চীনকে জব্দ করার একটা উপায় হলো,যে সব স্টার্ট আপ কোম্পানী গুলোতে বেশি চৈনিক ইনভেস্টমেন্ট আছে,তার অল্টারনেটিভ কোম্পানী গুলোকে বেশি প্রমোট করা।
আমি নিশ্চিত নই ওটা পরশুরামের অনুবাদ না অন্য় কারো।
থ্যাংকিউ আটোজ। আমি জানতাম না।
ওহ অরিজিনালটা তাহলে ইংরেজিতে লেখা। আমি জানতাম এর লেখক পরশুরাম। হয় ভুল জানতাম নয়ত পরশুরাম ইংরেজি থেকে বাংলায় ট্রান্সলেট করেছিলেন।
এই নাটকের ইন্টারভিউতে ইতিহাসের টিচার প্রাক্তন ছেলেটিকে জিজ্ঞাসা করেন তিনদিনের যুদ্ধ কত লম্বা ছিল। ছেলেটি স্মার্টলি উত্তর দেয় মাইল কিংবা কিলোমিটার ইউনিটে। উত্তর শুনে সব টিচারদের মাথায় হাত, কিন্তু ফিজিক্স টিচার বললেন উত্তরটি ফেলে দেবার মত নয় কারণ আইনস্টাইনের রিলেটিভিটি থিয়োরি অনুযায়ী স্থান-কাল একই জিনিস।
জানিনা শিক্ষা সম্পর্কিত নাটকটার নাম ঠিক বললাম কিনা। একটা স্কুল পাশ করে যাওয়া ছেলে আনেকদিন পরে স্কুলে এসে হেডমাস্টারের কাছে দাবি করে যে তার সমস্ত ফিস কড়ায়-গণ্ডায় মিটিয়ে দেওয়া হোক কারণ স্কুল থেকে সে কিছু শেখেনি। হেডমাস্টার পড়েন মহা ফাঁপড়ে। তিনি সব টিচারদের নিয়ে একযোগে প্রাক্তন ছাত্রটির ইন্টারভিউ নেবেন মনস্থ করেন, আর ছেলেটির সাথে কথাবার্তা বলে এটা ঠিক হয় যে যদি এটা প্রমাণ হয়ে যায় যে সে স্কুল থেকে কিছু শিখে বেড়িয়েছে তাহলে তার ফিস ফেরৎ দেওয়ার দাবী নাকচ হয়ে যাবে। এরকম ছিল কি গল্পটা?
Refund নাটক এইখানে
http://www.autodidactproject.org/other/karinthy_refund.html
@ আতোজ
ঘোড়ার গল্পটা বা মানিক বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের কৃষককন্যাকে পুলিশ ধরে নিয়ে যাওয়ার গল্পটি পড়া নেই।
দুরন্ত ঈগল টই-টা কি যে আনন্দ দিল। প্রথম থেকে পড়ে এলেম। সেই দিনগুলো। এক ঝটকায়। গায়ের রোমগুলো এখনও কাঁটা দিয়ে আছে।
The listners টা বোধ হয় আমাদের সময় উমাতে ছিল ।
নাটকটির নাম খুব সম্ভবত শিক্ষামেব জয়তে, লেখক পরশুরাম বোধ হয়।
তারাশঙ্করের সেই গল্পটির নাম তাসের ঘর আর তরুণী বৌটির নাম শৈল।
https://www.galpopath.com/2015/03/blog-post_36.html