এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  আলোচনা  বিবিধ

  • ইশরাত জাহানঃ তথ্যের খোঁজে (প্রথম পর্ব)

    মুকুল সিনহা লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | বিবিধ | ২৬ জুলাই ২০১৩ | ১৭৭৪ বার পঠিত
  • ১৫ই জুন ২০০৪ সালের এক ভোরবেলা আমেদাবাদের রাস্তায় এনকাউন্টারে খুন হায় চার যুবক যুবতী। জীশান, আহমেদ, জাভেদ আর ইশরাত জাহান। পুলিশ প্রাথমিকভাবে জানায়, তারা সন্ত্রাসবাদী। নরেন্দ্র মোদীকে হত্যার ষড়যন্ত্র করে তারা আমেদাবাদে এসেছিল।


    মূলত ইশরাতের মায়ের চাপে, অনেক পরে সিবিআই এই এনকাউন্টারের তদন্তভার হাতে নেয়। উঠে আসে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য। আমরা একটু দেখে নিই ঘটনাগুলো।


    ১৫ জুন, ২০০৪এর এক ভোরবেলা জীশান, আহমেদ, জাভেদ আর ইশরাত নামে চারজনকে খুন করার দায়ে অভিযুক্ত ৮ জন গুজরাত পুলিশের কর্মচারীর বিরুদ্ধে চার্জ তৈরি করার জন্য সিবিআই ১৭৯ জন সাক্ষীর তালিকা বানিয়েছিল। এই ৮ জন পুলিশ হলেন, অতিরিক্ত ডিজিপি - পি পি পান্ডে (নিখোঁজ), ডিআইজি - ডি জি বানজারা, এসপি - জি এল সিঙ্ঘল, ডেপুটি এস পি - এন কে আমিন, ডেপুটি এসপি - টি এ বারোত, কম্যান্ডো অনুজ চৌধরি, এবং অবসরপ্রাপ্ত ডেপুটি এসপি - জে জি পারমার। এই ৮ জনের মধ্যে পান্ডে এবং বানজারা বাদে বাকি সকলেই ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন বলে স্বীকার করেছেন। গুজরাত পুলিশের ফাইল করা মূল এফআইআরে এই আটজনেরই নাম ছিল যাঁরা গুলি করে মেরেছেন ঐ ৪ "সন্ত্রাসবাদী"কে। পান্ডে আর বানজারার নামও ছিল।


    এখন, প্রশ্ন উঠতেই পারে, এফআইআরে যদি নাম আছেই, তা হলে আর তাদের উপস্থিতি প্রমাণ করার জন্য সিবিআইকে ১৭৯জন সাক্ষীর ব্যবস্থা কেন করতে হল! সিবিআইয়ের বর্তমান চার্জশীটে এই এনকাউন্টারকে আইবি আর গুজরাত পুলিশের যৌথ অপারেশন বলে বিবৃত করা হয়েছে, এবং এতে রাজিন্দর কুমার সমেত চারজন আইবি অফিসারের নামও দেওয়া রয়েছে। কিন্তু আশ্চর্যজনকভাবেই কোনও আইবি অফিসারকেই হত্যার ষড়যন্ত্র, অপহরণ ইত্যাদি সম্ভাব্য কোনও ধারাতেই অভিযুক্ত করা হয় নি। এই ঘৃণ্য হত্যাকাণ্ডটি ঘটাবার পেছনে এতগুলো পুলিশ অফিসার এবং আইবি অফিসারদের আসল উদ্দেশ্য, বা মোটিভ কী ছিল, এই সম্বন্ধে কোনও কথাই বলা হয় নি। এটাও ব্যাখ্যা করা হয় নি কেন এই চারজনকে তিনটে আলাদা আলাদা জায়গা থেকে তুলে আনা হল আর কেনই বা তাদের আমেদাবাদের একটা রাস্তার ধারে দাঁড় করিয়ে মেরে ফেলা হল। চার্জশীটে যা লেখা আছে, তার থেকে অনেক বেশি কিছু লেখা নেই।


    এই রহস্যের জট খুলতে গেলে, ৯ই জুলাই ২০১৩তে আহমেদাবাদে গোপীনাথন পিল্লাইয়ের বক্তব্যে গুরুত্ব দিতে হবে। অসংখ্য সাংবাদিকদের সামনে গোপীনাথন ভাঙা ভাঙা হিন্দিতে যা জানান, তা হল, ২০০৪এর ৯ই জুন, জাভেদ খুন হবার ঠিক ছদিন আগে, তাঁকে ফোন করে জানায়, কিছু পুলিশ অফিসারের নির্দেশে সে আহমেদাবাদ যাচ্ছে। জাভেদের সাথে তাঁর শেষ কথোপকথন অনুযায়ী তিনি জানতে পারেন যে গুজরাতের কিছু প্রভাবশালী পুলিশ অফিসারের সাথে জাভেদের আলাপ হয়েছে যাঁরা জাভেদকে তার ব্যবসার কাজে সাহায্য করবেন। এই প্রভাবশালী পুলিশ অফিসারদের সঙ্গে জাভেদের সম্পর্কের বিষয়টা জানা গেলে হয় তো অনেক প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যেত।


    গুজরাত পুলিশের বানানো প্রথম রিপোর্ট যেটা পরীক্ষিতা গুর্জর বানিয়েছিলেন, তাতে স্পষ্ট লেখা আছে যে জাভেদ আর ইশরাত ইব্রাহিমপুর গেছিল এবং সেখানে তেসরা মে থেকে সতেরোই মে-র মধ্যে তারা অন্তত দুবার সালিম ওরফে আমজাদ আলির সাথে দেখা করেছিল। সেই রিপোর্টেই এটাও লেখা আছে যে ২৪শে মে পুণেতে জাভেদের বাড়িতে আমজাদ আলিকে দেখা যায় এবং একটা গাড়ির গ্যারেজেও দেখা যায়, যেখানে আমজাদ আলি একটা নীল ইন্ডিকা গাড়ি কিনছিল। ২৫ এবং ২৭শে মে-র মধ্যে ইশরাত আর জাভেদকে আহমেদাবাদে দেখা যায়, এটাও লেখা আছে সেই রিপোর্টে। এদিকে সিবিআইয়ের বর্তমান রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে, ২৬শে মে ২০০৪এ আমেদাবাদে আমজাদ আলিকে অপহরণ করা হয়।  এখন, তারিখগুলো পরপর দেখলেই বোঝা যায় জাভেদ প্রথমে সালিমের সাথে পরিচিত হয় মে-র প্রথম সপ্তাহে, তারপরে তার সঙ্গে বন্ধুত্ব হয়, তারপরে সালিমকে তার পুণের বাড়িতে নিমন্ত্রণ করে ২৪শে মে। সম্ভবত এটা ঘটে সেই "প্রভাবশালী পুলিশ অফিসার"এর সাহায্যেই। ২৪শে মে জাভেদ গাড়ি কেনে এবং সেই গাড়িতে জাভেদ, ইশরাত এবং আমজাদ আমেদাবাদ যায়, যেখানে সেই "প্রভাবশালী পুলিশ অফিসার" আমজাদকে অপহরণ করে। অর্থাৎ, ২৬শে মে নাগাদ পুলিশের হাতে এমন দু জন এসে গেছিল, যাদের সন্ত্রাসবাদী হিসেবে সাজানো যায়, আইবি এই সন্ত্রাসবাদীর চরিত্রে সাজাবার জন্য মনোনীত করে জীশান আর আমজাদ আলিকে। জাভেদ কিছু না জেনেই আমজাদকে পুলিশের হাতে তুলে দেয়, এর পরে ইশরাত আর জাভেদ য়ামেদাবাদ থেকে চলে আসে, এবং সেখান থেকে জাভেদ তার স্ত্রী ও তিন সন্তান সমেত গাড়ি করে সোজা কেরালার বাড়িতে চলে আসে।


    এর পর নিউ চ্যানেলের রিপোর্ট থেকে জানা যায়, জাভেদ যখন কর্ণাটকের মধ্যে দিয়ে গাড়ি চালাচ্ছিল, তখন, ৬ই জুন ২০০৪ রাত ১১:০৮ নাগাদ তার মোবাইলে একটা ফোন আসে গান্ধীনগরের কোনও এক ফোন বুথ থেকে। আরও জানা যায়, সেই একই ফোন বুথ থেকে ১১:১৪ আর ১১:২৮ নাগাদ দুটি ফোন যায় রাজিন্দার কুমারের কাছে, যিনি ছিলেন তৎকালীন এসআইবি চিফ।


    এর পরে, গোপীনাথের বক্তব্য অনুযায়ী, ৯ তারিখ সকালে তাঁর কাছে জাভেদের ফোন আসে, কোনও একজন বড়মাপের পুলিশ অফিসার তাকে আমেদাবাদে ফিরতে নির্দেশ দিয়েছেন। সন্দেহের কোনও অবকাশই থাকে না ৬ তারিখ রাতে জাভেদের কাছে ফোনে কী নির্দেশ গিয়েছিল। সেই ফোনের আগে পরে রাজিন্দার কুমারকে করা দুটি ফোন কল থেকে এটাও বোঝা যায় কার নির্দেশে জাভেদকে এই কল করা হয়েছিল এবং কল করার পর কাকে কনফার্মেশন দেওয়া হয়েছিল। ধারণা করে নেওয়া যায় ইনিই সেই বড় পুলিশ অফিসার, জাভেদ যার কথা বলেছিল।


    ইশরাতের মা শামীমা কওসরের বয়ান অনুযায়ী, ইশরাত ১১ তারিখ ভোরবেলায় তাদের মুম্ভরার বাড়ি থেকে চলে যায় এবং নাসিক থেকে ফোন করে। শাজিদা, জাভেদের স্ত্রীও জানান যে ১১ তারিখ সকাল ১০টা নাগাদ জাভেদ খুব তাড়াহুড়ো করে বেরিয়ে যায় এবং নাসিকে ইশরাতের সঙ্গে দেখা করে। নাসিক আমেদাবাদ যাবার রাস্তাতেই পড়ে। রিপোর্ট থেকে বোঝা যায় নাসিক থেকেই তারা নজরবন্দী হয়ে গেছিল। চার্জশীটে লেখা আছে যে তরুণ বারোট, এন কে আমিন এবং অন্যান্য আইবি অফিসাররা আনন্দের কাছে ভাসাড নামক জায়গা থেকে তাদের তুলে নিয়ে গিয়ে আমেদাবাদের খোদিয়ার ফার্মে নিয়ে গিয়ে রাখে।


    পুলিশ কেন জাভেদ আর ইশরাতকে আবার নিয়ে এল, তাদের যখন ছেড়েই দিয়েছিল ২৭শে মে-তে? জানা যায় যে মে-র প্রথম সপ্তাহেই জীশান আর আমজাদকে এনকাউন্টার করে মেরে ফেলার প্ল্যান ছকে ফেলা হয়েছিল। আমজাদ ২৬শে মে পুলিশের হাতে আসে, জীশান এপ্রিলের শেষ থেকেই পুলিশের কাছে ছিল। এর পর তা হলে প্রশ্ন আসে, জাভেদ আর ইশরাতকে নিয়ে কী করা হবে, যারা নিজেদের অজ্ঞাতসারেই আমজাদকে পুলিশের হাতে মরবার জন্য তুলে দিয়েছিল? তারা তো সাক্ষী থেকে গেল! অতএব, তাদেরও মেরে ফেলা দরকার। অতএব, গান্ধীনগরের ফোন বুথ থেকে তাদের ফোন করে আবার আমেদাবাদে ডেকে আনার একটা সূত্র পাওয়া যায়।


    ইশরাত জাহান এনকাউন্টার কেসে গুজরাত পুলিশের করা এফআইআরের বয়ান অনুযায়ী, জঙ্গীরা যে ইন্ডিকা গাড়িতে করে যাচ্ছিল, তাতে বিস্ফোরক পাওয়া গেছে, যা নাকি তারা নরেন্দ্র মোদীর ওপর আত্মঘাতী হামলা করার জন্য নিয়ে যাচ্ছিল। এই "বিস্ফোরক" পরে ফরেনসিক টিম পরীক্ষা করে দেখে এবং এতে কোনও ক্ষতিকর রাসায়নিক পাওয়া যায় নি।


    গুজরাত হাইকোর্টে পেশ করা এসআইটির এফআইআরের অংশ নিচে তুলে দেওয়া গেলঃ (নম্বর DCB PS I CR No. 8 of 2004)


    প্যারা 8.5: গাড়ি থেকে একটা ১৭ কেজি ওজনের হলুদ পাউডার সমেত বন্দুকের ব্যাগ পাওয়া গেছে। গান্ধীনগরের ডিরেক্টরেট ফরেনসিক সায়েন্স এবং ভদোদরার ডেপুটি চিফ কন্ট্রোলার অফ এক্সপ্লোসিভস সেটির পুঙ্খানুপুঙ্খ বিশ্লেষণ করেন এবং জানান যে হলুদ রঙের সেই কেমিকাল মিশ্রণটি কোনওমতেই বিস্ফোরক ছিল না।


    গুজরাত পুলিশ, এমনকি, সঠিক বিস্ফোরকও রাখতে পারে নি ফেক এনকাউন্টারের জায়গায়। মজার ব্যাপার হল, তিরিশখানা শুকনো নারকোলও পাওয়া যায় গাড়ির ছাদ থেকে যেগুলোকে বোমা বলে চালানোর চেষ্টা করে পুলিশ। পরে জানা যায় নারকোলগুলি জাভেদের বাবা তাঁর কেরালার বাড়ি থেকে পাঠিয়েছিলেন, নাতিকে উপহার দেবার জন্য।


     


    সম্পাদনা ও অনুবাদ - শমীক মুখোপাধ্যায়


    (আগামী পর্বে সমাপ্য)


    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • আলোচনা | ২৬ জুলাই ২০১৩ | ১৭৭৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • 4z | 152.176.84.188 (*) | ২৬ জুলাই ২০১৩ ০২:১৬77660
  • মেন রিপোর্টটার লিংক পাওয়া যাবে?
  • siki | 132.177.255.73 (*) | ২৬ জুলাই ২০১৩ ০২:২৫77661
  • তিন চারটে রিপোর্টকে কোলেট করে এই লেখাটা বানানো হয়েছে।

    পরের পর্বটা দিয়ে শেষ হয়ে গেলেই আসল রিপোর্টগুলো শেয়ার করে দেওয়া যাবে। চলবে?
  • 4z | 152.176.84.188 (*) | ২৬ জুলাই ২০১৩ ০৩:১০77662
  • দৌড়বে
  • bb | 127.195.186.163 (*) | ২৬ জুলাই ২০১৩ ০৫:১০77663
  • যদিও এটা সাজানো ঘটানো বলেই মনে হয়, তবু আশা করবো, হেডলির বয়ানে ঈশরাত সন্ত্রাসবাদীদের লোক ছিলেন বলেই বলা হয়েছে সেটাও যেন উল্লেখ করা হয়। পাঠককে দুই দিকের কথাই যেন জানান হয়।
  • বিপ | 78.33.140.55 (*) | ২৬ জুলাই ২০১৩ ০৫:৪৮77664
  • এফ বি আই নিশ্চিত ইরশাত জাহান একজন হ্যান্ডলার। শুধু হ্যাডলির স্টেটমেন্ট না-আরো অনেক ফোন কলে নথি ঘেঁটে এফ বি আই এই সিদ্ধান্তে এসেছে।

    একটা ব্যাপার আমার খুব খারাপ লাগছে। ইরসাত জাহান বা বাটলা কেসগুলিতে যেখানে যথেষ্ট প্রমান পাওয়া যাচ্ছে সন্ত্রাসবাদের , একটা গ্রুপ হঠাৎ করে নানান যুক্তি, এবং তথ্য আমদানী করে জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে। আমি নিশ্চিত এগুলি ইসলামিক সন্ত্রাসবাদের একটা ইন্টালেকচুয়াল বি উইং আছে, তারা বিভ্রান্তিকর যুক্তি, ভুল প্রমান সাজিয়ে এমন ভাব করাছে এগুলো সন্ত্রাসবাদি না। আমাদের বাম এক্টিভিস্টরা হঠাৎ করে সেখানে ঝাঁপিয়ে পড়ে ইসলামিক সমাজের প্রিয় হঈয়ার চেষ্টা করছে। এতে তারা মেইন স্ট্রিম ভারতীয়দের থেকে আরো দূরে সরে যাচ্ছে। ভারতে বাম ভোট ৪% থেকে কমে ২% এ নেমে এসেছে। বামেদের এই ধরনের ভুল ভাল কার্যকলাপ নরেন্দ্রমোদির মতন ফ্যাসিস্টদের উঠতে সাহায্য করছে।

    ইসলাম এবং আর এস এস -উভয় ভয়ংকর ফ্যাসিস্ট শক্তি। বামেরা বুদ্ধিহীনতা দরুন এই দুই শক্তির হাতে খেলছে।
    বামদের উচিৎ তাদের আন্দোলনের ফোকাসটা নরেন্দ্রমোদির অগতান্ত্রিক আটিচুড, শ্রমিকদের ওপর লাগাতার অত্যাচার, লেবার আইন ভাঙ্গা এসবের ওপর রাখা। ইসলাম এবং হিন্দু ধর্মের সাথে তাদের সম দূরত্ব তৈরী করতে হবে। কোন হিন্দু সন্ত্রাসবাদি ধরা পড়লে, তারা কিন্ত বলে না এটা পুলিশ চক্রান্ত। তখন সেটা পুলিশ চক্রান্ত বলে বিজেপিরা। এবং সেখানেও সেই লম্বা লিস্ট অব বিভ্রান্তিকর লজিক। খেলাটা এক। পার্টি বদলায়। কিন্ত সাধারন জনগন বামেদের ওপর বিরক্ত হয়। তারা বুঝতে পারে বামেরা ইসলামিক সন্ত্রাসবাদিদের জন্য রেড কার্পেট দিচ্ছে। ফলে দূরে চলে যায়।

    বামেদের এইসব ব্যাপারে জড়ানোর দরকারটা কি যখন শ্রমিকদের নুন্যতম অধিকার ভারতে নেই? ইসলামিক শক্তিগুলির বি টিম হয়ে, ভারতে কি বাম বিপ্লব ঘটাবে তারা?
  • aranya | 154.160.226.53 (*) | ২৬ জুলাই ২০১৩ ০৫:৫৩77665
  • সন্ত্রাসবাদী হলেও কি ফলস এনকাউন্টারে মেরে দেওয়া যায় না কি?
  • বিপ | 78.33.140.55 (*) | ২৬ জুলাই ২০১৩ ০৬:০৭77666
  • ্না -তা যায় না -কিন্ত তাও সন্ত্রাসবাদ দমনের ওটাই এফেক্টিভ পদ্ধতি-যাতে পাঞ্জাব ঠান্ডা হয়েছিল। তোমার লিগ্যাল প্রটেকশন নেই, সেটাই সন্ত্রাসবাদিদের হিম ঠিক করার জন্য যথেষ্ঠ। আমেরিকাও তাই করে-তবে দেশের বাইরে বেশি করে। সভ্য সমাজ দিয়ে অসভ্য সন্ত্রাস আটকানো যায় না-এটা হুন সম্রাট আটিলা রোমান সেনাপতি আটিয়াসকে বলেছিল। আমার কথা না !!
  • 4z | 152.176.84.188 (*) | ২৬ জুলাই ২০১৩ ০৬:১০77667
  • ল্লেঃ
  • kc | 188.61.96.29 (*) | ২৬ জুলাই ২০১৩ ০৬:১৯77668
  • ফোজ্জি, মুকুল সিনহার ফেসবুক পেজে নোটস সেকশনটা ফলো কর।
    https://www.facebook.com/mukul.sinha?fref=browse_search
  • pi | 118.12.169.134 (*) | ২৬ জুলাই ২০১৩ ০৬:২৩77669
  • ফোজ্জি, এগুলো মুকুল সিনহার অনুমতিক্রমে ওঁর নোটস থেকে নিয়ে সম্পাদিত লেখা।
  • C | 161.141.84.239 (*) | ২৬ জুলাই ২০১৩ ০৬:২৪77670
  • আটিলা আর আটিয়াস---দুটো নামেই আটি আছে। ঃ-)
  • bb | 127.195.186.163 (*) | ২৬ জুলাই ২০১৩ ০৬:২৭77671
  • অরণ্য প্রশ্ন সেটা নয়, মোদীর ছোঁয়া আছে বলেই বামেরা প্রমাণের চেষ্টায় আছে যে ঈশরাত নির্দোষ বা বাটলার ঘটনা সাজানো - এইগুলিও একটূ চোখে লাগে, সত্য উদঘাটিত হোক এই কাম্য।
  • aranya | 154.160.226.53 (*) | ২৬ জুলাই ২০১৩ ০৬:২৯77672
  • বিবি, আমার প্রশ্ন-টা বিপের পোস্টের পরিপ্রেক্ষিতে ছিল, আপনার সাথে একমত।
  • 4z | 152.176.84.188 (*) | ২৬ জুলাই ২০১৩ ০৬:৩৫77673
  • কেসিদা, পাই - থ্যান্কস
  • উৎসব | 93.81.33.28 (*) | ২৬ জুলাই ২০১৩ ১১:০৫77675
  • দুইঃ এফবিআই কাউকে টেররিস্ট বললেই কি সে টেররিস্ট হয়ে যায়? এফবিআই তো এই ব্যাপারে নিজেদের দেশেই ছড়িয়ে ছাপান্ন করেছে। গুয়ান্তানামো কি বলে? তাহলে আর কোর্ট কাছারি রেখে লাভ কি?
  • বিপ্লব | 78.33.140.55 (*) | ২৬ জুলাই ২০১৩ ১১:৩৫77676
  • এফ বি আই কেন ছড়াবে এ ক্ষেত্রে? তাদের কি পলিটিক্যাল মটিভেশন ?

    সিবি আই তঁ রুলিং পার্টির টুল। এফ বি আই স্বাধীন।

    FBI is definitely 100 times better source of confirmation.

    উকি বলছে এফ বি আই বলছে-রেফারেন্স ও আছে। দেখে নাও

    http://en.wikipedia.org/wiki/Death_of_Ishrat_Jahan
  • Rivu | 184.242.128.64 (*) | ২৭ জুলাই ২০১৩ ০১:০১77678
  • বিপদা, এফবি আই বলছে আর এফবি আই বলছে যে হেডলি বলেছে দুটোর মধ্যে তফাত আছে। আর হেডলির কথাটা ছিল হিয়ার্সে যেটা প্রুফ হিসাবে গন্য হতনা। গিভেন দ্যাট, ইটা ক্লিয়ার নয় যে ওই দুটো প্যারা বাদ কেন দেওয়া হলো।
  • উৎসব | 93.81.33.28 (*) | ২৭ জুলাই ২০১৩ ০১:৩০77686
  • 'উকি বলছে এফ বি আই বলছে-রেফারেন্স ও আছে। দেখে নাও

    http://en.wikipedia.org/wiki/Death_of_Ishrat_Jahan '

    ওই উইকি লিঙ্ক থেকে - ' In 2010, some media outlets reported that the convicted terrorist David Headley had implicated Ishrat in terrorist activities in a statement given to the National Investigation Agency (NIA).[8] However, the NIA called these reports as "baseless",[9] and the CBI suspects that this input was fabricated by the IPS officer Rajendra Kumar, who is a suspect in the fake encounter case.[10] '
    ......
    'The news channel also produced the letter of IB chief to CBI director, in which he said that David Headley also revealed that Ishrat Jahan was an LeT operative. However, Headley's confession to the FBI had already been dismissed as hearsay by the NIA [50][51]'

    বিপ্লব, লিঙ্কের কন্টেন্ট না পড়ে লিঙ্ক পোস্ট করবার অরকুটের সেই পুরনো অভ্যেস আপনার এখনো যায়নি দেখছি। আর নাহলে আপনি সত্যি ভবিষ্যৎ মানবসভ্যতার দার্শনিক, নিজের বক্তব্যের বিপক্ষে নিজেই তথ্য দিয়ে আমাদেরকে ডায়ালেকটিক্স শেখাচ্ছেন।
  • bb | 127.216.208.135 (*) | ২৭ জুলাই ২০১৩ ০৪:১৭77679
  • FBI এর রিপোর্ট থেকে ঐ দুই প্যারা বাদ কেন দেওয়া হল তার উত্তর কে দেবে? হেডলি কোন গুরু ঠাকুর যেমন নয়, তেমনি হয় আমাদের সিট বা কংগ্রেসের অধীন সিবিআই, তাই সমস্ত দিক যতক্ষণ না ক্ষতিয়ে দেখা হচ্ছে ততক্ষণ ঈশরাত সম্পর্কে কোন ফাইনাল ডিসিশান না নেওয়া উচিত।
    এই লিং যারা দিচ্ছেন কালকে বাটলার ঘটনার রায় সম্ভন্ধে আপনাদের কি মতামত? নাকি অপেক্ষায় আছেন কেউ কাউন্টার লেখা লিখবে তার উপর? সন্ত্রাসবাদীর কোন জাত হয় না - আর তাই ইসলামিক সন্ত্রাসবাদ ও সন্ত্রাসবাদ এটা মেনে নিতে অসুবিধা কেন?
  • তাতিন | 34.217.194.161 (*) | ২৭ জুলাই ২০১৩ ০৪:২১77680
  • ইসলামিক সন্ত্রাসবাদ মেনে নিতে কারুরই অসুবিধে নেই মনে হয়, ইস্লাম-অবলম্বীদেরও নেই। কিন্তু খ্রিশ্চিয়ান-ইহুদি সন্ত্রাসবাদও যে আদতে সন্ত্রাসবাদ-ই বা হিন্দু সন্ত্রাসবাদ যে ভারতের কোণায় কোণায় সংখ্যালঘুদের প্রতিমুহূর্ত সন্ত্রস্ত করে রেখেছে তা মানতে কেমন কেমন লাগে।
  • bb | 127.216.208.135 (*) | ২৭ জুলাই ২০১৩ ০৬:৩৯77681
  • তাতিন - কেউ সেটা অস্বীকার করে না। কিন্তু হেড্লী বা স্বাধ্ভী ঋতম্বরাকে নিয়ে বামেদের একলাইন ও লিখতে দেখি না ।
    সংখ্যালঘুদের নিরপত্তার দায়িত্ব সংখ্যাগুরুদের এইটা যদি মুদ্রার একপিঠ হয় তবে অন্যপিঠ হচ্ছে সংখ্যালঘুদেরও কিছু দায়িত্ব আছে।
    আপনি সৌদি আরবিয়া বা নেদারল্যান্ডে গিয়ে ঐদেশীয় সরকারের নিয়ম মানতে বাধ্য থাকেন।
    অনেকে আমেরিকার সিটিজেনসিপ নিতে গিয়ে কমুনিজিমের প্রশ্নে না লিখে আসেন, যদিও দেশে তার নকশাল ছিলেন, কিন্তু তখন তাদের নিয়ম মানতে দেখা যায় না। তারাই আবার
    সরকারকে সত্যের পথে চলার জ্ঞান দেয়
  • Rivu | 209.234.155.34 (*) | ২৭ জুলাই ২০১৩ ০৭:১৩77682
  • আরে দাদা এর মধ্যে হঠাত বাটলা হাউস এলো কদ্দিয়ে? কথা তো হচ্ছে ইশরাত কে নিয়ে।
  • D | 103.115.84.195 (*) | ২৭ জুলাই ২০১৩ ০৭:১৪77683
  • বিপের সঙ্গে একটা ব্যাপারে একমত - হিন্দু বা ইসলামিক জঙ্গী দলগুলির ইন্টেলেকচুয়াল সেল আছে, আর তারা ইন্টার্নেটে অত্যন্ত সক্রিয়।যেকোন ঘটনা ঘটার পর এদের কাজ হলো নানারকমভাবে প্রমাণ করা যে হিন্দু বা ইসলামিক সন্ত্রাস বলে কিছু হয়্না, সবটাই সরকারের সাজানো।ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের ঘটনা আসলে আমেরিকান সরকারই ঘটিয়েছে, এর স্বপক্ষএ এরা ভূরি ভূরি প্রমাণ হাজির করে, আবার গোধরা কান্ডে মোদীকে নির্দোষ প্রমাণ করার জন্য আরেসেস নিরন্তর প্রচেস্টা চালাচ্ছে। তাছাড়া রাজনীতির চাল তো আছেই। বাট্লা কান্ডে দিগ্বিজয় মুখ পুড়িয়েছে, কিছুদিন পর ইস্রাত জাহান কান্ডেও যদি কংগ্রেসের নাম বেরিয়ে আসে তো অবাক হবোনা।
  • Sk Younus | 116.199.106.216 (*) | ২৭ জুলাই ২০১৩ ০৮:০৩77684
  • Bah.,.., Mukul Sinhar sob blog guloi pora ache.,,.., tarpor banglai pore bes valo laglo .,.,. thanx a lot .,
  • ques | 71.16.194.150 (*) | ২৭ জুলাই ২০১৩ ০৮:১৭77685
  • চারজোনের মধ্যে দুজোন, ইশরাত, জভেদ, পরিবার, ঠিকানা ইত্যাদি পাওয়া জাচ্ছে, বাকি দুজোন, জিশান এবো~ন আহমেদ কোথাকার, এদের বাডির লোক্জন কোনো নিখোজ ডায়রি ইত্যদি কোরোচে কি, কয়েক দিন আগে সিবিআই এজোন্যো পেপারে বিগ্যপন দিয়েচে,
    এরা কোথাকার কি পরিচয় এখোনো কিচু জানা আছে?
  • 4z | 194.148.161.37 (*) | ২৭ জুলাই ২০১৩ ১২:৪২77677
  • এফবিআই স্বাধীন আর 100% times better source of confirmation!!! - খোরাক অফ দ্যা সেঞ্চুরী
  • আবার! | 56.23.68.178 (*) | ৩১ আগস্ট ২০১৩ ০৩:২৭77687
  • ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি!

    পুলিশ ইয়াসিন ভটকল নামে একজনকে ধরেছে বলছে, কিন্তু আসলে সে অন্য লোক! মহম্ম্দ আমেদ নামের এক্জনকে ধরে তাকে ইয়াসিন ভটকল নামে চালিয়ে দেবার চেষ্টা! এই দেখুনঃ

    http://www.ndtv.com/article/india/yasin-bhatkal-this-isn-t-him-says-his-lawyer-in-delhi-court-412368?pfrom=home-lateststories

    তাছাড়া লোকটি যদি ইয়াসিন ভটকল হয়ও, তাতেই বা কি? ওনার নামে অভিযোগের কোন ভিত্তি আছে কি? সমাজবাদি পার্টির নেতা কামাল ফারুকি আসল তথ্য ফাঁস করে দিয়েছেন! ইয়াসিনের গ্রেপ্তার অপরাধের ভিত্তিতে, না ধর্মের ভিত্তিতে, সেই প্রশ্ন তুলেছেনঃ

    http://timesofindia.indiatimes.com/india/Probe-if-Yasin-Bhatkals-arrest-is-based-on-crime-or-religion-SP-leader-Kamaal-Farooqi-says/articleshow/22163620.cms

    কিছুদিন বাদে যদি শুনি ইয়াসিনকেও এনকাউন্টার করে দেওয়া হয়েছে, বা আফ্জলের মতো এক সকালে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে, তাহলে অবাক হবোনা! ছি ছি!
  • শ্রী সদা | 127.194.195.194 (*) | ৩১ আগস্ট ২০১৩ ০৩:৫৭77688
  • বাঃ চোথা কমন পড়ে গেছে দেখছি।
  • উপকারিতা | 208.7.62.204 (*) | ৩১ আগস্ট ২০১৩ ০৪:২৭77689
  • চোথা কমনই হোক বা আনকমন, ঘ্টনার গুরুত্ব অস্বীকার করবেন না স্যর!

    পুলিশ যে একটি বিশেষ ধর্মের মতাবলম্বীদের ধরপাকড় করে, এনকাউন্টার করে, ফাঁসি দেয়, সেতো গুরুর নানান টইতেই বলা হয়েছে! তাছাড়া কেসটা যে সাজানো, তা তো বিহার পুলিশের আচরণ দেখলেই বোঝা যায়! ওরা জানে গন্ডগোল আছে, তাই নিজেরা কিছু করেনি। কিছুদিন পরে দেখবেন, কোন সাংবাদিক আসল তথ্য ঠিক খুঁজে বার করবে!

    আর ওদিকে দেখুন, আশারামের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ, অথ্চ দিব্যি উল্টোপাল্টা কথা বলে ছাড় পেয়ে যাচ্ছে! চোথার কি উপকারিতা দেখেছেন?
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে মতামত দিন