এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  ইস্পেশাল  নববর্ষ ২০১৩

  • কাঠপাতার ঘর

    কুলদা রায় লেখকের গ্রাহক হোন
    ইস্পেশাল | নববর্ষ ২০১৩ | ১৭ এপ্রিল ২০১৩ | ৭৪১ বার পঠিত
  • আমার বাবা আর ঠাকুরদা দুজনে মিলে কাঠ-পাতার ঘর বানিয়েছিল। ছোটখাটো ঘরটি। মাটির মেঝে। চালে কাঠ-পাতা। নতুন গাঁ থেকে বাঁশ এনে তিনটি মাচাও বানানো হয়েছিল। বড় মাচায় বাবা মা আর ভাইবোনগুলো। মাঝারি মাচায় বড়দিদি আর জামাইবাবু। ঘরটির একটি বারান্দাও ছিল। সেখানে আমার ঠাকুরদা আর পাগল ঠাম্মা। দরমার বেড়া দিয়ে হু হু করে হাওয়া ঢুকত। মাঝে মাঝে কাঠ-পাতার ফাঁকা দিয়ে বৃষ্টি।

    বাড়ির পেছন দিকে ছিল একটা এঁদো ডোবা। আর ঘন ঘাস। এই ঘাস শুকিয়ে হয়েছিল আমাদের প্রিয় বিছানা। এই নরম গরম বিছানায় আমরা জড়াজড়ি ঘুমাতাম। আবার ঘুমের মধ্যে স্বপ্নও দেখতাম। সে সময় আমাদের একটি ছোটো বোন আমাদের ছেড়ে চলে গিয়েছিল। ও স্বপ্ন দেখতে জানত না।

    কাঠপাতার ঘরটির সামনে খোলা জায়গায় ঠাকুর্দা একদিন ফুলকপি আর পাতা কপি লাগাল। পাগল ঠাম্মা লাগাল কটি মরিচ গাছ। রোজ সকালে গাছগুলিকে বকাঝকা করত, অ মরিচ গাছ, তুই ধরিস না ক্যান। তুই ধরিস না ক্যান। ঠাম্মার এই ধমকে বেশ কাজও হল। কদিনে গাছগুলোর একটা চেকনাই খুলল।

    দিদির ছিল কয়েকটি ঢেঁড়স গাছ। আর বাবা পালংশাকের আঁটি ফেলল। জামাইবাবুর ইচ্ছে ছিল কাঁঠালগাছ লাগাবেন। কিন্তু সাহস পেলেন না। তবে কয়েক সারি টমেটো গাছ লাগিয়ে বেশ যত্ন আত্তি করা শুরু করলেন। এর আগে পর্যন্ত টমেটোর নাম ছিল টক বাগুণ। দাদা বিকেলে গাছগুলোকে জলদান করত। আর বুড়ি দির পছন্দ ছিল গোল আলু। বাবা পুবধারে একটা আলু ক্ষেতও করল। পরের বোন দুটি অপর্ণা আর অর্চনা। অর্চনা তখন বেশ দৌড়ে বেড়ায় টলোমলো পায়ে। আর অপর্ণা ছিল বেশ ডাকাবুকো। অপর্ণা এসে বলল, আমরা কী লাগাব?
    অর্চনা ঘুরে ঘুরে বলল, আমাল গাত কই। আমাল গাত কই।

    তখন আমাদের কাঠ-পাতার বাড়িটির সঙ্গেই ছিল ইছামতী নদী। ওপাড়ে ঘন গাছ—আর গাড়ির শব্দ। নদীর এপারে পেয়েছিলাম একটি লাউ চারা। জলে ভেসে এসেছিল। জলে ভাসা মানুষের মত রোগাভোগা। বেনামা।
    এই লাউ চারাটিই তুলে এনে লাগালাম কাঠ-পাতার ঘরের এক কোণে। অপর্ণা শুকনো ঘাস আর পচা কচুরিপানা এনে গাদা করল। তার উপর লাউ চারাটি।

    দেখে বাবা রেগে গেল। চারাটি লাগাতেই দেবে না। বড় হলে চালের কাঠপাতা নষ্ট হয়ে যাবে। গাছটি উপড়ে ফেলতে যাবে—তখন ছোটো বোনটি অর্চনা গড়াগড়ি খেয়ে কেঁদে পড়ল। বলতে লাগল, আমাল গাত। আমাল গাত।
    গাছটি রয়ে গেল।
    আমরা তিনজন প্রতিদিন গাছটিতে জলদান করতাম।

    আমাদের লাউ গাছটি বেশ কদিন ছোটমোটো হয়ে থাকল। নড়ে না। নড়ে না। বাড়ে না। আর আমাদের বাগানের বেগুন, টমেটো, ফুল কপি, সিম বরবটি বেশ ফালিয়ে ফালিয়ে বাড়তে লেগেছে। লতায় পাতায় ডগায় বেশ ডগডগে সবুজ হয়ে হয়ে উঠছে।

    এ জন্য অপর্ণার মুখ কালো। আর অর্চনা গাছটির কাছে ঘুরে ঘুরে বলে, ও গাত, তুমি বল হবা কবে?
    আমার ঠাকুরদা একদিন গাছটির গোড়ার মাটি খুঁচিয়ে দিল। আর দিল একটু গোবর পচা। এর কদিন পর থেকেই গাছটির চেহারা ফিরতে শুরু করল। নতুন পাতা ছাড়ল। সবুজ হল। আঁকশি বেরুল। কটা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে গাছটির চারদিক ঘিরেও ফেলা হল।

    তখন আমাদের বাগানের ঢেঁড়স খেতে শুরু করেছি। লাল শাক খাচ্ছি। পালং শাক খাচ্ছি। মরিচ গাছে ফুল আসছে। ওলকপি গোল হচ্ছে। কাঠ-পাতার ঘরটির চারিদিকে একটা ছিরিছাঁদ ধরেছে।

    আমাদের কাঠ-পাতার বাড়িটির সামনে একটি কলেজ ছিল। নাম খয়রামারি কলেজ। এইখানে খয়রা পাখি নামত বলে এই নাম। বিকেলে কলেজ মাঠে কেউ কেউ ব্যাডমিন্টন খেলত। খেলত ভলিবল। আর ক্রিকেট। চার ছয় হলে ক্রিকেট বল আমাদের বাগানে এসে পড়ত। টমেটো গাছ, বেগুন গাছ, আলু গাছের ডগা ভেঙে দিত। কোনও কোনও বল তারা খুঁজে পেত। কোনওটি পেত না। আমরা পেতাম। এগুলো ছিল আমাদের হাওয়ায় পাওয়া বল।

    লাউ গাছটির সামনে তখন হাত তুলে অপর্ণা অর্চনা আর আমাদের পাগল ঠাম্মা দুহাত দুদিকে ছড়িয়ে দাঁড়িয়ে থাকত। অপর্ণা বলত, অ বল, তুই ইদিকে আসিস না। অর্চনা বলত, বল, তুই পতা। আর ঠাম্মা বলত, তফাৎ যা। তফাৎ যা। বল সত্যি সত্যি তফাৎ যেত। আমাদের লাউ গাছটির ধারে কাছেও ঘেষত না।
    লাউ গাছটি এক সময় অর্চনার মাথার উপরে চলে গেল। তারপর অপর্ণার। তারপর আমার। একদিন পাগল ঠাম্মার মাথাও ছাড়িয়ে গেল। কাঠ-পাতা ছুঁই ছুঁই হয়ে যাবে আর কিছু দিনের মধ্যেই। একদিন মা ডালে ফোড়ন শেষে গাছটি ঘুরে ঘুরে দেখল। মায়ের মুখে হাসি। অর্চনার মুখেও হাসি। অর্চনা বলে, আমাল গাত। মা বলে, হু।
    অপর্ণা বলে, হু কী মা?
    --কুঁড়ি আসতেছে।
    --ফুল আসবে?
    --ফুল আসবে। লাউ ধরবে।

    ফুল আসার সময় হতে হতে ইছামতীর ওপাড় দিয়ে ঘড় ঘড় করে ট্যাংক যাওয়া শুরু করল। আমাদের মাথার উপর দিয়ে কামানের গোলা ছুটে যেতে শুরু করল। আকাশ জুড়ে উড়তে লাগল প্লেন। আর রাতে সব আলো নিভে যেত। বাইরে কন কনে হাওয়া। বেড়ার ফাঁক দিয়ে ঘরে ঢুকে পড়ত। এর মধ্যে আমরা শুকনো ঘাস গায়ে দিয়ে ঘুমিয়ে থাকতাম। বাইরে লাউ গাছ বাড়ত। ঠাম্মা শ্বাস ফেলত। ঠাকুরদা বারান্দার ঘরে থেকে থেকে বলত, জয় বাংলা আইতাছে। জয় বাংলা আইতাছে।

    সত্যি সত্যি একদিন জয় বাংলা এল কড়া শীতের মধ্যে। তখন ডিসেম্বর মাস। আমাদের বাগান ভরা শাকসবজি ফলতে শুরু করেছে। একদিন ট্রাক এল। আমরা ট্রাকে উঠে পড়লাম। মা সামান্য একটু কাঁদল কাঠ-পাতার ঘরটির জন্য। ভর ভরন্ত সবজি বাগানটির জন্য। হারিয়ে যাওয়া বোনটির জন্য। অপর্ণা ফিরে ফিরে দেখতে লাগল লাউ গাছটিকে। গাছের কাছে একটি চড়ুই পাখি। কঞ্চির উপরে চুপ করে বসে আছে। অর্চনা বাবার কোলে গলা ফাটাল, আমাল গাত। আমাল গাত।
    যশোর রোডে আমাদের ট্রাকটি ঢুকে পড়লে পাগল ঠাম্মা অদ্ভুতভাবে বড় বড় শিরিশ গাছগুলোর দিকে তাকাতে তাকাতে ঘুমিয়ে পড়ল। ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে দেখতে লাগল, আমাদের লাউ গাছটি কাঠপাতার ঘরের চালে উঠে গেছে। তারপর কাঠ-পাতার ঘরটি ছেড়ে হাওয়া বেয়ে উপরে ওঠার চেষ্টা করছে। সত্যি সত্যি হাওয়া বেয়ে আকাশে উঠে গেছে। উঠে লাউ গাছটি বলছে, অ ঠাম্মা, বলো তো, কেডা আমি?
    ঠাম্মা অর্চনার মতো করে বলে, আমাল গাত। আমাল গাত।
     

    -----------------------------------------------------------------------------------------

    গল্পটি কুলদা রায়ের গল্পসংগ্রহ 'কাঠপাতার ঘর' ( গুরুচণ্ডা৯ প্রকাশনা) থেকে নেওয়া।


    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • ইস্পেশাল | ১৭ এপ্রিল ২০১৩ | ৭৪১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • kk | 78.47.250.76 (*) | ১৭ এপ্রিল ২০১৩ ০৫:১৩76342
  • কুলদা রায় আমার বড় প্রিয় লেখক। এরকম স্বপ্নময় কলম খুব বেশি দেখিনি। এই লেখাটিও ব্যতিক্রম নয়। অদ্ভুত একটা অনুভূতি হয় পড়লে। এক একটা কথা বুকের মধ্যে ধাক্কা দেয়, মনের এক্কেবারে ভেতরে সেঁধিয়ে যায় ...."সে সময় আমাদের একটি ছোটো বোন আমাদের ছেড়ে চলে গিয়েছিল। ও স্বপ্ন দেখতে জানত না।" .....অনবদ্য !!
  • I | 24.99.202.8 (*) | ১৭ এপ্রিল ২০১৩ ০৫:১৩76341
  • অসাধারণ! আর কি বা বলি !
  • রূপঙ্কর সরকার | 126.203.196.131 (*) | ১৭ এপ্রিল ২০১৩ ০৭:৩২76339
  • এ লেখাটা আগে পড়েছি। তবু গুরুতে কিছু লিখতে হয়, কিন্তু কিচ্ছু লেখা যাবেনা, একটা ভারি নিঃশ্বাস ফেলা ছাড়া। তবে কুলদা রায় সুররিয়ালিস্টিক লেখা ছাড়াও গোদা বাংলাতেও একই রকম সাবলীল - এটা বলা যেতে পারে।
  • কৃশানু | 177.124.70.1 (*) | ১৭ এপ্রিল ২০১৩ ১১:৫৩76340
  • ভালো লাগলো।
  • Tapas | 126.202.219.32 (*) | ১৮ এপ্রিল ২০১৩ ০২:৪১76343
  • আমি 'কাঠপাতার ঘর' এবার বই মেলায় কিনেছিলাম। পড়া শুরু করে কিছুটা এগোনোর পরেই বইটা কোথায় যেন হারিয়ে গেল। আমার আস্তানাটি ছোটই, কিন্তু খুব আগোছালো, কোনটা কোথায় থাকে তার একটা তালিকা থাকলে খুব ভাল হত। কিন্তু ওই যা চাই তা পাইনা। সেই জন্যে এত মন ভরানো লেখাটা পড়তে এত দেরী হয়ে গেল। আমার ঘরেও যে একটা লাউ মাচা আছে তা ওই লেখা ছিলনা বলে জানতামনা। আজ পড়লাম, আজ জানলাম।
  • hu | 188.91.253.11 (*) | ১৯ এপ্রিল ২০১৩ ১২:০২76344
  • বড় ভালো
  • Abhyu | 34.158.244.193 (*) | ২০ এপ্রিল ২০১৩ ০৫:১২76346
  • খুব ভালো লেখা
  • Tim | 105.59.85.92 (*) | ২০ এপ্রিল ২০১৩ ০৬:৫৬76347
  • ভালো লাগলো। অনেকক্ষণ চুপ করে বসিয়ে রাখলো এই লেখা।
  • সুকি | 212.160.16.215 (*) | ২০ এপ্রিল ২০১৩ ১২:২৭76345
  • আপনার লেখা আমার ভালো লাগে - বড় মায়াবী মনে হয়।
  • nina | 22.149.39.84 (*) | ০৬ মে ২০১৩ ০৪:২১76349
  • কুলদাভাইর লেখা বড় ভাল লাগে--অন্যরকমের ভাল---যেন এক স্বপ্নের বাঁশীওয়ালার সুরের পেছন পেছন এক স্বপ্নময় জগতে চলে যাই----
  • de | 69.185.236.52 (*) | ০৬ মে ২০১৩ ১০:৫৩76348
  • বাঃ!! খুব ভালো লাগলো!
  • vikram | 153.239.7.7 (*) | ০৯ মে ২০১৩ ০৯:১৯76350
  • উফ কি লেখা
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। কল্পনাতীত মতামত দিন