এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Amit | 162.158.2.205 | ১৫ মে ২০২০ ০৪:৫৫445447
  • এইবার জব্বর হয়েছে. তিন বছরের জন্যে টেম্পোরারি মিলিটারি সার্ভিস. কটা চাড্ডি লাইন দিয়ে join করছে দেখতে চাই. সোশ্যাল মিডিয়ায় যাদের দেশভক্তি উথলে ওঠে, তারা নিশ্চয় এই সুযোগ ছাড়বেনা.

    এদেরকে দিয়ে বন্ড ও সই করানো উচিত যে কোনো সময় যুদ্ধ বাধলে ফ্রন্টলাইনে এ কম্পালসরি যেতেই হবে, তখন গাঁটে ব্যাথা বা বাবার বিয়ে মার্কা কোনো অজুহাত চলবেনা.
  • বিদূষক | 162.158.159.93 | ১৫ মে ২০২০ ০৪:৫১445446
  •  ১৩ বছর বয়সী কিশোরীকে বিয়ে করেছেন ৬৫ বছরের এক বৃদ্ধ। ঘটনাটি কুমিল্লার লালমাই উপজেলার পেরুলে। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চলছে প্রতিবাদের ঝড়।

    ঘটনার প্রেক্ষিতে উক্ত বর ও কনেকে বৃহস্পতিবার (১৪ মে) সন্ধ্যায় আটক করেছে পুলিশ। এমন অভিযোগ করেছেন কনের মা।

    কনে মরিয়মের  মা লিখিত অভিযোগটি করেন কুমিল্লা লালমাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে। পরে অভিযোগটি লালমাই থানা ইনচার্জের কাছে পাঠানো হয়। বর-কনেকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়ে আসা হয় বলে জানিয়েছে পুলিশ। 

    খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলার পশ্চিম পেরুল গ্রামের ইমাম হোসেন ঢাকায় চাকরি করায় গ্রামে বসবাস করা তার পরিবারের দেখাশোনা করতেন পেরুল দীঘির-পাড়ার রিকশা চালক সামছুল হক। ইমামের ২য় কন্যা মরিয়ম (১৩) স্থানীয় পেরুল উচ্চ বিদ্যালয়ে ৮ম শ্রেণির শিক্ষার্থী।

    সামছুল হক নিজের রিকশায় তাকে নিয়মিত স্কুলে আনা নেওয়া করতেন। কাজের কারণে মাঝে মধ্যে তিনি ওই বাড়িতে রাত্রিযাপনও করেছেন। এ নিয়ে স্থানীয়রা আপত্তি করলে তিনি প্রাপ্ত বয়স হলে ওই মেয়ের সাথে নিজের ছেলে মনিরের বিয়ে হওয়ার কথা এলাকায় প্রচার করেন।

    কিন্তু গত রোববার (১০ মে) সামছুল হক সবাইকে হতবাক করে ১৩ বছরের মেয়েকে নিয়ে উধাও হয়ে যান। এনিয়ে স্থানীয়দের প্রতিবাদের পরিপ্রেক্ষিতে ১১ মে পেরুল দক্ষিণ ইউপি চেয়ারম্যান লোক-মারফত সামছুল হক ও ছাত্রীকে ইউপি কার্যালয়ে হাজির করে বিস্তারিত জানতে চান। ওই সময় সামছুল হক ছাত্রীর প্রাথমিক শিক্ষা সনদ, জন্ম-নিবন্ধন সনদ ও বিয়ের কাবিননামা উপস্থাপন করেন।

    প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার সনদ ও জন্ম-নিবন্ধনে মরিয়মের জন্মতারিখ উল্লেখ রয়েছে ০২/০২/২০০২ইং। ২০০৮ সালে জন্ম-নিবন্ধনের সময় পরিবারের পক্ষে মেয়ের বয়স বাড়িয়ে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে সামছুল হকের বিরুদ্ধে।

    কাবিননামায় দেখা যায়, গত ১০ মে কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশন ৭নং ওয়ার্ড এর নিকাহ রেজিস্টার মুজিবুর রহমান সরকারের কার্যালয়ে ৫ লক্ষ টাকা মোহরানায় বই নং ৫৪, পৃষ্ঠা নং ২৮ ও ক্রমিক নং ৪৪০-এ তাদের বিয়ে রেজিস্ট্রি হয়। কাবিননামায় সামছুল হকের জন্মতারিখ ০৩/০১/১৯৫৫ ইং উল্লেখ রয়েছে। নতুন দম্পতি হরিশ্চর এলাকায় বাসা ভাড়া করে থাকছেন বলে জানা গেছে।

    তাদের এই অসম বয়সের প্রেম, বিয়ে নিয়ে এলাকায় ও ফেসবুকে নানা আলোচনা চলছে। কেউ বলছেন, কি আছে এই বৃদ্ধের মধ্যে। কেউ বলছেন, প্রেমের মরা জলে ডোবে না!

  • Amit | 162.158.2.211 | ১৫ মে ২০২০ ০৪:২৮445445
  • S যে ফিগার দিলেন পাশের রাজ্যে ডেথ টোল 39, আর করোনা + কেস = ৩,৬৬৩, আসল +কেস কিন্তু তার 5-10 গুন হতেই পারে, আরো উইডস্প্রেড টেস্টিং না করলে কখনোই জানা যাবেনা. এছাড়াও যারা মারা গেছেন, তাদের এইজ প্রোফাইল, অন্যান্য কমপ্লিকেশনস যদি অলরেডি থাকে - ডায়াবেটিস, BP, এসব থাকলে এনারা সাধারণ ইনফ্লুয়েঞ্জা বা অন্য যেকোনো কিছুতেও মারা যেতে পারতেন. ডেথ কাউন্ট আর ইনফেকশন রেট এর তুলনা অনেক ক্ষেত্রেই মিসলিডিং হতে পারে. কোনো দেশ ই 100-% পপুলেশন এর টেস্ট করায়নি, জাস্ট সম্ভব নয়. আর 70-80 % কেস এসিম্পটোমেটিক, কোনো উপসর্গ ছাড়াই তারা সেরে উঠেছেন. আমাদের পাশেই হয়তো অনেকে ঘুরে বেড়াচ্ছেন ক্যরিয়ার হয়ে কোনো মেজর সিম্পটম ছাড়া, অ্যাকচুয়াল ইনফেকশন রেট হয়তো অফিসিয়াল ফিগারের 5-10 গুন, তাহলে এফেক্টিভ ডেথ বা ক্যাসুয়ালটি % WRT ইনফেকশন রেট আরো অনেক কম হবে.

    ট্রাম্প নিজে অনেক ছড়িয়ে WHO কে গালাগাল দিচ্ছে ঠিকই, কিন্তু সেটা ছেড়ে দিলেও WHO কে সবার গালাগাল দেয়াই উচিত. শুরু থেকেই এরা চরম ছড়িয়ে গেছে. একটা কোনো স্ট্রাটেজি ছিল না এদের. যদি ভাইরাস টা থেকেই যায় চিরকাল, তাহলে এতো লক ডাউন করে, এতো লোকের ভোগান্তি করে, ইকোনমির চোদ্দটা বাজিয়ে কার কোন লাভ হলো শেষে ? তাহলে তো সোশ্যাল ডিস্টেন্সিঙ, হাইজিন প্রাকটিসের ওপর আরো বেশি জোর দিতে হতো শুরু থেকেই. সেসব তো লক ডাউন নাকরেও এচিভ করা যেত, হয়তো ইনফেকশন রেট আরো কিছুটা বেশি হতো , কিন্তু ফেকুর মতো সোশ্যাল ডিসাস্টার এড়ানো যেত. এখন চাপে পড়ে লক ডাউন তুলে যদি হটাৎ করে ইনফেকশন স্প্রেড জাম্প ই করে, তাহলে তো সেই ব্যাক টো স্কোয়ার ওয়ান.

    চাড্ডিদের জ্বলবে জেনে যে পাশে পাকিস্তান লক ডাউন না করেও খুব একটা খারাপ রেজাল্ট দেখায়নি এখনো অব্দি. ইন ফ্যাক্ট ভারতের প্রতিটা প্রতিবেশী দেশ এখনো অব্দি বেটার পারফরমেন্স দেখাচ্ছে.
  • এসোসুই | 162.158.158.212 | ১৫ মে ২০২০ ০৪:০৬445444
  • বেসরকারি বাসের ভাড়া বাড়ানোর প্রস্তাবের বিরুদ্ধে এস ইউ সি আই(সি) দলের রাজ্য সম্পাদক চণ্ডীদাস ভট্টাচার্য আজ এই বিবৃতিটি দিয়েছেন –
       “বেসরকারি বাস ও মিনিবাসের ভাড়া বৃদ্ধির যে প্রস্তাব বাস মালিকরা দিয়েছেন তার আমরা তীব্র প্রতিবাদ করছি। এমনিতেই লকডাউনের পরিস্থিতিতে সাধারণ গরীব মানুষের কোন উপার্জন নেই, ফলে আর্থিকভাবে তারা অত্যন্ত বিপর্যস্ত। এই অবস্থায় বাসের ভাড়া ২৫-৩০ টাকা পর্যন্ত বৃদ্ধি করা অত্যন্ত অমানবিক। পরিবহণ যেহেতু একটি পরিষেবা আমাদের দাবি রাজ্য সরকার ভর্তুকি দিয়ে বাস চালানোর ব্যবস্থা করুক যাতে মানুষ বর্তমান ভাড়াতেই যাতায়াত করতে পারেন”।

  • জাগো সর্বহারা | 162.158.159.93 | ১৫ মে ২০২০ ০৪:০৫445443
  • সমাজ তথা রাষ্ট্র যখনই চরম সংকটের মধ্যে পড়েছে, যুগে যুগে তখনই ত্রাতা হিসাবে সমাজ সংস্কারকদের আবির্ভাব ঘটেছে। এই ধারা আজও প্রবাহমান। সমাজকে নতুন ভাবধারায় পরিচালিত করতে দিশা দেখিয়েছে। শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর আবির্ভাব ভূমি পবিত্র নদীয়াজেলা আজ বড় অশান্ত। সৌভ্রাতৃত্ব, সৌজন্যবোধ সবকিছুকে জলাঞ্জলী দিয়ে মানুষ বড় স্বার্থপর হয়ে উঠেছে। খুনখারাপি,অবৈধ আচরণ, গুরুজনদের প্রতি মান্যতা না দেওয়া আজ নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা। পরিস্থিতির অবসান কল্পে একজন পথপ্রদর্শকের উপস্থিতি অনুভূত হচ্ছিল, ঠিক এমনই এক মাহেন্দ্রক্ষণে আবির্ভাব শ্রী জগন্নাথের। মানবকল্যাণে নবরূপে, নবসাজে নিজেকে সমর্পন করেছেন তিনি।

    আমরা কথা বলেছিলাম নদীয়া জেলার এই মুহূর্তে সার্বিক উন্নয়নের কান্ডারী শ্রী জগন্নাথ অর্থাৎ সাংসদ জগন্নাথ সরকারের সঙ্গে।আমাদের প্রতিনিধি শ্যামল কান্তি বিশ্বাস তুলে ধরেছেন তার কথোপকথনের কিছু অংশ ।

    প্রশ্ন. নদীয়ার সার্বিক উন্নয়নে আপনার আসন্ন কর্মসূচি কী কী?

    জগন্নাথবাবু: শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর আবির্ভাব ভূমি নদীয়া । নদীয়া জেলাকে ঢেলে সাজাতে ইতিমধ্যেই একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছি, কাজ ও দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলেছিল কিন্তু আন্তর্জাতিক মহামারী করোনা ভাইরাস এসে সব লন্ডভন্ড করে দিল।ছন্দ পতনে গতি কিছুটা স্তব্ধ হলো ঠিকই কিন্তু সাময়িক।আমি আশাবাদী পরিস্থিতি খুব স্বাভাবিক হবে এবং আমার ভাবনার দ্রুত বিকাশ ঘটাতে পারবো।ইতি মধ্যেই রেল, সড়ক,নদীসংস্কার সহ একাধিক বিভাগের সিংহভাগ কাজ এগিয়ে গেছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র দামোদর দাস মোদির স্বপ্নের ভাবনা সবকা সাথ, সবকা বিকাশ, এবং সবকা বিশ্বাস এই ভাবনাকে সামনে রেখেই জেলার সার্বিক উন্নয়নে মনোনিবেশ।

    আমার প্রকল্পগুলির মধ্যে বিশেষভাবে প্রাধান্য পেয়েছে, মায়াপুর-নবদ্বীপ সংযুক্তিকরণের মধ্য দিয়ে অন্যতম শ্রেষ্ঠ বাণিজ্য নগরী গড়ে তোলা, কৃষ্ণনগরের মৃৎশিল্পের আন্তর্জাতিক খ্যাতি থাকা সত্ত্বেও পরিকাঠামোগত সমস্যায় বাজার হারাচ্ছে ,ফলে এই শিল্প ধুঁকছে।এই শিল্পের সঙ্গে যুক্ত কর্মীদের আর্থসামাজিক অবস্থাও অত্যন্ত হতাশাজনক। এদের জন্য বিশেষভাবে মৃৎশিল্পকে যাতে আরও আকর্ষণীয় করে তোলা যায়, সেজন্য কৃষ্ণনগরে শিল্পের বিকাশ কল্পে সংগ্রহশালা ও একটি আর্ট কলেজ নির্মাণের ভাবনা। কৃষ্ণনগর থেকে করিমপুর পর্যন্ত রেলপথ ব্যবস্থা সুনিশ্চিতকরণ।

    এ ব্যাপারে রেল মন্ত্রী পীযুষ গোয়েলের সঙ্গে আমার এক প্রস্থ কথা হয়েছে তার নির্দেশমত আমি খসড়া প্রস্তাব ও জমা দিয়েছি। এখানে একটা সমস্যা দেখা দিতে পারে জমি দিয়ে,কারন জমি ঠিক করে দিতে হবে রাজ্য সরকারকেই, তবে আমার বিশ্বাস রাজ্য সরকার এ ক্ষেত্রে সহযোগিতা করবে। নদীয়া জেলাকে আন্তর্জাতিক স্তরে গুরুত্ব বাড়াতে একটি বিমান বন্দর জরুরী,সে ক্ষেত্রে ধুবুলিয়ার নাম এগিয়ে থাকবে। কল্যাণী এমস এর কাজ দ্রুত ত্বরান্বিতকরণ সহ কল্যাণী শহর কে আরও আকর্ষণীয় করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে বিশেষ কিছু পরিকল্পনা গ্রহণ। কল্যাণী থেকে

  • আনিসুজ্জামান | 141.101.98.133 | ১৫ মে ২০২০ ০৪:০২445442
  • প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঘোষিত ২০ লক্ষ কোটি টাকার আর্থিক প্যাকেজের দ্বিতীয় পর্যায়ের ঘোষণা হল বৃহস্পতিবার। সাংবাদিক সম্মেলনে এই বিষয়ে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন। এই পর্যায়ে পরিযায়ী শ্রমিক, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ও হকার এবং প্রান্তিক কৃষকদের জন্য ঘোষণা হয়েছে। এ দিন মোট ৯ টি প্যাকেজ নতুন ঘোষণা করেন অর্থমন্ত্রী। তার মধ্যে তিনটি ব্যাবস্থাই ছিল পরিযায়ী শ্রমিকদের কথা মাথায় রেখে।তিনি জানালেন, দেশের যে কোনও প্রান্ত থেকে যাতে পরিযায়ী শ্রমিক বা দরিদ্র মানুষের প্রয়োজনীয় রেশন পান, তার জন্য ব্যবস্থা করতে চলেছে কেন্দ্রীয় সরকার। কৃষি ক্ষেত্রে উন্নয়নের জন্য রাজ্যগুলিকে ৬৭০০ কোটি টাকার প্যাকেজ দেওয়া হচ্ছে। পরিযায়ী শ্রমিকদের কেন্দ্রীয় তহবিলের টাকা রাজ্যগুলিকে ১১ হাজার কোটি টাকা দেওয়া হচ্ছে।

    নির্মলা সীতারমন জানিয়েছেন, রেশন ব্যবস্থায় এই এক দেশ, এক রেশন কার্ডের আওতায় আগামী আগস্ট মাসের মধ্যে দেশের একটা বড় অংশে গ্রাহককে নিয়ে আসতে পারবে কেন্দ্রীয় সরকার। তারপর আগামী মার্চ, ২০২১ সালের মধ্যে দেশের রেশন ব্যবস্থার সম্পূর্ণ বদল করে ফেলা হবে বলেই জানিয়েছেন তিনি। এর ফলে দেশের ৬৭ কোটি মানুষ উপকৃত হবেন, যাঁরা ২৩ রাজ্যের বাসিন্দা। পাবলিক ডিস্ট্রিবিউশন সিস্টেমের ৮৩ শতাংশ এর আওতায় এসে পড়বে। এছাড়াও এদিন অর্থমন্ত্রী বলেন, মূল্যে খাদ্য শস্য দেওয়া হবে আগামী দু’মাসে। খাদ্য সুরক্ষা আইন ও রেশন কার্ড ছাড়াও পরিযায়ী শ্রমিকরা বিনামূল্যে ৫ কেজি খাদ্যশস্য (চাল/গম) পাবেন ৮ কোটি শ্রমিক। এই খাদ্যশস্যের সরবরাহের দায়িত্ব দেওয়া হবে রাজ্যকে।

  • o | ১৫ মে ২০২০ ০৩:২০445440
  • সিরিয়াস লেখক ছিলেন, ক্যাওড়ামো নেই। তিস্তাপার তো ক্লাসিক, আরও কিছু লেখা খুব ভাল। তবে গদ্য বড্ড একঘেয়ে। বেশি পড়ব না, মাঝে মাঝে পড়ব।

  • o | ১৫ মে ২০২০ ০৩:০২445439
  • এহে, খুলেই খারাপ খবর!

  • বোদাগু | 172.69.135.99 | ১৫ মে ২০২০ ০২:৩৪445438
  • গদ্য টায় একটা অস্থির তাড়া ছিল সেটা সবসময় ভালো লাগত না। কিন্তু ইভ্যালুয়েশনের যোগ্যতা আমার নাই, প্লাস সব পড়িও নাই।ইন্দো খুব কষ্ট পাবে।
  • বোদাগু | 172.69.135.99 | ১৫ মে ২০২০ ০২:৩১445437
  • বুড়ো বয়সে সম্পাদিত সেতু বন্ধন বেশ ভালো পত্রিকা। তিস্তা প্রথম পড়ার অভিজ্ঞতা ভোলা সম্ভব না। যোগেন মন্ডল স্টানিং ইন স্কোপ, সরাসরি ওয়ার আ্যন্ড‌ পিস বা লাইফ এন্ড ফেট এর মত আ্যম্বিশন।
    কিন্তু আমার পড়া শ্রেষ্ঠ উপন্যাস গুলির মধ্যে কিনা জানিনা। তবে অসম্ভব যন্ত্রণা না‌থাকলে ও জিনিস হয় না। দলিত সাহিত্য ইত্যাদি নিয়ে লেখা বা সম্পাদনা একটা দায় বোধ আছে বাকি কিন্তু থমকে দেওয়ার মত গবেষণা বলে মনে হয়নি। একেবারে এনগেজড পাবলিক ইন্টেলেকচুয়াল বলতে আমরা যা বুঝতাম। প্রাতিষ্ঠানিক ইত্যাদি একটা দুর্নাম হয়েছিল মাঝে, কিন্তু অন্তত লেখার বিষয় চয়নে একেবারে ‌তার ছাপ রয়ে গেছে এটা বলা বোধহয় কঠিন হবে।
    আমি স্বল্প দৈর্ঘ্যের বিশেষ কিছু গল্প ইত্যাদি পড়িনি।সুযোগ পেলে লিখো। তবে এখানে লিখো না অন্তত ব্লগে লিখো। দূরে দূরে থাকেন আত্মীয় স্বজন কি করে আসবেন জানিনা। আমার বাড়ির ও অসংখ্য বুড়ো বুড়ি, কবে কে হাঁটা ‌দেন খুবই চিন্তার ব্যাপার।
  • দেবেশ রায় | 162.158.158.218 | ১৫ মে ২০২০ ০২:২৭445436
  • ভুল নীতি আর ক্ষুদ্র রাজনীতি করে বাংলাকে ডোবাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী। বৃহস্পতিবার সল্টলেকে নিজের বাসভবনে সাংবাদিক বৈঠকে এমনটাই অভিযোগ করলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। একইসঙ্গে কেন্দ্রীয় প্রকল্প নিজের নামে চালানোর অভিযোগও করলেন তিনি। মেদিনীপুরের সাংসদ বলেন, ‘ এই যে দিদি আজ ঘোষণা করলেন ১০ লক্ষ বাড়ি বানিয়ে দেবেন। কোথা থেকে টাকা আনবেন? প্রধানমন্ত্রী আবাসযোজনার টাকা নিজের নামে স্ট্যাম্প মেরে চালাবেন। কেবল ধোঁকাবাজি, লোকঠকানো।’
    এদিন তিনি বলেন, ‘ কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী হকারদের জন্য ডিজিট্যাল পেমেন্টের ব্যবস্থা, মধ্যবিত্তের ঋণের ক্ষেত্রে সুদে ছাড়, বনজঙ্গলের আদিবাসীদের জন্য কল্যাণ যোজনা, কৃষকদের জন্য ৩০ হাজার কোটি টাকার সহায়তারাশি ঘোষণা করেছেন। ‘ এক দেশ, এক রেশন কার্ড’ মার্চের মধ্যে সম্পূর্ণ ভাবে চালু হয়ে যাবে। আমি জানি না আমাদের রাজ্য সরকার কী করবে। এই সুবিধা যদি রাজ্য নিতো তাহলে ভিনরাজ্য আমাদের পরিযায়ী শ্রমিকরা খাবারের সমস্যায় পড়ছেন না। রাজ্য সরকারের গোঁয়ার্তুমির জন্য ১০ থেকে ১২ হাজার কোটি টাকার সহায়তা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন এ রাজ্যের কৃষকরা। কিষাণ সম্মান নিধি আর আয়ূষ্মান যোজনা দুটি কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সুবিধা পাচ্ছেন না রাজ্যের মানুষ। য়মতা সরকার এই দুটি যোদ্ধাকে নথিভুক্ত করেন নি, ফল ভুগছেন রাজ্যের মানুষ।’

  • .. | 162.158.165.31 | ১৫ মে ২০২০ ০২:০৫445435
  • সত্যি এই হু টা হয়েছে এক। নাগাড়ে ভয় দেখিয়ে যাচ্চে এখন। কখোনো বলে ভাইরাস কোনোদিন যাবেনা, কখোনো বলে ভ্যাক্সিন কোনোদিন হয়তো আসবেনা। কখোনো শোনায় হার্ড ইমিউনিটি কোনো স্ট্রাটেজি নয়। আরে এসব হলে হবে। এতো ভয় কেনো দেখিয়ে যায় কে জানে। যখন ভয় দেখানোর ছিল, তখন মিনমিন করে বিধিবদ্ধ সতর্কবার্তা শুনিয়ে গেছে।
  • সিএস | 162.158.23.100 | ১৫ মে ২০২০ ০১:৫৩445434
  • আর তর্ক করে গেছেন, পরিচয়ের পাতায়, পার্টির মধ্যে, উপন্যাসের পাতায় আর প্রবন্ধে।

    আর ভূমেন গুহর হাতে ব্যাটন দেয়ার আগে জে দাসের গদ্য সম্পাদনা। গল্পের গদ্য, উপন্যাসের গদ্য যে সর্বভুক হতে পারে সেই স্থির মতটি নিজের লেখাতেও ছিল আর এই সম্পাদনাকর্ম তার প্রমাণ।
  • সিএস | 172.68.146.133 | ১৫ মে ২০২০ ০১:২৬445433
  • তাই নাকি !!

    বয়সও কম হয়নি।

    কিছু লেখা পড়ার অভিঘাত ভুলব না।

    গদ্য সচেতনভাবে লিখব এরকম যারা পঞ্চাশের দশক থেকে ভেবেছিলেন, সন্দীপন-দেবেশ-্দীপেন-্মতি নন্দী, রিয়েলেটির মুখ আর মুখশ্রী দেখানোই যাদের লক্ষ্য ছিল।

    (শঙ্খ ঘোষই দেখে যাচ্ছেন সব পরিচিতদের মৃত্যু।)
  • অর্জুন | 162.158.165.25 | ১৫ মে ২০২০ ০০:৪২445432
  • লেখক দেবেশ রায় মারা গেলেন । 

  • sm | 172.69.135.57 | ১৫ মে ২০২০ ০০:৩৩445431
  • সত্যি কথা বলতে, এতো ঘেঁটে ঘ করে দেওয়া দেখা যায় না।চার ঘণ্টার নোটিশ।সব বন্ধ।এমন বন্ধ যে; বাহ্যে যাবার উপায় নাই।
    রেল কোম্পানির টিকিট বিক্রি।শ্রমিকরা বাড়ি ফিরতে গিয়ে লাঠির বাড়ি খাওয়া।কম টেস্ট করা।ভুল কিট কেনা।
    আবার ট্রেন চালু করা।আবার বন্ধ করা।
    ই পাস তৈরী। নোডাল অফিসার নিয়োগ।
    বিদেশে প্লেন পাঠানো। বড় অঙ্কের ভাড়া ঠিক করা।তেলের সেস দশ টাকা বাড়ানো।
    আত্মনির্ভর হতে বলা।
    এখন আমাকে ডাব্লিউ ডাব্লিউ এফ এর রিংয়ে নেমে যেতে বললে নেমে পড়তে পারি।
  • S | 108.162.245.183 | ১৫ মে ২০২০ ০০:১৬445430
  • চার ঘন্টার নোটিশ তো একটা সমস্যা বটেই। এটা তো প্রথম চার ঘন্টার নোটিশ নয়। এর আগেও দেখা গেছে যে এই সরকার এইধরনের চটজলদি গিমিক দিতে খুবই দক্ষ। কিন্তু সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে সেই পলিসির ফলাফল নিয়ে একেবারেই ভাবনাচিন্তা করে না। ন্যাচারাল প্যানডামিককে কি করে ম্যানমেড ডিজাস্টারে পরিণত করতে হয় সেটা দেখতে পাচ্ছি।
  • sm | 162.158.167.149 | ১৫ মে ২০২০ ০০:১০445429
  • আপনার এই পোস্টের সঙ্গে সহমত।কিন্তু আরো কিছু যোগ করতে চাই।বৈষম্য দুনিয়ার সবচে ধনী দেশ, আমেরিকার ও আছে।ওখানেও সেই এক পার্সেন্ট আর নিরানব্বই পার্সেন্ট এর গপ্পো।

    ভারত একটা বিচিত্র দেশ!তার চেয়েও বিচিত্র এর জনতা!এদেশে পঞ্চাশ দিন লক ডাউন এর পর, অৰ্থ মন্ত্রী মুখ উঁচু করে বলেন, আট কোটি পরিযায়ী শ্রমিক পরিবার কে রেশন দেওয়া হবে,এক দেশ এক কার্ড হবে।

    গত পঞ্চাশ দিন কি করিতেছিলেন,এ প্রশ্ন হলো অমার্জনীয় অপরাধ!এঁরা বাড়ি ফিরে যেতে চেয়েছিলো কিন্তু;যেতে দেওয়া হয় নি।থালা ,ঘটি বাজানো,পুষ্প বৃষ্টি এগুলো কিন্তু নিয়মিত ব্যবধানে হয়েছে। ভয়ানক চিত্র নাট্য!

    কিন্তু,একটা পার্থক্য আছে।এঁরা কিন্তু কেউ ভিখারী নয়। ডিগনিটি আছে।কোন রকম সরকারি সাহায্য ছাড়াই নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে চলা লোকজন। সরকারী রেশন ও হয় তো নিতে পারে না,কারণ বছরের অধিকাংশ সময় ভিন রাজ্যে, এঁরা কাটায় ।

    এই সব লোকজন মাত্র চার ঘণ্টার নোটিশের ফাঁদে পড়ে গেছে।একটু সময় পেলে ,নিজের গ্রামে ফিরে গিয়ে দু মুঠো খেয়ে বাঁচতো।

    বৈষম্য দূর করা কঠিন বিষয়।সময় সাপেক্ষ ব্যাপার।প্রচুর সদিচ্ছার দরকার।কিন্তু অসময়ে অপরিকল্পিত ভাবে লকডাউন না হলে,নিজেদের গুছিয়ে নিতে পার তো।এটা নিশ্চিত ভাবে বলা যায়।

  • S | 108.162.245.183 | ১৪ মে ২০২০ ২৩:৫০445428
  • এই ভাইরাস এসে দেখিয়ে দিয়েছে আমাদের সমাজের আসল চিত্রটা। খুব ক্লিশে হলেও বলি - এটা সিম্পটম মাত্র, আসল অসুখ অন্যত্র।

    এই লোকগুলোর অবস্থা আগেও খারাপই ছিল। কিন্তু আমাদের চোখে পড়ত না। কারণ তখন রাস্তায় বেড়োলে ঝাঁ চকচকে গাড়ি, ভালো পোষাক পড়া ভদ্রলোকদের দেখা যেত। তাই পাশেই যে এদের করুনাবস্থা, সেটা দেখতে পেতাম না। এখন দেখতে পাচ্ছি, কারণ ভদ্রলোকদের ভীড় কমেছে।

    এরকম একটা সোসাইটি আমরা কেন তৈরী করেছি যেখানে দেশের একটা বিশাল অংশের কাছে এক মাসেরও সন্চয় নেই? সরকারও তাদের কোনও দায়িত্ব নিতে পারছে না কেন? কেন স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে বিগত ৫০ বছর ধরে যথেষ্ট উন্নত করা হয়নি? কেন যথেষ্ট ডাক্তার নেই? কেন হাসপাতালে বেড নেই? কেন সকলের খাদ্য সুরক্ষার ব্যবস্থা করা হয়নি? এগুলো তো যেকোনও সমাজের প্রাথমিক কর্তব্য।

    এবারে নাহয় কোরোনা এসেছে। এর পরে যদি আরো অনেক বেশি ক্ষতিকারক ভাইরাস আসে? সেইসব কিছু হবেনা ধরে নিয়ে একদল লোকের ডিসবোজেবল ইনকাম প্রায় অশ্লীল জায়্গায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, আর আরেকদলের হাতে লবডন্কা ধরিয়ে দেওয়া হচ্ছে।

    এই ব্যবস্থার ফলাফল আজকের অবস্থা।
  • sm | 172.69.135.57 | ১৪ মে ২০২০ ২৩:৩৮445427
  • আপনি বোধ হয় ভারতে মাইগ্র্যানট লেবার দের দুরবস্থার সঙ্গে অবহিত হন।আপনাদের প্রিয় বাম নেতা ,তন্ময় বাবু টিভিতে বললেন ওনার কাছে থাকা হিসাব অনুযায়ী দুশো তিরাশি জন এর মৃত্যু হয়েছে এযাবৎ। লক ডাউন যখন ছিলো না,তখন অর্ধহার ও অনাহার ছিলো ঠিকই কিন্তু এরকম ব্যাপক হারে নয়।কতো ইন্টারভিউ তে দেখালো,সামান্য কিছু খেয়ে লোকজন রয়েছে।

    আগের দিন অটোয়ালা,বাস ড্রাইভার,কন্ডাকটর,হোটেল ও দোকান এর কর্মচারী,পরিচারিকা দের কথা বলেছিলাম। - এঁদের দুমাস বেতন আয় কিস্যু নেই। কি ভাবে চলছে,কি খাচ্ছেন এটাই তো আমায় বেশি ভাবাচ্ছে।

  • S | 162.158.106.161 | ১৪ মে ২০২০ ২৩:১২445426
  • লকডাউনের সঙ্গে অনাহারের কি সম্পর্ক? লকডাউন যখন ছিলনা, তখনও বহু লোক অনাহারে থাকতো। এখন লকডাউন আছে, তারপরেও বহু লোক দিব্যি জীবন যাপন করছে। অনাহার আসলে বৈষম্যের ফল। সেই বৈষম্য অন্তত কিছুটা মিটিয়ে দিলে অনাহার এমনিতেও থাকবে না, লকডাউন থাকুক বা না থাকুক।
  • sm | 162.158.165.55 | ১৪ মে ২০২০ ২৩:০৭445425
  • তার জন্যই দুই রাজ্যের হাসপাতলগুলোর কথা বলেছি।সামগ্রিক হেল্থ এর তুলনা করিনি।বাস্তবিক, এই টুকু হিসাব দিয়ে কিস্যু বোঝা যায় না।
    আমার মূল বক্তব্য ছিল, হূ এর ভয় দেখানো নিয়ে।সেটা হলো, একটি বিশেষ উক্তি। কভিড ১৯বিশ্বে হয়তো চিরকালীন হয়ে যাবে।
    এমন কথা হু কেন বললো?মানে বেসিস টা কি?
    যদি ভাইরাস এর হিস্ট্রি দেখি। কোভিড ১৯ এর আগে পৃথিবীতে সমগোত্রীয় করোনা ভাইরাস সার্স ও মার্স এসেছে।তারা বছর খানেক এর মধ্যে চলেও গেছে।
    স্বাভাবিক ভাবেই বলা যায় ,এই কভিড ১৯ ও কয়েক মাস পর চলে যাবে। ব্যতিক্রম হতেই পারে।কিন্তু সেটাকে কেন মান্যতা দেবো?
    দিলেও তার প্রপার একসপ্লানেশন দাবী করে।
    আর যদি চিরকালীন সমস্যাই হবে, তো এতো ঘটা করে লক ডাউন কেন? এর জন্য,বিশ্বে কোটি কোটি লোক শিশু অর্ধাহারে ও অপুষ্টিতে মারা যাবে।এটা কি হু এর অজানা!?
    বিগ ডিসিশন রিকোয়ারস বিগ ক্যালকুলেশন এন্ড থিংকিং।
  • S | 162.158.107.152 | ১৪ মে ২০২০ ২২:৩৪445424
  • Job losses hit low-income households particularly hard, Fed finds

    The Federal Reserve says nearly 40% of people in households making under $40,000 a year lost their jobs in March
  • S | 162.158.107.152 | ১৪ মে ২০২০ ২২:২০445423
  • পাশের রাজ্যে রিজার্ভেশানের ইন্ডিয়ানরা নিজেদের চেকপয়েন্ট শুরু করেছে যাতে রিজার্ভেশনে অনাবশ্যক কোরোনা না ছড়ায়। গভর্ণর সেই চেকপয়েন্ট তুলে নেওয়ার তুলে নিতে বলেছে।
  • S | 162.158.107.152 | ১৪ মে ২০২০ ২২:০৮445422
  • না। দুই রাজ্যের হেলথ র‌্যান্কিং খুবই কম্পেয়ারেবল। ইনফ্যাক্ট আমার রাজ্যের র‌্যান্ক একটু এগিয়ে।
  • sm | 162.158.165.67 | ১৪ মে ২০২০ ২১:১৯445421
  • ওটা কিন্তু মর্টালিটি রেট হবে। ফ্যাটালিটি রেট নয়।

  • কই | 162.158.166.134 | ১৪ মে ২০২০ ২১:০৪445420
  • কেস ফাটালিটি রেট দিয়ে দেখছেন কেন। ফাটালিটি রেট দেখুন। ডেথ / পপুলেশন।
    এস এর রাজ্যে প্রায় ৪ গুণ কম।
  • b | 162.158.166.134 | ১৪ মে ২০২০ ২০:৫৮445419
  • আনিসুজ্জামান চলে গেলেন
  • sm | 162.158.166.134 | ১৪ মে ২০২০ ২০:৫৬445418
  • দেখুন একটা এপিডেমিক নিয়ে আলোচনা যখন হয়,তখন ফ্যাটালিটি বলতে পার্সেন্টেজ মীন করে।অর্থাৎ আক্রান্তের শতকরা হিসাবে কতজন মারা গেছেন।
    এমনি সাধারণ আলোচনায়, বা গল্প কথায় ফ্যাটালিটি বলতে খালি ডেথ বোঝায়।যেমন একটি নির্দিষ্ট ঘটনায় কতো মৃত্যু হয়ছে।
    উদাহরণ, অমুক ট্রেন এক্সিডেন্ট এ দশ জন মারা গেছেন।(ফ্যাটালিটি 10)
    আর একটা মজার জিনিষ হলো S যে দুটি শহর বা স্টেট এর হিসাব দিয়েছেন,এবং পরিসংখ্যান দিয়েছেন,তাতে করে S এর রাজ্যে কেস ফ্যাটালিতি রেট 3।48% আর পাশের রাজ্যে 1।06%।এতে করে প্রমাণ করা যায়,S এর স্টেটে হাসপাতাল গুলো পাশের স্টেট এর তুলনায় খাজা!
    মানবেন সে কথা!!---))
    এর মধ্যে কোন মোদী ,দিদি নাই।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত