এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • কিভাবে ব্যবসা শুরু করবেন?

    S
    অন্যান্য | ০১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ | ২৮২২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • sm | 52.110.148.151 | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ২১:৫৯371629
  • আমি S এর একটা বক্তব্যের সঙ্গে একমত হতে পারছি না
    একজন সরকারী ডাক্তার, ধরা যাক ননপ্র্যাকটিসিং অর্থোপেডিক বা গাইনী প্রফেসর সার্জেন। এমন নয়, তিনি প্র্যাকটিস করতে পারেন না বা দক্ষ নন। কিন্তু তাঁর চেয়ে অনেক কম দক্ষতার বাজারী সার্জেন ৫০ গুন বেশি রোজকার করেন। মানে ওই ব্যক্তি মাসে দু লাখ কামালে বাজারী ডাক্তার এক কোটি কামায়। দুজনেই দিব্যি আছে।বিরাট জটিলতা নেই তো!
    দুই, পি এন বির মোট পুঁজির এক তৃতীয়াংশ লোন হিসাবে একটি ব্রাঞ্চ থেকে বেরিয়েছে। আই মীন মাত্র একটি ব্রাঞ্চ ই লেটার অফ ক্রেডিট ইস্যু করেছে। এটা কোন নগণ্য এমাউন্ট ও নয় অন্তত পিএনবির জন্য।
    তিন, যেসব ব্যাংকের বিদেশি শাখা লোন দিয়েছে তারা ক্রস ভেরিফাই করেনি কেন? যদ্দুর জানি সুইফ্ট এ টাকা পাঠালে ব্যাংকে অনলাইন ছাড়াও লিখিত মেসেজ আসে। যেটা ম্যানেজার কে সই করে রেকর্ড রাখতে হয়।
    চার, এতো বড় লোন এমাউন্ট ইস্যু হচ্ছে আর বড় কর্তারা জানতো না!হয় নাকি এসব?
    আজকে সুনীল মেহতা বলে পি এন বি র , সি ই ও বলছিল ২০১১ সাল থেকেই নাকী এসব চলছে!
    কিন্তু তারা ২০১৮ সালে রিপোর্ট করলেন। অদ্ভুত!
    পাঁচ, ওই বেঙ্গালুরু ব্যবসায়ী হরিপ্রসাদ বললো, সে নাকী জানতো মেহুল চক্সি ঘোটালা করছে ব্যাংকের সঙ্গে। এতোটাই বেশি ,যে সে চিঠিতে পিএমো, ই ডি, সিবিআই ; সব্বাই কে জানিয়েছে। সুতরাং পি এন বি র কর্তারা জানতো না-এটা অবিশ্বাস্য!
  • dc | 132.174.85.116 | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ২২:৩৮371630
  • লাস্ট কয়েক বছর ধরে যা চলছে, তাতে মনে হচ্ছে ইন্ডিয়ার ব্যাংকিং সিস্টেম পুরোপুরি ফোঁপরা হয়ে গেছে।
  • S | 194.167.2.96 | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ২২:৪৩371631
  • @sm
    আমার উত্তরগুলো লিখে দিইঃ
    ১)
    ২) পিএনবির মোট লোনের পরিমাণ ৬ লক্ষ কোটি টাকারও বেশি। সেই তুলনায়ও এটা যথেস্ট বড়। অস্বীকার করার কোনও জায়্গাই নেই। কিন্তু এটা ঠিক লোন না।
    ৩) সেইখানেই তো সন্দেহ। কার ফোন পেয়ে এইসব ডিউ ডিলিজেন্স করেনি ব্যান্কগুলো?
    ৪) বড় কর্তারা অনেক সময়ই অনেক কিছু জেনেও চোখ বুঝে থাকে। বেসরকারী কোম্পানিতে এক কারণে, সরকারী কোম্পানিতে অন্য কারণে। ধরা পড়লে তখন একজন কর্মচারীকে স্কেপগোট বানানো হয়।
    ৫) তাহলেই বুঝুন।
  • dc | 132.174.85.116 | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ২২:৫০371632
  • ৪ নং এর সাথে একমত। তবে স্কেপগোট বোধায় শুধু কর্মচারীকে না, দরকার মতো বিজয় মাল্য, নীরব মোদি ইত্যাদিদেরও বানানো হয়। যদ্দিন এরা কাজে আসে তদ্দিন যা ইচ্ছে করতে দেওয়া হয়, তারপর কোন কারনে প্রয়োজন ফুরালে বা অন্য কোন ইস্যু আরও প্রমিনেন্ট হয়ে উঠলে তখন এদেরকে সুতো ধরে টান মারা হয়।
  • S | 194.167.2.96 | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ২২:৫১371633
  • ১) কি বলবো? তবে ক্যাপিটালিস্ট সিস্টেমে ইনকামের ঐরকম পার্থক্য থাকলে খুব সমস্যা তৈরী হয়।

    লেটার অব আন্ডারস্ট্যান্ডিঙ্গ এক ধরনের গ্যারান্টি টাইপের। মনে করুন আমি ইম্পোর্টার। আমি জার্মানি থেকে মেশিন ইম্পোর্ট করবো ৫ কোটি টাকা দামের। আমার কোনও অ্যাকাউন্ট নেই বিদেশে। কিন্তু কোলকাতার এসবিআইতে আছে। এই এসবিআই আমাকে লেটার ইস্যু করবে (ফি নেবে)। সেই লেটার যাবে এসবিআইয়ের লন্ডনের ব্রান্চে। সেখান থেকে যাবে ডয়েচি ব্যান্কের লন্ডনের ব্রান্চে। সেখান থেকে জার্মানিতে ডয়েচি ব্যান্কের সেই ব্রান্চে যেখানে মেশিন বিক্রেতার অ্যাকাউন্ট আছে। সেখানে ৫ কোটির সমপরিমান মার্ক বা ইউরো জমা পড়লো। আমি মেশিন পেলাম। আমি পরে টাকা ফেরত দেবো (সুদ সমেত)। আমার হাতে হয়তো কয়েক মাস সময় আছে। এক্ষেত্রে আমার কোলকাতার এসবিআই ব্রান্চ আমার কাছ থেকে পুরো ৫ কোটি (কখনো একটু কম, কখনো সুদ সমেত) ক্যাশ নিয়ে রাখবে। মানে আমি দিতে না পারলে আমার অ্যাকাউন্ট থেকে কাটবে। আমি এইটুকুই বুঝলাম।
  • S | 194.167.2.96 | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ২২:৫৩371634
  • বিজয় মাল্য, নীরব মোদিঃ এরা চোর। সে বিষয়ে সন্দেহই নেই। বলতে পারেন যে আরো অনেকে আছে যাদের খবর আমরা পাইনা।
  • dc | 132.174.85.116 | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ২২:৫৭371635
  • অবশ্যই। খেয়াল করুন, এরাও কিন্তু মাঝারি মাপের ইন্ডাস্ট্রিয়ালিস্ট, অনেকটা ব্যংকে যে লেভেলে কর্মচারীদের স্কেপগোট বানানো হয় সেই লেভেলের। আদানি আম্বানির লেভেল সবার ধরাছোঁয়ার বাইরে, যদিও আদানিও কিন্তু ওভার ইনভয়েসিং এ রীতিমতো ফেঁসে আছে।
  • S | 194.167.2.96 | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ২৩:২৭371636
  • আম্বানীরা আরাব টাকা দেবে? বোঝো। কিসব দাবি দাওয়া।
  • sm | 52.110.148.151 | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ২৩:৩৭371637
  • নিরব বা বিজয় চোর কিন্তু ব্যাংক এর অপরাধের মাত্র আরো বেশি।
    এরা এদের অপরাধের সুযোগ করে দিয়েছে।
    দিনের পর দিন নিয়ম বহির্ভূত কোটি কোটি টাকার লোন দিয়ে গেছে।
    অডিট এ জালি করেছে।
    টাকার ভাগ মেরেছে।
    লাভের অঙ্ক বেশি দেখিয়ে, শেয়ার বাজারে দাম বাড়িয়েছে।
    সুবিধে মতো দু তিন জন অফিসার কে স্কেপ গোট বানিয়েছে।
    লেটার অফ ক্রেডিট মানে; মূল ব্যাংক হোলো গিয়ে গ্যারেন্টার। এখন, এক্সিস বা এলাহাবাদ ব্যাংক টাকা ফেরত চাইলে পি এন বি কেই দিতে হবে।
    পি এন বি তো হেজে যাবে টাকা ফেরত দিতে। অন্য ব্যাংক গুলোও ধপা ধপ ভূমি শয্যা নেবে। অত:কিম।অর্থ দপ্তর কে বেইল আউট করতে হবে।
    ওদিকে নীরব ও তার বউ, কাকা মেহুল ও তার ফ্যামিলি সবাই গুড বাই জানিয়ে কেটে পড়েছে।
    সরকারের আরও কিছু অর্থদণ্ড হবে বিদেশে কেস লড়তে গিয়ে।কি করবি কর!
  • S | 202.156.215.1 | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০০:২৩371639
  • "এক্সিস বা এলাহাবাদ ব্যাংক টাকা ফেরত চাইলে পি এন বি কেই দিতে হবে। পি এন বি তো হেজে যাবে টাকা ফেরত দিতে।"

    ঐ জন্যই তো মার্জিন মানি রাখতে হয়। মানে টাকা ঐ কোম্পানির অ্যাকাউন্ট থেকেই (আসলে আলাদা মার্জিন অ্যাকাউন্ট তৈরী করা হয়, যেটা কোম্পানি ছুঁতে পারবে না) কেটে দেওয়া হবে। শোনা যাচ্ছে যে মার্জিন মানি রাখা হয়নি। কোম্পানি নাকি দাবী করেছে যে আগেও কয়েকবার মার্জিন মানি ছাড়াই কাজ হয়েছে। কি করে হলো?

    একটা ক্ম্পানি যার ক্রেডিট রেটিঙ্গ খুব বেশি হলে BBB হবে, তাকে ১১,০০০ কোটি টাকার আনসিকিওর্ড গ্যারান্টি দিলে অন্তত একশ কোটিও টাকার গ্যারান্টি ফি হওয়া উচিৎ। এতো নিস্চই দেয়নি।

    কি করে এতোগুলো জায়্গায় সবাই বোকা হলো সেটাই খুব সন্দেহের।
  • sm | 52.110.150.35 | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০১:০৯371640
  • উলটো করে ভাবুন। আমি ভুল করতে পারি।
    এই ঘটনা কয়েক বছর ধরে চলছে
    যতো নষ্টের গোড়া ; নষ্ট্র একাউন্ট নিশ্চয় সময় মতো এলাহাবাদ আর এক্সিস ব্যাংক থেকে টাকা ফেরৎ চাইতো। এরা নিশ্চয়, ফেরত ও দিতো।
    ফেরত দেবার পর ,এই দুটি ব্যাংক মূল ব্যাংক পি এন বির কাছ থেকে টাকা ফেরত চাই তো।
    সেটা নিশ্চয়, ইয়ারলি মেন্টেইন্ড হতো, যথাযথ ভাবে।
    যদি পিএনবি ব্যাংকের ফিনাকল এ এর অস্তিত্ব নাই থাকবে, তাহলে
    টাকা ছাড়া হতো কার উদ্দেশ্যে?
    নাকি এতোদিন কেউ পি এন বির কাছ থেকে কেউ টাকা চায় ই নি।
  • | 57.15.177.187 | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০১:১৪371641
  • এটা র কথা হঠাৎ মনে হল ...
  • S | 202.156.215.1 | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০২:৩৬371642
  • টাকা তো চাওয়া উচিত সময়মতো। কাস্টোমারের কাছেও। পিএনবির কাছেও। অতেব এইটুকু তো ইন্টারনাল অডিট সিস্টেমেই ধরা পড়া উচিৎ।

    হতে পারে যে এই মোদি বড় দাঁও মারার জন্য আগের টাকাগুলো সময়মতো ফেরত দিতো। এইবারে পন্জি স্কীমের শেষ ধাপে এসে পড়েছে।

    আমি যে উদাহরণটা এই টইয়ের প্রথমে দিয়েছিলাম, সেখানে কিন্তু দুটো অ্যাজাম্পশনস আছে। এক, আপনার ব্যবসায় লাভ হচ্ছে। দুই, আপনার ব্যবসা বাড়ছে। এই দুটৈ যদি হয় তবেই আপনার ক্রেডিট বাড়া উচিৎ।
  • sm | 52.110.142.243 | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০৯:৫২371644
  • আরো দুটো প্রশ্ন।
    পি এন বির মোট পুঁজির পরিমাণ বিভিন্ন সংবাদ পত্রে লিখছে নীরবের স্ক্যামের তিন গুণ। অর্থাৎ ৩০-৪০ হাজার কোটি টাকার মতন।
    S,এর বক্তব্য অনুযায়ী পি এন বির লোনের পরিমাণ ৬ লক্ষ কোটি টাকা মতন।
    প্রশ্ন হল মোট পুঁজির ২০ গুণ লোন দেয় কিভাবে?
    এ বিষয়ে আর বি আই এর গাইড লাইন কি?একটা ব্যাংক যতো খুশী ইচ্ছে লোন দিতে পারে? ধরুন গিয়ে ট্রিলিয়ন?
    দুই, যে ব্যাংক ৬ লক্ষ কোটি টাকা লোন দিয়েছে;তার ৫০-৬০হাজার কোটি টাকা বছরে ,ঋণের সুদ পাওয়ার কথা!
    তো, মোট পুঁজি এত কম হয় কি করে?
    সরকারি ব্যাংকের অডিট বলে কিছু আছে কি?
  • sm | 52.110.142.243 | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০৯:৫২371643
  • আরো দুটো প্রশ্ন।
    পি এন বির মোট পুঁজির পরিমাণ বিভিন্ন সংবাদ পত্রে লিখছে নীরবের স্ক্যামের তিন গুণ। অর্থাৎ ৩০-৪০ হাজার কোটি টাকার মতন।
    S,এর বক্তব্য অনুযায়ী পি এন বির লোনের পরিমাণ ৬ লক্ষ কোটি টাকা মতন।
    প্রশ্ন হল মোট পুঁজির ২০ গুণ লোন দেয় কিভাবে?
    এ বিষয়ে আর বি আই এর গাইড লাইন কি?একটা ব্যাংক যতো খুশী ইচ্ছে লোন দিতে পারে? ধরুন গিয়ে ট্রিলিয়ন?
    দুই, যে ব্যাংক ৬ লক্ষ কোটি টাকা লোন দিয়েছে;তার ৫০-৬০হাজার কোটি টাকা বছরে ,ঋণের সুদ পাওয়ার কথা!
    তো, মোট পুঁজি এত কম হয় কি করে?
    সরকারি ব্যাংকের অডিট বলে কিছু আছে কি?
  • dc | 132.164.21.69 | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১০:০১371645
  • এনডিটিভির আলোচনাতে আরেকটা পসিবিলিটি বেরলো - সেটা হলো, এই এগারো হাজার কোটি হয়তো একটা ট্রান্সাকশান ভ্যালু না, টোটাল ট্রান্সাকশান ভ্যালু। মানে ২০১১ তে হয়তো একটা জালি সুইফট মেসেজ গেছে তার ভ্যালু ১০ কোটি, তার বেসিসে ক্রেডিট দেওয়া হয়েছে, নীরবের কোম্পানি পরে সেটা মিটিয়েও দিয়েছে, তারপর আরেকটা সুইফট মেসেজ গেছে ২০ কোটির, ইত্যাদি। স্ক্যামটা ধরা পড়েছে পিএনবির যে ম্যানেজার এই জালি মেসেজগুলো পাঠাতেন তিনি রিটায়ার করার এক বছর পর, কারন রিটায়ার করার সময়ে তিনি এক বছরের এলওয়ু ইস্যু করে দিয়েছিলেন (সেটাও অবৈধভাবে)। মানে দীর্ঘদিন ধরে স্ক্যামটা চলেছে। তবে পুরোটা যদি এই কেস হয় তাহলে বলবো ইন্ডিয়ার পুরো ব্যাংকিং সিস্টেমে এরকম অগুন্তি স্ক্যাম চলছে।
  • sm | 52.110.156.112 | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১০:১৩371646
  • এটা আমার ও মনে হচ্ছে। কিন্তু ব্যাংক তো বার বার বলছে স্ক্যামের এমাউন্ট ১৭৭ বিলিয়ন ডলার।
    মানে এই অঙ্কের টাকা, অন্যান্য ব্যাংক গুলো পাবে।
    যদি সত্যি না হতো; তাহলে এই বিপুল এমাউন্ট এর উল্লেখ করা মানে, ব্যাংকের শেয়ার মার্কেট এ হাগজের চেয়েও খারাপ অবস্থা হবে।
    আর একটা পসিবিলিটি, বাড়িয়ে অঙ্কের কথা বলা। যাতে সরকারের কাছ থেকে বেশি বেইল আউট এর টাকা আদায় করা যায়।
    তবে ব্যাংকের সি ই ও সুনীল মেহতার বক্তব্য গুলো মেজাজ খারাপ করার পক্ষে যথেষ্ট।
    এদের আবার কোটি টাকা বেতন দিয়ে পুষতে হবে!
  • sm | 52.110.146.42 | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১০:১৪371647
  • এটা আমার ও মনে হচ্ছে। কিন্তু ব্যাংক তো বার বার বলছে স্ক্যামের এমাউন্ট ১৭৭ বিলিয়ন ডলার।
    মানে এই অঙ্কের টাকা, অন্যান্য ব্যাংক গুলো পাবে।
    যদি সত্যি না হতো; তাহলে এই বিপুল এমাউন্ট এর উল্লেখ করা মানে, ব্যাংকের শেয়ার মার্কেট এ হাগজের চেয়েও খারাপ অবস্থা হবে।
    আর একটা পসিবিলিটি, বাড়িয়ে অঙ্কের কথা বলা। যাতে সরকারের কাছ থেকে বেশি বেইল আউট এর টাকা আদায় করা যায়।
    তবে ব্যাংকের সি ই ও সুনীল মেহতার বক্তব্য গুলো মেজাজ খারাপ করার পক্ষে যথেষ্ট।
    এদের আবার কোটি টাকা বেতন দিয়ে পুষতে হবে!
  • dc | 132.164.21.69 | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১০:১৪371648
  • ১.৭৭ বিলিয়ন।
  • sm | 52.110.147.236 | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১০:৪৬371650
  • ইয়েস। ১.৭৭বিলিয়ন ডলার।
  • S | 194.167.2.96 | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১৫:৪৯371651
  • "প্রশ্ন হল মোট পুঁজির ২০ গুণ লোন দেয় কিভাবে? এ বিষয়ে আর বি আই এর গাইড লাইন কি?একটা ব্যাংক যতো খুশী ইচ্ছে লোন দিতে পারে? ধরুন গিয়ে ট্রিলিয়ন?"

    হ্যাঁ, থিওরেটিকালি যত খুশি লোন দিতে পারে। কারণ লোন দেওয়াটাই ব্যান্কের ব্যবসা। ব্যান্কের কাছে লোন হলো অ্যাসেট। অতেব কোনও লিমিট না থাকতেই পারে। মনে করুন আপনি কি বলবেন যে এতো কম পুঁজি নিয়ে এতো বড় ব্যবসা করছো কেন? বা এতো বিক্রি করছো কেন? ব্যান্কের অ্যানালিসিসে এই রেশিও বেশি হলেই ভালো ধরা হয়; মানে ব্যান্ক তাঁর পুজি বেশি কাজে লাগাতে পারছে।

    এইবারে আপনি যে প্রশ্নটা করবেন সেটা হলো এই লোন যদি কেউ ফেরত না দেয়? সেইজন্যই ক্যাপিটাল অ্যাডিকুয়েশি রেশিও আছে। আরবিআই (ব্যাসেল ৩ ফলো করে) বলেছে যে লোনের কোয়ালিটির উপরে নির্ভর করে এই রেশিও ঠিক করা হবে। মানে আপনি যদি ভালো ক্রেডিট কোয়ালিটির লোককে (বা ব্যব্সাকে) লোন দেন তাহলে কম হবে, কিন্তু হাবি জাবি লোন দিলে বেশি হবে। এই রেশিও অনুযায়ী (টাইপ ১ + টাইপ ২) ক্যাপিটাল রাখতে হবে। আপনি যেটাকে পুঁজি বলছেন সেটা প্রধানতঃ টাইপ ১ ক্যাপিটাল।

    এছাড়াও ক্যাশ রিজার্ভ রেশিও (সি আর আরঃ এখন ৪%) আর স্ট্যাটুটরি লিকুইডিটি রেশিও (এস এল আরঃ এখন সাড়ে উনিশ পার্সেন্ট) আছে। যেগুলো এনসিওর করে যে আপনার অ্যাসেটের একটা কিছু অংশ ভালো আর সিকিওর্ড জায়গায় ইনভেস্ট করা আছে।

    আমি ৬ লক্ষ কোটিটা ওদের ব্যালেন্স শীট দেখে বলেছি। ঠিক নাও হতে পারে (ওখানে ক্লিয়ারলি লেখা থাকেনা)। আর ইচ্ছে করছে না সেসব ডেটা খুঁজে বেড় করতে। তবে খুব কমও হবে বলে মনে হয়না।
  • S | 194.167.2.96 | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১৬:১৩371652
  • সরকারী ব্যান্কের (অন্তত সিইও আর কাছাকাছি লেভেলে) মাইনে কহতব্য নয়। প্রাইভেট ব্যান্কের সাথে কম্পেয়ারেবলই নয়। পিএনবির সিইও বোধয় আইসিআইসি আইয়ের সিনিয়র ম্যানেজারের সমান মাইনে পায়, ভিপির কথা তো ছেড়েই দিচ্ছি।

    এক বিদেশী ব্যান্ক তখন সবে ভারতে ক্রেডিট কার্ডের ব্যবসা শুরু করেছে। তাদের সবথেকে প্রিভিলেজ্ড কার্ডের জন্য এক রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ব্যান্কের সিইওকে ইনভাইট করা হয়। কয়েকদিন পরে সেই সিইও বিদেশি ব্যান্কের সিইওকে জানায় যে তার অ্যাপ্লিকেশন রিজেক্ট হয়ে গেছে। বিদেশি ব্যান্কে হুলুস্থুলু অবস্থা (রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ব্যান্কের সিইও যদি কলকাঠি নাড়িয়ে একটা অডিট দিয়ে দেয়, তাহলে ব্যবসা লাঠে উঠবে)। তারপরে বোঝা যায় যে রিমোট ক্রেডিট অ্যাপ্রুভাল লোকেশনে কোনও ছেলে বসে দেখেছে যে একজন মাসে দুলাখ ইনকাম নিয়ে এই কার্ডের জন্য অ্যাপ্লাই করেছে? ধুস। ইনকাম রেশিওতেই তো কেটে যাচ্ছে। সে রিজেক্ট করে দিয়েছে। এদিকে কেউ যে মনে রেখে এক্সেপসন কলামে একটা টিক দিয়ে রাখবে সেটা ভুলে গেছে। অতঃপর লোকের হাতে কার্ড আর ফুলের তোড়া দিয়ে সেই রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ব্যান্কের সিইওর কাছে পাঠিয়ে সামাল দিয়ে হয়।

    পয়সা যে মানুষকে মোটিভেট করে প্রফেশনাল লাইফে (বোধয় সবথেকে ইম্পর্ট্যান্ট ফ্যাক্টর), সেই নিয়ে সন্দেহ থাকলে এইসব আলোচনা না করাই ভালো।
  • sm | 52.110.130.98 | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১৮:১০371653
  • S,আপনার তথ্য সঠিক। কারণ এস বি আই এর লোনের পরিমাণ ২০ লক্ষ কোটি টাকা মতন। সে হিসাবে পি এন বি র ৬ লক্ষ কোটি টাকার হিসাব ঠিক আছে।
    এই নীরব মোদী কেসে ও,এস বি আই এর ১২০০ কোটি টাকার এক্সপোজার আছে। বড় খেলোয়ার কিনা!
    বেশি টাকা বেতন নি: সন্দেহে বেশি মোটিভেশন এর কাজ করে।
    কিন্তু তার মানে এই নয় চুরির পরিমাণ কমতো। বরং বাড়ত বলে মনে হয়।
    আগে ব্যাংকে গেলে দেখতাম একটা চেকে টাকা জমা দিতে গেলে লেজারে তুলে রাখছে।
    টাকা জমার আগে একবার লেজারে তুলছে আবার জমা পড়ার পর আর একবার। বেতন তখন খুব সামান্য ছিলো।
    বর্তমানে ব্যাংক কর্মীদের বেতন বেড়েছে অনেক গুণ কিন্তু রেকর্ড কিপিং খুব বাজে।
    যারা সরকারি চাকুরে কিন্তু প্রফেশনাল জব করে।
    মানে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, উকিল বা ব্যাংক ও ম্যানেজমেন্ট কর্মী।
    তাদের কাছে সরকারী চাকরী হলো, একটা সিক্যুরিটি বিশেষ।
    তারা জানে ,কাজ করলে মাইনে পাবো। আর মেয়াদান্তে, পেনশন।
    প্রাইভেট ফার্মে বেতন বেশি কিন্তু চাকরি হারানোর ভয় বেশি। পেনশন ও না পাওয়া যেতে পারে।
    অনেক টা ফ্র মার্কেট এর মতো। যার যেখানে ইচ্ছে ঢুকে যাও ।
    অনেকে; বিশেষত অভিজ্ঞ ও যোগ্য ব্যক্তিরা, সরকারি জব ছেড়ে, প্রাইভেট ব্যাংকে জয়েন করে তো।
    কিন্তু চুরি তো অন্য জিনিষ।
    বেতন বাড়ালেও করবে না বাড়ালেও করবে। ভিজিলেন্স না থাকলে , বেশি করে করবে।
    সরকারি ক্ষেত্রে সুযোগ বেশি।
    এখানে তো শুনলাম, এলাহাবাদ ব্যাংকের প্রাক্তন আধিকারিক ও হুইসল ব্লোয়ার কে মিটিংএ চেপে বসিয়ে দেওয়া হয়েছে।
    এগুলো সঙ্গঠিত লুঠ। ওপর থেকে নীচু মহল অনেকেই জানতো।
  • pi | 24.139.221.129 | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১৮:২৫371654
  • প্রফেশনাল লাইফে পয়সা কাউকে কাউকে সবথেকে মোটিভেট করতেই পারে, কিন্তু সবাইকেই তাই করবে, সেটা নাও হতে পারে। কাজের নেচার, ফলাফল , তার সাথে নিজের প্যাশন মেলা, এসব অনেকের কাছেই অনেক বেষি মোটিভেশন।

    বাকি ''আলোচোনা'য় ঢুকছিনা। এই লাইনটা পড়ে মনে হল বলে লিখলাম।
  • S | 194.167.2.96 | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১৯:০৩371655
  • @sm, জব সিকিউরিটি আর পেনশন দুটই মনিটারি ইস্যু। আমার বক্তব্য হলো পার্থক্যটা বড্ড বেশি। পেনসন দিয়ে আর জব সিকিওরিটি (বিশেষত এন্ড অব কেরিয়ারে) কনসিডার করেও বড্ড কম।
  • S | 194.167.2.96 | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১৯:১৪371656
  • পাই, আমি নিজেই যে প্রফেশানে আছি সেখানে আছিই ফ্রিডম আর লাইফস্টাইলের জন্য। আরো দুয়েকটা কারণ আছে মেনে নিচ্ছি। ইন্ডাস্ট্রিতে গেলে হয়তো এর থেকে অনেক বেশি আয় করতাম (বিশেষ করে যদি ধরি আজ থেকে কয়েক বছর পরে কত আয় করতাম)। তাহলে করি কেন?

    কারণ প্রত্যেকটা মানুষের একটা ইউটিলিটি ফান্কশান তৈরী হয়। মাইনে+জব সিকিউরিটি+কাজের নেচার+ইত্যাদি+ইত্যাদি নিয়ে একটা ফান্কশান তৈরী হয়। এইবারে এর প্রত্যেকটার বিভিন্ন ওয়েট রয়েছে। ওয়েটগুলো সাধারণতঃ আলাদা মানুষের জন্য আলাদা হয়। কিন্তু বেশিরভাগ লোক মাইনেতে অনেক বেশি ওয়েট রাখে। ফলে অনেক বেশি সেনসিটিভ হয় টু চেন্জ ইন স্যালারি।
  • dc | 132.174.96.22 | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১৯:১৭371657
  • পাবলিক সেক্টরে তো ইন জেনারাল প্রাইভেটের থেকে কম্পেনসেশান অনেক কম। তার কারন পাবলিক সেক্টরে বুরোক্রেসি বেশী, অ্যাজিলিটি কম, ফলে পাবলিক কোম্পানির পারফরমেন্সও তুলনায় খারাপ হয়, শেয়ারহোল্ডারদের রিটার্ন কম হয়। আর বুরোক্রেসি বেশী বলেই পাবলিক সেক্টরে জব সিকিওরিটিও বেশী, লোকজন জানে বাঁধা গতে কাজ করতে হবে, ফাইল চালাচালি করেই জীবন কেটে যাবে, নিজের মতো করে কাজ করার উপায় নেই, ইনোভেটিভ কিছু করার রাস্তা বন্ধ বা করলেও সেই অনুযায়ী রিকগনিশান পাওয়া যাবেনা।
  • sm | 52.110.149.59 | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১৯:৫৬371658
  • প্রাইভেট পাবলিক সেক্টরের বিতর্কে যাচ্ছি না। আলাদা প্রেক্ষিত।
    ব্যাপার হলো, যদি প্রাইভেট সেক্টরের সমতুল্য বেতন দেওয়াও হয় এবং সঙ্গে সিক্যুরিটি উপরি পাওনা থাকে, তবুও চুরির পরিমাণে হেরফের হবে না।
    বেতন বাড়ালে বরঞ্চ চুরির পরিমাণ বাড়তে পারে।
    কারণ পিয়ন কে কয়েকশ টাকা দিয়ে, যে কাজ হাসিল করাযায়, অফিসার কে তার বেশি প্রণামী দিতে হয়।
    মালিয়া ব নিরব কেই দেখুন।এদের দুজনের ই পারিবারিক বিরাট ব্যবসা।কোটি কোটি টাকার মালিক। তবুও এমন চুরি করে!
  • dc | 132.174.96.22 | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ২০:৩৫371659
  • "যদি প্রাইভেট সেক্টরের সমতুল্য বেতন দেওয়াও হয় এবং সঙ্গে সিক্যুরিটি উপরি পাওনা থাকে, তবুও চুরির পরিমাণে হেরফের হবে না"

    একমত। কারন যে সেক্টরই হোক, সেটা মানুষই চালাবে, আর মানুষের স্বভাব হলো চুরি করা।
  • dc | 132.164.47.52 | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০৯:৫৪371661
  • এবার আরও কয়েকটা খুচরোখাচরা ব্যাংক ফ্রড বেরোতে শুরু করেছে। কাল বেরিয়েছিল চেন্নাইয়ের সিটি ইউনিয়ন ব্যাংক, আজ বেরিয়েছে রোটোম্যাক। কিন্তু এ তো সেই আইসবার্গও না, আইসবার্গের ওপরের ছোট্ট একটা বরফের টুকরো! এরকম অগুন্তি হাজার হাজার লোন ফ্রড আছে, এগুলো তো তাও একশো হাজার কোটি, পাঁচ লাখ দশ লাখ একশো লাখের ফ্রড লোনের সংখ্যা ধরতে গেলে তো পুরো ব্যাংকিং সিস্টেমটাই উঠে যাবে!
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে মতামত দিন