এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • একজন হিন্দু যদি তার ধৰ্মকে হালকা ভাবে নিতে পারে, একজন মুসলিম পারবে না কেন ?

    Bharotiyo
    অন্যান্য | ০৭ জুলাই ২০১৭ | ৬২৬৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • pi | 57.15.3.253 | ০৮ জুলাই ২০১৭ ১৪:১৯368044
  • প্রফেঅটকে নিয়ে বললে খুন আর গরুকে নিয়ে খুনের মধ্যে তফাতটা একটু যুক্তি দিয়ে বোঝালেই তো হয়। বোঝান না। নইলে আপনার কথা মাবব কীকরে?

    আর আপনাদের ফোতাম টোরাম বলে সেন্টু দিয়ে লাভ কী। এটা ওপেন ফোরাম সবাই জানে।
    আপনাকে প্রশ্ন্ন করা যাবেনা, আপনার কথিত আসল বক্তব্যের বাইরে কথা বলা যাবেনা, এগুলো হয়তো আপনার বক্তব্য।
  • bip | 81.121.240.40 | ০৮ জুলাই ২০১৭ ১৬:০৫368045
  • ইসলাম শুধু নামাজ, হজ হলে, ইসলাম ও হালকা ভাবেই নিত মুসলমানরা। কিন্ত ইসলাম রাজনৈতিক মতবাদ ও ধর্মীয় মতবাদের ইন্ট্রিগ্রেটেড কোড অব কনডাক্ট। একজন কমি কি লেনিনকে হালকা ভাবে নিতে পারে?

    হিন্দু ধর্ম যেখানে জীবনের জার্নি, ইসলাম সেখানে কোড অব কন্ডাক্ট-ব্যক্তিগত, সামাজিক, রাষ্ট্রিয়। সেই জন্যেই ইসলামকে হালকা করে নেওয়া সম্ভব না মুসলমানদের। আল্লার ইচ্ছাও তাই না। আল্লা কোরানে ভয় দেখিয়েছেন প্রায় ৬৩ টি আয়াতে যারা ইসলাম কে "হালকা" করে নেয়-তাতে কি কি পাপ এবং শাস্তি। এটা কোরানের অন্যতম সেন্ট্রাল থিম-যাইকোর বাপু, আমাকে হালকা ভাবে নিলে তুমি মুনাফিক। প্রচুর আয়াত খরচ হয়েছে হালকা ভাবে নেওয়াটা কেন ডেভিয়ান্ট । একজন মুসলমান বালক যখন ছোট বেলায় এসব শিখে বড় হচ্ছে, তখন ব্রেইনটা সেই ভাবেই ওয়াশড।যে ইসলাম হালকা ভাবে নেওয়া যাবে না-কারন তাতে আল্লা রেগে যায়। আর ছোট বেলাতে ব্রেইন ড্যামেজ হলে, তা সারে না।

    ইসলাম যেহেতু মঙ্গল গ্রহের না, ধর্মগ্রন্থ গুলোও উইক টেক্সট, সেহেতু আয়াতগুলোর আধুনিক ব্যখ্যা করে অন্যরকম করে দিলেই ইসলাম কে হাল্কা করা সম্ভব। সুফী গুরুরা তাই করেছিলেন। কিন্ত তাদেরকে সর্বত্র হত্যা করা হয়েছে। কারন ওয়াহাবি ফর্মের ইসলাম শাসক শ্রেনীর সহায়ক। কারন তারা প্রচার করেছে, তার ইসলাম সম্মত ভাবে রাষ্ট্র চালাচ্ছে। ফলে তাদের রাষ্ট্র চালনা বৈধ।

    ফলে হার্ড লাইন ইসলামটা যেহেতু শাসক শ্রেনীর একটা বড় টুল ওটাই টিকে গেছে। হার্ড লাইন হিন্দু বলে কিছু নেই। মনুস্মৃতিকে হার্ড লাইন হিন্দুত্ব হিসাবে চালাতে গেলে, ব্যথা আছে। তদুপরি মনুস্মৃতিতে রাষ্ট্র চালনা নিয়ে কোন নির্দেশনা নেই।
  • সর্বহারা | 24.139.226.50 | ০৮ জুলাই ২০১৭ ১৮:৫০368046
  • 1. Declining Hindu population in Bangladesh region
    YearPercentage (%)
    190133.00
    191131.50
    192130.60
    193129.40
    194128.00
    195122.05
    196118.50
    197413.50
    198112.13
    199110.51
    20019.20
    20118.96

    https://en.wikipedia.org/wiki/Hinduism_in_Bangladesh

    2. "The country’s total population found to be 15.89 crore by 2015-end with the community numbering 1.70 crore against 1.55 crore in 2014."

    “The BBS statistics which has been published today [on Thursday] is actually based on a random sampling. If it represents the real picture, definitely I will be the happiest man in the country,” Bangladesh Hindu Buddhist Christian Unity Council presidium member Kajal Debnath said.

    "A BBS official, familiar with the process said the random sampling report was prepared this year with the data collected from 12,012 areas while the previous report was prepared with data gathered from 1,500 areas."

    http://www.thehindu.com/news/international/Bangladesh’s-Hindus-number-1.7-crore-up-by-1-p.c.-in-a-year-report/article14397035.ece
  • Rabaahuta | 233.186.149.212 | ০৮ জুলাই ২০১৭ ২০:১৪368048
  • https://en.m.wikipedia.org/wiki/Bangladesh বলছে হিন্দু পপুলেশন ১২.১%।
    সর্বহারার লিন্ক বলছে ২০১১তে ৮.৯৭%।
    তবে লিন্কের কোন জায়গায় আছে আমি এখনো দেখিনি, আরেকটু পড়ে দেখি, আমি কোটেড লেখা দেখে বললাম।

    কি মুশকিল, কোনটা বিশ্বাস করি।

    ধর্মভিত্তিক স্ট্যাটিস্টিক্স দেখতে হওয়াটাই আপদবিশেষ যদিও।
  • সর্বহারা | 24.139.226.50 | ০৮ জুলাই ২০১৭ ২১:৩৯368049
  • ২০১১র পরে বাংলাদেশে কোন সেন্সাস হয়নি। আমার দুনম্বর লিংকে মেথডোলজি নিয়েও দুচার কথা আছে। তবে সাধারন ভাবে ওখানে হিন্দুরা যে বিশেষ আদরে আছে এবং তাদের জনসংখ্যা বাড়ছে সে তো পরিষ্কার।

    দুনিয়ার মজদুর এক হও।
  • SS | 110.36.141.42 | ০৮ জুলাই ২০১৭ ২১:৫৩368050
  • এইবার বিপ আসল প্রবলেমটা পয়েন্ট আউট করেছেন। ইসলামের ধ্বজাধারী দেশগুলোতে, বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যে, চার্চ আর স্টেট সেপারেট নয়। এটা যতদিন না হচ্ছে, ততদিন এই সমস্যা মিটবার নয়। ভারতে বিজেপি আসার পর থেকে যেমন একটু একটু করে সেই লাইনটা মোছার চেষ্টা চলছে।
  • Rabaahuta | 233.186.149.212 | ০৮ জুলাই ২০১৭ ২২:০৮368051
  • বিশেষ আদর বা জনসংখ্যা বৃদ্ধি নিয়ে কোন বক্তব্য নেই, ১২.২ আর ৮.৯৭ নিয়ে ভাবছি, মেথডলজি নিয়ে তো বুঝবো না ভালো, তবে র‌্যান্ডম স্যাম্পলিঙ্গের ব্যাপারে স্ট্যাটিস্টিক্সের লোকজন বলতে পারবেন হয়তো।

    জনসংখ্যা হ্রাস বৃদ্ধিরও কি সব নানা ফ্যাক্টর থাকে।

    তবে সে যাই হোক, ওখানে মৌলবাদীদের বাড়াবাড়ি আছে, এতে খুব দ্বিমত নেই, ভেতর থেকে প্রতিরোধ না হলে আশা ক্ষীণ। রাজাকারদের বুচার একটা ভালো পদক্ষেপ মনে হয়েছিল, শাহবাগের সূচনা আশাপ্রদ ছিল। ভারতেও মৌলবাদের রমরমা বাড়ছে, ভেতর থেকে প্রতিরোধ না হলে দুর্দিন। এই যেমন গোরক্ষকেরা মোষরক্ষাতেও এগিয়ে এসেছে।
    নট ইন মাই নেমের মত উদ্যোগে আশা হয়।
  • সিকি | ০৮ জুলাই ২০১৭ ২৩:৩৭368052
  • গোলপোস্টটা কেন ঘুরে ঘুরে বাংলাদেশের দিকেই চলে যাচ্ছে, এবং প্রতিদিন, প্রতিবারেই যায় - সেইটাই এখনও বুঝে উঠতে পারছি না। মানে, এটা কি জাস্টিফিকেশন খোঁজা - যে, বাংলাদেশে হিন্দুদের সংখ্যা কমে যাচ্ছে বলে ভারতেও মুসলমানদের সংখ্যা কমিয়ে দেওয়া উচিত? নাকি বাংলাদেশে হিন্দুদের সংখ্যা কমে যাচ্ছে বলে হিন্দুরা খুব এনডেঞ্জার্ড একটা এথনিক গ্রুপ হয়ে দাঁড়াচ্ছে?

    একটু ওপরেই রোবু নামে একজন এই লাইনটা লিখেছেনঃ "ভারত কি ঘোষিত হিন্দুরাষ্ট্র যে মুসলিম দেশের কাউন্টার এগজাম্পল দিচ্ছেন?" - এই একই বক্তব্য আমি বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও বলতে চাই। বাংলাদেশে যা হচ্ছে, তা মেজরিটি কর্তৃক মাইনরিটির ওপর অত্যাচার। তৃতীয় বিশ্বের অনেক দেশেই হয় - ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশ, মায়ানমার, শ্রীলঙ্কা। এক তো বাংলাদেশ ধর্মের বেসিসে তৈরি হওয়া একটা দেশ, ভারত আদপেই ধর্মের বেসিসে তৈরি হওয়া দেশ নয়, তা ভারতের সঙ্গে কেন বাংলাদেশের তুলনা হবে? আর দ্বিতীয়ত, বাংলাদেশ একটা বিদেশী রাষ্ট্র, সেখানে যা ঘটছে, তা যতই নিন্দার্হ হোক না কেন, দিনের শেষে সেটা সেই দেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার। ভারত কেন সেই বিষয়ে নাক গলাবে?

    তৃতীয়ত, সাতচল্লিশের দেশভাগের পরে পূর্ব পাকিস্তানে আর কখনও বোধ হয় ধর্মের বেসিসে হিন্দুদের গণহারে খুন করা হয় নি। তো, এর পরেও যখন সেন্সাস বলছে হিন্দুদের সংখ্যা কমছে, তা হলে ধরে নেওয়া যায় এক্সোডাস ঘটছে। হিন্দুরা অন্য দেশে চলে যাচ্ছে। হ্যাঁ তাতে বাংলাদেশে তাদের সংখ্যা কমে যাচ্ছে বটে কিন্তু পৃথিবীর বুকে তো ওভারঅল হিন্দুর সংখ্যা একই থাকছে। খুব বেশি কনভার্সনের ঘটনা ঘটছে কি?

    প্রসঙ্গত, এক্সোডাস কিন্তু অন্য দিকেও ঘটছে। মায়ানমার থেকে রোহিঙ্গ্যা মুসলিমরা দলে দলে পালাতে চেষ্টা করছেন, তাঁদের অবস্থা আরো করুণ। তা হলে কি ধরে নেব মুসলমানরা এনডেঞ্জার্ড হয়ে গেছেন বা হয়ে যাচ্ছেন?

    এবং শেষ প্রশ্ন, বাংলাদেশে বা পৃথিবীর স্ট্যাটিসটিক্সের নিরিখে, যদি কোনওদিন, কখনও হিন্দুরা সংখ্যালঘু হয়েই যায়, তাতে সমস্যা কী? কী বিশাল বড় অসুবিধে ঘটে যাবে দুনিয়ায় একটা ধর্ম কালের নিয়মে মাইনরিটিতে পরিণত হলে? বুদ্ধদেব পরবর্তী আমলে বৌদ্ধদের যে সংখ্যা ছিল, আজ সেই তুলনায় বৌদ্ধরা তার তুলনায় অনেক অনেক মাইনরিটি। তাতে কী ক্ষতি হয়েছে?
  • সিকি | ০৮ জুলাই ২০১৭ ২৩:৪৪368054
  • লাস্ট লাইনটা বোধ হয় ছড়িয়েছি। তখনকার জনসংখ্যা আর এখনকার জনসংখ্যার হিসেবে হয় তো "কমেছে" বলা যায় না, তবে যে রেশিওতে জনসংখ্যা বেড়েছে, সেই রেশিওতে বৌদ্ধদের সংখ্যা বাড়ে নি।
  • PP | 208.7.62.204 | ০৮ জুলাই ২০১৭ ২৩:৫৯368055
  • ভারতে যদি মুসলমানরা সংখ্যায় আরও কমে যায় তাহলেও বা সমস্যা কী? পৃথিবীর বুকে তো ওভারঅল মুসলমানের সংখ্যা একই থাকছে। ভারতে কিছু কমল নাহয়। কী বিশাল বড় অসুবিধে ঘটে যাবে দুনিয়ায় একটা ধর্ম কালের নিয়মে মাইনরিটিতে পরিণত হলে?
  • s | 108.214.98.109 | ০৯ জুলাই ২০১৭ ০০:০০368056
  • এই হিন্দু বনাম মুসলমান কচাকচিতে থাকার কোন ইন্টরেস্ট নেই। এ তর্ক শেষ হবার নয়।
    কিন্তু যদি টইয়ের আলোচনার বিষয়বস্তু হয় যে এখন শিক্ষিত মর্ডরেট মুসলমানদের নিজেদের ধর্মের বিভিন্ন গোঁড়ামির জায়গাগুলো খুঁজে নিয়ে সেগুলো নির্মূল বা পরিবর্তিত করতে হবে, তাহলে কিছু বলার থাকতে পারে। আর অবশ্যই তার সংগে মুসলমান জনগোষ্ঠীকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার যাতে আর না করা যেতে পারে, সে ব্যপারেও কিছু চিন্তাভাবনা শুনতে ইচ্ছুক।
  • aranya | 172.118.16.5 | ০৯ জুলাই ২০১৭ ০৬:২১368057
  • একটু তরলীকরণ হলে কিন্তু ভালই হয়। অন্তত কার্টুন, স্যাটায়ার, জোক এসব মহম্মদ বা আল্লা-কে নিয়ে যাতে করা যায়, এবং করলে পরেই প্রাণের ভয়ে দিন গুনতে হয় না, সেটুকু এনসিওরড হলে, বাকাস্বাধীনতার দিক থেকে ভাল ব্যাপার।
    বেড়ালের নাম মহম্মদ রাখার জন্য যাতে কোন কার্টুনিস্ট-কে জেলে যেতে না হয়, ধর্ম সংক্রান্ত কার্টুনের জন্য শার্লি হেবদো-র সাংবাদিকদের মত সন্ত্রাসবাদীদের হাতে প্রাণ হারাতে না হয় - এই চাহিদাগুলো ন্যায্য
  • aranya | 172.118.16.5 | ০৯ জুলাই ২০১৭ ০৬:২৪368058
  • বিপ্লব লিখেছে - 'সেই জন্যেই ইসলামকে হালকা করে নেওয়া সম্ভব না মুসলমানদের। আল্লার ইচ্ছাও তাই না। আল্লা কোরানে ভয় দেখিয়েছেন প্রায় ৬৩ টি আয়াতে যারা ইসলাম কে "হালকা" করে নেয়-তাতে কি কি পাপ এবং শাস্তি'

    - কেউ যদি হাল্কা ভাবে না নিতে চায়, সেটা তার চয়েস। কিন্তু অন্য কেউ হাল্কা ভাবে নিয়ে কার্টুন আঁকলে তাকে কোপানো যায় না, এটাও মাথায় রাখা দরকার
  • aranya | 172.118.16.5 | ০৯ জুলাই ২০১৭ ০৬:৩৭368059
  • 'সাতচল্লিশের দেশভাগের পরে পূর্ব পাকিস্তানে আর কখনও বোধ হয় ধর্মের বেসিসে হিন্দুদের গণহারে খুন করা হয় নি। তো, এর পরেও যখন সেন্সাস বলছে হিন্দুদের সংখ্যা কমছে, তা হলে ধরে নেওয়া যায় এক্সোডাস ঘটছে'

    - গণ হারে খুন না হলেও, সংখ্যালঘুদের ওপর অত্যাচার, তাদের ভয় দেখান, সম্পত্তি দখল, বাড়ীতে আগুন দেওয়া, ধর্ষণ - এসব খুবই কনসিস্টেন্টলি বহু বছর ধরে বাংলাদেশে চলে আসছে। ৭১-এ স্বাধীনতার পর কিছুদিন একটা উদার চেতনা, মুক্ত আবহাওয়া এসেছিল, তারপর আবার যে কে সেই।
    এমন বিশাল একটা এক্সোডাস তো বিনা কারণে হয় না। এর পিছনে অর্থনৈতিক কারণ আছে, আবার অত্যাচার/নিরাপত্তার অভাব - সেটাও একটা কারণ। এই দ্বিতীয় কারণটিকে অগ্রাহ্য করার মানে নেই।
  • aranya | 172.118.16.5 | ০৯ জুলাই ২০১৭ ০৬:৫৯368060
  • 'বাংলাদেশ ধর্মের বেসিসে তৈরি হওয়া একটা দেশ' - ১৯৭১-এ বাংলাদেশ নামে যে নতুন রাষ্ট্রটি জন্ম নেয়, তা ধর্মের ভিত্তিতে নয়, ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র হিসাবেই তার যাত্রা শুরু হয়। পরে জেনারেল জিয়া-র অবদান রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম। বাংলাদেশে, সংবিধান অনুযায়ী এখ্নও ধর্মনিরপেক্ষ, যদিও ইসলাম তার রাষ্ট্রধর্ম

    ১৯৪৭-এ পাকিস্তানের জন্ম অব্শ্যই ধর্মের ভিত্তিতে, বর্তমান বাংলাদেশের ভূখন্ড তখন পাকিস্তানের অংশ ছিল, সেটাও ঠিক। তবে স্বাধীন বাংলাদেশ সেকুলার কান্ট্রি
  • aranya | 172.118.16.5 | ০৯ জুলাই ২০১৭ ০৭:২৮368061
  • বাংলাদেশে অবশ্যই হিন্দু-মুসলিম সম্প্রীতির বহু উদাহরণ আছে। তার সাথে অসহিষ্ণুতা, অত্যাচারও আছে। আজকের দিনে, বিশেষতঃ গো বৎসরা যখন দিল্লীর মসনদে, সম্প্রীতির ঘটনাগুলো ই হাইলাইট করা দরকার। কিন্তু অন্ধকার দিকটাও খেয়াল রাখা ভাল
  • s | 108.214.98.109 | ০৯ জুলাই ২০১৭ ০৮:২০368062
  • অরণ্যদা আপনাদের নিউ জার্সির বাংলাদেশী হিন্দুদের সংগে আপনার যোগাযোগ আছে? মানে যারা গত ২০-৩০ বছরে এসেছে। তারা কি বলে? ডালাসে এরকম বেশ কিছু পরিবারের সংগে আলাপ পরিচয় হয়েছিল। তাদের অভিজ্ঞতা খুব ভালো নয়। বেশীর ভাগই আসার পর আর কোনোদিন ফিরে যায় নি।
  • aranya | 172.118.16.5 | ০৯ জুলাই ২০১৭ ০৮:২৭368063
  • কিছু যোগাযোগ আছে, অভিজ্ঞতা ভাল মন্দ মেশানো, তবে খারাপের দিকেই পাল্লা ঝুঁকে
  • aranya | 172.118.16.5 | ০৯ জুলাই ২০১৭ ০৮:৩৫368065
  • ১৯৭৫-এ শেখ মুজিবের হত্যা, তারপর তাজউদ্দীনের মত সাচ্চা ধর্মনিরপেক্ষ মানুষদের জেলের ভিতরে গিয়ে খুন করার পর ৭১-এর মুক্তিযুদ্ধ যে আশা জাগিয়েছিল ধর্মের ওপরে উঠে একটা সত্যিকার সেকুলার দেশ তৈরী করা - সেটা প্রবল ধাক্কা খায়। এর মধ্যেও কিছু লিবারাল মানুষজন প্রাণের ঝুঁকি নিয়েও লেখালেখি করছেন - সচলায়তন, মুক্তমনা ইঃ সাইটে যাদের দেখি, তারাই আশা
  • dd | 116.51.26.36 | ০৯ জুলাই ২০১৭ ০৯:৫৪368066
  • হিন্দু ধর্ম, সে যে ডেফিনেশনেই ধরুন না কেনো, ঠাকুর দেবতারা নেহাৎই মিথোলজির অংশ। তাই তাদের নিয়ে ঠাট্টা এয়ার্কি বা সমালোচনা চিরকালই ছিলো। সে হালের রবিঠাকুর, বংকিম,বিবেকানন্দের কথা বাদই দ্যান, পুরাকালে ভগবান শ্রীরামচন্দ্রের বালি বধ নিয়ে কৃত্তিবাসকেও আক্ষেপ করতে আটকায় নি
    "কৃত্তিবাস পন্ডিতের ঘটিল বিষাদ
    বালি বধ করি কেনো করিলা প্রমাদ।।" মহাভারতেও আছে "বালি বধ করিয়া শ্রীরাম যে অকীর্ত্তি স্থাপন করিয়াছিলেন"....।

    খ্রীষ্টান ধর্ম যদিও স্ক্রিপচার ভিত্তিক এবং অনেক সংঘটিত সেখানেও বাইবেলের সমালোচনা সে ভলতেয়ার থেকে শুরু করে এখনো শেষ হয় নি। যীশুকে নিয়ে নানান গ্ল্প, মিউসিকাল, নাটক - যাতে তাকে দোষে গুনে মানুষ হিসেবেই দেখানো হয়, সে গুলোতেও কোনো হেল দোল হয় না।

    ইসলামের সমাজে এটা একেবারে অসম্ভব। সমাজ তো বটেই রাষ্ট্রেও জোরদার ব্লাসফেমি আইন আছে। লিঞ্চ মবের দরকার নেই, সরকার থেকেই ব্লাসফেমির শাস্তি মৃত্যু আদালতের মাধ্যমেই। তার জন্য বড় জোর ডাক পড়ে "ইসলামের নব্য পঠন", যেখানে কোনো রকমে বলা হয় আসলে ভালো ভালো কথাও আছে, ইত্যাদি। কখনো কেউ বলে না কোরাণের মত পছন্দ না হলে মানবো না। বল্লেই ঘচাং ফু। আইন মেনেই।

    এইরকম রেজিমেন্টেড এবং ক্রমাগত আরো সহি ধর্ম পালন শুধু হতো মাওবাদে। যেটি কলচরল রেভোলিউশনের গণ পাগলামী থেকে শুরু করে পল পটের কিলিংফীল্ড মহা নির্বাণে লাভ করে। ইসলামেও তাই, বোকা হারাম, তালিবান,আল কাইদা, আইসিসি। একের উপর এক। যেখানে আর শত্রু পাচ্ছে না সেখানে নিজেদের মধ্যেই খুনোখুনী। এটাই বোধ হয় সহি ইসলামের শেষ প্রহর। ইম্প্লোশনের আগে।

    প্রনিধান করুন।
  • pi | 57.15.9.252 | ০৯ জুলাই ২০১৭ ১০:২২368067
  • এই যে, হালকাভাবে নিতে পারার নমুনা। আর কেউই যাতে হাল্কাভাবে নিতে না পারেন, তার জন্য উস্কানি।

    অ র ভাটে দেওয়া, IITians AGIANST AAP এর পেজ থেকে।

    Goddess Durga in sexual union with a lion
    Nude Sita clinging to nude Hanuman
    Nude Laxmi with elephant
    Nude Saraswati
    Nude Bharatmata
    Naked Brahmin and a fully clothed Muslim
    Fully clothed and very decent Fatima (daughter of Muhammad)

    Man was M.F.Hussain. Celebrated by sickulers and defended in the name of freedom of expression.

    Kamlesh Tiwari said Muhammad was homosexual. Lacs of musalmans on streets made sure that he would rot in prison.

    Zakir Naik was inspiring terrorism with his hate speeches on a dedicated TV channel 24x7. He was/is a symbol of religious tolerance.

    A seventeen year old teenager posted on Facebook that Kaaba is a Shivling and Jihadis burn down an entire town in Bengal.

    Who is to be blamed... government? Nah... It's our fault..we lack a national character.

    Stand up for this Bengali Hindu kid who is suffering because of our weakness.

    https://www.facebook.com/IITagainstAAP/posts/1914174892127367
  • aranya | 83.197.98.233 | ০৯ জুলাই ২০১৭ ১০:৩৬368068
  • উস্কানি যেমন আছে, সম্প্রীতি-ও আছে। এইসময়ে আজকের রবিবারোয়ারি-তে, সম্প্রীতির বহু উদাহরণ
  • রোবু | 113.85.96.247 | ০৯ জুলাই ২০১৭ ১৪:৪৬368069
  • "আর দ্বিতীয়ত, বাংলাদেশ একটা বিদেশী রাষ্ট্র, সেখানে যা ঘটছে, তা যতই নিন্দার্হ হোক না কেন, দিনের শেষে সেটা সেই দেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার। ভারত কেন সেই বিষয়ে নাক গলাবে?" - ভারত রাষ্ট্র হিসাবে নাক না গলাক,, ভারতের নাগরিকরা এর প্রতিবাদ যে কোনো ক্যাপাসিটিতে করতেই পারেন। ইন্টারন্যাশনালি বাংলাদেশে হিন্দু, চাকমা ইত্যাদি সংখ্যালঘুরা এবং মায়ানমারে রোহিঙ্গাদের অবস্থার জন্য এই দুই দেশেই সরকারের ওপর চাপ বাড়ানো দরকার।
    সংখ্যালঘু এক্সোডাস কোনো দেশ থেকে ঘটলে, তা সেই দেশের সুস্থ অবস্থা সূচিত করে না।
    বাকি সিকির পোস্টের শেষ অংশের প্রেক্ষিতে পিপির প্রশনটাও যুক্তিযুক্ত।
  • S | 126.206.221.221 | ১০ জুলাই ২০১৭ ১১:৩৩368070
  • "একজন হিন্দু যদি তার ধৰ্মকে হালকা ভাবে নিতে পারে, একজন মুসলিম পারবে না কেন ?"

    তাই নাকি? পারবে না? আমি তো বহু মুসলমানকেই ধর্ম না মানতে দেখেছি। বা হালকা ভাবে নিতে দেখেছি।
  • Bharotiyo | 165.136.184.6 | ১০ জুলাই ২০১৭ ১৬:১৮368071
  • যেরকম হিন্দু একটা সিঙ্গেল ধর্ম নয়, তার মধ্যে ব্রাহ্মণ্যবাদ, শাক্ত, বৈষ্ণব, শৈব, গাণপত্য, বেদান্তি এবং আরো বহু মত আছে, সেইরকম ইসলাম এর মধ্যে, আমার ধারণা অনুযায়ী (কম বেশি হলে কারেক্ট করুন), ৩টি প্রধান মত - শিয়া, সুন্নি আর সুফী । আবারো, ওপর ওপর ধারণা থেকে, সুন্নি মত এর সাথে ওয়াহাবি মত মিশে যে লাইন-অফ-থট সেটাই সব থেকে বেশি এক্সট্রিমিস্ট । অ-মুসলিমদের প্রতি শিয়া এবং সুফীদের অসহিষ্ণুতা নাই বলেই আমার বিশ্বাস.।

    এইবার, অতীতে ভারতবর্ষেও - ব্রাহ্মন্যবাদ এবং শাক্ত/তন্ত্রের বিরুদ্ধে চার্বাক, বৈষ্ণব মত/ভক্তি-পথঅনুযায়ী (যথা বুদ্ধ, মিরাবাঈ, কবীর, দাদু, চৈতন্য) corrective action নেওয়া হয়েছে - একদম কাজ হয়নি তাও আদৌ নয়। মুসলিম সমাজেও এইরকম কনফ্লিক্টিং মুভমেন্ট হয়নি - সেটা নয়, কিন্তু আজকে আরো একটা দরকার, এবং সব থেকে জরুরি সেটা মুসলিমদেরকেই করতে হবে, হিন্দুরা মুসলিম সমাজের জন্য এই রিফর্মটা করে দিতে পারবে না । যতদিন এই মুভমেন্টটা শুরু না হবে, খুবই দুৰ্ভাগ্যবশতঃ, রাজনীতি এসে তার ক্ষীরটুকু খেয়ে যাওয়ার চেষ্টা করবেই (যথা ইমাম ভাতা, ওআইসি, জাকির নায়েক) । আরো দুৰ্ভাগ্যজনক, অন্যধর্মের অদ্যপি-অবদমিত মতগুলিও এই পরিস্থিতির সুযোগ নেবে (যথা, উত্তর ভারতীয় ব্রাহ্মণ্যবাদ)।

    এটা একটা ideological মুভমেন্ট (লড়াই বলাটা ঠিক নয়) যেটা দুটো সম্প্রদায় - হিন্দু এবং মুসলমান - কে একসাথে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে, মুসলমানদেরকে আগে শুরু করতে হবে, কারণ, অস্বীকার করে লাভ নেই - "ইসলামিক সন্ত্রাসবাদ" আজকের আন্তর্জাতিক রাজনীতির এক অন্যতম প্রিয় শব্দ হয়ে উঠেছে, যাকে ঠিক ভাবে কিন্তু "ওহাবী সুন্নি পরিচালিত সন্ত্রাসবাদ" বলা উচিত - ইসলাম এই শিয়া ও সুফি মতবাদ, ideologically, এই সন্ত্রাসবাদ থেকে দূরত্ব বজায় রাখে।

    হিন্দুদের কাজ - এই weak link টার রাজনীতিকরণ রোখা এবং অবদমিত মতবাদের (যথা, উত্তর ভারতীয় ব্রাহ্মণ্যবাদ) সামনে প্রতিস্পর্ধী ধর্মীয় মতবাদ দ্বারা (যথা বেদান্ত, বৈষ্ণব, কবীর) পাঁচিল খাড়া করা । এক্ষেত্রে প্রতিস্পর্ধী ধর্মীয় মতবাদ ছাড়া কোনো উপায় নেই কারণ ধর্মের অনাচার রুখতে গেলে ধর্ম দিয়েই তা করতে হবে, রাজনীতি, সমাজনীতি বা অর্থনীতি দিয়ে নয় ।
  • Rabaahuta | 233.186.149.212 | ১০ জুলাই ২০১৭ ১৭:০৪368072
  • হুম, খুচরো অবিশ্বাসী দিয়ে হবে না, সংগঠিত ধর্মের কাউন্টার সংগঠন দিয়েই করা প্রয়োজন।

    এইবার সে সম্গঠন রাজনৈতিক না ধর্মীয়, সুফী না প্রোটেস্টান্ট, বাউল না ইয়ং বেংগল, মতুয়া না ব্রাহ্ম সমাজ, গোরক্ষাপন্থী হিন্দুত্ববাদেরও ওয়াহাবীদের মত কাউন্টার করা প্রয়োজন কিনা সেগুলো প্রশ্ন। কিন্তু ধর্মবিশ্বাসীর ধর্মীয় মন্দের দায় আছে আর আর সাংগঠনিক কাউন্টার প্রয়োজন, এটা ঠিক বুঝে থাকলে একমত।
  • সাইদ | 212.126.124.51 | ১১ জুলাই ২০১৭ ১২:৩৪368073
  • সাধারন মানুষের ভেতর থেকে প্রতিরোধ/প্রতীবাদ না হলে সামনে আসলেই দুর্দিন। কথাটি ভারত, বাংলাদেশে দুই দেশের জন্যই প্রযোজ্য। আর একটা কথা রাস্ত্র/সরকার থেকে ধর্মকে আলাদা না করলে আমাদের দেশ শান্তি কোন ভাবেই আসবে না। শেষ কথা বাংলাদেশের জন্ম বাঙালী জাতীয়তার ভিত্তিতে, ধর্ম ভিত্তিতে নয়, বাংলাদেশের সংবিধানে ধর্ম নিরপেক্ষতা সংযোজিত হয়েছে ভারতেরও আগে এবং ভারত বা বাংলাদেশের সংবিধানে ধর্ম নিরপেক্ষতার কথা বলা হলেও উভয় দেশই রাষ্ট্রীয় ভাবে ধর্মীয় রাষ্ট্রে পরিণত হচ্ছে। যেটা মূল চিন্তার বিষয়। সমাধান একটাই ঃ সাধারন জনগনের দুর্বার প্রতিরোধ।
  • bharotiyo | 165.136.184.6 | ১১ জুলাই ২০১৭ ১৮:৫৩368074
  • "সাধারন জনগনের দুর্বার প্রতিরোধ" - এই জিনিসটা কি করে হবে ? আশা করি দুর্বারতার মাত্রা আলাপ আলোচনার মধ্যেই স্থির থাকবে ?

    "রাস্ত্র/সরকার থেকে ধর্মকে আলাদা না করলে আমাদের দেশ শান্তি কোন ভাবেই আসবে না" - ভারতের ক্ষেত্রে তো লাস্ট ৭০ বছর ধরে ছিল - শান্তি এলো কি ? নাকি অশান্তির ক্ষেত্রতাই আরো বিস্তৃত হয়ে গেলো ?

    একটা ব্যাপার বুঝুন - দয়া করে - ভারতীয় উপমহাদেশের (ভারত, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, শ্রীলংকা, নেপাল, ভুটান, আফগানিস্তান) মানুষের রক্তে ধর্ম (কোন ধর্ম সেটা ম্যাটার করে না); রাজনীতি, সমাজনীতি, অর্থনীতি বা অন্য কোনো নীতিই নয় । এটা positionটা অস্বীকার করলে এই সমস্যাটি কোনোদিনই ঠিক করা যাবে না । ধর্মের মধ্যে যদি কোনো আপদ উপস্থিত হয়, বা ধর্মের জন্য সমাজে কোনো সংঘাত তৈরী হয়, সেটাকে ধর্ম দিয়েই ঠিক করতে হবে - অন্য কোনো কিছু নিয়ে নয়। ধর্মের কারণে ভারতীয় উপমহাদেশে সামাজিক সংকট এর আগেও এসেছে, তার সমাধান বেরিয়েছে , এবারেও বেরোবে ।

    একটা do-able idea বলি - আমার পক্ষে সম্ভব নয় কারণ আমার অত পান্ডিত্য নেই - কারুর যদি থাকে, একটু consider করবেন।
    ১) শিয়া ও সুফী মতের সাথে ওহাবী সুন্নি মতের একটা comparative study করে গুড-ফর-হিউম্যানিটি জাতীয় একটা ইসলামিক মডেল খাড়া করা ।
    ২) ওয়াহাবি মতের সাথে সুন্নি মতের একটা comparative study
    দুটোরই সরল ভাষায় উপস্থাপন প্রয়োজন, যাতে lowest level of society-র লোকজন কে বোঝানো যায়।

    আর হ্যাঁ, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ - এইটা একজন মুসলমানকেই করতে হবে । হিন্দুরা করলে তার mass-acceptance থাকবে না ।

    আছেন কেউ এরকম ?
  • pi | 57.29.206.26 | ১১ জুলাই ২০১৭ ১৯:৪০368076
  • ধর্মীয় মন্দের দায় সব ধর্মবিশ্বাসীকে নিতে হবে কেন? যে ধর্মটাকে এসব মন্দ বাদ দিয়ে বিশ্বাস করে, মন্দটাকে অধর্ম মনে করে ( আর এরকম মনে করা লোক কম না), তারা কেন দায় নিতে যাবে, বারেবারে তাদের উপর দায় কেন চাপানো হবে?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঠিক অথবা ভুল মতামত দিন