এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • অগ্নিগর্ভ কাশ্মীর

    Sushovan Patra লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ১৮ জুলাই ২০১৬ | ১৩৪৩ বার পঠিত
  • দিদির বিয়ে পিছিয়ে যাবার খবর দিতে আজ ফোন করেছিল নাজিদ। ‘নাজিদ বাশির’। ছিপছিপে, মিনমিনে, আড়ম্বরহীন কাশ্মীরি। এন.আই.টি শ্রীনগর থেকে উড়ে এসে জুড়ে বসে ছিলো আমাদের আপিসে। কাজের ফাঁকে, চায়ের কাপে আড্ডাটা শুরু হত রোগান জোশ আর শিরমালের স্বাদে। কিন্তু অচিরেই পথ হারিয়ে ইন্সার্জেন্সি-শেখ আব্দুলহা-আকসাই চীনের পাহাড়ি দিয়ে যখন বাংলাদেশের সমতলের ‘হিন্দু’ খুন আর শার্লি এবদো'র কার্টুন নিয়ে আসর সরগরম, তখনই কেউ না কেউ এসে রণে ঠিক ভঙ্গ দিত। সতর্ক হয়ে চুপ করে যেত নাজিদ। ভয় পেতো বোধহয়। সবাই বলতো “ছেলেটার সাত চড়েও রা নেই।” কেউ কেউ আমাকে উপদেশও দিয়ে যেত, "বেশি মেলামেশা করিস না। এঁরা চুপচাপই থাকে,আর সুযোগ পেলেই বোম মেরে চলে যায়।" চলেই গেছে নাজিদ। তবে বোম মেরে নয়। বরং নিশ্চিন্ত চাকরির, মোটা টাকা স্যালারির, আর দিল্লীর নিরাপদ দূরত্বের বিলাসিতা ছেড়ে। যাওয়ার আগে বৃষ্টি বয়ে বলে গিয়েছিলো, "স্যার, কাশ্মীর ছেড়ে থাকতে পারবো না আমি।"
    বুরহান ওয়ানির মৃত্যুর থেকেও বেশি ভাবিয়েছিল নাজিদের ঐ বেপরোয়া চলে যাওয়াটা। ভেবেছিলাম মাত্র ৮৩৭ কিলোমিটার দূরের একটা শহর থেকে উঠে এসে, এই আতিশয্যের দিল্লীতে দু-বছর কাটানোর পরও, নাজিদ সবার মাঝে ঠিক যতটা নিঃসঙ্গ, যতটা সংশয়ী, যতটা পর; ১৩৭০ কিলোমিটার দূরের অজ পাড়া গাঁয়ের আমি দিল্লীতে ঠিক ততটাই সসঙ্গ, ততটাই নিশ্চিন্ত, ততটাই আপন। আসলে দূরত্ব তো সবসময় মেট্রিক সিস্টেমের কিলোমিটারের হিসেবে নয়।
    সেকেলে কাশ্মীরে হিন্দু-বৌদ্ধ-শৈবধর্মের উত্থান, লোহারা রাজবংশের পতন, শাহ মীরের অভ্যুত্থান, মোগলদের দখলদারি আর একেলে কাশ্মীরের দুররানি রাজত্ব, হরি সিং’র দর কষাকষি, প্লেবেস্টিকের প্রতিশ্রুতি, ৭২’র সিমলা'র অজস্র ইতিহাসের সময়ানুক্রমিক বিন্দুগুলো কে ভারত-পাকিস্তান যখন ইচ্ছে মত আকার দিয়ে শিব-দুর্গা কিম্বা ‘জেহাদ’ গড়তে ব্যস্ত, তখন ঝিলমের জলে একটু একটু করে মিশছে রক্তের নোনতা। কখনও ৪৭’র অন্তর্ভুক্তি চুক্তির, কখনও ৫২’র দিল্লী চুক্তির অনুবিধির অস্বচ্ছতায় ত্রালের পাহাড়ি জঙ্গলে যতই মজুত হয়েছে ক্ষোভের বারুদ ততই আলগা হয়েছে “শেরি কাশ্মীর কি ইরশাদ/হিন্দু-মুসলিম-শিখ ইতহাদ”র শ্লোগানে মুখরিত ভূস্বর্গের ঐক্যবদ্ধতার মাটি।
    সেই জমা বারুদেই আগুন জ্বলেছিল ৮৩'র নির্বাচিত সরকার কে সরিয়ে গুলাম শাহের মুখোশে ইন্দিরা গান্ধীর ক্ষমতায়নে আর ৮৭'র নির্বাচনে রিগিং'র প্রহসনে। উত্তাল সেই সময়ে শাসক এন.সি-কংগ্রেস জোট নেতা খেমলতা উখলু যখন বিবিসি তে বিবৃতি দিচ্ছেন "নির্বাচনে বহু পরাজিত প্রার্থী কে জয়ী ঘোষণা করায় সাধারণ মানুষের বিশ্বাস ধাক্কা খেয়েছে", তখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কন্যা রুবাইয়া সঈদের অপহরণে বপিত হচ্ছে ‘ইন্সার্জেন্সির’ বীজ। কড়া হাতে পরিস্থিতি সামালাতে কাশ্মীর সরকারের অনিচ্ছা সত্ত্বেও যেদিন দ্বিতীয় বারের জন্য গভর্নর হলেন জগমোহন, সেদিন বিকেলেই পদত্যাগ করেছিলেন ফারুখ আব্দুলহা। কয়েকঘন্টা পরেই জম্মু থেকে জগমোহন নির্দেশ দিয়েছিলেন কাশ্মীর জোড়া কার্ফিউর আর শ্রীনগরের ঘরে ঘরে তল্লাশির। পরের কয়েকটা দিনে নিয়ম করে লাশ পড়েছিলো গাওকাদালে, সুপুরে, জাকুরা-ট্যাঙ্গাপোরাতে। হাতগুটিয়ে বসে থাকেনি পাকিস্তান মদতপুষ্ট বিপক্ষও। বাছাই করে পুড়িয়ে মেরেছিল হিন্দু পণ্ডিতদের। সরকারী হিসেবে ২১৯ জন। ঘরছাড়া আরও ৩২,০০০। কিন্তু ৯০'র জানুয়ারির ঐ তিন সপ্তাহে কাশ্মীরের রাজনীতির অভিমুখ বদলে যাওয়া সময়ে কে দিয়েছিলো নিরস্ত্রদের উপর গুলি চালিয়ে গনহত্যার নির্দেশ? ৮৪'র দায় যদি রাজীব গান্ধীর, ২০০২'র দায় যদি নরেন্দ্র মোদীর, নন্দীগ্রামের দায় যদি বুদ্ধ বাবুর হয়, তাহলে কোন সমীকরণে ৯০'র দায় রাজ্যের প্রধান জগমোহনের নয়? কোন জাদুকাঠি তে এরপরও তিনি ভোটে জিতে পৌঁছে গেলেন অটল বিহারী বাজপেয়ীর ক্যাবিনেটে? সরকারি চাটুকারিতা তে আজ তিনি ‘পদ্মাবিভূষ’ণ, আর ৪৭,০০০ লাশ, গ্যালন কতক রক্ত, অগুনতি কার্তুজ আর বিশ্বাসভঙ্গের মাশুল গুনে ১৫ বছর পর খাতায় কলমে শান্ত হয়েছিলো কাশ্মীর। রয়ে গিয়েছিলো ‘আফস্পা’।
    দুবছর আগে ব্যক্তিগত আলাপচারিতায় এক সেনাপ্রধান বলেছিলেন কাশ্মীরে সক্রিয় জঙ্গির সংখ্যা মেরেকেটে নাকি দেড়শ-দুশো। আর এই দুশো 'জঙ্গি' দমনে কাশ্মীর জুড়ে মোতায়েন ৭ লক্ষ সশস্ত্র সেনা। ৩২.৭ বিলিয়ন ডলারের প্রতিরক্ষা বাজেট। মুড়ি মুড়কির মত কার্তুজ-কারফিউ। আর আফস্পার আস্ফালন। সংখ্যাটা বড্ড ভারী মনে হয় না? থাংজ্যাঙ মনোরমার ধর্ষণ, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ, কুড়ি বছরে মনিপুরে ১৫২৮ টা ফেক এনকাউন্টারও কি আপনাকে আফস্পা অপব্যবহার নিয়ে ভাবায় না? মনে হয় না কাশ্মীরের জঙ্গি পিছু ৪৬৬৬ সশস্ত্র সেনার উপস্থিতি একটু বাড়াবাড়ি? দেশের প্রতিরক্ষার পারদর্শিতা নিয়েই প্রশ্নচিহ্ন?
    ৫০'র প্রেসিডেন্টশিয়াল অর্ডার আর ৫২'র দিল্লী চুক্তি বেঁধে দিয়েছিলো আর্টিকেল ৩৭০'র প্রশস্ততা। আরও ৪২ খানা ‘সংবিধানি আদেশে’ আজ আর্টিকেল ৩৭০'র নামে দাড়িয়ে আছে স্বায়ত্তশাসনের কঙ্কাল। স্থায়ী বাসিন্দা এবং তাদের অধিকার, এমারজেন্সির অ-প্রযোজ্যতা, রাজ্য আইনসভার সম্মতি বিনা রাজ্যের নাম ও সীমানা পরিবর্তনের সীমাবদ্ধতা ছাড়া কাশ্মীরের আইন-কানুন আর যেকোনো পাঁচটা রাজ্যের মতই। বরং অনেক ক্ষেত্রেই ৩৭১-এ থেকে ৩৭১-আই'র সাংবিধানিক রীতির সুযোগসুবিধার তুলনায় সীমিতও। তাই ৩৭০ তুলে দেওয়া নিয়ে দেশজোড়া বিতর্কে বিশেষ রাজনৈতিক দলের সুব্রহ্মণ্যম স্বামীদের বালখিল্য দলীয় স্বার্থ থাকতে পারে, কাশ্মীরের কোন কল্যাণকামী স্বার্থ নেই।
    উত্তর-পশ্চিম চীনের স্বায়ত্তশাসিত শিনজিয়াং প্রভিন্সে উইঘুর সহ ৫০টি আলাদা উপজাতির বসবাস। চীনের সরকার মনে করে অন্যান্য উপজাতির তুলনায় উইঘুর'দের আর্থিক সক্ষমতার দৈনতা আর সামাজিক বৈষম্যই উইঘুর'দের মধ্যে জঙ্গি প্রবণতা বৃদ্ধির কারণ। তাই জিংপিং প্রভিন্সের উইঘুর অধ্যুষিত এলাকা থেকেই 'সিল্ক রোড ইকনমিক বেল্ট' মাধ্যমে তাঁদের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন শুরুর স্ট্র্যাটেজিক সিদ্ধান্ত। উন্নয়নই জঙ্গি দমনের একমাত্র পথ কিনা সে উত্তর না হয় ধার রইলো সময়ের কাছে, কিন্তু গুলি, বারুদ, আগুন, রক্ত যে শান্তি ফেরাতে ব্যর্থ, তার সাক্ষী কাশ্মীর। আফস্পা-কারফিউ-ইন্টারোগেশন যে কেউ আপন হয় না, তার সাক্ষী কাশ্মীর। ল-অ্যান্ড অর্ডারের স্থূলতা নয় বরং সমস্যা যে আরও গভীরে তার সাক্ষী আজ কাশ্মীর। বর্ডার-বর্ডার খেলার ভোটের অঙ্কে যে মানুষের ক্ষোভ প্রশমিত হয় না, তার সাক্ষী কাশ্মীর। এতদিন যখন এভাবে হলই না, তখন না হয় একটু ওভাবেই চেষ্টা করা যাক না। ক্ষতি কি?
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ১৮ জুলাই ২০১৬ | ১৩৪৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • aranya | 154.160.226.92 (*) | ১৮ জুলাই ২০১৬ ০৭:৫৯58417
  • কষ্টের লেখা। ভারতে জাতীয়তাবাদ = হিন্দু মৌলবাদ, এইরকম একটা ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে :-(
    শুনেছি নেহেরু আর আয়ুব খন নাকি ৬৪ ? সালে কাশ্মীর সমস্যার সমাধানকল্পে একটা চুক্তি প্রায় করে ফেলেছিলেন। হঠাৎ নেহেরু মারা যান। চুক্তিটাও ধামাচাপা পড়ে যায়।
    দূর্ভাগ্য
  • যতবার পড়ি | 165.136.80.171 (*) | ১৮ জুলাই ২০১৬ ১০:১৫58415
  • চোখ ঝাপসা হয়ে আসে, চোয়াল শক্ত হয়ে আসে। চারপাশে সমস্ত লোক কিছুতেই এগুলো বুঝতে চায় না কেন, জাতীয়তাবাদ কেন এইভাবে জিঙ্গোয়িজমে পরিবর্তিত হয়ে যায়, কিছুতে বুঝতে পারি না।
  • d | 144.159.168.72 (*) | ১৮ জুলাই ২০১৬ ১০:৩৫58416
  • :-(
    কিছুই বলার নেই।

    ব্যক্তিগত আলাপচারিতায় এক অবসরপ্রাপ্ত আর্মি অফিসার জানিয়েছিলেন প্রথমদিকে আর্মি নাকি অত্যন্ত অপছন্দ করেছিল গোটা কাস্মীরে তাদের মোতায়েন করার ব্যপারটা, এইটা পুলিশের কাজ এবং পুলিশের কাজ তাদের দিয়ে করানোয় তারা অপমানিত বোধ করাও অ্যাট্রোসিটির মাত্রা বেড়ে যাওয়ার একটা কারণ বলেছিলেন।
  • খুরশিদ আলম | 190.179.142.19 (*) | ১৯ জুলাই ২০১৬ ০৬:৪৬58418
  • প্রাক্তন পাক বিদেশ সচিব খুরশিদ আলমের বই অনুযায়ী আগ্রা সামিটের পর ক্রমাগত আলোচনা হয়েছিল বাজপেয়ী মুশারফের মধ্যেও এবং কাশ্মীর সমস্যার শান্তিপূর্ণ সমাধান চুক্তি প্রায় হয়েগিয়েছিল যেখানে নাকি ভারত পাক দুই পক্ষ ই কিছু স্যাক্রিফাইস করে দুই কাশ্মীরের মিলিত স্বায়ত্তশাসন ও পিপল টু পিপল কন্টাক্ট বাড়িয়ে সফট বর্ডার করতে রাজি হয়েছিল। কিন্তু বাজপেয়ী ভোটে হেরে যান ,ভারতে পরের সরকার চুক্তি নিয়ে কেঁচেগণ্ডুষ করে ও ইতিমধ্যে মুশারফ ক্ষমতাচ্যুত হন। সাংবাদিকরা প্রশ্ন করলে বাজপেয়ির বিদেশমন্ত্রী যশোবন্ত সিং এই তথ্য উড়িয়ে দেন নি কিন্তু আর কিছু প্রকাশ করতেও অস্বীকার করেন ।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। চটপট মতামত দিন