এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • বিশ বিশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন

    1star
    অন্যান্য | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০০৭ | ১১২২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • * | 127.0.0.1 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০০৭ ০৯:৫৭390987
  • ধোনি এন্ড কোম্পানি কে অজস্র অভিবাদন!
  • LCM | 71.132.135.62 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০০৭ ১৩:০৫390998
  • এটাকে অনেকে ক্রিকেট বলে মানতে চাইছেন না! ১২০ বলের ইনিংস। পাঁচ/এক দিনের বদলে তিন/চার ঘন্টার ক্রিকেট।

    কিন্তু কথা হল, প্রথম ওভারেই মারা একটা কভার ড্রাইভ কি করে অনেকক্ষন খেলে সেট হয়ে যাবার পর একটা স্কোয়ার কাট-এর থেকে কম দৃষ্টিনন্দন হবে? তাতে দক্ষতার তফাৎই বা প্রকট হবে কেন।

    নিন্দুকদের বক্তব্য, এই ক্রিকেট-এ ব্যাটিং হল চালিয়ে খেলার, কোন বলটা ছেড়ে দেবে আর কোনটা খেলবে সেটা বাছাই করবার মতন সময় ব্যাটসম্যান-দের নেই। কিন্তু মুশকিল, পাঁচদিন ধরে ব্যাটসম্যান দের বল বাছাই করার দক্ষতা উপভোগ করবার সময় দর্শকদেরও নেই। এই ২০০৭ সালে ব্যাটিং-এর মূল উদ্দেশ্য হওয়া উচিত বল ছাড়া নয়, বল কে মারা।

    এই খেলায় নাকি বোলারদের কোনো ভুমিকাই নেই। তাহলে কি আম্পায়ার বল করলেন! যখন ২০ ওভারের ইনিংসে স্পিনার বল করতে আসেন, তখনই বোঝা যায় বোলারদের ভুমিকা কি।

    এ হল কঠিনতর ক্রিকেট।
    ভুল করে শুধরে নেবার অবকাশ নেই, এখানে দ্বিতীয় ইনিংস নেই। একটি ক্যাচ ফেলা বা সামান্য মিস ফিল্ডিং, একটি বা দুটি অতিরিক্ত রান - খেলার গতিবিধি অনায়াসে বদলে দেয়।

    যখন পাঁচ দিন থেকে এক দিন হয়েছিল, প্রথম প্রথম মানতে পারে নি অনেকে (এখনও পারেন না)। তিরিশ বছর লেগে গেল এক দিন-কে টেনে তিন ঘন্টায় নামাতে।

    খেলাটিকে বাঁচিয়ে রাখতে এই সংকোচন অনেক আগেই জরুরী ছিল। এটি এখন আর কিছু অভিজাত মানুষের লম্বা এক্সক্লুসিভ অবসর মুহুর্তের মাধ্যম নয়, ক্রিকেট এখন আমজনতার খেলা, যাদের কাছে কেতাদস্তুর ভঙ্গিমায় ব্যাট তুলে আউটস্টাম্পের বাইরের বল ছেড়ে দেওয়ার থেকে ক্রিকেটীয় রস গ্রহণ করবার ক্ষমতা এবং বাসনা নেই। বরং, একটি অতিকায় ছক্কা তাদেরকে অনাবিল আনন্দ দেয়!
  • r | 59.162.191.115 | ২৬ সেপ্টেম্বর ২০০৭ ১৪:০০391020
  • চাক দে, চাক দে ইন্ডিয়া। এইবার অস্ট্রেলিয়ান গাম্বাটগুলোরে দেইখ্যা লইতে হইব। ধোনিরে দেখে আমার মুগ্‌ধতার সীমা নাই।
  • Arpan | 193.134.170.35 | ২৬ সেপ্টেম্বর ২০০৭ ১৪:৪২391021
  • পাঠান দুভাই বাংলার হয়ে খেলুক। সিরিয়াসলি। উইন-উইন সিচুয়েশন।

    আর মাইরি পঞ্চাশ ওভার খেলা চোখে দেখা যাবে না। বছর দশেক পরে ওয়ানডে লুপ্ত হয়ে যাবে। টেস্ট থাকবে। ওর অন্য অ্যাপীল আছে।
  • r | 59.162.191.115 | ২৬ সেপ্টেম্বর ২০০৭ ১৪:৫৭391022
  • ত্রিমূর্তির বিদায়লগ্ন ঘনাইয়া আসিতেছে।
  • I | 59.93.223.97 | ২৬ সেপ্টেম্বর ২০০৭ ১৫:৪৬391023
  • হোলি ত্রিনীতি গন?
  • * | 127.0.0.1 | ২৬ সেপ্টেম্বর ২০০৭ ১৬:২৯390988
  • বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হওয়ার আনন্দই আলাদা,,,তা যে formatই হোক না কেন।
  • * | 127.0.0.1 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০০৭ ০৯:৫৩390989
  • শচীনকে পেনশন দেওয়া হোক,,,বেচারা খুব অভাবে আছে
  • Ishan | 71.239.38.136 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০০৭ ১০:০৫390990
  • ক্রিকেট মানে টেস্ট ক্রিকেট। এইসব কুকু ক্রিকেট একদিনের ক্রিকেট, এসব জালি জিনিস। কোনদিন আন্ডার আর্ম ওয়ার্ল্ড কাপ নিয়েও নাচানাচি হবে। :-)
  • LCM | 71.132.135.62 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০০৭ ১১:১৪390991
  • Test ক্রিকেট আর Production-এ পৌঁছতে পারল না, ঐ Test-এই রয়ে গেল :-)

    Test ক্রিকেট-এর বিশ্বকাপ হলে এত দিন ধরে চলবে, যে একটা বিশ্বকাপ শেষ হতে না হতে পরেরটা শুরু হয়ে যাবে :-)
  • r | 59.162.191.115 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০০৭ ১২:৩১390992
  • বহুত্বের উপর ঈশেনের কোনো বিশ্বেস নাই।
  • * | 127.0.0.1 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০০৭ ১২:৫৬390993

  • * | 127.0.0.1 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০০৭ ১৩:০২390994
  • সরকারী কর্মচারী ছাড়া কারুর সময় আছে পাঁচদিন ধরে টেস্ট দেখবার?
  • Suvajit | 58.166.121.247 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০০৭ ২০:২০390995
  • ওয়ান ডে ক্রিকেটকে পাজামা ক্রিকেট বলা হত। তাহলে টুয়েন্টি টুয়েন্টি কে কি এবার জাঙ্গিয়া ক্রিকেট বলা হবে?

    ভারত বিশ্বচ্যাম্পিয়ন, খুব ঢাকঢোল পিটবে, ক্রিকেটারদের মাথায় তুলে নাচা হবে খুব স্বাভাবিক, পুরস্কারে টাকায় ক্রিকেটারদের পকেট বোঝাই হবে, এও ভাল কথা। কিন্তু তাই বলে এই খেলাটাকে ক্রিকেট কিম্বা এই টিমের সদস্যদের বিশাল প্লেয়ার বলতে আমার বিস্তর আপত্তি আছে।

    একজন ক্রিকেটারের আসল পরীক্ষা হলো টেস্ট ক্রিকেট। ওয়ান ডে জাতে ওঠে মুলত: ফিল্ডিং এর উন্নতির জন্য। কিন্তু এই বিশ বিশ খেলাটার হয়ত জনপ্রিয়তা হবে, কিন্তু ক্রিকেট খেলা এর থেকে কিছু পাবে না।
  • RATssss | 12.28.138.146 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০০৭ ০৬:৫৯390996
  • পরীক্ষা নেবে বলেই কিনা তার নাম টেস্ট ক্রিকেট। পাশ দেবে - রিসার্চ করবে ৫ দিন - ৭ দিন ধরে খুটুস খুটুস করে :-)
    বিশ-কুড়ির ডাণ্ডা গুলি-র খেলা আনবে পয়সা। গণ্ডা গণ্ডা বিজ্ঞাপন, ইকনমিক্সের ভাষায় মানি রোটেট করবে আর মার্কেট ফুলে ফেঁপে উঠবে।
    ছোটবেলায় পাড়ায় হাফ উইকেট খেলা হত, বল ছুঁড়ে - ক্যামবিস/টেনিস বলে। ১০ ওভার করে এক এক ইনিংস। - এরও যদি বিশ্বকাপ করা যায়, মন্দ কি?
    ভাব দেখি একবার, আম্রিকার বেসবল জনতা কে বিশ-কুড়ির নেশা ধরাতে পারলে পুরো বিশ্বের ইকনমি কতটা চাগবে :-)
  • Arijit | 128.240.233.197 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০০৭ ১৪:১০390997
  • টেনিসবলে রোডক্রিকেটের বিশ্বকাপও শিগ্গিরি আসবে।
  • r | 59.162.191.115 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০০৭ ১৪:১৭390999
  • কি এলিটিস্ট পাবলিক! জনসাধারণের প্রতি কোনো সিম্প্যাথি নাই!
  • * | 127.0.0.1 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০০৭ ১৭:২১391000
  • পরিস্কার হিসেব ,,,,যাদের পাঁচদিন ধরে হ্যাজাবার সময় আছে তারা টেস্ট দেখুক না,
    নো প্রবলেম
  • Tim | 204.111.134.55 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০০৭ ০৩:০১391001
  • তবে রেকর্ড নিয়ে মাতামাতি বোধহয় না করলেই ভালো হয়। আলাদা ফরম্যাটে ঝিঁঝি বিলকুল পালটে যায়। ২০-২০ আর একদিনের ক্রিকেটের মধ্যেও এইকারণেই তুলনা চলে না। এমনিতে আপত্তির কিছু নেই, এন্টারটেনমেন্টের খনি। যাঁরা ওয়ান ডে (এবং কখনো সখনো টেস্ট) দেখতে যান, তাঁদের একটা বড় অংশও মাঠে গিয়ে খেলা না দেখে পিকনিকই করেন। ২০-২০ তে পিকনিকটাও চলবে, আবার সবার সময়েও বাঁচবে। ভালই তো। ফাউ হিসেবে ক্রিকেট তো রইলই।
  • Arijit | 77.98.196.117 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০০৭ ০৪:১০391002
  • হুঁ, কিন্তু নিয়ম বদলের দরকার আছে। মোদ্দা কথা হল এন্টারটেনমেন্ট, আর সেটা শুধু চার-ছয় মারলেই হয় - মানে জনতার পারসেপশন তাই। সুতরাং, সেরকম নিয়ম কত্তে হবে -

    (১) ব্যাটসম্যান বোল্ড হলে যদি তিন সেকেণ্ডের মধ্যে বেল তুলে উইকেটের ওপর রাখতে পারে তাইলে নট আউট
    (২) ওভারে দুটো করে বল পিছন দিকে ঘুরে করতে হবে
    (৩) বাউন্সার দিলে ছয় রান ফাউ, বিমার দিলে বারো
    (৪) হাতে করে বল ছুঁড়ে রান আউট করা যাবে না, কিক মারতে হবে
    (৫) কোন ব্যাটসম্যান যদি ওভারে একটাও চার মারতে না পারে তাহলে তার সামনে বলটা এম্নি ড্রপ খাওয়াতে হবে যাতে সে একটা চার মেরে পাপস্খলন করতে পারে।
    ...

    আরো হবে। বোলারদের ক্রমশ: লুপ্তপ্রায় প্রজাতি বানানোর জন্যে। এন্টারটেনমেন্ট চাই - শুধু চার-ছক্কা - খেলাটাই যে ছক্কা...
  • Tim | 204.111.134.55 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০০৭ ০৪:২৪391003
  • (৬) ব্যাটসম্যানের ইচ্ছে অনুযায়ী ফিল্ডিং সাজাতে হবে।
    (৭) ফিল্ডারেরা একটা নির্দিষ্ট দূরত্বের বেশি ঝাঁপাতে পারবে না।
    (৮)পরপর দু বলে চার মারলে একটা লাইফ বোনাস, তখন সেই ব্যাটসম্যানকে কমপক্ষে দুবার আউট করতে হবে।

  • umesh | 65.82.126.100 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০০৭ ১৩:০২391004
  • ভারত যে ২০-২০ জিতবে সেটা সবার আগে জানতে পেরেছিলো আমাদের Ex. President Mr. Kalam sir.
    তিনি তো অনেক দিন আগে বলেছিলেন India will be SUPER POWER in 20-20
    আসলে media জিনিস টা বুজতে না পেরে ২০-২০ এর জায়্‌গা তে ২০২০ লিখেছিলো।

    নস্ট্রাডামুস (জানি না বানান টা ঠিক লিখেছি কি না) কিছু বলে যাই নি Twenty20 Cricket বা india Twenty20 জিতবে সেটা নিয়ে।

    যত দুর জানি last ১০০ বছরে যত ঘটনা ঘটেছে, সব কিছুর নাকি prediction দিয়ে গেছেন উনি।

    কেউ কি কিছু জানো?
  • Blank | 74.138.157.69 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০০৭ ১৩:৩৮391005
  • হু জানি।
    নস্ট্রাদামুসের চেয়েও বড় জ্যোতিষি ছিলেন একজন বাঙালী। উনি অবশ্য অনেক রুপক ব্যবহার করেচিলেন। উনি বলেচিলেন,
    ' হলদে সবুজ ওরাঙ ওটাং/ইঁট পাটকেল চিত পটাং'

    হলদে সবুজ, এই color pair দিয়ে উনি টুইন টাওয়ার বুঝিয়েছিলেন। সেই টুইন টাওয়ার যে ভেঙে পরবে সেও উনি বলেছিলেন, ইঁট পাটকেল চিত পটাং বলে।

    সব জ্যোতিষি বারবার, মি: রায় একবার

    (কোথায় পড়েছি মনে নেই)

  • r | 59.162.191.115 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০০৭ ২১:১৭391006
  • অজ্জিত জনসাধারণের উপর ব্যাপক খেরে আছে। মাসের উপর আর বিশ্বাস রাখতে পারতাসে না। ;-))
  • tan | 131.95.121.132 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০০৭ ২১:২৫391007
  • এতেই শেষ না, আরো অনেক প্রেডিকশান রায়মশায় দিয়েছিলেন।
    "মুশকিল আসান উড়ে মালি/ধর্মতলা কর্মখালি।"
    দেশের প্রবল কর্মবিপাকের সময় মুশকিল আসান হয়ে আসবেন এক উড়িষ্যাবাসী,সমস্ত কর্ম খালি করে দেবেন।:-)))

  • Tim | 204.111.134.55 | ৩০ সেপ্টেম্বর ২০০৭ ০২:০৩391008
  • ভারত-অস্ট্রেলিয়া ওয়ান ডে তে এই মুহুর্তে এম জনসনের বোলিং গড়:
    ১ ওভার-১মেডেন-১ রান-১উইকেট-১ওয়াইড :-)))
    সৌজন্যে রেডিফ।
  • lampat | 129.22.124.69 | ০২ অক্টোবর ২০০৭ ১০:০৮391010
  • স্লোগান: যতো রকমের স্লোগান বাজারে আছে, এক্‌টা stock করা যায় কিনা সেটা দেখা যাক।
    যেমন
    "সুখ শয়োনে শান্তি শ্বশানে"

  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঠিক অথবা ভুল মতামত দিন