এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • পশ্চিম্বঙ্গের রাজনীতিতে এতো হিংসা কেন

    কল্লোল
    অন্যান্য | ২৪ এপ্রিল ২০১৮ | ২১৩৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কল্লোল | 116.51.22.122 | ২৫ এপ্রিল ২০১৮ ০৮:২৮374055
  • এটা কিসের নোটা? ভোটের কি? তার সাথে Information_Technology_Act,_2000এর সম্পোক্কো কি?
  • T | 165.69.191.252 | ২৫ এপ্রিল ২০১৮ ০৮:৩৬374057
  • ও অন্য কেস কল্লোলদা। আপাতত টই বেলাইন হোক তা চাই না। আলোচনা চলুক।
  • dd | 193.82.16.65 | ২৫ এপ্রিল ২০১৮ ০৮:৩৬374056
  • ৭১ সাল পর্যন্ত্য মারপিট খুনোখুনি প্রচুর হয়েছে হয় দুই দলের মধ্যে (সিপিআই বনাম সিপিএম, ফরোয়ার্ড ব্লক বনাম সিপিএম, সিপিএম ও নকশাল ইঃ ইঃ) , এগুলো ছিলো পার্টিজান সংঘর্ষ। বিভিন্ন ইস্যুতেও পুলিশের সাথে মারপিট হয়েছে - বাস ট্রাম পুড়েছে। সেগুলোও ছিলো বিরোধী দলের এক্তিয়ারে। প্রতিবাদী হিংসা।

    ৭১'র পর থেকে পশ্চিম বংগে আর সংঘর্ষের রাজনীতি থাকেনি। সেটা ছিলো প্রশাসন আর পুলিশের ব্যাক আপ নিয়ে সন্ত্রাস। একতরফা মার। ওটায় ছেদ পড়লো যখন মমতা প্রায় সিংগল হ্যান্ডেডলি পাল্টা মার দিতে শুরু করল।

    তারপর আবার যে কে সেই। পুলিশকে পাশে নিয়ে সন্ত্রাস।

    এই দেখে দেখে অনুভুতি অনেকটাই ভোঁতা হয়ে গেছে।
  • sm | 52.110.144.102 | ২৫ এপ্রিল ২০১৮ ০৮:৪২374058
  • তবে তাই হোক, হাফপ্যান্ট।
  • dd | 193.82.16.65 | ২৫ এপ্রিল ২০১৮ ০৮:৪৩374059
  • সব স্টার ছিলো। ছোটোরা চোখ গোল গোল করে গব্বর সিংদের কথা শুনতো।

    হাত কাটা দেবা, শ্যামল, তার পরে ফাটা কেষ্ট,জীবন, হেমেন মন্ডল, পরের জমানার হাত কাটা দিলীপ, শ্মশান স্বপন, এদানীর আরাবুল,অনুব্রত। এঁয়ারা সব লিজেন্ড। তবে সেলিব্রেটি হবার দরকার নেই। বীরত্বেরও কিছু নেই, শুধু নির্লজ্জ হলেই হোলো। পুলিশ তো ঠুঁটো হয়েই আছে। এবং থাকবে।

    জানি না, অন্য রাজ্যেও এরকম আছে কি না। ইউ পিতে তো রাজা ভাইয়া গোছের কিংবদন্তী খুনেরা ছিলো। দক্ষিনে এরকম শুনিনি।
  • lcm | 109.0.80.158 | ২৫ এপ্রিল ২০১৮ ০৮:৪৮374060
  • সারা ভারতেই আসে, আপনের শ্রীসেন্নই-তে ৯১ সাল নাগাদ একবার স্তালিন-এর বাইক বাহিনীর দাপট দ্যাখসিলাম, বাপ্‌রে!
  • dd | 193.82.16.65 | ২৫ এপ্রিল ২০১৮ ০৮:৫২374062
  • ৭০ সালে কালেজে ভর্তি হলাম আর ৭৬'এ যদুপুর থেকে এম এ।

    একটাও স্টুডেন্ট ইউনিয়ন নির্বাচন দেখি নি। স্রেফ হোতো না। ৭১ পর্যন্ত্য নকশাল। ইলেকশন হতেই দেবে না, হয়ও নি। তারপরে জামা পাল্টে রাতারাতি এলো ছাত্র পরিষদ। তখনো ইলেকশন হয় নি মৌলানা আজাদে।

    যখন যদুপুরে, তখনো ছাত্র পরিষদ। নো ইলেকশন। যা মারপিট হতো তা প্রিয়রঞ্জনের দল আর লক্ষ্মী বোসের দলে। দুটো'ই ছাত্র পরিষদ।

    সেই ট্র্যাডিশন ...... হ্যান ত্যান।
  • T | 165.69.191.252 | ২৫ এপ্রিল ২০১৮ ০৮:৫২374061
  • ডিডিদা প্রাজ্ঞ মানুষ। বহু দেখেছেন এবং দ্বিমত হওয়ার খুব স্কোপ দেখি না। সামান্য দুয়েকটি কথা বা অ্যানেকডোট। ঐ একাত্তর পরবর্ত্তী প্রশাসন এবং পুলিশের ব্যাকয়াপে একতরফা মার প্রসঙ্গে।
    আশি নব্বই দশকের হাওড়া। প্রথাগত কংগ্রেস ডেন। এখনও তাই, যদিও ভোট তৃণমূলে পড়ে। অষ্টাশি সাল নাগাদ ওখানে কংগ্রেস গুন্ডারা বাজার করতে যেত বাইকবাহিনী নিয়ে। শান্তিব্রত চৌধুরী। বিরোধী (সিপিয়েম নয়) দিব্যেন্দু বলে একটি ছেলে, যে প্রায় উঠতি রবিনহুড ছিল তাকে মেরে ছিলো বাজারের মধ্যে। পরিবারকেও ছাড়ে নি। বিসর্জন উত্তর বোমাবাজি ছিল প্রত্যেক বছরের ব্যাপার। ভোটের সময় শীতলা তরুণ সংঘের ছেলেপুলে এমনিই ওয়ান শটার নিয়ে ঘোরা ফেরা করত। প্রোমোটিং এ নামা মাছ স্বপন দুম করে মেরে দিলো চাল স্বপন কে। এইসব স্বপন চরিত অবশ্যই ঘটেছিল একতরফা ভাবে পুলিশ প্রশাসন সঙ্গে নিয়ে। একতরফা মার ইত্যাদি মনে হয়। কিন্তু ওয়েট আ মিনিট... :)

    যা দেখেছি তাই লিখলুম। :)
  • dd | 193.82.16.65 | ২৫ এপ্রিল ২০১৮ ০৮:৫৯374065
  • Tকে, ইয়েস, সে আমিও দেখেছি

    সব সময়েই ছোটোখাটো পকেট থাকতো। আশির দশক পর্যন্ত্য নকশালদের দাপটও বজায় ছিলো ছোটোখাটো অঞ্চলে। একটা পোস্টার পড়লেই শহর বন্ধ হয়ে যেতো। শুন সান রাস্তা। নদীয়াতে (অল্প মনে পড়ছে)।

    প্রেসিডেন্সী কালেজে বিছিন্ন ভাবে নকুদের প্রাধান্য ছিলো। ঐ রকম আইসোলেটেড আইল্যান্ড তো ছিলোই। নিশ্চয়ই এখনো আছে।
  • dc | 132.164.42.75 | ২৫ এপ্রিল ২০১৮ ০৮:৫৯374063
  • আমার যা মনে হয়, পার্সোনাল কারনে আর অন্যান্য নানা কারনে ভায়োলেন্স সমস্ত সময়ে হয়েছে, ভারতের সব জায়গাতেই হয়েছে। সেই ইতিহাসে কিসব ভায়োলেন্সের কাহিনী আছে (যেগুলো আমি পড়িনি বা পড়ে ভুলে গেছি), সেখান থেকে আজকের কাশ্মীর, ইউপি, বিহার, পব, এমপি, নর্থ ইস্ট, সর্বত্র খুনজখম মারপিট হয়। তার পাতি কারন হলো মানুষ মারপিট আর খুনজখম করতে ভালোবাসে (ভালোবাসে কথাটা ইচ্ছে করে লিখলাম)। এই ভায়োলেন্সকে নানাভাবে গ্লোরিফাই করা হয়, কখনো অগ্নিযুগের বিপ্লব, কখনো দিনবদ্লের স্বপ্ন (নক্সাল), কখনো আইডেন্টিটি পলিটিক্স, কখনো জমি দখলের লড়াই। যে কারনেই হোক না কেন, দিনের শেষে থাকে কয়েকজন খুনী আর কয়েকটা লাশ। পবতে এতো ভায়োলেন্স বা ইউপিতে এতো ভায়োলেন্স কেনো, আমার মতে এই প্রশ্ন করে বিশেষ লাভ নেই, আসল কথা হলো পুলিশ প্রশাসনকে দিয়ে ঠিকমতো কাজ করানো যায় কিনা।
  • dc | 132.164.42.75 | ২৫ এপ্রিল ২০১৮ ০৯:০২374066
  • ডিডিদা, দক্ষিনেও খুনজখম কিন্তু যথেষ্টই আছে। ডিএমকে আর এডিএমকের মধ্যে যথেষ্ট মারপিট চলে, তবে এটা ঠিক যে সাধারন মানুষ বেশ খানিকটা অ্যাপলিটিকাল বলে সেসব নিয়ে খুব একটা আলোচনা হয়না বা লোকাল খবরের কাগজ ছাড়া সেভাবে কভারও হয়না।
  • T | 165.69.191.252 | ২৫ এপ্রিল ২০১৮ ০৯:০৯374067
  • এই পঞ্চায়েত ইলেকশনে যা ঘটছে সেটা পেটের দায়ে। গ্রাম বাংলা এখনও পুরোদস্তুর নব্য উচ্চাকাঙ্খী যুবশক্তিতে পরিণত হয় নি। একশো দিনের কাজ, বাড়ী করার টাকা, বিভিন্ন মিটিং এ প্যাকেট তৈরীর সরকারী বরাত, রাস্তাঘাট হলে তার পয়সাকড়ীর ভাগ, ইশকুল মাস্টারি, এবং সর্বোপরি বালি খাদান এর ব্যবসার টাকা। রোজগারের এই রাস্তাগুলো বন্ধ হয়ে গেলে যুবশক্তি মুশকিলে পড়বে তাই হাতে লাঠি নিয়ে নেমেছে। পপুলেশন বিন্যাস অনুযায়ী যেহেতু কমবয়সী ছেলেপুলে বেড়েছে, তো গ্রামীণ এলাকায় তৃণমূলের এই লোকাল কমবয়সী ছেলে ছোকরার ভাগটা বেশী। উল্টোদিকে কম তাই মারামারি একতরফা হচ্ছে। নাহলে অ্যাদ্দিনে রক্তগঙ্গা বয়ে যেত।
    শহুরে উচ্চাকাঙ্খী যুবশক্তি ইদানীং মেইনস্ট্রীম এবং মেনল্যান্ডের হতে চায়। আইপিএল, চল ইয়ার, শাইনিং ইত্যাদি রোজকার গামছায় মুখ বেঁধেছে। তারা বিজেপি ভক্ত্‌ হনুম্যান্ডিশ। তৃণমূলের ভোট কমতে পারে।

    রাণীমা তাই গ্রাম দিয়ে শহর ঘিরছেন। আর কিছু না।
  • PT | 213.110.242.7 | ২৫ এপ্রিল ২০১৮ ০৯:২০374069
  • আবাপর প্রেডিকশন অনুযায়ী পঞ্চায়েত ভোটে তিনোর ভোট শেয়ার নাকি ৪৯ থেকে ৩৫-এ নামবে যদিও সিটের সংখ্যার খুব একটা হের-ফের হবে না। এটা বিন্দুমাত্র সত্যি হলেও রাস্তায় লুম্পেন ছেড়ে দেওয়ার কারণটা ব্যাখ্যা করা যায়।

    তবে "ওটায় ছেদ পড়লো যখন মমতা প্রায় সিংগল হ্যান্ডেডলি পাল্টা মার দিতে শুরু করল" কথাটায় কিছু জল আছে। অতিবদ অতিবামেরা শোধনবাদীদের ঠান্ডা করার জন্যে তিনোর হয়ে কসাইখানা খুলেছিল। নন্দীগ্রামে CBI তদন্ত আটকে দেওয়ার হয়্ত সেটাই সম্ভব্তঃ প্রধান কারণ।
  • sm | 52.110.144.102 | ২৫ এপ্রিল ২০১৮ ০৯:২০374068
  • গ্রাম দিয়ে শহর ঘেরা তো ঠিক পলিসি। এতে শহুরে, শাইনিং লোকজনের গাত্র দাহ হতেই পারে।
    বামেদের আমলে, গ্রামের লোকদের টুপি পরিয়ে ,শাইনিং জনতা নিজের আখের গুছিয়েছে।
    এই চিট পিট , ফ্যাঁচ ফিঁচ চলতেই থাকবে।
  • T | 165.69.191.252 | ২৫ এপ্রিল ২০১৮ ০৯:২৬374070
  • ৪৯ থেকে ৩৫ এ নামাটা অবিশ্বাস্য ব্যাপার। হতেই পারে না। ৪৯ থেকে উলটে বেড়ে ৫৫ র আশেপাশে যাওয়া উচিত।
  • S | 194.167.2.96 | ২৫ এপ্রিল ২০১৮ ০৯:৩০374071
  • ৪৯ থেকে ৩৫এ নামবে অথচ সীট পাল্টাবে না এটা মানা যায়্না।
  • dd | 193.82.16.65 | ২৫ এপ্রিল ২০১৮ ০৯:৩৯374072
  • T য্যামন কইলো। হুবহু ঠিক

    গুন্ডামী না করলে খাবে কী? কোনো কোম্পানীতে চাকরীর সম্ভবনা তো নেগেটিভ জিরো।

    সেই আশীর শেষ থেকেই দেখছি। কোথথাও কোনো চাকরী নেই। সবাই পাততারি গুটাচ্ছে। হাওড়া, বেহালার,কামারহাটী - সব বন্ধ।

    নব্বই সাল নাগাদ কসবায় যখন আমাদের কো অপারেটিভ বাড়ী উঠছে তখনো পার্টীর গুন্ডারা ছাড়াও শুকনো মুখে ঘুরে বেরাতো পাড়ার ছেলেগুলো। খবরের কাগজ যেনো ওকেই দেওয়া হয়, সিকিউরিটি গার্ডের একটা চাকরীর জন্য কী হুলোহুলি।

    সেল্ফ এম্লয়েড? ছোটো দোকান দিবেন ? অটো চালাবেন ? মিনি বাস? হকার? হাপিটালের আয়া? সবেতেই পার্টীর অনুমোদন চাই। গুন্ডাদের আগে পিছে চামচামি তো করতেই হবে। এখনো করতে হয়।

    আর পচ্চিম বংগে নতুন করে শিল্প টিল্প, এ সব তো আর কস্মিন কালেও হবে না। তাই টিঁকে থাকার জন্যই গুন্ডামি করতে হয়।
  • PT | 213.110.242.7 | ২৫ এপ্রিল ২০১৮ ০৯:৪১374073
  • হোক বা না হোক ভয় তো পেতেই পারে!! আর কেষ্টার জেলা নাকি উন্নয়নে সবার পেছনে। কাজেই রিস্ক নেওয়ার কোন প্রশ্নই ওঠেনা।
  • amit | 213.0.3.2 | ২৫ এপ্রিল ২০১৮ ১০:০০374076
  • ডিডি দা একেবারে কড়া সত্যি কথা গুলো বলেছেন। এই বাজারে জাস্ট টিকে থাকার জন্য কিভাবে যে স্ট্রাগল করতে হয় একটু নিম্নবিত্ত ঘরের ছেলে মেয়েদের, খুব কাছের থেকে দেখা। একটু মধ্যবিত্ত ঘরের ছেলেরা, যারা পেরেছে, বেরিয়ে গেছে, যারা পারেনি অথবা শাইনিং দের দলে ঢুকতে পারেনি, তাদের পাড়ার কাউন্সিলর বা দাদাই ভরসা। এরাই রবিনহুড। যারা এদের গুড বুকে তারা সেফ, আর ব্যাড বুকে থাকলে চলবে যত হ্যারাসমেন্ট। নিজের এরিয়াতে এরাই এক একজন রাজা। এদেরকে কন্ট্রোল করা কোনো মন্ত্রীর কাজ নয়, বরং উল্টোটা। এরাই মন্ত্রীদেরকে কন্ট্রোল করে।
  • sm | 52.110.144.102 | ২৫ এপ্রিল ২০১৮ ১০:০৪374077
  • এই গুড বুকে থাকা ও চামচ গিরি টা শিল্পের পর্যায়ে গেছিলো বাম আমলে।
  • PT | 213.110.242.7 | ২৫ এপ্রিল ২০১৮ ১০:০৭374078
  • for the classes থেকে এখন for the masses হয়েছে, বলছেন?
  • sm | 52.110.148.27 | ২৫ এপ্রিল ২০১৮ ১০:১৩374079
  • কিছু লোকের হাতে ক্ষমতা ,চাকরি-কুক্ষিগত ছিলো। সেই মৌরসি পাট্টা হারিয়েছে;বলে, এতো দুবেলা কান্না কাটি চলছে।
  • S | 194.167.2.96 | ২৫ এপ্রিল ২০১৮ ১০:১৫374080
  • কিছুলোকের হাতে চাকরী ছিলো। এখন চাকরী গুলই নেই। ফলে মৌরসি পাট্টাও নেই। ভালো।
  • sm | 52.110.148.27 | ২৫ এপ্রিল ২০১৮ ১০:২৪374081
  • এই তো প্রচুর ছেলে মেয়ে প্রাথমিক শিক্ষকের চাকরি পেলো। কয়েক হাজার হবে।
    কেস না থাকলে ,উচ্চ বিদ্যালয় গুলোতেও নিযুক্তি হয়ে যেতো।
    কিন্তু আগের আমলে, যেমন চায়ের দোকান খুলতে ও এল সি এম, জি সি এম এর অনুমতি লাগতো;তেমন নয়।
    দুই, পঞ্চায়েত এ সেরার পুরষ্কার ছাড়াও জি এস টি তেও অসাধারণ সাফল্য লাভ করেছে, পব।
  • sm | 52.110.149.112 | ২৫ এপ্রিল ২০১৮ ১০:৩২374082
  • আর একটা জিনিষ গত কয়েক বছরে লক্ষ্য করেছি, গ্রাম বাংলায় রাস্তাঘাট ও বিদ্যুৎ পরিষেবার অভাবনীয় উন্নতি হয়েছে।
    গ্রামের লোকজনের হাতে পয়সা বেড়েছে।
    সব থেকে বড় কথা প্রচুর ছেলে মিলিটারি তে চাকরি পেয়েছে ও পাচ্ছে।
    আর বহু তরুণ বিদেশে, মেইনলি মধ্য প্রাচ্য, সিঙ্গাপুর প্রভৃতি দেশে ছোট খাট কাজ, যেমন কুক, মিস্ত্রী হিসাবে জয়েন করছে।
    বিগত দশকে যেটা বাংলাদেশী যুবক দের একচেটিয়া ছিলো প্রায়।
    দুদিন আগেই একটি ছেলের সঙ্গে পরিচয় হলো, কোরিয়ায় কাজ করে কনস্ট্রাকশন এর। ভারী ভাল লাগলো। বললো ভারতীয় বলতে বাঙ্গালী কম কিন্তু পাঞ্জাবী প্রচুর।
  • amit | 213.0.3.2 | ২৫ এপ্রিল ২০১৮ ১০:৩৪374083
  • পঞ্চায়েতে এ এমনই সাফল্য যে লোন কে অনুদান বলে চালাতে চেষ্টা করে যাচ্ছে চামচা রা। :) :)
  • S | 194.167.2.96 | ২৫ এপ্রিল ২০১৮ ১০:৩৮374084
  • বামেদের আমলে হাই স্পীড ইন্টারনেট ছিলোনা, এখন এসেছে। বামেদের আমলে নেটফ্লিক্স ছিলোনা, এখন এসেছে। বামেদের আমলে ফেসবুক আর টুইটারের এমন রমরমা ছিলোনা। এখন হয়েছে। বামেদের আমলে বাড়ির দাম কম ছিলো, এখন বেড়েছে। বামেদের আমলে জিনিসপত্রের দামও কম ছিলো, এখন বেড়েছে। এমনকি বামেদের আমলে বছরগুলো-ও পুরোনো ছিলো। ১৯৮০, ১৯৯০, ২০০০, ২০১০। এখন অনেক এগিয়ে ২০১৬, ২০১৭, ২০১৮। উন্নতি তো হয়েছে বটেই।
  • T | 165.69.191.252 | ২৫ এপ্রিল ২০১৮ ১০:৪৩374085
  • হুরি ল্যাও। কেস না থাগলে নাকি নিযুক্তি হয়ে যেত। সে তো হতই, মুলোদের ভাই বৌ জামাই খুড়শাশুড়ির বলি বন্দোবস্ত হয়ে যেত। টেট নিয়ে হুলুস্থুলুস করার পর ফাইনালি হাইকোর্টএর রায়ে কিছু যোগ্য ছেলেপুলে চাগ্রী পেয়েছে। তো টেটে কী হয়েছে সবাই জানে। আমাদের ওদিকে টেটের এক একটা সিট বিক্রী হয়েছে আট লাখে। বালবাজারী না করলেও হবে।

    পঞ্চায়েতের সাফল্য আমরা প্রতিদিনই দেখতে পাচ্চি। যে দিগম্বরপুর গ্রাম পঞ্চায়েত নিয়ে এতো নাপানাপি সেখানে বারোটা তৃণমূলের সিট আর সাতটা টা বিরোধীদের :)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। দ্বিধা না করে প্রতিক্রিয়া দিন