট পার্সোনালিটি-এর ভান করে কিছু অপরাধ করেছিল আর ববি সেই গ্রাউন্ড-এ অজয় কে খালাস করেছিল

    পরে অবশ্য কি সব যেন হয়েছিল যাতে দুষ্টের দমন আর শিষ্টের পালন হয়

    অবশ্যই সিনেমাটার নাম এখন আর মনে নেই :)
  • anandaB | 154.160.130.94 (*) | ১৩ জুলাই ২০১৬ ০৯:১৩58284
  • পেয়েছি, সিনেমাটার নাম ছিল দিবাংগী, আর ওটা ববি দেওল নয়, অক্ষয় খান্না
  • 4z | 80.51.162.63 (*) | ১৩ জুলাই ২০১৬ ১১:৩৬58285
  • সেটা আবার রিচার্ড গেরের একটা মুভি থেকে টোকা।
  • Sarit Chatterjee | 132.177.52.128 (*) | ১৪ জুলাই ২০১৬ ০৫:০৫58286
  • হ্যাঁ, স্প্লিট পার্সোনালিটি ডিসঅর্ডার নিয়ে বেশ কিছু সিনেমা তৈরি হয়েছে। অবশ্য প্রথম এ ব্যাপারে লেখা আমরা পাই 'ডাঃ জেকিল অ্যান্ড মিঃ হাইড' গল্পে।
    এছাড়া, 'সাইকো', 'মি মাইসেল্ফ অ্যান্ড আইরিন', সমেত প্রায় বিশখানেক ছবি হয়েছে হলিউডে।
    যে ছবিটার কথা আপনি বললেন তার নাম 'প্রাইমাল ফিয়ার'।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে মতামত দিন