এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • বিপ্লব রহমান | 129.30.32.218 (*) | ০৫ নভেম্বর ২০১৭ ০১:১০83420
  • এই সাত সকালেই মোবাইলে পড়া শুরু করলাম। দারুণ একটা কাজ হইছে, ভালর চেয়ে ভাল হইছে!

    রুখসানা কাজলের আর্য কাহিনী আগেই পড়া ছিল, ই বুকে দেখে ভাল লাগল।

    সহ ব্লগার মাহবুব লীলেন কি বিভৎস সুন্দর লেখেন! অনেক আগে তার পানিতে ডুবে মরার একটি কিচ্ছা পড়া ছিল। তবু জবাই পর্ব পড়তে গিয়ে শিউরে উঠেছি!

    বাকী উচ্ছাস/ গাল ক্রমশ প্রকাশ্য। জ্জয় গুরু!
  • বিপ্লব রহমান | 129.30.32.137 (*) | ০৮ নভেম্বর ২০১৭ ১২:৪৩83421
  • ঋতুপর্নর আঁকায় ফরিদার পদ্য আর ঋতেনের "ঢাকের দিনে ঢুকুঢুকু" সেরাম হইছে!

    পর্তেছি!
  • জারিফা | 125.118.218.31 (*) | ১৫ নভেম্বর ২০১৭ ০৯:০১83422
  • 'লেট' 'লতিফ' - পুজো স্পেশাল গুরুর উপহারের নামেই বেশ একখানা এলাহি ঝটকা। ছোটবেলায় ব্ল্যাক ফরেস্ট কেক কী ও কেন, বোঝার আগেই কেকের উপর লাল রঙের একখানা চেরি ( আসল চেরির চেয়ে অবিশ্যি নকল করমচাই ভাল, তবে এ ইস্পেশাল উপহারে সবই আসল হি আসল ) পাওয়ার লোভে যেমন জুলুজুলু চোখ ফেলে রাখতাম, তেমনি জুলাই স্পেশাল পুজোবার্ষিকীর বাজারে নস্ট্যালজিয়ার খপ্পর বাঁচিয়ে গপ্পোগাছা পড়ে যেটুকু ইনার্ভাশনের চক্কর ওঠে, তাতেও ফুর্তি কম থাকলে, দিব্বি প্রচ্ছদে কাকে কী পরানো উচিৎ সেই তর্কে গাঁজলা ওঠা দেখতে দেখতেই এই বহু প্রতিক্ষীত গুরু উপহারের আশায় পুজো কাটানো যায়। গপ্পো, কবিতা, বাড়তি কোচ - কী নেই তাতে। এক্কেবারে গোটা ট্রেন বুক করে দলবলযোগে ঘুরতে যাওয়ার রেশে মোচ্ছব।
    সূচীপত্র নিয়েই তাই অপার বাংলার মিলনোৎসবের সাক্ষী হবার মোক্ষম সুযোগে বেশ একখান চরকিপাক খাবার ইচ্ছে হতেই পারে। গপ্পে মাহবুব লীলেন, রবিশংকর বল এদের সাথেই কবিতাও আছে অনেকগুলো। সব মিলিয়ে এক আশ্চর্য উপাচার। হৈ হৈ করে ট্রেনে একবার চেপে নিলে ভুরিভোজ করার দায়িত্ব লতিফ বাবুরই। তাই এখনও যারা দোনামনায় ডুব দিয়েছেন, তারা শুধু ডুবজল ফেলে মাথাটা বাড়ান, বিনামূল্যে টিকিট কাটুন আর টুক করে ট্রেনে উঠে পড়ুন, ব্যাস আপনার পুজো পরবর্তী ব্লুজ এক নিমেষে উধাও...আর হ্যাঁ টিকিট কাউন্টারের জন্য লাইনে যখন মারপিট নেই, অতএব সাইটের কাউন্টারে ঢুঁটা ঝটপট মেরেই দিন, খামোকা ডুবেজলে ঘোঁটলা থেকে কী লাভ!
  • | 52.110.159.196 (*) | ১৭ নভেম্বর ২০১৭ ০১:০৮83423
  • বাংলা প্রকাশনা জগতের এক আশাময় উদ্যোগ নিয়ে দুচার কথা। এ লেখা নিছক বিজ্ঞাপন বা সমালোচনা নয়। পাঠকের আনন্দের অভিব্যক্তিই আদ্যন্ত কুঁড়ে মানুষকে দিয়ে লিখিয়ে নিলো বলা যায়।
    গতমাসে পুজোর পরপর কলকাতার গুরুচণ্ডালী প্রকাশনা বার করেছেন তাদের পুজোসংখ্যা। অনেকেই করেন।নতুন কিছু নয়। এক্ষেত্রে নতুন কারণ এই সংখ্যা প্রকাশিত হয়েছে শুধুই পিডিএফ,ইপাব এবং কিন্ডেল ভার্সানে। তাও একদম বিনামূল্যে!!!
    এই প্রয়াস যে আমাদের মতন বাংলা ভাষার পাঠকদের জন্যে কত্ত বড় এক আশার খবর তা আর কী বলি!
    বাংলা ইবই প্রকাশনা নিজেই উদ্যোগ নিয়ে বার করছেন এ সত্যিই বহুদিনের আশা। ওনারা আরও আশা দেখিয়েছেন যে এই উদ্যোগ এখানেই সীমিত থাকবেনা। ভবিষ্যতে আরও নানা ধরণের ইবই আসবে।মূল্য দিয়ে কিনতে পাঠক অরাজী হবেননা, পছন্দের বিষয় বা লেখা পেলে তা আমার দৃঢ় বিশ্বাস।
    কি আছে এই সংখ্যায়? ক্যামন হয়েছে সম্পাদনা? এসব জরুরী মানছি,সে বিচার যোগ্য সাহিত্যরসপিপাসু করবেন বইকি, তবে মনে রাখতে হবে এবারের এই প্রয়াসের পেছনে দুনিয়াজোড়া বাংলা ভাষার পাঠকদের প্রতি যে মনোভাব প্রকাশ পেয়েছে তা পাঠক হিসেবে বেশ নিশ্চিন্ত করেছে, তা বলতেই হয়। আরও অনেকেই ইপাব,মোবি,পিডিএফে প্রকাশনা করার প্রত্যয় পাবেন নিশ্চিত।মুখে মুখে, নেটে নেটে এই প্রকাশের খবর ছড়াক সেইটাই কাম্য।
    প্রায় চারশো পাতার পত্রিকা। গল্প,কবিতা,পুজোর স্মৃতি জড়িত একগুচ্ছ লেখা এবং সুঠাম সম্পাদকীয় ছাড়াও আছে অজস্র ছবি। আমি পিডিএফে পড়েছি। তার সাইজ প্রায় সাড়ে সাত এমবি।
    যা হয় - কিছু গদ্য খুব ভালো লেগেছে, কিছু মাঝারী আর কবিতা তো ভালো করে বুঝিইনা যদিও ফরিদাকৃত কবিতা পরিচয়ের ভাবনা, পরিবেশনা খুব সুন্দর লেগেছে। পাতায় পাতায় থাকা অজস্র চিত্রের বেশ কিছু বেশ ভালো লেগেছে! সম্পাদনা আরও পোক্ত হতে পারতো এবং নিশ্চয়ই ভবিষ্যতে হবেও।এ তো সবে শুরু!
    যারা লিখেছেন, ইদুনিয়ায় এবং বাস্তবে তাঁদের কাউকে কাউকে চিনি এমনকি তাঁদেরও কয়েকজন চেনেন আমাকেও।সেইটা অবশ্য পাঠে বিঘ্ন তৈরি করেনি। মুগ্ধ করেছে সোনালী সেনগুপ্তের গল্প,দীপেন ভট্টাচার্য, মাহবুব লীনেনের আঙ্গিক এবং পারমিতা চ্যাটার্জির গদ্যবয়ান।শক্তি দত্তরায় করভৌমিক,স্বকৃত নোমান বা তিতাস বেরার নির্মাণের যত্ন মুগ্ধ করে। অমর মিত্র, রবিশঙ্কর বল,বিপুল দাসের লেখা পাওয়াও তো প্রাপ্তিই।
    এমন ইবই আরও আসুক সর্বান্তকরণে চাই। শুধু এই প্রকাশনা নয় সবার কাছ থেকেই। মূল্য দিয়েও সংগ্রহ করতে রাজী পছন্দসই লেখা থাকলেই - এই সংখ্যার মতন। খুব বড় দামি একটা কাজ করে ফেললেন গুরুচণ্ডালী।
    প্রকাশনাগোষ্ঠিকে দুটো প্রশ্ন-
    ১) চন্দ্রিল ভট্টাচার্যের মেঘে মেঘে নামক কবিতা আর 'বাড়তি কোচ' অংশের মধ্যে থাকা ছড়াগুলো কার লেখা?
    ২) তিনজন করভৌমিকদের দেখতে পাচ্ছি লেখায়,রেখায়,কবিতায়। এনারা কি একই পরিবারের? যদি হন তাহলে সেও আর এক আনন্দ সংবাদ বইকি!
    **

    এমন ইপ্রকাশনা বাংলায় আরও দলে দলে আসুক!প্রকাশনাদের তরফ থেকে এই উদ্যোগ, দুনিয়াময় ছড়িয়ে থাকা বাংলা পাঠকদের জন্যে বড় দরকার ছিলো।
  • pi | 24.139.221.129 (*) | ১৭ নভেম্বর ২০১৭ ০২:৫৫83424
  • ১। সুমন মান্নার ঃ)
  • | 52.110.159.196 (*) | ১৭ নভেম্বর ২০১৭ ০৩:২৮83425
  • ** প্রকাশনাগোষ্ঠী

    ১) ধন্যবাদ!!
    ২) জেনেছি :-) আনন্দের বিষয় :-)পাঠকদেরও
  • Rabaahuta | 132.172.150.53 (*) | ১৯ নভেম্বর ২০১৭ ০২:৪৮83429
  • ওয়াটারমার্ক? সে কি। দেখিতো। বাকীগুলো’ও, হ্যা, ঠিক; এইগুলো মাথায় রাখতে হবে।
  • pi | 24.139.221.129 (*) | ১৯ নভেম্বর ২০১৭ ০৯:৩৭83426
  • আচ্ছা, আর যাঁরা নামিয়েছেন ও পড়ছেন, নানা ফরম্যাটে সুবিধা অসুবিধা, এগুলোও একটু জানাবেন।
  • পাঠপ্রতিক্রিয়া | 24.139.221.129 (*) | ১৯ নভেম্বর ২০১৭ ১০:৫০83427
  • প্রসূন দে লিখেছেনঃ

    প্রসূন দে লিখেছেন,
    "#গুরুর_প্রথম_ই_বুক
    #গুরুচন্ডা৯_লেট_লতিফ_পুজো_ইস্পেশাল
    গুরুচণ্ডালী । উঁহু বানানটা ভুল । গুরুচণ্ডা৯ – এটাই ঠিক বানান । ইয়ে আপনি চেনেন তো গুরুচন্ডা৯ –কে ? যদি উত্তর না হয় , এক্ষুনি সাইটটা দেখে আসুন । ভালো লাগবেই । বিন্দাস আলোচনার , তথ্যে সমৃদ্ধ হবার এক মায়া জগত । গুরুর বইয়ের কথা নিয়ে আরেকদিন না হয় গল্প করা যাবে । গুরুর পুজো বার্ষিকী বের হয়েছে । একটু দেরীতে । নামটাও জুতসই । গুরুচন্ডা৯ লেট লতিফ পুজো ইস্পেশাল । ই বুক । নিচে লিংক দেওয়া আছে । দেরি করবেন না । ঝপাং করে নামিয়ে ফেলুন ।
    http://www.guruchandali.com/defa…/…/10/23/1508701712523.html
    http://www.guruchandali.com/defa…/…/10/23/1508701712523.html
    এমনিতে কয়েক বছর ধরেই পড়াশুনা তেমন করছি না । এর মধ্যেও যা পড়া হয়েছে , এতে অবশ্যই আছে গুরুর চটি সিরিজ ।সে যাই হোক দুদিন আগেই গুরুর ইস্পেশাল নামিয়ে পড়ে নিলাম । কয়েকদিন আগে থেকেই জানিয়ে দেওয়া হচ্ছিলো যে লেট লতিফ আসছে । একটা অন্যরকম প্রত্যাশা হয়েই গিয়েছিল । গুরুর বইয়ের সাথে পরিচয় হবার পর থেকেই এই প্রত্যাশার মাত্রা বাড়তে শুরু করেছে । সেটা শাক্যজিত ভট্টাচার্যের অনুষ্ঠান প্রচারে বিঘ্ন ঘটায় দুঃখিত ই হোক , আদালত মিডিয়া সমাজ এবং ধনঞ্জয়ের ফাঁসি- ই হোক কিংবা জনস্বাস্থ্য নিয়ে শেষ বইটি-- সব ক্ষেত্রেই হাতে না পাওয়া পর্যন্ত কেমন যেন ‘আর তর সইছে না’ একটা ভাব তৈরি হয়ে গিয়েছিল । একই রকম অবস্থা হয়েছিল এই লেট লতিফ আসছে জানবার পর থেকেই । কি আছে লেট লতিফে ? । গল্প আছে । আছে নব্বইয়ের দশকের কবিতার কোলাজ । যাদের গুরুর এক ব্যাগ নব্বই , কবিতার বইগুলো এখনও পড়া হয়ে ওঠে নি তাদের জন্য এই কবিতা গুলো একটা ট্রেইলার । কামান বেবি পড়েই প্রথম বিপুল দাশের লেখার সাথে পরিচয় হয়েছিল । লেট লতিফে বিপুল দাশের গল্প আছে । ভীষণ ভাবেই মনে দাগ কাটে দীপ্তেনের লেখা গল্পটি । বাস্তবতা ছিঁড়ে দেয় স্পিরিচুয়ালিটির অবাস্তবতাকে । ইস্পিশালের বাড়তি কোচে আছে পুরনো কিছু লেখা । আছে দেবরাজ গোস্বামী এবং চিরঞ্জিত সামন্তের অসাধারন কিছু ছবি । এরকম কিছু ছবি নিয়েই গুরুর কোন ই বুক বা সেজাতিয় কিছু একটা ভবিষ্যতে প্রকাশিত হবে , এরকম প্রত্যাশা জাগতেই পারে । প্রচ্ছদের ছবিও দেবরাজ গোস্বামীর । মুখ বন্ধেই গুরু জানিয়ে দিয়েছেন যদিও এটা প্রথম প্রয়াস এবং এই প্রয়াস জারী থাকবে । কেনই বা এই প্রয়াস ? কিছু কথা , গুরুর বক্তব্য থেকেই তুলে দিচ্ছি , ‘পৃ্থিবীতে বাঙালির সংখ্যা নাকি বিশ কোটির বেশি । কিন্তু ভাষাটা আছে বলেই মালুম হয়না। ইংরিজি ওয়েবসাইট, প্রথম দশটা ভাষার তালিকা বানাতে গিয়ে , ‘অ্যাঁ এত লোক বাংলা বলে নাকি ?' বলে আশ্চর্য হয়ে পড়ে। বাঙালির মারকাটারি খ্যাতনামারা টিভি র পর্দায় ‘বাটিয়া' (অর্থাৎ কি না বাট ইয়াহ) দিয়ে বাক্য শুরু করে ‘কেন কী' দিয়ে শেষ করেন। ............... বাংলা বইয়ের বাজার যেন ছোট ছোট দ্বীপ। কলকাতায় ছাপা বই কোনক্রমে শিলিগুড়িতে দু-চার কপি পৌঁছয় । ঢাকার বই এক আধখানা কলকাতায় টপকে পড়ে। আর উত্তরপূর্বে , আসাম কিংবা ত্রিপুরায় কী ছাপা হয় খোদায় মালুম।কলকাতা বা ঢাকাবাসী তার খবরই রাখেন না’ । তাই গুরুর স্পষ্ট স্বীকারোক্তি , ‘এই অন্তহীন গোলচক্কর ভাঙার জন্যই গুরুচন্ডা৯র এই ই-বই এর উদ্যোগ’। অবশ্যই শুভ উদ্যোগ । শুধু ভাল উদ্যোগই না । লেট লতিফ ইস্পেশাল যথার্থই স্পেশাল । আর দেরি না , পড়ে নিন , সম্ভব হলে কেমন লাগল শেয়ার করুন । আমার খুবই, খুবই ভাল লেগেছে ।
    বি দ্র – এই সংখ্যায় শুধু গল্প , কবিতা বাদ দিয়েও সমকালীন রাজনীতি , সংস্কৃতি নিয়ে কিছু লেখা হয়ত রাখা যেত ।"
  • T | 129.74.180.59 (*) | ১৯ নভেম্বর ২০১৭ ১০:৫২83428
  • আচ্ছা, একটা মৃদু অনুযোগ জানিয়ে যাই। কবিতার সেকশনের ইলাস্ট্রেশন বাদে যে ছবিগুলি রয়েছে, মানে সম্পূর্ণ এক একটি পাতা জুড়ে আর কি, সেগুলোও কি ইলাস্ট্রেশন? তা যদি না হয় তো সেই ছবির তলায় ছবির নাম, ছবির মাধ্যম, ডায়মেনশন, কবে আঁকা হয়েছে এই তথ্যগুলি নেই। কিন্তু এটা থাকাটা উচিত ছিল। এছাড়া কিছু ছবিতে দেখলাম খুব দৃষ্টিকটূ ভাবে ওয়াটারমার্ক ব্যবহার করা হয়েছে। এইটা ক্যানো? ছবি সহ পত্রিকা যখন একবার সাইবার স্পেসে ভেসে উঠেছে তখন কেউ চুরি করলেও সটান তা ট্রেস করে ফেলা সম্ভব। এই থামের গায়ে নাম খোদাইটা একেবারেই দরকার ছিল না মনে হয়। ছবির কোনো এক কোণায় নিরুচ্চারিত সিগনেচারই যথেষ্ট।

    এ বাদে এই ছবিগুলি একেবারেই মনে ধরেনি। নিছকই ব্যক্তিগত মনে হওয়া।

    প্রায় শ চারেক পাতার বই, সামান্য খুচখাচ ফর্ম্যাটিং বা লেয়াউট ইস্যু থাকতেই পারে। এবং আশা করাই যায় পরের বার সেটুকুও থাকবে না। এই প্রচন্ড করসেবা যাঁরা করেচেন দেখা হলে তাদের ফিশফ্রাই খাওয়াই :) এ ছাড়া কোনো একটি পাতায় গুরুচন্ডা৯ কি বা কেন এই জাতীয় একটা ছোটখাট বিজ্ঞাপন রাখা যেতেই পারত মনে হয়।
  • pi | 24.139.221.129 (*) | ২২ নভেম্বর ২০১৭ ০১:১৩83430
  • আরে ! শেয়ারিং সংখ্যাটা অবশেষে দেখাচ্ছে ! থ্যাঙ্কু মামু।

    এটা ২৭২ বার শেয়ার ? অবশ্য হতে পারে, কারণ ডাউনলোডও দেখি অনেক। কিন্তু যাঁরা পড়ছেন, লিখছ্হেন এত কম কেন ?
  • pinaki | 90.254.154.105 (*) | ২২ নভেম্বর ২০১৭ ০৩:২৫83431
  • বিনা পয়সার বই অন্ততঃ তিরিশ হাজার ডাউনলোড না হলে স্যাটিসফায়েড হওয়ার কোনো কারণ দেখি না। পাঁচশো বা একহাজার হলে এটা ব্যর্থ উদ্যোগ বলে ধরে নেব। মানে উদ্যোগ হিসেবে ভালো, কিন্তু লোকের কাছে পৌঁছাইতে ব্যর্থ।

    জনতা একটু শেয়ার টেয়ার করুন না হাত খুলে।
  • বিপ্লব রহমান | 129.30.47.140 (*) | ২৫ নভেম্বর ২০১৭ ০২:৪৯83432
  • কৌশিক দত্তের "কাঠগড়া" পড়ে মুগ্ধ হয়েছি। কাফকার মত শক্তিশালী।

    গুরুর আরো ই-বুক চাই
  • বিপ্লব রহমান | 129.30.47.140 (*) | ২৫ নভেম্বর ২০১৭ ০২:৪৯83433
  • কৌশিক দত্তের "কাঠগড়া" পড়ে মুগ্ধ হয়েছি। কাফকার মত শক্তিশালী।

    গুরুর আরো ই-বুক চাই
  • i | 147.157.8.253 (*) | ২৭ নভেম্বর ২০১৭ ০১:৫৩83434
  • পুজো স্পেশালে তিতাস বেরার লেখায় মুগ্ধ বললেও কম বলা হয়। আঠারো দশকের গদ্যভঙ্গিতে ( ঠিক বললাম?) লেখা-এই রকম একটা পরীক্ষামূলক লেখা , সত্যি বলছি, পুজো স্পেশালে আমার কল্পনাতীত ছিল। সেই সময়ের বাক্যগঠন - যেমন একই সঙ্গে বর্তমান, ঘটমান বর্তমান, অতীত, ঘটমান অতীত ,অসমাপিকা ক্রিয়া, এমনকি ক্রিয়াবিহীন বাক্যর অবস্থান, বাক্যগুলি জটিল, তার মধ্যে আবার একাধিক অণুবাক্য -এই ভাষা আয়ত্ত করে কী অনায়াস কী সাবলীল লিখে গেছেন লেখক , একই সঙ্গে ভাবে এতটুকু ঘাটতি নেই। এই মেধাকে আমি কী বলব জানি না।

    বাকি সব লেখা নিয়ে এক এক করে বলছি।
  • বিপ্লব রহমান | 129.30.32.18 (*) | ২৭ নভেম্বর ২০১৭ ০৩:০২83435
  • এককের পেঁপে কাহিনী যেন জুলেখা সিরাপ! বেশ লিখেছেন! :)
  • i | 147.157.8.253 (*) | ২৭ নভেম্বর ২০১৭ ০৩:২৭83436
  • শতক হবে। দশক নয়। লিখতে ভুল হয়েছ্হে আমার।
  • Ishan | 183.24.110.20 (*) | ২৭ নভেম্বর ২০১৭ ০৩:৩০83437
  • এই তো লেখা যাচ্ছে।
  • h | 213.99.211.132 (*) | ২৭ নভেম্বর ২০১৭ ১০:৪৬83438
  • কৌশিক দত্তের আমি বরাবরের ফ্যান। এবারো ভালো লেগেছে।

    তিতাস সত্যি দারুণ এক্সপেরিমেন্ট করেছেন।
  • i | 128.211.220.20 (*) | ০২ ডিসেম্বর ২০১৭ ০২:২৬83439
  • জয়ন্তী অধিকারীর লেখনী নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই কিন্তু এই গল্প নিয়ে বলার আছে অবশ্যই। গল্পের চলনটি খুব ইন্টারেস্টিং। প্রথম প্যারা পড়ে মনে হ'ল হাসির গল্প , তারপর মনে হ'ল বইমাসির গল্প যা হয়ত একটু দুঃখের হলেও হতে পারে, তারপরে সমাপতন, তা ভেঙে দেওয়ার চেষ্টা , বা মাসির লুকিয়ে রাখা আশাভঙ্গের বেদনা নিশ্চিত করে বুঝতে পারছে বোনঝি-এই জায়গাটায় এসে মনে হল গল্প সম্পূর্ণ অন্যদিকে মোড় নিচ্ছে-তারপর একদম অপ্রত্যাশিত ভাবে এসে গেল গা শিরশিরে ট্রিপোফোবিয়া-গল্পটা শেষ হচ্ছে মিথ ভাঙা নিয়েই-খানিকটা ঈশারাময় শেষ। ছোটো গল্পের মধ্যে এত বাঁক- অথচ একটানে পড়ে ফেলার মত গল্পের টান-কীভাবে শেষ হয় সেই কৌতূহল।
    খুব ভালো লাগল।
  • i | 128.211.220.20 (*) | ০২ ডিসেম্বর ২০১৭ ০২:৫২83440
  • তিতাসের লেখা আলাদা করে বলেছি সবার আগে। এবারে বাকি গল্পগুলির পাঠপ্রতিক্রিয়া একে একে লিখব। শেষ গল্পটি দিয়ে শুরু করলাম আজ। একটু সময় লাগবে।তবে লিখব ঠিকই।
  • i | 116.69.203.99 (*) | ০৯ ডিসেম্বর ২০১৭ ১১:০৫83441
  • দীপেন ভট্টাচার্য্যের 'করুণাধারা। চমক নেই, নাটকীয়তা নেই, সেই অর্থে গল্প বলাও নেই- শান্তচরণে এলো এই লেখা, রেশ রেখে গেল। মনে থাকবে এই অন্যরকম গল্পটি।
  • i | 116.69.203.99 (*) | ০৯ ডিসেম্বর ২০১৭ ১১:১২83442
  • সোমেন বসুর একটি অবাস্তব গল্প। গোড়ায় প্রত্যাশা তৈরি হয়েছিল লেখনীর মুন্সিয়ানায়, কিন্তু সব মিলিয়ে দাগ কাটল না মনে কোনোভাবেই।
  • রিটন খান | 165.186.185.45 (*) | ১৩ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৪:১১83443
  • “যদিও সেদিন টুকটুকির কারণে বখাটেরা আমাকে মেরে তক্তা বানিয়ে দিয়েছিলো তবুও তৃতীয়বারের মতো যেদিন টুকটুকি পালালো আর শহরময় ঢি ঢি পড়ে গেলো, আমি কিন্তু ওর উপরে মোটেও রাগ করতে পারলাম না। কেননা সেদিন সন্ধ্যায় ওর মুখে যে অপার্থিব হাসিটি দেখেছিলাম, সেটি ছিল তার অপরূপ সৌন্দর্যের চেয়েও অধিকতর ঝলমল। কেননা তার দু মাস তিন দিন আগে আমি টুকটুকিকে মোবাইলে এসএমএস পাঠিয়েছিলাম, ভালো থেকো ফুল, মিষ্টি বকুল ভালো থেকো। আর তারও কুড়ি বছর সাতমাস আগে আমি টুকটুকির প্রেমে পড়েছিলাম আর একমাস আটদিন আগে আমি টুকটুকিকে জড়িয়ে ধরেছিলাম আর পনের বছর নয় মাস আগে টুকটুকিকে দেখেছিলাম শ্রী দুর্গা জুয়েলার্সে হিরের আংটিখানা দরদাম করতে।” Ruma Modak এর গদ্য অসাধারণ লেগেছে। এমন গদ্যের ভাষা অনেকদিন পড়িনি। তার ‘ভালো থেকো ফুল...’ অনেক দিন মনে থাকবে। সম্পূর্ণ গল্পটি চোখে দেখতে পেয়েছি। এবং দীপেনদার ‘করুণাধারা’য় ‘ইসহাক মাস্টার কী করেছিল’ জানার জন্য আমিও অপেক্ষা করেছি। বাকি গল্পগুলোও পড়বো। রবিদা’রটা পড়া হয়নি ওটাও পড়বো।
  • নায়লা নাজনীন | 53.224.108.98 (*) | ০১ জানুয়ারি ২০১৮ ১১:৩৯83444
  • চেয়েছিলাম শেষ করে তারপর দেই। কিন্তু তাতে আর ও দেরি হবে। আপাতত এইটুকুই জানাই।

    স্মৃতি মধুর নয়, তিক্ত ও নয়। তা শুধুই একটা ঘটনা। যার শরীরে আমরা নিজেদের ইচ্ছে মত রঙ লাগাই।"- লাইন গুলো রবি শংকর বলের 'মৃত্যুর পরের দিন' গল্পের। ভালো লেগেছে বেশ। হোক গল্প ছোট কিন্তু অনেক বড় কিছু শিখিয়ে যায় কখনো কখনো।

    বিপুল দাশের গল্প 'আম পাতা জোড়া জোড়া'। খুব সংকোচের সাথে বলছি খুব মন দিয়ে, বোঝার চেষ্টা করে ও আমি গল্পের প্লটটা ধরতে পারিনি। এটা অবশ্যই আমার অজ্ঞতা, অক্ষমতা।
    মাহবুব লীলেন লিখেছেন 'চলতি আগামী'। গল্পটি একজন খুন হওয়া মানুষের খুন হতে থাকার সময়ের গল্প। কি মর্মান্তিক আর নৃশংস! অবলীলায় একটা মানুষ বলতে থাকে তার শরীরী মৃত্যুর ধারাবর্ণনা। ভালো লেগেছে গল্পের বিষয়। দু'দন্ড বসে ভাবতে হয়েছে।এমনি বুঝি হয় তাদের সাথে, যাদের হত্যা হয়। তারা নিজের চোখে দেখতে থাকে তাদের প্রতি অংগ প্রত্যংগের মৃত্যু, তাদের আশা আকাঙ্ক্ষার, স্বপ্নের, সাধের মৃত্যু।
    মুরাদুল ইসলাম লিখেছেন 'তকদির'। একটি তেরো/ বছরের ছেলের কাহিনী। যে চুরির দায়ে অভিযুক্ত। মানবিকতার অবক্ষয়ের এক চিত্র। ভালো লেগেছে।

    অনেক সময়ই আমরা আমাদের আশেপাশের যারা ধর্মবিশ্বাস কে পুঁজি করেন তাদের ব্যাপারে একটা তির্যক ধারনা পোষণ করি। লেখক দীপ্তেন লিখেছেন গল্প 'গুরুজীবন'। এখানে আমরা একজন সরল মা কালী ভক্ত রুপে মনোজ ঠাকুর কে দেখতে পাই। এই গল্পটি আমার বিশেষ ভালো লেগেছে। ভালো লাগা কিছু অংশ তুলে দিতে চাচ্ছি-

    "গানটি বার বার মনে পড়ে মনোজের। মনে হয় মা কালী
    চিরকালই তার সাথে খেলা করে গেলেন। সেই খেলা, যার প্রকৃত
    অর্থ মনোজ কখনো বুঝে উঠতে পারেন নি। সেই খেলা, যার আইন কানুনও মনোজের জানা নেই। তাও সারা জীবন কালীর
    সাথে খেলে চলেছেন। ভক্ত ও ভগবানের খেলা। যেমন সাহারা মরুভূমির একটা পিঁপড়েকে কিছুতেই বোঝানো
    যাবে না মহাসাগরের রূপ, বা জন্মান্ধ মানুষকে চেনানো যাবে না
    টকটকে লাল রং কী রকম, তেমনই মানুষ আর ভগবানের মধ্যে
    চিরকালই একটা বাধা থেকে যাবে। ফারাক বা ব্যবধান। দুজনে
    দুজনের ভাষা বোঝেন না। কিছুটা চেনেন, কিছুটা অনুভব করতে পারেন। কিন্তু ঐ পর্যন্তই। দুজনে দুজনের অপরিচিতই থেকে যাবেন।"

    প্রতিভা সরকার লিখেছেন গল্প 'তেভাগু'। সহজ সরল গ্রাম্য বালিকার পতিতালয়ে স্থানান্তরের গল্প।
    ভালো লিখেছেন।
    শ্বাশত বন্দোপাধ্যায় লিখেছেন ' রক্তমাংসগাছ'। এই।গল্পটি ও আমার বেশ,বেশ ভালো লেগেছে।

    আপাতত এই এপর্যন্তই পড়া হয়েছে। মোটের উপর বলা যায় আমার পড়া টা স্বার্থক। বাকী গুলো ও চেষ্টা করব পড়ে ফেলতে। লেখকদের সাথে সরাসরি কানেক্ট হতে পারাটা সৌভাগ্যের বিষয়।
    শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।।
  • e | 232312.167.123412.35 (*) | ২২ জুন ২০১৮ ০৪:০৮83445
  • তুললাম
  • এইতো | 670112.193.015623.28 (*) | ১৩ অক্টোবর ২০১৮ ০৪:৩৬83446
  • .
  • dd | 90045.207.5656.227 (*) | ১৩ অক্টোবর ২০১৮ ০৪:৫৭83447
  • সে তো ঠিক আছে।

    কিন্তু একবার তুললে, তারপরে কমেন্ট ফমেন্ট না পড়লেই, মাস খানেকের মধ্যেই আবার অতলে চলে যাবে। আহা, কবি তো বলেইছেন, অমর কে কোথা কবে?

    আমি যেটা বলছিলাম, গুচর প্রথম পাতাতেই তো সূচীপত্র আছে। তাতে পুজো ইস্পিশেল বলে অ্যাকটা বিভাগও আছে। সেটাতে লিং জুড়ে দিলেই তো ন্যাটা চোকে। পার্মানেন্টলি।

    বারবার গোইন্দা ধরে হেঁইয়ো হেঁইয়ো করে তুলতে হয় না। ঠিক কি না ?
  • | 2345.106.783423.36 (*) | ১৩ অক্টোবর ২০১৮ ০৯:৪২83448
  • ডিডিদাদাকে দুই হাত তুলে সমর্থন
  • pi | 2345.110.564512.72 (*) | ১৫ এপ্রিল ২০১৯ ০৯:৫৮83449
  • উফ এতক্ষণে পেলাম। কোথায় ঢুকে বসেছিল!৷ সাইটের পুজো ইস্পেশাল বা বইপত্তর বিভাগে এঁকে ঢোকানো হোক!
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খেলতে খেলতে মতামত দিন