সেই জন্যই তো লিংকটা চাইছিলাম।কিভাবে এক্সপ্রেস করেছে আগে দেখি।
এনিওয়ে কেস ফ্যাটালিটি রেট পার্সেন্টেজ হিসাবে রিপ্রেজেন্ট করলে,আমার লিঙ্কে গ্রাফটা দেখুন।
একটি এপিডেমিক,যা কিনা,এখনো চলছে , তার কেস ফ্যাটালিটি সদাই পরিবর্তন শীল। ওটা দিয়ে কিছু বোঝা যায় না।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঘোষিত ২০ লক্ষ কোটি টাকার আর্থিক প্যাকেজের দ্বিতীয় পর্যায়ের ঘোষণা হল বৃহস্পতিবার। সাংবাদিক সম্মেলনে এই বিষয়ে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন। এই পর্যায়ে পরিযায়ী শ্রমিক, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ও হকার এবং প্রান্তিক কৃষকদের জন্য ঘোষণা হয়েছে। এ দিন মোট ৯ টি প্যাকেজ নতুন ঘোষণা করেন অর্থমন্ত্রী। তার মধ্যে তিনটি ব্যাবস্থাই ছিল পরিযায়ী শ্রমিকদের কথা মাথায় রেখে।তিনি জানালেন, দেশের যে কোনও প্রান্ত থেকে যাতে পরিযায়ী শ্রমিক বা দরিদ্র মানুষের প্রয়োজনীয় রেশন পান, তার জন্য ব্যবস্থা করতে চলেছে কেন্দ্রীয় সরকার। কৃষি ক্ষেত্রে উন্নয়নের জন্য রাজ্যগুলিকে ৬৭০০ কোটি টাকার প্যাকেজ দেওয়া হচ্ছে। পরিযায়ী শ্রমিকদের কেন্দ্রীয় তহবিলের টাকা রাজ্যগুলিকে ১১ হাজার কোটি টাকা দেওয়া হচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঘোষিত ২০ লক্ষ কোটি টাকার আর্থিক প্যাকেজের দ্বিতীয় পর্যায়ের ঘোষণা হল বৃহস্পতিবার। সাংবাদিক সম্মেলনে এই বিষয়ে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন। এই পর্যায়ে পরিযায়ী শ্রমিক, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ও হকার এবং প্রান্তিক কৃষকদের জন্য ঘোষণা হয়েছে। এ দিন মোট ৯ টি প্যাকেজ নতুন ঘোষণা করেন অর্থমন্ত্রী। তার মধ্যে তিনটি ব্যাবস্থাই ছিল পরিযায়ী শ্রমিকদের কথা মাথায় রেখে।তিনি জানালেন, দেশের যে কোনও প্রান্ত থেকে যাতে পরিযায়ী শ্রমিক বা দরিদ্র মানুষের প্রয়োজনীয় রেশন পান, তার জন্য ব্যবস্থা করতে চলেছে কেন্দ্রীয় সরকার। কৃষি ক্ষেত্রে উন্নয়নের জন্য রাজ্যগুলিকে ৬৭০০ কোটি টাকার প্যাকেজ দেওয়া হচ্ছে। পরিযায়ী শ্রমিকদের কেন্দ্রীয় তহবিলের টাকা রাজ্যগুলিকে ১১ হাজার কোটি টাকা দেওয়া হচ্ছে।
কেন আপত্তি টা কোথায়?
আমি বহু অনুসন্ধান করে ও কোথাও করোনা (কোভি ড ১৯)ফ্যাটালিটি ৩৯ পার্সেন্ট দেখিনি।
তথ্যে গাঁজা আছে। নয়তো টেস্ট ই হয় নি ,বলতে গেলে।অনুমান ভিত্তিক কজ অফ ডেথ লিখেছে ডাক্তার রা।
বিখ্যাত ফাউচি বলেছেন, দেবদূতের আবির্ভাব হতে কমপক্ষে দেড় বছর!
দেবদূত যে কাজ করিতে পারিবেন,এমন ভরসা কেউ দেয় নি।
অসুর শক্তিশালী। ক্ষণে ক্ষণে রূপ বদল করিতে পারে।
অগত্যা। ব্রহ্ম দেব কহিলেন,দরজায় খিল আটকাইয়া বসিয়া থাকুন।বছর খানেক খিল দিয়ে থাকলে,মস্তিষ্ক জড়বৎ হইয়া যাইবে।করোনা আর করুণা তে পার্থক্য থাকিবে না।
ছিঃ মোদীজি ছিঃ
https://zeenews.india.com/bengali/photos/bus-fare-hike-in-bengal-315816
দিদি চপের দোকান দিতে বললে আপনারা এতো খিল্লি করেন কেন ?? আপনাদের কোন দূরদৃষ্টি নেই ,আপনারা কি কোনোদিন তলিয়ে ভেবেছেন চপশিল্প থেকে কি গল্প হতে পারে ??? ভাবুন ভাবুন...
আপনি কি জানেন যে কোন বড় বাঁ ভারী শিল্প থেকে তেলেভাজা শিল্প হলে বেশী মানুষের কর্ম সংস্থান হবে !!! কি করে সেটা জানতে হলে পুরোটা পড়তে হবে। এর মধ্যে কোন রকেট সায়েন্স নেই।
তেলেভাজা শিল্পের জন্য একটা ছোট জায়গা চাই , ফুটপাত হোক বা রাস্তার মোরে চার ফুট জায়গা হলেই হল। কোন জমি অধিগ্রহন বা এসিজেডের দরকার নেই। যতোটা জায়গা জুড়ে বড় শিল্প হতে পারে সেই জায়গায় কতো তেলেভাজার দোকান হবে একবার ভেবে দেখেছেন?? একটা তেলে ভাজার দোকান তৈরি করতে কাঠ , কাচ, কয়লা, উনুন, হাড়ি , কড়াই , তেল, থালা, বাসন, নুন, লঙ্কা আরও কতো কি লাগে। ভেবে দেখুন এর ফলে প্রত্যক্ষ ভাবে কতো জন মানুষের রুটি রোজগার হবে। কাঁচা সবজীর চাহিদা বাড়বে তাই কৃষকদের উন্নতি হবে। আলুর চপের জন্য কতো আলু লাগবে জানেন !! আর কোন আলুচাষি আত্মহত্যা করবে না। ঠিক এই রকম ভাবে পটল, বেগুন, পেঁয়াজের চাহিদাও বাড়বে। চপ ভাজার জন্য কতো কড়াই লাগবে ভাবুন তো, লোহা শিল্পে জোয়ার আসবে। প্রতিটি দোকানে বিদ্যুতের লাইন লাগবে কতজন ইলেক্ট্রিশিয়ানের কাজ হবে ভেবে দেখেছেন তাদের আবার হেল্পার লাগতে পারে। প্রতিটি তেলেভাজার দোকানে নুন্যতম পক্ষে দু জনের কর্ম সংস্থান হবে, একজন ভাজবে, আর একজন বিতরন করবে। ভেবে দেখুন আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে বেকারিত্ব শূন্যে এসে ঠেকবে।
এবারে দেখুন পরোক্ষ ভাবে কতো কর্ম সংস্থান হবে। যেখানে তেলে ভাজার দোকান হবে সেখানে আড্ডা জমবে , অনেক মানুষের ভিড় হবে, অনুসারী শিল্প হিসাবে চা আর মুড়ি মাখা শিল্প শুরু হতে থাকবে। ভাবুন শুধু ভাবুন কি হারে কর্ম সংস্থান হতে শুরু করবে । মদের চাট হিসাবে চপের তুলনা নেই তাই দেশীয় মদের খুলবে হাজার হাজার মানুষের কর্মসংস্থান। এই বার চপ খাবেন সঙ্গে অ্যাসিড আর পেট খারাপ হবার সম্ভবনা প্রচুর - ডাক্তারের কাছে যেতে হলে কি করে যাবেন !! হেঁটে না না হল না
রিক্সা আছে তো , রিক্সাওয়ালাদের রোজগার বাড়বে, ডাক্তারের পসার বাড়বে, একটার জায়গায় দুটো চেম্বার হবে ফলে কর্মসংস্থান বাড়বে। বেশী লোক অসুস্থ হলে ওই অঞ্চলে নার্সিং হোম বা হাসপাতাল হবে। হাসপাতাল কে ঘিরে বাস অটো স্ট্যান্ড হবে আবার কর্ম সংস্থান বাড়বে।
অহেতুক সমালোচনা না করে সহনশীল ভাবে ভেবে দেখুন যে কোন ভারী শিল্প থেকে তেলেভাজা শিল্প অনেক বেশি কর্ম সংস্থান করবে।