এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • জীবন তরঙ্গ - ৬ 

    Sukdeb Chatterjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ০৭ মে ২০২৪ | ৫৯ বার পঠিত
  • জীবন তরঙ্গ - পর্ব ৬

    নয়নের বাড়ি সাঁতরা পাড়ায়। রজতদের চৌধুরী পাড়ার একেবারে গায়েই। নয়ন আর রজত বাল্যবন্ধু। ক্লাস ওয়ান থেকে মিশনে একসাথে পড়াশুনা করছে। একেবারে নিচু ক্লাসে শিবু স্যার ছিলেন ওদের হেডমাস্টার। সব ছাত্র ওনাকে খুব ভয় পেত। কোনরকম বেচাল দেখলেই হুংকার ছাড়তেন। বাণীর দৃঢ় বিশ্বাস শিবু স্যারের দাবড়ানিতেই ওর দামাল ছেলেটা পথে এসেছিল। মিশন পাড়ার গৌতমও ওদের ক্লাসেই পড়ত। গৌতম লেখাপড়ায় খুব ভাল ছিল। ও প্রতি বছর ওদের ক্লাসে ফার্স্ট হত। নয়ন লেখাপড়ায় খারাপ ছিল না। নম্র, ভদ্র আচরণ ছিল। দেখতে সুন্দর, স্বভাব সুন্দর, এমন ছেলেকে সকলেই ভালবাসবে। কিন্তু নয়ন ছিল মিচকে বদমায়েশ। তখন ওরা ক্লাস ফাইভে পড়ে। সেশন সবে শুরু হয়েছে। বেশ কয়েকটি নতুন ছেলেও ভর্তি হয়েছে। নন্দন সেই নতুন ছেলেগুলোর মধ্যে একজন। শিক্ষক বা সহপাঠীদের দু একজন ছাড়া কাঊকেই তখনো চেনে না। কিন্তু এই ক’দিনেই নয়ন দেখেছে ছেলেটার একটু নালিশ করার বাতিক আছে। সেদিন ফার্স্ট পিরিয়ডে ছিল বাংলা। ভুবন স্যার বাংলা পড়ান। রজত ক্লাসে ঢোকার দরজার সামনে দাঁড়িয়ে জল খাচ্ছিল। স্যার আসছে দেখে দৌড়ে ভেতরে ঢোকবার সময় বোতল থেকে ছলকে বেশ খানিকটা জল পড়ে গেল। কোনোদিকে না তাকিয়ে রজত নিজের সিটে গিয়ে চুপ করে বসে পড়ল। এমনিতে ক্লাসে নয়নের পাশে রজত বসে কিন্তু সেদিন নন্দন বসেছিল। ক্লাসে ঢোকার মুখে জলে পা পিছলে ভুবন স্যার আছাড় খেলেন। মাটি থেকে ধীরে ধীরে উঠে দাঁড়ালেন। ধুতি আর শার্টে নোংরা লেগে গেছে। দেখে বোঝা যাচ্ছে ব্যথাও লেগেছে।। এমনিতে মানুষটা গরম প্রকৃতির নয়, ছাত্রদের ওপর হাতটাত কমই চালান। কিন্তু সেদিন আছাড় খেয়ে বেজায় ক্ষেপে গেলেন।

    -- বলি আহাম্মকের মত এই কাজটা কোন জানোয়ার করেছে?

    কারো কোনো সাড়া নেই। হাতেনাতে ধরা না পড়লে আসামী খুঁজে বার করা প্রায় অসম্ভব। সকলেই মাথা নিচু করে বসে আছে।

    নন্দন উত্তর দেওয়ার জন্য ছটফট করছিল, কিন্তু রজতের নাম জানে না। নয়নকে রজতের নাম জিজ্ঞেস করল। নয়ন বুঝতে পারল যে এ ব্যাটা ওর বন্ধুর নামে স্যারের কাছে লাগাবে। নয়ন ওর কানে ফিসফিস করে বলল, “জীবন কৃষ্ণ ঘোষ।” জীবন কৃষ্ণ অংকের মাস্টার মশাই।

    ভুবন স্যার আবার চেঁচিয়ে উঠলেন — ধরতে পারলে কিন্তু পিটিয়ে পিঠের ছাল তুলে নেব।

    ভুবন স্যার দ্বিতীয়বার জিজ্ঞেস করতেই নন্দন দাঁড়িয়ে উঠে বলল — স্যার জীবন কৃষ্ণর বোতল থেকে জল পড়েছে।

    -- কে?

    -- জীবন কৃষ্ণ ঘোষ স্যার।

    কাটা ঘায়ে নুনের ছিটে পড়ল। তুমি কি আমার সাথে মস্করা করছ জানোয়ার ছেলে। শিক্ষকের নাম নিয়ে ছ্যাবলামো হচ্ছে?

    -- না স্যার, আমি মিথ্যে বলছি না। (রজতের দিকে দেখিয়ে) ওই তো স্যার জীবন কৃষ্ণ বসে রয়েছে।

    ক্লাসে সকলে হেসে উঠল। ভুবন স্যারের পক্ষে আর নিজেকে সামলে রাখা সম্ভব হল না। শরীরের ব্যাথা ভুলে এগিয়ে এসে নন্দনের পিঠে বিরাশি সিক্কার একটা কিল বসিয়ে বললেন—জানোয়ার, ওর নাম জীবন কৃষ্ণ? তুই ভেবেছিসটা কি?

    নন্দন কাঁদতে কাঁদতে নয়নকে দেখিয়ে বলল—এ বলল ওর নাম জীবন কৃষ্ণ।

    -- আবার মিথ্যে কথা বলছিস! নয়নের মত ছেলে একথা কখনো বলতেই পারে না।

    নন্দনকে আরো দু চার ঘা কসিয়ে ভুবন স্যার সেদিনের মত ঠান্ডা হলেন।

    স্যারের প্যাঁদানিতেই ব্যাপারটা শেষ হয়নি, ওর এই নালিশ করার অপরাধে ক্লাসের সব ছেলে বেশ কিছুদিন নন্দনকে এড়িয়ে চলত। তবে ওই ভুল নন্দন আর দ্বিতীয়বার করেনি।

    তখন নাইন থেকে স্ট্রিম ভাগ হত। অঙ্কটা সুবিধে লাগত না বলে নাইনে উঠে নয়ন আর্টস নিল। বন্ধু আর্টস নেওয়াতে রজতও আর্টস নিল। হায়ার সেকেন্ডারি পরীক্ষায় নয়ন বেশ ভাল নম্বর পেল। নয়নের মত না হলেও রজতও খুব একটা খারাপ পায়নি। আর গৌতম তো প্রথম কুড়ি জনের মধ্যে ছিল। মেধাবী ছাত্র, ডাক্তারি পড়ার সুযোগ পেয়ে গেল। ভর্তি হল আর জি কর মেডিক্যাল কলেজে। গৌতম ছিল একনিষ্ঠ ইস্টবেঙ্গলের সমর্থক। ও এমনিতে খুব ঠান্ডা ছেলে, কোন ঝগড়া ঝাঁটিতে থাকে না। কিন্তু ইস্টবেঙ্গলের বিরুদ্ধে কিছু কানে গেলে মূর্তি একেবারে পালটে যায়। এদিকে নয়ন আবার ছিল পাঁড় মোহনবাগানি। মোহনবাগান আর ইস্টবেঙ্গলের খেলার সময় দুজনের মধ্যে প্রায়ই ধুন্ধুমার ঝগড়া লাগত। রজতের এই ব্যাপারে খুব একটা আগ্রহ ছিল না। রজত হায়ার সেকেন্ডারি পাশ করে ভর্তি হল বাবার পুরনো কলেজ রাষ্ট্রগুরু সুরেন্দ্রনাথে, বাবারই বিষয় বাংলা নিয়ে। বাবা ততদিনে উত্তরবঙ্গে চলে গেছে। নয়ন পড়তে গেল আশুতোষ কলেজে, ইতিহাসে অনার্স। এর পরেই ধীরে ধীরে চাতালের আড্ডায় ওদের হাতেখড়ি হয়।

    নয়নের জন্ম রহড়াতেই। রজতের মত নয়নও মা বাবার একমাত্র সন্তান। বাবা রমেন দে ক্যালক্যাটা মিউনিসিপাল কর্পোরেশনের মাঝারি মাপের আধিকারিক ছিলেন। রজতের মদনপুরে দেশের বাড়িতে কাকা জ্যাঠারা সব আছে। নয়নের নিজের কোন জ্যাঠা বা কাকা নেই, তবে পিসি আছে। বাবার নিজের দিদি। পিসি নাকতলায় থাকে। পিসির কোন ছেলেপুলে নেই। পিসি আর পিসেমশাই দুজনেই নয়নকে ওদের নিজের সন্তানের মতই দেখে। ছোট থেকেই ওদের বাড়িতে নয়নের অবাধ বিচরণ। নয়ন মাঝে মাঝেই ও বাড়িতে গিয়ে কিছুদিন করে থেকে আসে। ওরা নয়নের আর একটা মা বাবা। পিসেমশাইয়ের ভাই বিমল কাকাও দাদার সাথে একই বাড়িতে থাকে। বিমল কাকার মেয়ে নেহা নয়নের থেকে বছর দুয়েকের ছোট। রক্তের সম্পর্ক না থাকলেও নয়ন আর নেহা নিজের ভাই বোনের মতই বড় হয়েছে। নেহা দাদাকে খুব ভালবাসে। অভাব, অভিযোগ, আদর-আবদার, পরামর্শ, দুঃখ, আনন্দ সব কিছুই নিঃসঙ্কোচে নয়নের সাথে শেয়ার করত। নয়নের মা বাবাও নেহাকে খুব ভালবাসে। নেহাও তাই সুযোগ পেলেই রমেন কাকু আর আহেলি কাকিমার কাছে গিয়ে থেকে আসে।

    নয়ন বাড়িতে বেশ খোলামেলা পরিবেশে বড় হয়েছে। শাসনের কড়াকড়ি তেমন একটা ছিল না বললেই চলে। বাবার সাথে সম্পর্কটা একেবারে বন্ধুর মত ছিল। বাবার কাছে মার তো দূরের কথা ধমকও বিশেষ একটা খায়নি। আসলে মার বকুনি খাওয়ার মত তেমন বেয়াড়া টাইপের ছেলেও ছিল না। মায়ের কাছে ছোটবেলায় এক আধবার রগড়ানি খেয়েছে, তাও তা তেমন উল্লেখযোগ্য কিছু নয়। নিজে খেলাধুলায় তেমন একটা দড় না হলেও একটু বড় হওয়ার পর থেকে নয়ন সুযোগ পেলেই খেলার মাঠে যেত। খেলা দেখার খুব নেশা ছিল। তখন রহড়া সংঘের জেলা লিগের ফুটবল আর ক্রিকেট দুটো খেলাই মিশনের মাঠে হত। সাধারণত শনিবার বা রবিবার খেলা থাকত। খেলা দেখতে প্রচুর লোক আসত। নয়নও দু একজন সাথীকে নিয়ে মাঠে পৌঁছে যেত। মিশন মাঠে বিভিন্ন দলের হয়ে সেকালের অনেক বড় বড় প্লেয়ার খেলতে আসত। মন ভরে যেত তাদের খেলা দেখে। ভাল খেলা দেখার পাশাপাশি নয়ন সাক্ষী থেকেছে বেশ কিছু অভিনব ঘটনার। ওর পাড়ার স্বপনদা আর শ্রীমন্তদা তখন রহড়া সংঘের হয়ে মাঝে মাঝে খেলত। মাঝারি মানের প্লেয়ার ছিল। প্রথম একাদশের কেউ না এলে তখন সুযোগ পেত। দুজনেই ফরোয়ার্ডে খেলত। প্লেয়ার খুব জাতের না হলেও স্বপনের পায়ে জোরালো শট ছিল। একটা খেলায় রহড়া সংঘ এক গোলে হারছে। খেলা শেষ হতে তখন আর বিশেষ বাকি নেই। এক সহ খেলোয়াড় স্বপনের দিকে সুন্দর থ্রু দিল। স্বপনের থেকে গোল পোস্টের দূরত্ব মাত্র কয়েক হাত। মাঝে শুধু দিশেহারা গোলকিপার। শুধু পায়ে বলে হওয়ার অপেক্ষা, স্বপনের শটে যা জোর গোলকিপার সুদ্ধ গোলে ঢুকে যাবে। সকলকে স্তম্ভিত করে দিয়ে স্বপন বলে শট মারার আগে নিচু হয়ে মাঠ থেকে কিছু একটা কুড়িয়ে পকেটে রাখল। তারপর ওই বলে আর শট মারা সম্ভব হয়নি, কারণ এই সুযোগে গোলকিপার এগিয়ে এসে বলটাকে দখলে নিয়ে নিয়েছে। রহড়া সংঘ এক গোলে হেরে গেল। বিস্তর গালি খেতে খেতে স্বপন মাঠ ছাড়ল। পরে জানা গেল যে শট মারার সময় নজর বল থেকে ঘুরে যায় মাঠে পড়ে থাকা একটা আধুলির দিকে। বেকার ছেলের কাছে তখন আট আনার মুল্য অনেক। তাই ওটাকে উপেক্ষা করা সম্ভব হয়নি।

    চলবে
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে প্রতিক্রিয়া দিন