এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  বইপত্তর

  • মানিক রয়েদ মারকস মা কালি

    kanti
    বইপত্তর | ০৩ জুলাই ২০০৮ | ৪৪৩১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • kanti | 125.20.11.34 | ০৫ জুলাই ২০০৮ ১৫:৫৬400140
  • ভুল হোয়ে গিয়েছে।ইশানের গোঁফ ধোরে নাচতে ইচ্ছে কোরছে।
  • kanti | 125.20.11.34 | ০৫ জুলাই ২০০৮ ১৬:৩৮400141
  • সরি। আইপি নয়। ইশান।
  • Ishan | 12.240.14.60 | ০৬ জুলাই ২০০৮ ০১:২১400142
  • আপনি কি মহিলা? তাহলে মোস্ট ওয়েলকাম। নইলে পারলামনা। :)

    মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডায়রিটা পড়ে দেখবেন। ওটা কোনো দিনপঞ্জি নয়। গুছিয়ে লেখাও নয়। যা আছে, তা গল্পের প্রাথমিকস্য প্রাথমি খসড়া হতে পারে। লেখা প্র্যাকটিস হতে পারে। আত্মকথন হতে পারে। এমনকি "কিচ্ছু না' ও হতে পারে। যদ্দুর মনে পড়ছে (স্লাইট ভুলও হতে পারে) বাজারের ফর্দ টাইপের কিছু জিনিসও ওর মধ্যে ছিল।

    ওটা থেকে কিছু "সত্য' আবিষ্কার করা অসম্ভব।
  • Suvajit | 124.184.44.109 | ০৬ জুলাই ২০০৮ ০৭:৩০400143
  • তাহলে ইশান বলতে চাইছে, ঐ ডায়েরীতে মা কালী ভান্ডার থেকে ২ কিলো চাল, ১ কিলো ডাল কেনার কথা লেখা ছিলো, বিদগ্‌ধজন তা থেকেই মানিক বন্দ্যো:র শেষ জীবনে কালীভক্তি দেখতে পেয়েছেন। :-)
  • kanti | 125.20.11.34 | ০৬ জুলাই ২০০৮ ০৮:৫৪400144
  • ইশানকে,

    ১)না। সরি।
    ২)না। পড়েননি।চোখ বুলিয়েছেন। সম্ভবত আপনার বালকবেলায়। আবার মন দিয়ে প্‌ড়ুন। নিতান্ত অনিহার এলার্জি থাকলে সব ধরনের বন্ধুদের পড়ে মতামত জানাতে বলুন।

    ঐ ডায়রির পাতা থেকে : যে জেনেছে বুঝেছে যে তার জানার বোঝার কিছু বাকি নেই সে মুর্খ।

    আপনার শক্ত ঘাড়টাকে একটু নরম করে ডাইনে বাঁয়ে ভিতরে তাকান,প্লিজ।

    যারা আলোচনায় আগ্রহি তাদের জন্য একটি সুতো।

    কোরক সাহিত্য পত্রিকা/বইমেলা ১৪১৪/মানিক সংখ্যা

    ডায়েরির মানিক, মানিকের পত্র--শাশ্বত উপাধ্যায়।
  • kanti | 125.20.11.34 | ০৬ জুলাই ২০০৮ ০৯:০১400145
  • অপ্রকাশিত মানিক বন্দোপাধ্যায় যুগান্তর চক্রবর্তি সম্পাদিত প্রকাশ করেছেন দেজ পাবলিশিং।
  • Ishan | 12.240.14.60 | ০৬ জুলাই ২০০৮ ১৯:৩৮400146
  • উপর থেকে নিচের দিকে। গোঁফ থেকে ঘাড়। শরীরের অনেকগুলো অঙ্গপ্রত্যঙ্গ এখনও বাকি থেকে গেছে। মানিকের ডায়রির পাতার সঙ্গে সেগুলোরও ক্রমশ: উন্মোচন হবে আশা করা যায়। বিদগ্‌ধ পাঠক বলে কথা। মানিকের বাজারে ফর্দই হোক, বা রবীন্দ্রনাথের অপ্রকাশিত ধোপার বিল, কিংবা ঈশানের গোঁফ ও ঘাড়ের ইতিবৃত্ত, যা লিখবেন তাতেই বিদ্যুচ্চমক, আবিষ্কৃত হবে নতুন নতুন দিগন্ত। লিখুন প্লিজ। :)
  • h | 125.18.104.1 | ০৭ জুলাই ২০০৮ ১২:০৯400147
  • এই যে কেসটাকে স্পিরিচুয়ালিটি থেকে দেহ তে নিয়া আইলো ঈশান। এ বয়সে এসব ভালো লক্ষন না। হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ।
  • ranjan roy | 122.168.14.159 | ০৭ জুলাই ২০০৮ ২১:৩২400148
  • ইশান ভালো গান গায় বটে, কিন্তু ভালো কবিতা লিখতে পারবে না। এক্কেবারে কল্পনা শক্তি নেই!
    অবশ্যি মানিক নিজে লিখেছেন-- আমি ইচ্ছে করলে কবিও হতে পারতাম। কিন্তু ঔপন্যাসিক হওয়াটাই আমার পক্ষে স্বাভাবিক ছিলো।
    তবে মানিক বন্দোপাধ্যায়ের কবিতা পড়ে সুনীল গাঙ্গুলির মনে হয়েছিলো ( এবং আমারও, :)) যে উনি চেষ্টা করলেও কবি হতে পারতেন না।
    সুকান্তকে নিয়ে --" আমরা চাঁদা করে মারবো রক্তপায়ী কীট'!!
    এখানে মানিক ও ইশানে বেশ মিল:))))।
  • kanti | 125.20.11.34 | ০৭ জুলাই ২০০৮ ২২:৫৮400150
  • মানিকের কবিতা বিষয়ে আমি আপনার সাথে সহমত। কিন্তু একজন সমাজ সচেতন মানুষ যিনি আবার ভালো গানও গান তিনি কি কোরে মানিক এর মত একজন সাহিত্যিকের ডায়রি প্‌ড়তে গিয়ে সেখানে আলু পটোলের হিসাব ছাড়া কিছুই দেখতে পান না এবং সেই ডায়রিকে নিজের ডায়রির সাথে তুলনা কোরে আমোদ পান তা আমার বোধের অগম্য।
  • d | 59.161.40.75 | ০৮ জুলাই ২০০৮ ০০:৩৯400151
  • কান্তি,

    ঈশান শুধু ভাল গানই গায় না, অত্যন্ত ভাল লেখেও। গুরুচন্ডা৯ ম্যাগাজিনের পাতা উল্টালেই দেখতে পাবেন, বুলবুলভাজায়ও ঈশানের দু চারখান ভাল লেখা পাবেন।

    যাঁরাই নিজেরা কখনও সিরিয়াসলি লেখার চেষ্টা করেছেন, তাঁরা সক্কলে জানেন খসড়া কিরকম হয়। তাতে একই জিনিষ কেমন ঘুরেফিরে বিভিন্নভাবে আসতে থাকে, যতক্ষণ পর্যন্ত না মনের মত বাক্যগুলি পাওয়া যায়। কাজেই ঈশানের নিজের ডায়রিতে সুইসাইড নোটের খসড়া করার অভিজ্ঞতা লেখাটা এখানে প্রাসঙ্গিক। ওর মনে হয়েছে মাণিকের প্রকাশিত ডায়রিটি মূখ্যত: কিছু লেখার খসড়া আর তার সাথে আরো পাঁচরকম জিনিষ, যেমন বাজারের ফর্দ। এখানে বাজারের ফর্দকে মূখ্য করে ধরা হয় নি, খসড়াটিকেই ধরা হয়েছিল। খামোখা ঘাড় ধরে না টানলে ওটা দ্বিতীয়বার আসত কিনা খুব সন্দেহ।

    আপনি এখনও পর্যন্ত ডায়রিটি নিয়ে তেমন কোন আলোচনাই করেন নি। অথচ ঈশান তার মত জানাতেই আপনি ভদ্রভাবে ধমকে দিলেন। ইন ফ্যাক্ট নিজের মনোমত কথা না শুনতে পেলেই আপনি লোককে ধমকে দেন। রামদেবের থ্রেডে ব্ল্যাংককেও প্রচুর ধমকেছিলেন। তো আপনি যদি ধমকানোতে খুব কমফোর্টেবল হয়ে থাকেন, খুব ভাল কথা। কিন্তু সেক্ষেত্রে লোকে হয় খিল্লি দেবে নয়ত অ্যাভয়েড করবে।

    আর সঙ্গীতা বন্দ্যো'র থ্রেডে গেলে দেখবেন সেখানে ইন্দ্রাণী কিভাবে নিজের ভাল লাগার কথা জানিয়েছে। তাতে বোধি আবার তার অমত জানিয়েছে। প্রত্যেকেই নিজের নিজের বক্তব্য অত্যন্ত জোরের সাথে রেখেছে, কিন্তু অপরকে না ধমকেই।

    সত্যি সত্যিই আলোচনা চাইলে নিজের বক্তব্য, মতামত পরিস্কার করে লিখুন।
  • aja | 207.47.98.129 | ০৮ জুলাই ২০০৮ ০৫:১৬400152
  • আচ্ছা, ধরা যাক, মানিক বাঁড়ুজ্যে সত্যি সত্যি কালী কালী করে ঐ সব ডায়েরীতে লিখেছিলেন। তাহলে কি হবে? মানে তবে কি আমরা মানিকের লেখাগুলোকে দুচ্ছাই করবো? নাকি মানিকের লেখায় মার্ক্সের প্রভাব ডিসকাউন্ট করবো? নাকি মা কালীর ক্ষমতার পক্ষে এটাকে একটা যুতসই প্রমান বলে গন্য করবো! অথবা যাস্ট অসুস্থ অবস্থায় লেখকের মাথার গন্ডগোল বলে ঐ ডায়েরী ইগনোর করব?
  • d | 121.245.184.43 | ০৮ জুলাই ২০০৮ ০৭:৫২400153
  • অজদার প্রশ্নটা বেশ ইন্টারেস্টিং। দুচ্ছাই করব কেন? ডিসকাউন্টও দেব না। পরের দুটোও No NO। একজনের জীবনের বিভিন্ন পর্যায় হ্নিসাবেই ধরব। মানিক "মা মা' করলেই যে আমাকেও করতে হবে তার তো কোন মানে নেই। ওঁর সেই সময়কার লেখাগুলো কেমন সেটাই বিচার্য্য। তবে হ্যাঁ তাতে প্রীচ করার চেষ্টা দেখলে "ধুস্‌স' বলে কাটিয়ে দেব।
  • ip | 128.231.88.7 | ০৮ জুলাই ২০০৮ ০৮:১৩400154
  • আচ্ছা, একটু ধন্দ লাগছে।
    এই ' বিখ্যাত শিল্পী, সাহিত্যিকদের ডায়রী নিয়ে দেশেবিদেশে নাচানাচি', 'মিথ্যে' নয় বটে, কিন্তু এটা করাটা কতটা রুচিসম্মত ?

    অপ্রকাশিত লেখা আর ডায়রী কি এক জিনিস?
    ডায়রী কি এমনি কিছু নয় , যা স্বয়ং লেখক ই অপ্রকাশিত রাখতে চেয়েছেন ?
    পাবলিক ফিগার হলে মৃত্যুর পর সব ব্যক্তিগত কিছুই পাবলিক করা যেতে পারে ?
    লেখক নিজে অনুমতি দিয়ে গেছেন বা ডায়রির সঙ্কÄ¡ধিকার কাউকে দিয়ে গেছেন, সেক্ষেত্রে অন্য কথা।

    আর ইয়ে, কান্তিবাবু, আমি আইপি হইলেও আমার গোঁফ নাই। তাই ঝুলোঝুলি করিবার বাসনা প্রকাশ করিয়াও লাভ নাই :)
  • Blank | 65.218.154.195 | ০৮ জুলাই ২০০৮ ০৮:৫৫400155
  • আচ্ছা মাকালী আর মার্কসকে নিয়ে এত গোলানোর কি আছে? মাকালী হলেন শক্তির প্রতীক, একদম লাল রক্ত জবা ছারা পুজো হয় না। একেবারে খাঁটি লাল দলের লোক, হুঁ হুঁ বাওয়া।
    আর ওনার হাজব্যান্ড কিন্তু সাব অল্টার্ন, উপজাতির দেবতা। বৈদিক, বুর্জোয়া ঠাকুর দেবতাদের পেছনে ফেলেই কিন্তু ওনার বৈপ্লবিক উত্থান। উনি কি প্রলেতারিয়েতদের প্রতীক নন? উনি কিন্তু একাই কাঁপিয়ে দিয়েছিলেন বুর্জোয়া দক্ষের রাজঙ্কÄ।
    তাইলে কমিউনিস্ট আর কালীর মধ্যে কি পার্থক্য শুনি?
  • kd | 59.93.165.25 | ০৮ জুলাই ২০০৮ ১৪:২৬400156
  • তার ওপর মাকালী আবার ল্যাংটা, মানে সর্বহারা।
  • h | 125.18.104.1 | ০৮ জুলাই ২০০৮ ১৬:২৭400157
  • চাট্টি বোরিং মাইরি।
  • kanti | 125.20.11.34 | ০৯ জুলাই ২০০৮ ০৭:৫৮400158
  • ইশানের বন্ধুরা বেজায় চটেছেন। তাদের জন্য একটু বলি। ইশানের সিরিয়াস লেখাগুলো আমি খুব আগ্রহ নিয়েই পড়ি।টইয়ের আসরে ইশানের ভূমিকা বেশ গুরুত্বপূর্ন। কিন্তু টইএর আসরে যাদের নিত্য আনাগোনা অন্তর্জালের সেই মানুষেরা অন্তর্জালে সবাই আছেন উহ্য।(ঝাটের চোটে নগর হোল উহ্য -জুতা আবিষ্কার/রবীন্দ্রনাথ ) তারা আছেন কিন্তু ধরা ছোয়ার বাইরে। শরীরি অস্তিত্বের ইশানকে আপনারা জানেন, ভালোবাসেন। আমার কাছে কিন্তু তিনি এখনো উহ্য।

    পৃথিবীর নানা দেশে গুরুত্বপূর্ন লেখকদের মৃত্যুর পর তাদের ভাল কোরে বুঝবার জন্য তাদের ব্যক্তিগত ডায়রি নিয়ে আলোচনা/গবেষনার অনেক নজির আছে বলেই আমার বিশ্বাস। ভুল বল্লাম কি?
  • d | 59.161.25.144 | ০৯ জুলাই ২০০৮ ০৮:২০400159
  • "বেজায় চটেছেন' ভাবলে আপনার ইগো বেশ চুলকে ওঠে হয়ত, তাই ভাবছেন। কিন্তু কেসটা তো তা নয়। ভাটিয়া৯র আর্কাইভ বা টই ঘাঁটলে চটাচটির অনেক ইতিহাস পাবেন। আপনার লেখায় এখনও পর্যন্ত সেসবের ধার বা ভার কিছুই তো নাই। কাজে কাজেই চটা'র মত মেটিরিয়ালও নাই। ও নিয়ে শুধুমুধু ভাববেন না।

    ভাল কথা "শরীরি অস্তিত্বের' কল্লোলদা বা শ্যামল কাউকেই না জেনে বা না চিনে অরিজিৎ, বোধিরা "বিবেকী কন্ঠ' র থ্রেডে শ্যামলকে বলা কল্লোলদার কিছু মন্তব্যে দিব্বি প্রতিবাদ জানিয়েছে।

    "শরীরি অস্তিত্বের ঈশানকে' অনুভব করার জন্যই গোঁফ বা ঘাড় ধরে টানাটানি করছিলেন নাকি??

    ব্যোম কালী!!!!
  • h | 125.18.104.1 | ০৯ জুলাই ২০০৮ ০৯:৪৬400161
  • কান্তি, আপনি যে নজির থাকার কথা বলেছেন। তা আছে। এই বার আর যা বলার সেইটে লিখুন না। যে আগ্রহ পাবে সে পার্টিসিপেট করবে। আমার ঠাকুর দেবতায় বা মানুষের স্পিরিচুয়ালিটি সম্পর্কে আলোচনায় স্লাইট আগ্রহ কম আছে। বয়স কম না হলেও অভিজ্ঞতা কম। সেরকম ঠেকায় পড়িনি এখনো। হেডন প্রদর্শিত পথে পেট ও তলপেটের পূজায় ব্যস্ত আছি। কিন্তু তাতে কি এসে যায়।

    আপনি একজন বিখ্যাত মানুষ বা একজন ব্যক্তি মানুষের স্পিরিচুয়ালিটি আর faith বা তার একান্ত নিজস্ব আনপ্রোটেকটেড মুহুর্ত নিয়ে লিখতে চাইলে লিখুন না। টুক টাক প্যাঁক বা টুক টাক তর্ক বিতর্ক কে অগ্রাহ্য করেই লিখুন। সে তো হবেই। আমি ই যেমন মাঝে মাঝে প্যাঁক দেবো। তো তাতে কি? দুনিয়া তো আপনার পক্ষে। মানুষের স্পিরিচুয়াল প্রয়োজন নিয়ে ম্যানেজমেন্ট থেকে পার্সোনাল গুরুরা পর্যন্ত সকলেই গভীর ভাবে চিন্তিত। আমি আবার বিশেষ করে তাদের নিয়ে খুব ই চিন্তিত। এটা পার্সপেক্টিভ মাত্র।

    ল্যাখেন ল্যাখেন।
  • kanti | 125.20.11.34 | ০৯ জুলাই ২০০৮ ১৬:১৮400162
  • আশা করেছিলাম কেউ যোগ্য ব্যক্তি বিষ্যটি নিয়ে আলোচনা কোরবেন। আশা ভংগ হোল। তাই অপটু হাতে নিযে যাবুঝেছি লিখছি। বিষয় ছিল -মানিক ফ্রয়েড মার্কস মাকালি।ডায়রির কথাটা প্রাসংগিক ভাবে এসেছে।

    মানিকের সাহিত্য জীবনের গোড়া থেকে শুরু করা যাক।মাত্র কুড়ি বছর বয়সে ঘটনাচক্রে তার আকস্মিক আবির্ভাব সাহিত্য জগতে। দুএকটী ছোট গল্প রচনার পর একুশ বছর বয়সে লিখতে শুরু করেন দিবা রাত্রির কাব্য উপন্যাস।সাল ১৯২৯।১৯৩৪এ বংগশ্রী পত্রিকায় বিভিন্ন শিরোনামে এটিধারাবাহিক ভাবে প্রকাশিত হয়ে এটি দিবা রাত্রির কাব্য নামে শেষ হয়।এই উপন্যাসকে মানিক নিজেই বলেছেন রূপক। চরিত্র গুলো মানুষের প্রজেকসন। এই উপন্যাসে মানিক অসম্ভব রোমান্টিক,কবি। কিন্তু আংগিক ও ভাষা অত্যন্ত আধুনিক। পাকাহাতের কাজ। ঐ সময় প্রায় একই সংগেধারাবাহিক ভাবে দুটি পত্রিকায় পদ্মা নদীর মাঝি ওপুতুল নাচের ইতিকথা প্রকাশিত হোতে থাকে। মানিক ফ্রয়েডের দিকে আকৃষ্ট হোয়ে পড়েছেন। মানিক অংকের মেধাবি ছাত্র ছিলেন, এটাও মনে রাকা দরকার। অর্থাত তিনি যুক্তিবাদী। আর একটি কথাও খুব জরুরি।১৯৩৫এ ২৭ ব্‌ছর বয়সে তিনি মৃগি রোগাক্রান্ত হন এবং এই রোগ আমৃত্যু তার সংগি ছিল। এই সময় সাহিত্য চর্চার পাশাপাশি পত্রিকার সহ সম্পাদ্‌ক এবং ওয়ার ফ্রন্টের করনিকের চাকরি ধরেছিন এবং ছেড়েছেন। বাইরের জগতের নানা উত্তেজক ঘট্‌না তখন তার মনকে তীব্র ভাবেআলোড়িত কোরছে।ফ্রয়েড দিয়ে তার ব্যাখ্যা করা যাচ্ছেনা।মানিক কোন যুক্তিবাদী তঙ্কেÄর সন্ধানী।ঘটনাক্রমে তিনি মার্কসবাদীদের সংগে পরিচিত হোলেন। ঐ তঙ্কÄ তার অনেক প্রশ্নের জবাব দিল। তিনি কমুনিষ্ট পার্টির সদস্য হোলেন। আজীব্‌ন সদস্য ছিলেন বলে শোনা যায়।কিন্তু তলে তলে তীব্র রোমান্টিকতা ও মৃগীরোগ তার ভিতরে চিরসংগী হোয়ে থেকে গিয়েছিল। এদিকে তাকে ঘিরে/মাথায় নিয়ে মার্কসবাদীদের নাচানাচির অন্ত নেই। অথচ এই সময় থেকেই তার লেখা ধার হারাতেশুরু কোরেছ।সাহিত্য জগতে স্থায়ীভাবে মনে রাখার মত প্রায় কোন লেখাই তার কাছ থেকে এই সময় পাওয়া যায়নি।কিন্তু বলা চলে,পেটের দায়ে অসুস্থতা ও দারিদ্রের সংগে লড়াই কোরে তাকে লিখে যেতে হচ্ছে রোজ।রোমান্টিক ও বস্তুবাদী মানিক ভিতরে ভিতরে ভেংগে পড়ছিলেন।

    বাকিটা লিখতে একটু সময় নিতে হবে।
  • h | 125.18.104.1 | ০৯ জুলাই ২০০৮ ১৮:০৬400163
  • যত খুশি সময় নিন এবং লিখুন।
  • ranjan roy | 122.168.69.148 | ০৯ জুলাই ২০০৮ ২৩:১৯400164
  • একি! রাস্তার ট্র্যাফিক ক®¾ট্রালের জন্য অবরোধকারী মাইনরিটির ওপর পুলিশ গুলি চালিয়ে গোটা পঞ্চাশেক লাশ ফেলে দিলে সেটা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থায় পুলিশের কর্তব্য পালন ধরা হবে?
    আমেরিকায় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় লোকে প্রতিবাদের জন্যে রাস্তায় নামে না? নামলে সেটা গণতন্ত্রবিরোধী-আইন বিরোধী--- রাষ্ট্রবিরোধী?
    আমার স্মৃতিভ্রংশ হইয়াছে।
    ষাটের দশকে আমেরিকার রাস্তায় ওয়াশিংটন-বোস্টন- ক্যালিফোর্ণিয়া সর্বত্র ছাত্র ও সিভিল রাইটস্‌ আন্দোলনকারীরা রাস্তা অবরোধ করিত। অধ্যয়ন কার্যে বাধাদান করিত। সিভিল রাইটস্‌ আন্দোলন কারীদের মধ্য হইতে মার্টিন লুথার কিং বলিয়া একজন অকম্যুনিষ্ট ব্যক্তি আপনার জীবন দিয়া উক্তদেশের গান্ধীর অভিধা পাইয়াছিলেন জানিতাম।
    ভিয়েৎনাম যুদ্ধের সময় আমেরিকার ভূমিকা যাহাই হউক তাহা মেজরিটির নির্বাচিত সরকারের সিদ্ধান্ত ছিল। অত: উহা শ্যামলের
    উপপাদ্য অনুসারে আইন সম্মত, গণতান্ত্রিক সিদ্ধান্ত ছিল।
    উহার বিরোধীরা কিন্তু সেনেটরের মাধ্যমে বা সংবাদপত্রে পত্র লিখিয়া, বা সেনেটে বিতর্ক করিয়া ক্ষান্ত হয় নাই। জোন বায়েজ, পীট সিগার প্রমুখ গায়কেরা এক অর্থে ঐ রাস্তা-অবরোধ আন্দোলনের চারণকবি।
    সেইসময় কনস্ক্রিপশন বা যুদ্ধে যোগদান গণতান্ত্রিক নির্বাচিত সরকারের সিদ্ধান্ত ছিল। তাহা অমান্য করা আইনভংগের সমতুল্য।
    কিন্তু ক্যাসিয়াস ক্লে উর্ফ মহম্মদ আলি নামক মুষ্টিযোদ্ধা উক্ত কাজটি করিলেন। কিন্তু তাঁহাকে গণতন্ত্র বিরোধী কেউ বলেন নাই। হয়তো আমার স্মৃতিভ্রংশ হইয়াছে।
    আজ শ্যামল আমেরিকায় সিভিল ইস্যুতে প্রতিবাদ মিছিল/ পথ অবরোধ দেখিতে পান না, ভাল কথা। কিন্তু এই বর্তমান কালখন্ডে একটি সময়বিন্দুতে যাহা ঘটিতেছে তাহাকেই সর্বকালের সর্বদেশের আদর্শ করিলেন ক্যামনে,শ্যামল?
    ফ্রান্স, ইংল্যান্ডের কথা আর কহিলাম না। বেমালুম ভুলিয়াছি, বা ভুল স্কুলে ইতিহাস পড়িয়াছি।
  • ranjan roy | 122.168.69.148 | ০৯ জুলাই ২০০৮ ২৩:২১400165
  • সরি, সরি!
    পুরো পোস্টটাই অমেরিকার বিদেশনীতি টইয়ে যাবে, দময়ন্তী! হেল্প!
  • aja | 207.47.98.129 | ০৯ জুলাই ২০০৮ ২৩:২২400166
  • রঞ্জনবাবু, থ্রেড গন্ডগোল হয়েছে, শুধরে দিন :)।
  • d | 121.245.128.132 | ০৯ জুলাই ২০০৮ ২৩:৩৯400167
  • ল্লেহ পচা!! আপনি পোস্ট করার পর আমি কি হেল্পাব? :))

    যাই হোক আপনি ইয়াহু মেল দেখুন, এই লেখাটার বাংলিশ টা আপনাকে মেলালাম। ওটা কপি করে সথিক টইয়ে গিয়ে পেস্ট করুন।
  • ranjan roy | 122.168.69.148 | ১২ জুলাই ২০০৮ ০০:৩৫400168
  • দময়ন্তী, চোপা কোর না। সেইতো হেল্পালে! মাঝথেকে আমি ভয় পেয়ে এমন পেস্ট করলাম যে বিচ্ছিরিভাবে দু'বার হল। অন্য গুরুরা এত বিরক্ত হবে যে আমাকে না কেলিয়ে খালি মাপ করে দেবে।
  • kanti | 125.20.11.34 | ১২ জুলাই ২০০৮ ১৮:৫০400169
  • মানিককে নিয়ে ঐ লেখাটার জন্য কেউ একটা গাল পর্যন্ত দিলেন না। ভারি খারাপ লাগছে।বাকিটা লিখে ফেলি। এর পরে সেই সময়ের বংগিয় মার্কস বাদিদের ব্যুহের ভিতরে আটকা পড়ে শিল্পী মানিকের শুধু আর্তনাদ। ঠিক এই সময় নি:সংগ শিল্পী তার ব্যক্তিগত ডায়রির পাতায় একান্তে নিজের সংগে কথা বলেছেন। তাকে ঘিরে থাকা তাবড় মার্কসবাদিদের বিষয়ে তার মন্তব্যগুলো দেখুন।নি:সংগ ,একা,তিলে তিলে মরন পথযাত্রি মানুষের মুখ থেকে আর্তনাদ হয়ে যে 'মা' ডাক বেরিয়ে আসে, যার কোন ব্যাখ্যা হয় না এসেই মা।জানিনা,এই মাকে।

    কথাশিল্পী মানিককে এ ভাবেই মেরে ফেলেছিলেন সেই কালের মার্কসিয় বুদ্ধিজীবিরা।

    মানিকের মৃত্যুর পর ইউনিভার্সিটি ইন্সটিটিউটে একটি শোক সভা হয়েছিল।সেখানে নিজের চোখে দেখা একটি ঘটনার কথা বলি। সভা চলছে।হঠাত দেখা গেল, দুজন বুদ্ধিজীবি এক খন্ড কাপড়ের দুই মাথা ধরে সভার মধ্যে ঘুরে ঘুরে মানিকের পরিবারের সাহায্যের জন্য চান্দা তুলছেন। স্পষ্ট মনে আছে একজন বুদ্ধিজীবির নাম। তিনি গোপাল হালদার।।
    এ নিয়ে পরে অনেক কথা উঠেছিল।
    ঠিক সেই সময়ে লেখা সংবেদন্‌শীল,মানবিক কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের কবিতা।

    পাথরের ফুল। হাতের কাছে পচ্ছিনা। পরে তুলে দিতে পারি। কারও কাছে থাকলে অনুগ্রহ করে তুলে দেন।
  • ranjan roy | 122.168.12.113 | ১২ জুলাই ২০০৮ ২০:২৯400170
  • কান্তি,
    লিখে যান, আমরা পড়ছি।
    গালাগালটা আসবে অতর্কিত, আপনি যখন least expect করছেন, তখন। র‌্যাপ্টর নামে ডাইনোসরের আক্রমণের মত।:)))
    কিছু শোনা কথা, বড়া কমলাপুরের কৃষক আন্দোলনের সময় গোপাল হালদার বল্লেন-- মানিকবাবু, যান না! এত বড় ব্যাপার। দেখে এসে কিছু লিখুন।
    মনিক যাননি, কিন্তু কদিন পরে লিখে আনলেন একটি অসাধারণ ছোট গল্প।--"" ছোট বকুলপুরের যাত্রী''।
    আমার এক মাস্টারমশায়, বেহালার দিলীপ বসুরয়চৌধুরী নীচের গল্পটা শুনিয়ে ছিলেন।
    দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন দুর্ভিক্ষের সময় কমিউনিস্টরা যখন একে জনযুদ্ধ বলে রিলিফের কাজ করছিলেন তখন দিলীপবাবু(ছাত্র) মানিক ও গোপাল হালদারদের সঙ্গে গোসাবার দিকে গিয়েছিলেন।
    এক কৃষকের বাড়িতে রাত্রে খেতেদিলো ভাতের সঙ্গে একবাটি আলমাগুরের ঝোল। আলমাগুর কি রকম মাছ জানতে চাওয়ায় বল্লো-- ক্ষেতের আলে পাওয়া যায়।
    ওঁরা খেয়ে নিয়ে ঘরের পেছনে হাত ধুতে গেলে চাষী দেখালো-- ঐ দেখুন বাবুরা, আল্‌মাগুরের কাটা মাথা এক কোণে ফেলে রাখা।
    ওরা দেখলেন--- ক'টি মেঠো ইঁদুরের কাটা মাথা।
    গোপাল হালদার বমি করতে লাগলেন, মানিক নির্বিকার।
    আর এবারেরটা ঠেকে( চুল্লুর নয়) শোনা। কাজেই সত্যাসত্য জানিনে।
    প্রবোধ সান্যালমশাইয়ের একটি বাঁধা ঘর ছিল। একদিন মানিককে সঙ্গে নিয়ে গিয়ে পরিচয় করিয়ে দিলেন। তারপর প্রবোধ বহুদিন ওমুখো হন নাই। একদিন গিয়ে দেখলেন খাতায় ওনার নামে বেশ কিছু দেনা চড়েছে। অবাক হয়ে বল্লেন--- সেকি, আমিতো বহুদিন বাদে এলাম।
    -- আপনি আসেন নি বটে, কিন্তু আপনার সেই বন্ধুটি অনেকবার এসে গেছেন।
    এইবার কান্তির আমাকে গালাগাল দেয়ার পালা। কালিপটকা ফাটার আগে কান বন্ধ করলাম।
  • c | 131.95.121.107 | ১২ জুলাই ২০০৮ ২০:৪১400172
  • আরে না না ওটা সিঙুরের দিকে।
    "হারানের নাতজামাই" আর "ছোটো বকুলপুরের যাত্রী।"
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু মতামত দিন