বুধবার অর্থনৈতিক অবস্থা ফিরিয়ে আনার চেষ্টায় ২০ লক্ষ কোটি টাকার প্যাকেজের প্রথম ধাপ ঘোষণা করেছে অর্থমন্ত্রক। এবার সেই প্যাকেজের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ব্যবসায়ী বিজয় মালিয়া। পাশাপাশি, তাঁর অভিযোগ, বারংবার অনুরোধ করলেও তাঁর কথায় কর্ণপাত করছে না সরকার। ফেরত নিচ্ছে না ধারের টাকা।
বৃহস্পতিবার সকালেই বিজয় মালিয়া টুইট করেন। তিনি লিখছেন, “কোভিড প্যাকেজের জন্য সরকারকে শুভেচ্ছা। যত খুশি টাকা ছাপান তারা। কিন্তু আমার মতো একজন সাধারণ দাতার কথায় কেন কর্ণপাত করা হচ্ছে না? আমি তো ঋণের ১০০ শতাংশ টাকা ফেরত দিতে চাই। সরকার দয়া করে এই অর্থ নিঃশর্তে গ্রহণ করে এই অধ্যায় শেষ করুক।”
উল্লেখ্য, এই প্রথম নয়। করোনা আবহে একাধিকবার মুখ খুলেছেন বিজয় মালিয়া। বলেছেন, “আমি কিংফিশারের সমস্ত ঋণের টাকা ফিরিয়ে দিতে চাই। ব্যাঙ্ক আমার থেকে টাকা ফেরত নিচ্ছে না। ” ঋণখেলাপি ফেরারদের তালিকায় প্রথমেই রয়েছেন বিজয় মালিয়া। ঋণ ফেরানোর ট্রাইবুনাল জানিয়ে দিয়েছে বিজয় মালিয়াকে মোট ফেরাতে হবে ৬২০০ কোটি টাকা। কিংফিশার কর্তার অবশ্য দাবি, তিনি ৩০০০ কোটি টাকা ফিরিয়ে দিয়েছেন।
মেঘালয়ে ওরা স্থানীয় ওয়াইন সংস্কৃতিকে বেশ জনপ্রিয় করে ফেলেছে, দেশের অন্যত্র থেকেও লোকজন বেশ যায় টায়। কলকাতা এয়ারপোর্টে এখন প্লেন থেকে নেমে যাওয়ার সময় বাংলার হস্তশিল্পের সুন্দর সুন্দর একজিবিট সাজানো, বেশ লাগে। ছোটবেলায় এলোপাথাড়ি ট্রেনে চেপে আরবিট সব জায়গায় নেমে যেতাম, গ্রামে গঞ্জে খোলামেলা চোলাইয়ে ঠেক (চেখে দেখিনি, বহিরাগত হাজার হোক), বেশ ঢিলেঢালা অবসর। ব্যাপার সুবিধের না, কিন্তু গোয়া গিয়ে ঝকঝকে ট্যুরিস্টরা শ্যাকে বসে বিয়ার খায়, এমবিয়েন্সটা কাছাকাছি।
ত্রিপুরা গিয়ে গত বছর খেয়েছিলাম লাঙ্গি, ওটা এক ধরনের পচাই বোধয়, ভাত ফার্মেন্ট করে যেটা বানায়। সাকি (না সাকে?)র খুব কাছাকাছি স্বাদ গন্ধ, গরমের দুপুরে চমৎকার খেতে। বাংলু অবশ্য কোনদিন পছন্দ হয়নি আমার।
কথা হলো ফেনি সাকি ওসবের এত নাম, মহুয়া ইত্যাদিকে প্রোমোট করতে সমস্যা কী! ওয়াইন ট্যুর ইত্যাদি তো কত জনপ্রিয়।
বেসিক জিনিসপত্র গুলো ঠিক করতে হবে অবশ্যই, যোগাযোগ, সুরক্ষা, দেখনদারী। কিন্তু এগুলোকে ইন্ডাস্ট্রিয়ালাইজ তো করাই যায়।
আগে তো লোক সংস্কৃতি বা শিল্পকেও পাতে তোলা হত না, এখন এথনিক নিয়ে সব গাগা।
লকডাউনের মধ্যে হুগলি তেলিনিপাড়া, মালদা সহ রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় জেহাদি শক্তি হিন্দুদের উপর হামলা করছে। এসব ঘটনায় বাংলার মুখ্যমন্ত্রী পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছেন। রাজ্য প্রশাসন হিন্দুদের রক্ষা করছে না! এমনই বিস্ফোরক অভিযোগ করেছেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক মিলিন্দ পরান্দে। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন,‘ সরকার-পুলিশ যদি কিছু না করে তবে হিন্দুরা নিজেদের রক্ষা নিজেরাই করবে।’
বৃহস্পতিবার মিলিন্দ পরান্দে বলেন,‘ বিহারের মতো বাংলায় হিন্দুদের টার্গেট করেছে জেহাদিরা। গত কয়েকদিন ধরে হুগলির তেলিনিপাড়ায় হিন্দুদের উপর হামলা হয়েছে। বাড়ি ঘর লুটপাট হয়েছে। এর আগে হাওড়ার টিকিয়াপাড়ায় পুলিশকে মারা হয়েছে। কারণ সেই করোনা। সামজিক দূরত্ব না মানা। একাই ঘটনা মালদা,মুশির্দবাদ সহ রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় ঘটছে। হিন্দুদের উপর হামলা হচ্ছে কেন?’
মিলিন্দ পরান্দে অভিযোগ করে বলেন,‘ টার্গেট করা হচ্ছে হিন্দুদের। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছেন হিন্দুদের বিরুদ্ধে। হিন্দুদের রক্ষা করতে পুলিশ আসছে না। জেহাদিরা বোমা মারছে, পেট্রল দিয়ে ঘরবাড়ি পোড়াচ্ছে।’
মিলিন্দ পরান্দে বলেন,‘ এনআই-র রির্পেটি বলছে সংখ্যালঘু অধ্যুষিত এলাকায় জেহাদিরা স্লিপার সেল তৈরি করেছে। সিএর বিরোধি আন্দোলনে ঠিক একই ভাবে রেল স্টেশন জ্বালানো, পাথর মারা ঘটনা ঘটেছে হিন্দুদের টার্গেট করে। রাজ্য সরকার ও পুলিশ যদি কিছু না করে তবে হিন্দুরা বাধ্য হয়ে নিজেদের রক্ষা নিজেরাই করবে। রাজ্যের প্রতিটি জনগণকে রক্ষা করা সাংবিধানিক দায়িত্ব সরকারের। সেটা তারা করুন এটাই আমরা চাই।’
@Amit বাবু ১৪ মে ২০২০ ০৪:১৭
'মোদির এই কোটি টাকার ঢপ গুলো জাস্ট অসহ্য হয়ে উঠেছে. তার সাথে জুটেছে সোশ্যাল মিডিয়ায় IT সেল র শেয়াল শকূনের চিল চিৎকার.'
একদম সহি কথা ! সিরিয়াসলি নেওয়া যাচ্ছেনা । এত টাকাই যদি জনস্বার্থে খরচ করার ইচ্ছে তাহলে পরিযায়ী শ্রমিকদের এই হাল হয় কি করে ? লোকটাকে আর নেওয়া যাচ্ছেনা ।
হরি বাসুদেবনের লেখা পড়িনি । স্বনামধন্য অধ্যাপক । ওঁর মৃত্যু খবর সত্যিই জানতাম না। কি কাণ্ড !
তপতী গুহঠাকুরতার সাক্ষাৎকার দিয়েছিলাম নভেম্বরে 'যদুনাথ ভবন' এ ।
বোধি- দা, খুব বেশী দুশ্চিন্তা করবেন না। আমার এক দাদার গত দু মাসে অসম্ভব ডিপ্রেশনে ভুগছিল। দিন পাঁচেক আগে হার্ট অ্যাটাক হয়েছে । বয়েস ৬৪ মতন । শুনে খুব অবাক । মানুষটা সাংবাদিক। দুর্গম সব জায়গায় ট্রেকিং করতে যায় ।
একজন সহকর্মী মারা জাওয়ার পর থেকেই বৌদি বলল খুব ডিপ্রেশনে ভুগতে শুরু করে।
ডাক্তার বাড়িতেই অবসারভেশনে রেখেছে ।