এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • উৎসব ২০০৯

    d
    অন্যান্য | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৯ | ১৯৯৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • d | 144.160.5.25 | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৭:৩৪421490
  • আজ বিশ্বকর্মা, কাল মহালয়া, সোমবারে ঈদ, আসছে সপ্তাহে দুর্গাপূজা ..... শুরু হয়ে গেল উৎসবের মরশুম। শুরু করে দিন আপনার নিজস্ব দিনলিপি, ভাললাগা, মন্দলাগার টুকরোটাকরা দিয়ে বোনা নকশী কাঁথা। লিখে রাখুন আপনার সদ্য আবিষ্কৃত কাঁকরোলের ভুনাগোস্ত কিম্বা উচ্ছেপাঁঠার বাদশাহী রেসিপী।
  • d | 144.160.5.25 | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৭:৪০421501
  • কোথাও কি বেড়াতে যাচ্ছেন? এখানে দিয়ে যান সব শুলুকসন্ধান। কেমন হচ্ছে আপনার শহরের কোন পুজো? কেউ কি গেলেন ঈদের বিরিয়ানির নেমন্তন্নে? দেখলেন কি দুর্দান্ত সব সুতোর কারুকাজ করা পুতুল?
    লিখে ফেলুন, লিখে ফেলুন। একদম দেরী করবেন না।
  • shyamal | 24.117.233.39 | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৮:১৪421512
  • মহা সমস্যা। আমরা যে পুজোতে যাচ্ছি সেটা ২৬ তারিখ শনিবার। সকাল থেকে রাত্রি অবধি ঐ একদিনই হয়। আর ঠিক সেদিনই ভারত-পাকিস্তানের খেলা সকাল সাড়ে সাতটা থেকে। কাজেই ভাবছি ল্যাপটপটা নিয়ে পুজোয় যাব। দুপুরে খাওয়া দাওয়ার পর একটা সময় কোন অ্যাক্টিভিটি থাকেনা। সে সময় একটু খেলার শেষটা দেখে নেওয়া যাবে। অনেক দোকানেই wi-fi থাকে।

    তারপর রবিবার জায়ান্টস বনাম ট্যাম্পা বে বাকস।
  • tkn | 122.173.181.242 | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৮:৪১421523
  • বিশ্বকর্মা পুজোর সন্ধ্যে হয়ে গেল। সারাদিন ধরে প্রচুর কলাগাছ সাজানো লরি দেখলাম। স্কুল বাসগুলোর সামনে আজ ক্রিসমাস ট্রির মালার মত ঝিলিমিলি মালা লম্বা হয়ে ঝুলছে। প্রাইভেট কার আর ট্যাক্সিদের দু কান থেকে গাঁদার মালা কিম্বা জবার মালা এসে নাক ছুঁয়েছে। কাল রাত্তিরে অনেক বিশ্বকর্মা ঠাকুরের মন্ডপে যাওয়ার আওয়াজ পেয়েছি। তার মধ্যেই এক দুবার ট্যাঁ টোঁ প্যাঁ পোঁ শব্দে অ্যাম্বুলেন্স। বেশি রাত বলেই ধরে নিলাম অ্যাম্বুলেন্স, নইলে মন্ত্রী ও অসুস্থ মানুষের যাওয়ার আওয়াজ একই রকম লাগে কানে।

    মাইক বাজছে তারস্বরে। এমন সব গান যা আগে কখোনো শুনিনি বা শুনেছি কিন্তু আর কখোনো শোনার ইচ্ছা ছিলনা,সে সব গানই বেশি। মাঝে দুপুরে এক ঝলক বৃষ্টি নামিয়েই এক পশলা রোদ্দুর মাখল আকাশ। কিছু ঘুড়ি উড়ে নামল, কিছু ঘুড়ি উড়ল না আর কিছু ঘুড়ি দোকানে হতাশ নিস্ফলের দলে বসে এ ওর দিকে তাকিয়ে কি সব বলাবলি করল কে জানে! সন্ধ্যের পরে লাটাইরাও ঘোরা থামিয়ে একটু রেস্ট নিচ্ছে নিশ্চই।

    আমাদের ফ্ল্যাটের নিচে কত্ত শিউলি গাছ কিন্তু একটা গাছেও ফুল আসে নি এখোনো। তবে আমার ছোটোবেলার বাড়িটায় যে গাছটা আছে তাতে নাকি অনেক ফুল ফুটছে বলল মা। কাল সকালে মার কাছে যাব। বাপী নেই আর। থাকলে কালকের দিনটা অন্যরকম হত। রামদাসের কচুরী জিলিপি, হাজারীবাগের হাজার বার শোনা গল্প আর এলোমেলো কথায় কাটত দিন। এখন ওসব হয় না। মা মনখারাপি হয়ে থাকে, আমি বাড়ির আনাচ কানাচে খুঁজি আমাকে, বাপীকে, দিদুকে, আর আমাদের সক্কলের ফেলে আসা মহালয়ার সকাল...
  • Samik | 219.64.11.35 | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৮:৫০421534
  • দিল্লিতে সেক্সি ওয়েদার। না ঠান্ডা না গরম। চান করার সময়ে প্রথম মগটা ঢালার আগে একটু পজ্‌ দিতে হচ্ছে। রাস্তার ডিভাইডারে লাল ফুলের দল খিলখিলিয়ে হাসছে।
  • Sudipta | 115.184.220.150 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১০:১১421545
  • আর ছ ঘন্টা মাত্তর; ব্যাগ গোছাচ্ছি আর ঘড়ি দেখছি :)
    আমাদের আপিসে এতদিন লাইব্রেরী তে টেকনিক্যাল আর পার্সোনাল ডেভ এর বই ছাড়া কিছু রাখত না, কাল হঠাৎ অমিতাভ ঘোষের The Hungry Tide পেয়ে গেলাম খুঁজতে গিয়ে। ট্রেনে আরামসে পড়তে পড়তে সময় কাটিয়ে দেওয়া যাবে :)
    বেড়ানো! গড় পঞ্চকোট ইচ্ছের তালিকায় আছে দু-তিন দিনের জন্যে; আগে প্ল্যান করেছিলাম কুলু, মানালি, খাজিয়ার, ডালহৌসি, ধরমশালার, তা সেসব ভেস্তে গিয়ে এখন ঐ আছে :(
  • Arijit | 61.95.144.123 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১০:১৯421556
  • পাঁচমিশালি আমি পুজোটুজো মানি না
    উৎসবে আর উথলে উঠি না
    মাইক আমায় তাড়িয়ে বেড়ায়
    পুজোয় আমার মন পালাতে চায়
    এই শহর থেকে দূরে কোথাও
    যাই তবু থাকে পিছুটান।

    কিন্তু কোথাও যাওয়ার নাই:-(
  • love guru | 121.245.81.21 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১০:১৯421567
  • আমার সাথে কথা বলুন যে কোনো বিষয় নিয়ে -09681773745
  • Sudipta | 115.184.220.150 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১০:২৪421577
  • বোঝো!!!
  • dipu | 207.179.11.216 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১০:৩১421491
  • আর সাড়ে বাইশ ঘন্টা।

    কোত্থাও বেড়াতে যাবো না। পারতপক্ষে বাড়ির বাইরে বেরোবো না। যথাসাধ্য কম্পিউটারের সংস্পর্শ এড়িয়ে চলবো। খাবোদাবো আর ফ্যানের তলায় ভুঁড়ি রেখে ঘুমোবো। প্রচুর ঘুম। পোচ্চুর। কখনো ঘুম না পেলে বই পড়ব। আর চাইব ছুটি যেন না ফুরোয়। কিন্তু চাইলেই কি আর হচ্ছে! ছোটোবেলার ছুটিদের মত এও ফুরিয়ে যাবে। ফিরতে হবেই।
  • Diptayan | 210.212.29.146 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১০:৪৯421492
  • কোন কাজ করব না। দেদার খাব আর ঠ্যাং নাচাব। শীর্ষেন্দুর কিশোর উপন্যাস গুলো আবার গিলব - পাতালঘর, ঝিলের ধারে বাড়ি, গোলমাল,বক্সার রতন,গৌরের কবচ ......। মুখ পাল্টাতে আবু সয়ীদ আয়ুব থেকে সন্তোষ কুমার ঘোষ সবই চলবে। ঘরে সিগারেট খেলে কেউ খ্যাচ খ্যাচ করবে না। ল্যাপটপ চোখের সামনে থাকবে না, সিলেক্টিভ নেব ফোন কল, 'ব্রিজ অন দ্য রিভার কোয়াই' চালিএ ল্যাদ খাব - আমার স্বপ্নে দেখা ছুটি।
  • Bhuto | 203.91.193.7 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১০:৫৮421493
  • আবারো দূর্গাপূজা, আবারো কলকাতা । আজ ৬ বছর পর চারমাস ধরে কলকাতায় থেকে আসন্ন পুজোর আবহাওয়ায় আঘ্রাণ নেওয়া। কেমন অদ্ভূত লাগে, প্যান্ডেল দেখতে দেখতে অফিসে আসা, ব্যাগ গোছানো নেই, টিভিতে কলকাতার খবর দেখা নেই...

    ছ'বছর আগে বোধহয় অনেক ছোট ছিলাম, অনেক অন্যরকম ছিল সবকিছু । সদ্য কলেজ পাস , সদ্য শহর ত্যাগ, সদ্য ইংরাজী বলা ....
    কলকাতাও অনেক অন্যরকম ছিল কিন্তু পুজোর আনন্দ একই রকম ছিল ও আছেও।

    খবরের কাগজটা পড়ে ছিল , তুলে চোখটা বুলিয়ে নিলাম। উইপ্রো , ইনফোসিস কে জমি দেওয়া হবে, ডিসাইডেড। মহালয়ার দিনে একটু আনন্দ, কিসের কি জানি।

    মনে করার চেষ্টা করছি তখনকার আমি আর এখনকার আমি তে তফাৎ কি। কত চেনা মুখের আনাগোনা, পরিচিতির লিষ্টির সাথে তাল মিলিয়ে পেজ ফাইলের সাইজ বাড়া। কত উঙ্কÄল (হাইলাইটেড) হয়ে থাকা দিনের ভিড়, দিনগুলোর গুরুত্ব বেড়ে যাওয়া.... ২৫শে সেপ্টেম্বর,৩রা অক্টোবর,২২/২৩/২৮/৩০শে অক্টোবর.....

    নানা রকম ভাবনা, নানা রকম কাজ সব মিলিয়ে পরিবর্তিত আমি , অপরিবর্তিত পুজো, পরিবর্তিত পরিস্থিতি, অপরিবর্তিত আনন্দ :)
  • Souva | 203.141.92.14 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১১:১০421494
  • হেঁ হেঁ হেঁ। কাল বাড়ি যাচ্ছি। এগজ্যাক্টলি কোলকাতা নয়, হাওড়া। আড্ডা, ঠেক, রঙিন জল, বৌয়ের সঙ্গে একদিন বাগবাজার, পোচ্চুর ল্যাদ, বই, গান। এই সব করতে করতেই এক হপ্তার ছুটি ভো-কাট্টা! :(
  • tatin | 70.177.57.163 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১১:১৫421495
  • শালা! এইসব পুজো ফুজো তুলে দেওয়া উচিৎ
  • benil | 122.166.22.73 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১১:২৯421496
  • এসে গেলো দুর্গাপুজা, এবার আমি আর কোলকাতায় নেই, আবার বাড়ির বাইরে পুজো, সকাল থেকে শুধু কান্না পাচ্ছে, কিন্তু হাত পা বাঁধা,

    একেই বলে চাকরি, অন্য লোকের চাকর।

    ফিরবো বল্লে ফেরা যায় নাকি.....

    পুজো সেই মিস্টি গন্ধটাও আর পাচ্ছি না, খুঁজে বেড়াচ্ছি গুরু র পাতায়, আবাপ তে বা ইটিভি তে খুজেই চলেছি, এইভাবেই কেটে যাবে এইবারের পুজো।

    মা'র জন্য শাড়ী কিনেছি কবে দেবো জানি না, এইটা জানি পুজো র কটা দিন আমায় জোর করে ভালো থাকতে হবে না হলে মা বুঝে যাবে ।

  • Samik | 122.162.75.17 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১২:১২421497
  • আমি বাড়ি ফিরছি দু বছর পর।
  • dipu | 207.179.11.216 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১২:১৪421498
  • আমি ফিরছি আড়াই মাস পর :-)
  • d | 144.160.5.25 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১২:৫০421499
  • আমিও বাড়ী ফিরছি কাল সক্কালবেলা। এইসময় বাড়ীতে বসে ভাত। আমিও ৪ বছর পর এবার পুজোয় বাড়ী। ইতিমধ্যেই রবি আর সোমবার দুইখান খ্যাঁটনের নেমন্ত পেয়ে গেছি।
  • shrabani | 124.30.233.102 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১২:৫৯421500
  • আজ মহালয়া।
    সকালে উঠতে পারিনি, অ্যালার্ম দিয়ে রাখতেই ভুলে গেলাম যে। তবু উঠে ঘড়ির দিকে না তাকিয়ে টিভি খুলে আকাশবানী ধরলাম (হুঁ, ডিশ টিভি)।
    না: শেষ হয়ে গেছে।
    "এখন আগমনী গান গেয়ে শোনাচ্ছেন রামকুমার চট্টোপাধ্যায় ও উৎপলা গোস্বামী" - চ্যানেল ঘোরাতে পারলাম না। শুয়ে শুয়েই গান শুনতে থাকলাম। শেষ হল কিন্তু রেশ রইল। তবু, একটু সেই গমগমে স্তোত্রপাঠ না শুনলে আজকের ভোরে ( বেশী ভোরে উঠিনি বটে কিন্তু ছটাও আমার কম ভোর নয়!) চলে?
    ই টিভি বাংলা - অসুর দলনী আর মহিষাসুরের চেহারা দেখে আর চিৎকার শুনে চোখ বুজে রিমোটের বোতাম চাপলাম। স্টার জলসা - সেও প্রায় একই অবস্থা। এদের প্রোগ্রাম গুলোতে কেমন যেন সেই আগেকার দিনের ঠাকুমা দিদিমাদের "ঠাকুরের বই" (পৌরাণিক সিনেমা) এর ঝলক। এসব দেখে কি আর মহালয়ার ভাব আসে !

    মহালয়া মানে কি রকম মনে হবে? ঘুম জড়ানো চোখ, হাল্কা চাদর জড়ানো মত শীত শীত ভোর,অ্যালার্মের খ্যানখেনে পাড়াজাগানো ক্রিং ক্রিং ক্রিং ...। যে আগে মশারির থেকে লাফিয়ে বেরোবে সেই অন করবে রেডিও, শোনা যাবে আকাশবানীতে প্রারম্ভের ধুন যা বোধহয় অন্য কোনোদিনই কেউ শোনেনা। স্টোভের কেরোসিন গন্ধ মিশবে চা পাতা আর দুধের গন্ধে (তখন বাসী গরুর দুধ গরম করলে একটা অন্য রকম গন্ধ আসত, হালের প্যাকেট দুধে তা মালুম পড়ে না)। একটা ঘরে সবাই, এলিজিবল দের হাতে অমৃতপাত্র (মতভেদে চায়ের কাপ)।

    "বাজল তোমার আলোর বেণু
    মাতল যে ভুবন
    আজ প্রভাতে...."

    সাথে সেই গমগমে স্তোত্রপাঠ। চারধারে কোনো আওয়াজ নেই শুধু রেডিওর ছাড়া। ঘুমভরা চোখকে টেনে টেনে রাখা। মাঝে একবার প্রায় ঢুলুনী এসে যায় বোধহয়, তা ঝেড়ে ধরপড়িয়ে উঠে পড়ে এদিক ওদিক দেখে নেওয়া। কেউ দেখে ফেলল না তো, চোখ লেগে গেছিল। ফুলদির ঠোঁটে একটু হাসির মত কিছু না? যখন সবাইকে শোনাবে কেমন ভোর ভোর উঠে পুরো মহালয়া শুনেছে শুরু থেকে শেষ, তখন খেয়াল রাখতে হবে, আশেপাশে ফুলদিটা যেন না থাকে! এখন ভাল করে অস্ত্র গুলো শুনে নিই কোন দেবতা দেবী কে কোন অস্ত্র দিয়েছিল। এগুলোই তো দূর্গার দশ হাতে থাকবে, নাকি! এখন জেনে নিয়ে পরে বেশ ক্যুইজ খেলা যাবে বন্ধুদের সাথে মন্দিরের মূর্তি দেখতে দেখতে।

    অনুষ্ঠান শেষ হয় একসময়, একটা সমবেত নি:শ্বাসের শব্দ। রুদ্ধশ্বাসে শুনছিল সব। এতক্ষণের নীরব চারিধার এবার যেন একটু বেশী করে জেগে ওঠে। রোজকার কাজ কর্ম একটু যেন দ্রুতলয়ে চলে। সবার মুখগুলো একটু বেশী হাসি হাসি। দেবীপক্ষের শুরু। পুজো এসে গেল অফিশিয়ালি!

    এই মহালয়া কি যখন ইচ্ছে চালানো যায় ক্যাসেট/সিডি দিতে পারে? তাই খুঁজে যাই সবেধন যে কটা বাংলা চ্যানেল আর রেডিও এফ এমে, যদি সেই "মহিষাসুরমর্দিনী" সেই পরিচিত কন্ঠস্বর গুলোতে একটু হলেও কোথা শুনতে পাওয়া যায় এই শিউলি ভোরে।

    শেষমেশ যখন আশা ছেড়ে দিয়ে কি ভেবে ইংরেজীর বদলে বাংলা নিউজ চ্যানেল খুলেছি নিত্যনৈমিত্তিক কাজে জুড়ে যাওয়ার আগে, শুনতে পেলাম (আমি নিউজ চালিয়ে কাজ করি তাই দেখিনা) স্তোত্রপাঠ, যদিও কন্ঠস্বরে প্রভেদ অনেক তবু মোটামুটি ঘোল না হলেও পিটুলি গোলা! স্টার আনন্দ - উঁকি মেরে দেখে বুঝলাম, না দেখে শুধু শুনে বুদ্ধির কাজই করেছি। মোটামুটি শোনা গেলেও চোখে দেখা যায়না!
    চব্বিশ ঘন্টায় কোনো একজন মহারাজ গোছের একটি বাংলা লালপাড় শাড়ী, খোলা চুলের মায়ের জয়া বিজয়া সখী সদৃশ (কিছুতেই চেষ্টা করেও মা দুর্গার মত বলতে পারছিনা!) প্লাস্টিক স্মাইলে শোভিত মেয়েকে অনেক কিছু বোঝাচ্ছিলেন, ইনসেটে গঙ্গায় তর্পণের লাইভ ছবি। কিন্তু একী? নীচে স্ক্রোলার এর দিকে এক অবহেলার দৃষ্টিতে তাকিয়ে চমকে উঠি "সুপ্রীতি ঘোষের গান, বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের পাঠ" এসব নিয়ে মহালয়ার অনুষ্ঠান সকাল সাতটায়।
    ব্যস, দেবী একেবারে নিরাশ করেনি বলেই মনে হচ্ছে, ভল্যুম জোরে করে আমিও দ্বিগুণ উৎসাহে কাজে লেগে পড়লাম, সাতটা বাজতে আর কমিনিট বাকী। তারপর?
    শুরু হল মহালয়ার অনুষ্ঠান, স্টুডিওতে এ যুগের শিল্পীরা - গানে হৈমন্তী শুক্লা, মানসী মুখো, সৈকত মিত্র, শ্রীকুমার চট্টো। নাচ গান পাঠ সবের মাঝে মাঝে পুরনো রেকর্ডিং, বীরেন্দ্রকৃষ্ণের কন্ঠে মহিষাসুরমর্দিনীর পাঠ, সুপ্রীতি ঘোষের গান ও জড়ানো স্মৃতিচারণ।
    দুধ না হলেও বেশ বড় পাঞ্জাবী গেলাসের ক্রীমওয়ালা লস্যি!

    দেবীপক্ষ এসে গেল, সবাই আশেপাশে বেশী হাসিহাসি (মনের ভুল নয় সত্যি !), উৎসবের রোদ্দুরে একটু বেশী উঙ্কÄল। ফোনে সবার কন্ঠস্বরে একটু যেন ওথলানো ভাব! নিজভূমে বা প্রবাসে যে যেখানে আছে সব্বাইকে শুভ মহালয়া!!!!

  • pinaki | 67.43.241.179 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৩:৫২421502
  • অনেককাল আগে (খুব সম্ভব উ: মা: র পরে) এমনই এক মহালয়া প্রাতে: আমি লাইফে প্রথমবার মাল খেয়ে বাড়ীতে ধরা পড়ে গেছিনু। সে এক কেচ্ছা। সারারাত্রি ক্লাবে ম্যাকডয়েল থিরিএক্স সাঁটিয়ে ভোরের দিকে বাড়ী গেছি। যাওয়ার আগে অনেককে দিয়ে চেক করিয়েছি গন্ধ বেরুচ্ছে কি না। কিন্ত বিধি বাম। একটু একটু ঠান্ডা পড়ায় আমার শোবার ঘরের সব জানলা দরজা বন্ধ ছিল। বেলা অব্দি ঘুমোচ্ছি দেখে মা একবার ডাকতে ঢুকেছিল। আর ভক করে গন্ধটা নাকে এসে লেগেছে। ঢপ দিয়েছিলাম - বন্ধুরা খাচ্ছিল, আর একজন আউট হয়ে গিয়ে টলমল কচ্ছিল, আর তাতে করে আমার জামায় এট্টু মাল পড়ে যায়। এবং কি আশ্চর্য, মা ঢপটা খেয়ে গিয়েছিল। আসলে আমি লক্ষী ছেলে ছিলুম কি না, তাই এতটা এক্সপেক্ট করতে পারে নি।
  • Samik | 219.64.11.35 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৩:৫৮421503
  • হাওড়ার ঘুষুড়ির ঘাটে আজ আচমকা বান এসেছিল সকালে। ১৫ জন তলিয়ে গেছিলেন। ৮ জনকে জীবন্ত উদ্ধার করা হয়েছে। ৭ জনের খোঁজ পাওয়া যায় নি এখনও।
  • Diptayan | 210.212.29.146 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৪:০৫421504
  • আরেকটা মহালয়া। রোদের রঙ টা অন্য, হাওয়াটা শিরশিরে, শিউলি এবার দেখলাম কি? আজন্ম কলকাতা শহরে বড়ো হওয়া আমার ছোটবেলায় ডাকত একটা শিউলি গাছ। বাড়ির কোণে, পাঁচিলের গা ঘেষেঁ একটা মস্ত লম্বা, পাতায় ছাওয়া, দু:খী একটা গাছ। এই সময়টা হঠাৎ খুব হাসিখুশী হয়ে যেত। তার পা ছড়িয়ে পড়ে থাকত সাদা ফুল,আর তার থেকে বেড়িয়ে থাকা কমলা আভা। গন্ধ টা বলে দিত ছুটির দিন সমাগত। শুঁয়োপোকা হত খুব, তাই গাছে হাত না দিয়ে আমরা আঁকশী দিয়ে খোঁচা মারতুম আর পুষ্পবৃষ্টি শুরু হত। আমাদের খেলার জায়গাতে হয়ে যেত ফুলের কার্পেট আর পার্ফিউমের দোকান।

    বিকেল হত একটু তাড়াতাড়ি, খেলার সময় কমে যেত -একটু বড় হতে ঠেক মারা শুরু হল যখন, তখন আর খারাপ লাগত না। সন্ধেবেলা আলো জ্বলত আগে, উঙ্কÄল লাগত বেশ। সব সময় ই মনে হত মাইক বাজছে। এই করে গড়াতে গড়তে ষষ্ঠী। মহালয়া র ভোর মানে দাদুর পুতোনো বুশ রেডিও, কলকাতা ক। আগের দিন কিনে রাখা ব্যাটারি, যাতে পুরোটা চলে। চোখ খুলে রাখা ডিফিকাল্ট ছিল, কান থাকত খোলা। আর আজ মহালায় শুনলুম সাতটার সময় উঠে, সিডি চালিয়ে। ইনফ্যাক্ট চারটের সময় জাগার চেষ্টাও করিনি। শোনার সময় ফোন এলো, কলে ঢুকে গেলাম - কাকে বলব - 'Listen - today is Mahalaya !!' । ছেলেবেলার সাথে সাথে আরো কিছু হারিয়ে যায়। ' যা হারিয়ে যায়, তা আগলে বসি/রইব কত আর....'।

    প্রবাসে থাকাকালীন দুপুরবেলা নেটে গিয়ে শুনেছিলুম, কিন্তু সেটার কোন মাহাত্ম্য অনুভব করিনি - আর পাঁচটা গান শোনার মত। আর আজ, অপিসে কিছু জনতা চালিয়েছে, এখন, এই দুপুর রোদ খাপছাড়া লাগছে খুব। সেই নির্মল ভোর, দূষণহীন ভোর, কাঁচা আলোর ভোর, ধোঁয়া - ধোঁয়া ভোর - স্তোত্রপাঠ ছড়িয়ে যেত মহাবিশ্বে, সবকিছু ছাড়িয়ে, মাথার ওপর দিয়ে, আলোকসামান্য, জ্যোতির্ময় পথে। হাঠাৎ আলোর পরিপ্লাবনে ধুয়ে যেত চরাচর, এই নশ্বর জীবন, জমে থাকা গ্লানি, না পাওয়া। ক্ষণকালের জন্য চাপা পড়ে যেত আদ্র ধূসর ছায়াপথ, অন্তরের অবিরাম বৃষ্টিধারা। মহালয়ার এইটাই বৈশিষ্ট্য, স্থান, কাল ডিপেন্ডেন্ট। সব মিলিয়ে একটা প্যাকেজ - একটা পর্ব শেষ হওয়ার, অন্য কিছু শুরু হওয়ার।

    প্রকৃতির মধ্যে মিলিয়ে দেবার একটা সচেতন প্রচেষ্টা আছে সবসময় - 'মেলাবেন, তিনি মেলাবেন'। সবকিছু এসে হারিয়ে যায় একটা আধারে, সঞ্চারিত হয় একটা শক্তি - যার বিনাশ নেই, যা সব কিছুকে করে দিতে এসেছে ইন প্রপার অর্ডার। সব
    শক্তি বিন্দু একত্রিত হছে, যা আজ অবধি বিভিন্ন অংশে বিশ্লিষ্ট ছিল, তারা কেন্দ্রীভূত হছে অনিন্দিত বেগে। বিষ্ণু দিলেন চক্র, ইন্দ্র দিলেন বজ্র... এটসেটরা, এটসেটরা। এই খেলাই চলছে সারা বিশ্বলোকে, মিলিয়ে দেবার খেলা - সমস্ত ফোর্স ই
    আসলে চারটে ফোর্সের বিভিন্ন রূপ - সেখান থেকে ইউনিফায়েড ফিল্ড থিওরির পথে যাত্রা - সবই এই রেখা বরাবর। কোথাও গিয়ে এই রেখা কনভার্জ করে, পরিণতির মধ্য। সব ত্বঙ্কÄ তখন জানা, সকল বন্ধন মুক্ত, অনন্ত নির্বাণ।

    আজ সকালের ধূ ধূ বাইপাস, পাশের জমিয়ে চামর-সদৃশ কাশ ফুল, কালকের বৃষ্টির জলে নীল আকাশের ছায়া মুড টা সেট করে দিল। এই ভোরের মহলয়া, এই সূচনা যেন সেই পথেই ডাক দিয়ে যায় - এগিয়ে চলো, পথের শেষে প্রাইজ রাখা
    আছে।

  • T | 203.101.108.91 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৪:১৪421505
  • আমার বহুদিন ধরে একটা প্রশ্ন আছে......... এই বিশ্বকর্মা পুজোটা প্রত্যেক বছরেই যে ১৭ই সেপ্টেম্বর হয়, তার পিছনে যুক্তিটা কি? ইংরিজি তারিখ মেনে হয় সেটা তো ঠিক লজিকাল ঠেকছে না..... আবার তিথি মেনে হলে প্রত্যেক বছর একই তারিখে সেই তিথিটা পড়ে সেটাই বা কি করে হয়!
    কেউ একটু বলে দেবেন প্লিজ!
  • Samik | 219.64.11.35 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৪:৪৩421506
  • কালকের আনন্দবাজারে বলে দেওয় আছে। পড়ে নিন।
  • T | 203.101.108.91 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৫:১৫421507
  • শমীক কি রকম রেগে রেগে পড়ে নিতে বলল লিঙ্ক টিঙ্ক কিছু না দিয়ে, এমন কি কোন খবরটা পড়তে হবে তাও বলে দিল না..... আর আমি এমন তালকানা খুঁজেও পেলাম না তাই পিছিয়েই রয়ে গেলাম :(

  • Samik | 219.64.11.35 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৫:২৯421508
  • সত্যি তো কাল পড়লাম যে! এখন আর খুঁজে পাচ্ছি না।

    যাগ্গে, মোদ্দা কথা হল বিশ্বকর্মা পুজো হয় বাংলা ক্যালেন্ডার মেনে ভাদ্র মাসের সংক্রান্তিতে। সেটা সৌর ক্যালেন্ডার। এর কোনও তিথি ফিথি নেই। তাই প্রতি বছর একই দিনে পড়ে। লাস্ট অফ ভাদ্র। কিন্তু দূর্গাপুজো হয় আধা সৌর আধা চান্দ্র হিসেবে। আশ্বিন মাসের (সৌর) শুক্লপক্ষের ষষ্ঠ দিনে (চান্দ্র)। তাই দূর্গাপুজোর টাইম পাল্টে পাল্টে যায়। শুক্লপক্ষ কাউন্ট হয় অমাবস্যার পরের দিন থেকে, মানে মহালয়ার পরের দিন থেকে। তাই কখনও অমাবস্যা আশ্বিনের শেষদিকে বা শেষদিনে পড়লে দূর্গাপুজো কার্তিক মাসে পড়ে যায়।
  • Samik | 219.64.11.35 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৫:৩০421509
  • রেগে যাই নি, অবাঙালি অফিসে বাংলা টাইপ বেশ চাপের ব্যাপার তো, তখন কেউ একটা এসে গেছিল বলে এক লাইন টাইপ করেই সাবমিটিয়ে দিয়েছিলাম। :-)
  • T | 203.101.108.91 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৫:৪৯421510
  • থ্যাংকু শমীক।
    তার মানে ভাদ্রমাসের সংক্রান্তি প্রতি বছর ঐ ১৭ই সেপ্টেম্বর-এই পড়বে, এর কোনো নড়ন চড়ন নেই! ভালো..... অন্তত: কিছু একটা আছে যা কখনো পাল্টায় না!
  • papiya | 165.91.215.12 | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ০২:০০421511
  • পুজোর সময় শুধুশুধু এসব টই খুলে মন খারাপ করানোর কি মানে :(((((((((((((((((((
  • tkn | 122.173.176.167 | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ০২:৩১421513
  • মন তো আছেই কেবল খারাপ আর কেমন করতে... মাঝে সাঝে দুটোর কোনোটাই যখন করে না তখন আমরা তাকে ভালো ভাবি :-)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে মতামত দিন