এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • তৃপ্তি সান্ত্রা - উপন্যাস 'চিরকুট ' এবং লেখক পরিচিতি

    অভিষেক
    অন্যান্য | ১৬ জুলাই ২০১৭ | ৭৬৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • অভিষেক | 52.110.155.157 | ১৬ জুলাই ২০১৭ ১৩:৫০367337
  • আসুন পাঠক, আজ পরিচয় হোক লেখক/কবি/প্রাবন্ধিক/কলামনিস্ট তৃপ্তি সান্ত্রার সাথে।
    'ছাপাখানার গলি' পত্রিকার এবারের জুলাই সংখ্যায় বিশদে আলোচনা হয়েছে লেখকের 'চিরকুট' উপন্যাস নিয়ে।
    এ এক অদ্ভুৎ মেয়ে জবার কাহিনী। জবার আছে এক খাতা।যেখানে খন্ডে খন্ডে আত্মপ্রকাশ করে মেঘ ও রৌদ্র,আত্মজ ও অনাবিষ্কৃত। আমিত্বের যন্ত্রণা জন্ম দিয়ে চলে অসংখ্য সাময়িকতা আর সময়হীনতার ঢেউএর প্রগাঢ় নির্জন মনোলগকে। নিরন্তর প্রকাশমান হয়ে চলে জবার পারিপার্শ্বিক প্রেম,হতাশা,অনুরাগ,কামনা,মৃত্যু আর পিছুটানেরা তারই একান্ত আপন চিরকুটে।
    জবা যে কিনা বড় হয়ে উঠে হবে শিক্ষিকা, অসংখ্য অস্তিত্বের মাঝেও থেকে যাবে একা, অধরা, গূঢ় তা বোধহয় জবার একান্ত নিকট ঠাকুমা ভুবনেশ্বরীও বুঝবেন না। প্রেমিক কিম্বা ছাত্রী, সন্তান কিম্বা বন্ধু, বুঝবে না কেউই। জবা নিজেও কী বোঝে পুরোপুরি যে সেই ক্যানো একা পেয়ে যায় চিঠিগুলো। মেঘ,বৃষ্টি,রোদ,আলো, হাওয়ার চিরকুট জমায় সে। লেখে শব্দ আর নি:শব্দের কড়চা।
    জবার জীবনে আসে প্রেম,আসে বিপ্লবের মুহূর্তে কাগুজে বিপ্লবীদের ছ্যাঁকা লাগা নৈকট্য। ছাত্রী মল্লির না পাওয়া চারটে নম্বর তাকে করে দেয় গুলি খাওয়া হরিণীর মতন কাতর। জবা অসহায় হতে হতেও হয়না। আবিষ্কার, সহন,প্রতিরোধের আলো দেখে জবারা অন্য এক পাঠচক্রের আভাস পেয়ে যান। স্কুল,ক্লাসরুমের বাইরের আস্ত এক জগৎভরা উদ্ভাসে জবার ভেতর থেকে বয়ে চলে এক আত্মউন্মোচনের অঙ্গীকার;এক জারণ প্রক্রিয়ার বহমান যন্ত্রণায় শুদ্ধ হয়ে ওঠে জীবন ও পারিপার্শ্বিকতা।
    জবার জীবন নাকি বলা উচিৎ তার হয়ে ওঠা, লেখকের চিরকুট হয়ে পাঠকের মনে ছাপ ফেলে যায়।

    *****
    তৃপ্তি সান্ত্রা ১৯৫৬ সালে জন্মেছেন মালদায়। স্কুল এবং কলেজ মালদায় । তারপরে উত্তর বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চ শিক্ষা। লিখছেন কলেজ জীবন থেকেই। কলেজের পত্রিকা ,নানা লিটল ম্যাগাজিন ইত্যাদিতে প্রবন্ধ , গল্প এই সব অনায়াসে লিখেছেন দীর্ঘদিন। প্রথম প্রকাশিত বই ১৯৮৮ সালের 'কত দীর্ঘ হলে মূল' কাব্যগ্রন্থ । শিক্ষকতার পেশায় থেকেও নিয়মিত লিখে গেছেন তারপর থেকে। গল্প,উপন্যাস,কবিতা,অনুবাদের পাশাপাশি লিখেছেন গবেষণামূলক নিবন্ধ , বেশ কিছু পত্রিকার মনে ধরা কলাম। নিবিড় এক পাঠকগোষ্ঠির কাছে তৃপ্তি সান্ত্রা এক অতি পরিচিত নাম। লেখার মাধ্যমে পেয়েছেন অনেক বন্ধু,অনুরাগী,সুহৃদ। কবিতাপাক্ষিক আর বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদের পুরস্কার পেয়েছেন ২০০৩ আর ২০০৬ তবে লেখক মনে করেন লেখার মাধ্যমে পাওয়া পাঠকরাই তাঁর সবচেয়ে বড় পুরস্কার।

    কলমের পরিচয়ঃ
    ১৯৮৮ কত দীর্ঘ হলে মূল- কাব্যগ্রন্থ- প্রকাশক জোয়ার
    ২০০৫ নিষাদ কলম- কাব্য গ্রন্থ- প্রকাশক কাগজ
    ২০০৬ অষ্টমীটোলা - ছোটগল্প - প্রকাশক অমৃতলোক
    ২০০৭ তৃষার শব্দকোষ- কাব্যগ্রন্থ - প্রকাশক অমৃতলোক
    ২০০৭ চিরকুট - উপন্যাস- প্রকাশক অমৃতলোক
    ২০১০ ছোপ ছোপ কাটাকুটি- কাব্যগ্রন্থ- প্রকাশক অমৃতলোক
    ২০১০ এক যে ছিল রাজকইন্যা - অনুবাদঃ A Princess Remembers: The Memoirs of the Maharani of Jaipur- প্রকাশক- জয়পুর স্টেট
    ২০১১ দশটি গল্প- প্রকাশক- পরশপাথর
    ২০১৪ রাতরোয়াকের বুদ্বুদ যাপনের ২৫টি আখ্যান- ছোটগল্পের সমগ্র- প্রকাশক গাংচিল
    যন্ত্রস্থ - উত্তর বঙ্গের রাজবংশী- অনুবাদঃ The Rajbangshis of North Bengal: Dr. Charuchandra Sanyal- প্রকাশক - আনন্দ পাবলিশার্স

    যে সব পত্রিকায় লিখেছেন/লেখেনঃ
    বারোমাস, অনুষ্টুপ, পরিকথা, আলোচনাচক্র, মনন, লোক, দিবারাত্রির কাব্য, পরিচয়, অন্তঃসার, কৃত্তিবাস,প্রতিদিন,আজকাল,আনন্দবাজার পত্রিকা
    কলাম লিখেছেন/লেখেন সে সব সংবাদ পত্রেঃ
    কলম (বাংলাদেশ), Newstime,একদিন
    রূপান্তরের পথেঃ এখানে শেষ তিন বছর ধরে লিখছেন মাসিক কলামঃ ছোপ ছোপ কাটাকুটি

    পুরস্কারঃ
    ২০০৩ কবিতাপাক্ষিক পুরস্কার
    ২০০৬ বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদের ইলা চন্দ স্মৃতি পুরস্কার
    ****
  • i | 131.44.197.165 | ১৭ জুলাই ২০১৭ ১৮:০৮367344
  • এই ভাবে তৃপ্তি সান্ত্রাকে চেনানো যায়? ব্লার্বে যেমন কটা লাইন লেখা থাকে -সে তো হারানো প্রাপ্তি নিরুদ্দেশের বিজ্ঞাপনেও থাকে-আর বইএর লিস্টি-এভাবে চেনা হয়?
    আমি দশটি গল্প পড়েছি। পরশপাথর প্রকাশনের। মৌসুমী ভৌমিকের গানের মত সে সব গল্প লেখা..
    এই দশ গল্পের বইটি-যেটি আমার কাছে রয়েছে এখন -বইটি উৎসর্গ করা হয়েছে হারিয়ে যাওয়া ছোড়দি হারিয়ে যাওয়া বসতবাটিকে। অগ্রহায়ণ, ১৪১৭ য়, এই বইএর ভূমিকায় লেখক বলছেন, 'স্মৃতিহনন চাইছে নতুন পৃথিবী... পুরোনো রক। কথা। কথকতা। বটপাকুড়, মহানিম। ইথাকয়ি ফেরার জন্য কোনো জলপাইবৃক্ষ নেই ভবিষ্যতের ওডিমিউসদের। হারিয়ে যাচ্ছে ঝর্ণাকলম।
    অথবা কিছু হারাচ্ছে না। না থেকেও তারা রয়ে যাচ্ছে
    এক বৃষ্টিদিনে পুরোনো ধাবিতে বসে আমরা দেখেছি অঝোর ধারাপাত।আজকে হেন দিন হয়, বাপের বাড়ি হয়। জানলা দিয়ে জল পড়ে, ধাবিতে বসে পা ঝুলিয়ে দেখি গতজন্ম। বিশ্বসংসার তছনছ হয়ে যাচ্ছে.. জলে ভিজে ভিজে ফিরে আসছে আমাদের গল্পকথা'।

    বই এর শেষ গল্পটির নাম আজকে হেন দিন হয়।
    কী নাম দেখুন। পড়লেই মাথার মধ্যে গুন গুন শুরু হয়ে যায়-আজকে হেন দিন হয়-আজকে হেন দিন হয়-
    এই গল্পটা হারিয়ে যাওয়া ছোড়দিকে নিয়েই-যাঁকে উৎসর্গ করা বইটি।গল্পটা যেভাবে শুরু হচ্ছে-একটা ছোটো গল্প শুরু হচ্ছে অথচ ধরতে পারছি না গল্পটা হারিয়ে যাওয়া ছোড়দিকে নিয়েই হবে.. ছোড়দি এলো দীপার রিক্শা যখন ডানদিক ঘুরল। ডান দিকে একটা বাঁশঝাড় ছিল না? বাঁশঝাড় থেকে বাঁশগিঁট। বাঁশগিঁট ডিজাইনের বালা। ছোড়দির হাতে ছিল। এতক্ষণে ছোড়দি এল। ছোড়দির গল্প শুরু হল। ছোড়দির হাতের রান্ন্নার গল্প-'সামান্য আলুসেদ্ধ, খারমান পাতা বা বাদামবাটা দিয়ে গরম ভাত...' 'হলুদ গোলাপি আর সবজে প্রিন্টে সাদা কটকি শাড়িতে ছোড়দি। ছোড়দি বলছে .. খেয়ে নে। বোস। আয়। '
    ঐ 'আয়' ডাকটাই এই গল্পের আত্মা।একটা বিন্দু থেকে শুরু করে, তারপর ব্লটিং কাগজে পেন ছোঁয়ানোর মত সব ছেয়ে ফেলল। বিভূতিবাবু মনে পড়েনি? পড়েছে। পুইঁমাচা-দিদি বড় ভালোবাসত। জ্যোতির্ময়ী দেবী মনে পড়ে নি? পড়েছে।সেই মৃত্যুপথযাত্রী বৃদ্ধার লুচি খাওয়ার সাধ। সব মনে পড়েছে। উত্তরাধিকারটুকু আছে অথচ এগল্পের ট্রীটমেন্ট কত কত আলাদা-
    'কচুপাতা, অঝোর বৃষ্টি আর জানলায় বসার অবসর .. দীপা খুঁজছিল তাকে, যে আয় বলে খেতে ডেকেছিল। আর ঘোলাটে উত্ভ্রান্ত চোখে, আমার জন্য একটু মাংস আনতে পারিস না' বলে ঝরঝরিয়ে অভিমান করেছিল।
    কেমন বর্ষা। ব্যস্ততাহীন ছোটাছুটিহীন ধীর চরাচর। খারমান বাটা অথবা স্পেশাল বাদাম বাটা দিয়ে দীপা গরম ভাত জুত করে মাখতে থাকে। চন্দ্রমল্লিকার মালা আর ডগডগে সিঁদুর পরে যে শরীর পৌষের কুয়াশায় মিলিয়ে গিয়েছিল, এই বর্ষাদিনে সদা-হলুদ-সবুজ কোটা শাড়ি পরে সে আশ্চর্যময়ী হয়ে ফিরে আসে। ব্যগ্র গলায় প্রশ্ন করে-ভালো লাগছে, খুব ঝাল হয়েছে না?
    অঝোর বৃষ্টির মধ্যে আশ্চর্য ব্যঞ্জনের স্বাদ নিতে নিতে , দীপা চট করে উত্তর দিতে পারে না। ধাবিতে পা ঝুলিয়ে দুই বোন গতজন্মের বৃষ্টিপাত দেখতে থাকে-কচুপাতায় টলটলে বৃষ্টিজন্ম টুকরো কুচি হয়ে গড়িয়ে যায়'।
  • Atoz | 161.141.85.8 | ১৭ জুলাই ২০১৭ ২০:০৫367345
  • আহা, কী অপূর্ব সুন্দর! কবিতার মতন গল্প!
    পড়তে হবে এঁর লেখা।
  • শঙ্খ | 113.242.196.246 | ১৭ জুলাই ২০১৭ ২২:৪৩367346
  • কচুপাতায় টলটলে বৃষ্টিজন্ম টুকরো কুচি হয়ে গড়িয়ে যায়

    আহাহা লাইনটা বড্ড মনে ধরলো। এক্সপ্লোর করতে হবে!
  • অভিষেক | 52.110.183.90 | ১৭ জুলাই ২০১৭ ২৩:৩০367347
  • বাহ I ( আই)!! খুব সুন্দর লিখেছেন। লেখকের এই গল্প সংকলন খুব শিজ্ঞির পড়ে ফেলতে লোভ হচ্ছে!
    ইনি কিন্তু নিবন্ধেও শাণিত এক নিজস্বতা বজায় রাখেন। সাইটে আসছে তেমন কিছু লেখা খুব তাড়াতাড়ি..
  • চিরকুট | 52.110.183.90 | ১৭ জুলাই ২০১৭ ২৩:৩৩367348
  • তবে চিরকুটের উপন্যাসের বর্ণনা আর পাঠ প্রতিক্রিয়া কিন্তু কপি পেস্ট নয়। ওটা একান্ত ব্যক্তিগত। আমার বেশ মায়াবী লেগেছে উপন্যাসটা। গদ্যও খুব সুস্বাদু!
  • i | 147.157.8.253 | ১৮ জুলাই ২০১৭ ০৪:০৩367349
  • আরে না না কপি পেস্ট হবে কেন? অজান্তে আঘাত দিয়েছি হয়ত, মার্জনা করবেন।
    পরে সময় সুযোগ হলে তৃপ্তি সান্ত্রার লেখা নিয়ে আরও কথা হবে।
    ইতি ছোটাই।
  • অভিষেক | 52.110.183.90 | ১৮ জুলাই ২০১৭ ০৫:৩০367350
  • না না আঘাত ক্যানো হবে! এতো ভালো লিখেছেন যে কী বলবো। পড়লেই গল্প সংকলনটা পড়তে ইচ্ছা করবে। আমি তো পোস্ট দ্যাখা মাত্র খোদ লেখককে তা দেখতে জানিয়েছি।
    মার্জনার কথা তুলে আর লজ্জা দেবেন না।
    অপেক্ষায় থাকবো কবে আরও লিখবেন ওনার লেখা নিয়ে।
  • de | 24.139.119.172 | ১৮ জুলাই ২০১৭ ১১:১২367351
  • সান্ত্রা কি সাঁতরা?
  • | 144.159.168.72 | ১৮ জুলাই ২০১৭ ১১:৪৪367338
  • এঁর নাম এই প্রথম সেভাবে শুনলাম। ভাগ্যিস অভিহেক লিখেছিলেন, তাই তো চোটাই অমন করে লিখল।
    এবারে যোগাড় করতে হবে।
  • চৈতালী ভাদুড়ী৷বঙ্গাইগাও৷আসাম৷ | 57.29.205.153 | ১৮ জুলাই ২০১৭ ২১:৩৫367339
  • তৃৃপ্তি সান্ত্রার চিরকুট অসাধারন জবার কাহিনী৷শুধু নিজে পড়িনি অনেক কে পড়িয়েওছি৷ আর উনি কেবল লেখকই নয় ,নাচ কবিতা পাঠ,গল্প পাঠ নাটক সব কিছুতেই অনন্যা৷সবথেকে গর্বের বিষয় উনি আমার স্কুলের দিদিমনি৷আজও উনি আমাদের ভালবাসেন৷খুব বড়ো মনের মানুষ উনি৷দিদিমনির কাছে আরো অনেক কিছু পাওয়ার আশায় রইলাম৷
  • i | 147.157.8.253 | ১৯ জুলাই ২০১৭ ০৪:২২367340
  • অভিষেক,
    অন্য টইতে লেখক স্বয়ং উপস্থিত দেখছি। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

    ইতি ছোটাই।
  • অভিষেক | 52.110.136.173 | ১৯ জুলাই ২০১৭ ১০:৪৫367341
  • আই দি, লেখকের ব্লগ আসতে চলেছে। নিজের বেশ কিছু লেখা তৃপ্তিদি সময় করে দিতে থাকবেন।
    আমাদের সবারই প্রাপ্তি!!

    আপনার রিভিও পড়েই আমি ওনাকেও পড়িয়েছি। খুব খুশী হয়েছেন!
  • i | 147.157.8.253 | ১২ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৬:৪৩367343
  • এবারের চন্দননগরের বার্ষিক অধিবেশনে গল্পমেলা পুরস্কার পেলেন তৃপ্তি সান্ত্রা।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় মতামত দিন